শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫২, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫

ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে

পাকিস্তানের রাষ্ট্রপিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহর পিতামহ ছিলেন হিন্দু। নাম পুঞ্জালাল ঠাককার। গুজরাটের এক শহরে তিনি শুঁটকি মাছের ব্যবসা করতেন। পুঞ্জালালের জন্ম লোহানা গোত্রে। লোহানা হিন্দু পণ্ডিতদের মতে মাছ-মাংস খাওয়া বা বেচাকেনা ধর্মবিরোধী কাজ। তাই তাঁরা পুঞ্জালালকে ‘ধর্মচ্যুত’ ঘোষণা করেন। শুধু এটাই নয়, তাঁর গ্রামে প্রবেশও নিষিদ্ধ। ক্ষোভে-দুঃখে পুঞ্জালাল মুসলমান হয়ে গেলেন। ঐতিহাসিক এই ঘটনা গেল মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল, ২০২৫) এই পাতায় বর্ণনা করায় মহফিল হক পরান নামক জিন্নাহপ্রেমী ভীষণ রুষ্ট হয়ে ফোন করেন।

কোথা থেকে বলছেন? জবাবে পরান বলেন, ‘কোনান তুন কইতেছি হেইটা ইম্পর্টেন্ট না। কেন ফোন দিলাম হেইটা শুনেন।’ বললাম, নিজের পরিচয়টা তো দেবেন। পরান বলেন, ‘নাইনটিন সিক্সটি নাইনে করাচি ইউনিভার্সিটি থেকে মাস্টার্স হাসিল করা আদমি আমি। আমারে ছাগল মনে কইরা যা-তা বললেই মাইনা নিমু? সোজা কথাটা কই। জিন্নাহর শইল্লে হিন্দু রক্ত প্রমাণ কইরা উনারে খাটো করনের ইতরামি ক্ষ্যামা দেন। ক্ষ্যামা না দিলে...।’

পুঞ্জালাল তো মুসলমান হয়েছেন। তাঁর বংশধররাও মুসলমান। এমতাবস্থায় জিন্নাহর শরীরে হিন্দু রক্ত আসেনি। যা আসেনি তা প্রমাণের দরকার হয় না। খাটো করনের ইতরামো করলামই না। তাহলে সেটা ক্ষ্যামা দিই কীভাবে?

জবাবে পরান যা বললেন ছাপার অক্ষরে তা বলাটা চরম অশ্লীলতা হবে। পঠিত ইতিহাস অবিশ্বাস করার অধিকার পরানের অবশ্যই আছে। কিন্তু অবিশ্বাস প্রকাশের সময় তিনি গলা দিয়ে যেসব শব্দ বের করেন তা মানববিষ্ঠার চেয়েও দুর্গন্ধময়। বিনা অনুমতিতে অবাঞ্ছিত গন্ধ কারও কানে ঢোকানোটা যে মানবাধিকারের ঘোরতর লঙ্ঘন সেই বোধ তাঁর নেই। মানবাধিকার লঙ্ঘনবোধ পরানের পিতামহেরও ছিল না।

‘আমনের যে ক্যারেক্টার, আমার দাদাজান আমনেরে পাইলে কাইটা টুকরা টুকরা কইরা আগুনে ছ্যাঁকা দিয়া কাবাব বানাইয়া ফালাই তো।’ বলেন পরান, ‘গন্ডগোলের বছরে আমনের মতন অ্যান্টি পাকিস্তানি হাফ ডজন জারুয়ারে জ্যান্ত পুইত্তা ফালাইন্না দাদার নাতি আমি।’

মুক্তিযুদ্ধের বছর ১৯৭১-কে বলছেন ‘গন্ডগোলের বছর’। যোগ্য দাদার যোগ্য নাতিকে চিনতে কষ্ট হচ্ছিল না। এই নাতি আমায় হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘কোনো কন্সপিরেসি সাকসেসফুল হবে না। কেননা মুসলিম জাতির পিতা মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ করছেন বিরাজ সব মুসলিমের অন্তরে।’

