শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৩, সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

শিল্পের ভবিষ্যৎ জ্বালানি নিরাপত্তার স্বার্থে দক্ষতা ও সংরক্ষণ সক্ষমতা বৃদ্ধি জরুরি

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
শিল্পের ভবিষ্যৎ জ্বালানি নিরাপত্তার স্বার্থে দক্ষতা ও সংরক্ষণ সক্ষমতা বৃদ্ধি জরুরি

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই) এবং সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং (সানেম) যৌথভাবে আয়োজিত “বাংলাদেশের শিল্পখাতে জ্বালানি দক্ষতা বৃদ্ধি” বিষয়ক ফোকাস গ্রুপ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ সোমবার ঢাকা চেম্বার মিলনায়তনে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিল (বিইপিআরসি)’র চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসেন সভায় অতিথি হিসেবে যোগদান করেন। 

স্বাগত বক্তব্যে ঢাকা চেম্বার সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, জ্বালানি সক্ষমতা বাড়াতে আমাদের সামগ্রিকভাবে অভ্যাসগত পরিবর্তন আনায়ন করতে হবে। সমসাময়িক ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষিত বিবেচনায়, দেশের বেসরকারিখাত যথেষ্ট চাপের মধ্যে রয়েছে, সেই সাথে শিল্পে নিরবিচ্ছিন্ন মানসম্পন্ন জ্বালানি সরবরাহ না থাকার কারণে আমরা পণ্য উৎপাদনে পিছিয়ে পড়ছি, ফলে আমাদের প্রতিযোগিত সক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে। শিল্প-কারাখানায় নিয়মিতভাবে ‘এনার্জি অডিট’ বাস্তবায়নের উপর তিনি জোরারোপ করেন। এছাড়াও তিনি শিল্পের খাতভিত্তিক গবেষণায় শিক্ষাখাতকে সম্পৃক্তকরণ এবং প্রয়োজনীয় ‘ইন্ডাস্ট্রি ম্যাপিং’-এর আহ্বান জানান।          

সানেমের নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান বলেন, জ্বালানি দক্ষতা বিষয়ে ২০১৬ সালে একটি এনার্জি এফিশিয়েন্সি অ্যান্ড কন্সারভেশন মাস্টারপ্ল্যান এবং জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাত নিয়ে ২০২৩ সালে ইন্টিগ্রেটেড এনার্জি অ্যান্ড পাওয়ার সেক্টর মাস্টারপ্ল্যান করা হলেও কোন জ্বালানি দক্ষতা নিয়ে সুনির্দিষ্ট নীতিমালা ও কর্মপরিকল্পনা নেই, তাই বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করতে হবে। 

তিনি বলেন, দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে জ্বালানি দক্ষতার সংজ্ঞাগত ও ধারণাগত পার্থক্য রয়েছে। এছাড়া দেশের জ্বালানির উৎস ও সরবরাহে একটি বড় প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। জ্বালানি দক্ষতার বিষয়ে গৃহীত পরিকল্পনাগুলোর বাস্তবায়ন হয়েছে কিনা এবং শিল্পখাতে এ বিষয়ে কী ধরনের প্রনোদনা দেয়া হয়েছে এবং কতটা কার্যকর হয়েছে সেটি অনুসন্ধান করে দেখা উচিত। সেইসাথে এখাতে প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ সাধনের উপর তিনি জোরারোপ করেন।

বাংলাদেশ জ্বালানি ও বিদ্যুৎ গবেষণা কাউন্সিল (বিইপিআরসি)’র চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওয়াহিদ হোসেন এনডিসি বলেন, জ্বালানিভিত্তিক তথ্য-প্রচার ও পাপ্তিতে একটা গ্যাপ রয়েছে, যার ফলে এবিষয়ক অনেক সরকারি সেবা সম্পর্কে দেশের বেসরকারিখাত অবগত নয়, এটি দূর করতে হবে। 

তিনি বলেন, আমাদের বেসরকারিখাতের আর্থিক সক্ষমতা বেশ বেড়েছে, তাই জ্বালানিবিষয়ক গবেষণা কার্যক্রমের অর্থায়নে বেসরকারিখাতকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান। যার মাধ্যমে এ খাতের নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার, ভোক্তাদের সচেতনা বৃদ্ধিসহ সর্বোপরি একটি টেকসই ব্যবসাবান্ধব জ্বালানি পরিকল্পনা প্রণয়নে সক্ষম হবে।   

ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি ও ভাইস চেয়ারম্যান নিউএইজ গ্রুপ আসিফ ইব্রাহীম বলেন, দেশের বৃহৎ শিল্প-কারখানাসমূহে জ্বালানি সরবরাহ থাকলেও, বিশেষ করে এসএমই খাতের উদ্যোক্তারা জ্বালানি স্বল্পতার কারণে উৎপাদন কার্যক্রম পরিচালনায় মারাত্নকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, এছাড়াও ঋণ প্রাপ্তি প্রক্রিয়ার জটিলতার কারণে তারা অর্থায়ন সমস্যায় মুখোমুখি হচ্ছেন, যার আশু সমাধান প্রয়োজন। 

জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (অপারেশন) রফিকুল আলম বলেন, প্রতি কিউবিক এলএনজি আমদানিতে ৬৫-৭০ টাকা ব্যয় হলেও সরকার বিক্রি করছে ৩০ টাকায়, ফলে এখানে সরকারকে প্রচুর ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। সকল স্তরের ভোক্তাদের জ্বালানি ব্যবহারের জনসচেনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে ৫-১৫% জ্বালানি সাশ্রয় সম্ভব, সেই সাথে এখাতে গবেষণা কার্যক্রম বাড়নোর পাশাপাশি নবায়যোগ্য জ্বালানি বিশেষকরে সৌর বিদ্যুৎ ব্যবহারের বৃদ্ধির উপর জোরারোপ করেন।     

বিদ্যুৎ বিভাগের যুগ্ম সচিব (প্রশিক্ষণ শাখা) জাহিদুল ইসলাম জানান, আমাদের মোট উৎপাদিত জ্বালানির ২৭% শিল্পখাতে ব্যবহৃত হয় এবং ২০৫০ সালে এ চাহিদা ৪০% উন্নীত হবে। জ্বালানি উৎপাদন ও ব্যবহারে আমরা সাশ্রয়ী হলে তুলনামূলক সাশ্রয়ী মূল্যে শিল্প-কারখানাসহ জনগণকে জ্বালানি সেবা প্রদান সম্ভব হবে।

পেট্রোবাংলার মহাব্যবস্থাপক (উৎপাদন ও বিপণন) ইমাম উদ্দিন শেখ জানান, প্রতিদিন আমাদের গ্যাসের চাহিদা ৩৮০০ মিলিয়ন ঘনফুট, যদিও আমরা ২৯০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করতে পারছি, ঘাটতি রয়েছে ৯০০ মিলিয়ন ঘনফুট। প্রয়োজনীয় জ্বালানি সরবরাহ প্রাপ্তির লক্ষ্যে শিল্পাঞ্চলসমূহে কারখানা স্থাপনের জন্য উদ্যোক্তাদের প্রতি তিনি আহ্বান জানান।  

বাপেক্সের মহাব্যবস্থাপক (উৎপাদন বিভাগ) প্রকৌশলী মোহাম্মদ আহসানুল আমিন বলেন, শিল্পে পর্যাপ্ত জ্বালানি সরবরাহ করা যাচ্ছে না, এটি অস্বীকারের উপায় নেই, শিল্পখাতে প্রয়োজনীয় জ্বালানি প্রাপ্তি নিশ্চিতের লক্ষ্যে নিজেদের সক্ষমতা বাড়াতে ২০৩০ সালের মধ্যে সারাদেশে ১০০টি কূপ খননের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। 

বাংলাদেশ প্লাস্টিক পণ্য প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিপিজিএমইএ)’র সভাপতি শামীম আহমেদ বলেন, এলএনজি আমদানিতে বেসরকারিখাতে অধিকহারে সম্পৃক্তকরণে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে।  

বিকেএমইএ’র সিনিয়র সহ-সভাপতি মনসুর আহমেদ বলেন, প্রতিনিয়ত আমাদের প্রাকৃতি গ্যাস আহরণের হার হ্রাস পাচ্ছে, বিষয়টি উদ্বেগজনক, এমতাবস্থায় তিনি জ্বালানি আমদানি উৎসের বহুমুখীকরণের উপর জোরারোপ করেন। একই সাথে সবুজ অর্থায়নের ব্যাপ্তি বাড়ানোর আহ্বান জানান, তবে এলএনজি নির্ভরতা হ্রাস করতে হবে বলে মত প্রকাশ করেন।     

বিজিএমইএ’র সিনিয়র সহ-সভাপতি ইনামুল হক খান বলেন, নতুন শিল্প স্থাপনে জ্বালানির উচ্চ মূল্য দেশের শিল্পায়ন বিকাশে অন্যতম প্রতিবন্ধকতা। বৃহত্তর গাজীপুর শিল্পাঞ্চলে প্রতিদিন ৬-৮ ঘণ্টা লোডশেডিং চলেছে, ফলে অতিরিক্ত খরচ হচ্ছে ৪-৫ লাখ টাকা। এছাড়াও পণ্য উৎপাদনে সময়ক্ষেপনের কারণে রপ্তানি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, ফলে বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় আমরা ক্রমাগত পিছিয়ে পড়ছি। তিনি জানান, শিল্প-কারখানায় ১০% নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার বৃদ্ধি করা গেলে ২২০ মেগাওয়াট জ্বালানি সাশ্রয় সম্ভব হবে, তবে সোলার প্যানেল আমদানি শুল্ক সুবিধা না থাকায় উদ্যোক্তাদের বেশি দাম প্রদান করতে হচ্ছে।     

অনুষ্ঠানে শিল্পখাতে জ্বালানি দক্ষতা নিয়ে সানেমের পক্ষ থেকে একটি প্রেজেন্টেশন দেয়া হয় যেখানে  শিল্পখাতে জ্বালানি দক্ষতার বর্তমান অবস্থা, প্রয়োজনীয় প্রযুক্তি ব্যবহার এবং জ্বালানি দক্ষতা পরিমাপের স্ট্যান্ডার্ডাইজড পরিমাপক এবং অনিয়মিত জ্বালানি সরবরাহ কীভাবে দক্ষতা হ্রাস করছে তা নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপিত হয়। এরপর অনুষ্ঠানের মুক্ত আলোচনাটি সঞ্চালনা করেন সানেমের নির্বাহী পরিচালক ড. সেলিম রায়হান, যেখানে বাংলাদেশ জ্বালানি নিয়ন্ত্রণ কমিশনের পরিচালক রেজাউল করিম খান, বাংলাদেশ সাস্টেইনেবল অ্যান্ড রিনিউএবল এনার্জি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তাফা আল মাহমুদ, টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (স্রেডা)’র সহকারী পরিচালক (স্ট্যান্ডার্ডস ও লেবেলিং) প্রকৌশলী তৌফিক রহমান, বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী (পরিকল্পনা ও ডিজাইন) গোবিন্দ চন্দ্র লাহা, পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশ পিএলসি-এর তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (পরিকল্পনা) আদিল চৌধুরী, ঢাকা ইলেকট্রিক সাপ্লাই কোম্পানি লিমিটেডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (গ্রিড, সিস্টেম প্রটেকশন ও এনার্জি অডিট) প্রকৌশলী মঈনুদ্দিন খান, ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানী লিমিটেড (ইডকল)-এর সিনিয়র অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ইউনিট প্রধান তানভীর ইবনে বাশার, বাংলাদেশ সিমেন্ট ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিসিএমএ)-এর নির্বাহী পরিচালক শংকর কুমার রায়, বাংলাদেশ ইনডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসার্স অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব কর্নেল (অব.) প্রকৌশলী এ আর মোহাম্মদ পারভেজ মজুমদার, বাংলাদেশ ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি ও ইউনিমেড ইউনিহেলথ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের চেয়ারম্যান এম মোসাদ্দেক হোসেন, বাংলাদেশ স্টিল ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব ড. সুমন চৌধুরী এবং এনার্জিপ্যাক ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও পরিচালক প্রকৌশলী নূরুল আখতার অংশগ্রহণ করেন। 

ডিসিসিআই ঊর্ধ্বতন সহ-সভাপতি সালিম সোলায়মান এবং পরিচালনা পর্ষদের সদস্যবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাইয়ের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলার ছাড়াল
জুলাইয়ের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলার ছাড়াল
সিএমএসই খাতে পাঁচ প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলার তাগিদ
সিএমএসই খাতে পাঁচ প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলার তাগিদ
জাইকার আয়োজনে ‘আরবান এনভায়রনমেন্টাল বিজনেস স্টাডি ট্যুর’
জাইকার আয়োজনে ‘আরবান এনভায়রনমেন্টাল বিজনেস স্টাডি ট্যুর’
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
৫ বছরে সর্বনিম্ন এলসি খোলার পরিমাণ জুনে
৫ বছরে সর্বনিম্ন এলসি খোলার পরিমাণ জুনে
২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প
২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প
২৬ দিনে প্রবাসী আয় এলো ১৯৩ কোটি ডলারের বেশি
২৬ দিনে প্রবাসী আয় এলো ১৯৩ কোটি ডলারের বেশি
জুলাইয়ে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছে জিইডি
জুলাইয়ে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছে জিইডি
মেঘনা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
মেঘনা ব্যাংকের এমডির পদত্যাগ
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে কমেছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে কমেছে লেনদেন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৫টি বোয়িং উড়োজাহাজ কিনবে সরকার: বাণিজ্য সচিব
৮ হাজার ১৪৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ১২ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
৮ হাজার ১৪৯ কোটি টাকা ব্যয়ে ১২ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
সর্বশেষ খবর
চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক আওয়ামী লীগ নেতার লাঠিয়াল বাহিনীর প্রধান গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জে এক আওয়ামী লীগ নেতার লাঠিয়াল বাহিনীর প্রধান গ্রেফতার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিল সেনাবাহিনী
রাঙামাটিতে দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিল সেনাবাহিনী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯৬ একর জমি অধিগ্রহণের অনুমোদন পেল নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়
৯৬ একর জমি অধিগ্রহণের অনুমোদন পেল নওগাঁ বিশ্ববিদ্যালয়

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কী আছে জুলাই সনদে
কী আছে জুলাই সনদে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে খালে পড়ে মৃত্যুর আট কারণ চিহ্নিত
চট্টগ্রামে খালে পড়ে মৃত্যুর আট কারণ চিহ্নিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাইয়ের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলার ছাড়াল
জুলাইয়ের ২৭ দিনে রেমিট্যান্স ২০০ কোটি ডলার ছাড়াল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশাল সিটিতে প্রায় এক লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দানের লক্ষ্য নির্ধারণ
বরিশাল সিটিতে প্রায় এক লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দানের লক্ষ্য নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার
মৌলভীবাজারে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৩
টেকনাফে ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার জেলা বিএনপির উপদেষ্টা সামিউর রহমান আর নেই
গাইবান্ধার জেলা বিএনপির উপদেষ্টা সামিউর রহমান আর নেই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহতদের স্মরণে কুয়েতের বাংলাদেশ দূতাবাসে শোক বই
ঢাকায় বিমান বিধ্বস্ত, নিহতদের স্মরণে কুয়েতের বাংলাদেশ দূতাবাসে শোক বই

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গণঅভ্যুত্থানে হত্যাসহ ১৫ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ
গণঅভ্যুত্থানে হত্যাসহ ১৫ মামলার চার্জশিট দিল পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ৫০ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিনজন আটক
কক্সবাজারে ৫০ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিনজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেউ যাতে রাষ্ট্রকে পকেটে ঢুকিয়ে ফেলতে না পারে : জোনায়েদ সাকি
কেউ যাতে রাষ্ট্রকে পকেটে ঢুকিয়ে ফেলতে না পারে : জোনায়েদ সাকি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে আদালতে হাজিরা দিতে গিয়ে ইউপি সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আদালতে হাজিরা দিতে গিয়ে ইউপি সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে খানসামায় মানববন্ধন
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের দাবিতে খানসামায় মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে স্ত্রী হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
চাঁদপুরে স্ত্রী হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা
চট্টগ্রামে যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আদালতের নির্দেশে যুবকের লাশ কবর থেকে উত্তোলন
আদালতের নির্দেশে যুবকের লাশ কবর থেকে উত্তোলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে ভারত কেন পুশইন করছে না, প্রশ্ন রিজভীর
শেখ হাসিনাকে ভারত কেন পুশইন করছে না, প্রশ্ন রিজভীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক এমপি বাহার ও তার মেয়ের ১৭ কোটি টাকাসহ ৫৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে অস্ত্র ও গুলিসহ চাঁদাবাজ গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে অস্ত্র ও গুলিসহ চাঁদাবাজ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেবাচিম হাসপাতালে সমন্বিত সংস্কারের দাবিতে মিছিল
শেবাচিম হাসপাতালে সমন্বিত সংস্কারের দাবিতে মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে পানিবন্দি লক্ষাধিক মানুষ
চট্টগ্রামে পানিবন্দি লক্ষাধিক মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে ৯১ রানে হারাল যুবারা
জিম্বাবুয়েকে ৯১ রানে হারাল যুবারা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬০ দিন পর কুয়েটে ক্লাস শুরু মঙ্গলবার
১৬০ দিন পর কুয়েটে ক্লাস শুরু মঙ্গলবার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাঘাটায় 'কাঠ পুড়িয়ে কয়লা' তৈরির কারখানায় অভিযান, ২০টি চুল্লি ধ্বংস
সাঘাটায় 'কাঠ পুড়িয়ে কয়লা' তৈরির কারখানায় অভিযান, ২০টি চুল্লি ধ্বংস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোস্ট গার্ডের অভিযানে মাছ ধরার নিষিদ্ধ ট্রলার জব্দ
কোস্ট গার্ডের অভিযানে মাছ ধরার নিষিদ্ধ ট্রলার জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে সৌদির নতুন উদ্যোগ
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে সৌদির নতুন উদ্যোগ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সরকার পতনের পর হঠাৎ উত্থান: গ্রামে রিয়াদের পাকা বাড়ি ঘিরে গুঞ্জন
সরকার পতনের পর হঠাৎ উত্থান: গ্রামে রিয়াদের পাকা বাড়ি ঘিরে গুঞ্জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে
টঙ্গীতে ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ নারীর প্রাথমিক পরিচয় মিলেছে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’
‘বাবর দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদ, তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অগ্রহণযোগ্য’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন
বিএনপির ওয়াকআউট নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবরকে নিয়ে এনসিপি নেতার বিরূপ মন্তব্যে প্রতিবাদ বিক্ষোভ
বাবরকে নিয়ে এনসিপি নেতার বিরূপ মন্তব্যে প্রতিবাদ বিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে
পুলিশের চার ডিআইজি বাধ্যতামূলক অবসরে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ
কাদের মির্জার ক্যাডার থেকে সমন্বয়ক রিয়াদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা
যে কারণে ইসরায়েলি গোয়েন্দাদের জন্য বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে ইসলাম শিক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি
মেয়াদোত্তীর্ণ ভিসাধারীদের জন্য সুখবর দিল সৌদি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের
ইরানের সর্বোচ্চ নেতা খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক থেকে বিএনপির ওয়াকআউট, পরে যোগদান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু
এক বছর বয়সী শিশুর কামড়ে গোখরা সাপের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে
ফেসবুক লাইভে উমামা: বললেন জুলাই কেন ‘মানি-মেকিং মেশিন’ হবে

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা
নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সভা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল
বাবার কবরেই চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন চিত্রনায়ক জসিমপুত্র রাতুল

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ
লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ
সেপ্টেম্বর থেকে পরবর্তী তিন মাসে দেড় লাখ পুলিশকে প্রশিক্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের
বাবা জসীমের কবরেই দাফন হবে ছেলে রাতুলের

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তুরস্কে ভূমিকম্প: ১ কোটি মানুষকে সতর্ক করতে ব্যর্থ গুগল, নিহত অন্তত ৫৫ হাজার
তুরস্কে ভূমিকম্প: ১ কোটি মানুষকে সতর্ক করতে ব্যর্থ গুগল, নিহত অন্তত ৫৫ হাজার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প
২৫০ কোটি ডলারের বিদ্যুৎকেন্দ্র অচল: একক দরদাতার ফাঁদে বন্দি প্রকল্প

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার
অনাহারে গাজাবাসীদের মৃত্যু রোধে অবিলম্বে পদক্ষেপের আহ্বান ওবামার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ছাড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার
প্রথমবারের মতো বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ছাড়িয়েছে ৪ বিলিয়ন ডলার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক চলাকালে হঠাৎ ফায়ার অ্যালার্ম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে আতঙ্ক চরমে
নাইক্ষ্যংছড়ির সীমান্তবর্তী গ্রামগুলোতে আতঙ্ক চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র সৈকতে প্রকাশ্যে স্ত্রীকে মারধর, স্বামী গ্রেফতার
সমুদ্র সৈকতে প্রকাশ্যে স্ত্রীকে মারধর, স্বামী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন স্কেল ১০ম গ্রেডে উন্নীত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে 'নিষিদ্ধ' সময়েও মাছ ধরে বানানো হচ্ছে ‘বিষাক্ত’ শুঁটকি
সুন্দরবনে 'নিষিদ্ধ' সময়েও মাছ ধরে বানানো হচ্ছে ‘বিষাক্ত’ শুঁটকি

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি
রাষ্ট্রপতির কাছে বার্ষিক প্রতিবেদন দিলেন প্রধান বিচারপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইব্রেকারে স্পেনকে হারিয়ে ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড
টাইব্রেকারে স্পেনকে হারিয়ে ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র-ইইউ শুল্ক চুক্তি, ১৫ শতাংশে দফারফা
যুক্তরাষ্ট্র-ইইউ শুল্ক চুক্তি, ১৫ শতাংশে দফারফা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে
উৎস নেই, তবু সাড়ে ১২ কোটি টাকা রাদওয়ানের ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির
টানা ১৮ ঘণ্টা অভিযানেও সন্ধান মেলেনি জ্যোতির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি
বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন
ঢেউয়ে লন্ডভন্ড সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে
সুপ্রিম কোর্টের চাবি ছিল তাপসের হাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল
বসুন্ধরা কিংসে কিউবা মিচেল

মাঠে ময়দানে

হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক
হাসপাতাল থেকে ফিরলেও কাটেনি আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা
বিশ্ব দাবার নতুন রানি দিব্যা

মাঠে ময়দানে

আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে
আগেও শহর ডুবত এখনো ডোবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ
পাকিস্তানের সঙ্গে খেলার পক্ষে সৌরভ

মাঠে ময়দানে

আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়
আবরার-আবদুল্লাহর ব্যাটে যুবাদের জয়

মাঠে ময়দানে

অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা
অদক্ষদের হাতে স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ
ওয়াশিংটনে চ্যাম্পিয়ন লেইলাহ ফার্নান্দেজ

মাঠে ময়দানে

সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে
সমন্বয়কদের চেয়ে সাধারণ মানুষ বেশি করেছে আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক
ঘরোয়া ফুটবলে কমছে পারিশ্রমিক

মাঠে ময়দানে

অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
অরক্ষিত সচিবালয়! নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না
ফুলের গন্ধে ঘুম আসে না

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের
নির্বাচনের প্রস্তুতি সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি
বড় বোন পালিয়ে বিয়ে করায় চার বছর ঘরবন্দি

দেশগ্রাম

আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি
আলোচনা ছাড়া মিশন নিয়ে সিদ্ধান্ত ঠিক হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি সংঘর্ষ দুই ট্রেনের
মুখোমুখি সংঘর্ষ দুই ট্রেনের

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি কর্মকর্তাদের নিরাপদ রাখতে সাত পরামর্শ
সরকারি কর্মকর্তাদের নিরাপদ রাখতে সাত পরামর্শ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ডিম নিক্ষেপ
নিষিদ্ধ স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ডিম নিক্ষেপ

দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের
খামেনিকে হত্যার হুমকি ইসরায়েলের

পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙন হুমকি আতঙ্কে শিক্ষার্থীরা
ভাঙন হুমকি আতঙ্কে শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

মহাসড়কে ক্লাস রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের
মহাসড়কে ক্লাস রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার মধ্যস্থতায় অবশেষে যুদ্ধবিরতি
মালয়েশিয়ার মধ্যস্থতায় অবশেষে যুদ্ধবিরতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিয়ম ওঠায় স্বচ্ছতা নিশ্চিতে পাঁচ সদস্যের কমিটি
অনিয়ম ওঠায় স্বচ্ছতা নিশ্চিতে পাঁচ সদস্যের কমিটি

খবর

পাট আঁশের মান নিয়ে শঙ্কায় কৃষক
পাট আঁশের মান নিয়ে শঙ্কায় কৃষক

দেশগ্রাম

গাজীপুরে শেখ হাসিনাসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা
গাজীপুরে শেখ হাসিনাসহ ৪২ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা

খবর