শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:২০, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫

বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি!

আজকের নিবন্ধে রাজনীতি নিয়ে লিখব। ২০০৯ সাল থেকেই নিয়মিত লিখছি- আর বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার শুরু থেকে বিশেষ করে ২০১০ থেকে ২০১৮ সাল অবধি যা কিছু লিখেছি তা মুঘল হেরেমের দুনিয়া কাঁপানো প্রেম- আরব্য রজনীর মহানায়ক কিংবা এমপির কারাদহনসহ নিয়মিত সাপ্তাহিক উপসম্পাদকীয়- সবকিছুতেই রাজনীতির ঘোল মেশানোর চেষ্টা করেছি। লিখতে গিয়ে কোনো দিন কলম কাঁপেনি- বুক ধড়ফড় করেনি। সাবেক সরকারের মন্ত্রী-এমপি ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী-রাষ্ট্রপতিকে নিয়ে নিষ্ঠুর সমালোচনা করেছি। কিন্তু কেউ কোনো দিন একটি উহ্ শব্দও করেনি- ফোনে কোনো হুমকি আসেনি। উল্টো লেখক হিসেবে বিভিন্ন মহল থেকে যে সম্মান-মর্যাদা পেয়েছি, যার কারণে রাজনীতি করা অথবা এমপি-মন্ত্রীর পদ লাভের চেয়ে আমার লেখকসত্তার স্বাধীনতা এবং কথা বলার অবাধ অধিক্ষেত্রকে অধিক মর্যাদাপূর্ণ মনে হয়েছে।

অতীতের মতো আজকের যুগেও আমি লিখে যাচ্ছি এবং সমানতালে বলে যাচ্ছি। রাষ্ট্রক্ষমতার কুশীলবদের হুমকিধমকি যেমন পাইনি তদ্রুপ কারও কাছ থেকে প্রতিক্রিয়াও পাইনি। বাংলাদেশের পত্রপত্রিকার খবরাখবর বা গণমাধ্যমগুলোর টক শো কর্তাব্যক্তিদের কর্ণকুহরে না পৌঁছালেও সাধারণ মানুষ কিন্তু ঠিকই আগের মতোই সবকিছু পড়ে, দেখে এবং শোনে। কিন্তু তারা আগের মতো রেসপন্ড করতে পারে না অর্থাৎ সাড়া দেয় না। উল্টো আমাদের মতো লেখক-বক্তাদের ফোন করে সহানুভূতি জানিয়ে বলে, ভাই! এত সব লিখেন কী করে! এত সাহস কোত্থেকে পান- একটু সাবধানে থাকবেন। বুঝতেই তো পারছেন দিনকাল ভালো না।

পাবলিকের কথাগুলো প্রথম দিকে পাত্তা দিতাম না। কিন্তু ইদানীং লোকজনের সহানুভূতি এত বেড়ে গেছে যে মাঝেমধ্যে ধৈর্যচ্যুতি ঘটে। এই তো সেদিন রাস্তায় চলতে গিয়ে মস্ত বড় এক সরকারি কর্তার সঙ্গে দেখা হলো। ভদ্রলোক প্রথমে অনেকক্ষণ ধরে প্রশংসা করে বিদায়বেলায় আবেগে জড়িয়ে ধরলেন। তারপর বললেন, ভাই খুব সাবধানে থাকবেন- দিনকাল ভালো না। যেভাবে মব চলছে- আমরা আপনাকে হারাতে চাই না। ভদ্রলোকের শেষ কথাগুলো শুনে আমার মেজাজ বিগড়ে গেল। বললাম, ভাইসাহেব! আপনি কেন আপনার নিজের অন্তর্নিহিত ভয় আমার মধ্যে ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। নিজে তো সারাক্ষণ ভয়ে থরথর করে কাঁপছেন আর এখন আমার মধ্যে সেই ভয় সঞ্চার করে নিজের দল ভারী করার চেষ্টা করছেন।অন্তর্নিহিত ভয়

আমার কথা শুনে ভদ্রলোকের মুখ শুকিয়ে গেল। কিছু না বলে কাষ্ঠহাসি দিয়ে বিদায় হলেন। প্রায় একই ঘটনা ঘটেছিল এক ধর্মীয় নেতার সঙ্গে যাকে আমি সরকারি কর্তাকে যে উত্তর দিয়েছিলাম প্রায় হুবহু কথা বলেছিলাম। তিনি অবশ্য সরকারি কর্তার মতো ভড়কে না গিয়ে স্মার্টলি বলেছিলেন, সুবাহানআল্লাহ : আল্লাহ আপনাকে উত্তম জাজা দান করুন। সাধারণ মানুষের মধ্যে ইদানীংকালে যেসব বিবর্তন ঘটেছে তার মধ্যে উল্লেখিত ভয়ের সংস্কৃতি অন্যতম, যা কিনা আমাদের জাতীয় আয়- জাতীয় উৎপাদন, নতুন বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান, কর্মসৃজনের মতো বেঁচে থাকার অবলম্বনের ওপর মরণ কামড় বসিয়েছে। ফলে গত আট মাসে সারা দেশে কম করে হলেও ৩৬ লাখ অতিদরিদ্র মানুষ সৃষ্টি হয়ে গেছে, যা চলতে থাকলে বছর শেষে অতিদরিদ্রের সংখ্যা কোটি ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো উল্লেখ করেছে।

মানুষের মধ্যে বিশ্বাস ও আস্থার সংকট মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। সম্প্রতি শেয়ার মার্কেটগুলোতে যে বিক্ষোভ হলো সেখানে বিক্ষোভকারীরা উল্লেখ করেছেন, শেখ হাসিনার পতনের পর বাজারে আস্থা ও বিশ্বাস বেড়েছিল। ফলে প্রথম দুই মাস অর্থাৎ ২০২৪ সালের আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে দেশের সব স্টক এক্সচেঞ্জের শেয়ারমূল্য বাড়তে থাকে এবং বাজারমূল্যের সঙ্গে এক হাজার পয়েন্ট যুক্ত হয়। কিন্তু এরপর থেকেই ক্রমাগতভাবে প্রতিটি শেয়ারের মূল্য কমতে থাকে। বিনিয়োগকারীরা অভিযোগ করেছেন, গত আট মাসে বাজার থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকা লোপাট অথবা উধাও হয়ে গেছে। ৭০ ভাগ বিনিয়োগকারী পুঁজি হারিয়েছেন এবং মোট বিনিয়োগকারীর সংখ্যা যেখানে সাবেক সরকারের আমলে ২০ লাখ ছিল, তা কমে বর্তমানে ৭-৮ লাখে নেমে এসেছে।

শেয়ার মার্কেটের বিনিয়োগকারীরা রাস্তায় নেমে এসেছেন এবং বর্তমান সরকারের নিয়োগ দেওয়া সিকিউরিটি এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যানের অপসারণের জন্য আলটিমেটাম দিয়েছেন। লোকজন বলাবলি করছে- নতুন বন্দোবস্ত অনুযায়ী শেয়ার মার্কেট লোপাটের জন্য নতুন দরবেশের আবির্ভাব হয়েছে। তাদের মতে, নতুন দরদেশের কাছে পুরোনো দরবেশ নিতান্তই শিশু। কারণ মাত্র আট মাসে যদি ৮০ হাজার টাকা কোটি লোপাট হয় তবে আগামী ১৬ বছরে লোপাটের পরিমাণ কত হতে পারে। লোকজনের আশঙ্কা নতুন দরবেশ অথবা গ্যাং অব দরবেশের সিন্ডিকেট সেভাবে লোভের জিহ্বা বের করেছে তা যদি নিয়ন্ত্রণ করা না যায় তবে ঢাকার মতিঝিল এবং চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ এলাকার ইট, বালু, পাথর থেকে শুরু করে ড্রেনের ময়লা-আবর্জনাও অক্ষত থাকবে না।

শেয়ার মার্কেটের পর সবচেয়ে বড় আতঙ্কের বিষয় হলো ঘুষ-দুর্নীতি, চাঁদাবাজি, দখল, নিয়োগ-বদলি, টেন্ডারবাজি ইত্যাদি। ইতোমধ্যে খবর বের হয়েছে যে জনৈক উপদেষ্টার এপিএস গত আট মাসে ৩৭৩ কোটি টাকার দুর্নীতি করেছেন। লোকজন এখন ক্যালকুলেটর নিয়ে হিসাবে বসেছে এবং নয়া বন্দোবস্তের নয়া দুর্নীতির রাজা-মহারাজারা যদি ১৬ বছর লুটপাটের সুযোগ পায় তবে তার অঙ্ক কত হবে? সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ৪০০ কোটি টাকা লুটপাটকারী পিয়ন নিয়ে যারা ভেংচি কাটতেন তাদের সবার মুখের মাংসপেশি দাঁত জিহ্বায় এক অজানা রোগ ভর করেছে। তারা এখন আকাশের দিকে তাকাচ্ছেন এবং তারা গুনতে গুনতে ভাবছেন, কিয়্যা হয়্যা! কাইসে হুয়া! কব হুয়া!

