শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৬, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর, ২০২৫

বিশেষ লেখা

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

ব্যবসায়ীদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। তারা হতাশ, বিক্ষুব্ধ। লাগামহীন ডলারের দর সহনীয় হয়নি। উচ্চ সুদের হার কমেনি। পতনে পতনে জেরবার পুঁজিবাজার। রেকর্ড মাত্রায় পৌঁছেছে মূল্যস্ফীতি। ব্যবসা-উদ্যোগের জন্য চাইলেই পাওয়া যাচ্ছে না ঋণ। স্থবির বিনিয়োগ-কর্মসংস্থান। আসছে না শিল্পের কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি। বেচাবিক্রিতে মন্দা। একে একে বন্ধ হচ্ছে ব্যবসা-শিল্প-কারখানা। খুন-খারাবি-মব থামেনি। ফেরেনি নিরাপত্তা। চাকরি হারাচ্ছেন শ্রমিকরা। বাড়ছে বেকারত্ব। বকেয়া পড়ছে বেতন-ভাতা। রপ্তানিও কমছে।

ধাক্কা লাগছে রাজস্বে। এক রেমিট্যান্স ছাড়া প্রায় সব সূচকই ভঙ্গুর অবস্থায়। বলা যায়, অনেকটা পিচ্ছিল পথেই চলছে দেশের অর্থনীতি। ব্যবসায়ীদের ভেতরে রক্তক্ষরণ। দেশের শীর্ষ গ্রুপ ও স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের মধ্যে জীবনেও যাঁদের কখনোই খেলাপির রেকর্ড নেই, তাঁদের কপালেও আজ ঋণখেলাপির তিলক। ছোট-বড় সব স্তরের শিল্প গ্রুপগুলো টিকে থাকার লড়াই করছে। চাকা যেন আর চলছে না! এমনই চিত্র এখন দেশের অর্থনীতিতে। অর্থ মন্ত্রণালয়, কেন্দ্রীয় ব্যাংক, এনবিআরসহ বিভিন্ন সূত্রের তথ্য পর্যালোচনা করে এমন চিত্র পাওয়া যায়।

অন্তর্বর্তী সরকার প্রায় ১৪ মাস পার করল। ব্যবসায়ীরা এই সরকারের কাছ থেকে এখনো এমন কোনো আশা-জাগানিয়া বার্তা পাননি। সরকারের পক্ষ থেকে এমন কোনো পরিবেশ তৈরি করা সম্ভব হয়নি, যার ফলে তাঁরা মনে করতে পারেন যে তাঁরা সন্তুষ্ট, খুশি, তৃপ্ত। বরং কখনো কখনো তাদের টুঁটি চেপে ধরার মতো অবস্থাও তৈরি হয়েছে। আগের সরকারের স্বৈরাচারী মনোভাব, ঘুষ-দুর্নীতি, ভুল নীতির কারণে যেমন একটি পরিবর্তনের প্রত্যাশা জেগেছিল; গণ-অভ্যুত্থানে অনেক ত্যাগের পর যে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিল, তাদের সময়ও পরিস্থিতি অনেকটা এমনই।

ব্যবসায়ীরা প্রায়ই বলে আসছেন, তারা রীতিমতো সরকারের বিমাতাসুলভ আচরণের শিকার। গত ১৪ মাসে এমন কোনো ফোরাম বা সম্মেলনের কথা শোনা যায়নি, যার মাধ্যমে দেশের ব্যবসায়ীসমাজকে ডেকে সরকার তাদের সমস্যা, সংকট ও চ্যালেঞ্জের কথা শুনবে। প্রধান উপদেষ্টা দূরের কথা; অর্থ, বাণিজ্য, পরিকল্পনা, কৃষি, খাদ্য কিংবা শিল্প খাতের সঙ্গে জড়িত কোনো উপদেষ্টাও বড় পরিসরে দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তাদের কষ্টের কথাগুলো শুনতে চাননি। দীর্ঘদিনের সমস্যা নিয়ে সবাই রাজপথে নামলেও দেশের অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্য যাঁদের হাতে, তাঁরা অনেকটা বিপন্ন হয়েও নিজেদের দাবি আদায়ে রাজপথে নামেননি। সরকারের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কারো পথ আগলে ধরেননি। বলেননি- আমাদের দাবি না মানলে লাগাতার ধর্মঘট-আন্দোলন।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরকারের শীর্ষ মহলের একটি আহবানই তাঁদের মনোবল চাঙ্গা করতে পারত। একটু আশ্বাসের বার্তাও কয়েক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ক্ষেত্র তৈরি করতে পারত। পাশে ডেকে বলার মতো সরকারের পক্ষ থেকে এমন কারো আহবান আসেনি। ফলে তারা হতাশায় শেষ পর্যন্ত একটি রাজনৈতিক সরকারের অপেক্ষায় বসে আছেন। তাঁরা যে কী অবর্ণনীয় সংকট ও প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলা করে পণ্য ও সেবার উৎপাদন অব্যাহত রেখে চলেছেন, দেশের সাপ্লাই চেইনে অবিরাম পণ্য ও সেবার সরবরাহ নিশ্চিত করে রেখেছেন, তার পেছনে কষ্টের গল্প কেউ জানে না- না সরকার, না লাইন মিনিস্ট্রি।

সময়ের সবচেয়ে সংকটময় পরিস্থিতি পার করছে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি। বিশ্বব্যাংকও বলছে, ব্যবসায় এখন মন্দার ছায়া। উদ্যোগে ভাটা। একের পর এক কারখানা বন্ধের নোটিশে প্রতিদিনই চাকরি হারাচ্ছেন হাজারো কর্মী। এক রেমিট্যান্স ছাড়া তেমন কোনো সূচকই সরকারের অনুকূলে নেই। রপ্তানি খাতও ভালো ছিল। কিন্তু ট্রাম্প প্রশাসনের বাড়তি শুল্কের কারণে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। বলা হচ্ছে, বাড়তি শুল্ক হলেও তা তৈরি করবে অপার সম্ভাবনা। চীন-ভারতের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে বিনিয়োগে হুমড়ি খেয়ে পড়বেন। না, সেই আলামত এখনো দেখা যায়নি। বড় কোনো প্রতিষ্ঠান এখনো চীন-ভারত থেকে তাদের বিনিয়োগ উঠিয়ে নিয়ে বাংলাদেশে বসানো শুরু করেছে, এমন তথ্য নেই।

উল্টো গত আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে আগের বছরের চেয়ে কম রপ্তানি আয়ের ঘটনা ঘটেছে। আগস্টে ৩ শতাংশ এবং সেপ্টেম্বরে ৪.৬১ শতাংশ রপ্তানি আয় এসেছে, যা গত বছরের একই সময়ের চেয়ে কম। এটা মাত্র দুই মাসের তথ্য হলেও বড় কোনো অঘটন নয়। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে, এটা কি তাহলে সামনে আরো প্রকট হতে পারে? কেন রপ্তানি কমে যাবে? এককথায় বললে উত্তর হচ্ছে, চ্যালেঞ্জ আছে। চ্যালেঞ্জটা কী? আসলে আগের শুল্কর সঙ্গে নতুন করে আরো ২০ শতাংশ শুল্ক দিয়ে পণ্য যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে। এতে ভোক্তা পর্যায়ে পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে। ফলে ভোক্তারাও তাদের ভোগ ব্যয় কমিয়ে দিচ্ছে। স্বাভাবিকভাবেই তারা বেশি দাম দিয়ে প্রয়োজনের বাইরে বেশি পণ্য কিনবে না। তাদের কেনাকাটা সংকুচিত হলে বাজারে পণ্যের চাহিদায় নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। আগস্ট-সেপ্টেম্বরের পরের মাসগুলোতে যদি নেতিবাচক ধারা অব্যাহত থাকে, তাহলে চিন্তার বিষয়। তখন ধরে নিতে হবে যে ভোগ ব্যয় কমাচ্ছে মার্কিন খুচরা ক্রেতারা। এখনো সবাই আশা করে, এমন কোনো চিত্র সামনে দেখতে হবে না!

অর্থনীতির অন্য প্রধান প্রধান সূচকও অনেকটাই নেতিবাচক। পুঁজিবাজার বলতে গেলে তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। আগের সরকারের সময়ের ‘দরবেশের’ থাবা এখন নেই, কিন্তু বাজারে ঠিকই কারসাজি চক্র বহাল তবিয়তে রয়েছে। ওই চক্রের সিন্ডিকেটে বাজার পতনে পতনে জেরবার এবং বাজার থেকে প্রায় লাখ কোটি টাকা হাওয়া হয়ে গেলেও এই বাজার টেনে তুলে ধরার উদ্যোগ নেই। সরকার এদিকে বলতে গেলে কোনো নজরই দেয়নি। একটি বাজার যদি ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ের মতো শুধুই নিচের দিকেই যেতে থাকে, তাহলে জনমনে অন্তর্বর্তী সরকারকে নিজের মনে করার কোনো কারণ থাকে না। তখন আগের সরকারের সঙ্গে তুলনা অবধারিতভাবেই চলে আসে। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেষ ভরসাস্থল পুঁজিবাজার এখন শুধুই হতাশার আরেক নাম।

ব্যাংক খাত আগের সরকার প্রায় শেষ করে দিয়ে গেছে বলে অভিযোগের অন্ত নেই। কয়েকটি ব্যাংক প্রায় লুটে নেওয়া হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার এসে এদিকে বিশেষ নজর দেয়। দখল ও লুটপাট কিছুটা ঠেকানো সম্ভব হলেও এখনো পুরো আস্থা ফেরেনি। অনেক ব্যাংকে মানুষ টাকা রেখে এখনো রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছে। নিজের জমানো টাকাও চাওয়ামাত্র তুলতে পারছে না। এখন পাঁচটি ব্যাংক মার্জার করে একটি ব্যাংকে রূপান্তরের প্রক্রিয়া চলছে। ওই সব দুর্বল ব্যাংকের মালিক ও শেয়ারহোল্ডাররা হা-হুতাশ করছেন, কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক মার্জারের ব্যাপারে শক্ত অবস্থানে। এতেই পাঁচ ব্যাংক মিলে এক ব্যাংকে রূপান্তর হতে যাওয়া ব্যাংকটি সবল ব্যাংকে পরিণত হবে, তা এখনই নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না।

ব্যাংক খাতে সংস্কারের উদ্যোগে কতটা সুফল এসেছে, তা নিয়ে হয়তো বিতর্ক করবেন কেউ কেউ। কিন্তু আইএমএফের শর্তে ছয় মাসের ঋণখেলাপির নীতিতে পরিবর্তন আনার কারণে একলাফে খেলাপি ঋণের চিত্র আকাশে উঠে গেছে! সর্বশেষ তথ্যে খেলাপি ঋণের অঙ্ক ছাড়িয়েছে ছয় লাখ ৬৭ হাজার কোটি টাকা বা মোট ঋণের ৩৩ শতাংশ। বছরের পর বছর রাজনৈতিক প্রভাবশালী গোষ্ঠী ব্যাংক থেকে লাখ লাখ কোটি টাকা ঋণ তুললেও সেগুলোকে ইচ্ছাকৃতভাবে খেলাপি দেখানো হয়নি। এটিই এখন বের হচ্ছে। ২০২৫ সালের জুন শেষে মোট ব্যাংকঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৪৪ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকা। মাত্র তিন মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে দুই লাখ ৪৬ হাজার ৭৮১ কোটি টাকা। এক বছরের ব্যবধানে এই ঋণের পরিমাণ বেড়েছে চার লাখ ৫৫ হাজার ৭২৪ কোটি টাকা। ২০২৪ সালের জুনে খেলাপি ঋণের অঙ্ক ছিল দুই লাখ ১১ হাজার ৩৯১ কোটি টাকা। মাত্র এক বছরের মধ্যে খেলাপির পরিমাণ তিন গুণ বেড়েছে। এতে সৎ উদ্যোক্তারা পড়েছেন বিপাকে। যাঁদের দীর্ঘ ব্যাবসায়িক জীবনে কখনো খেলাপি হওয়ার রেকর্ড নেই, সময়ের ফেরে তাঁরাও হয়েছেন ঋণখেলাপি। এর ফলে তারা চলমান শিল্প চালিয়ে নিতেও সংকটের মধ্যে পড়েছেন। অথচ তাঁরা একেবারে অচল হয়ে পড়লে পুরো অর্থনীতিতে এর ধাক্কা লাগবে। বন্ধ হবে উৎপাদন। চাকরি হারাবেন বহু শ্রমিক। বাড়বে অসন্তোষ। সরকার হারাবে রাজস্ব।

মূল্যস্ফীতি ঠেকানোর কৌশল হিসেবে উচ্চ সুদের হার ধরে রাখছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ব্যবসায়ীদের অব্যাহত দাবির মধ্যে তা না কমানোর ফলে বিনিয়োগে স্থবিরতা চলছে। প্রায় ১৬ শতাংশ সুদ দিয়ে কেউ ব্যবসা খুলতে সাহস পাচ্ছেন না। উল্টো বন্ধ হচ্ছে কারখানা। বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি নাজুক অবস্থায় পৌঁছেছে। গত আগস্ট মাসে দেশের বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি নেমে এসেছে ২২ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে। ওই মাসে এই প্রবৃদ্ধি কমে দাঁড়িয়েছে ৬.৩৫ শতাংশে, যা গত জুলাইয়ে ছিল ৬.৫২ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০০৩ সালের পর এটাই সবচেয়ে কম ঋণ প্রবৃদ্ধি।

ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তারা সব ভয়ভীতি, আশঙ্কা ও সংশয় দূর করে নির্বাচন হবে- সরকারের এই আশ্বাসেই অবিচল। তারা আশা করতে চান যে একটি সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ ভোট হবে। এতে জনগণের ভোটে একটি রাজনৈতিক দলের সরকার হবে। অন্তর্বর্তী সরকারও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের কৃতিত্ব নিয়ে জনগণের সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে। এর ফলে দেশে আইন-শৃঙ্খলায় আস্থা ফিরবে। ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরাও তাদের ব্যবসা-উদ্যোগে পূর্ণোদ্যমে ফিরবেন। এখন সেদিকেই চেয়ে আছেন তারা।

সৌজন্যে - কালের কণ্ঠ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা
বিনিয়োগের পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগের পরিবেশ প্রয়োজন
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
অক্টোবরের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৮.৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
অক্টোবরের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৮.৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৬ টাকা বাড়ল
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে ৬ টাকা বাড়ল
‘পাঁচ একীভূত ব্যাংকের’ বিনিয়োগকরীদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করছে সরকার
‘পাঁচ একীভূত ব্যাংকের’ বিনিয়োগকরীদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করছে সরকার
এপ্রিল–জুন প্রান্তিকে এফডিআই কমেছে ৬১ শতাংশ
এপ্রিল–জুন প্রান্তিকে এফডিআই কমেছে ৬১ শতাংশ
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচক বেড়ে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
১১ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ১২ হাজার ২৪ কোটি টাকা
১১ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ১২ হাজার ২৪ কোটি টাকা
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সর্বশেষ খবর
দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য
দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড
বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন
রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২
নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক

৩৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু
বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়
বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন
বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান
শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা
মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ শিকারের দায়ে ৪৫ জেলে আটক, কারেন্ট জাল জব্দ
চাঁদপুরে মা ইলিশ শিকারের দায়ে ৪৫ জেলে আটক, কারেন্ট জাল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিশুকে যৌন হয়রানির অভিযোগে একজন গ্রেফতার
শিশুকে যৌন হয়রানির অভিযোগে একজন গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে দালাল চক্রের ১৪ সদস্য আটক
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে দালাল চক্রের ১৪ সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগের পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগের পরিবেশ প্রয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন