শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৬ আগস্ট, ২০২৫

কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
কেন এমন ঘটে, কে ঘটায়

‘কেউ যদি প্রমাণ দিতে পারেন যে ধূমপান করে উপকৃত হয়েছেন, তাহলে আমি ডাক্তারি পেশা ছেড়ে দেব।’ নব্বইয়ের দশকে বিটিভির এক টক শোয় কথাগুলো বলেছিলেন বিখ্যাত চিকিৎসক অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী। বি. চৌধুরী নামেও তাঁর পরিচিতি। বিশ্ব তামাকবিরোধী দিবস উপলক্ষে সেই টক শোয় তিনি তামাক সেবনের কারণে জীবন সংহারী রোগবালাইয়ের বর্ণনা দেন মুগ্ধকর ভাষায়।

অনেকেই আছেন দুই-তিন দশক ধরে সিগারেট ফুঁকছেন। তারা বলেন, ‘ম্যালা দিনের অভ্যাস! হুট করে ছাড়ি কীভাবে? কতবার চেষ্টা করেছি। ছেড়ে দেওয়ার পরই ভীষণ অস্বস্তিতে ভুগেছি। তাই সাত দিনের মধ্যেই ফের স্মোকার হয়ে গেলাম।’ এসব ধূমপায়ীর উদ্দেশে বি. চৌধুরী বলেন : ধূমপান ছেড়ে দেওয়ার জন্য বেশি কিছু করতে হয় না। ধূমপানের অভ্যাস মুক্তির জন্য দরকার তিনটি জিনিস। আপনারা কাগজে লিখে নিন। এক নম্বরে লিখুন ‘ইচ্ছাশক্তি’। লিখেছেন তো! হ্যাঁ, এবার লিখুন দুই নম্বর- ইচ্ছাশক্তি। লেখা হয়েছে? বেশ! এবার লিখুন তিন নম্বর ইচ্ছাশক্তি। টক শোয় আরও দুজন ছিলেন। এদের একজন বলেন, স্যার, উপকার না পেলে ধূমপানে মানুষ এত আগ্রহী কেন? জবাবে ডা. বি. চৌধুরী বলেন, টাকাকড়ির অপচয় আর স্বাস্থ্যহানি ঘটানো। এই দুটি কাজই করছে তামাকের ধোঁয়া। কেউ যদি প্রমাণ করতে পারেন যে ধূমপান দ্বারা তার ন্যূনতম কোনো উপকার হয়েছে তাহলে আমি ডাক্তারি পেশা ছেড়ে দিতে রাজি।

ইচ্ছাশক্তিতে শক্তিমান মানুষের পক্ষে ধূমপান পরিত্যাগ করা একটুও কঠিন নয়, এটা বোঝানোর জন্য ধূমপায়ী সাজেদ খন্দকারকে (ইনি আমার জুনিয়র বন্ধু শরাফত আসগরের মামা) অধ্যাপক বি. চৌধুরীর টক শো সমাচার শোনাই। খন্দকার বলেন, এখন এসব কয়া কী লাভ? বি. চৌধুরী স্যার বাঁইচা থাকতে যদি কইতা তাইলে ওনার চ্যালেঞ্জের রিপ্লাই দেওনের সুযোগ পায়া যেতাম। প্রমাণ করা যেত যে দুশমন ভেবে যার দিকে আমরা ভুরু কুঁচকে তাকাই, কোনো কোনো সময় সে-ই হয়ে ওঠে মহাতমসায় আলোর ঝরনাধারা। নেতিবাচক ব্যাপারও বিশেষ মুহূর্তে পালন করে বিস্ময়কর ফলপ্রদ ভূমিকা। তা দেখে আমরা তাজ্জব হই, আমাদের মুখ ‘হা’ হয়ে যায়।

সাজেদ খন্দকার পাকিস্তানি জমানায় বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়কবলিত একটি জাহাজডুবির ঘটনা বর্ণনা করলেন। চট্টগ্রাম থেকে সন্দ্বীপ যাচ্ছিল ‘ভাদুর’ নামের সেই জাহাজ। দুই শতাধিক যাত্রী জাহাজডুবিনিয়ে রাত ১০টায় যাত্রা করার পর মধ্যরাতে ডুবে যায়। যাত্রী ও নাবিকদের কেউ-ই রক্ষা পাননি। জাহাজের ক্যাপ্টেন বেতারবার্তায় নিয়ন্ত্রণকক্ষকে জানিয়েছেন, প্রচণ্ডবেগে জাহাজ ঘুরছে, তলিয়ে যাচ্ছে। পানির ঘূর্ণির ভয়ে আমাদের উদ্ধারে কোনো জাহাজ এগিয়ে আসছে না।

ব্যবসায়ী আজিজুল হক সন্দ্বীপ যাওয়ার জন্য ওই জাহাজের টিকিট কিনেছিলেন। তিনি তাঁর স্টেশনারি দোকানের মাল কেনার জন্য দশ দিন অন্তর সন্দ্বীপ থেকে চট্টগ্রাম আসেন। এবারও কেনা মাল জাহাজে তুলে দিয়ে নিজের কেবিনে ঢুকেছেন। ট্রানজিস্টর রেডিওতে গান শুনছিলেন তিনি। স্থির করেন, জাহাজের ভিতরকার রেস্তোরাঁয় রাতের খাওয়া সেরে নেবেন। প্যাকেট খুলে যাচাই করলেন কয়টি সিগারেট আছে। দেখেন তিনটি। ভাবেন, নাহ্। রাত কাটাতে কমপক্ষে সাতটি সিগারেট লাগবে। জাহাজের ভিতরের দোকানে সিগারেটের দাম বেশি। ডাঙায় গিয়ে এক প্যাকেট কেনা দরকার। নেমে গেলেন তিনি।

জাহাজঘাটে সিগারেট কিনে ফেরার সময় দেখেন একটি দোকানে ক্রেতারা মুরগির ভুনা গোশত দিয়ে গরম পরোটা খাচ্ছেন। আজিজুল হক ওই দোকানে ঢুকে গোশত পরোটা অর্ডার দেন। অনেক ক্রেতা। তাই পছন্দের খাবার তাঁর টেবিলে আসতে আসতে বিশ মিনিট লেগে যায়। আজিজুল হক খেতে শুরু করতেই জাহাজের ভেঁপু শুনতে পান। পরপর তিনবার ভেঁপু। মানে ঘাট ছাড়ছে জাহাজ। অর্ধেক খাবার খেয়ে পুরো বিল চুকিয়ে তিনি ছুটলেন। ততক্ষণে পন্টুন ত্যাগ করে প্রায় দেড় শ ফুট চলে গেছে জাহাজ। যথাসময়ে জাহাজে উঠতে আজিজুল হকের ব্যর্থতা ঘটিয়েছে কে? প্রশ্ন করেন সাজেদ খন্দকার। বলেন, পর্যাপ্ত সিগারেট সংগ্রহের জন্য তাঁকে উতলা করেছে যে শক্তি, সেই শক্তি কাজটা কেন করল? তিনি তো ‘ডাঙায় যাব/ডাঙায় যাব’ করেছিলেন কমপক্ষে পাঁচবার। না যাওয়াটাই স্বাভাবিক হতো। শেষতক গেলেন বলেই তো প্রাণরক্ষা।

তবু ওঠে নিষ্প্রাণ দেহ : হত্যা করে ওদের লাশ ডুবিয়ে দেওয়া হয়েছে শীতলক্ষ্যা নদীতে। মৃতদেহ পানিতে থাকতে থাকতে পচে ফুলে যাবে। ফুলে গেলে ভেসে উঠবে। তা যাতে না ঘটে সেজন্য ঘাতকরা প্রতিটি লাশ বেঁধে নেয় ইট ভর্তি চটের বস্তার সঙ্গে। মৃতের পেটও ফুটো করে দেওয়া হয়েছিল, যাতে করে ফুলে ভেসে ওঠার বিন্দুমাত্র সম্ভাবনা না থাকে। ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে বিলকুল মেটিকুলাস বন্দোবস্ত। তবু ডুবিয়ে দেওয়ার সাত দিনের মধ্যে ভেসে উঠল সাতটি নিষ্প্রাণ দেহ। তারা ভেসে ওঠে চমকে দিল সারা দেশকে। সেটা ২০১৪ সালের এপ্রিলের ঘটনা।

ভারী ভারী বস্তার সঙ্গে শক্ত করে বেঁধে ডুবিয়ে দিলে কোনো দেহ ভেসে ওঠার কথা নয়। তবু ভেসে উঠেছে। অফিসে আমার সহকর্মীকে বলি, কে ভাসায়? সহকর্মী জানতে চান, কেন ভাসায়? প্রাজ্ঞ সাংবাদিক মোস্তাক আহমদ মোবারকী বলেন, ভাসানোর কাজটি করেন সেই মহামহিম শক্তি, যিনি ঘোষণা করে রেখেছেন- ‘নো সিনার শ্যাল রিমেইন আনপানিশ্ড।’ কোনো পাপীকেই শাস্তিমুক্ত রাখা হবে না।

যে সাতজনকে খুন করা হয়েছিল তাঁদের মধ্যে ছিলেন নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলাম। নজরুলের সঙ্গে কলহ ছিল নাসিক কাউন্সিলর নূর হোসেনের। কয়েকজন শ্রমিক ২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল দেখতে পান, শিবু মার্কেটের কাছে র‌্যাব আর কিছু লোক মিলে নজরুল ও তাঁর সঙ্গীদের অপহরণ করে নিয়ে গেছে। অপহরণকারীদের সঙ্গে ছিলেন নূর হোসেন। গাড়িতে থাকা আইনজীবী চন্দন কুমার সরকার দেখলেন সেই অপহরণ। মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় তিনি ধারণ করতে থাকলেন ওই দৃশ্য। তাই দুর্বৃত্তরা চন্দন ও তাঁর গাড়িচালককে অপহরণ করে।

পাপ কখনো চাপা থাকে না। সাত খুনের পাপও চাপা রাখা যায়নি। তদন্তে দেখা যায়, জঘন্য হত্যাকাণ্ডে ৩৫ ব্যক্তি জড়িত। এদের মধ্যে র‌্যাব-১১-এর ২১ জন (উচ্চপদস্থ তিনজনসহ)। বিচারে ৩৫ আসামির মধ্যে নূর হোসেনসহ ২৬ জনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয় ২০১৭ সালের ১৬ জানুয়ারি। গ্রেপ্তার এড়ানোর মতলবে কলকাতায় পালিয়ে যাওয়া নূর হোসেনকে ২০১৫ সালের ১৪ জুন ধরে ফেলে ভারতীয় পুলিশ। ওই বছর ১২ নভেম্বর তাঁকে বাংলাদেশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। সেভেন মার্ডার কেস হাই কোর্টে উঠলে আদালত ২০১৭ সালের ২২ আগস্ট দেওয়া আদেশে নূর হোসেনসহ ১৫ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন। এখন এই মামলার রায় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায়।

চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে : গল্পের মতো সত্য ঘটনা যতগুলো জেনেছি তার মধ্যে হিতেশ শর্মার ভাগ্যে জোটা বিষয়টি খুব ভাবায় আমাকে। ১৯৭৮ সালে মুম্বাই নগরীতে গ্রেপ্তার হন কটনমিলের জেনারেল ম্যানেজার ৩৩ বছর বয়সি হিতেশ শর্মা। অভিযোগ : হিতেশ তাঁর মাকে জবাই করেছেন। নগরীর অভিজাত এলাকায় বিলাসবহুল ১০ তলা ভবনের সপ্তম তলার ফ্ল্যাটে ছেলে হিতেশের সঙ্গে বাস করেন মা হেমাঙ্গিনী শর্মা। (বয়স ৫০ বছর)। হেমাঙ্গিনীর মেয়ে তিতলির বয়স ৩৬। তিতলির ১০ বছর বয়সকালে বাবা-মার ছাড়াছাড়ি হয়ে গিয়েছিল। ব্যাংক কর্মকর্তা হেমাঙ্গিনী দৃঢ়চেতা নারী। তীব্র আদর আর কঠোর শাসনের মধ্যে রেখে দুই সন্তানকে তিনি গড়ে তোলেন।

দুই সন্তানই মা অন্তঃপ্রাণ। এমন অবস্থায় ছেলের হাতে হেমাঙ্গিনীর প্রাণ যাবে, পড়শিরা তা কল্পনাও করতে পারেননি। কিন্তু মাতৃহত্যার দায়ে হিতেশকে পুলিশ ধরে যে নিয়ে গেছে, তা তো মিথ্যে নয়। পড়শিরা এ-ও জানেন, হত্যার সময় ফ্ল্যাটে একা ছিলেন হেমাঙ্গিনী। অফিসের কাজে হিতেশ শর্মা ছিলেন চেন্নাইতে। দিল্লিতে শ্বশুরালয়ে ছিলেন তিতলি। খবর পেয়ে তাঁরা দুজনই ছুটে এলেন মুম্বাই।

তদন্তকারী পুলিশ টিম দুই দিন ধরে হেমাঙ্গিনীর ফ্ল্যাটে যাতায়াত করছিল। তাদের সঙ্গে থাকে প্রশিক্ষিত তিনটি কুকুর। পুলিশ ইন্সপেক্টর হুকুম করলে কুকুর তিনটি খুন হওয়া নারীর ফ্ল্যাট আর আশপাশের ফ্ল্যাটের নানা জায়গায় গিয়ে শোঁকে আর চক্কর দেয়। হত্যাকাণ্ডের তৃতীয় দিনে শোকার্ত বাড়ির ড্রয়িং রুমে বসা হিতেশ ও তাঁর বোন তিতলি, তিতলির শ্বশুরশাশুড়ি, হিতেশের নিয়োগদাতা কোম্পানির এক ডিরেক্টর।

সময় বেলা ৩টা। তদন্তকারী পুলিশরা ঢুকল রুমে। তাদের টিম লিডার পুলিশ ইন্সপেক্টর বললেন, ‘হ্যারি! মন্টো! পন্টো! গো অ্যান্ড ক্যাচ দ্য ডার্টি কিলার।’ সঙ্গে সঙ্গে কুকুর তিনটি ছোটাছুটি শুরু করে আর শুঁকতে থাকে। একপর্যায়ে তারা রুমে উপস্থিত ব্যক্তিদের শুঁকতে লাগল। হঠাৎ একটি কুকুর লাফ দিয়ে কামড়ে ধরল হিতেশ শর্মার বাঁ-হাতের কবজি।  হাতকড়া পরিয়ে হিতেশকে পুলিশ ভ্যানে ওঠানোর সময় তিনি চিৎকার করেন, ‘অন গড। মাকে আমি খুন করিনি। কেন আমি আমার মাকে খুন করব? কেন কেন কেন?’

ভারতীয় পত্রপত্রিকায় খবর বেরোয় : সত্যিই মাকে হত্যা করেননি হিতেশ। তিনি খুন করেছিলেন তাঁর প্রেমিকা স্টেলা গোমেজকে। বছর খানেক ধরে তিনি ওই নারীর একনিষ্ঠ মানুষ। কিন্তু ইদানীং স্টেলার আরেকটি সম্পর্ক ধরা পড়ে যায়। বেইমানিটা বরদাশত করার মতো ছিল না। তাই স্টেলাকে দুনিয়া থেকেই সরিয়ে দিলেন হিতেশ। তারপর? পুলিশের শিকারি কুকুর চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যেই হিতেশ শর্মাকে ‘খুনি’ বলে কামড়ে ধরে এবং যে অপরাধ তিনি করেননি, সেই অপরাধের কলঙ্ক তাঁকে গ্রাস করে।

ছায়াসঙ্গিনী : পনেরো বছরের সুখময় দাম্পত্যের পর স্ত্রী জুডিথ ডেবোরা কঠিন ব্যাধিতে আক্রান্ত। স্বামী পল অ্যান্ডারসন বিস্তর অর্থব্যয়ে জুডিথকে সারিয়ে তোলার চেষ্টা করেন। জুডিথ একদিন বলেন, মরে গেলে তোমা বিনা তোমার আদর বিনা আমি কীভাবে থাকব! পল বলেন, চিরকালই আমি তোমার। তুমি মারা গেলে একা একাই জীবন পার করব। দ্বিতীয় বিয়ে করে তোমার ভালোবাসাকে অপমান করব না।

‘ডেবোনেয়ার’ নামে বিদেশি পত্রিকায় ১৯৮৫ কি ১৯৮৬ সালে ঘটনাটি পড়েছিলাম। স্বামীর সান্ত্বনাবাক্য শুনে জুডিথ বলেন, ‘প্রমিজ?’ পল বলেন, ‘প্রমিজ।’ জুডিথ বলেন, কথা আর কাজে তুমি এক কিনা, আমি ছায়ার মতো তোমার সঙ্গে থেকে থেকে তা দেখব। স্ত্রী বিয়োগের পাঁচ বছরের মাথায় আবার বিয়ে করলেন পল অ্যান্ডারসন। মধুচন্দ্রিমা যাপনের জন্য গেলেন সুইজারল্যান্ড। হোটেলে আমোদফুর্তিতে কেটে গেল সাত দিন। বাড়ি ফেরার আগে পেশাদার ফটোগ্রাফার ডেকে আনেন দম্পতির ছবি তোলার জন্য। হোটেলের ফুলবাগানে পাশাপাশি বসেন নববধূ আর পল। ফটোগ্রাফার ক্যামেরার ভিউফাইন্ডারে চোখ রেখে পিকচার ফ্রেম নির্ধারণের সময় হাত ইশারায় বলেন, ‘পেছনের ম্যাডাম প্লিজ! সরে যান।’ দম্পতি পেছনে তাকান। কই, কেউ তো নেই। ফটোগ্রাফার ফের প্রস্তুতি নেন। ফ্রেমে তাকিয়ে ফের বলেন, ‘প্লিজ ম্যাডাম সরে যান।’ বেশ কয়েকবার এরকম হলো। পল রুষ্ট কণ্ঠে বলেন, কেন বেহুদা সরে যাও সরে যাও করছেন। ছবিটা তুলেই ফেলুন না। ফটোগ্রাফার ছবিগুলো প্রিন্ট করে খামে ভরে পাঠিয়ে দেন পলের হোটেল রুমে। তিনটি ছবি। তিনটিতেই পল আর তাঁর নতুন বউর পেছনে সহাস্যে দাঁড়িয়ে আছেন জুডিথ ডেবোরা।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
কাঁচা মরিচ
কাঁচা মরিচ
আট বছরের বোঝা
আট বছরের বোঝা
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
বাবা-মায়ের চেয়ে আপন কেউ নেই
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ক
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
ভূরাজনীতিতে শঙ্কা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
স্বাগত মাহে রবিউল আউয়াল
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
কতটা সুরক্ষিত সুন্দরবন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
প্রবাসীদের ভোটাধিকার ও প্রস্তাবিত নাগরিকত্ব আইন
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি
সর্বশেষ খবর
দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীর কদমতলীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
রাজধানীর কদমতলীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশ
তিন বছরে দারিদ্র্য বেড়ে ২৮ শতাংশ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৩
যুক্তরাজ্যে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৩

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা
ফ্যাসিস্ট আমলে গণমাধ্যম, বর্তমান অবস্থা : জনগণের প্রত্যাশা

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ আগস্ট)

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প
এ বছরই উত্তর কোরিয়ার নেতা কিমের সাথে দেখা করতে চান ট্রাম্প

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে বিপদে অর্থনীতি
আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতিতে বিপদে অর্থনীতি

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জালিয়াতির অভিযোগে ফেডারেল গভর্নর কুককে অপসারণের নির্দেশ ট্রাম্পের
জালিয়াতির অভিযোগে ফেডারেল গভর্নর কুককে অপসারণের নির্দেশ ট্রাম্পের

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন নিয়োগ পাওয়া ২৫ বিচারপতির শপথ দুপুরে
নতুন নিয়োগ পাওয়া ২৫ বিচারপতির শপথ দুপুরে

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসুতে আজ থেকে প্রচারণা শুরু
ডাকসুতে আজ থেকে প্রচারণা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এলো রবিউল আউয়াল : যাঁর আগমনে জগৎ উজালা
এলো রবিউল আউয়াল : যাঁর আগমনে জগৎ উজালা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
৫ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনে বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনে বাগছাস ও ছাত্রশিবিরের প্যানেল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কর্মশালায় এআই ব্যবহারে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরলেন বিশেষজ্ঞরা
কর্মশালায় এআই ব্যবহারে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরলেন বিশেষজ্ঞরা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাড়ি রাখার অনুমতি পেলেন সেই তিন পুলিশ কনস্টেবল
দাড়ি রাখার অনুমতি পেলেন সেই তিন পুলিশ কনস্টেবল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় আরও পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় আরও পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা করল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ বছরের বিরল রুপার হুক্কা কুমিল্লায়
৩০০ বছরের বিরল রুপার হুক্কা কুমিল্লায়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তবর্তী পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্তবর্তী পদ্মা নদী থেকে অজ্ঞাত মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের নতুন আইফোন নিয়ে গুঞ্জন
অ্যাপলের নতুন আইফোন নিয়ে গুঞ্জন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাঙামাটিতে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব, সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত বহু মানুষ
রাঙামাটিতে ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব, সর্দি-জ্বরে আক্রান্ত বহু মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র ছাড়তে নারাজ হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি মানার আহ্বান
অস্ত্র ছাড়তে নারাজ হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতি মানার আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাস্ক হঠাৎ অ্যাপলের বিরুদ্ধে লাগলেন কেন?
মাস্ক হঠাৎ অ্যাপলের বিরুদ্ধে লাগলেন কেন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাপল ও ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে ইলন মাস্কের এক্সএআই
অ্যাপল ও ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে আদালতে ইলন মাস্কের এক্সএআই

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামাদি গেল মহাকাশে
স্পেসএক্সের ড্রাগন ক্যাপসুলে বৈজ্ঞানিক সরঞ্জামাদি গেল মহাকাশে

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’
‘ঝুঁকিপূর্ণ ও যানজটের কারণ হওয়ায় ঢাকা শহর থেকে অটোরিকশা উঠিয়ে দেওয়া উচিত’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়
সিনেমা থেকে যেভাবে জনতার নায়ক হলেন থালাপতি বিজয়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত
যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো পাকিস্তানকে বড় বার্তা দিল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ
দেশের ৬ জেলায় নতুন জেলা প্রশাসক নিয়োগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি
একযোগে ২৩০ বিচারককে বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ
টঙ্গীতে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার
৭ জেলায় নতুন পুলিশ সুপার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ
জিয়াউর রহমানের মাজারে ডাক্তার সাবরিনা, যুবদল সভাপতির ক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ
১৩৫% বেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের পর্যটন ভিসা ফি এখন বিশ্বের সর্বোচ্চ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…
স্বামীর জীবন বাঁচাতে লিভার দান স্ত্রীর, অতঃপর…

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন আয়োজনের জন্য দেশ প্রস্তুত ও স্থিতিশীল আছে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই
ধনকুবের ইলন মাস্কের বেতন কত, জানালেন ছোট ভাই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র
সরকারি চাকরির ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করে পরিপত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’
১০ দিনে কত আয় করল ‘ওয়ার ২’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কক্সবাজার পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫২ কর্মকর্তা বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩
ভারতে ভুয়া পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে বাংলাদেশি পর্যটকদের হেনস্তা, গ্রেফতার ৩

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প
তিন সপ্তাহের মধ্যেই গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি হবে : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ
হাইকোর্টে নতুন ২৫ জন অতিরিক্ত বিচারপতি নিয়োগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!
চীনে আসছে ‘গর্ভবতী’ রোবট, মানবশিশু জন্ম দেবে যন্ত্র!

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!
প্রেমিকদের দেওয়া ২০ আইফোন বিক্রি করে বাড়ি কিনলেন তরুণী!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা
রোকেয়া হলে ছিলাম, তবে প্রচারণার জন্য যাইনি: উমামা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান
আজারবাইজানের মাধ্যমে রাশিয়া থেকে গ্যাস আনবে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী
বাংলাদেশি ১০ হাজার শিক্ষার্থীকে ‘গ্র্যাজুয়েট পাস’–এর দাবি ভিত্তিহীন : মালয়েশিয়ার উচ্চশিক্ষামন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি
ইউক্রেনকে আর কখনোই আপসে বাধ্য করা যাবে না: জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক
রাহুল গান্ধীর গালে আকস্মিক চুম্বন, সমর্থকদের হাতে চড় খেলেন যুবক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?
ইরানের প্রেসিডেন্টকে ফোনে কী জানালেন পুতিন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে
টানা ৫ দিন বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণ হতে পারে যেসব অঞ্চলে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক
ফেসবুকের ‘অন্যায্য’ আচরণের বিরুদ্ধে জিডি করেছি : মামুনুল হক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে
নিউইয়র্কে হেনস্তার চেষ্টা তথ্য উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে বলে মনে হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে
ভূতুড়ে বিলের বোঝা গ্রাহকের ঘাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

তদন্ত হবে আড়ি পাতার
তদন্ত হবে আড়ি পাতার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!
রাজশাহী মহানগর বিএনপির সম্মেলনের পর কমিটি নাই!

নগর জীবন

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান তিন শীর্ষ নেতা

নগর জীবন

থাকছে না কাগজের ফাইল
থাকছে না কাগজের ফাইল

শিল্প বাণিজ্য

উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি
উগ্রবাদ নিয়ে সতর্ক বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন
আয়কর রিটার্নে কারা সম্পদের বিবরণী দেবেন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির হাফ ডজন মাঠে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

ডাকসুতে শুরু প্রচার
ডাকসুতে শুরু প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই
ফ্রি ইন্টারনেট ও স্টারলিঙ্ক সেবা চালু করতে চাই

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী
খুলনায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ইজিবাইকের চার যাত্রী

নগর জীবন

গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা
গৃহবধূকে ধর্ষণচেষ্টা দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিয়ে রক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়
আর্জেন্টাইন কোচে কিংসের চোখ পাঁচ শিরোপায়

মাঠে ময়দানে

বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না
বিমান ভাড়া সিন্ডিকেটে কেউ রেহাই পাবে না

নগর জীবন

নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান
নিরাপত্তা চেয়েছেন বিএনপি নেতা ফজলুর রহমান

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ
ফ্যাসিবাদ পতন হলেও দূর হয়নি ইসলামবিদ্বেষ

নগর জীবন

প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার
প্রাথমিকে চার বিষয়ে পাঠদানে গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার

নগর জীবন

ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি
ভাসানী সেতুতে এবার রিফ্লেক্টর লাইট চুরি

নগর জীবন

হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর
হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন পাঁচ ছিনতাইকারীর

দেশগ্রাম

টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার
টিসিবির হাজার লিটার সয়াবিনসহ ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার

নগর জীবন

একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি
একীভূতকরণ থেকে এসআইবিএলকে বাদ দেওয়ার দাবি

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ভোট দিতে মানুষ উন্মুখ হয়ে আছে

নগর জীবন

ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে
ভালো মানুষের অভাবেই দুর্নীতি বাড়ছে

নগর জীবন

টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের
টানা বৃষ্টি, মাথায় হাত কৃষকের

দেশগ্রাম

আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
আরও সাত জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক
সাময়িক বন্ধ দেশ ক্লিনিক

দেশগ্রাম

জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’
জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ পাঁচ জেলায় হচ্ছে ‘নেক্সাস ফেস্ট-২০২৫’

নগর জীবন