শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫

সুরা আল মূলকের ফজিলত

আবদুর রশিদ
প্রিন্ট ভার্সন
সুরা আল মূলকের ফজিলত

সুরা আল মূলক মানুষের চলার পথের গাইড মহান আল্লাহ প্রদত্ত আল কোরআনের একটি বরকত ও ফজিলতময় সুরা। প্রতি রাতে এ সুরা পাঠ করলে কেয়ামতের দিন পাঠকারীর জন্য সে সুপারিশ করবে। এ সুরা পাঠকারীকে কবরের আজাব থেকেও রক্ষা করবে। সুরা আল মূলক সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহর রাজত্ব, কর্তৃত্ব ও মহৎ বর্ণনার মাধ্যমে শুরু করা হয়েছে। এটি পবিত্র কোরআনের ৬৭তম সুরা। ৩০ আয়াতবিশিষ্ট এ সুরাটি মক্কায় অবতীর্ণ। খুবই তাৎপর্যপূর্ণ এ সুরাটির এক থেকে চার আয়াত পর্যন্ত আল্লাহর ক্ষমতা বর্ণনা করা হয়েছে নিপুণভাবে। যাতে আমরা কখনো মহান আল্লাহর অবাধ্য হওয়ার মতো ভুল করে আখেরাতের জীবনে নিজেদের সর্বনাশ ডেকে না আনি। ৫ থেকে ১৫ আয়াত পর্যন্ত দুনিয়ার জীবন শেষের অনন্ত জীবন অর্থাৎ জাহান্নাম ও জান্নাতের বিষয়ে আমাদের অভিহিত করা হয়েছে। যাতে আমরা দুনিয়ার জীবনে এ দুটির পার্থক্য অনুধাবন করে কোনটির জন্য সঞ্চয় করব সে সম্পর্কে  সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারি। সুরা আল মূলকের ২৩ থেকে ২৭নং আয়াতে বিপদের প্রস্তুতি, বিপদ কবে ঘটবে এবং বিপদ নিয়ে মানুষের কৌতূহল বর্ণিত হয়েছে। ২৮ থেকে ৩০নং আয়াতে সর্বশক্তিমান মহান আল্লাহর দয়া এবং বান্দার প্রতি তাঁর নেয়ামতের কথা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আল্লাহতায়ালার কিতাবে একটি সুরা আছে যার আয়াত মাত্র ৩০টি, কিন্তু কেয়ামতের দিন এ সুরা পাঠকারীর পক্ষে সুপারিশ করবে এবং তাদের জাহান্নাম থেকে বের করে জান্নাতে দাখিল করবে, সেই সুরা হলো মূলক। (আবু দাউদ ১৪০০? তিরমিজি ২৮৯১)।

আল্লাহর ক্ষমতার কোনো সীমা নেই। তাঁর কর্তৃত্বও সীমাহীন। আল্লাহর সার্বভৌমত্বও প্রশ্নাতীত। সুরা আল মূলকের দ্বিতীয় আয়াতে আল্লাহ বলেন, যিনি মৃত্যু ও জন্ম সৃষ্টি করেছেন, যাতে করে তিনি তোমাদের পরীক্ষা করে নিতে পারেন যে, কর্মক্ষেত্রে কে তোমাদের মধ্যে উত্তম। তিনি সর্বশক্তিমান ও অসীম ক্ষমাশীল। এ আয়াতের মাধ্যমে সুস্পষ্ট করা হয়েছে যে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন জীবন ও মৃত্যুদাতা এবং তিনি মৃত্যু থেকে মুক্ত। ৩ ও ৪নং আয়াতে আল্লাহ বলেন, তিনি সাত আসমানকে স্তরে স্তরে সৃষ্টি করেছেন। দয়াময় আল্লাহর সৃষ্টিতে তুমি কোনো খুঁত দেখতে পারবে না। আবার তাকাও, কোথাও কি তুমি কোনো ত্রুটি দেখতে পাও? তারপর সকালসন্ধ্যায় তুমি দৃষ্টি ফেরাও, দৃষ্টি ব্যর্থ ও ক্লান্ত হয়ে তোমার কাছে ফিরে আসবে?

দুনিয়ার জীবন খুবই সংক্ষিপ্ত। আখেরাতের জীবন অনন্ত। দুনিয়ার জীবনে আমরা আখেরাতের জীবনের জন্য সঞ্চয় করতে না পারলে চূড়ান্তভাবে হতাশ হতে হবে। সুরা মূলক কবরের আজাব থেকে প্রতিবন্ধক রচনা করবে। কবরের আজাব কত ভয়াবহ সে সম্পর্কে সন্দেহের কোনো অবকাশ নেই। রসুল (সা.) তাঁর উম্মতদের নির্দেশ দিয়েছেন, তোমরা কবরের আজাব থেকে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা কর (মুসলিম শরিফ ২৮ ৬৭)।

রসুল (সা.)-কে আল্লাহ গুনাহ মুক্ত রেখেছেন। কোনো গুনাহ তাঁকে স্পর্শ করতে পারেনি। তারপরও তিনি এই বলে দোয়া করতেন, হে আল্লাহ আমি কবরের আজাব থেকে আপনার আশ্রয় প্রার্থনা করছি। জাহান্নামের শাস্তি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আরও আশ্রয় প্রার্থনা করছি জীবনমৃত্যু ও দাজ্জালের ফেতনা থেকে (বুখারি শরিফ)। দোজাহানের সরদার রসুল (সা.) সুরা সাজদাহ ও সুরা মূলক পাঠ না করে ঘুমাতেন না (তিরমিজি শরিফ ৩৪০৪)। রসুল (সা.) বলেছেন, আমার একান্ত কামনা যে এ সুরাটি আমার প্রত্যেক উম্মতের অন্তরে গেঁথে থাকুক (ইবনে কাসির)।

রসুল (সা.)-এর সাহাবারা সুরা মূলক আমল করার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেছেন, তোমরা সুরা মূলক শিখে নাও এবং নিজেদের স্ত্রী ও সন্তানদের শেখাও। এটা কবরের আজাব থেকে রক্ষা করবে এবং কেয়ামতের দিন আল্লাহর দরবারে এ সুরা পাঠকারীর পক্ষে কথা বলে তাকে মুক্ত করবে। সুরা মূলক যেকোনো সময় পড়া যায়। তবে রাতের বেলায় এ সুরা পড়া উত্তম। পবিত্র কোরআনের প্রতিটি সুরা অর্থ বুঝে পড়া সওয়াবের কাজ। কাজেই সুরা মূলকের আলোয় নিজেদের জীবন আলোকিত করতে অর্থ জেনে পড়া উত্তম। সুরা আল মূলকের মাধ্যমে আমরা জন্ম, মৃত্যু ও সৃষ্টির উদ্দেশ্য এবং মানুষের জীবনের লক্ষ্য সম্পর্কে অভিহিত হওয়ার সুযোগ পেয়েছি। আল্লাহকে ভয় করে যে বান্দা তাঁর নির্দেশিত সরল পথ বা সিরাতে মুস্তাকিমের ওপর অটল এবং অবিচল থাকবে এবং দুনিয়ার জীবনের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবে তার জন্য সুরা মূলকে ঘোষণা করা হয়েছে মহাপুরস্কার। আমাদের সবাইকে সেই পুরস্কার লাভের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে। তার বদলে আমরা যদি ভুল পথে চলি, যদি আল্লাহ ও তাঁর রসুলের (সা.) নির্দেশিত পথ ভুলে বিপথে যাই, তবে আমাদের জন্য এক ভয়াবহ পরিণাম অপেক্ষা করছে। সুরা আল মূলকে আখিরাতে মানুষ দুনিয়ার জীবনের ভুলের জন্য কীভাবে আফসোস করবে সে বিষয়ে চমৎকারভাবে আলোকপাত করা হয়েছে। মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে সুরা মূলক নিয়মিত পাঠ এবং আমল করার তৌফিক দান করুন।

    লেখক : ইসলামবিষয়ক গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ফিলিস্তিনের পাশে বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনের পাশে বাংলাদেশ
পয়লা বৈশাখ
পয়লা বৈশাখ
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
কৃষি খাতে বিনিয়োগের সুযোগ
কৃষি খাতে বিনিয়োগের সুযোগ
পয়লা বৈশাখের অর্থনীতি
পয়লা বৈশাখের অর্থনীতি
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!
চালের দামে অস্বস্তি
চালের দামে অস্বস্তি
স্বাস্থ্যসেবার হতশ্রী
স্বাস্থ্যসেবার হতশ্রী
নতুন বছরের প্রত্যাশা, অঙ্গীকার
নতুন বছরের প্রত্যাশা, অঙ্গীকার
ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়
ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়
বাংলা নববর্ষের ভাবনা
বাংলা নববর্ষের ভাবনা
আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে
সর্বশেষ খবর
তুরস্কের মহিলা ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রীর সঙ্গে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের সাক্ষাৎ
তুরস্কের মহিলা ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রীর সঙ্গে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড়দিনের ক্রয়াদেশ ধরা কঠিন হবে
বড়দিনের ক্রয়াদেশ ধরা কঠিন হবে

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ময়মনসিংহে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ময়মনসিংহে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ক্রমবর্ধমান অগ্রগতিতে শত্রুরা হতাশ এবং ক্ষুব্ধ: খামেনি
ইরানের ক্রমবর্ধমান অগ্রগতিতে শত্রুরা হতাশ এবং ক্ষুব্ধ: খামেনি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকার মেয়েরা
বাংলাদেশ সফরে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকার মেয়েরা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএল অভিষেকে রিশাদের ৩ উইকেট
পিএসএল অভিষেকে রিশাদের ৩ উইকেট

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিনিয়োগ সম্মেলন নিয়ে আশিক চৌধুরীর পোস্ট, জানালেন পেছনের গল্প
বিনিয়োগ সম্মেলন নিয়ে আশিক চৌধুরীর পোস্ট, জানালেন পেছনের গল্প

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
লক্ষ্মীপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ৯ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ৯ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় এক সিএনজি যাত্রী নিহত, আহত ৩
মুুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় এক সিএনজি যাত্রী নিহত, আহত ৩

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিছানায় পড়ে থাকাই বিশ্রাম নয়; জেনে নিন সঠিক উপায়
বিছানায় পড়ে থাকাই বিশ্রাম নয়; জেনে নিন সঠিক উপায়

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জয়ার কথা শুনে কেন ঐশ্বরিয়ার চোখে পানি এসেছিলো?
জয়ার কথা শুনে কেন ঐশ্বরিয়ার চোখে পানি এসেছিলো?

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্যারিসে ‘কীভাবে গড়বেন নেক সন্তান’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
প্যারিসে ‘কীভাবে গড়বেন নেক সন্তান’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মল্লিকাকে নিয়ে অদিতির বিতর্কিত মন্তব্যে হতবাক রণবীর হুডা
মল্লিকাকে নিয়ে অদিতির বিতর্কিত মন্তব্যে হতবাক রণবীর হুডা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিশুকে জাঙ্ক ফুড থেকে দুরে রাখতে রুচিশীল উপস্থাপনায় দিন স্বাস্থ্যকর খাবার
শিশুকে জাঙ্ক ফুড থেকে দুরে রাখতে রুচিশীল উপস্থাপনায় দিন স্বাস্থ্যকর খাবার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রেমিকার হাত ধরে ম্যাকাও উৎসবে আমির ঝলক
প্রেমিকার হাত ধরে ম্যাকাও উৎসবে আমির ঝলক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৈশাখের আগে পটুয়াখালীতে ইলিশের আগুন ঝরা দাম
বৈশাখের আগে পটুয়াখালীতে ইলিশের আগুন ঝরা দাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোকচিত্র ‘চর ও জীবন’ প্রদর্শনীর দ্বিতীয় দিনেও দর্শকদের ভিড়
আলোকচিত্র ‘চর ও জীবন’ প্রদর্শনীর দ্বিতীয় দিনেও দর্শকদের ভিড়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের রেকর্ড গড়া জয়
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের রেকর্ড গড়া জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খেলাধুলা জাতিকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে নেতৃত্ব দানে যোগ্য করে তোলে’
‘খেলাধুলা জাতিকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে নেতৃত্ব দানে যোগ্য করে তোলে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিএসএলে রিশাদ হোসেনের অভিষেক
পিএসএলে রিশাদ হোসেনের অভিষেক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সরকার যে অনির্বাচিত তা প্রতিদিন স্মরণ করিয়ে দেওয়া হবে’
‘সরকার যে অনির্বাচিত তা প্রতিদিন স্মরণ করিয়ে দেওয়া হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা চার দিন সারাদেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা চার দিন সারাদেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে শহীদ পরিবার পেল অনুদান
গোপালগঞ্জে শহীদ পরিবার পেল অনুদান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্ষবরণে প্রস্তুত পাহাড়, শেষ বৈসাবি উৎসব
বর্ষবরণে প্রস্তুত পাহাড়, শেষ বৈসাবি উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলবিরোধী স্লোগানে মুখর শেরপুর শহর
ইসরায়েলবিরোধী স্লোগানে মুখর শেরপুর শহর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কলেজছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মাহা সাংগ্রাইয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে মাহা সাংগ্রাইয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে ওয়াকফ আইন পাস: প্রথম পদক্ষেপেই গুঁড়িয়ে দেওয়া হল মাদ্রাসা
ভারতে ওয়াকফ আইন পাস: প্রথম পদক্ষেপেই গুঁড়িয়ে দেওয়া হল মাদ্রাসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ‘মার্চ ফর গাজা’ নিয়ে যা লিখেছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম
ঢাকার ‘মার্চ ফর গাজা’ নিয়ে যা লিখেছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতা এখন আওয়ামী লীগের ‘সদর দপ্তর’, ‘কার্যালয়’ রোজডেল গার্ডেন
কলকাতা এখন আওয়ামী লীগের ‘সদর দপ্তর’, ‘কার্যালয়’ রোজডেল গার্ডেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরিয়ে দেওয়া হলো ডিবিপ্রধান মল্লিককে
সরিয়ে দেওয়া হলো ডিবিপ্রধান মল্লিককে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল প্রটোকলের খসড়া চূড়ান্ত: রিপোর্ট
বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল প্রটোকলের খসড়া চূড়ান্ত: রিপোর্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ মিসাইলে উড়ে গেল ভারতীয় ওষুধ কোম্পানির গুদাম
রুশ মিসাইলে উড়ে গেল ভারতীয় ওষুধ কোম্পানির গুদাম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকাকে স্যুটকেসে ভরে হোস্টেলে নেওয়ার সময় ধরা শিক্ষার্থী
প্রেমিকাকে স্যুটকেসে ভরে হোস্টেলে নেওয়ার সময় ধরা শিক্ষার্থী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়ে পালিয়ে বিয়ে করায় নিজেকে শেষ করে দিলেন বাবা!
মেয়ে পালিয়ে বিয়ে করায় নিজেকে শেষ করে দিলেন বাবা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আত্মসমর্পণ না করলে পলাতক বিবেচিত হবেন টিউলিপ
আত্মসমর্পণ না করলে পলাতক বিবেচিত হবেন টিউলিপ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শোভাযাত্রার আগেই একটি সুখবর দিতে পারব : ডিএমপি কমিশনার
শোভাযাত্রার আগেই একটি সুখবর দিতে পারব : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল
বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের আহ্বান
দেশের সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের আহ্বান

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রথমবার সিরিয়ার ফার্স্টলেডি
আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রথমবার সিরিয়ার ফার্স্টলেডি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে ঢাকার ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে ঢাকার ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদের স্ত্রীকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ
শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদের স্ত্রীকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতু নির্মাণ করল চীন
বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতু নির্মাণ করল চীন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে এক হাজার শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল করবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশে এক হাজার শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল করবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনজিনা : হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ
এনজিনা : হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

স্বামীর প্রতি প্রকাশ্যে প্রেম প্রকাশ ঐশ্বরিয়ার, এড়িয়ে গেলেন অভিষেক!
স্বামীর প্রতি প্রকাশ্যে প্রেম প্রকাশ ঐশ্বরিয়ার, এড়িয়ে গেলেন অভিষেক!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিল্পখাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ
শিল্পখাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনকে রাশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে ভাগ করে দেওয়ার প্রস্তাব ট্রাম্পের দূতের
ইউক্রেনকে রাশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে ভাগ করে দেওয়ার প্রস্তাব ট্রাম্পের দূতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনার আটকাদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট
মেঘনার আটকাদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিছু হটলেন ট্রাম্প, মোবাইল ফোন-কম্পিউটারে শুল্ক অব্যাহতি
পিছু হটলেন ট্রাম্প, মোবাইল ফোন-কম্পিউটারে শুল্ক অব্যাহতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনদেশি নারীর প্রতি ইমিগ্রেশন কর্মকর্তার আচরণে মুগ্ধ দুবাইয়ের শাসক
ভিনদেশি নারীর প্রতি ইমিগ্রেশন কর্মকর্তার আচরণে মুগ্ধ দুবাইয়ের শাসক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে বিনিয়োগ এলো ৩১০০ কোটি টাকা
দেশে বিনিয়োগ এলো ৩১০০ কোটি টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দেশের রিজার্ভ এখন ২৬.১৫ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ এখন ২৬.১৫ বিলিয়ন ডলার

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ১৪ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ১৪ টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ওমানে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র ‘গঠনমূলক’ আলোচনা, সমঝোতার সম্ভাবনা
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ওমানে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র ‘গঠনমূলক’ আলোচনা, সমঝোতার সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতির মামলায় খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু
দুর্নীতির মামলায় খালাস পেলেন মোসাদ্দেক আলী ফালু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেঘনা আলমের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা
মেঘনা আলমের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কিছু অভিযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!

সম্পাদকীয়

নতুন বাংলাদেশে এলো বৈশাখ
নতুন বাংলাদেশে এলো বৈশাখ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিশ নিয়ে তুঘলকি
ইলিশ নিয়ে তুঘলকি

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠোর ট্রাম্প কৌশলী জিনপিং
কঠোর ট্রাম্প কৌশলী জিনপিং

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেক আইডির ভয়ংকর চক্র
ফেক আইডির ভয়ংকর চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গরমের সঙ্গে বাড়বে লোডশেডিং
গরমের সঙ্গে বাড়বে লোডশেডিং

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও নির্বাচন মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রয়োজন নেই
সংস্কার ও নির্বাচন মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রয়োজন নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আপেল চাষ এখন দিনাজপুরে
আপেল চাষ এখন দিনাজপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

নানা মত-ধর্মের মধ্যেও আমরা এক পরিবার : প্রধান উপদেষ্টা
নানা মত-ধর্মের মধ্যেও আমরা এক পরিবার : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ জমা সাবেক মন্ত্রীর মামাতো ভাইয়ের ব্যাংকে!
মুক্তিপণ জমা সাবেক মন্ত্রীর মামাতো ভাইয়ের ব্যাংকে!

পেছনের পৃষ্ঠা

কাটছে না টিকার সংকট
কাটছে না টিকার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

খাসজমি দখল নিয়ে সংঘর্ষে একজন নিহত
খাসজমি দখল নিয়ে সংঘর্ষে একজন নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভ নববর্ষ ১৪৩২
শুভ নববর্ষ ১৪৩২

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী ধর্ষণের মামলা করে বিপাকে স্বামী
স্ত্রী ধর্ষণের মামলা করে বিপাকে স্বামী

নগর জীবন

পাসপোর্টে ফিরে এলো একসেপ্ট ইসরায়েল
পাসপোর্টে ফিরে এলো একসেপ্ট ইসরায়েল

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ক্যাম্প শুরু নাজমুলদের
সিলেটে ক্যাম্প শুরু নাজমুলদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ১১ নেতা-কর্মী কারাগারে
বিএনপির ১১ নেতা-কর্মী কারাগারে

দেশগ্রাম

সারা দেশে একই সময়ে জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা
সারা দেশে একই সময়ে জুমার নামাজ আদায়ের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বর্তমান বিচার দ্বৈতব্যবস্থার মধ্য দিয়ে চলছে
বর্তমান বিচার দ্বৈতব্যবস্থার মধ্য দিয়ে চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গরম তেল ঢেলে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
গরম তেল ঢেলে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিকের খেলনার দাপটে হারিয়ে যাচ্ছে কাঠের গাড়ি
প্লাস্টিকের খেলনার দাপটে হারিয়ে যাচ্ছে কাঠের গাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত দিনেও গ্রেপ্তার হয়নি খুনি
সাত দিনেও গ্রেপ্তার হয়নি খুনি

দেশগ্রাম

সালিশে না আসায় বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সালিশে না আসায় বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

খবর

ইটভাটা গিলছে ফসলি জমি
ইটভাটা গিলছে ফসলি জমি

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা সরু লেভেল ক্রসিং
গলার কাঁটা সরু লেভেল ক্রসিং

দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় আলোকচিত্র প্রদর্শনী
গাইবান্ধায় আলোকচিত্র প্রদর্শনী

দেশগ্রাম

টানা পাঁচ দিন বৃষ্টি হতে পারে
টানা পাঁচ দিন বৃষ্টি হতে পারে

খবর

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তিনজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তিনজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

হজের জন্য ওমরাহে নিষেধাজ্ঞা
হজের জন্য ওমরাহে নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম