শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫

দলগুলোর সংযত আচরণ প্রয়োজন

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
দলগুলোর সংযত আচরণ প্রয়োজন

ক্ষমতার উদগ্র আকাক্সক্ষার পরিণতি আমাদের একেবারে চোখের সামনে। ভুলে যাওয়ার মতো সময় এখনো অতিবাহিত হয়নি। যারা নিজেদের রাজনীতিবিদ, রাজনৈতিক কর্মী, এমনকি রাজনীতিসচেতন বলে দাবি করেন, তারাও যদি এরই মধ্যে মাত্র সাড়ে ৯ মাস আগে দেশে কী ভয়াবহ ঘটনা ঘটে গেছে, সে ঘটনাগুলো বিস্মৃত হয়ে থাকেন, তাহলে বলতেই হয়, জাতির ভাগ্যে আরও দুঃখ-দুর্দশা অপেক্ষা করছে। দেশের ওপর জগদ্দল পাথরের মতো চেপে থাকা এই ভূখণ্ডের ইতিহাসে সবচেয়ে চরম, জঘন্যতম ঘৃণিত এক নিপীড়ক শাসকের হাতে অসংখ্য জীবনহানি ও চিরতরে পঙ্গুত্ববরণের বিনিময়ে জনগণের অর্জিত অভূতপূর্ব মুক্তির সঙ্গে সঙ্গে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য প্রধান ও দায়িত্বশীল দল হিসেবে ভাবমূর্তিসম্পন্ন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) যে ধরনের আচরণ শুরু করে তা তাদের মর্যাদার সঙ্গে মানানসই নয়। দলটির নেতাদের কাছ থেকে জনগণ আরও সংযম ও মিতাচার আশা করলেও তারা তাদের দায়িত্বহীন আচার-আচরণের মাধ্যমে দেশবাসীকে হতাশ করছেন। তারা যেন ভুলেই গেছেন, শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসন উৎখাত করতে তাদের ভূমিকা প্রায় ছিলই না। বরং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে তারা নিরুৎসাহিত করেছেন এবং এ আন্দোলনের সঙ্গে তাদের কোনো সম্পর্ক নেই বলেও একাধিক শীর্ষ নেতা বলেছেন। তবে আন্দোলন সফল হওয়ার পর তারা এর কৃতিত্ব দাবি করতে দ্বিধা করেননি।

বিএনপির মতো এত বড় একটি দল, যারা দীর্ঘ সময় দেশের ক্ষমতায় ছিল এবং দেশ পরিচালনায় অভিজ্ঞ, তারা শেখ হাসিনার সাড়ে ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদী দুঃশাসনের বিরুদ্ধে একটি কার্যকর আন্দোলন গড়ে তুলতে পারেনি। আন্দোলন তো দূরের কথা, বলা চলে তারা শেখ হাসিনার মতো একচ্ছত্র স্বৈরশাসকের গায়ে আঁচ লাগতে পারে, এমন কিছুই করতে পারেনি।

শেখ হাসিনার ক্ষমতার গণেশ উল্টে যাওয়ার পর ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য দৌড়ঝাঁপ শুরু করার আগে বিএনপির যখন উচিত ছিল সাড়ে ১৫ বছর পর্যন্ত সরকারবিরোধী আন্দোলন গড়ে তোলার ব্যর্থতার কারণ মূল্যায়ন করে দল পুনর্গঠনে মনোযোগ দেওয়া, তখন তারা চটজলদি ক্ষমতা দখলের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর বালসুলভ চপলতায় চাপ সৃষ্টি করছে। শুধুই কী চাপ সৃষ্টি? অন্তর্বর্তী সরকারের প্রায় প্রতিটি সিদ্ধান্ত ও পদক্ষেপকে এই বলে প্রশ্নবিদ্ধ করছে, অনির্বাচিত অন্তর্বর্তী সরকারের এসব সিদ্ধান্ত গ্রহণের কোনো এখতিয়ার নেই। কেবল নির্বাচিত প্রতিনিধিত্বশীল সরকারই এসব সিদ্ধান্ত নিতে পারে; ইত্যাদি। বিএনপিও যেহেতু অতীতে ক্ষমতার স্বাদ গ্রহণ করেছে, অতএব আওয়ামী লীগের মতোই বিএনপির পেশি স্ফীত করার লোকের অভাব ছিল না, এখনো নেই। তারা অন্ধকার থেকে আলোতে বেরিয়েই আওয়ামী লীগের অবৈধ অর্থ কামানোর ফেলে যাওয়া সব উৎস- হাটবাজার, বন্দর-টার্মিনালসহ, ঘাট-বালুমহাল ইত্যাদি জোরজবরদস্তি করে চাঁদা আদায়ের যতগুলো ক্ষেত্র আছে, সেগুলো দখল করে ঢালাওভাবে চাঁদা আদায় করছে। যেসব করপোরেট প্রতিষ্ঠান এত দিন আওয়ামী লীগের প্রভাবের আওতায় ছিল অথবা আওয়ামী লীগকে চাঁদা দিয়ে তাদের আশীর্বাদ গ্রহণ করত, সেসব প্রতিষ্ঠানের মালিকরা আগ বাড়িয়ে বিএনপির লোকজনকে তোয়াজ করছে। বিএনপির নেতা ও ক্যাডাররা যেখানেই সুযোগ পাচ্ছে অন্যের জমি, ব্যবসা ও ঘের দখল করছে। যেহেতু বিএনপি ও আওয়ামী লীগ নেতাদের বৈশিষ্ট্যের মধ্যে মৌলিক কোনো পার্থক্য নেই, অতএব তারা মাঠ ফাঁকা থাকলে অবৈধ সুযোগসুবিধার ভোগদখলে অভিন্ন আচরণ করে। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের শিক্ষা থেকে বিএনপি আদৌ কোনো শিক্ষা নেয়নি।

ক্ষমতার উদগ্র আকাক্সক্ষার পরিণতি আমাদের একেবারে চোখের সামনেশেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পর আওয়ামী লীগের সামান্য কিছুসংখ্যক নেতা ও লুটেরা গ্রেপ্তার হয়েছে। অন্য অধিকাংশই দেশত্যাগসহ আত্মগোপনে চলে যাওয়ায় বিএনপি সম্ভবত আওয়ামী লীগের ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪-এর মতো প্রতিদ্বন্দ্বিতাশূন্য একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য উদগ্রীব। তাদের ধারণা এবং ভয় হলো, অন্তর্বর্তী সরকার জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ২০২৬ সালে জানুয়ারি থেকে জুন মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের যে কথা বলছে, ওই সময়ের মধ্যে দেশে ভিন্ন ধরনের যে রাজনৈতিক মেরুকরণ হতে পারে, তাতে বিলম্বে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করার মতো সংখ্যাগরিষ্ঠতা না-ও পেতে পারে।

কী আছে এই ক্ষমতায়? বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করার পর কোন নেতা অথবা কোন রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় গিয়ে দেশ বা জনগণের জন্য কী করেছে? তারা কী দেশে তাদের প্রতিশ্রুত গণতন্ত্র এনেছে? তারা কী বিচার বিভাগকে স্বাধীন নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক করেছে? দেশে কি আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে? না, কোনো কিছুই হয়নি! দেশের সবকিছু স্বাধীনতাপূর্ব পাকিস্তান আমলের গণতন্ত্রহীন অবস্থায় আছে। রাজনৈতিক বিশ্বাস ও দল-মতনির্বিশেষে দেশে কেউ কি শেখ মুজিবুর রহমানের তুলনায় অন্য কাউকে বড় নেতা মনে করে? তা না করা সত্ত্বেও শেখ মুজিবের ব্যর্থতা এবং তার কথা ও কাজের মধ্যে কোনো সামঞ্জস্য ছিল না বলে, তার কড়া সমালোচনা করতে কেউ তাকে ছাড় দেয় না। তিনি বহুদলীয় সংসদীয় গণতন্ত্রের কথা বলে বলেই নেতা হয়েছেন। কিন্তু ক্ষমতায় গিয়ে সব নিষিদ্ধ করে তার পছন্দের সংসদীয় ব্যবস্থার কবর রচনা করে একদলীয় রাষ্ট্রপতিশাসিত সরকারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি বাক-ব্যক্তি ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতার পক্ষে কথা বলে মুখে ফেনা তুলতেন, কিন্তু চারটি সংবাদপত্র রেখে সব সংবাদপত্রের প্রকাশনা নিষিদ্ধ করেন। তিনি তার নিজস্ব ভাবমূর্তি গড়ে তোলার জন্য রাষ্ট্রকে ব্যবহার করে প্রমাণ করেছেন, তিনি যা বলতেন তা তিনি তার বিশ্বাস থেকে বলতেন না। তিনি মনভোলানো কথা বলে হ্যামিলনের বংশীবাদকের মতো জনগণকে প্রলুব্ধ করতেন তার পেছন পেছন গিয়ে অজ্ঞাত গহ্বরের অন্ধকারে আটকা পড়ে, যে অন্ধকার থেকে জনগণ আজও মুক্তি পায়নি।

ভারত বিভক্তির মধ্য দিয়ে ১৯৪৭ সালের স্বাধীনতাপূর্ব পাকিস্তানের আর্থসামাজিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য কোনো অবদান রাখতে পারেনি। রাজনৈতিক স্বাধীনতা তো ছিলই না। ছিটেফোঁটা উন্নয়ন যে হয়নি, তা নয়। নতুন কিছু শিল্প-কারখানা আর কিছু দালানাকোঠা নির্মিত হয়েছিল। কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ স্থাপিত হয়েছিল। এই তো। কিন্তু সেই স্বাধীনতার সূচনালগ্ন থেকেই পশ্চিম পাকিস্তানি শাসন ও শোষণে অতীষ্ঠ পূর্ব পাকিস্তানের জনগণের মধ্যে শাসকগোষ্ঠী, সামরিক ও বেসামরিক আমলাতন্ত্রের বিরুদ্ধে যে ক্ষোভ জমে উঠতে শুরু করেছিল, তার ইতিবাচক দিক ছিল পূর্ব পাকিস্তানকে স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার চেতনা জাগ্রত হওয়া, যা পূর্ব বাংলা অখণ্ড ভারতের অংশ হিসেবে থাকলে কখনো সম্ভব হতো কি না, তাতে যথেষ্ট সন্দেহ আছে। এই চেতনায় জাতি উজ্জীবিত ও ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল বলে সম্ভাব্য স্বল্প সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভে সফল হয়েছে।

১৯৭৪ সালে ভারতের খ্যাতিমান সাংবাদিক খুশবন্ত সিং শেখ মুজিবুর রহমানের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করেন। তিনি শেখ মুজিব সম্পর্কে তার অন ওয়ার অ্যান্ড পিস ইন ইন্ডিয়া, পাকিস্তান অ্যান্ড বাংলাদেশ নামের গ্রন্থে মন্তব্য করেন, শেখ মুজিবুর রহমান নিজেকে তার দেশের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে কথা বলেন। তার আশাবাদ সংক্রামক। একই গ্রন্থের অন্যত্র তিনি লিখেছেন, প্রশাসনের প্রতিটি বিভাগের কাজে তিনি হস্তক্ষেপ করেন।

তিনি ক্ষমতা অর্পণে অস্বীকৃতি জানান এবং এর চেয়েও গুরুতর বিষয় হচ্ছে, রাজনৈতিক সমর্থকদের সন্তুষ্ট করার জন্য তিনি যখন-তখন সিদ্ধান্ত পাল্টে ফেলেন। অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদকে অপসারণ করার কারণ জানতে চাইলে শেখ মুজিব যেভাবে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন, সে সম্পর্কে খুশবন্ত সিং বর্ণনা করেছেন, তিনি রাগে জ্বলে ওঠেন এবং টেবিল চাপড়ে উত্তর দেন, গণতন্ত্রে মন্ত্রী নিয়োগ ও বরখাস্ত করা প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ এখতিয়ার। তিন বছরে আমি নয়জন বা দশজন মন্ত্রী পরিবর্তন করেছি। আপনার প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী কজন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করেছেন?’”

শেখ মুজিবুর রহমান তার দেবত্ব বজায় রাখতে দলে কোনো উত্তরাধিকারী সৃষ্টি করা পছন্দ করেননি। তাজউদ্দীন আহমদ সম্ভাব্য উত্তরাধিকারী হতে পারতেন। সে কারণেই হয়তো তাকে উদ্দেশ্যমূলকভাবে অপসারণ করা হয়েছিল। শেখ মুজিবের উত্তরাধিকারী হিসেবে তার দল বেছে নিয়েছিল তার প্রবাসী কন্যা শেখ হাসিনাকে। সন্দেহ নেই আওয়ামী লীগকে পুনর্গঠন করে ১৯৯৬ সালে তার নেতৃত্বে দলকে দেশের ক্ষমতায় প্রতিষ্ঠিত করায় তার ভূমিকা অসামান্য। কিন্তু রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে হোক, অথবা পিতার জিনের প্রভাবেই হোক, শেখ হাসিনা ২০০৯ সালে দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতায় এসে রাষ্ট্রীয় ও দলীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রতিটি ক্ষেত্রে পিতা শেখ মুজিবের পদাঙ্কই অনুসরণ করেছেন। তবে দলীয় নেতা-কর্মীদের সন্তুষ্ট করতে শেখ হাসিনা তার পিতার মতো যখন-তখন সিদ্ধান্ত পাল্টে ফেলতেন না। তবে তিনি তার পিতার আমিত্বর উত্তরাধিকার পুরোপুরি নিজের মাঝে স্থাপন করেছিলেন। বিরোধী দলের বিরুদ্ধে অর্থহীনভাবে খড়গহস্ত না হয়ে এবং জীবনভর ক্ষমতায় থাকার উগ্র মানসিকতা পরিহার করে দেশের উন্নয়নে মনোযোগ দিলে কাগজকলমে উন্নয়ন খাতে যে বিপুল অর্থ ব্যয় দেখানো হয়েছে, তা প্রকৃতই সঠিকভাবে ব্যয় হলে দেশ আরও সমৃদ্ধ হতে পারত।

কিছু উঁচু অট্টালিকা, মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল ইত্যাদি অবশ্যই উন্নয়ন, কিন্তু এগুলো প্রয়োজনের পাশাপাশি নান্দনিক উন্নয়ন। সময়ের সঙ্গে এসব আসবেই। আমি মোবাইল দিয়েছি, আমি টেলিভিশন দিয়েছি, আমি ইন্টারনেট দিয়েছি, এসব কথামালা কোনো সভ্য, ভদ্র ও সুশাসকের দাবি হতে পারে না। সময়ের প্রয়োজনে বিশ্বের এমনকি অতিদরিদ্র দেশও এখন এসব প্রযুক্তি ব্যবহার করে। কিন্তু ওই সব দেশের শাসকরা এমন হাস্যকর বালখিল্য আচরণ করেন কি না, সে ব্যাপারে যথেষ্ট সন্দেহ আছে। শুধু তা-ই নয়, অমুক না থাকলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা আসত না, পাকিস্তানের গোলাম হয়ে থাকতে হতো, এসব দাবির মধ্যেই বা কতটা যথার্থতা আছে। বিশ্বের যে কোনো দেশের ইতিহাস পাঠে এটা সুস্পষ্ট যে ওই সব দেশের দুঃসময়ে জনগণকে সঠিক পথ দেখানোর অনিবার্য প্রয়োজনে জনগণের ভিতর থেকেই কেউ না কেউ বেরিয়ে আসে এবং নেতৃত্ব গ্রহণ করে। এমন নেতার আবির্ভাব ঘটে সময়ের সন্তান হিসেবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর বিশ্বের প্রায় ৭০টি ছোটবড় দেশ স্বাধীন হয়েছে, যার বেশির ভাগ এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশে। ঔপনিবেশিক শক্তিগুলো তাদের সাবেক উপনিবেশগুলোর জনগণের মাথায় হাত বুলিয়ে অথবা জননেতাদের চুম্বন করে স্বাধীনতা দিয়ে যায়নি। প্রায় প্রতিটি দেশকে স্বাধীনতার জন্য সশস্ত্র সংগ্রামে লিপ্ত হতে হয়েছে অথবা বিদেশি শক্তির শাসনের বিরুদ্ধে অসহযোগ আন্দোলন করতে হয়েছে। দেশগুলোর জনগণ অত্যাচার ও সব ধরনের দলনপীড়নের মধ্যেও এবং জানমালের বিপুল ত্যাগ স্বীকার করার পরও যখন তাদের অবস্থানে অটল থেকেছে, ঔপনিবেশিক শক্তিকে তখন পাততাড়ি গুটিয়ে পালাতে হয়েছে।

শেখ মুজিবুর রহমান এবং তার কন্যা শেখ হাসিনা পৃথক দুটি সময়ে দেশের শাসনক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে জনগণের ওপর তাদের দুঃশাসন চাপিয়ে দিয়ে ভিন্ন দুটি প্রেক্ষাপটে ভিন্ন ধরনের ক্ষমতা থেকে উৎখাত হয়েছেন। শেখ হাসিনা শতব্যস্ততা সত্ত্বেও রাতের ঘুম হারাম করে তাহাজ্জুদ নামাজ আদায় এবং ভোরে ফজর আদায় করার পর পবিত্র কোরআন শরিফ তিলাওয়াত এবং তাসবিহ-তাহলিল করা সত্ত্বেও কোরআনের বাণীর মর্ম উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হয়েছেন। শাসকদের ক্ষমতা দান ও ক্ষমতাচ্যুত করা সম্পর্কে কোরআনের সুরা আল-ইমরানে বলা হয়েছে : হে সার্বভৌম শক্তির মালিক আল্লাহ! তুমি যাকে ইচ্ছা ক্ষমতা প্রদান কর, এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা ক্ষমতা কেড়ে নাও; যাকে ইচ্ছা তুমি ইজ্জত দান কর, আর যাকে ইচ্ছা অপমানিত কর। কল্যাণ তোমার হাতেই। নিশ্চয়ই তুমি সকল বিষয়ে সর্বশক্তিমান। তিনি নিশ্চয়ই এটা পাঠ করেছেন, কিন্তু ক্ষমতার জাঁকজমক ও ব্যক্তিগত দম্ভে আল্লাহর বাণীকে বিশ্বাস করেননি। ফলে তার ললাটের লিখন যা ছিল, তাই ঘটেছে।

তার বিদায়ে দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপি এবং অন্যান্য দল আবারও একটি অরাজক পরিস্থিতির মধ্যে নিয়ে যাওয়ার জন্য যে বাড়াবাড়ি শুরু করেছে, তা কোনো শুভ ইঙ্গিতবহ নয়। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে তাদের প্রধান তিন প্রতিশ্রুতি : (এক) কাক্সিক্ষত সংস্কার সাধন, (দুই) বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে হত্যা, গুম, অপহরণ, লুণ্ঠনসহ যেসব অপরাধ করেছে, তার বিচার সম্পন্ন করা এবং (তিন) জাতীয় সংসদের নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে কাজ করার জন্য তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে সামরিক বাহিনীর সহযোগিতাকে যেভাবে মর্যাদাপূর্ণ বিচারিক ক্ষমতা দিয়ে কাজে লাগাচ্ছে, সেগুলোকে অবমূল্যায়ন ও হালকাভাবে গ্রহণ করা হলে দেশকে কার্যত আরেকবার একটা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দেওয়া হবে। এমন একটি পরিস্থিতির জন্যই আওয়ামী লীগ ওত পেতে আছে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার জন্য। রাজনৈতিক দলগুলো, বিশেষ করে বিএনপি যত শিগগির তা অনুধাবন করে দলের ইতোমধ্যে উচ্ছৃঙ্খল হয়ে পড়া নেতা-কর্মীর লাগাম টেনে ধরতে পারবে, দেশ-জাতির জন্য তা ততটাই কল্যাণকর হবে।

 

    লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
পীরের সোহবতে প্রজ্ঞাবান আলেম
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর ‘ছোটি সি কাম’
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
বৈদেশিক মিশন
বৈদেশিক মিশন
সর্বশেষ খবর
এনসিপির ওপর হামলার প্রতিবাদে সিরাজগঞ্জে বিক্ষোভ
এনসিপির ওপর হামলার প্রতিবাদে সিরাজগঞ্জে বিক্ষোভ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কারা'র স্বাস্থ্য সেবার নামে প্রতারণা, আটক ৫
কারা'র স্বাস্থ্য সেবার নামে প্রতারণা, আটক ৫

২৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন
ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জাতীয় ঐক্য গড়তে হবে’
‘স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জাতীয় ঐক্য গড়তে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ কিংবা বিঘ্নিত হয়নি
গোপালগঞ্জে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ কিংবা বিঘ্নিত হয়নি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এডমিশন কার্নিভালে বিশেষ অফারে ভর্তি নিচ্ছে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি
এডমিশন কার্নিভালে বিশেষ অফারে ভর্তি নিচ্ছে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসন সীমানা নির্ধারণ: বিশেষায়িত কারিগরি কমিটি গঠন ইসির
আসন সীমানা নির্ধারণ: বিশেষায়িত কারিগরি কমিটি গঠন ইসির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২
এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল
ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে ভুলের কারণে ফেসবুকের মনিটাইজেশন হারিয়ে আয় বন্ধ হতে পারে
যে ভুলের কারণে ফেসবুকের মনিটাইজেশন হারিয়ে আয় বন্ধ হতে পারে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় ঢাবি সাদা দলের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় ঢাবি সাদা দলের নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপি'র উপর হামলার প্রতিবাদে রাবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এনসিপি'র উপর হামলার প্রতিবাদে রাবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডোপিংয়ের দায়ে ব্রিটিশ টেনিস খেলোয়াড় ৪ বছর নিষিদ্ধ
ডোপিংয়ের দায়ে ব্রিটিশ টেনিস খেলোয়াড় ৪ বছর নিষিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে ‘বাংলাদেশি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন ইউএসএ’-এর আত্মপ্রকাশ
নিউইয়র্কে ‘বাংলাদেশি টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন ইউএসএ’-এর আত্মপ্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিপিএমসিএ’র প্রথম নির্বাচিত সভাপতি ডা. শেখ মহিউদ্দিন
বিপিএমসিএ’র প্রথম নির্বাচিত সভাপতি ডা. শেখ মহিউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মহেশপুর সীমান্তে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহেশপুর সীমান্তে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সোনা জান’ নিয়ে হাজির কনা
‘সোনা জান’ নিয়ে হাজির কনা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিক্টোরিয়া কলেজে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পাল্টা কর্মসূচি
ভিক্টোরিয়া কলেজে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের পাল্টা কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার
খাগড়াছড়িতে মাদ্রাসাছাত্রের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৮তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের বিশেষ নির্দেশনা
৪৮তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের বিশেষ নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিলি টু মাস্টার্স পরীক্ষায় সূচি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিলি টু মাস্টার্স পরীক্ষায় সূচি প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ জেলায় বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
গোপালগঞ্জ জেলায় বৃহস্পতিবারের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেট সীমান্ত দিয়ে ৫৫ জনকে পুশইন বিএসএফের
সিলেট সীমান্ত দিয়ে ৫৫ জনকে পুশইন বিএসএফের

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’
‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী
সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির
কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে পুলিশকে মেরে হ্যান্ডকাফসহ পালালেন বিএনপি নেতা
ফেনীতে পুলিশকে মেরে হ্যান্ডকাফসহ পালালেন বিএনপি নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার মৃত্যু, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
বিএনপি নেতার মৃত্যু, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজিবি-সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৩
বিজিবি-সেনা অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার ৩

দেশগ্রাম

চোরাকারবারি ধরতে বিজিবির গুলি, ১০ মহিষ জব্দ
চোরাকারবারি ধরতে বিজিবির গুলি, ১০ মহিষ জব্দ

নগর জীবন

সাড়ে ৫ কোটি নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ডার্ক ওয়েবে
সাড়ে ৫ কোটি নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য ডার্ক ওয়েবে

পেছনের পৃষ্ঠা