মানুষের আস্থার সংকটের কারণে দেশব্যাপী যে অস্থিরতার ঝড় শুরু হয়েছে তার সবচেয়ে বড় ঝাপটা লেগেছে রাজনীতিতে। গত আট মাসে রাজনীতির যে সর্বনাশ ঘটেছে তা আমাদের দেশের অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। রাজনীতির ভাঙাগড়া বিশ্বাস-অবিশ্বাস, দ্বন্দ্ব-সংঘাতে মানুষ দুই চোখে অন্ধকার দেখছে। রাজনীতির ব্যাকরণ, বিজ্ঞান, অঙ্ক, জ্যামিতি ইত্যাদি তছনছ হয়ে গেছে। ফলে এই অঙ্গনের আকর্ষণ-বিকর্ষণ-মহাকর্ষণ ইত্যাদি চলে গেছে। ফলে রাজনীতির মাঠে বিড়াল ও বাঘের ওজন একই পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এখানে ইঁদুর আর ঘোড়ার লম্ফঝম্ফ দেখে বোঝার উপায় নেই কে বেশি উচ্চতা অতিক্রম করতে পারে। চন্দ্রপৃষ্ঠে যেভাবে সবকিছুর ওজন হ্রাস পায় এবং বাতাস না থাকার কারণে সেভাবে কারও গলার আওয়াজ শুনতে পাওয়া যায় না তদ্রুপ বাংলার রাজনৈতিক আকাশের সব তারকা নতুন বন্দোবস্তের নভোযানের যাত্রীরূপে চন্দ্রের দেশে পৌঁছে গেছে। ফলে তারা তাদের স্বাভাবিক ওজন, আকৃতি ও শব্দ করার ক্ষমতা হারিয়ে একেকজন নীল আর্মস্ট্রং, এডুইন অলড্রিন, ইউরি গ্যাগারিন ও ভেলেন্তিনা টোরসকোভায় পরিণত হয়েছেন। আমরা আজকের আলোচনার একদম শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এবার শিরোনাম প্রসঙ্গে সংক্ষেপে আলোচনা করে নিবন্ধের ইতি টানব। আমাদের দেশের জনপ্রিয় লোকগীতিগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো- বাবা ভাণ্ডারী! লাইন ছাড়া চলে না রেলগাড়ি। ভক্তিমূলক গানের মাধ্যমে মানুষকে নৈতিক শিক্ষা দেওয়ার জন্য যেসব সুর ও কথা মানুষের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে সেগুলোর মধ্যে আজকের শিরোনামটি অন্যতম। জীবনের একটি ধারাবাহিক গতি, ছন্দময় শব্দ এবং গন্তব্য রয়েছে যার সঙ্গে রেল ও রেললাইনের তুলনা করা হয়েছে। কোনো রেলগাড়ি যদি একবার লাইনচ্যুত হয়ে যায়, তবে তা কোনো দিন গন্তব্যে পৌঁছাতে পারে না। আমাদের রাজনীতির ট্রেনেরও একটি নির্দিষ্ট পথ রয়েছে আর আমরা সেই পথ থেকে ছিটকে পড়ার কারণে গন্তব্যে পৌঁছানো তো দূরের কথা উল্টো চলমান সময়ে যে কী বিপদ-বিপত্তির মধ্যে পড়েছি, তা কি আমাদের নয়া ভাণ্ডারী বাবারা বুঝতে পেরেছেন?

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

এই মাত্র | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

৫৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ
জনতার হাতে মাদকসহ আটক ব্যক্তিকে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা
টাকা মেরে খাওয়ার জন্য আমরা ক্ষমতায় বসিনি: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি
৩ আগস্ট শহীদ মিনারে ইশতেহার ঘোষণা করবে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'চলতি মাসের শেষের দিকে খুলে দেয়া হবে তিস্তা সেতু'
'চলতি মাসের শেষের দিকে খুলে দেয়া হবে তিস্তা সেতু'

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ
রাজশাহীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঝড়ের শঙ্কায় চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত
ঝড়ের শঙ্কায় চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কতা সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম