শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫

স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা

দুনিয়াজুড়ে; দেশে ও বিদেশে সংকট সম্ভাবনার শেষ নেই। বাংলাদেশেও সমাজ ও রাজনীতির অনেক সমস্যা যেমন আছে, তেমনই রয়েছে আশাসঞ্চারী খবর। দুয়ারে কড়া নাড়ছে আবহমান বাংলার প্রিয় অতিথি পয়লা বৈশাখ- বাংলাদেশের মানুষের একমাত্র উৎসব, যা যথার্থই সর্বজনীন। কিন্তু সবকিছু ছাপিয়ে গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যা, বিপন্ন মানবতার আহাজারি, নারী-পুরুষ, শিশু ও বৃদ্ধের রক্তস্রোত বক্ষবিদীর্ণ করে চলেছে শান্তিকামী বিশ্বমানবের। মানবাত্মার কতখানি কষ্ট, ক্ষোভ ও আক্ষেপ জমা হলে দুনিয়ার মানুষ এক ডাকে, একসঙ্গে ফুঁসে উঠতে পারে, তা সহজেই অনুমেয়। গত সোমবার আর্ত-বিপন্ন গাজাবাসীর আহ্বানে বাংলাদেশসহ দুনিয়ার প্রায় সব দেশে গাজা ম্যাসাকারের প্রতিবাদে রাজপথে নেমে এসেছিল বিক্ষুব্ধ জনস্রোত। নারী-পুরুষ, ধর্মবর্ণ ও বয়সনির্বিশেষে সহস্র-লক্ষ মানুষের একটাই দাবি গণহত্যা বন্ধ কর, স্টপ জেনোসাইড ইন গাজা। কিন্তু বিশ্বমানবের হৃদয়নিসৃত সেই দাবি জায়নবাদী কসাই বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিবেকের লৌহকপাট খুলতে পারেনি। এদিকে আমাদের বাংলাদেশে শতসহস্র মানুষের বিক্ষোভে শামিল হওয়া কিছু ছদ্মবেশী ছিঁচকে লুটেরাও এই প্রতিবাদের মর্ম উপলব্ধি করেনি। নচ্ছার টাইপের এই দুর্বৃত্ত শ্রেণিটি বিক্ষোভের নামে লুটপাট করেছে। সংখ্যায় কম হলেও এই শয়তানগুলো আমাদের গোটা জাতিকে অসম্মানিত করেছে, ছোট করেছে।

মানুষের প্রতিবাদে-বিক্ষোভে দুনিয়া যখন কম্পমান তখনো গাজায় বোমা পড়েছে, রক্তস্রোত বয়ে গেছে বিধ্বস্ত নগরীর আনাচকানাচে। বিনা বাধায় ইসরায়েলের বোমারু বিমানগুলো যখন আঘাতের পর আঘাত হেনেছে বাড়িতে, হাসপাতালে এবং নানান স্থাপনায়, তখন হামাস রা করেনি। কোনো বিমান ভূপাতিত করা তো পরের কথা, কোথায় কোনো গুলিও ফোটেনি। এর পেছনে হামাসের কৌশলগত কারণ থাকতে পারে। কিংবা থাকতে পারে আরও গভীর কোনো কারণ। সেটা আমরা এই লেখায় দেখার, বোঝার চেষ্টা করব। এক্ষণে ফিলিস্তিনের দুটি পক্ষ- ফাতাহ ও হামাস। এদের নীতি-আদর্শ পরস্পরবিরোধী। ফাতাহ ১৯৯৩ সালের শান্তিচুক্তির ভিত্তিতে স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবি বাস্তবায়ন করতে চায়। ফিলিস্তিনের জাতীয়তাবাদী সংগ্রামের অগ্রদূত ইয়াসির আরাফাতের রাজনৈতিক দল ফাতাহ ও তাঁর সমমনা রাজনৈতিক সংঘগুলোর সমন¦য়ে ১৯৬৪ সালে গঠিত হয় প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও)। নিজ দেশে পরবাসী বাস্তুচ্যুত এক অসহায় জাতির মুক্তির কান্ডারির ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন ইয়াসির আরাফাত। পিএলওর চাবিকথা বা কিওয়ার্ড- রেভল্যুশন আনটিল ভিক্টোরি। তারা মনে করে তাদের এই সংগ্রাম পর্বতের মতো দৃঢ়; অবিচল, বাতাস পর্বতকে নড়াতে পারে না- ইয়া জাবালা মা ইয়াহজাকরিহ।

পিএলও ১৯৯৩ সালে অসলো চুক্তির আগে পর্যন্ত আরব ভূখণ্ডে ইসরায়েলের অস্তিত্ব স্বীকার করত না। জর্ডান নদীর তীর থেকে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কায়েমই ছিল পিএলওর অভিলক্ষ্য। ভূমধ্য সাগর ও পশ্চিম তীরের মাঝখানে আরব জাহানের নাকের ডগায় বিষফোড়ার মতো ইসরায়েলের অস্তিত্ব স্বীকার করত না। কিন্তু বাস্তবতা ছিল ভিন্ন। অনাকাক্সিক্ষত হলেও ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ ঘোষণার মাধ্যমে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়ে গিয়েছিল আগেই। পশ্চিমা বিশ্ব; প্রধানত আমেরিকার মদতে ইহুদি রাষ্ট্রটি উন্মত্ত ষাঁড়ের মতো গুঁতোগুঁতি শুরু করে জন্মের পর থেকেই। ১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধে মার্কিন অস্ত্র, বোমা ও বিমানবহরে সজ্জিত ইসরায়েল পশ্চিম তীরের বিরাট এলাকা দখল করে নেয়। এই খ্যাপা ষাঁড়ের দখলে চলে যায় মিসরের সিনাই উপদ্বীপ, গাজাও দখল করে নিয়েছিল ইসরায়েল। ছয় দিনের সেই যুদ্ধে জাজিরাতুল আরবের বুকের ওপর ইসরায়েল নামক বিষফোড়াটি সামরিক শক্তিতে কতটা হিংস্র ও বলীয়ান হয়ে উঠেছিল তখনই রাজনীতির তার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছিল। এ ছিল এক রূঢ় বাস্তবতা। কিন্তু ফিলিস্তিনের জনগণ এবং তাদের প্রাণের সংগঠন পিএলও এই বাস্তবতা মেনে নিতে পারেনি। মেনে নেয়নি বহুদিন। অবশেষে ১৯৯৩ সালে অসলো চুক্তির প্রথম ধাপ সম্পাদনের মাধ্যমে পিএলও ইসরায়েলের অস্তিত্ব স্বীকার করে নেয়। এবং ইসরায়েল পিএলওকে ফিলিস্তিনি জনগণের বৈধ প্রতিনিধি হিসেবে মেনে নেয়, যদিও তখন স¦াধীন ফিলিস্তিনের দাবি মেনে নেওয়ার বিষয়টি উহ্য ছিল। এই শান্তিচুক্তি সম্পাদনের ঐতিহাসিকতার স্বীকৃতিস্বরপ ১৯৯৪ সালে ইয়াসির আরাফাত, ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী আইজাক রবিন ও পররাষ্টমন্ত্রী শিমন পেরেজ মিলিতভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। নরওয়ে এই শান্তিচুক্তি সম্পাদনের পথে অনুঘটকের ভূমিকা পালন করে। তারই স্বীকৃতি হিসেবে এই চুক্তির নামকরণ করা হয় অসলো চুক্তি। অসলো নরওয়ের রাজধানী। এই শান্তিচুক্তির দলিল স্বাক্ষরিত হয় হোয়াইট হাউসের সবুজ আঙিনায়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন, ইয়াসির আরাফাত ও আইজাক রবিন। সনদে সই করেন ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী শিমন পেরেজ ও পিএলওর পক্ষে নির্বাহী সদস্য মাহমুদ আব্বাস। সেই স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে আরাফাত ও রবিন প্রথমবারের মতো করমর্দন করেন। মধ্যপ্রাচ্যের ইতিহাসে ও জনমনে সেই করমর্দন চিত্রিত হয়েছিল গভীর রেখায়। কিন্তু আজ সেই করমর্দন ইতিহাসের এক বিস্মৃত অধ্যায়। কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। তবু কেন এমন হলো। এজন্য কে বা কোন পক্ষ কতটা দায়ী? এই প্রশ্নের উত্তর কোনো আবেগের বইয়ে লেখা নেই, বরং নিরাসক্ত মন নিয়ে পরিস্থিতির গভীরে দৃকপাত করা প্রয়োজন।

প্রথমে দেখা যাক, ইসরায়েলের দিকটা। নিষ্ঠুর-নৃশংস বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, তাঁর নেতৃত্বাধীন কট্টর ডানপন্থি লিকুদ পার্টি ও মিত্ররা অসলো শান্তিচুক্তি এক দিনের জন্যও মেনে নেয়নি। ১৯৯৫ সালের নভেম্বরে শোভাযাত্রায় গাড়িতে ওঠার সময় আমির নামের এক অর্থোডক্স ইহুদির গুলিতে আইজ্যাক রবিন নিহত হন। ইসরায়েলের উদারপন্থি ও শান্তিকামী রবিন ঐতিহাসিক শান্তিচুক্তির মূল্য পরিশোধ করেন জীবন দিয়ে। সেই কট্টরপন্থি জায়নবাদীদের প্রতিনিধিত্ব করেন বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ইসরায়েলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এয়াহুদ ওলমার্ট নেতানিয়াহু সম্পর্কে বলেন, ইসরায়েলের প্রধান শত্রু ইরান নয়; নেতানিয়াহু। তার মানে হচ্ছে নেতানিয়াহু যে চণ্ডনীতি অনুসরণ করে চলেছেন, শেষ পর্যন্ত তা ইসরায়েলকেও বিপর্যস্ত করবে। উল্লেখ্য ইসরায়েলের জনসাধারণের বৃহৎ অংশ গাজায় গণহত্যা সমর্থন করছে না। তারাও গাজা গণহত্যার প্রতিবাদ করছে। পক্ষান্তরে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কায়েমের পথে প্রধান বাধা ফিলিস্তিনিদের অনৈক্য। লক্ষণীয় ইসরায়েলের উপর্যুপরি হামলায় গাজা নগরী নরকপুরিতে পরিণত হলেও পশ্চিম তীরের ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ কিন্তু নিশ্চুপ। সেই কর্তৃপক্ষের কোনো রা নেই, কোনো খবর নেই। কিন্তু কেন? কেন এই মৌনতা? বিষয়টি কি তলিয়ে দেখা উচিত নয়? পশ্চিম তীর; যেখানে একটি স্বায়ত্তশাসিত ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ রয়েছে, আজ সেটি অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়েছে। ঢাল নেই, তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার। গাজার মতো না হলেও পশ্চিম তীরেও ইসরায়েলের হামলা ও দখলদারি অব্যাহত রয়েছে। অসলো শান্তিচুক্তি বলে যে কর্তৃপক্ষ গঠিত হয়েছিল, সেটি বলতে গেলে আজ অকার্যকর। কিন্তু কেন, কেমন করে? এজন্যও দায়ী হামাস ও পশ্চিম তীরের ফাতাহ পার্টির মধ্যকার অনতিক্রম্য প্রকাণ্ড বিরোধ।

হামাস পূর্বাপর পিএলওর প্রতি বিদ্বিষ্ট। মিসরের ব্রাদারহুডের একটি শাথা হিসেবে দলটি প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৮৭ সালে। গাজা উপত্যকায় এদের প্রাধান্য। পশ্চিম তীরেও এদের কিছু সমর্থক রয়েছে। হামাস ইসরায়েলের অস্তিত্ব স্বীকার করে না। জর্ডান নদীর তীর থেকে ভূমধ্যসাগর পর্যন্ত এরা ফিলিস্তিন কায়েম করতে চায়। ইয়াসির আরাফাতের দলও অতীতে তা-ই চাইত। হামাসের দাবি পূরণ হলে মধ্যপ্রাচ্যের বুক থেকে ইসরায়েলের মানচিত্র মুছে যাবে। বিশ্বব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচিতেও এই সেøাগান শোনা গিয়েছে। কিন্তু কতটা বাস্তবসম্মত এই দাবি- এ নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। হামাস পশ্চিম তীরে গৃহযুদ্ধেরও সূত্রপাত করেছে। ফাতাহর সঙ্গে হামাসের সম্পর্ক অহিনকুল। এই সম্পর্ক দ্বিরাষ্ট্র থিউরিকে অসম্ভব করে তুলেছে। এতে পর্যবেক্ষক মহল মনে করেন সবচেয়ে বেশি ক্ষতি ফিলিস্তিনি জনগোষ্ঠীর, যারা নিজ ভূমিতে পরবাসী হয়ে রয়েছেন বহু বছর। ১৯৯৩ সালে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কায়েমের যে ক্ষীণ সম্ভাবনা দেখা দিয়েছিল আজ যেন তা সোনার পাথরবাটি হয়ে গেছে। কারণ ফিলিস্তিনের অনৈক্য এবং ইসরায়েলি কট্টরপন্থিদের বাড়বাড়ন্ত।

হামাসের কিংবা হামাসের ভিতরে সক্রিয় অপ্রকাশিত কোনো মহলের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। ওয়াশিংটনভিত্তিক ভক্সমিডিয়ার এক রিপোর্টে একজন কলামিস্টের বরাত দিয়ে নেতানিয়াহুর একটি বক্তব্য প্রকাশ করা হয়। তাতে দাবি করা হয়, ২০১৯ সালে লিকুদ পার্টির কার্যকরী কমিটির এক সভায় নেতানিয়াহু বলেন, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা আটকাতে হলে আমাদের উচিত হবে হামাসকে তহবিল দিয়ে শক্তি জোগানো। হামাস যত শক্তিশালী হবে, স্বাধীন ফিলিস্তিন তত অসম্ভব হয়ে উঠবে। কাজেই এটাই হবে আমাদের কৌশল। আমরা এ কথা বলব না যে রিপোর্টটি খুবই অথেনটিক। এটা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রোপাগান্ডাও হতে পারে। তবে নেতানিয়াহুর উপদেষ্টাদের মাধ্যমে হামাসের জন্য আসা তহবিল কেলেঙ্কারির অভিযোগ উঠেছে খোদ ইসরায়েলের অভ্যন্তরে, যা কাতারগেট কেলেঙ্কারির অংশ হিসেবে বর্ণিত হচ্ছে। কাতারভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক মানি লন্ডারিং চক্রের সক্রিয়তার অভিযোগ কাতারগেট কেলেঙ্কারি হিসেবে পরিচিত। প্রচার প্রোপাগান্ডা যা-ই হয়ে থাকুক না কেন, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র কায়েমের পথে হামাস ও ফাতাহর বৈরিতা বড় একটি বাধা হয়ে দেখা যে দিয়েছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আর দ্বিরাষ্ট্র থিউরি উপেক্ষা করে আজকের ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় স্বাধীন ফিলিস্তিন প্রতিষ্ঠা করা কঠিন বৈকি!

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
ঋণনির্ভর বাজেট
ঋণনির্ভর বাজেট
একান্নবর্তী পরিবারের কোরবানি
একান্নবর্তী পরিবারের কোরবানি
ছাত্ররাই দেশের বড় সম্পদ
ছাত্ররাই দেশের বড় সম্পদ
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ
চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা
চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা
কোরবানির বিধান
কোরবানির বিধান
নাজুক মানবাধিকার
নাজুক মানবাধিকার
চারদিকে সংকট
চারদিকে সংকট
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মব ফ্যাসিজম!
মব ফ্যাসিজম!
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা
সর্বশেষ খবর
জাপানি বেসবল কিংবদন্তি নাগাশিমা শিগেও মারা গেছেন
জাপানি বেসবল কিংবদন্তি নাগাশিমা শিগেও মারা গেছেন

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙা কাঠের সেতুতে ১০ গ্রামের মানুষের ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল
ভাঙা কাঠের সেতুতে ১০ গ্রামের মানুষের ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ত্রাণ নিতে এসে ইসরায়েলের গুলিতে নিহত ২৭
গাজায় ত্রাণ নিতে এসে ইসরায়েলের গুলিতে নিহত ২৭

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে পশু হাটে এখনও জমেনি কেনাবেচা
বরিশালে পশু হাটে এখনও জমেনি কেনাবেচা

২২ মিনিট আগে | হাটের খবর

পুলিশের অনুমতি ছাড়া রংপুর নগরীতে মিছিল-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
পুলিশের অনুমতি ছাড়া রংপুর নগরীতে মিছিল-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের বিপক্ষে ঘরের মাঠে অভিষেকের অপেক্ষায় হামজা
ভুটানের বিপক্ষে ঘরের মাঠে অভিষেকের অপেক্ষায় হামজা

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনা সহজ নয়: অর্থ উপদেষ্টা
পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনা সহজ নয়: অর্থ উপদেষ্টা

৩২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঘূর্ণিঝড়ে বোচাগঞ্জে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ঘূর্ণিঝড়ে বোচাগঞ্জে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি
আখাউড়ায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন ঝেংকে হারিয়ে সেমিতে সাবালেঙ্কা
অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন ঝেংকে হারিয়ে সেমিতে সাবালেঙ্কা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ বিদেশি মাদক জব্দ
কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ বিদেশি মাদক জব্দ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগ করলেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী স্কুফ
পদত্যাগ করলেন নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রী স্কুফ

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জাপুরে সরকারি জমি দখলের অপরাধে একজনের জেল, স্থাপনা উচ্ছেদ
মির্জাপুরে সরকারি জমি দখলের অপরাধে একজনের জেল, স্থাপনা উচ্ছেদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা
সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বোয়ালমারীতে গরুবোঝাই পিকআপ উল্টে ব্যবসায়ী নিহত
বোয়ালমারীতে গরুবোঝাই পিকআপ উল্টে ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিষ্টির কারিগরকে পেটানোর ঘটনায় হোটেল মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
মিষ্টির কারিগরকে পেটানোর ঘটনায় হোটেল মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদযাত্রায় বিমানবন্দরে দাঁড়াবে না ৯ ট্রেন
ঈদযাত্রায় বিমানবন্দরে দাঁড়াবে না ৯ ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে পুকুরের পানিতে শিশুর মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে পুকুরের পানিতে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সরকারি শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রের সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা পেল ঈদ উপহার
চট্টগ্রামে সরকারি শিশু পুনর্বাসন কেন্দ্রের সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা পেল ঈদ উপহার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলকাতার গরু-ছাগলের হাটে চলছে শেষ মুহূর্তের বেচাকেনা
কলকাতার গরু-ছাগলের হাটে চলছে শেষ মুহূর্তের বেচাকেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল
অস্ট্রেলিয়া যাচ্ছেন বিসিবি সভাপতি আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুধু ব্যালন ডি’অর নিয়ে ভাবাটা বাজে ব্যাপার: ইয়ামাল
শুধু ব্যালন ডি’অর নিয়ে ভাবাটা বাজে ব্যাপার: ইয়ামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক খুন
বগুড়ায় দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে যুবক খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাজিরহাট-আরিচা নৌরুটে স্পিডবোট চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা
কাজিরহাট-আরিচা নৌরুটে স্পিডবোট চলাচল বন্ধ, ভোগান্তিতে যাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২৩২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১২৩২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনূস সাহেব, পলিটিকস আর ইকোনমিকস এক নয় : আন্দালিব রহমান পার্থ
ইউনূস সাহেব, পলিটিকস আর ইকোনমিকস এক নয় : আন্দালিব রহমান পার্থ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’
‘এমনভাবে আইন সংস্কার করতে চাই যাতে আরেকটি ফ্যাসিবাদ গড়ে ওঠা কঠিন হয়’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসির মে মাসের সেরার দৌড়ে আছেন যারা
আইসিসির মে মাসের সেরার দৌড়ে আছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে ওয়াসিম
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে ওয়াসিম

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস
ঈদে বৃষ্টি থাকবে কি না জানাল আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!
বেসরকারি খাত ঋণ পাবে না!

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়: সালাহউদ্দিন
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন নয়: সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি
সচিবালয়ের সামনে পুলিশ-জুলাই ঐক্য মুখোমুখি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন
শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ জমা দিলেন সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীসহ সাংবাদিক মুন্নি সাহার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্বামীসহ সাংবাদিক মুন্নি সাহার দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে
অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা
আজ থেকে যেসব এলাকায় রাত ১০টা পর্যন্ত ব্যাংক খোলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা
পাকিস্তানে জনপ্রিয় টিকটকার সানা ইউসুফকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই থেকেই বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
জুলাই থেকেই বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন
বড় প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের : আসছে ১২টি অ্যাটাক সাবমেরিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার পথে গ্রেটা থুনবার্গের মানবতার জাহাজ ‘ত্রাণের তরী’
গাজার পথে গ্রেটা থুনবার্গের মানবতার জাহাজ ‘ত্রাণের তরী’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার
গাজায় নিঃসন্দেহে যুদ্ধাপরাধ করেছে ইসরায়েল : ম্যাথু মিলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ৬৫০টি জাহাজের নিবন্ধন বাতিল করলো পানামা
মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে ৬৫০টি জাহাজের নিবন্ধন বাতিল করলো পানামা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনা দলে যোগ দিয়ে যা বললেন মেসি
আর্জেন্টিনা দলে যোগ দিয়ে যা বললেন মেসি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব খাবারে পূরণ হবে ভিটামিন ডি-এর অভাব
যেসব খাবারে পূরণ হবে ভিটামিন ডি-এর অভাব

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ছোট সাজ্জাদের স্ত্রীকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় গ্রেফতারের আদেশ
ছোট সাজ্জাদের স্ত্রীকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় গ্রেফতারের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ময়লার স্তুপ থেকে ৫ খুলিসহ মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার
ময়লার স্তুপ থেকে ৫ খুলিসহ মানুষের কঙ্কাল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস একা একা সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না : নূরুল কবীর
ড. ইউনূস একা একা সমস্যার সমাধান করতে পারবেন না : নূরুল কবীর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নিশ্চয়তা চায় ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের কাছে থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের নিশ্চয়তা চায় ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক টুকরো রুটির জন্য গাজায় প্রাণ গেল ছয় সন্তানের বাবার
এক টুকরো রুটির জন্য গাজায় প্রাণ গেল ছয় সন্তানের বাবার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায় জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফ্রিকার দেশগুলোর জন্য বড় ঘোষণা দিলেন বিল গেটস
আফ্রিকার দেশগুলোর জন্য বড় ঘোষণা দিলেন বিল গেটস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজধানীতে এখনও পঞ্চায়েত প্রথা, সব ঘরেই পৌঁছাবে কোরবানির মাংস
রাজধানীতে এখনও পঞ্চায়েত প্রথা, সব ঘরেই পৌঁছাবে কোরবানির মাংস

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামের যত পুষ্টিগুণ
জামের যত পুষ্টিগুণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইতালির মাউন্ট ইটনায় অগ্ন্যুৎপাত, ছাই ছড়িয়ে পড়লো আকাশে হাজার ফুট ওপরে
ইতালির মাউন্ট ইটনায় অগ্ন্যুৎপাত, ছাই ছড়িয়ে পড়লো আকাশে হাজার ফুট ওপরে

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘পরিবহনে ডাকাতি এড়াতে স্টপেজ থেকেই যাত্রীদের ছবি তুলতে হবে’
‘পরিবহনে ডাকাতি এড়াতে স্টপেজ থেকেই যাত্রীদের ছবি তুলতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডায় বন্ধ হচ্ছে ৩৫৫ বছরের পুরনো কোম্পানিটি!
কানাডায় বন্ধ হচ্ছে ৩৫৫ বছরের পুরনো কোম্পানিটি!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাহ সিমেন্ট গিলে খাচ্ছে নদী
শাহ সিমেন্ট গিলে খাচ্ছে নদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যূনতম কর ৫ হাজার টাকা নতুনদের জন্য ১ হাজার
ন্যূনতম কর ৫ হাজার টাকা নতুনদের জন্য ১ হাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আপদে এনসিপি বিপদে দেশ
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রাথমিকে চালু হচ্ছে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে চালু হচ্ছে স্কুল ফিডিং

নগর জীবন

ঈদ আনন্দে বন্যার হানা
ঈদ আনন্দে বন্যার হানা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুটখালী গ্রামে চাঞ্চল্য
পুটখালী গ্রামে চাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মইজ্জ্যারটেক হাটে ভিড়
মইজ্জ্যারটেক হাটে ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

২৬ দলের মধ্যে ২৩টি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়
২৬ দলের মধ্যে ২৩টি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?
কে দেবে আশা কে দেবে ভরসা?

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম বাড়বে
দাম বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

লোক ভাড়া করে আওয়ামী লীগের মিছিল!
লোক ভাড়া করে আওয়ামী লীগের মিছিল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দাম কমবে
দাম কমবে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বেগজনক বলল সিপিডি
উদ্বেগজনক বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজারে করপোরেট করে ছাড়
পুঁজিবাজারে করপোরেট করে ছাড়

নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে
অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ প্রণোদনা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ১৫ শতাংশ পর্যন্ত বিশেষ প্রণোদনা

খবর

তিন শূন্যের বাজেট
তিন শূন্যের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড হাই কোর্টে বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবতাবিবর্জিত
প্রস্তাবিত বাজেট বাস্তবতাবিবর্জিত

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হয়েছিল সেই ব্যাংকের শাখায়
কী হয়েছিল সেই ব্যাংকের শাখায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নোবেলসহ ১০ পুরস্কার করমুক্ত
নোবেলসহ ১০ পুরস্কার করমুক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা
চলে যাওয়া দেখার যন্ত্রণা

সম্পাদকীয়

নতুনত্বের ছোঁয়া নেই বাজেটে
নতুনত্বের ছোঁয়া নেই বাজেটে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চিকিৎসকসহ ১১ জন করোনা আক্রান্ত
রাজশাহীতে চিকিৎসকসহ ১১ জন করোনা আক্রান্ত

খবর

সুস্থগরু চেনার উপায়
সুস্থগরু চেনার উপায়

স্বাস্থ্য

সুনামগঞ্জে উৎসবমুখর পরিবেশে বসুন্ধরা সিমেন্টের শুভ হালখাতা
সুনামগঞ্জে উৎসবমুখর পরিবেশে বসুন্ধরা সিমেন্টের শুভ হালখাতা

নগর জীবন

তুরাগে ভয়ংকর কিশোর গ্যাং আতঙ্ক
তুরাগে ভয়ংকর কিশোর গ্যাং আতঙ্ক

নগর জীবন

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৪০৩ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১৪০৩ টাকা

নগর জীবন