শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৩২, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ

মামলা-হামলাসহ নানা রকম হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে ব্যবসায়ীরা দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগে আস্থার সংকটে ভুগছেন। নতুন করে বিনিয়োগ হবে কি, এখন তাঁদের পুঁজি ধরে রাখাই কঠিন হয়ে যাচ্ছে। দেশের ব্যবসায়ীমহল, উদ্যোক্তা ও অভিজ্ঞজনদের সঙ্গে কথা বলে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। এমন পরিস্থিতিতে ক্রমে স্থবির হয়ে পড়ছে উৎপাদনমুখী শিল্পের চাকা।

৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর একের পর এক মামলা, কারখানা ভাঙচুর, দখল, অগ্নিসংযোগ ও শ্রমিক অসন্তোষের ঘটনায় ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি হয়েছিল। সেই সময় ব্যবসায়ীদের একটি অংশ দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়। তাঁদের বেশির ভাগই এখনো ফেরেননি। তাঁদের শিল্প-কারখানাগুলো যেমন ঝিমিয়ে পড়ছে, তেমি কর্মীরাও ধুঁকছেন অর্থসংকটসহ নানা সমস্যায়।

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় নতুন করে ব্যবসায়ীদের কেউ দেশ ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন, যা অর্থনীতির জন্য অশনিসংকেত।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, অস্থিরতার প্রাথমিক ধাক্কা সামলে বেসরকারি খাত ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন ফিকে হতে চলেছে। মামলা-হয়রানিতে বিপর্যস্ত বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের মধ্যে নতুন করে রাজনৈতিক অস্থিরতার উদ্বেগের ছায়া নেমে এসেছে। সরকারের ইতিবাচক পদক্ষেপের প্রতিশ্রুতির পরও ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের একটি বড় অংশ এখনো স্বস্তিতে নেই, যা বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের চাকাকে পেছনের দিকে ঠেলে দিচ্ছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা স্বীকার করছেন, যতক্ষণ না সরকার এই খাতকে আস্থায় নিয়ে একটি হয়রানিমুক্ত, নিরাপদ ব্যবসার পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে, ততক্ষণ অর্থনীতির চাকায় আশানুরূপ গতি ফেরানো সম্ভব নয়।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বেসরকারি খাতের অবস্থার কোনো পরিবর্তন হবে না। বেসরকারি খাতের পরিস্থিতি ভালো করতে গেলে বিনিয়োগ করতে হবে। শুধু টাকা থাকলে বিনিয়োগ হয় না। বিনিয়োগের জন্য পরিবেশ লাগে এবং স্থিতিশীল পরিস্থিতির প্রয়োজন হয়।

এমনিতেও আর্থিক খাতের অবস্থা ভালো নয়। আগের চেয়ে আরো খারাপ হয়েছে। যত দিন পর্যন্ত অবাধ, সুষুম ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার আসবে না, তত দিন পর্যন্ত বেসরকারি খাতে উন্নতি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।’

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের (বিআইআইএস) গবেষণা পরিচালক ড. মাহফুজ কবির বলেন, ‘ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মামলা-হয়রানিতে অনেকেই বিনিয়োগে নিরুৎসাহ হচ্ছেন, কেউ কেউ দেশ ছাড়ছেন। বিজিএমইএ, বিকেএমইএর তথ্য মতে, শতাধিক কারখানা এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। এর বাইরেও অনেক কারখানায় কর্মী ছাঁটাইয়ের খবর আমরা শুনেছি। সরকারের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও ব্যবসায়ীরা পুরোপুরি আস্থায় ফিরতে পারেননি। আস্থার সংকট দূর করা এখন জরুরি।’

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি আশরাফ আহমেদ বলেন, ‘একটি নির্দিষ্ট বছরের বিনিয়োগ সাধারণত পরবর্তী কয়েক বছরের জন্য প্রবৃদ্ধিকে প্রভাবিত করে। ২০২৫ সালে কম বিনিয়োগ অদূর ভবিষ্যতে প্রবৃদ্ধির গতিপথকে কমিয়ে দিতে পারে। বেকারত্ব ও দারিদ্র্যের আরো বৃদ্ধি রোধ করতে প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার চ্যালেঞ্জগুলো দ্রুত কাটিয়ে উঠতে হবে। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখা গুরুত্বপূর্ণ হলেও বাংলাদেশের মতো অর্থনীতির জন্য দারিদ্র্য দূরীকরণে কর্মসংস্থানের ন্যূনতম স্তরের হলেও প্রবৃদ্ধি প্রয়োজন। স্থিতিশীলতা না থাকলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি পুনরুজ্জীবিত করার জন্য প্রয়োজনীয় স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ গ্রহণ করা সম্ভব না-ও হতে পারে।’

যখন শিল্পের উঠানে আগুন : আগস্টের প্রথম সপ্তাহ থেকেই দেশের বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলে, বিশেষ করে গাজীপুর, আশুলিয়া, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে তৈরি পোশাক (আরএমজি) খাতসহ বিভিন্ন কারখানায় ছড়িয়ে পড়ে চরম অস্থিরতা। আকস্মিক শ্রমিক বিক্ষোভ, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় শত শত কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়। বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) তথ্য মতে, আগস্টের সহিংসতায় চার শতাধিক কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যার মধ্যে বেশ কয়েকটি কারখানায় উৎপাদন অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছেন মালিকরা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমার ৩০ বছরের ব্যাবসায়িক জীবনে এমন দুঃস্বপ্নের মুখোমুখি হইনি। দিনের পর দিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কারখানা পাহারা দিয়েছি। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। একদল উচ্ছৃঙ্খল জনতা কারখানায় ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর চালায় এবং আগুন ধরিয়ে দেয়।’ এই সহিংসতা শুধু আর্থিক ক্ষতিই করেনি, মালিক ও শ্রমিকদের মধ্যে তৈরি করেছে এক গভীর অবিশ্বাস ও ভয়ের প্রাচীর।

জানতে চাইলে বিজিএমইএর সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বলেন, ‘রাজনৈতিক কারণে কিছু কারখানা মলিক দেশ ছেড়ে চলে গেছেন। এতে তাঁদের ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষতি হচ্ছে। আবার কিছু ব্যবসায়ীকে মিথ্যা মামলায় জড়ানো হচ্ছে, যা খুবই দুঃখজনক। আমরা বিজিএমইএ থেকে উদ্যোগ নিয়েছি, আমাদের সদস্যদের যাতে মিথ্যা মামলায় হয়রানি করা না হয় সে ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, কারখানার নিরাপত্তা, ব্যাংকের উচ্চ সুদ হার, জ্বালানি সংকট—এসব বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আমরা সরকারকে বারবার বলে আসছি। এগুলো তাড়াতাড়ি নিষ্পতি না হলে অর্থনীতিতে বেসরকারি খাতের অবদান প্রত্যাশিত গতিতে বাড়বে না।’

বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সাবেক মহাপরিচালক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. মুস্তফা কে মুজেরি বলেন, ‘একটি দেশের বেসরকারি খাতের অবস্থা কী রকম, তার কিছু নির্দেশক থাকে, যেটা দিয়ে বোঝা যায় দেশের বেসরকারি খাতের অবস্থা। বিনিয়োগ হচ্ছে না। ব্যাংকঋণের চাহিদা বাড়ছে না। ঋণ প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে, ২২ বছরের ইতিহসে যা সর্বনিম্ন। কঁচামালের আমদানিও কমে গেছে। নতুন করে বিনিয়োগ হচ্ছে না। আগে যে কারখানাগুলো ছিল সেগুলোর মধ্যেও কিছু বন্ধ হয়ে গেছে। সব মিলিয়ে বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষণ নেই। নির্বাচিত সরকার না এলে ব্যবসায়ীদের আস্থা ফেরানো কঠিন হবে। ’

মামলার খড়্গ ও দেশত্যাগের হিড়িক : অস্থিরতার পর থেকেই অনেক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগে মামলা করা হয়। এর মধ্যে যেমন রয়েছে শ্রমিকদের উসকানি দেওয়ার অভিযোগ, তেমনই রয়েছে পূর্ববর্তী সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার অভিযোগে হয়রানিমূলক মামলা। এই মামলাগুলোর একটি বড় অংশ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সফিকুল ইসলাম খান সবুজ বলেন, জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে কিছু অসাধুচক্র মামলা বাণিজ্য শুরু করে। তার ধারাবাহিকতায় তারা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে বিভিন্ন ব্যাবসায়িক গোষ্ঠী বা ব্যাবসায়িক ব্যক্তিকে হয়রানি করতে মামলা করে। অথচ ব্যবসায়ীরা দেশের অর্থনীতিকে টিকিয়ে রেখেছেন। দেশের অর্থনীতির সমৃদ্ধির স্বার্থে যাঁদের বিরুদ্ধে কোনো নির্দিষ্ট অভিযোগ নেই।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী নাহিদুল ইসলাম বলেন, যে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা যত শক্তিশালী সেই দেশের জীবনযাত্রার মান তত ভালো। কিন্তু স্বার্থান্বেষী মহল দেশের অর্থনীতির চাকা আটকে দিতে টার্গেট করে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মামলা দিয়েছে, যা দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধের জন্য অন্যতম বাধা। তাই সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া যেসব ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, তাঁদের বাদ দেওয়া হোক।

বিনিয়োগে স্থবিরতা ও কর্মসংস্থানে অশনিসংকেত : ব্যবসায়ীদের মধ্যে বিরাজমান এই আতঙ্ক ও অনিশ্চয়তা সরাসরি প্রভাব ফেলছে নতুন বিনিয়োগের ক্ষেত্রে। এর সরাসরি প্রভাব পড়ছে কর্মসংস্থানের ওপর।

বেকারত্ব : দেশে বেকারত্ব আরো বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে বেকারত্বের হার বেড়ে ৪.৬৩ শতাংশে পৌঁছেছে। বর্তমানে দেশে বেকারের সংখ্যা ২৭ লাখ ৩০ হাজার। গতকাল বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত ত্রৈমাসিক শ্রমশক্তি জরিপে এই তথ্য উঠে এসেছে।

বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবৃদ্ধি : শুধু বিদেশি বিনিয়োগ নয়, দেশীয় বিনিয়োগও তেমন বাড়ছে না। বিনিয়োগ পরিস্থিতি উন্নতি না হওয়ায় বেসরকারি খাতের ঋণপ্রবৃদ্ধি তেমন বাড়ছে না। গত জুলাইয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬.৫২ শতাংশ। আগের মাস জুনে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৬.৪৯ শতাংশ। জুনের তুলনায় জুলাইয়ে সামান্য কিছুটা প্রবৃদ্ধি বেড়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানির জন্য খোলা এলসি কমেছে ২৫ শতাংশ। একই সঙ্গে কমেছে এলসি নিষ্পত্তিও।

জিডিপি প্রবৃদ্ধি : ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সাময়িক হিসাবে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৩.৯৭ শতাংশ। তার আগের বছর প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৪.২২ শতাংশ। শুধু জিডিপি প্রবৃদ্ধি নয়; সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগও কমেছে। বিদায়ি অর্থবছরে জিডিপির ২২.৪৮ শতাংশ বেসরকারি বিনিয়োগ হয়। তার আগের অর্থবছর যা ছিল ২৩.৫১ শতাংশ। বিশ্লেষকরা মনে করেন, এটিও ব্যবসা মন্দারই ফল।

সরকারের পদক্ষেপ ও ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশা : বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ব্যবসায়ীদের আস্থা ফেরাতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে ব্যবসায়ীদের সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে।

সম্প্রতি বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ব্যবসায়ী নেতারা তাঁদের উদ্বেগের কথা তুলে ধরেন এবং একটি হয়রানিমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবি জানান। তবে ব্যবসায়ীরা মনে করেন, শুধু প্রতিশ্রুতি যথেষ্ট নয়, এর দৃশ্যমান বাস্তবায়ন প্রয়োজন। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সব ধরনের হয়রানিমূলক মামলা দ্রুত প্রত্যাহার করে ব্যবসায়ীদের নির্বিঘ্নে ব্যবসা করার সুযোগ দিতে হবে। কারখানা ও ব্যবসায়ীদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ঘন ঘন নীতি পরিবর্তন থেকে বিরত থেকে একটি দীর্ঘমেয়াদি ও অনুমানযোগ্য নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে, যা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা তৈরি করবে। সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর নিয়মিত সংলাপের মাধ্যমে উদ্ভূত সমস্যাগুলো দ্রুত সমাধান করতে হবে।

অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর পথ : সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘মামলা-হয়রানির কারণে উদ্যোক্তাদের মধ্যে ভয় ও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। তাঁরা বড় কোনো উদ্যোগ নিচ্ছেন না। স্থানীয় উৎপাদকরা অনেকেই কারখানা সম্প্রসারণ স্থগিত রেখেছেন। তাই অর্থনীতির পুনরুদ্ধার যে গতি পাওয়ার কথা ছিল, তা আসছে না। বেসরকারি খাত ছাড়া প্রবৃদ্ধি হবে না।’

বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি বেসরকারি খাত। এই খাতকে পাশ কাটিয়ে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, সরকারের প্রধান কাজ হবে অবিলম্বে ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনা।

ড. মাহফুজ কবীর বলেন, ‘এই মুহূর্তে অর্থনীতির সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো আস্থা পুনরুদ্ধার করা। সরকারকে তার কাজের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে যে তারা একটি ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরি করতে বদ্ধপরিকর। ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা ও সম্মানের সঙ্গে ব্যবসা করার সুযোগ দিতে পারলেই বেসরকারি খাত ঘুরে দাঁড়াতে পারবে এবং অর্থনীতির চাকায় পুনরায় গতি সঞ্চার হবে।’

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
অন্তর্বর্তী সরকারের ইতিবাচক পদক্ষেপেও সুফল মিলছে না : তাসকীন আহমেদ
অন্তর্বর্তী সরকারের ইতিবাচক পদক্ষেপেও সুফল মিলছে না : তাসকীন আহমেদ
আইন-শৃঙ্খলা ও শিল্পের জ্বালানি পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি : আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী
আইন-শৃঙ্খলা ও শিল্পের জ্বালানি পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি : আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী
বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা
বৈষম্যে বিপন্ন ব্যবসায়ীরা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, বিপাকে ভোক্তারা
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
বিদেশি ঋণ ছাড়ালো ১১২ বিলিয়ন ডলার
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন
নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন

৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন
বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন

৩১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঘোষিত রোডম্যাপ এক বছরে প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন
ঘোষিত রোডম্যাপ এক বছরে প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার
চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ
মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রিয়ালের ছয় ম্যাচে ছয় জয়
রিয়ালের ছয় ম্যাচে ছয় জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কুড়িগ্রামে ফের বাড়ছে তিস্তাসহ সব নদীর পানি
কুড়িগ্রামে ফের বাড়ছে তিস্তাসহ সব নদীর পানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক
স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত
আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের
“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”:  ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন
“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”: ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন
সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন
কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়
ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু
সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক
অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেল বসুন্ধরা পেপার, টিস্যু ও ডায়াপ্যান্ট
সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেল বসুন্ধরা পেপার, টিস্যু ও ডায়াপ্যান্ট

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবার ইনজুরিতে নেইমার
আবার ইনজুরিতে নেইমার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ
বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতি বিষয়ে দেশের মানুষের ধারণা নেই: জিয়া হায়দার
পিআর পদ্ধতি বিষয়ে দেশের মানুষের ধারণা নেই: জিয়া হায়দার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাবিতে প্রোভিসি-প্রক্টর লাঞ্ছনা : ইউট্যাবের নিন্দা ও তদন্ত দাবি
রাবিতে প্রোভিসি-প্রক্টর লাঞ্ছনা : ইউট্যাবের নিন্দা ও তদন্ত দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ
বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া
ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন
ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল
ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়
শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে
কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা
ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব
বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক
যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান
অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬
পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার
নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ
বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য
রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা
ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই

নগর জীবন

বিতর্কের ঝড় থামছেই না
বিতর্কের ঝড় থামছেই না

মাঠে ময়দানে

গ্যাসের জন্য হাহাকার
গ্যাসের জন্য হাহাকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা
সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা

দেশগ্রাম

হাত না মেলানোর পরের লড়াই!
হাত না মেলানোর পরের লড়াই!

মাঠে ময়দানে

নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন
নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট
সারের কৃত্রিম সংকট

দেশগ্রাম

নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে
নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে

দেশগ্রাম

পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ
পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

লিটনদের মধুর প্রতিশোধ
লিটনদের মধুর প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা
জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা

মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটা সৈকতে ফের মৃত ইরাবতি ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ফের মৃত ইরাবতি ডলফিন

দেশগ্রাম

ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা
ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়
এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়

দেশগ্রাম

ইজিবাইক চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু
ইজিবাইক চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু

দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি
কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি

দেশগ্রাম

জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা
জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা

মাঠে ময়দানে

বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

দেশগ্রাম

বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিক্ষার্থী ও কৃষকের
বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিক্ষার্থী ও কৃষকের

দেশগ্রাম

শেষ চারে বাংলাদেশ
শেষ চারে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন
পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন

দেশগ্রাম

চলছে লিভারপুল ও রিয়ালের জয়রথ
চলছে লিভারপুল ও রিয়ালের জয়রথ

মাঠে ময়দানে

ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি
ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি

দেশগ্রাম

পাওয়ার গ্রিডে বিস্ফোরণ, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সাতক্ষীরা
পাওয়ার গ্রিডে বিস্ফোরণ, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সাতক্ষীরা

দেশগ্রাম