শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ জানুয়ারি, ২০২৫

শ্যানেনডোয়া ভ্যালি

আবু এন এম ওয়াহিদ
প্রিন্ট ভার্সন
শ্যানেনডোয়া ভ্যালি

সতেরো শ ছিয়াত্তর সালে বিপ্লব ও স্বাধীনতাসংগ্রামের মধ্য দিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্রিটিশ উপনিবেশবাদের পতন হয়। পৃথিবীর মানচিত্রে আমেরিকা একটি নতুন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। ওই সময় আটলান্টিক তীরে অবস্থিত পূর্বাঞ্চলের যে তেরোটি উপনিবেশ নিয়ে প্রথম আমেরিকান ফেডারেল ইউনিয়ন গঠিত হয়, ভার্জিনিয়া তাদের অন্যতম। এ জন্য আমেরিকার জাতীয় পতাকায় অঙ্কিত তেরোটি স্ট্রাইপের একটি ভার্জিনিয়ার জন্য। ভার্জিনিয়ার চতুর্সীমানায় আছে উত্তরে ম্যারিল্যান্ড, পূর্বে আটলান্টিক মহাসাগর, দক্ষিণে টেনেসি ও উত্তর ক্যারোলাইনা এবং পশ্চিমে কেন্টাকি ও পশ্চিম ভার্জিনিয়া। ঐতিহাসিক ও ভৌগোলিক বিবেচনায় ভার্জিনিয়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গরাজ্য। ভার্জিনিয়াকে বলা হয় ‘দক্ষিণের ফটক’, ইংরেজিতে যাকে বলে, ‘Gateway to the South’।

এ অঙ্গরাজ্য ধারণ করে আছে এক বিশাল বিস্তীর্ণ সমতলভূমি। এখানে অবশ্য ‘সমতল’ বলতে আমি শাব্দিক অর্থে ফুটবল মাঠের মতো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বোঝাচ্ছি না। জায়গাটার চারদিক ঘেরাও করে রেখেছে মাঝারি উচ্চতাসম্পন্ন প্রাচীন অ্যাপেলেশিয়ান পাহাড়। এ ঘেরাও করা ময়দানের নাম, ‘শ্যানেনডোয়া ভ্যালি’। শ্যানেনডোয়া ভ্যালি আমেরিকার ইতিহাসে একটি অনন্য তাৎপর্যপূর্ণ স্থান। প্রেসিডেন্ট আব্রহাম লিংকনের সময় ১৮৬১-৬৫ এর গৃহযুদ্ধে এখানে হয়েছে দীর্ঘ রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। এ কথায় আসব ফিরে আবার লেখাটির শেষ দিকে।

শ্যানেনডোয়া উপত্যকার বুক চিরে উত্তর-দক্ষিণ বরাবর সোজা চলে গেছে মহাসড়ক ‘আই-একাশি’। এটি আমেরিকার একটা অতি গুরুত্বপূর্ণ প্রধান মহাসড়ক। এর এক প্রান্ত টেনেসি অঙ্গরাজ্যের নক্সভিল শহর থেকে একটু পুবে এসে আই-চল্লিশ এর সঙ্গে মিশেছে। আরেক প্রান্ত গিয়ে শেষ হয়েছে সুদূর উত্তরে, ‘নিউইয়র্ক’ স্টেটের ওয়াটারটাউন শহরে। এ রাস্তা দিনরাত ব্যস্ত থাকে যন্ত্রযানের কোলাহলে। চব্বিশ ঘণ্টা ধরে চলতে থাকে ছোট ছোট সিডান, মাঝারি ফ্যামিলি কার, ভ্যান, মিনি ভ্যান, পিকআপ ভ্যান, এসইউভি, জিপ, বাস, ছোট ট্রাক, এবং রাজপথের মহারাজা দৈত্যদানবের তো গাড়ি বহনকারী আঠারো চাকার খোলা ট্রাক এবং অন্যান্য মালামাল টানার জন্য এক ও দুই ওয়াগনের বন্ধ ট্রাক।

সত্তর মাইল বেগে ‘শ্যানেনডোয়া ভ্যালি’র এপার থেকে ওপারে যেতে সময় লাগে প্রায় তিন ঘণ্টা। এ থেকে সহজেই বোঝা যায় ভ্যালিটি কত বড়! গাড়ি করে এ ময়দান পাড়ি দিতে গেলে মাঝে মাঝে চোখে পড়ে রাস্তার দুই পাশে দোকানপাট, শপিং মল, হাসপাতাল, পাকা বাড়ি, দালানকোঠা, অ্যাপার্টমেন্ট বিল্ডিং, হোটেল-মোটেল, রেস্তোরাঁ ইত্যাদি। কিছুদূর পরপর হাইওয়ে থেকে দুদিকে ছোট ছোট পাকা সড়ক বেরিয়ে গেছে এঁকেবেঁকে মাঠ চিরে দূরে দূরে জনপদের দিকে। মহাসড়কের এক পাশে একটা ছোট্ট কলেজও আছে। নাম তার ‘ব্লু রিজ কমিউনিটি কলেজ’। সাদা, কালো, বাদামি রঙের কত ছেলেমেয়ে রমরমা করে রেখেছে এ কলেজ ক্যাম্পাস! তারা এখানে এসেছে দূরদূরান্ত থেকে লেখাপড়ার তাগিদে। অন্য সব কলেজের মতো এখানেও নিশ্চয়ই পড়তে আসে বিদেশি ছাত্রছাত্রীরাও।

চলার পথে ভ্যালির দুই পাশে যত দূর দৃষ্টি যায় চোখে পড়ে উঁচুনিচু জংলি সবুজ ঘাসে ঢাকা বিশাল খোলা মাঠ। কৃষকদের খামার, বনবাদাড়, ঝোপঝাড়, ছোট ছোট টিলা, গাছপালা, জঙ্গল আর দূরে দূরে ছোটবড় কৃষকদের বাড়ি। গ্রীষ্মকালে আই-একাশি ধরে চললে দেখা যায়, দুই পাশের খেতে আছে, গেঁহু, সয়াবিন, তুলা, তামাক, ভুট্টা, সূর্যমুখী ফুল, স্ট্রবেরি, র‌্যাম্পবেরি, মিষ্টিকুমড়া, তরমুজসহ আরও কত জাতের ফলফসলের চাষ! শীতকালে অবশ্য এর চেহারা পাল্টে যায়। চারদিকে দৃষ্টিসীমার ভিতরে ধরা পড়ে শুধু মাঠ, খোলা মাঠ, বাদামি রঙের মরা ঘাসে ঘাসে ঢাকা। অথবা দেখতে লাগবে ধবধবে সাদা বরফের চাদরে আচ্ছাদিত বিস্তীর্ণ নরম বিছানা। ভার্জিনিয়ায় ভারী বৃষ্টি খুব বেশি হয় না, তবে হালকা বারিবর্ষণ হয় বারো মাসই। পানি নামার জন্য এখানে খাল নালা আছে অনেক। কিন্তু নদী নেই। ছোট ছোট পুকুর বা লেক আছে, কিন্তু বড় জলাধার বলতে কিছুই চোখে পড়ে না।

কোথাও দেখতে পাইনি আম, জাম, হিজল আর জারুলের গাছ। দেখা যায় শুধু ওক, পাইন, ইউক্যালিপটাস, ম্যাগনোলিয়া, ডগউড, আয়রনউড, সিকামোর, সিড্র, ম্যাল, হর্নবিম ইত্যাদি। কোনোটার কচি পাতা, কোনোটার ঘন সবুজ ঝাঁকড়া মাথা। কোনোটা পাতাবিহীন হয়ে যেন লজ্জায় মুখ লুকোচ্ছে। কোনোটা বিশাল গাছ- পাহাড়ের সমান উঁচু। ঈগল বাসা বেঁধেছে। মানুষ থেকে নিরাপদ উচ্চতায়। ফুলের গাছও আছে বেশুমার! সোনালু ফুলের মতো হলুদ ফুল দেখেছি অনেক। ছোটবড় ক্র্যাপমার্টল আছে বিবিধ রঙের- লাল, সাদা, গোলাপি, বেগুনি। আরও আছে কত জাতের কত বর্ণের জংলি ঘাসফুল! গাছে গাছে কাঠবিড়ালি আর ভাগ্য ভালো থাকলে ঘাসের আড়ালে খরগোশ ও হরিণকে দৌড়াদৌড়ি করতে দেখা যায়। সাপবিচ্ছুও আছে। না থাকার তো কোনো কারণ নেই।

 

লেখক : অধ্যাপক-টেনেসি স্টেট ইউনিভার্সিটি। এডিটর জার্নাল অব ডেভেলপিং এরিয়াজ

এই বিভাগের আরও খবর
দুরারোগ্য রোগ
দুরারোগ্য রোগ
শুল্কে আপাত স্বস্তি
শুল্কে আপাত স্বস্তি
স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা
স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা
সুরা আল মূলকের ফজিলত
সুরা আল মূলকের ফজিলত
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
ট্রাম্পের সুমতি
ট্রাম্পের সুমতি
বৃহতের সাধনা এখন
বৃহতের সাধনা এখন
স্মরণ : ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
স্মরণ : ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
মাদরাসা শিক্ষা
মাদরাসা শিক্ষা
কৃষিতে নারীর অবদান
কৃষিতে নারীর অবদান
দ্রুত নির্বাচন চায় দেশের মানুষ
দ্রুত নির্বাচন চায় দেশের মানুষ
স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা
স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় শেষ ১০ জনের পুরো পরিবার
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় শেষ ১০ জনের পুরো পরিবার

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদল নেতা মিলনের পরিবারের খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
ছাত্রদল নেতা মিলনের পরিবারের খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ওয়াক্ফ বিলের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল মুর্শিদাবাদ, বিএসএফ মোতায়েন
ওয়াক্ফ বিলের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল মুর্শিদাবাদ, বিএসএফ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে নদীতে ভাসছে বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ
মহেশপুর সীমান্তে নদীতে ভাসছে বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'বিনিয়োগ বাড়াতে হলে দেশে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে'
'বিনিয়োগ বাড়াতে হলে দেশে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা
অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা
পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!
ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১
টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!
ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা
বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১
নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম
বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল
সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি
মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ
গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের
ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ
প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ
নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট
১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি
আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস
নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’
‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!
হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ
পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাসটিক বিউটির ভিতরে প্লাসটিকের মন; ঐশ্বরিয়া প্রসঙ্গে বিবেক
প্লাসটিক বিউটির ভিতরে প্লাসটিকের মন; ঐশ্বরিয়া প্রসঙ্গে বিবেক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিসাব কষছেন আমলারাও
হিসাব কষছেন আমলারাও

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে
রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে
লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে

মাঠে ময়দানে

সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে
সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি
প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ
থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ

নগর জীবন

ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজারবাগে মানবেতর জীবন
রাজারবাগে মানবেতর জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া
আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে
সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে
বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা
হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা

শোবিজ

সন্দেহভাজনকে ভারতের হাতে হস্তান্তর
সন্দেহভাজনকে ভারতের হাতে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল ট্রাম্প প্রশাসন
৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল ট্রাম্প প্রশাসন

পূর্ব-পশ্চিম

উড়াল দিলেন বুবলী...
উড়াল দিলেন বুবলী...

শোবিজ

দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ
দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত
বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত

দেশগ্রাম

বিজু উপলক্ষে সহায়তা
বিজু উপলক্ষে সহায়তা

দেশগ্রাম

নকল কারখানা সিলগালা
নকল কারখানা সিলগালা

দেশগ্রাম

জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের আহ্বান
জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের আহ্বান

দেশগ্রাম

জামায়াত নেতাকে কুপিয়ে জখম ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
জামায়াত নেতাকে কুপিয়ে জখম ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বিদেশি পিস্তলসহ যুবক আটক
বিদেশি পিস্তলসহ যুবক আটক

দেশগ্রাম

দুরারোগ্য রোগ
দুরারোগ্য রোগ

সম্পাদকীয়

বিচ্ছেদের গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন মিশেল ওবামা
বিচ্ছেদের গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন মিশেল ওবামা

পূর্ব-পশ্চিম