তাহলে তো জিন্নাহর পাকিস্তানের হয়ে লড়তে লড়তে জান দিয়ে দেওয়াটা হবে মহফিল হক পরানের জন্য বিরাট সওয়াবের কাজ। যুক্তিটা পেশ করতেই কুপিত হয়ে পরান বলেন, ‘খোঁচা মারেন কিয়েল্লাই? ডরাইল্লা মনে করেন আমারে! দাদাজান ঐক্যবদ্ধ পাকিস্তান রক্ষার জন্য জীবন দিছেন। সেই দাদার নাতি আমি।’

ভারতনিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে সন্ত্রাসী হামলায় ২৬ পর্যটকের মৃত্যুর ঘটনার পরদিন পরানের সঙ্গে ফোনালাপ চলছিল। তিনি আমায় বলেন, ‘পাকিস্তান নিয়া আমনে মাথা ঘামাইতেছেন, কেস কী। সেই দ্যাশে মানবাধিকার লঙ্ঘনহিজরত কইরবেননি কোনো?’

হিজরত করার মতলবে নয়। অভ্যাসবশত কৌতূহল আর কী! সুলেখক-চিন্তক নীরদ সি চৌধুরীর স্টাইলে বলতে পারি, সাবেক উপনিবেশের বাসিন্দাদের সাবেক ঔপনিবেশিক শক্তির হালহকিকত জানার আগ্রহ থাকবেই। বাংলাদেশ একদা পাকিস্তানের উপনিবেশ ছিল। তাই বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে ওই দেশটির সর্বসাম্প্রতিক পরিস্থিতির দিকে আমাদের নজর পড়ে। পাকিস্তানের সেকাল আর একালের মধ্যকার পার্থক্য বিশ্লেষণেও আমাদের অনেকের মনোযোগ।

সাবেক উপনিবেশ বাংলাদেশের বিষয়ে পাকিস্তানেরও বিস্তর কৌতূহল। ওদের থেকে আলাদা হয়ে আমরা যে কবিরা গুনাহর সমতুল্য কাজ করে ফেলেছি, সুযোগ পেলেই তারা সেই জ্ঞান দেয়। চব্বিশ বছর ওদের সঙ্গে ‘এক পাকিস্তান’ হয়ে থাকার সময় আমাদের কী কী শিখে নেওয়া উচিত ছিল সেই সবকও দেয়। সার্ক শীষ সম্মেলন কাভার করার জন্য বাংলাদেশের এক সাংবাদিক নেতা মনির হোসেন লিটন ২০০৪ সালে পাকিস্তান সফর করেন। তখন সেখানকার এক সিনিয়র আমলা লিটনকে বলেন, ‘তুমি দেখি ইংরেজিতে বলছ। প্রায় সিকি শতাব্দী তোমরা পাকিস্তানের সঙ্গে ছিলে, দুর্ভাগ্য, তবু উর্দুটা শিখলে না।’ লিটন বলেছেন, ‘বয়সে তুমি আমার অনেক বড়। এত বছর আমাদের সঙ্গে থেকে তুমিও বাংলাটা শেখোনি। তুমি তো মহাদুর্ভাগা।’

সপরিবার ১৯৯১ সালে আজমির শরিফ যাওয়ার পথে দিল্লিতে এক রাত থাকতে হয়েছে। হোটেলে আমাদের পাশের কামরায় ছিল পাকিস্তানি একটি পরিবার। সকালে নাশতাঘরে গৃহকর্তা মজরুর হাসানের সঙ্গে পরিচয়। ঢাকায় তাঁর কৈশোর কেটেছে, যৌবন শুরু হতেই বাংলাদেশ স্বাধীন। সুদর্শন সদালাপী পাঞ্জাবের সন্তান মজরুর জানান, ঢাকা কলেজের সহপাঠী আসমত, কামরুল, শামসু আর বীরেনের সঙ্গে কাটানো মজাদার সময়টা ভাবলে হারানোর বেদনায় তাঁর দিল এখনো খোদার কসম টনটন করে ওঠে।

উঠুক না! হাজারবার উঠুক। আমার বুকটাও সহপাঠী মুস্তাফা, সদরুল, হিশাম আর বাবরুলের (একাত্তরের নভেম্বরে ওরা করাচি চলে যায়) জন্য ব্যথাতুর হয়। কিন্তু মজরুর তাঁর দোস্তিদরদ উগরে দেওয়ার পর স্বীয় নাসিকা আকাশমুখো করে বলেন, ‘বাংলাদেশে ১৯৮৮-এর বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য আমি ও আমার বন্ধুরা মিলে ১০ লাখ টাকার রিলিফ সংগ্রহ করে পাঠিয়েছি। টুয়েন্টি ফোর ইয়ার্স আমরা তোমাদের গার্ডিয়ান ছিলাম। এখন এক্স গার্ডিয়ান হয়ে গেলাম বলে কি তোমাদের উপেক্ষা করব? আফটার অল তোমরা আমাদের ভাই।’ মজরুরকে কষিয়ে চড় মারতে ইচ্ছে হয়েছিল। তিনি তাঁর চিনিমাখা বুলি কপচিয়ে ‘গার্ডিয়ান’ বলেছেন বটে। আসলে বলতে চেয়েছেন ‘মাস্টার’। তাঁর উচ্চারিত ‘আফটার অল তোমরা আমাদের ভাই’ কথাটার অনুবাদ হতে পারে ‘যত কিছু হোক, তোমরা আমাদের সাবেক প্রজা।’ চড় না মেরে মজরুরকে একটা গল্প শোনাই। শুনে তিনি হাস্য করেন। হাসির ধরনে মনে হচ্ছিল, কাঁদতে পারলে স্বস্তি পেতেন। গল্পটি এই রচনার শেষ ভাগে নিবেদন করব।

প্রয়াত সাংবাদিক কামরুল ইসলাম চৌধুরী বলতেন, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ যদি বাঁধেই তবে সেটা হবে পানিকে কেন্দ্র করে। ওই যুদ্ধের উৎসভূমি পাকিস্তান কী ভারত হওয়াটাও অসম্ভব নয়। তিস্তা ও পদ্মায় স্বাভাবিক প্রবাহের জন্য আইনত যে পানি পাওয়া আমাদের অধিকার, তা আমরা পাই না কেন? কামরুল বলেন, ‘পাই না কারণ ঘি তুলতে আমরা সোজা আঙুল ব্যবহার করি।’ ঘেঁডি (ঘাড়) বাঁকা করায় পাকিস্তান বহু বছর সিন্ধু অববাহিকার পানি মজাসে ভোগ করছে। আমরাও ভোগ করছি। তবে পানি না। পানি পাব-পাচ্ছি আশার কুহকের যন্ত্রণা। কত দিন এভাবে চলবে! সবর দেখি, মেওয়া তো দেখি না।

পেহেলগামের নৃশংস ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত-পাকিস্তান তীব্র উত্তেজনার পর্যায়ে ভারত ২৩ এপ্রিল সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি স্থগিত করে। সিন্ধু অববাহিকায় রয়েছে ছয়টি নদী। চুক্তির ভিত্তিতে ভারত তিনটি আর পাকিস্তান তিনটি নদী ব্যবহার করছে। পূর্বাঞ্চলীয় নদ সিন্ধু, জিলম ও চেনাব পায় পাকিস্তান। পশ্চিমাঞ্চলীয় রাডি, বিপাশা ও শতদ্রু পেয়েছে ভারত। পাকিস্তানের বিদ্যুৎ, শহর ও কৃষি ব্যবস্থাপনা তিন নদীর ওপর নির্ভর করে। এর কোনো বিকল্প নেই। সিন্ধু অববাহিকার নদীগুলোর প্রবাহভিত্তিক পানিবিদ্যুৎ প্রকল্প চালু রেখেছে ভারত। প্রকল্প বাস্তবায়নে নির্মিত হয় বাগলিহার ও কিশানগঙ্গা নামে দুটি বাঁধ। মে থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ছয় নদীতে তুষার গলা কোটি কোটি কিউসেক পানি প্রবাহিত হয়। বলা হয়, ৫০ বছর আগে প্রবাহের যে তীব্রতা ছিল, দিনদিন তা কমেছে। অববাহিকার দুপাশের জনজীবন সুরক্ষা, সচল রাখছে ছয় নদী।

অনেক বছরের চেষ্টার পর সিন্ধু পানিবণ্টন চুক্তি হয় ১৯৬০ সালে। এতে সই দেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী জওহর লাল নেহরু ও পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইউব খান। চুক্তিকে স্বাগত জানিয়ে কবিতা লিখেছেন কয়েকজন। আবদুর রশিদ ওয়াসেকপুরী রচিত কবিতাটি আমার প্রয়াত বড় ভাই তাঁর ডায়েরিতে লিখে রেখেছিলেন। এই কবিতায় ছয় নদীকে ছয় সম্রাজ্ঞী বলা হয়েছিল। কবি লিখেছেন- ‘ষড় সম্রাজ্ঞী যায় দেখ ওই সাগরপানে/ চরণছোঁয়া বিলিয়ে তারা হাসায় কত প্রান্তর/ হাসায় পাখি তরুলতা সংসার ঘর বিস্তর/ যাও সম্রাজ্ঞীরা যাও, ভরাও ভুবন প্রাণে গানে।’

সিন্ধু অববাহিকাবিধৌত অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার সংকোচন বা বিনাশ ভারত বা পাকিস্তান কারও কাম্য হতে পারে না। সেজন্যই আমাদের প্রত্যাশা-সংলাপের মাধ্যমে দুপক্ষ একটা মীমাংসায় উপনীত হবে এবং ভরবে ভুবন প্রাণে গানে।

বাড়ি নয়, গাড়ি : মজরুর হাসানকে বলেছিলাম, আপনাদের  আর ব্রিটিশের ঔদার্য একই রকম। বাধ্য হয়ে ছেড়ে আসা জমিনের প্রতি উথলে ওঠা মায়া। তারিফ শুনে মজরুরের চেহারা উজ্জ্বল হতে থাকে। তাঁকে বলি, আপনার সৌজন্য আর জন বিডনের সৌজন্যবোধের দারুণ মিল।

বিডন কে? মজরুরকে জানাই, ইংল্যান্ডের এক শহরের যুবক জন বিডন। ওই শহর ভ্রমণে যায় ভারতীয় দুই যুবক পরেশ ও রমেশ। তারা দেখে, রেস্তোরাঁয় তাদের টেবিলের পাশের টেবিলে বসা বিডন। পরিচিত হয় ওরা। বিডন বলে, ‘ইন্ডিয়ান! দ্যাট মিন্্স আমাদের একস প্রজা! খুশি হলাম পরিচিত হয়ে।’

‘এসো! কাটলেট আর চা খাও আমাদের সঙ্গে।’ বলে পরেশ। বিডন বলে, ‘খাওয়াবে! খাওয়াও, খাই। শত হলেও তোমরা আমাদের প্রজা ছিলে। তোমাদের অফার তো রিফিউজ করা চলে না।’ এভাবে তিন দিন ধরে পরেশ ও রমেশের পয়সায় রেস্তোরাঁয় নাশতা করে বিডন আর বলে, ‘আমাদের প্রজা ছিলে, তোমাদের অফার কী রিফিউজ করতে পারি।’ চতুর্থ দিন খাওয়ার পর রেস্তোরাঁ থেকে বেরিয়ে তারা তিনজন ফুটপাতে দাঁড়ায়। বিডন বলে, ‘সাবেক প্রজা তোমরা। উচিত ছিল আমার বাড়িতে নিয়ে একদিন তোমাদের খাওয়ানো।’

‘বেশ তো খাইয়ো’ বলে রমেশ। ‘তোমার বাড়ি কোথায়’ জানতে চায় পরেশ। বিডন জানায়, তার বাড়ি ওই তো সামনে। আঙুল উঁচিয়ে রাস্তার ওপাশে পরিত্যক্ত গাড়িভরা মাঠ দেখায় বিডন। মাঠের ওদিকে লাল নীল সবুজ কয়েকটি বাড়ি। ‘কোন বাড়িটি তোমার?’ বিডন বলে, ‘বাড়ি নয় বন্ধু, গাড়ি। আমি বর্জ্যগাড়িতে ঘুমাই।’

পরেশ-রমেশ মনে মনে বলে, বাড়ি নেই বলে ফুটপাতে ঘুমাবি? আফটার অল রাজার বংশোদ্ভূত। হোক বর্জ্য, তবু তো গাড়ি। গাড়িতে ঘুমানোই তোরে মানায় রে হারামি।

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
বিনিয়োগে খরা
বিনিয়োগে খরা
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?
পথ হারাচ্ছে বাংলাদেশ?
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!
ওষুধ উৎপাদন
ওষুধ উৎপাদন
বর্জ্য ব্যবস্থাপনা
বর্জ্য ব্যবস্থাপনা
সর্বশেষ খবর
সন্ত্রাসীদের হাত থেকে তরুণকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত
সন্ত্রাসীদের হাত থেকে তরুণকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৩৯৮ যাত্রী নিয়ে সৌদির পথে প্রথম হজ ফ্লাইট
৩৯৮ যাত্রী নিয়ে সৌদির পথে প্রথম হজ ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকিবের ‘তাণ্ডব,’ সঙ্গী সাবিলাই!
শাকিবের ‘তাণ্ডব,’ সঙ্গী সাবিলাই!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে যুক্তরাজ্য সফর স্থগিত করলেন সালমান খান
যে কারণে যুক্তরাজ্য সফর স্থগিত করলেন সালমান খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা
গতি বদলিয়ে ১৪ মিনিট হাঁটুন, মিলবে যে উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঝিনাইদহে কৃষকের রহস্যজনক মৃত্যু
ঝিনাইদহে কৃষকের রহস্যজনক মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
যশোরে নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পদ্মায় নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
পদ্মায় নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুবলীর লড়াই
বুবলীর লড়াই

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিক্সন চৌধুরীর সহযোগী যুবলীগ নেতা মামুন গ্রেফতার
নিক্সন চৌধুরীর সহযোগী যুবলীগ নেতা মামুন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন রণতরী ও ইসরায়েলে হামলার দাবি হুথির
মার্কিন রণতরী ও ইসরায়েলে হামলার দাবি হুথির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার থেকে সব পলিটেকনিক শাটডাউন ঘোষণা
মঙ্গলবার থেকে সব পলিটেকনিক শাটডাউন ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ বলে সেঞ্চুরি, আইপিএলে বৈভব তাণ্ডব
৩৫ বলে সেঞ্চুরি, আইপিএলে বৈভব তাণ্ডব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি করা সেই ফাহিম গ্রেফতার
কুমিল্লায় শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি করা সেই ফাহিম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুলিশের সাথে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫
চট্টগ্রামে পুলিশের সাথে সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা রিফাইনারি প্ল্যান্টে আগুন, দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ায় বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
বসুন্ধরা রিফাইনারি প্ল্যান্টে আগুন, দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ায় বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা ক্ষমতালোভী, তারা ভোট নিয়ে নাটক করে’
‘যারা ক্ষমতালোভী, তারা ভোট নিয়ে নাটক করে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরের চৌগাছা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
যশোরের চৌগাছা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে থামছে না ব্রহ্মপুত্রের ভাঙন
কুড়িগ্রামে থামছে না ব্রহ্মপুত্রের ভাঙন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ বাছাইপর্বে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
এএফসি অনূর্ধ্ব-২০ বাছাইপর্বে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐকমত্য কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
ঐকমত্য কমিশনের সদস্যদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজ ফ্লাইট উদ্বোধন করলেন ধর্ম উপদেষ্টা
হজ ফ্লাইট উদ্বোধন করলেন ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গজারিয়ায় কৃষি জমিতে মিলল অবিস্ফোরিত মর্টার শেল
গজারিয়ায় কৃষি জমিতে মিলল অবিস্ফোরিত মর্টার শেল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে উপকূলীয় এলাকায় জলবায়ুসহনশীল কৃষি বিষয়ক কর্মশালা
বরিশালে উপকূলীয় এলাকায় জলবায়ুসহনশীল কৃষি বিষয়ক কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করিমগঞ্জে রিকশাচালকের মরদেহ উদ্ধার
করিমগঞ্জে রিকশাচালকের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় ময়লার স্তুপ অপসারণে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ
ভালুকায় ময়লার স্তুপ অপসারণে ব্যতিক্রমী উদ্যোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মশ্রী গ্রহণ করলেন অশ্বিন
পদ্মশ্রী গ্রহণ করলেন অশ্বিন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
স্টারলিংকের লাইসেন্স অনুমোদন দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে অবৈধভাবে মাটি কাটায় ১০ জনের কারাদণ্ড
গাজীপুরে অবৈধভাবে মাটি কাটায় ১০ জনের কারাদণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘে যেভাবে কূটনৈতিক জয় পেল পাকিস্তান
কাশ্মীর ইস্যুতে জাতিসংঘে যেভাবে কূটনৈতিক জয় পেল পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস
পাকিস্তানে হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত : নিউইয়র্ক টাইমস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ
উত্তেজনা বাড়ালে মোদিকে তার বাড়ি পর্যন্ত ধাওয়া করব: খাজা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসির-তামিমার মামলায় বিব্রত আদালত, অবশেষে বদলি
নাসির-তামিমার মামলায় বিব্রত আদালত, অবশেষে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতাকা বৈঠকেও মুক্তি মিলছে না পাকিস্তানে আটক ভারতীয় জওয়ানের
পতাকা বৈঠকেও মুক্তি মিলছে না পাকিস্তানে আটক ভারতীয় জওয়ানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র ভারতের দিকে তাক করা আছে: পাকিস্তানের মন্ত্রী
১৩০টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র ভারতের দিকে তাক করা আছে: পাকিস্তানের মন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে
খেলাপি ঋণ আদায় : এস আলমের স্টিল মিল, বিদ্যুৎকেন্দ্র ও ভোজ্যতেল কারখানা নিলামে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: ভাই শেহবাজকে যে পরামর্শ দিলেন নওয়াজ শরিফ
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা: ভাই শেহবাজকে যে পরামর্শ দিলেন নওয়াজ শরিফ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ বছর ভারতে থাকলেও স্বামী-সন্তান ছেড়ে পাকিস্তানে যাওয়ার নির্দেশ
৩৫ বছর ভারতে থাকলেও স্বামী-সন্তান ছেড়ে পাকিস্তানে যাওয়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন, বললেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারতের সামরিক আক্রমণ আসন্ন, বললেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং
দক্ষিণ চীন সাগরে চর দখলে নিলো বেইজিং

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না : মির্জা ফখরুল
আমরা আরেকটা গাজায় পরিণত হতে চাই না : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ, নিহত ৭
উত্তেজনার মধ্যেই পাকিস্তানে শক্তিশালী বোমা বিস্ফোরণ, নিহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি
আবারও ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে নিয়ন্ত্রণরেখায় ব্যাপক গোলাগুলি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুর-১০ থেকে অবৈধ হকার উচ্ছেদ করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মিরপুর-১০ থেকে অবৈধ হকার উচ্ছেদ করা হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্রান্সের কাছ থেকে ২৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত
ফ্রান্সের কাছ থেকে ২৬টি রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকাকে নিয়ে প্রাক্তন স্ত্রীর বাড়ি গেলেন আমির খান
প্রেমিকাকে নিয়ে প্রাক্তন স্ত্রীর বাড়ি গেলেন আমির খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বছর পর স্বীকৃতি পেল ‘থ্রি ইডিয়টস’ এর সেই বিখ্যাত স্কুল
২০ বছর পর স্বীকৃতি পেল ‘থ্রি ইডিয়টস’ এর সেই বিখ্যাত স্কুল

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির তিন সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির তিন সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে’র শুরুতেই শেখ হাসিনার বিচার: প্রধান উপদেষ্টা
মে’র শুরুতেই শেখ হাসিনার বিচার: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার
ইউক্রেন যুদ্ধ: রাশিয়ার পক্ষে সেনা পাঠানোর কথা স্বীকার উত্তর কোরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনল্যান্ড কখনোই ‘ক্রয়যোগ্য সম্পত্তি’ হবে না, ট্রাম্পের হুমকির পর নিলসেন
গ্রিনল্যান্ড কখনোই ‘ক্রয়যোগ্য সম্পত্তি’ হবে না, ট্রাম্পের হুমকির পর নিলসেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে সংযোগ বাড়াতে এয়ারবাস নেবে সৌদিয়া
বাংলাদেশের সঙ্গে সংযোগ বাড়াতে এয়ারবাস নেবে সৌদিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সরকারি ব্যয় সাশ্রয়ে দুটি দিবস একসঙ্গে পালনের সিদ্ধান্ত
সরকারি ব্যয় সাশ্রয়ে দুটি দিবস একসঙ্গে পালনের সিদ্ধান্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডন নিউজসহ পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করলো ভারত
ডন নিউজসহ পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল নিষিদ্ধ করলো ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বজ্রপাতে কৃষক শিক্ষার্থীসহ নিহত ৪
কুমিল্লায় বজ্রপাতে কৃষক শিক্ষার্থীসহ নিহত ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ এপ্রিল)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গোলাগুলি থামান’, শান্তি চুক্তি সই করুন’ : পুতিনকে ট্রাম্প
‘গোলাগুলি থামান’, শান্তি চুক্তি সই করুন’ : পুতিনকে ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিয়ম করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না : রাজউক চেয়ারম্যান
অনিয়ম করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না : রাজউক চেয়ারম্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলার ২য় দিন সাক্ষ্যগ্রহণ
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলার ২য় দিন সাক্ষ্যগ্রহণ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হামলা পরিকল্পনায় মোদি
হামলা পরিকল্পনায় মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে দুই মিশন নিয়ে আরিফুল হক
লন্ডনে দুই মিশন নিয়ে আরিফুল হক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপদের নাম এখন বজ্র
বিপদের নাম এখন বজ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামের ১৬ আসনে নির্বাচনি হাওয়া
চট্টগ্রামের ১৬ আসনে নির্বাচনি হাওয়া

নগর জীবন

বিমানবন্দর যেন ডেইরি ফার্ম
বিমানবন্দর যেন ডেইরি ফার্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

চাল নিয়ে প্রতারণা
চাল নিয়ে প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে

সম্পাদকীয়

সিদ্ধেশ্বরীতে ছিনতাইয়ে জড়িতরা শনাক্ত হয়নি
সিদ্ধেশ্বরীতে ছিনতাইয়ে জড়িতরা শনাক্ত হয়নি

খবর

গ্যাস নেই শিল্পে জ্বলছে না চুলাও
গ্যাস নেই শিল্পে জ্বলছে না চুলাও

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম শিরোপার স্বপ্নে পিএসজি-আর্সেনাল
প্রথম শিরোপার স্বপ্নে পিএসজি-আর্সেনাল

মাঠে ময়দানে

বুবলীর লড়াই
বুবলীর লড়াই

শোবিজ

ফেয়ারব্রাদারের ইনিংসটি মনে আছে আকরামের
ফেয়ারব্রাদারের ইনিংসটি মনে আছে আকরামের

মাঠে ময়দানে

কোয়েলের উপহার...
কোয়েলের উপহার...

শোবিজ

সিনেমায় নতুন জুটি নেই কেন
সিনেমায় নতুন জুটি নেই কেন

শোবিজ

মামলা হলেই গ্রেপ্তার নয়
মামলা হলেই গ্রেপ্তার নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?
শ্বাসকষ্ট : সমস্যা ফুসফুসের নাকি হৃৎপিণ্ডের?

স্বাস্থ্য

ঘরোয়া আসর ফিরছে ঢাকা স্টেডিয়ামে
ঘরোয়া আসর ফিরছে ঢাকা স্টেডিয়ামে

মাঠে ময়দানে

অষ্টম শিরোপার হাতছানি ম্যানসিটির
অষ্টম শিরোপার হাতছানি ম্যানসিটির

মাঠে ময়দানে

আমি ভার্সেটাইল সিঙ্গার
আমি ভার্সেটাইল সিঙ্গার

শোবিজ

নান্নুর চোখে সেই ম্যাচ
নান্নুর চোখে সেই ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আমরা আরেকটি গাজায় পরিণত হতে চাই না
আমরা আরেকটি গাজায় পরিণত হতে চাই না

প্রথম পৃষ্ঠা

তাইজুলের স্পিন ভেলকি
তাইজুলের স্পিন ভেলকি

মাঠে ময়দানে

আবাহনী না মোহামেডান
আবাহনী না মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

আকস্মিক যুদ্ধ বিরতির ঘোষণা পুতিনের
আকস্মিক যুদ্ধ বিরতির ঘোষণা পুতিনের

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপিটুনির শিকার ইমামের কারাগারে মৃত্যু
গণপিটুনির শিকার ইমামের কারাগারে মৃত্যু

নগর জীবন

বিশ্বে প্রথম ১৫ মিনিটের ফাইনাল!
বিশ্বে প্রথম ১৫ মিনিটের ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

এপারেই ব্যস্ত জয়া...
এপারেই ব্যস্ত জয়া...

শোবিজ

ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে
ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা তলানিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো অরক্ষিত বেড়িবাঁধ, হুমকির মুখে উপকূলবাসী
এখনো অরক্ষিত বেড়িবাঁধ, হুমকির মুখে উপকূলবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা