শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫

দ্রুত নির্বাচন চায় দেশের মানুষ

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
দ্রুত নির্বাচন চায় দেশের মানুষ

বাংলাদেশের প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে ছাত্ররাই ছিলেন সামনের কাতারে। ১৯৪৮ সালের ভাষা আন্দোলন শুরু করেছিলেন তাঁরা। ৫২ সালে মাতৃভাষা বাংলার রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি আদায়ে প্রাণ দিয়েছেন ছাত্ররা। বাষট্টির আন্দোলনেও ছাত্রদের ভূমিকা সবচেয়ে এগিয়ে। আর ৬৯-এর গণ আন্দোলনের সময় রাজনৈতিক নেতাদের প্রায় সবাই ছিলেন জেলে। ছাত্র-জনতার লড়াকু ভূমিকার কারণেই দেশবাসীর ক্ষোভ গণ অভ্যুত্থানে পরিণত হয়। স্বৈরাচারী আইউব সরকারের পতন ঘটে। স্বৈরাচারের পতন ঘটালেও সব বিরোধী দলের ওপর অনাস্থা দেখিয়ে ছাত্রনেতারা একটা নতুন রাজনৈতিক মঞ্চ গড়ে তুলতে চাননি। এমনকি স্বৈরাচার এরশাদ পতনের লড়াইয়েও ছাত্রসমাজের বিশাল ভূমিকা থাকার পরেও ছাত্রনেতারা কোনো নতুন রাজনৈতিক দল গড়তে আগ্রহী হননি। অবশ্য ওই দুইবারের জাতীয় রাজনৈতিক পরিস্থিতি ছিল পুরোপুরি ভিন্ন ধরনের। আর ছাত্রসংগঠনগুলো ছিল বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের একনিষ্ঠ সমর্থক। রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর ছাত্রদের আস্থাও সে সময় ছিল অটুট। ছাত্র-জনতার জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সময়ে রাজপথেই ৪০ দিনের কম সময়ে প্রায় এক হাজার (এ পর্যন্ত ৮৩৪ জনের তালিকা পাওয়া গেছে) শহীদ; আহত ছাত্র ও অন্য পেশাজীবীর তালিকাভুক্ত সংখ্যা সাড়ে ১২ হাজার। কিন্তু ওই গণহত্যার বিচারকাজের অগ্রগতি হতাশাজনক। এসব বিশ্লেষণ করে শেখ হাসিনার ফ্যাসিজমের তখতে তাউস পতনের সর্বশেষ লড়াইয়ের নেতারা তরুণ সমাজের নিজস্ব রাজনৈতিক দল গঠনের উদ্যোগ নেন এবং সে সাংবিধানিক অধিকার তাঁদের রয়েছে বলে দেশিবিদেশি রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অভিমত। তাঁরা সারা দেশে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার পর ২৮ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ ভবনের সামনের মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের বিশাল এলাকায় জনসমাবেশ করে জাতীয় নাগরিক পার্টির উদ্বোধন ঘটান। আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ প্রধান নেতাদের অনেকেই ভাষণ দেন সেই সমাবেশে।

বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আমন্ত্রিত সীমিত সংখ্যক কেন্দ্রীয় নেতা এবং জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের কিছু কিছু শহীদ পরিবারের সদস্য এবং আহতদের অনেকের উপস্থিতিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির শুভ আত্মপ্রকাশ ঘটল। পতিত আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসর কিছু রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই এ নতুন দলটিকে স্বাগত জানিয়েছে। অনেকে বলছেন, শহীদদের পরিবার, আহত ব্যক্তিরা বা তাদের স্বজনদের বেশির ভাগই তরুণদের দ্বারা গঠিত নতুন রাজনৈতিক দলের প্রতি যথেষ্ট আগ্রহী নন। তাঁদের ভয় নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্যে বিভক্তি ঘটাতে পারে। তবে বিএনপি শতফুল ফুটতে দেওয়ার মানসিকতায় বিশ্বাসী। এ দলটি ফ্যাসিবাদবিরোধী গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের নিয়েই নির্বাচনের পর সরকার গঠন করতে চায়। বিএনপির পাশাপাশি ফ্যাসিবাদবিরোধী চেতনার আরেকটি দলের আত্মপ্রকাশকে স্বাগত জানাতে তারা মোটেও দেরি করেনি। দেশজুড়ে নিবিড় সাংগঠনিক কাঠামো গড়ে তোলার আগেই সমাবেশের মাধ্যমে জাতীয় নাগরিক পার্টির আত্মপ্রকাশকে বিশাল সাফল্য বলেই মনে করছে বিএনপি। তবে অনেকে বুঝে হোক আর না বুঝেই হোক বিএনপির সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির দূরত্ব সৃষ্টির চেষ্টা করছে। বিএনপি পরিবর্তনের রাজনীতি চায়। দেশে এমন গণতান্ত্রিক বন্দোবস্ত কায়েম করতে চায়, যাতে কোনো দিন ফ্যাসিবাদ মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে না পারে। এ জন্য গণতান্ত্রিক শক্তির লৌহ কঠিন ঐক্যও তারা গড়ে তুলতে চায়। এ জন্য কাদাছোড়াছুড়ি নয়, ঐক্যের লক্ষ্যে কথা বলতে হবে নতুন দল এনসিপির নেতৃত্বদানকারী তরুণ-যুবাসংগঠকদের। তারা এ দেশের খেটে খাওয়া কোটি কোটি মানুষের সামনে একটা নতুন রাজনৈতিক দিগন্ত উন্মোচনে সফল হবেন এমন আশা বিএনপিসহ ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলের।

নতুন দলের অনেক নেতার মধ্যে শীর্ষে রয়েছেন যে নাহিদ ইসলাম, তিনি সুস্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছেন, এ দেশে ভারতপন্থি বা পাকিস্তানপন্থি রাজনীতির ঠাঁই হবে না। দেশের মানুষ সোজাসুজি জানতে চায়, নতুন দলের নেতারা এ বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ কিনা। রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমান এমনটিই চেয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে গণচীনের সহায়তার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেছিলেন।

বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী রাজনীতির বিকাশে ভারতপন্থি ও পাকিস্তানপন্থি রাজনীতিকে আস্তাকুঁড়ে ফেলে দিয়েছিলেন। গণচীন দেশপ্রেমিক রাজনীতিক জিয়ার ওপরে চীনের নিজস্ব রাজনীতি চাপাতে চায়নি, ওই রাজনীতি চাপানোর কোনো সুযোগই ছিল না। চীনা নেতারা বাংলাদেশের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্কের ব্যাপারেই বেশি আগ্রহী ছিলেন, এখনো তা-ই। রাষ্ট্রনায়ক জিয়া তাঁর প্রতিক্ষণের রাজনীতি দিয়ে প্রমাণ করে গেছেন প্রকৃত দেশপ্রেমিক ও প্রকৃত জাতীয়তাবাদী নেতা ছিলেন তিনি এবং সে কারণেই দেশিবিদেশি চক্রান্তকারীরা তাঁকে তাঁর ৪৫ বছর বয়সেই, ১৯৮১ সালেই হত্যা করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে। কিন্তু ষড়যন্ত্রকারী-হত্যাকারীরা রাজনীতিবিদ জিয়ার আদর্শ উচ্ছেদ করতে পারেনি, পারবে না কোনোদিন। তার বড় প্রমাণ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সীমাহীন নির্যাতন-নিপীড়নের পরও জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনৈতিক দল বিএনপি সসম্মানে রাজনীতির মাঠে রয়েছে সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে।

জাতীয় নাগরিক পার্টি জুলাই গণ অভ্যুত্থানের লক্ষ্য অর্জনের চেষ্টায় জানবাজি সংগ্রাম চালাবে, গণমানুষের সার্বিক মুক্তির পক্ষে, গণতন্ত্র ও সুশাসন কায়েমের উদ্দেশ্যে অসামান্য-আত্মত্যাগের আদর্শ ধারণ করবে তাদের হৃদয়ে-মগজে। দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের মহাসমাবেশের সব বক্তাই সে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তাঁদের প্রতিশ্রুতিতে আমাদের আস্থা রয়েছে। তবে তাঁদের কেউ কেউ বিএনপির দ্রুত নির্বাচন দাবিকে যেভাবে বাঁকা চোখে দেখছেন, তা দুর্ভাগ্যজনক। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হলে পতিত স্বৈরাচার সুবিধা পাবে, এমনটি ভাবাও হাস্যকর। বিএনপি নির্বাচনমুখী দল। ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াই-সংগ্রামের কারণে এ দলের নেতা-কর্মীরা অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী। তাঁরা আগামী নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে সরকার গঠন করতে পারবেন অন্য কোনো দলের সহযোগিতা না পেলেও। জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগঠনিক শক্তির আয়োজন তেমন শক্তিশালী নয় এখন অবধি।

তাদের সামনে প্রধান কাজ জুলাই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র প্রকাশ ও রাষ্ট্রীয়ভাবে তার স্বীকৃতি অর্জন। পাশাপাশি তাদের আসল সংগ্রাম সারা দেশে গণমানুষের মধ্যে সাংগঠনিক ক্ষমতা প্রদর্শন করে গণমানুষের ভোট আদায়ের শক্তিশালী কৌশল প্রদর্শন ও তা বাস্তবায়ন। বিএনপি নয়া দলটিকে স্বাগত জানিয়েছে শুরুতেই। সম্ভাবনা আছে, বিএনপির সঙ্গে নতুন পার্টির নেতাদের নির্বাচনি জোট করার। একাত্তরের ভূমিকা নিয়ে বিতর্কিত ধর্মাশ্রয়ী রাজনৈতিক দলটির সমর্থক নেতা-কর্মী জাতীয় নাগরিক পার্টির মধ্যে আছে বলে মুক্তিযুদ্ধ সপক্ষের রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের দৃঢ় বিশ্বাস। তাঁরা এটা প্রকাশ্যেই বলে বেড়াচ্ছেন। কিন্তু নতুন দলটির নেতারা তা মানতে নারাজ। পুরোনো সেই বিশেষ দলটি এখন বিএনপির সামনে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে তাতে সাফল্যের আশঙ্কা ১০ শতাংশও নেই।

তবে দেশবাসী চায় নাগরিক পার্টি সংবিধান পাল্টানোর অযৌক্তিক বক্তব্য প্রত্যাহার করে সংস্কারের দাবি তুলুক। কারণ পতিত শেখ হাসিনা কোনো সংবিধান অনুসরণ করে চরম নিষ্ঠুরতার রাজনীতি, গণহত্যাযজ্ঞ চালানো, গুম-খুন বা রাজপথে গুলি করে হাজার হাজার মানুষকে পঙ্গু বানানো বা চল্লিশ লাখ কোটি টাকা লুণ্ঠন চালাননি। তিনি সবকিছু করেছেন তার মূর্খামি, (সাইকোপ্যাথ হওয়া) আর কর্তৃত্ববাদী আচরণের পৈতৃক উত্তরাধিকার ফলানোর অপচেষ্টায়। তাই ফ্যাসিবাদের অপকর্মের দোহাই দিয়ে সংবিধান পাল্টানোর যৌক্তিকতা নেই। সংস্কার করাটাই দেশবাসী সমর্থন করবেন। আর নাগরিক পার্টির নেতারা মুক্তিযুদ্ধ এবং জাতীয় নেতাদের অবজ্ঞা করার মতো আত্মঘাতী বোকামি যেন না করেন। তাদের কাছে মানুষ সুস্থ রাজনীতি আশা করে।

    লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
ফের সড়ক অবরোধ
ফের সড়ক অবরোধ
নির্বাচনের ডেডলাইন
নির্বাচনের ডেডলাইন
পবিত্র জুমার দিনের ইবাদতের ফজিলত
পবিত্র জুমার দিনের ইবাদতের ফজিলত
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
শঙ্কা জলজটের
শঙ্কা জলজটের
শিল্পায়ন
শিল্পায়ন
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
যানজটে অচল ঢাকা
যানজটে অচল ঢাকা
শিল্পে গ্যাসের দাম
শিল্পে গ্যাসের দাম
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা
বিশ্বের অদৃশ্য হাইড্রোজেন মেঘ উন্মোচন করলেন বিজ্ঞানীরা

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা
নদীতে মৎস্য দপ্তরের অভিযানে হামলার ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
মহাখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক
দুর্ঘটনায় ছাদ উড়ে গেল বাসের, তবুও থামলেন না চালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শনিবার থেকে গুলশান এলাকায় বন্ধ হচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত
আন্তঃবাহিনী আযান ও ক্বিরাত প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর সমাপনী অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ
বাঘাইছড়ি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অক্সিজেনের অভাবে শিশু মৃত্যুর অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
দেশপ্রেম ছাড়া কোনো জাতি টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু
রিকশাসহ নালায় পড়ে তলিয়ে গেল শিশু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল
শরীয়তপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা
বরিশালে যুবককে হত্যার ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক
ট্রাক উল্টে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট, ৮ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার
বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে দুই রোহিঙ্গা শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু
চুরির অপবাদে শরীরে আগুন দেওয়া যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক
উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় বাবা খুনের মামলায় গ্রেফতার যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি
রৌমারীতে বড়াইবাড়ি দিবসকে জাতীয় স্বীকৃতির দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব
কুয়াকাটায় জলকেলি উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজার-মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাক চালু
কক্সবাজার-মহেশখালী নৌপথে সি-ট্রাক চালু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য সংস্কার প্রয়োজন: গোলাম পরওয়ার
নির্বাচনের জন্য সংস্কার প্রয়োজন: গোলাম পরওয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে আউটসোর্সিং কর্মচারী ঐক্য পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল
বরিশালে আউটসোর্সিং কর্মচারী ঐক্য পরিষদের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোরের অগ্নিকাণ্ডে ৫০ হাজার মুরগিসহ মেশিনারীজ ভস্মীভূত
যশোরের অগ্নিকাণ্ডে ৫০ হাজার মুরগিসহ মেশিনারীজ ভস্মীভূত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জ-বিক্রমপুর সমিতির নতুন আহ্বায়ক কমিটি
মুন্সিগঞ্জ-বিক্রমপুর সমিতির নতুন আহ্বায়ক কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে
রংপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে রংপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও
সন্তানের বিশাল ‘বাহিনী’ বানাতে চান ইলন মাস্ক, শুক্রাণু পাঠালেন জাপানি নারীকেও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা
ফু-ওয়াংয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও তার দুই মেয়ের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক
ইয়েমেনের তেল বন্দরে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৩৮, আহত শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক
উড়ে গেল বাসের ছাদ, তবু ১০ কিলোমিটার চালিয়ে গেলেন চালক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা
আন্দোলনে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সমর্থন ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করলেন শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শুক্রবার কাফনের কাপড় বেঁধে গণমিছিল করবে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ
এক মাসে উদ্ধার ২৫১ মোবাইল ফোন মালিকদের ফিরিয়ে দিল পুলিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ এপ্রিল)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক
লন্ডনে ৫০০ বছরের প্রাচীন ওক গাছ কেটে ফেলা নিয়ে বিতর্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল
কাফনের কাপড় পরে কারিগরি শিক্ষার্থীদের গণমিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে ম্যানইউর মহাকাব্যিক প্রত্যাবর্তন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালেবানকে নিষিদ্ধ ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর’ তালিকা থেকে বাদ দিল রাশিয়া
তালেবানকে নিষিদ্ধ ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর’ তালিকা থেকে বাদ দিল রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের নাটাই যাদের হাতে
ভোটের নাটাই যাদের হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে
কী হচ্ছে ভারতের মুর্শিদাবাদে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি
ঘোলাটে হচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ
বেনজীরের বিরুদ্ধে বোট ক্লাবের ৩২ কোটি টাকা লোপাটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল
অর্থনীতিতে চমক দেখাবে বে-টার্মিনাল

পেছনের পৃষ্ঠা

যেভাবে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার পাকিস্তানে
যেভাবে রূপালী ব্যাংকের শেয়ার পাকিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র
ছয় মাসে কী সংস্কার হলো প্রশ্ন দেবপ্রিয়র

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই
সংঘাত নয়, সমঝোতা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্রদল-এনসিপি সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ
জর্ডান ও ইন্দোনেশিয়ার সামনে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা
ঢাকাই চলচ্চিত্রের প্রতিবাদী নায়করা

শোবিজ

তিন দেশে চলছে চিকিৎসা
তিন দেশে চলছে চিকিৎসা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ
বিশ্ব ঐতিহ্যের ষাটগম্বুজ মসজিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা
স্কুলছাত্রীকে হাত পা ভেঙে ও মুখে বালু ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনি এমডির রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক

সম্পাদকীয়

ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী
ট্রেন্ডিংয়ে তটিনী

শোবিজ

ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের
ব্যারিস্টার সারোয়ারের বক্তব্যের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা পুলিশের

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে
চীনের উপহারের হাসপাতাল হবে তিস্তাপাড়ে

নগর জীবন

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জাভেদ

শোবিজ

হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন
হাঙ্গেরির গ্র্যান্ড মাস্টারকে হারালেন তাহসিন

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বলল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাফার ‘যদি আমার হও’
সাফার ‘যদি আমার হও’

শোবিজ

অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড
অস্কার ঘিরে ইস্টবেঙ্গলে লঙ্কাকাণ্ড

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট
চট্টগ্রামে সোলসের কনসার্ট

শোবিজ

অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা
অপেক্ষায় থাকলেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক

সাহিত্য

সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে
সরকার কি গোপন পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ
কাজটি করে তৃপ্তি পাই কি না সেটাই আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ

শোবিজ