শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

জনসংখ্যার দিক থেকে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম দেশ। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তানের অবস্থান পঞ্চম। এ মুহূর্তে বিশ্বের প্রতি পৌনে পাঁচজনের একজন ভারত বা পাকিস্তানের অধিবাসী। ভারত ও পাকিস্তান ১৯৪৭ সালের মধ্য আগস্টে ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। স্বাধীনতার পর থেকে গত ৭৭ বছরে এ দুটি দেশ তিনবার যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে। বেশ কয়েকটি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষেও জড়িয়েছে দুটি দেশ। দুই দেশের স্বাভাবিক সম্পর্কে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে কাশ্মীর সমস্যা।

কাশ্মীরের পেহেলগামের জঙ্গি হামলাকে কেন্দ্র করে ভারত ও পাকিস্তান এখন যুদ্ধের মুখোমুখি। ভারতের অভিযোগ, ওই হামলার পেছনে পাকিস্তানের হাত রয়েছে। পেহেলগামের ঘটনায় পাকিস্তান ইন্ধন জুগিয়েছে কি না, তার কোনো সুস্পষ্ট প্রমাণ নেই। তবে পাকিস্তান যে অতীতে জঙ্গিবাদ লালন করেছে তা তারা নিজেরাও স্বীকার করে। বলা হয়, সাপ পুষলে সাপের ফণায় জীবন দিতে হয়। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর মদতে পাকিস্তান একসময় যে জঙ্গি তৈরির কারখানা খুলেছিল, তা থেকে এখন তারা নিজেরাও নিরাপদ নয়। কাশ্মীরে জঙ্গি হামলাকে কেন্দ্র করে যে কোনো সময় দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের মধ্যে বেঁধে যেতে পারে সর্বাত্মক যুদ্ধ। সামরিক সক্ষমতার দিক থেকে ভারত বিশ্বের চতুর্থ শক্তিশালী দেশ। অন্যদিকে পাকিস্তানের অবস্থান অষ্টম। তবে দুই দেশের কাণ্ডজ্ঞানহীনতা পারমাণবিক যুদ্ধে রূপ নিলে তা কারোর জয় নয়, শুধু ধ্বংসই ডেকে আনবে।

১৯৪৭ সালের আগস্টে স্বাধীনতার আগে ব্রিটিশ শাসনাধীন ভারতে ছোট ছোট দেশীয় রাজ্যের সংখ্যা ছিল ৫০০-এরও বেশি। এসব রাজ্যের প্রতিরক্ষা, অর্থ ও যোগাযোগ ছিল ব্রিটিশদের হাতে। ভারত ছাড়ার সময় তারা দেশীয় রাজ্যগুলোকে ভারত অথবা পাকিস্তানে যোগ দেওয়া কিংবা স্বাধীন থাকার অধিকার দিয়ে যায়। দেশীয় রাজ্যগুলোর মধ্যে কাশ্মীর ছিল সবচেয়ে বড়। সে সময় কাশ্মীরের মোট আয়তন ছিল ৮৪ হাজার ৪৭১ বর্গমাইল। অর্থাৎ বাংলাদেশের চেয়ে দেড় গুণ। তবে জনসংখ্যা ছিল মাত্র ৪০ লাখ। ভারত ভাগের সময় কাশ্মীরের শাসক ছিলেন মহারাজা হরি সিং। জনসংখ্যার ৭৭ ভাগ ছিল মুসলমান, হিন্দু ২০ ভাগ আর বৌদ্ধ ও শিখের সংখ্যা ৩ ভাগ। মহারাজা হরি সিং ছিলেন কট্টর কংগ্রেসবিদ্বেষী। বিশিষ্ট লেখক রামচন্দ্র গুহ তাঁর ইন্ডিয়া আফটার গান্ধী বইয়ে লিখেছেন, হরি সিং কংগ্রেসকে ঘৃণা করতেন। তাই ভারতে যোগ দেওয়ার কথা ভাবতেও পারতেন না। আর পাকিস্তানে যোগ দিলে হিন্দু রাজপরিবারের ভাগ্যরবী যে চিরতরে নিভে যাবে, এ বিষয়েও উৎকণ্ঠিত ছিলেন তিনি।

কংগ্রেসের শীর্ষ নেতাদের একজন পণ্ডিত জহরলাল নেহরু ছিলেন কাশ্মীরি বংশোূ¢ত। কাশ্মীরের প্রতি তাঁর ব্যক্তিগত আবেগ সহজেই অনুমেয়। অন্যদিকে কাশ্মীরের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ যেহেতু মুসলমান, সেহেতু পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ মনে করতেন, কাশ্মীর একসময় পাকা ফলের মতো টুপ করে তাঁর কোলে পড়বে। ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় কাশ্মীরের মহারাজা কংগ্রেসের ব্যাপারে কঠোর নীতি অবলম্বন করেন। ভারতীয় কংগ্রেস নেতাদের কাশ্মীরে প্রবেশ ছিল নিষিদ্ধ। কাশ্মীরের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা ছিলেন ন্যাশনাল কনফারেন্স সভাপতি শেরে কাশ্মীর শেখ আবদুল্লাহ। ভারতীয় কংগ্রেসের শীর্ষ নেতা জওহরলাল নেহরুর সঙ্গে তাঁর ছিল ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব। মুসলিম লীগের ইন্ধনে ন্যাশনাল কনফারেন্সে ভাঙন ধরে। সরদার ইব্রাহিমের নেতৃত্বে গঠিত হয় মুসলিম কনফারেন্স। এ ভাঙনে কাশ্মীরের মহারাজারও আশীর্বাদ ছিল।

জনসংখ্যার দিক থেকে ভারত কাশ্মীরের মহারাজার কংগ্রেসবিরোধী মনোভাবের কারণে জিন্নাহ আশা করতেন তাঁকে তিনি সামাল দিতে পারবেন। ১৯৪৭ সালের জুলাইয়ে সব ধরনের অনুকূল প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি কাশ্মীরের মহারাজার কাছে চিঠি লেখেন। অন্যদিকে মুসলিম লীগ নেতারা কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেনদরবার শুরু করেন। প্রধানমন্ত্রী রামচন্দ্র কাক কাশ্মীরের স্বাধীন অস্তিত্ব বজায় রাখার পক্ষে ছিলেন। কিন্তু তাঁর সঙ্গে মুসলিম লীগ নেতাদের যোগাযোগকে মহারাজা ভালো চোখে দেখেননি। তিনি ১৯৪৭ সালের ১১ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীকে বরখাস্ত করেন। জিন্নাহ কাশ্মীরের মহারাজাকে পক্ষে আনার যে আশা করতেন, তা দুরাশায় পরিণত হয় আরেক ঘটনায়। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় মাউন্টব্যাটেনের সঙ্গে লাগাতার আলোচনায় জিন্নাহ একপর্যায়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েন। ফুসফুসের রোগেও খুব দুর্বল হয়ে পড়েন এই স্বনামখ্যাত আইনজীবী। তিনি ভূস্বর্গ কাশ্মীরে কিছুদিন বিশ্রাম নেওয়ার পরিকল্পনা আঁটেন। বিশ্রামকালীন থাকাখাওয়ার ব্যবস্থা করতে জিন্নাহ তাঁর সেক্রেটারি উইলিয়াম বার্নিকে কাশ্মীরে পাঠান। এ সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে লেখক ডমিনিক ল্যাপিয়ের ও ল্যারি কলিন্সের বই ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট-এ। এতে লেখা হয়েছে, জিন্নাহর সেক্রেটারি পাঁচ থেকে সাত দিন পরে ফিরে এলে হতবাক হন পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা। মহারাজা হরি সিং ছুটি কাটাতেও জিন্নাহ তাঁর রাজ্যে পা রাখুন তা চাননি।

১৯৪৭ সালের মধ্য আগস্টে ভারত ও পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভ করে। কাশ্মীরের মহারাজা দুই দেশের কোনোটিতে যোগদান না করার সিদ্ধান্ত নেন। কাশ্মীরের স্বাধীন সত্তা বজায় রাখতে চেয়েছিলেন তিনি। পাকিস্তান দৃশ্যত কাশ্মীরের স্বাধীন সত্তা মেনে নেয়। তবে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ তাঁর প্রতি কাশ্মীরের মহারাজার উপেক্ষা মেনে নিতে পারেননি। স্বাধীনতার এক মাসের মধ্যে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান একটি জরুরি বৈঠক ডাকেন। কাশ্মীরের মহারাজাকে পাকিস্তানে যোগ দিতে কীভাবে বাধ্য করা যায়, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতেই ডাকা হয়েছিল বৈঠক। উদ্দেশ্য ছিল মন্ত্রের সাধন অথবা শরীর পতন। বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় কাশ্মীর দখলের জন্য পাঠান উপজাতীয়দের অস্ত্রসহ পাঠানো হবে। এর নেতৃত্বে থাকবেন পাকিস্তানি সামরিক অফিসাররা। একই সঙ্গে মুসলিম কনফারেন্সের সহযোগিতায় কাশ্মীরের পশ্চিমাংশের মুসলমানদের বিদ্রোহে মদত জোগানো হবে। কাশ্মীরের মুসলমানরা শেখ আবদুল্লাহর নেতৃত্বে ছিল অসাম্প্রদায়িক চেতনায় আস্থাশীল। তবে তাদের বিশ্বাসে ভাঙন ধরায় সাম্প্রদায়িক হানাহানির ঘটনা। রাওয়ালপিন্ডি ও শিয়ালকোট থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে কাশ্মীরে পালিয়ে আসে বিপুলসংখ্যক হিন্দু ও শিখ। সঙ্গে নিয়ে আসে তাদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়নের কিচ্ছা। জম্মু-কাশ্মীরের হিন্দুপ্রধান এলাকায় সে কিচ্ছাকাহিনি বিস্ফোরক অবস্থার উদ্ভব ঘটায়। এতে উসকানি দেয় হিন্দু জাতীয়তাবাদী আরএসএস ক্যাডাররা। শুরু হয় মুসলিমবিরোধী দাঙ্গা। এর বিপরীতে কাশ্মীরের পশ্চিম অংশজুড়ে মহারাজার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হয়ে ওঠে মুসলিম কাশ্মীরিরা। এ উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সুযোগে কাশ্মীর অভিযানের নীলনকশা আঁটে পাকিস্তান সরকার। সেনাবাহিনীর পাঠান সৈন্যদের মধ্য থেকে কাশ্মীর অভিযানের জন্য কয়েকটি বিশেষ ইউনিট তৈরি করা হয়। পাঠান উপজাতীয়দেরও প্রশিক্ষণ দিয়ে দলভুক্ত করা হয় ব্যাপকভাবে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মেজর আগা হুমায়ুন আমিন তাঁর ১৯৪৭-৪৮ কাশ্মীর ওয়ার : দ্য ওয়ার অব লস্ট অপরচুনিটিজ বইয়ে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য দিয়েছেন। লিখেছেন, নিয়মিত পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর একজন মেজর, একজন ক্যাপ্টেন এবং দশজন কমিশনপ্রাপ্ত জুনিয়র কর্মকর্তা নিয়ে প্রতিটি ইউনিট গঠিত হয়েছিল।... পাঠানদের মধ্য থেকে সেনা সদস্যদের বাছাই করে তাদের উপজাতীয়দের মতো পোশাক পরানো হয়। এ বাহিনীর জন্য যানবাহনের ব্যবস্থাও করে পাকিস্তান।

১৯৪৭ সালের ২২ অক্টোবর রাতে শুরু হয় শ্রীনগরমুখী অভিযান। পরিকল্পনা ছিল সকালের মধ্যেই কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর দখলে নেবে তারা। কিন্তু সে পরিকল্পনা সফল হয়নি পাঠান উপজাতীয়দের লুটতরাজের মনোভাবের কারণে। অথচ পরিকল্পনামতো কাশ্মীরের মহারাজার মুসলিম সেনারা বিদ্রোহ ঘোষণা করে ২২ অক্টোবর রাতেই। তারা ঝিলম নদীর সেতু প্রহরারত নিরাপত্তারক্ষীদের বন্দি করে। এর ফলে শ্রীনগর পর্যন্ত ১৩৫ মাইল সড়ক উন্মুক্ত হয়ে পড়ে। এ সড়কে কোনো প্রহরা ছিল না। কোনো কিছু বোঝার আগেই শ্রীনগর দখল করার সুযোগ ছিল অভিযানকারীদের সামনে। কিন্তু তারা পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথমে শ্রীনগর দখল করার বদলে মাঝপথে লুটপাটে লিপ্ত হয়। এই বাহিনীর একজন কমান্ডার সৈরব হায়াত খান স্মৃতিচারণ করে বলেছেন, পাঠান উপজাতীয়দের শ্রীনগরের দিকে অগ্রসর হওয়ার নির্দেশ দেওয়ার পর তিনি দেখতে পান, তার বাহিনী সেখান থেকে উধাও।

সৈরব হায়াত খানের ভাষ্য, রাতে মুজাফফরাবাদের হিন্দু বাজার আক্রমণের মাধ্যমে কাশ্মীরি ভাইদের মুক্ত করার জিহাদ শুরু হয়। আমরা মুজাহিদদের থামানোর চেষ্টা করেছি। বুঝিয়েছি আমাদের শ্রীনগর যেতে হবে। কিন্তু কেউ শোনেনি। এর ফলে পরবর্তী ৭৫ মাইল অতিক্রম করতে ৪৮ ঘণ্টা লেগে যায়।

কাশ্মীরে পাকিস্তানের গোপন অভিযানের খবর সঙ্গে সঙ্গে নয়াদিল্লিতে পৌঁছে যায়। ভারত সফররত থাই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মানে আয়োজিত এক ভোজসভায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন গভর্নর জেনারেল লর্ড মাউন্টব্যাটেন। এ সময় কাশ্মীরে পাকিস্তানি হামলার খবর পান। ভোজসভা শেষে মাউন্টব্যাটেন প্রধানমন্ত্রী নেহরুকে ডেকে কাশ্মীরে পাকিস্তানের অভিযানের কথা জানান। পরদিন সন্ধ্যায় তিনজন যাত্রীসহ ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি ডিসি-৩ বিমান শ্রীনগর বিমানবন্দরে অবতরণ করে। যাদের মধ্যে ছিলেন সিনিয়র আইসিএস অফিসার ভিপি মেনন, ভারতীয় সেনাবাহিনীর স্যাম মানেকশ এবং বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা উইং কমান্ডার দেওয়ান। এদের মধ্যে জেনারেল মানেকশ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান। যুদ্ধ শেষে তিনি ফিল্ড মার্শাল পদ লাভ করেন।

যা হোক শেষ পর্যন্ত ভিপি মেননের দুতিয়ালিতে ২৬ অক্টোবর কাশ্মীরের মহারাজা ভারতে যোগদানের দলিলে স্বাক্ষর দেন। সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় কাশ্মীরে ভারতীয় বাহিনীর অভিযান।

এ যুদ্ধে ভারতীয় বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সৈন্য অংশ নেয়। তাদের সহযোগিতা করে শেখ আবদুল্লাহর নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল কনফারেন্সের স্বেচ্ছাসেবকরা। পাকিস্তানি বাহিনীর নেতৃত্বাধীন পাঠান উপজাতীয় বাহিনীর সদস্যরা রাজধানী শ্রীনগরের দ্বারপ্রান্তে এসেও পিছু হটতে বাধ্য হয়। কাশ্মীর যুদ্ধে গণহত্যার শিকার হয় বিপুলসংখ্যক নিরীহ মানুষ। এর মধ্যে রাজৌরি ও মিরপুর গণহত্যায় ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারায়। এ মানবিক সংকটে ১৯৪৭ সালের ১ নভেম্বর নেহরুর অনুরোধে ভারতের গভর্নর জেনারেল লর্ড মাউন্টব্যাটেন জিন্নাহর সঙ্গে বৈঠকের জন্য লাহোরে যান। তিনি প্রস্তাব দেন, জনগণের ভোটের মাধ্যমে কাশ্মীর, হায়দরাবাদ ও জুনাগড় কোন দেশে যোগ দেবে, তা নির্ধারিত হওয়া উচিত। কিন্তু জিন্নাহ সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।

১৯৪৮ সালের ২১ এপ্রিল জাতিসংঘ কাশ্মীরে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গ্রহণ করে। কিন্তু যুদ্ধবিরতি ১৯৪৯ সালের ১ জানুয়ারির আগে কার্যকর করা সম্ভব হয়নি। জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে গণভোট হওয়ার কথা থাকলেও দুই দেশের খুঁটিনাটি মতভেদে তা কখনো বাস্তবে পরিণত হয়নি। ১৯৪৭-৪৮ সালের যুদ্ধে কাশ্মীরের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ পাকিস্তানের অধীনে চলে যায়, যা আজাদ কাশ্মীর নামে পরিচিত। ১৯৬২ সালের চীন-ভারত যুদ্ধে কাশ্মীরের জনবসতিহীন একটি অংশ চীন দখল করে নেয়। ফলে কাশ্মীর এখন দ্বিপক্ষীয় নয় ত্রিপক্ষীয় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্বের ৩০০ কোটিরও বেশি মানুষের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে এ সমস্যা।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

    ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
এখনো মামলাবাণিজ্য
এখনো মামলাবাণিজ্য
ফিরেছেন দেশনেত্রী
ফিরেছেন দেশনেত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা : যাচাই না ছাঁটাই?
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা : যাচাই না ছাঁটাই?
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
সর্বশেষ খবর
আইপিএলে ধোনির রেকর্ড
আইপিএলে ধোনির রেকর্ড

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইন নিরাপত্তার দায়িত্ব সরকারের
অনলাইন নিরাপত্তার দায়িত্ব সরকারের

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম
বায়ুদূষণে শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান পঞ্চম

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস
আজ বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সেই স্বপন এখনো অধরা
সেই স্বপন এখনো অধরা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পোপ নির্বাচন করতে ভ্যাটিকানে সমবেত হয়েছেন কার্ডিনালরা
পোপ নির্বাচন করতে ভ্যাটিকানে সমবেত হয়েছেন কার্ডিনালরা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ
পাকিস্তানের হামলার ভয়ে ফের ব্ল্যাকআউট অমৃতসার, মধ্যরাতে বিস্ফোরণের শব্দ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য
যুদ্ধ নয়, শান্তি প্রতিষ্ঠাই ইসলামের মূল লক্ষ্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতায় আরও ৫৪ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান গ্রেফতার
স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়
ছয় শর্তে নেক কাজ ইবাদত বলে গণ্য হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা
ভাষার উৎস, কোরআনের ভাষা ও শব্দের মালিকানা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানকে অবিলম্বে সংঘাত থামাতে বললেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনালকে বিদায় করে ফাইনালে পিএসজি
আর্সেনালকে বিদায় করে ফাইনালে পিএসজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান
ইতালি গেলেন বিমান বাহিনী প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ
প্রতিটি রক্তের ফোঁটার প্রতিশোধ নেওয়া হবে: শাহবাজ শরিফ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ
ঈদের আগের দুই শনিবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ
নিয়ন্ত্রণ রেখার আশপাশের গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিসিসির উচ্ছেদ অভিযান: ১২০ কোটি টাকার জমিতে হবে স্কুল-খেলার মাঠ
জিসিসির উচ্ছেদ অভিযান: ১২০ কোটি টাকার জমিতে হবে স্কুল-খেলার মাঠ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার
এসএসসি: উত্তর বলে দেওয়ায় এক কেন্দ্রের ১০ শিক্ষক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’
‘চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বিদায় নিলেও বার্সা অবশ্যই ফিরে আসবে’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ছাত্রলীগ-শিক্ষক-কর্মকর্তাসহ ৭১ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ী বিআরটিএতে দুদকের অভিযান, আটক ৪
রাজবাড়ী বিআরটিএতে দুদকের অভিযান, আটক ৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি
'দাঁতভাঙা জবাব' দিয়েছে পাকিস্তান, শেহবাজের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশ মামলার আসামি গ্রেফতার
দশ মামলার আসামি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা
সৃষ্টিশীলতার মাধ্যমে সভ্যতা বিনির্মাণে প্রতিনিয়ত অবদান রেখে যাচ্ছেন প্রকৌশলীরা

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
রাষ্ট্র সংস্কারে জাতীয় ঐকমত্য চাই: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ৪ জনের যাবজ্জীবন

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন
ভারতের হামলায় ‘শান্তির আহ্বান’ বিশ্বনেতাদের, ইসরায়েল জানাল সমর্থন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাত ভারতকে ‘নিরাপদ বিনিয়োগ গন্তব্য’ ভাবার পথে বাধা হবে: রয়টার্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
পারমাণবিক যুদ্ধের সম্ভাবনার হুঁশিয়ারি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর
ভারতের হামলায় পাকিস্তান এয়ারফোর্সের কোনও ক্ষতি হয়নি: আইএসপিআর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া
খোদ ভারতেই যুদ্ধবিরোধী কণ্ঠ: কবীর সুমনের তীব্র প্রতিক্রিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত বনাম পাকিস্তান : কার কত সামরিক শক্তি?
ভারত বনাম পাকিস্তান : কার কত সামরিক শক্তি?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক
ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপারহিট সিনেমা করেও বলিউড অভিনেতা এখন সিকিউরিটি গার্ড!
সুপারহিট সিনেমা করেও বলিউড অভিনেতা এখন সিকিউরিটি গার্ড!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’ রাখল ভারত?
কেন অভিযানের নাম ‘অপারেশন সিঁদুর’ রাখল ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’
‘বউ যেন সব স্বর্ণ নিয়ে যায়, বাকি যা আছে মায়ের’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন
ডা. জুবাইদা সরকারি চাকরি ফিরে পাচ্ছেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল
রাতের আঁধারে ভরাট হচ্ছে রামপুরা খাল

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি

সম্পাদকীয়

দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ
দুই ব্যাংকের তথ্য যাচাই সেবা বন্ধ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি
যুদ্ধের ফাঁদে অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশ্রামে খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়েই গেল মৃত্যুকূপ
রয়েই গেল মৃত্যুকূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা
শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকে বসছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ
অনুমতি ছাড়াই কাটা হলো আড়াই শতাধিক গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
অশান্ত উপমহাদেশ ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ শুরু!

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের
লাশ উত্তোলনের হিড়িক আপত্তি স্বজনদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে
বাংলাদেশে পুশ ৬৬ ভারতীয়কে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি
কোরবানি ঈদে বেসরকারি অফিসেও ১০ দিন ছুটি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা
শিক্ষার্থীকে চলন্ত ট্রেন থেকে ফেলে দিলেন ছিনতাইকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!
৬৫৭১ কোটি টাকার হিসাব না দিয়েই লাপাত্তা পিডি!

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি
ঐকমত্য কমিশনে জোরালো হচ্ছে নির্বাচনের দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা
মিথ্যা মামলা করায় বাদীকে জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ
হঠাৎ অনিরাপদ আকাশপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

এটা কোনো সমাধান নয়
এটা কোনো সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক
খানাখন্দে বেহাল লেকপাড় সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে
ভারত যুদ্ধের ভয়ংকর খেলা শুরু করেছে

নগর জীবন

র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ
র‌্যাব অফিসে সিনিয়র এএসপির গুলিবিদ্ধ লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় দরপতন শেয়ারবাজারে
বড় দরপতন শেয়ারবাজারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’
ডেঙ্গু ঠেকাতে কার্যকর ‘ভালো মশা’

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না
যুদ্ধের ধকল বিশ্ব সইতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব
শেখ হাসিনাকে দুদকের তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত
শরিয়া আদালত ও দ্বিকক্ষের সংসদের পক্ষে মত

প্রথম পৃষ্ঠা

কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা
কূটনৈতিক সমাধান চায় ঢাকা, সীমান্তে সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা