শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১০ মে, ২০২৫

আমার মা ও তাঁর সময়

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
আমার মা ও তাঁর সময়

আমার মা স্থানের মানুষ, সময়ের নন। স্থান ও কালের ভিতর যে একটা কার্যকর পার্থক্য রয়েছে, দুয়ের মধ্যে কখনো কখনো যে বিরোধও বাঁধে, তার প্রমাণ আমি ঘরের ভিতরেই দেখতে পাই, আমার মায়ের জীবনে। তিনি সময়ের ভিতরে ছিলেন নিশ্চয়ই, অবশ্যই; কিন্তু সময়ের অধীনে ছিলেন বলে কখনো মনে হয়নি আমার। আমার পিতা বরং অনেক বেশি আজ্ঞাবহ ছিলেন সময়ের। আর পাঁচজন মধ্যবিত্ত পিতার মতোই তাঁরও আগ্রহ ছিল সময়কে ধরবেন, আর কিছু না পারুন অন্তত তাল রেখে তো চলবেন, তিনি না পারলে তাঁর সন্তানেরা টিকে থাকবে প্রতিযোগিতায়। ওই কাজটা সন্তানেরা করতে পারবে কি না সে নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন ছিলেন। আমার মাতা সেটা ছিলেন না। তিনি সংসারী ছিলেন না এমন দুর্নাম করার কোনো উপায়ই নেই, উদাসীন্য তাঁর ভিতরে দেখিনি আমরা একদিনও। এমনকি দীর্ঘ সময় ধরে মনমরা হয়ে থাকবেন এমন সুযোগও তাঁর ছিল না। তটস্থ থাকতেন সংসার নিয়ে। আমি ভয় পেলে কি হবে আমার রান্নার চুলা যে ভয় পায় না, কিংবা তাঁর তেরোটি সন্তানকে বলতেন, তোরা আমাকে টুকরো টুকরো করে নিয়ে নে- এরকমের কথা বহুবার শুনেছি তাঁর মুখে। এমন নিপুণ ছিল কর্তব্যপরায়ণতা ও কর্মব্যস্ততা যে, বাইরের সময় মনে হতো ঢুকতেই পারবে না তাঁর ওই নিজস্ব জগতে। কিন্তু তাই বলে বলা যাবে না যে, তিনি আবদ্ধ ছিলেন শৃঙ্খলে। তাঁর জন্য সবকিছুই ছিল লতাপাতাগুল্ম, এমনকি দড়ি রশি পর্যন্ত নয়। ধর্মেকর্মে নিষ্ঠা ছিল অসংশোধনীয়, তাহাজ্জুদের নামাজ ও সাক্ষী রোজা বাদ দিতেন না; কিন্তু ছিলেন একেবারেই অসাম্প্রদায়িক। তাঁর সঙ্গে গভীর বন্ধুত্ব ছিল গোয়ালনীর মায়ের, যিনি অন্য সম্প্রদায়ের, এবং যিনি এসে থেকে গেছেন আমাদের ঢাকার বাসায়, মায়ের হাতে রান্না খেয়ে। রাজশাহীতে একটি ধোপা পরিবার ছিল, যার প্রধানের নামানুসারে নাম দেওয়া হয়েছে আমার এক ভাইয়ের।

ঘর-সংসার তো নোংরা জায়গা, আবর্জনায় আচ্ছন্ন, কিন্তু তাই বলে নোংরামির গ্লানি যে তাঁকে কাবু করবে তেমনটা ঘটেনি। ওদিকে শুচিবায়ু যে ছিল তাঁর, তাও নয়। সেটা কারও কারও থাকে, বিশেষ করে মহিলাদের; আমার মায়ের ছিল না।

না, আমার মাকে আমি মোটেও আদর্শায়িত করতে পারব না। একেবারেই অসম্ভব। খুব ছোটখাটো হালকাপাতলা মানুষটি তিনি, যেন বিন্নি ধানের খই। উঁচু নন, নিচু নন, নিতান্তই স্বাভাবিক, এবং সর্বদাই জীবন্ত। আশি পার হওয়ার পরও ছিলেন চলিষ্ণু, সজীব তো অবশ্যই, গুনগুন গানের মতো, নীরবতাটা স্তব্ধতা নয়, চলমানতার রেশ। ক্ষমতাবান তাঁকে কেউ কখনো বলবেন না, কোনো বিবেচনাতেই নয়। কিন্তু ভিতরে একটা শক্তি ছিল, যেটা ভিন্ন ব্যাপার। ক্ষমতা সর্বদাই প্রতিপক্ষ চায়, নিজেকে প্রকাশ্য, পরীক্ষিত, প্রমাণিত করার জন্য। শক্তি নিজে নিজেই থাকতে পারে, নিজের মধ্যে। শান্ত। অন্তর্গত শক্তির পক্ষে শিং ঘষাটা অনাবশ্যক, নিজেকে জানিয়ে দেওয়ার প্রয়োজনে।

স্থান তা যতই যা বলি না কেন, তিনি আদর্শায়িত হতে কিছুতেই সম্মত হবেন না। খাপে কিংবা খাঁচে তাঁকে ফেলা যাবে না, ফেলতে গেলে ওগুলো যে ভেঙে ফেলবেন তা নয়, সরে যাবেন, নিঃশব্দে। যেন কৌতুকভরে। আমার মায়ের পক্ষে বিদ্রোহ অকল্পনীয়। তাঁর প্রজন্মের জন্য যেমন তাঁর নিজের জন্যও তেমনি বিবাহটা ছিল প্রতিষ্ঠান ও অবস্থান, সংসার অত্যাবশ্যকীয় কর্তব্য। বিদ্রোহ নেই, নালিশও নেই, কার কাছে করবেন নালিশ, কোথায় আছে সুবিচার? কত যে গঞ্জনা তাঁকে সহ্য করতে হয়েছে কে তার হিসাব রাখে; তাঁর সঙ্গেই তো ঝগড়া ছিল আমাদের, আব্বার সঙ্গে নয়। সর্বজ্যেষ্ঠ থেকে সর্বকনিষ্ঠ পর্যন্ত সবাই তাঁকে তুমি বলে; আমার পিতাকে যেমন বলত আপনি। অন্য কিছু বলার কথা ভাবিইনি আমরা। কিন্তু তবু সংজ্ঞা দেওয়া যাবে না তাঁর; গানের সংজ্ঞা গান ছাড়া আবার কী!

এর একটা অতিরিক্ত কারণ কি এই যে, তাঁকে স্মৃতিতে দেখতে পাই, আমার পরলোকগত পিতাকে যেমনটা দেখি, এবং আমার স্ত্রীকেও। কিন্তু মূল কারণ সেটা নয়। আসল ব্যাপার এই যে, তিনি ধরা দেবেন না একটা কাঠামোতে, স্মিত, হয়তোবা দুষ্টুমিভরা হাস্যে সরে যাবেন। সংলগ্ন থাকতে চান, আগ্রহ নেই স্বতন্ত্র হওয়ার। কাজেই বাইরে তাঁকে দেখিনি। অসুখবিসুখ হয়েছে নিশ্চয়ই, কিন্তু হাসপাতালে যেতে হয়নি। অনেক পরে গেছেন একাধিকবার। কিন্তু হাসপাতালে যাওয়ার ব্যাপারে তাঁর সেরকমের আপত্তি ছিল না, যেমনটা আমার পিতার ছিল। আমার বাবা হাসপাতালকে বড় ভয় করতেন। সেখানকার গন্ধটা তাঁর জন্য বিশেষভাবে অপ্রীতিকর ছিল, অন্য সবকিছু তো বটেই। আব্বা যে চিরকালের জন্য চলে গেছেন সে ঘটনা গৃহেই ঘটেছে। আমার মেডিকেল-পড়ুয়া ভাইটি অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে এসে দেখে তিনি নেই, চলে গেছেন।

কাজ থেকে মাকে আলাদা করা কঠিন ছিল, কিন্তু তবু তাঁর নিজের সংসার তাঁর তত্ত্বাবধানেই চলেছিল। উগ্র নন, দুপুরের রোদ নন, বিকালের মতো ছায়াছায়া, তাও বুঝিবা শীতবিকালের। অথচ সজীব। এমন মানুষটিকে কী করে বলব আমি প্রতীক কোন নির্দিষ্ট ভাবমূর্তির, কিংবা আদর্শের? এ যে তুলনা দিচ্ছি দুচারটি সেও তাঁকে বোঝানো কঠিন বলেই, অন্য কারণে নয়।

তবে ওই যে বলছিলাম, আমার মা সময়ের মানুষ নন, স্থানের মানুষ, সেটি বড়ই সত্য কথা। কিন্তু সময় তো তাঁকে ক্ষমা করেনি। ব্যক্তিগত এবং সমষ্টিগত উভয় সময়ই তাঁকে ক্ষতবিক্ষত করেছিল, নিজস্ব দাঁত ও নখ দিয়ে। দেখেছেন বহু কিছু, সহ্য করেছেন তার চেয়ে অনেক বেশি। অনেকটা আমাদের দেশের, এই যে আমাদের মাতৃভূমি, তারই মতো। আমার মায়ের জগৎটা খুবই ছোট ছিল, এই বাংলাদেশের মতোই।

সময়টা ছিল অস্থির, কেবল অস্থির নয়, কখনো কখনো সে রূপ নিয়েছে ভয়ংকর। ওই সময়ের হাতে নিগৃহীত হয়েছে মানুষ, বিশেষ করে মেয়েরা। আমার মা অনেক কিছুই দেখেছেন। বিশেষভাবে সেগুলো যেগুলো গায়ে এসে লেগেছে। কালের নন, তবু কালের সাক্ষী তো বটেই, বাংলাদেশের মতোই। ঘটনাগুলোর মধ্যে বৈচিত্র্য রয়েছে, তারা বেশ স্বতন্ত্র, পরস্পর থেকে, কিন্তু আবার ঐক্যও আছে, রয়েছে ধারাবাহিকতা, কেননা সংলগ্ন ছিল তারা একটি ধারাপ্রবাহের সঙ্গে, প্রবাহটা হলো পুঁজিবাদের অগ্রসরমনতার। এক ধরনের পুঁজিবাদ তার নিজের মতো করে অগ্রসর হচ্ছিল। প্রথমে ধীরে, পরে প্রবলভাবে। লোমশ, দুর্গন্ধমেদুর। আমার মায়ের পক্ষে এটাকে চিহ্নিত করতে পারার কথা নয়, তিনি তা করেনওনি। ওইভাবে তাঁরা তৈরি হননি। কিন্তু অভিজ্ঞতাগুলো তাঁদের সহ্য করতে হয়েছে। তারিখ ও বিশদ কোনোটাই বলতে পারতেন না, কিন্তু অনুভূতি বড় সত্য ছিল।

সেই সময়ে তাঁর জন্ম যখন একটি বিশ্বযুদ্ধ মাত্র শেষ হয়েছে, এবং প্রস্তুতি চলছে আরও একটি যুদ্ধের। ওই বিশ্ব থেকে আমার মা অনেক দূরে। বলাই বাহুল্য। কিন্তু বিশ্ব আঘাত করতে ছাড়েনি তাঁকেও, তাঁদের গ্রামকেও। পঞ্চাশের মন্বন্তর দেখেছেন। শহরে ছিলেন না, ছিলেন গ্রামেই। আমার মা সব সময়েই গ্রামের মানুষ, গ্রামের সঙ্গে তাঁর স্বাভাবিক আত্মীয়তা। সেখানে দারোয়ান নেই, দেয়াল নেই। গাছপালা, পুকুর, বর্ষাকাল এসব তাঁর অত্যন্ত প্রিয়, যদিও তাঁর জীবনের চৌদ্দআনাই কেটেছে শহরে; বিয়ের পরে গ্রামে যখন গেছেন, থাকতে যাননি, গেছেন বেড়াতে। তাঁর নিজের ইচ্ছার ওপর কিছুই নির্ভর করেনি, করলে তিনি গ্রামেই থাকতেন।

যুদ্ধ গ্রামকেও আঘাত করেছে বৈকি। তারপর খুব বড় ঘটনা ঘটল, সাতচল্লিশে বাংলা ভাগ হয়ে গেল। মনে করা হলো স্বাধীনতা এসেছে। তারপর আবার, দ্বিতীয়বার এলো স্বাধীনতা, একাত্তরে। প্রথমবার ঘটেছিল দাঙ্গা, দ্বিতীয়বার ঘটল যুদ্ধ। এই দুই স্বাধীনতার কোনোটাই বিশেষ কোনো সুখ বয়ে আনেনি আমার মায়ের জন্য। ঝুঁকি এনেছে অনেক।

সাতচল্লিশে কলকাতায় ছিলেন। কলকাতায় দাঙ্গা যখন অত্যন্ত প্রচণ্ড তখন তিনি রাজশাহীতে। ছেচল্লিশের শেষে তিনি কলকাতায়। দাঙ্গা তখন শেষ হয়েও হয়নি। বিক্ষিপ্ত ঘটনা ঘটছে। নিরাপত্তাহীনতার আতঙ্ক সর্বত্র ব্যাপ্ত। আমার মনে আছে এক সন্ধ্যায় আমার বাবা বাসায় ফিরতে দেরি করেছিলেন। বলে যাননি যে অফিস শেষে এক আত্মীয়ের বাসায় যাবেন, যাওয়ার কথাও হয় তো ছিল না। সেই সন্ধ্যার উদ্বেগ আমি এখনো ভুলিনি। আমি ট্রাম স্টপেজে গিয়ে অপেক্ষা করছি কখন বাবা ফেরেন। মা কাজের মধ্যে বিশেষভাবে ব্যস্ত রেখেছেন নিজেকে, উদ্বেগ চাপা দেওয়ার চেষ্টায়। ওই রকমেরই নাজুক ছিল পরিস্থিতি। নিরাপত্তা বৃদ্ধির জন্য আমাদের পিতারা তখন এক রকমের পোশাক পরতেন যেটাকে পরিহাস করে বলতেন প্যান্ট-পাজামা, মুসলমান এলাকাতেই চলাফেরা ছিল বেশি, সেখানে ওই পরিধেয় পাজামা হিসেবে গণ্য হবে, অন্য এলাকায় বিবেচিত হবে প্যান্ট বলে, অর্থাৎ কিনা পরিধানকারী হিন্দুও হতে পারে, মুসলমানও। সরাসরি চিহ্নিত করায় অসুবিধা ঘটবে। একাত্তরে আতঙ্কটা ছিল অনেক বড় ও অসম্ভব রকমের নিকটবর্তী। লাশ রক্ত ও আর্তনাদে আচ্ছাদিত তখন বাংলাদেশ। সেই সময়ে আমার বাবা জীবিত নেই, চলে গেছেন তিনি পঁয়ষট্টিতে, থাকলে মর্মান্তিক কষ্টে পড়তেন, যেমন আমার মা পড়েছিলেন। শহর ছেড়ে তাঁকে গ্রামে যেতে হয়েছিল, নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে। সাতচল্লিশের চৌদ্দই আগস্টে আমার মা গ্রামে, একাত্তরের ষোলই ডিসেম্বরেও তিনি সেখানে। গ্রামেই। স্বাধীনতা তাঁকে কষ্ট দিয়েছে বিস্তর। সাতচল্লিশের পরে ঢাকায় বাসা হয়েছে তাঁর, কিন্তু দেশে তখন প্রায় দুর্ভিক্ষের তৎপরতা। রেশন কার্ড, কার্ডে পচা চাল, অখাদ্য গম, লালচে চিনি, অপরিচ্ছন্ন লবণ এসব সংগ্রহ সহজ কাজ ছিল না। একই ব্যাপার একাত্তরের পরেও, ওই ঢাকা শহরেই। চালের দাম হু হু করে বাড়ছে, রেশন কার্ড পাওয়া মস্ত বড় সৌভাগ্য। রেশনের দোকানে লাইন দিতে হয় মধ্যরাতে গিয়ে। কাকে পাঠাবেন, কখন পাঠাবেন ভেবে অস্থির থাকতেন। পরে তো সত্যি সত্যি দুর্ভিক্ষই দেখা দিল, চুয়াত্তরে।

গ্রাম কোনো সুখকর জায়গা ছিল না, কিন্তু সেখানে একটা বিস্তার ছিল। শহরে গিয়ে আমার মা সেই বিস্তার হারিয়েছেন। ক্রমাগত সংকোচন ঘটেছে স্থানের। সময় বৈরিতা করেছে, মিত্রের বেশে। অনেক বছর কেটেছে তাঁর রাজশাহীতে। সেই শহর ছোট বটে, তবু শহর তো, এবং অনেক দূর আমার মায়ের বিক্রমপুর থেকে। পুকুর নেই, তার বদলে নির্ভরশীলতা কুয়ার ওপর। খাবার পানি আসে রাস্তার ঢপ কল থেকে। তবু যা হোক একটা প্রসারতা ছিল, সদর অন্দর মিলে। একতলা বাড়ি, অনেকগুলো কামরা, সামনে পেছনে বিস্তর জায়গা। অনেকাংশ খালি পড়ে থাকে। গাছপালা আছে আশপাশে। পাখি ডাকে। খাল প্রবহমান বাড়ির পাশে, বর্ষায় পদ্মার ছেড়ে দেওয়া পানি যেখানে উপচে পড়ে। রাজশাহীতে প্রতিবেশীদের সঙ্গে আমার মায়ের আত্মীয়তা গড়ে উঠতে দেরি হয়নি। প্রকৃতই সামাজিক ছিলেন তিনি, মনে আছে।

    লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
সর্বশেষ খবর
জম্মু-কাশ্মীরের সব হজ ফ্লাইট বাতিল
জম্মু-কাশ্মীরের সব হজ ফ্লাইট বাতিল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকনিকের লঞ্চে দুই নারীকে প্রহারের ঘটনায় যুবক আটক
পিকনিকের লঞ্চে দুই নারীকে প্রহারের ঘটনায় যুবক আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুলাভাইয়ের হাতে শ্যালক খুন
দুলাভাইয়ের হাতে শ্যালক খুন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

১৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শেখ হাসিনার মতো নানাভাবে ন্যারেটিভ তৈরি করা হচ্ছে: রিজভী
শেখ হাসিনার মতো নানাভাবে ন্যারেটিভ তৈরি করা হচ্ছে: রিজভী

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পিকআপের ধাক্কায় হেলপার নিহত
পিকআপের ধাক্কায় হেলপার নিহত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগে গণজমায়েত শুরু
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগে গণজমায়েত শুরু

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

তীব্র তাপদাহে সুস্থ থাকতে একগুচ্ছ পরামর্শ ডিএনসিসি প্রশাসকের
তীব্র তাপদাহে সুস্থ থাকতে একগুচ্ছ পরামর্শ ডিএনসিসি প্রশাসকের

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় সর্বদলীয় বৈঠকের আহ্বান
ঢাকায় সর্বদলীয় বৈঠকের আহ্বান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করুন, নইলে আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব’
‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করুন, নইলে আন্দোলনে নামতে বাধ্য হব’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফা জামান আব্বাসীর মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
মুস্তাফা জামান আব্বাসীর মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে 'ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য'র ডাক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে 'ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য'র ডাক

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালো দাম পাওয়ায় ক্যাপসিকাম চাষে আগ্রহী হচ্ছে কৃষক
ভালো দাম পাওয়ায় ক্যাপসিকাম চাষে আগ্রহী হচ্ছে কৃষক

৪১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আগামীতে খালেদা জিয়া ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হবেন’
‘আগামীতে খালেদা জিয়া ত্রাতার ভূমিকায় অবতীর্ণ হবেন’

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে কড়া রোদেও বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে জনস্রোত
চট্টগ্রামে কড়া রোদেও বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে জনস্রোত

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ নিহত ৩
নবীনগরে সড়ক দুর্ঘটনায় ইউপি সদস্যসহ নিহত ৩

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক
সিদ্ধিরগঞ্জে ২ মাদক ব্যবসায়ী আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সেন্ট মার্টিনে বন্ধ্যা করা হলো ৬০০ কুকুরকে
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় সেন্ট মার্টিনে বন্ধ্যা করা হলো ৬০০ কুকুরকে

৫৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সীমান্তে ১৩৮৬ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে ১৩৮৬ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে পিস্তল ও গুলিসহ যুবক আটক
সোনারগাঁয়ে পিস্তল ও গুলিসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের শঙ্কায় সীমান্তের বাসিন্দাদের রাত কাটছে বাংকারে, খাবার-ওষুধ মজুত
যুদ্ধের শঙ্কায় সীমান্তের বাসিন্দাদের রাত কাটছে বাংকারে, খাবার-ওষুধ মজুত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক সন্ধ্যায়
উপদেষ্টা পরিষদের জরুরি বৈঠক সন্ধ্যায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার যুবলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কক্সবাজার যুবলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহে লক্ষ্মীপুরে আলোচনা সভা
জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহে লক্ষ্মীপুরে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত
উচ্চ-গতির মিসাইল ব্যবহার করছে পাকিস্তান, বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের
ফ্লাইট সংক্রান্ত জরুরি ঘোষণা বাংলাদেশ বিমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান
ভারতের ছোড়া ৬ ব্যালিস্টিক মিসাইল নিজেদের রাজ্যেই পড়েছে : পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার
শেওড়াপাড়ায় বাসা থেকে দুই বোনের মরদেহ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
পাল্টা হামলা: ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণ কেন্দ্র ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’
‘শেখ মুজিবের করা কালো আইনের ১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে’

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ
পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রক কমিটির সভা ডেকেছেন শেহবাজ শরিফ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত : ভারতের ৩২ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত
পাকিস্তানের ‘অপারেশন বুনিয়ান-উন-মারসুস’, ভারতের ২৬ সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের
রাজ্যগুলোকে জরুরি অবস্থার পদক্ষেপ নেয়ার নির্দেশ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সঙ্গে কথা বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু
পাকিস্তানের গোলায় ভারতীয় কর্মকর্তার মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল
সাইবার হামলায় ভারতের ৭০ শতাংশ বিদ্যুৎ সঞ্চালন ব্যবস্থা অচল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র
ইমরান খানের কারাগারে ড্রোন হামলা চালাতে পারে ভারত, দাবি পিটিআই’র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ
আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে বিশ্ববাসী, সতর্ক করল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা
তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি, বাড়তে পারে তীব্রতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের
পাকিস্তানের জন্য ১০০ কোটি ডলারের বাড়তি ঋণ মঞ্জুর আইএমএফের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের
তুরস্কের ড্রোন ব্যবহার করছে পাকিস্তান, দাবি ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির
ভারতের ৩৬ স্থানে ৪০০ ড্রোন হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান, দাবি দিল্লির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার
ভারতীয় ৭২ নাগরিককে রাখা হয়েছে স্কুল ও বাড়িতে, দেওয়া হচ্ছে রান্না করা খাবার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত
বাংলাদেশের চারটি টিভির ইউটিউব চ্যানেল বন্ধ করল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত
সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য অস্বীকার করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের পাঁচ বিমানঘাঁটিতে হামলার দাবি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ
দ্রুত সিদ্ধান্ত না আসলে সারা দেশ থেকে ঢাকা মার্চ : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’
‘আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়ী সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩
পাকিস্তানের ড্রোন হামলায় ভারতের পাঞ্জাবে আহত ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ
সবাইকে জানিয়েই দেশ ত্যাগ করেন হামিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক
লন্ডনে নতুন সিগন্যাল পেলেন আরিফুল হক

পেছনের পৃষ্ঠা

মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা
মহিলা কারাগারে থাকবেন ভিআইপিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি
রাজনৈতিক ঐক্যের খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও বড় হামলার পরিকল্পনা
আরও বড় হামলার পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার
শাহবাগ ব্লকেড ছাত্র-জনতার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ
বিমান সচিবের বাড়িতে দুই বোনের লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার
এক ইলিশের দাম সাড়ে ৮ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে
১৯ ধারায় আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়
সোনারগাঁ থেকে প্রথম হাদিসের শিক্ষা প্রচারিত হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান
আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে
বাঙালি নায়িকারা কেন বলিউডে

শোবিজ

রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ
রেললাইনে মৃত্যুফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার
দোসরদের দেশ ত্যাগের সুযোগ দিচ্ছে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়
যুদ্ধ আমাদের দেখার বিষয় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে
নিত্যপণ্যে অস্বস্তি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন
নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়াচ্ছে হেলে পড়া ভবন

নগর জীবন

রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার
রাতভর অভিযানের পর আইভী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের
বাধা দেওয়ার দায়িত্ব পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাওয়া পাখি...
হারিয়ে যাওয়া পাখি...

পরিবেশ ও জীবন

মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ
মালচিং পদ্ধতিতে নতুন জাতের তরমুজ চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন
সিনেমাপাগল আফজাল হোসেন

শোবিজ

নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের
নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত জনগণের

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়
ছুটির দিনে আইসিসিবিতে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা - আজিজুর রহমান

শোবিজ

নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে
নিষিদ্ধের দাবি বিবেচনা করা হচ্ছে গুরুত্বের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই জাভেদ
ভালো নেই জাভেদ

শোবিজ

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে মোগল পরিবেশে কাওয়ালির মুগ্ধতা

নগর জীবন