শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ৩১ মে, ২০২৫

বাণিজ্যিক আঙুর চাষে সাফল্য

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
বাণিজ্যিক আঙুর চাষে সাফল্য

একদিন আমাকে একজন ফোন দিয়ে বললেন, চাঁদপুর থেকে বলছি। আমার নাম কামরুজ্জামান প্রধানিয়া। আমার বাগানে মিষ্টি আঙুর ফলেছে। আপনি কি একবার দেখতে আসবেন?

গত শতকের নব্বই দশক থেকে দেশে আঙুর চাষের চেষ্টা চলেছে। দেশের মাটিতে আঙুরের ফলন হয়েছে ঠিকই, কিন্তু স্বাদ ছিল টক। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ তখনো জানত না আঙুর গাছ দেখতে কেমন। গাজীপুরের কাশিমপুর এস্টেটের আঙুর চাষের দৃশ্য টেলিভিশনে তুলে ধরার পর অনেক দর্শক আমাকে চিঠি লিখেছিলেন। বলছিলেন, কোনোমতেই সেটি বাংলাদেশের দৃশ্য নয়। পরের সপ্তাহে আমি পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটের একদল শিক্ষার্থীকে সেখানে নিয়ে গিয়েছিলাম। শিক্ষার্থীরা গাছে থোকা থোকা আঙুর ঝুলে থাকতে দেখে অভিভূত হয়েছিল। কিন্তু আঙুর খেয়ে তেমন খুশি হতে পারেনি। কারণ সেই আঙুর স্বাদে ছিল টক। ফলে তখন আঙুর চাষের সম্প্রসারণ তেমন ঘটেনি। এরপর বিচ্ছিন্নভাবে বাড়ির কোণে বা ছাদে অনেকেই আঙুর চাষের চেষ্টা করেছেন। আমি আঙুর চাষের ক্যাম্পেইন করেছিলাম এই ভেবে যে টক হলেও ভিটামিন ও পুষ্টি তো পাওয়া যেত সেই আঙুর থেকে।

আঙুর চাষের উৎপত্তি মূলত পশ্চিম এশিয়া এবং ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে। বিশেষ করে বর্তমান ইরান, তুরস্ক এবং ককেশাস অঞ্চলে প্রাচীনকাল থেকেই আঙুরের চাষ হয়ে আসছে। ইতিহাসবিদদের মতে, প্রায় ৬ হাজার থেকে ৮ হাজার বছর আগে মানুষ প্রথম আঙুর চাষ শুরু করে এবং পরবর্তী সময়ে তা ইউরোপ, মধ্য এশিয়া ও অন্যান্য অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। তবে বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে আঙুর চাষের ইতিহাস একেবারেই নতুন। এই সময় ভাবাই যেত না দেশে ফলভারে নত গাছে এক আঙুরের থোকা থোকা সৌন্দর্য দেখা যাবে। কিন্তু সময় বদলেছে। আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি আর কৃষকের প্রচেষ্টায় এখন দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গড়ে উঠছে আঙুরের বাগান। চাঁদপুরে প্রথমবারের মতো বাণিজ্যিকভাবে আঙুর চাষ করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন স্থানীয় উদ্যোক্তা মোহাম্মদ কামরুজ্জামান প্রধানিয়া। তার আমন্ত্রণে এক সকালে গিয়ে উপস্থিত হলাম তার আঙুর বাগান দেখতে। সদর উপজেলার চাঁদপুর-মতলব সড়কের পাশে মাত্র ২০ শতক জমিতে বিদেশি এই ফলের চাষ শুরু করেছেন তিনি। থোকায় থোকায় ঝুলে থাকা সবুজ আঙুর পথচারীদের দৃষ্টি কাড়ছে প্রতিনিয়ত। আগ্রহ নিয়ে ছুটে আসছেন অনেক দর্শনার্থীও।

একদিন আমাকে একজন ফোন দিয়ে বললেন, ‘চাঁদপুর থেকে বলছিবাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে ফলের চাষ একসময় ছিল না। মানুষ মূলত নিজের জন্য বসতবাড়ির আশপাশে ফলের চাষ করত। সময়ের পরিবর্তনে কৃষক এখন ফলের বাণিজ্যিক উৎপাদনের দিকে ঝুঁকছেন। বলা যায়, গত দুই দশকে বাণিজ্যিক চাষের সাফল্যের কারণে দেশে ফল উৎপাদনে নীরব বিপ্লব ঘটে গেছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) তথ্যমতে, বাংলাদেশ এখন বিশ্বের ১০টি শীর্ষ গ্রীষ্মমণ্ডলীয় ফল (ট্রপিকাল ফ্রুট) উৎপাদনকারী দেশের একটি। দেশি ফলের পাশাপাশি উচ্চমূল্যের বিদেশি ফলের চাষ বেড়েছে। সবচেয়ে বড় কথা শুধু কৃষক নন, কৃষি পেশার বাইরে অন্য পেশায় নিয়োজিতরাও উদ্যোগী হয়েছেন ফল চাষে। গত এক যুগে দেশে ফলের উৎপাদন বেড়েছে ২২ শতাংশ। কম জমিতে বেশি মানুষের দেশ হিসেবে ফল উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষ দেশগুলোর তালিকায় এখন আমরা। আবার ফল চাষের জমি বৃদ্ধির দিক থেকেও বাংলাদেশ বিশ্বের শীর্ষস্থানে উঠে এসেছে। এই হিসাবে, বছরে ফল চাষের জমি বাড়ছে ১০ শতাংশ হারে। শুধু ফলের উৎপাদন বৃদ্ধির দিক থেকে নয়, দেশের মানুষের মাথাপিছু ফল খাওয়ার পরিমাণও দ্বিগুণ হয়েছে গত এক যুগে। ২০০৬ সালের এক হিসাবে বাংলাদেশের মানুষ গড়ে দিনে প্রায় ৫৫ গ্রাম করে ফল খেত। বর্তমানের হিসাবে সেটি প্রায় ৮৫ গ্রামে উন্নীত হয়েছে। যা দেশের মানুষের জন্য নিরাপদ খাদ্য এবং নিরাপদ পুষ্টি গ্রহণ অবস্থার উন্নয়নের একটি বার্তা। দুই দশক আগেও দেশের বিভিন্ন এলাকায় আম, জাম, কাঁঠাল, কলা, পেঁপে, লিচু ছাড়া উল্লেখযোগ্য কোনো ফল উৎপাদনের চিত্র দেখিনি। অথচ গত দুই দশকে নতুন নতুন ফল ফসলে বদলে যাওয়া বহু এলাকার চিত্র দেখছি। কৃষক, উদ্যোক্তাদের মাল্টা, ড্রাগন, পেয়ারা, কুল, কমলা, লটকন ও অ্যাভোকাডোর মতো পুষ্টিকর ফল উৎপাদনে সফল হয়েছেন অনেকে।

যা হোক করোনা মহামারির পরে ২০২১ সালে ছাদে আঙুর চাষ দিয়ে যাত্রা শুরু করেন কামরুজ্জামান। ছয় মাস আগে তিনি বাণিজ্যিকভাবে চাষের জমিতে আঙুর চাষ শুরু করেন। ইতোমধ্যে তার বাগানে ৪৪টি জাতের আঙুরের মধ্যে ১২০টি মাতৃগাছে ফুল ও ফল এসেছে। তার এই প্রয়াসে অনুপ্রাণিত হচ্ছেন জেলার অনেক তরুণ উদ্যোক্তা।

কামরুজ্জামান বলেন, প্রথমে ছাদে আঙুর চাষ শুরু করি। ২০২৩ সাল থেকে ভালো ফলন পেতে শুরু করি। এরপর বাণিজ্যিকভাবে চাষে মনোযোগ দিই। আমার বাগানে গ্রিন লঙ, একেলো, বাইকো নুর, লোরাস, ভেলেজ, ডিকসন, সুপার নোভা ও নারু সিডলেস জাতের আঙুর চাষ করছি।

কথা বলি সেখানে উপস্থিত কয়েকজন দর্শনার্থীর সঙ্গে। তারা জানান, আঙুর চাষে আগে সাফল্য পাননি। তবে কামরুজ্জামানের সফল বাগান দেখে আবার উৎসাহিত হচ্ছেন। কামরুজ্জামানের কাছ থেকে পরামর্শ নিচ্ছেন ভবিষ্যতে নিজ উদ্যোগে চাষাবাদের লক্ষ্যে।

চাষ উপযোগী মাটি ও পরিবেশ সম্পর্কে কামরুজ্জামান বলেন, আঙুর চাষে দো-আঁশযুক্ত লালমাটি, জৈবিক সারসমৃদ্ধ কাঁকরজাতীয় মাটি এবং পাহাড়ি পাললিক মাটি সবচেয়ে উপযোগী। জমি অবশ্যই উঁচু হতে হবে, যাতে পানি জমে না থাকে এবং প্রচুর রোদ পড়ে।

বাংলাদেশে সাধারণত অক্টোবর-নভেম্বরে আঙুর গাছ ছাঁটাই করা হয় এবং মার্চ-এপ্রিলে ফল আসে। এরপর শীতকালে আবার ফলন পাওয়া যায়। তবে আঙুরের ফল পাকার সময় বৃষ্টি হলে ফলের আকৃতি ও গুণগতমান নষ্ট হয়ে যায়। পাখির আক্রমণ থেকেও ফল রক্ষা করতে হয়। যথাযথ পরিচর্যা ও পরিমিত সার প্রয়োগে একটি গাছ বহু বছর ধরে ফলন দিতে পারে।

চাঁদপুরে এই প্রথমবারের মতো বাণিজ্যিকভাবে মিষ্টি আঙুর চাষ শুরু হওয়ায় কৃষি ও উদ্যোক্তা খাতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার খুলেছে। কৃষিসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করছেন, সঠিক পরিকল্পনা ও প্রযুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে এই জেলায় বৃহৎ পরিসরে আঙুর চাষ সম্ভব। চাঁদপুরের মাটিতে বিদেশি এই ফলের এমন সফল চাষ ইতোমধ্যে জেলায় আলোচনার জন্ম দিয়েছে। বেকারত্ব দূরীকরণ ও তরুণ উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে এটি এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। উদ্যোক্তা কামরুজ্জামান প্রধানিয়ার সফল প্রচেষ্টা এখন অনেকের কাছেই অনুপ্রেরণার উৎস।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

shykhs@gmail.com

এই বিভাগের আরও খবর
সীমানা জটিলতা
সীমানা জটিলতা
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
শুভবুদ্ধির উদয় হোক
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
মানবতার পরীক্ষায় পৃথিবী
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
বেকারত্বের অভিশাপ
বেকারত্বের অভিশাপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
বিশ্বাসঘাতকতার শিকার হন বখতিয়ার খলজি
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
যুদ্ধ নয়, শান্তি ফিরে আসুক
খাল-নদীর বরিশালে
খাল-নদীর বরিশালে
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
রাজনীতিতে স্বস্তি, অর্থনীতিতে অস্বস্তি
কক্সবাজার মহাসড়ক
কক্সবাজার মহাসড়ক
সর্বশেষ খবর
গভীর রাতে ছেলেকে গ্রেফতার, আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু
গভীর রাতে ছেলেকে গ্রেফতার, আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে বাবার মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি নাগরিকের লাশ
হস্তান্তর করলো বিএসএফ
বাংলাদেশি নাগরিকের লাশ হস্তান্তর করলো বিএসএফ

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই লাশ উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই লাশ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ রিপাবলিক পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
নতুন রাজনৈতিক দল ‘বাংলাদেশ রিপাবলিক পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে প্রস্তুতি চলছে : আমীর খসরু
তারেক রহমানের দেশে ফেরা নিয়ে প্রস্তুতি চলছে : আমীর খসরু

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে চার ডাকাত গ্রেফতার
চট্টগ্রামে চার ডাকাত গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমুদ্রসীমার পরিপূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সমুদ্রসীমার পরিপূর্ণ হাইড্রোগ্রাফিক তথ্যভাণ্ডার গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : মির্জা ফখরুল
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : মির্জা ফখরুল

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নওগাঁয় পিকআপ-ভটভটি সংঘর্ষে চালক নিহত
নওগাঁয় পিকআপ-ভটভটি সংঘর্ষে চালক নিহত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল দুইজনের
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল দুইজনের

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বেড়েছে প্রকারভেদে সকল চালের দাম
নওগাঁয় বেড়েছে প্রকারভেদে সকল চালের দাম

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে বাস উল্টে নিহত ১
সিরাজগঞ্জে বাস উল্টে নিহত ১

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে অসচেতনতায় পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু বাড়ছে
রংপুরে অসচেতনতায় পানিতে ডুবে শিশুমৃত্যু বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃদ্ধাকে হত্যার অভিযোগ
বৃদ্ধাকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৪ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৪ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে মালবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত
সীতাকুণ্ডে মালবাহী ট্রেনের ইঞ্জিন লাইনচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার
সিলেটে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ আটক ১
চুয়াডাঙ্গায় অস্ত্রসহ আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১৫১
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ১৫১

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সিলেট বিভাগে করোনায় আক্রান্ত ৭ ডেঙ্গুতে ২৪
সিলেট বিভাগে করোনায় আক্রান্ত ৭ ডেঙ্গুতে ২৪

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কলেজ ভলিবলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার ছেলেরা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেয়েরা
কলেজ ভলিবলে চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার ছেলেরা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মেয়েরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট
চতুর্থ দিনে শুধুই বাংলাদেশের দাপট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট
ইরানে হাসপাতালে হামলার প্রমাণ আন্তর্জাতিক সংস্থায় পাঠাবে রেড ক্রিসেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় রাধিকা আপ্তে
ফের আলোচনায় রাধিকা আপ্তে

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
শিমুলিয়ায় ফের চালু করা হবে ফেরি: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়
মেসির জাদুকরী ফ্রি-কিক! মায়ামির দুর্দান্ত জয়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা