শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫

কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়

‘কেউ যদি প্রমাণ দিতে পারেন যে ধূমপান করে উপকৃত হয়েছেন, তাহলে আমি ডাক্তারি পেশা ছেড়ে দেব।’ নব্বইয়ের দশকে বিটিভির এক টক শোয় কথাগুলো বলেছিলেন বিখ্যাত চিকিৎসক অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী। বি. চৌধুরী নামেও তাঁর পরিচিতি। বিশ্ব তামাকবিরোধী দিবস উপলক্ষে সেই টক শোয় তিনি তামাক সেবনের কারণে জীবন সংহারী রোগবালাইয়ের বর্ণনা দেন মুগ্ধকর ভাষায়।

অনেকেই আছেন দুই-তিন দশক ধরে সিগারেট ফুঁকছেন। তারা বলেন, ‘ম্যালা দিনের অভ্যাস! হুট করে ছাড়ি কীভাবে? কতবার চেষ্টা করেছি। ছেড়ে দেওয়ার পরই ভীষণ অস্বস্তিতে ভুগেছি। তাই সাত দিনের মধ্যেই ফের স্মোকার হয়ে গেলাম।’ এসব ধূমপায়ীর উদ্দেশে বি. চৌধুরী বলেন : ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার জন্য বেশি কিছু করতে হয় না। ধূমপানের অভ্যাস মুক্তির জন্য দরকার তিনটি জিনিস। আপনারা কাগজে লিখে নিন। এক নম্বরে লিখুন ‘ইচ্ছাশক্তি’। লিখেছেন তো! হ্যাঁ, এবার লিখুন দুই নম্বর- ইচ্ছাশক্তি। লেখা হয়েছে? বেশ! এবার লিখুন তিন নম্বর ইচ্ছাশক্তি। টক শোয় আরও দুজন ছিলেন। এদের একজন বলেন, স্যার, উপকার না পেলে ধূমপানে মানুষ এত আগ্রহী কেন? জবাবে ডা. বি. চৌধুরী বলেন, টাকাকড়ির অপচয় আর স্বাস্থ্যহানি ঘটানো। এই দুটি কাজই করছে তামাকের ধোঁয়া। কেউ যদি প্রমাণ করতে পারেন যে ধূমপান দ্বারা তার ন্যূনতম কোনো উপকার হয়েছে তাহলে আমি ডাক্তারি পেশা ছেড়ে দিতে রাজি।

ইচ্ছাশক্তিতে শক্তিমান মানুষের পক্ষে ধূমপান পরিত্যাগ করা একটুও কঠিন নয়, এটা বোঝানোর জন্য ধূমপায়ী সাজেদ খন্দকারকে (ইনি আমার জুনিয়র বন্ধু শরাফত আসগরের মামা) অধ্যাপক বি. চৌধুরীর টক শো সমাচার শোনাই। খন্দকার বলেন, এখন এসব কয়া কী লাভ? বি. চৌধুরী স্যার বাঁইচা থাকতে যদি কইতা তাইলে ওনার চ্যালেঞ্জের রিপ্লাই দেওনের সুযোগ পায়া যেতাম। প্রমাণ করা যেত যে দুশমন ভেবে যার দিকে আমরা ভুরু কুঁচকে তাকাই, কোনো কোনো সময় সে-ই হয়ে ওঠে মহাতমসায় আলোর ঝরনাধারা। নেতিবাচক ব্যাপারও বিশেষ মুহূর্তে পালন করে বিস্ময়কর ফলপ্রদ ভূমিকা। তা দেখে আমরা তাজ্জব হই, আমাদের মুখ ‘হা’ হয়ে যায়।

সাজেদ খন্দকার পাকিস্তানি জমানায় বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়কবলিত একটি জাহাজডুবির ঘটনা বর্ণনা করলেন। চট্টগ্রাম থেকে সন্দ্বীপ যাচ্ছিল ‘ভাদুর’ নামের সেই জাহাজ। দুই শতাধিক যাত্রী জাহাজডুবিনিয়ে রাত ১০টায় যাত্রা করার পর মধ্যরাতে ডুবে যায়। যাত্রী ও নাবিকদের কেউ-ই রক্ষা পাননি। জাহাজের ক্যাপ্টেন বেতারবার্তায় নিয়ন্ত্রণকক্ষকে জানিয়েছেন, প্রচণ্ডবেগে জাহাজ ঘুরছে, তলিয়ে যাচ্ছে। পানির ঘূর্ণির ভয়ে আমাদের উদ্ধারে কোনো জাহাজ এগিয়ে আসছে না।

ব্যবসায়ী আজিজুল হক সন্দ্বীপ যাওয়ার জন্য ওই জাহাজের টিকিট কিনেছিলেন। তিনি তাঁর স্টেশনারি দোকানের মাল কেনার জন্য দশ দিন অন্তর সন্দ্বীপ থেকে চট্টগ্রাম আসেন। এবারও কেনা মাল জাহাজে তুলে দিয়ে নিজের কেবিনে ঢুকেছেন। ট্রানজিস্টর রেডিওতে গান শুনছিলেন তিনি। স্থির করেন, জাহাজের ভিতরকার রেস্তোরাঁয় রাতের খাওয়া সেরে নেবেন। প্যাকেট খুলে যাচাই করলেন কয়টি সিগারেট আছে। দেখেন তিনটি। ভাবেন, নাহ্। রাত কাটাতে কমপক্ষে সাতটি সিগারেট লাগবে। জাহাজের ভিতরের দোকানে সিগারেটের দাম বেশি। ডাঙায় গিয়ে এক প্যাকেট কেনা দরকার। নেমে গেলেন তিনি।

জাহাজঘাটে সিগারেট কিনে ফেরার সময় দেখেন একটি দোকানে ক্রেতারা মুরগির ভুনা গোশত দিয়ে গরম পরোটা খাচ্ছেন। আজিজুল হক ওই দোকানে ঢুকে গোশত পরোটা অর্ডার দেন। অনেক ক্রেতা। তাই পছন্দের খাবার তাঁর টেবিলে আসতে আসতে বিশ মিনিট লেগে যায়। আজিজুল হক খেতে শুরু করতেই জাহাজের ভেঁপু শুনতে পান। পরপর তিনবার ভেঁপু। মানে ঘাট ছাড়ছে জাহাজ। অর্ধেক খাবার খেয়ে পুরো বিল চুকিয়ে তিনি ছুটলেন। ততক্ষণে পন্টুন ত্যাগ করে প্রায় দেড় শ ফুট চলে গেছে জাহাজ। যথাসময়ে জাহাজে উঠতে আজিজুল হকের ব্যর্থতা ঘটিয়েছে কে? প্রশ্ন করেন সাজেদ খন্দকার। বলেন, পর্যাপ্ত সিগারেট সংগ্রহের জন্য তাঁকে উতলা করেছে যে শক্তি, সেই শক্তি কাজটা কেন করল? তিনি তো ‘ডাঙায় যাব/ডাঙায় যাব’ করেছিলেন কমপক্ষে পাঁচবার। না যাওয়াটাই স্বাভাবিক হতো। শেষতক গেলেন বলেই তো প্রাণরক্ষা।

তবু ওঠে নিষ্প্রাণ দেহ : হত্যা করে ওদের লাশ ডুবিয়ে দেওয়া হয়েছে শীতলক্ষ্যা নদীতে। মৃতদেহ পানিতে থাকতে থাকতে পচে ফুলে যাবে। ফুলে গেলে ভেসে উঠবে। তা যাতে না ঘটে সেজন্য ঘাতকরা প্রতিটি লাশ বেঁধে নেয় ইট ভর্তি চটের বস্তার সঙ্গে। মৃতের পেটও ফুটো করে দেওয়া হয়েছিল, যাতে করে ফুলে ভেসে ওঠার বিন্দুমাত্র সম্ভাবনা না থাকে। ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে বিলকুল মেটিকুলাস বন্দোবস্ত। তবু ডুবিয়ে দেওয়ার সাত দিনের মধ্যে ভেসে উঠল সাতটি নিষ্প্রাণ দেহ। তারা ভেসে ওঠে চমকে দিল সারা দেশকে। সেটা ২০১৪ সালের এপ্রিলের ঘটনা।

ভারী ভারী বস্তার সঙ্গে শক্ত করে বেঁধে ডুবিয়ে দিলে কোনো দেহ ভেসে ওঠার কথা নয়। তবু ভেসে উঠেছে। অফিসে আমার সহকর্মীকে বলি, কে ভাসায়? সহকর্মী জানতে চান, কেন ভাসায়? প্রাজ্ঞ সাংবাদিক মোস্তাক আহমদ মোবারকী বলেন, ভাসানোর কাজটি করেন সেই মহামহিম শক্তি, যিনি ঘোষণা করে রেখেছেন- ‘নো সিনার শ্যাল রিমেইন আনপানিশ্ড।’ কোনো পাপীকেই শাস্তিমুক্ত রাখা হবে না।

যে সাতজনকে খুন করা হয়েছিল তাঁদের মধ্যে ছিলেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলাম। নজরুলের সঙ্গে কলহ ছিল নাসিক কাউন্সিলর নূর হোসেনের। কয়েকজন শ্রমিক ২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল দেখতে পান, শিবু মার্কেটের কাছে র‌্যাব আর কিছু লোক মিলে নজরুল ও তাঁর সঙ্গীদের অপহরণ করে নিয়ে গেছে। অপহরণকারীদের সঙ্গে ছিলেন নূর হোসেন। গাড়িতে থাকা আইনজীবী চন্দন কুমার সরকার দেখলেন সেই অপহরণ। মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় তিনি ধারণ করতে থাকলেন ওই দৃশ্য। তাই দুর্বৃত্তরা চন্দন ও তাঁর গাড়িচালককে অপহরণ করে।

পাপ কখনো চাপা থাকে না। সাত খুনের পাপও চাপা রাখা যায়নি। তদন্তে দেখা যায়, জঘন্য হত্যাকাণ্ডে ৩৫ ব্যক্তি জড়িত। এদের মধ্যে র‌্যাব-১১-এর ২১ জন (উচ্চপদস্থ তিনজনসহ)। বিচারে ৩৫ আসামির মধ্যে নূর হোসেনসহ ২৬ জনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয় ২০১৭ সালের ১৬ জানুয়ারি। গ্রেপ্তার এড়ানোর মতলবে কলকাতায় পালিয়ে যাওয়া নূর হোসেনকে ২০১৫ সালের ১৪ জুন ধরে ফেলে ভারতীয় পুলিশ। ওই বছর ১২ নভেম্বর তাঁকে বাংলাদেশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। সেভেন মার্ডার কেস হাই কোর্টে উঠলে আদালত ২০১৭ সালের ২২ আগস্ট দেওয়া আদেশে নূর হোসেনসহ ১৫ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। এখন এই মামলার রায় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায়।

চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে : গল্পের মতো সত্য ঘটনা যতগুলো জেনেছি তার মধ্যে হিতেশ শর্মার ভাগ্যে জোটা বিষয়টি খুব ভাবায় আমাকে। ১৯৭৮ সালে মুম্বাই নগরীতে গ্রেপ্তার হন কটনমিলের জেনারেল ম্যানেজার ৩৩ বছর বয়সি হিতেশ শর্মা। অভিযোগ : হিতেশ তাঁর মাকে জবাই করেছেন। নগরীর অভিজাত এলাকায় বিলাসবহুল ১০ তলা ভবনের সপ্তম তলার ফ্ল্যাটে ছেলে হিতেশের সঙ্গে বাস করেন মা হেমাঙ্গিনী শর্মা। (বয়স ৫০ বছর)। হেমাঙ্গিনীর মেয়ে তিতলির বয়স ৩৬। তিতলির ১০ বছর বয়সকালে বাবা-মার ছাড়াছাড়ি হয়ে গিয়েছিল। ব্যাংক কর্মকর্তা হেমাঙ্গিনী দৃঢ়চেতা নারী। তীব্র আদর আর কঠোর শাসনের মধ্যে রেখে দুই সন্তানকে তিনি গড়ে তোলেন।

দুই সন্তানই মা অন্তঃপ্রাণ। এমন অবস্থায় ছেলের হাতে হেমাঙ্গিনীর প্রাণ যাবে, পড়শিরা তা কল্পনাও করতে পারেননি। কিন্তু মাতৃহত্যার দায়ে হিতেশকে পুলিশ ধরে যে নিয়ে গেছে, তা তো মিথ্যে নয়। পড়শিরা এ-ও জানেন, হত্যার সময় ফ্ল্যাটে একা ছিলেন হেমাঙ্গিনী। অফিসের কাজে হিতেশ শর্মা ছিলেন চেন্নাইতে। দিল্লিতে শ্বশুরালয়ে ছিলেন তিতলি। খবর পেয়ে তাঁরা দুজনই ছুটে এলেন মুম্বাই।

তদন্তকারী পুলিশ টিম দুই দিন ধরে হেমাঙ্গিনীর ফ্ল্যাটে যাতায়াত করছিল। তাদের সঙ্গে থাকে প্রশিক্ষিত তিনটি কুকুর। পুলিশ ইন্সপেক্টর হুকুম করলে কুকুর তিনটি খুন হওয়া নারীর ফ্ল্যাট আর আশপাশের ফ্ল্যাটের নানা জায়গায় গিয়ে শোঁকে আর চক্কর দেয়। হত্যাকাণ্ডের তৃতীয় দিনে শোকার্ত বাড়ির ড্রয়িং রুমে বসা হিতেশ ও তাঁর বোন তিতলি, তিতলির শ্বশুরশাশুড়ি, হিতেশের নিয়োগদাতা কোম্পানির এক ডিরেক্টর।

সময় বেলা ৩টা। তদন্তকারী পুলিশরা ঢুকল রুমে। তাদের টিম লিডার পুলিশ ইন্সপেক্টর বললেন, ‘হ্যারি! মন্টো! পন্টো! গো অ্যান্ড ক্যাচ দ্য ডার্টি কিলার।’ সঙ্গে সঙ্গে কুকুর তিনটি ছোটাছুটি শুরু করে আর শুঁকতে থাকে। একপর্যায়ে তারা রুমে উপস্থিত ব্যক্তিদের শুঁকতে লাগল। হঠাৎ একটি কুকুর লাফ দিয়ে কামড়ে ধরল হিতেশ শর্মার বাঁ-হাতের কবজি।  হাতকড়া পরিয়ে হিতেশকে পুলিশ ভ্যানে ওঠানোর সময় তিনি চিৎকার করেন, ‘অন গড। মাকে আমি খুন করিনি। কেন আমি আমার মাকে খুন করব? কেন কেন কেন?’

ভারতীয় পত্রপত্রিকায় খবর বেরোয় : সত্যিই মাকে হত্যা করেননি হিতেশ। তিনি খুন করেছিলেন তাঁর প্রেমিকা স্টেলা গোমেজকে। বছর খানেক ধরে তিনি ওই নারীর একনিষ্ঠ মানুষ। কিন্তু ইদানীং স্টেলার আরেকটি সম্পর্ক ধরা পড়ে যায়। বেইমানিটা বরদাশত করার মতো ছিল না। তাই স্টেলাকে দুনিয়া থেকেই সরিয়ে দিলেন হিতেশ। তারপর? পুলিশের শিকারি কুকুর চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই হিতেশ শর্মাকে ‘খুনি’ বলে কামড়ে ধরে এবং যে অপরাধ তিনি করেননি, সেই অপরাধের কলঙ্ক তাঁকে গ্রাস করে।

ছায়াসঙ্গিনী : পনেরো বছরের সুখময় দাম্পত্যের পর স্ত্রী জুডিথ ডেবোরা কঠিন ব্যাধিতে আক্রান্ত। স্বামী পল অ্যান্ডারসন বিস্তর অর্থব্যয়ে জুডিথকে সারিয়ে তোলার চেষ্টা করেন। জুডিথ একদিন বলেন, মরে গেলে তোমা বিনা তোমার আদর বিনা আমি কীভাবে থাকব! পল বলেন, চিরকালই আমি তোমার। তুমি মারা গেলে একা একাই জীবন পার করব। দ্বিতীয় বিয়ে করে তোমার ভালোবাসাকে অপমান করব না।

‘ডেবোনেয়ার’ নামে বিদেশি পত্রিকায় ১৯৮৫ কি ১৯৮৬ সালে ঘটনাটি পড়েছিলাম। স্বামীর সান্ত্বনাবাক্য শুনে জুডিথ বলেন, ‘প্রমিজ?’ পল বলেন, ‘প্রমিজ।’ জুডিথ বলেন, কথা আর কাজে তুমি এক কিনা, আমি ছায়ার মতো তোমার সঙ্গে থেকে থেকে তা দেখব। স্ত্রী বিয়োগের পাঁচ বছরের মাথায় আবার বিয়ে করলেন পল অ্যান্ডারসন। মধুচন্দ্রিমা যাপনের জন্য গেলেন সুইজারল্যান্ড। হোটেলে আমোদফুর্তিতে কেটে গেল সাত দিন। বাড়ি ফেরার আগে পেশাদার ফটোগ্রাফার ডেকে আনেন দম্পতির ছবি তোলার জন্য। হোটেলের ফুলবাগানে পাশাপাশি বসেন নববধূ আর পল। ফটোগ্রাফার ক্যামেরার ভিউফাইন্ডারে চোখ রেখে পিকচার ফ্রেম নির্ধারণের সময় হাত ইশারায় বলেন, ‘পেছনের ম্যাডাম প্লিজ! সরে যান।’ দম্পতি পেছনে তাকান। কই, কেউ তো নেই। ফটোগ্রাফার ফের প্রস্তুতি নেন। ফ্রেমে তাকিয়ে ফের বলেন, ‘প্লিজ ম্যাডাম সরে যান।’ বেশ কয়েকবার এরকম হলো। পল রুষ্ট কণ্ঠে বলেন, কেন বেহুদা সরে যাও সরে যাও করছেন। ছবিটা তুলেই ফেলুন না। ফটোগ্রাফার ছবিগুলো প্রিন্ট করে খামে ভরে পাঠিয়ে দেন পলের হোটেল রুমে। তিনটি ছবি। তিনটিতেই পল আর তাঁর নতুন বউর পেছনে সহাস্যে দাঁড়িয়ে আছেন জুডিথ ডেবোরা।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
পাসপোর্টের মান
পাসপোর্টের মান
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
কার্গো ভিলেজ অগ্নিকাণ্ড
টক-মিষ্টি আমড়া
টক-মিষ্টি আমড়া
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
এনসিপির নাগরিক রাষ্ট্রের অঙ্গীকার
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার আমল
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
চট্টগ্রাম বন্দরে অচলাবস্থা
একের পর এক আগুন
একের পর এক আগুন
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
আগুন : দুর্ঘটনা না অন্তর্ঘাত
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
প্রয়োজন অর্থনীতিবান্ধব রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আরব আমিরাতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন পরিষদের কমিটি গঠন
আরব আমিরাতে চট্টগ্রাম উন্নয়ন পরিষদের কমিটি গঠন

এই মাত্র | পরবাস

বজ্রপাত প্রতিরোধ, পরিবেশ সুরক্ষা ও পুষ্টিকর ফল সংরক্ষণে কুমিল্লায় তাল বীজ বপন কর্মসূচি
বজ্রপাত প্রতিরোধ, পরিবেশ সুরক্ষা ও পুষ্টিকর ফল সংরক্ষণে কুমিল্লায় তাল বীজ বপন কর্মসূচি

৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তাকাইচি
জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তাকাইচি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে আগাম ফুলকপি চাষে কৃষকের মুখে হাসি
নীলফামারীতে আগাম ফুলকপি চাষে কৃষকের মুখে হাসি

৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শ্বশুরের কোদালের আঘাতে প্রাণ গেলো জামাইয়ের
শ্বশুরের কোদালের আঘাতে প্রাণ গেলো জামাইয়ের

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোনালদো ছাড়াই গোয়ায় পৌঁছাল আল নাসের
রোনালদো ছাড়াই গোয়ায় পৌঁছাল আল নাসের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে এলিন ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড-এর এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর ‘সিল্ক’
সৌদি আরবে এলিন ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড-এর এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর ‘সিল্ক’

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মধ্যনগরে অসুস্থ মা-মেয়েকে বসুন্ধরা শুভসংঘের অর্থ সহায়তা
মধ্যনগরে অসুস্থ মা-মেয়েকে বসুন্ধরা শুভসংঘের অর্থ সহায়তা

২৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিক্ষকদের আমরণ অনশন চলছে, অসুস্থ কয়েকজন
শিক্ষকদের আমরণ অনশন চলছে, অসুস্থ কয়েকজন

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারে কুরআন শিক্ষা কর্মসূচি শুরু
অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারে কুরআন শিক্ষা কর্মসূচি শুরু

৪৩ মিনিট আগে | পরবাস

কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে ঘরোয়া উপায়
কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে ঘরোয়া উপায়

৫৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আজও শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিতে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা
আজও শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিতে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে এআই-এর অপব্যবহার রোধে সেন্ট্রাল সেল করা হবে : সিইসি
নির্বাচনে এআই-এর অপব্যবহার রোধে সেন্ট্রাল সেল করা হবে : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জোবায়েদের দাফন সম্পন্ন
ছাত্রদল নেতা জোবায়েদের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ হামলায় ইউক্রেনের বিভিন্ন এলাকা বিদ্যুৎবিহীন
রুশ হামলায় ইউক্রেনের বিভিন্ন এলাকা বিদ্যুৎবিহীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে 'ভিত্তিহীন' দোষারোপের প্রতিবাদ
শাবিপ্রবিতে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে 'ভিত্তিহীন' দোষারোপের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে সাত খুন মামলার আপিল শুনানি ৪ সপ্তাহ পর
নারায়ণগঞ্জে সাত খুন মামলার আপিল শুনানি ৪ সপ্তাহ পর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস ৩৩০, ইউএস-বাংলার এয়ারক্রাফট বেড়ে ২৫
যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস ৩৩০, ইউএস-বাংলার এয়ারক্রাফট বেড়ে ২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজীপুরে চলন্ত অ্যাম্বুলেন্সে আগুন
গাজীপুরে চলন্ত অ্যাম্বুলেন্সে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের
সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ
জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা