শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

জনসংখ্যার দিক থেকে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম দেশ। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তানের অবস্থান পঞ্চম। এ মুহূর্তে বিশ্বের প্রতি পৌনে পাঁচজনের একজন ভারত বা পাকিস্তানের অধিবাসী। ভারত ও পাকিস্তান ১৯৪৭ সালের মধ্য আগস্টে ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করে। স্বাধীনতার পর থেকে গত ৭৭ বছরে এ দুটি দেশ তিনবার যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে কাশ্মীরকে কেন্দ্র করে। বেশ কয়েকটি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষেও জড়িয়েছে দুটি দেশ। দুই দেশের স্বাভাবিক সম্পর্কে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে কাশ্মীর সমস্যা।

কাশ্মীরের পেহেলগামের জঙ্গি হামলাকে কেন্দ্র করে ভারত ও পাকিস্তান এখন যুদ্ধের মুখোমুখি। ভারতের অভিযোগ, ওই হামলার পেছনে পাকিস্তানের হাত রয়েছে। পেহেলগামের ঘটনায় পাকিস্তান ইন্ধন জুগিয়েছে কি না, তার কোনো সুস্পষ্ট প্রমাণ নেই। তবে পাকিস্তান যে অতীতে জঙ্গিবাদ লালন করেছে তা তারা নিজেরাও স্বীকার করে। বলা হয়, সাপ পুষলে সাপের ফণায় জীবন দিতে হয়। যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোর মদতে পাকিস্তান একসময় যে জঙ্গি তৈরির কারখানা খুলেছিল, তা থেকে এখন তারা নিজেরাও নিরাপদ নয়। কাশ্মীরে জঙ্গি হামলাকে কেন্দ্র করে যে কোনো সময় দুই পারমাণবিক শক্তিধর দেশের মধ্যে বেঁধে যেতে পারে সর্বাত্মক যুদ্ধ। সামরিক সক্ষমতার দিক থেকে ভারত বিশ্বের চতুর্থ শক্তিশালী দেশ। অন্যদিকে পাকিস্তানের অবস্থান অষ্টম। তবে দুই দেশের কাণ্ডজ্ঞানহীনতা পারমাণবিক যুদ্ধে রূপ নিলে তা কারোর জয় নয়, শুধু ধ্বংসই ডেকে আনবে।

১৯৪৭ সালের আগস্টে স্বাধীনতার আগে ব্রিটিশ শাসনাধীন ভারতে ছোট ছোট দেশীয় রাজ্যের সংখ্যা ছিল ৫০০-এরও বেশি। এসব রাজ্যের প্রতিরক্ষা, অর্থ ও যোগাযোগ ছিল ব্রিটিশদের হাতে। ভারত ছাড়ার সময় তারা দেশীয় রাজ্যগুলোকে ভারত অথবা পাকিস্তানে যোগ দেওয়া কিংবা স্বাধীন থাকার অধিকার দিয়ে যায়। দেশীয় রাজ্যগুলোর মধ্যে কাশ্মীর ছিল সবচেয়ে বড়। সে সময় কাশ্মীরের মোট আয়তন ছিল ৮৪ হাজার ৪৭১ বর্গমাইল। অর্থাৎ বাংলাদেশের চেয়ে দেড় গুণ। তবে জনসংখ্যা ছিল মাত্র ৪০ লাখ। ভারত ভাগের সময় কাশ্মীরের শাসক ছিলেন মহারাজা হরি সিং। জনসংখ্যার ৭৭ ভাগ ছিল মুসলমান, হিন্দু ২০ ভাগ আর বৌদ্ধ ও শিখের সংখ্যা ৩ ভাগ। মহারাজা হরি সিং ছিলেন কট্টর কংগ্রেসবিদ্বেষী। বিশিষ্ট লেখক রামচন্দ্র গুহ তাঁর ইন্ডিয়া আফটার গান্ধী বইয়ে লিখেছেন, হরি সিং কংগ্রেসকে ঘৃণা করতেন। তাই ভারতে যোগ দেওয়ার কথা ভাবতেও পারতেন না। আর পাকিস্তানে যোগ দিলে হিন্দু রাজপরিবারের ভাগ্যরবী যে চিরতরে নিভে যাবে, এ বিষয়েও উৎকণ্ঠিত ছিলেন তিনি।

কংগ্রেসের শীর্ষ নেতাদের একজন পণ্ডিত জহরলাল নেহরু ছিলেন কাশ্মীরি বংশোূ¢ত। কাশ্মীরের প্রতি তাঁর ব্যক্তিগত আবেগ সহজেই অনুমেয়। অন্যদিকে কাশ্মীরের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ যেহেতু মুসলমান, সেহেতু পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ মনে করতেন, কাশ্মীর একসময় পাকা ফলের মতো টুপ করে তাঁর কোলে পড়বে। ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় কাশ্মীরের মহারাজা কংগ্রেসের ব্যাপারে কঠোর নীতি অবলম্বন করেন। ভারতীয় কংগ্রেস নেতাদের কাশ্মীরে প্রবেশ ছিল নিষিদ্ধ। কাশ্মীরের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা ছিলেন ন্যাশনাল কনফারেন্স সভাপতি শেরে কাশ্মীর শেখ আবদুল্লাহ। ভারতীয় কংগ্রেসের শীর্ষ নেতা জওহরলাল নেহরুর সঙ্গে তাঁর ছিল ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব। মুসলিম লীগের ইন্ধনে ন্যাশনাল কনফারেন্সে ভাঙন ধরে। সরদার ইব্রাহিমের নেতৃত্বে গঠিত হয় মুসলিম কনফারেন্স। এ ভাঙনে কাশ্মীরের মহারাজারও আশীর্বাদ ছিল।

জনসংখ্যার দিক থেকে ভারত কাশ্মীরের মহারাজার কংগ্রেসবিরোধী মনোভাবের কারণে জিন্নাহ আশা করতেন তাঁকে তিনি সামাল দিতে পারবেন। ১৯৪৭ সালের জুলাইয়ে সব ধরনের অনুকূল প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি কাশ্মীরের মহারাজার কাছে চিঠি লেখেন। অন্যদিকে মুসলিম লীগ নেতারা কাশ্মীরের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেনদরবার শুরু করেন। প্রধানমন্ত্রী রামচন্দ্র কাক কাশ্মীরের স্বাধীন অস্তিত্ব বজায় রাখার পক্ষে ছিলেন। কিন্তু তাঁর সঙ্গে মুসলিম লীগ নেতাদের যোগাযোগকে মহারাজা ভালো চোখে দেখেননি। তিনি ১৯৪৭ সালের ১১ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীকে বরখাস্ত করেন। জিন্নাহ কাশ্মীরের মহারাজাকে পক্ষে আনার যে আশা করতেন, তা দুরাশায় পরিণত হয় আরেক ঘটনায়। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় মাউন্টব্যাটেনের সঙ্গে লাগাতার আলোচনায় জিন্নাহ একপর্যায়ে ক্লান্ত হয়ে পড়েন। ফুসফুসের রোগেও খুব দুর্বল হয়ে পড়েন এই স্বনামখ্যাত আইনজীবী। তিনি ভূস্বর্গ কাশ্মীরে কিছুদিন বিশ্রাম নেওয়ার পরিকল্পনা আঁটেন। বিশ্রামকালীন থাকাখাওয়ার ব্যবস্থা করতে জিন্নাহ তাঁর সেক্রেটারি উইলিয়াম বার্নিকে কাশ্মীরে পাঠান। এ সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে লেখক ডমিনিক ল্যাপিয়ের ও ল্যারি কলিন্সের বই ফ্রিডম অ্যাট মিডনাইট-এ। এতে লেখা হয়েছে, জিন্নাহর সেক্রেটারি পাঁচ থেকে সাত দিন পরে ফিরে এলে হতবাক হন পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা। মহারাজা হরি সিং ছুটি কাটাতেও জিন্নাহ তাঁর রাজ্যে পা রাখুন তা চাননি।

১৯৪৭ সালের মধ্য আগস্টে ভারত ও পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভ করে। কাশ্মীরের মহারাজা দুই দেশের কোনোটিতে যোগদান না করার সিদ্ধান্ত নেন। কাশ্মীরের স্বাধীন সত্তা বজায় রাখতে চেয়েছিলেন তিনি। পাকিস্তান দৃশ্যত কাশ্মীরের স্বাধীন সত্তা মেনে নেয়। তবে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ তাঁর প্রতি কাশ্মীরের মহারাজার উপেক্ষা মেনে নিতে পারেননি। স্বাধীনতার এক মাসের মধ্যে সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান একটি জরুরি বৈঠক ডাকেন। কাশ্মীরের মহারাজাকে পাকিস্তানে যোগ দিতে কীভাবে বাধ্য করা যায়, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতেই ডাকা হয়েছিল বৈঠক। উদ্দেশ্য ছিল মন্ত্রের সাধন অথবা শরীর পতন। বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় কাশ্মীর দখলের জন্য পাঠান উপজাতীয়দের অস্ত্রসহ পাঠানো হবে। এর নেতৃত্বে থাকবেন পাকিস্তানি সামরিক অফিসাররা। একই সঙ্গে মুসলিম কনফারেন্সের সহযোগিতায় কাশ্মীরের পশ্চিমাংশের মুসলমানদের বিদ্রোহে মদত জোগানো হবে। কাশ্মীরের মুসলমানরা শেখ আবদুল্লাহর নেতৃত্বে ছিল অসাম্প্রদায়িক চেতনায় আস্থাশীল। তবে তাদের বিশ্বাসে ভাঙন ধরায় সাম্প্রদায়িক হানাহানির ঘটনা। রাওয়ালপিন্ডি ও শিয়ালকোট থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে কাশ্মীরে পালিয়ে আসে বিপুলসংখ্যক হিন্দু ও শিখ। সঙ্গে নিয়ে আসে তাদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়নের কিচ্ছা। জম্মু-কাশ্মীরের হিন্দুপ্রধান এলাকায় সে কিচ্ছাকাহিনি বিস্ফোরক অবস্থার উদ্ভব ঘটায়। এতে উসকানি দেয় হিন্দু জাতীয়তাবাদী আরএসএস ক্যাডাররা। শুরু হয় মুসলিমবিরোধী দাঙ্গা। এর বিপরীতে কাশ্মীরের পশ্চিম অংশজুড়ে মহারাজার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হয়ে ওঠে মুসলিম কাশ্মীরিরা। এ উত্তেজনাকর পরিস্থিতির সুযোগে কাশ্মীর অভিযানের নীলনকশা আঁটে পাকিস্তান সরকার। সেনাবাহিনীর পাঠান সৈন্যদের মধ্য থেকে কাশ্মীর অভিযানের জন্য কয়েকটি বিশেষ ইউনিট তৈরি করা হয়। পাঠান উপজাতীয়দেরও প্রশিক্ষণ দিয়ে দলভুক্ত করা হয় ব্যাপকভাবে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর মেজর আগা হুমায়ুন আমিন তাঁর ১৯৪৭-৪৮ কাশ্মীর ওয়ার : দ্য ওয়ার অব লস্ট অপরচুনিটিজ বইয়ে এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট তথ্য দিয়েছেন। লিখেছেন, নিয়মিত পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর একজন মেজর, একজন ক্যাপ্টেন এবং দশজন কমিশনপ্রাপ্ত জুনিয়র কর্মকর্তা নিয়ে প্রতিটি ইউনিট গঠিত হয়েছিল।... পাঠানদের মধ্য থেকে সেনা সদস্যদের বাছাই করে তাদের উপজাতীয়দের মতো পোশাক পরানো হয়। এ বাহিনীর জন্য যানবাহনের ব্যবস্থাও করে পাকিস্তান।

১৯৪৭ সালের ২২ অক্টোবর রাতে শুরু হয় শ্রীনগরমুখী অভিযান। পরিকল্পনা ছিল সকালের মধ্যেই কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগর দখলে নেবে তারা। কিন্তু সে পরিকল্পনা সফল হয়নি পাঠান উপজাতীয়দের লুটতরাজের মনোভাবের কারণে। অথচ পরিকল্পনামতো কাশ্মীরের মহারাজার মুসলিম সেনারা বিদ্রোহ ঘোষণা করে ২২ অক্টোবর রাতেই। তারা ঝিলম নদীর সেতু প্রহরারত নিরাপত্তারক্ষীদের বন্দি করে। এর ফলে শ্রীনগর পর্যন্ত ১৩৫ মাইল সড়ক উন্মুক্ত হয়ে পড়ে। এ সড়কে কোনো প্রহরা ছিল না। কোনো কিছু বোঝার আগেই শ্রীনগর দখল করার সুযোগ ছিল অভিযানকারীদের সামনে। কিন্তু তারা পরিকল্পনা অনুযায়ী প্রথমে শ্রীনগর দখল করার বদলে মাঝপথে লুটপাটে লিপ্ত হয়। এই বাহিনীর একজন কমান্ডার সৈরব হায়াত খান স্মৃতিচারণ করে বলেছেন, পাঠান উপজাতীয়দের শ্রীনগরের দিকে অগ্রসর হওয়ার নির্দেশ দেওয়ার পর তিনি দেখতে পান, তার বাহিনী সেখান থেকে উধাও।

সৈরব হায়াত খানের ভাষ্য, রাতে মুজাফফরাবাদের হিন্দু বাজার আক্রমণের মাধ্যমে কাশ্মীরি ভাইদের মুক্ত করার জিহাদ শুরু হয়। আমরা মুজাহিদদের থামানোর চেষ্টা করেছি। বুঝিয়েছি আমাদের শ্রীনগর যেতে হবে। কিন্তু কেউ শোনেনি। এর ফলে পরবর্তী ৭৫ মাইল অতিক্রম করতে ৪৮ ঘণ্টা লেগে যায়।

কাশ্মীরে পাকিস্তানের গোপন অভিযানের খবর সঙ্গে সঙ্গে নয়াদিল্লিতে পৌঁছে যায়। ভারত সফররত থাই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মানে আয়োজিত এক ভোজসভায় যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন গভর্নর জেনারেল লর্ড মাউন্টব্যাটেন। এ সময় কাশ্মীরে পাকিস্তানি হামলার খবর পান। ভোজসভা শেষে মাউন্টব্যাটেন প্রধানমন্ত্রী নেহরুকে ডেকে কাশ্মীরে পাকিস্তানের অভিযানের কথা জানান। পরদিন সন্ধ্যায় তিনজন যাত্রীসহ ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি ডিসি-৩ বিমান শ্রীনগর বিমানবন্দরে অবতরণ করে। যাদের মধ্যে ছিলেন সিনিয়র আইসিএস অফিসার ভিপি মেনন, ভারতীয় সেনাবাহিনীর স্যাম মানেকশ এবং বিমান বাহিনীর কর্মকর্তা উইং কমান্ডার দেওয়ান। এদের মধ্যে জেনারেল মানেকশ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় ছিলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রধান। যুদ্ধ শেষে তিনি ফিল্ড মার্শাল পদ লাভ করেন।

যা হোক শেষ পর্যন্ত ভিপি মেননের দুতিয়ালিতে ২৬ অক্টোবর কাশ্মীরের মহারাজা ভারতে যোগদানের দলিলে স্বাক্ষর দেন। সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয় কাশ্মীরে ভারতীয় বাহিনীর অভিযান।

এ যুদ্ধে ভারতীয় বাহিনীর বিপুলসংখ্যক সৈন্য অংশ নেয়। তাদের সহযোগিতা করে শেখ আবদুল্লাহর নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল কনফারেন্সের স্বেচ্ছাসেবকরা। পাকিস্তানি বাহিনীর নেতৃত্বাধীন পাঠান উপজাতীয় বাহিনীর সদস্যরা রাজধানী শ্রীনগরের দ্বারপ্রান্তে এসেও পিছু হটতে বাধ্য হয়। কাশ্মীর যুদ্ধে গণহত্যার শিকার হয় বিপুলসংখ্যক নিরীহ মানুষ। এর মধ্যে রাজৌরি ও মিরপুর গণহত্যায় ৫০ হাজারেরও বেশি মানুষ প্রাণ হারায়। এ মানবিক সংকটে ১৯৪৭ সালের ১ নভেম্বর নেহরুর অনুরোধে ভারতের গভর্নর জেনারেল লর্ড মাউন্টব্যাটেন জিন্নাহর সঙ্গে বৈঠকের জন্য লাহোরে যান। তিনি প্রস্তাব দেন, জনগণের ভোটের মাধ্যমে কাশ্মীর, হায়দরাবাদ ও জুনাগড় কোন দেশে যোগ দেবে, তা নির্ধারিত হওয়া উচিত। কিন্তু জিন্নাহ সে প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন।

১৯৪৮ সালের ২১ এপ্রিল জাতিসংঘ কাশ্মীরে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব গ্রহণ করে। কিন্তু যুদ্ধবিরতি ১৯৪৯ সালের ১ জানুয়ারির আগে কার্যকর করা সম্ভব হয়নি। জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে গণভোট হওয়ার কথা থাকলেও দুই দেশের খুঁটিনাটি মতভেদে তা কখনো বাস্তবে পরিণত হয়নি। ১৯৪৭-৪৮ সালের যুদ্ধে কাশ্মীরের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ পাকিস্তানের অধীনে চলে যায়, যা আজাদ কাশ্মীর নামে পরিচিত। ১৯৬২ সালের চীন-ভারত যুদ্ধে কাশ্মীরের জনবসতিহীন একটি অংশ চীন দখল করে নেয়। ফলে কাশ্মীর এখন দ্বিপক্ষীয় নয় ত্রিপক্ষীয় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশ্বের ৩০০ কোটিরও বেশি মানুষের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে এ সমস্যা।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

    ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত
বোমা হামলার হুমকিতে কানাডার ছয়টি প্রধান বিমানবন্দরে ফ্লাইট ব্যাহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর

৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি
তিন দিনে হাজার ছাড়াল ডেঙ্গুরোগী ভর্তি

১২ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩
পাবনায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা
অনাস্থা ভোটের মুখে পড়েছেন ইউরোপীয় কমিশন প্রধান উরসুলা

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা