শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

আমার মা ও তাঁর সময়

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
আমার মা ও তাঁর সময়

আমার মা স্থানের মানুষ, সময়ের নন। স্থান ও কালের ভিতর যে একটা কার্যকর পার্থক্য রয়েছে, দুয়ের মধ্যে কখনো কখনো যে বিরোধও বাঁধে, তার প্রমাণ আমি ঘরের ভিতরেই দেখতে পাই, আমার মায়ের জীবনে। তিনি সময়ের ভিতরে ছিলেন নিশ্চয়ই, অবশ্যই; কিন্তু সময়ের অধীনে ছিলেন বলে কখনো মনে হয়নি আমার। আমার পিতা বরং অনেক বেশি আজ্ঞাবহ ছিলেন সময়ের। আর পাঁচজন মধ্যবিত্ত পিতার মতোই তাঁরও আগ্রহ ছিল সময়কে ধরবেন, আর কিছু না পারুন অন্তত তাল রেখে তো চলবেন, তিনি না পারলে তাঁর সন্তানেরা টিকে থাকবে প্রতিযোগিতায়। ওই কাজটা সন্তানেরা করতে পারবে কি না সে নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন ছিলেন। আমার মাতা সেটা ছিলেন না। তিনি সংসারী ছিলেন না এমন দুর্নাম করার কোনো উপায়ই নেই, উদাসীন্য তাঁর ভিতরে দেখিনি আমরা একদিনও। এমনকি দীর্ঘ সময় ধরে মনমরা হয়ে থাকবেন এমন সুযোগও তাঁর ছিল না। তটস্থ থাকতেন সংসার নিয়ে। আমি ভয় পেলে কি হবে আমার রান্নার চুলা যে ভয় পায় না, কিংবা তাঁর তেরোটি সন্তানকে বলতেন, তোরা আমাকে টুকরো টুকরো করে নিয়ে নে- এরকমের কথা বহুবার শুনেছি তাঁর মুখে। এমন নিপুণ ছিল কর্তব্যপরায়ণতা ও কর্মব্যস্ততা যে, বাইরের সময় মনে হতো ঢুকতেই পারবে না তাঁর ওই নিজস্ব জগতে। কিন্তু তাই বলে বলা যাবে না যে, তিনি আবদ্ধ ছিলেন শৃঙ্খলে। তাঁর জন্য সবকিছুই ছিল লতাপাতাগুল্ম, এমনকি দড়ি রশি পর্যন্ত নয়। ধর্মেকর্মে নিষ্ঠা ছিল অসংশোধনীয়, তাহাজ্জুদের নামাজ ও সাক্ষী রোজা বাদ দিতেন না; কিন্তু ছিলেন একেবারেই অসাম্প্রদায়িক। তাঁর সঙ্গে গভীর বন্ধুত্ব ছিল গোয়ালনীর মায়ের, যিনি অন্য সম্প্রদায়ের, এবং যিনি এসে থেকে গেছেন আমাদের ঢাকার বাসায়, মায়ের হাতে রান্না খেয়ে। রাজশাহীতে একটি ধোপা পরিবার ছিল, যার প্রধানের নামানুসারে নাম দেওয়া হয়েছে আমার এক ভাইয়ের।

ঘর-সংসার তো নোংরা জায়গা, আবর্জনায় আচ্ছন্ন, কিন্তু তাই বলে নোংরামির গ্লানি যে তাঁকে কাবু করবে তেমনটা ঘটেনি। ওদিকে শুচিবায়ু যে ছিল তাঁর, তাও নয়। সেটা কারও কারও থাকে, বিশেষ করে মহিলাদের; আমার মায়ের ছিল না।

না, আমার মাকে আমি মোটেও আদর্শায়িত করতে পারব না। একেবারেই অসম্ভব। খুব ছোটখাটো হালকাপাতলা মানুষটি তিনি, যেন বিন্নি ধানের খই। উঁচু নন, নিচু নন, নিতান্তই স্বাভাবিক, এবং সর্বদাই জীবন্ত। আশি পার হওয়ার পরও ছিলেন চলিষ্ণু, সজীব তো অবশ্যই, গুনগুন গানের মতো, নীরবতাটা স্তব্ধতা নয়, চলমানতার রেশ। ক্ষমতাবান তাঁকে কেউ কখনো বলবেন না, কোনো বিবেচনাতেই নয়। কিন্তু ভিতরে একটা শক্তি ছিল, যেটা ভিন্ন ব্যাপার। ক্ষমতা সর্বদাই প্রতিপক্ষ চায়, নিজেকে প্রকাশ্য, পরীক্ষিত, প্রমাণিত করার জন্য। শক্তি নিজে নিজেই থাকতে পারে, নিজের মধ্যে। শান্ত। অন্তর্গত শক্তির পক্ষে শিং ঘষাটা অনাবশ্যক, নিজেকে জানিয়ে দেওয়ার প্রয়োজনে।

স্থান তা যতই যা বলি না কেন, তিনি আদর্শায়িত হতে কিছুতেই সম্মত হবেন না। খাপে কিংবা খাঁচে তাঁকে ফেলা যাবে না, ফেলতে গেলে ওগুলো যে ভেঙে ফেলবেন তা নয়, সরে যাবেন, নিঃশব্দে। যেন কৌতুকভরে। আমার মায়ের পক্ষে বিদ্রোহ অকল্পনীয়। তাঁর প্রজন্মের জন্য যেমন তাঁর নিজের জন্যও তেমনি বিবাহটা ছিল প্রতিষ্ঠান ও অবস্থান, সংসার অত্যাবশ্যকীয় কর্তব্য। বিদ্রোহ নেই, নালিশও নেই, কার কাছে করবেন নালিশ, কোথায় আছে সুবিচার? কত যে গঞ্জনা তাঁকে সহ্য করতে হয়েছে কে তার হিসাব রাখে; তাঁর সঙ্গেই তো ঝগড়া ছিল আমাদের, আব্বার সঙ্গে নয়। সর্বজ্যেষ্ঠ থেকে সর্বকনিষ্ঠ পর্যন্ত সবাই তাঁকে তুমি বলে; আমার পিতাকে যেমন বলত আপনি। অন্য কিছু বলার কথা ভাবিইনি আমরা। কিন্তু তবু সংজ্ঞা দেওয়া যাবে না তাঁর; গানের সংজ্ঞা গান ছাড়া আবার কী!

এর একটা অতিরিক্ত কারণ কি এই যে, তাঁকে স্মৃতিতে দেখতে পাই, আমার পরলোকগত পিতাকে যেমনটা দেখি, এবং আমার স্ত্রীকেও। কিন্তু মূল কারণ সেটা নয়। আসল ব্যাপার এই যে, তিনি ধরা দেবেন না একটা কাঠামোতে, স্মিত, হয়তোবা দুষ্টুমিভরা হাস্যে সরে যাবেন। সংলগ্ন থাকতে চান, আগ্রহ নেই স্বতন্ত্র হওয়ার। কাজেই বাইরে তাঁকে দেখিনি। অসুখবিসুখ হয়েছে নিশ্চয়ই, কিন্তু হাসপাতালে যেতে হয়নি। অনেক পরে গেছেন একাধিকবার। কিন্তু হাসপাতালে যাওয়ার ব্যাপারে তাঁর সেরকমের আপত্তি ছিল না, যেমনটা আমার পিতার ছিল। আমার বাবা হাসপাতালকে বড় ভয় করতেন। সেখানকার গন্ধটা তাঁর জন্য বিশেষভাবে অপ্রীতিকর ছিল, অন্য সবকিছু তো বটেই। আব্বা যে চিরকালের জন্য চলে গেছেন সে ঘটনা গৃহেই ঘটেছে। আমার মেডিকেল-পড়ুয়া ভাইটি অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে এসে দেখে তিনি নেই, চলে গেছেন।

কাজ থেকে মাকে আলাদা করা কঠিন ছিল, কিন্তু তবু তাঁর নিজের সংসার তাঁর তত্ত্বাবধানেই চলেছিল। উগ্র নন, দুপুরের রোদ নন, বিকালের মতো ছায়াছায়া, তাও বুঝিবা শীতবিকালের। অথচ সজীব। এমন মানুষটিকে কী করে বলব আমি প্রতীক কোন নির্দিষ্ট ভাবমূর্তির, কিংবা আদর্শের? এ যে তুলনা দিচ্ছি দুচারটি সেও তাঁকে বোঝানো কঠিন বলেই, অন্য কারণে নয়।

তবে ওই যে বলছিলাম, আমার মা সময়ের মানুষ নন, স্থানের মানুষ, সেটি বড়ই সত্য কথা। কিন্তু সময় তো তাঁকে ক্ষমা করেনি। ব্যক্তিগত এবং সমষ্টিগত উভয় সময়ই তাঁকে ক্ষতবিক্ষত করেছিল, নিজস্ব দাঁত ও নখ দিয়ে। দেখেছেন বহু কিছু, সহ্য করেছেন তার চেয়ে অনেক বেশি। অনেকটা আমাদের দেশের, এই যে আমাদের মাতৃভূমি, তারই মতো। আমার মায়ের জগৎটা খুবই ছোট ছিল, এই বাংলাদেশের মতোই।

সময়টা ছিল অস্থির, কেবল অস্থির নয়, কখনো কখনো সে রূপ নিয়েছে ভয়ংকর। ওই সময়ের হাতে নিগৃহীত হয়েছে মানুষ, বিশেষ করে মেয়েরা। আমার মা অনেক কিছুই দেখেছেন। বিশেষভাবে সেগুলো যেগুলো গায়ে এসে লেগেছে। কালের নন, তবু কালের সাক্ষী তো বটেই, বাংলাদেশের মতোই। ঘটনাগুলোর মধ্যে বৈচিত্র্য রয়েছে, তারা বেশ স্বতন্ত্র, পরস্পর থেকে, কিন্তু আবার ঐক্যও আছে, রয়েছে ধারাবাহিকতা, কেননা সংলগ্ন ছিল তারা একটি ধারাপ্রবাহের সঙ্গে, প্রবাহটা হলো পুঁজিবাদের অগ্রসরমনতার। এক ধরনের পুঁজিবাদ তার নিজের মতো করে অগ্রসর হচ্ছিল। প্রথমে ধীরে, পরে প্রবলভাবে। লোমশ, দুর্গন্ধমেদুর। আমার মায়ের পক্ষে এটাকে চিহ্নিত করতে পারার কথা নয়, তিনি তা করেনওনি। ওইভাবে তাঁরা তৈরি হননি। কিন্তু অভিজ্ঞতাগুলো তাঁদের সহ্য করতে হয়েছে। তারিখ ও বিশদ কোনোটাই বলতে পারতেন না, কিন্তু অনুভূতি বড় সত্য ছিল।

সেই সময়ে তাঁর জন্ম যখন একটি বিশ্বযুদ্ধ মাত্র শেষ হয়েছে, এবং প্রস্তুতি চলছে আরও একটি যুদ্ধের। ওই বিশ্ব থেকে আমার মা অনেক দূরে। বলাই বাহুল্য। কিন্তু বিশ্ব আঘাত করতে ছাড়েনি তাঁকেও, তাঁদের গ্রামকেও। পঞ্চাশের মন্বন্তর দেখেছেন। শহরে ছিলেন না, ছিলেন গ্রামেই। আমার মা সব সময়েই গ্রামের মানুষ, গ্রামের সঙ্গে তাঁর স্বাভাবিক আত্মীয়তা। সেখানে দারোয়ান নেই, দেয়াল নেই। গাছপালা, পুকুর, বর্ষাকাল এসব তাঁর অত্যন্ত প্রিয়, যদিও তাঁর জীবনের চৌদ্দআনাই কেটেছে শহরে; বিয়ের পরে গ্রামে যখন গেছেন, থাকতে যাননি, গেছেন বেড়াতে। তাঁর নিজের ইচ্ছার ওপর কিছুই নির্ভর করেনি, করলে তিনি গ্রামেই থাকতেন।

যুদ্ধ গ্রামকেও আঘাত করেছে বৈকি। তারপর খুব বড় ঘটনা ঘটল, সাতচল্লিশে বাংলা ভাগ হয়ে গেল। মনে করা হলো স্বাধীনতা এসেছে। তারপর আবার, দ্বিতীয়বার এলো স্বাধীনতা, একাত্তরে। প্রথমবার ঘটেছিল দাঙ্গা, দ্বিতীয়বার ঘটল যুদ্ধ। এই দুই স্বাধীনতার কোনোটাই বিশেষ কোনো সুখ বয়ে আনেনি আমার মায়ের জন্য। ঝুঁকি এনেছে অনেক।

সাতচল্লিশে কলকাতায় ছিলেন। কলকাতায় দাঙ্গা যখন অত্যন্ত প্রচণ্ড তখন তিনি রাজশাহীতে। ছেচল্লিশের শেষে তিনি কলকাতায়। দাঙ্গা তখন শেষ হয়েও হয়নি। বিক্ষিপ্ত ঘটনা ঘটছে। নিরাপত্তাহীনতার আতঙ্ক সর্বত্র ব্যাপ্ত। আমার মনে আছে এক সন্ধ্যায় আমার বাবা বাসায় ফিরতে দেরি করেছিলেন। বলে যাননি যে অফিস শেষে এক আত্মীয়ের বাসায় যাবেন, যাওয়ার কথাও হয় তো ছিল না। সেই সন্ধ্যার উদ্বেগ আমি এখনো ভুলিনি। আমি ট্রাম স্টপেজে গিয়ে অপেক্ষা করছি কখন বাবা ফেরেন। মা কাজের মধ্যে বিশেষভাবে ব্যস্ত রেখেছেন নিজেকে, উদ্বেগ চাপা দেওয়ার চেষ্টায়। ওই রকমেরই নাজুক ছিল পরিস্থিতি। নিরাপত্তা বৃদ্ধির জন্য আমাদের পিতারা তখন এক রকমের পোশাক পরতেন যেটাকে পরিহাস করে বলতেন প্যান্ট-পাজামা, মুসলমান এলাকাতেই চলাফেরা ছিল বেশি, সেখানে ওই পরিধেয় পাজামা হিসেবে গণ্য হবে, অন্য এলাকায় বিবেচিত হবে প্যান্ট বলে, অর্থাৎ কিনা পরিধানকারী হিন্দুও হতে পারে, মুসলমানও। সরাসরি চিহ্নিত করায় অসুবিধা ঘটবে। একাত্তরে আতঙ্কটা ছিল অনেক বড় ও অসম্ভব রকমের নিকটবর্তী। লাশ রক্ত ও আর্তনাদে আচ্ছাদিত তখন বাংলাদেশ। সেই সময়ে আমার বাবা জীবিত নেই, চলে গেছেন তিনি পঁয়ষট্টিতে, থাকলে মর্মান্তিক কষ্টে পড়তেন, যেমন আমার মা পড়েছিলেন। শহর ছেড়ে তাঁকে গ্রামে যেতে হয়েছিল, নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে। সাতচল্লিশের চৌদ্দই আগস্টে আমার মা গ্রামে, একাত্তরের ষোলই ডিসেম্বরেও তিনি সেখানে। গ্রামেই। স্বাধীনতা তাঁকে কষ্ট দিয়েছে বিস্তর। সাতচল্লিশের পরে ঢাকায় বাসা হয়েছে তাঁর, কিন্তু দেশে তখন প্রায় দুর্ভিক্ষের তৎপরতা। রেশন কার্ড, কার্ডে পচা চাল, অখাদ্য গম, লালচে চিনি, অপরিচ্ছন্ন লবণ এসব সংগ্রহ সহজ কাজ ছিল না। একই ব্যাপার একাত্তরের পরেও, ওই ঢাকা শহরেই। চালের দাম হু হু করে বাড়ছে, রেশন কার্ড পাওয়া মস্ত বড় সৌভাগ্য। রেশনের দোকানে লাইন দিতে হয় মধ্যরাতে গিয়ে। কাকে পাঠাবেন, কখন পাঠাবেন ভেবে অস্থির থাকতেন। পরে তো সত্যি সত্যি দুর্ভিক্ষই দেখা দিল, চুয়াত্তরে।

গ্রাম কোনো সুখকর জায়গা ছিল না, কিন্তু সেখানে একটা বিস্তার ছিল। শহরে গিয়ে আমার মা সেই বিস্তার হারিয়েছেন। ক্রমাগত সংকোচন ঘটেছে স্থানের। সময় বৈরিতা করেছে, মিত্রের বেশে। অনেক বছর কেটেছে তাঁর রাজশাহীতে। সেই শহর ছোট বটে, তবু শহর তো, এবং অনেক দূর আমার মায়ের বিক্রমপুর থেকে। পুকুর নেই, তার বদলে নির্ভরশীলতা কুয়ার ওপর। খাবার পানি আসে রাস্তার ঢপ কল থেকে। তবু যা হোক একটা প্রসারতা ছিল, সদর অন্দর মিলে। একতলা বাড়ি, অনেকগুলো কামরা, সামনে পেছনে বিস্তর জায়গা। অনেকাংশ খালি পড়ে থাকে। গাছপালা আছে আশপাশে। পাখি ডাকে। খাল প্রবহমান বাড়ির পাশে, বর্ষায় পদ্মার ছেড়ে দেওয়া পানি যেখানে উপচে পড়ে। রাজশাহীতে প্রতিবেশীদের সঙ্গে আমার মায়ের আত্মীয়তা গড়ে উঠতে দেরি হয়নি। প্রকৃতই সামাজিক ছিলেন তিনি, মনে আছে।

    লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা