শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৮, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৯, রবিবার, ২০ জুলাই, ২০২৫

উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা

দেশের শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্যের সংকট যেন কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না। ফলে উদ্বেগ আর শঙ্কা থেকে কিছুতেই বের হয়ে আসতে পারছেন না শিল্পোদ্যোক্তারা। দেশের অর্থনৈতিক অস্থিরতা ও মূল্যস্ফীতি, টাকার অবমূল্যায়ন, ডলার সংকট এবং দ্রব্যমূল্যের লাগামছাড়া ঊর্ধ্বগতি ব্যবসার খরচ বাড়িয়ে দিয়েছে। আর রাজনৈতিক অস্থিরতায় বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতার জন্য অনেকে নতুন বিনিয়োগে পিছপা হচ্ছেন।

ফলে ব্যবসায় আমদানিনির্ভরতা এবং ব্যাংকের উচ্চ সুদের হার ব্যবসা সম্প্রসারণে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এসব সংকটের মধ্যেই আগামী ১ আগস্ট থেকে মার্কিন বাজারে পণ্য রপ্তানিতে ৩৫ শতাংশ (রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ) শুল্ক আরোপ নতুন করে উদ্বেগ তৈরি করেছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে। এতে ইউরোপ ও আমেরিকান বাজারে মন্দা ও চাহিদা কমার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া বিদ্যুৎ, গ্যাস ও পরিবহনে ঘাটতির কারণে উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। ফলে সংকটের বৃত্ত ভাঙতে পারছে না দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন শিল্প ও বণিক সমিতির ফেডারেশন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু গণমাধ্যমকে বলেন, ‘গত বছরের ৫ আগস্টের পর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নত না হওয়ায় দেশের বিনিয়োগে স্থবিরতা তৈরি হয়েছে। এ সময় কলকারখানা বন্ধ হয়েছে; বেকার হয়েছে কয়েক লাখ শ্রমিক।’

তিনি আরো বলেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীল সরকার না হলে ব্যবসা ও বিনিয়োগে স্থিতিশীলতা আসবে না। আর দেশে স্থানীয় বিনিয়োগ না বাড়লে বিদেশি বিনিয়োগও আসবে না। এ ছাড়া দেশের আইন-শৃঙ্খলার চরম পর্যায়ে অবনতি হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ও মব জাস্টিস বন্ধ না হলে ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থা ফিরে আসবে না। 

তৈরি পোশাক খাতের শীর্ষ সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান গণমাধ্যমকে বলেন, রাজনৈতিক সরকারের অপেক্ষা এবং নির্বাচন না হওয়ায় তৈরি পোশাক খাতে নতুন বিনিয়োগ আসেনি গত এক বছরে। তবে এই সময় কিছু কিছু কারখানা বন্ধ হলেও অনেক বন্ধ কারখানা চালু হয়েছে।

গ্যাস-বিদ্যুৎ সংকট এবং উচ্চ হারে ব্যাংকঋণের সুদের কারণে অনেক কারখানা বন্ধ হয়েছে বলে তিনি মন্তব্য করেন। 

ইউরোপ ও আমেরিকান বাজারে মন্দা ও চাহিদা হ্রাস বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ট্রেড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক আশিকুর রহমান তুহিন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাস এমনিতেই তৈরি পোশাকের বিশ্ববাজার মন্দা থাকে। এ সময় মার্কিন ৩৫ শতাংশ শুল্ক দেশটির বাজারের ক্রেতাদের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। ফলে কোনো কোনো ক্রেতা কার্যাদেশ স্থগিত বা বিলম্বিত করছেন। ক্রেতাদের এমন আচরণে স্থানীয় রপ্তানিকারকরা শঙ্কায় পড়েছেন।’ 

তিনি বলেন, এতে বিনিয়োগে মন্দা যাচ্ছে, নতুন বিনিয়োগ হচ্ছে না।

মূলধনী যন্ত্রের আমদানি কমেছে ১৯.৬ শতাংশ

এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখানে দেখা যায়, সদ্যোবিদায়ি অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই-মে) দেশে মূলধনী যন্ত্রের আমদানি কমেছে ১৯.৬ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্য বা ব্যালান্স অব পেমেন্টের (বিওপি) হালনাগাদ পরিসংখ্যানে এ তথ্য পাওয়া গেছে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় উদ্যোক্তারা বিনিয়োগমুখী হচ্ছেন না, যার প্রতিফলন হিসেবে দেশে মূলধনী যন্ত্রের আমদানি কমেছে। এর প্রভাবে সামগ্রিকভাবে চাহিদা কমেছে ডলারের। ফলে ডলারের দাম কমে যাওয়ার ঘটনাও ঘটেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছরের জুলাই থেকে মে—এই ১১ মাসে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানি হয়েছে ২৬২ কোটি ২৪ লাখ ডলারের। এর আগের অর্থাৎ ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে আমদানি হয়েছিল ৩২৫ কোটি ৯৫ লাখ ডলারের। এ হিসাবে অর্থমূল্য বিবেচনায় এক বছরের ব্যবধানে মূলধনী যন্ত্রের আমদানি কমেছে ১৯.৬ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, মে মাসে এই খাতে ঋণ ছাড়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭.১৭ শতাংশ, আগের মাস এপ্রিলে যা ছিল ৭.৫০ শতাংশ। এ হিসাব বলছে, টানা সাত মাস ধরে বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীদের দেওয়া ঋণ বাড়ার হার ৮ শতাংশের নিচে রয়েছে। সর্বশেষ অক্টোবরে এই খাতে ৮ শতাংশের বেশি (৮.৩০ শতাংশ) প্রবৃদ্ধি হয়েছিল।

সাম্প্রতিককালে দেশের বেসরকারি খাতের অবস্থা ভালো যাচ্ছে না। ব্যাংকঋণই ব্যবসায়ীদের প্রধান ভরসা। কিন্তু সেখানে সুদহার বেশি। বিকল্প অর্থায়নের উৎস হিসেবে পুঁজিবাজারের অবস্থাও ভালো নয়। ব্যাংকের উচ্চ সুদহারও বেসরকারি ঋণপ্রবাহ কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ বলে মনে করছেন ব্যবসায়ী ও ব্যাংকাররা। বর্তমানে ব্যাংকগুলো ঋণ দিচ্ছে ১৪ থেকে ১৬ শতাংশ সুদে। আড়াই বছরের বেশি সময় ধরে ৯ শতাংশের ওপর থাকা মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সংকোচনমূলক মুদ্রানীতির কারণেই ঋণের সুদহার বাড়াচ্ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

সুদের হার বাড়ার কারণে আমানতকারীরা কিছুটা লাভবান হলেও ব্যাংক ও ব্যবসায়ীদের জন্য নতুন করে সংকট তৈরি হয়েছে। একদিকে উচ্চ সুদ দিতে চেয়েও আমানত পাচ্ছে না ব্যাংক, অন্যদিকে ঋণ সংকটে পড়ছে বেসরকারি খাত।

গত ১৫ জুলাই তারল্য সরবরাহ ও বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ বাড়াতে নীতি সুদহার কমানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নীতি সুদহার বা রেপো রেট ৮.৫০ শতাংশ থেকে ০.৫০ শতাংশীয় পয়েন্ট কমিয়ে ৮ শতাংশে পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ব্যাংকগুলো যে টাকা ধার করবে, তার সুদহার কমবে। অর্থাৎ বাংলাদেশ ব্যাংক এবার সম্প্রসারণমূলক মুদ্রা সরবরাহের পথে হাঁটছে। কিন্তু তাতেও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন ব্যবসায়ীরা।

সম্ভাব্য সমাধান ও সংকট থেকে উত্তরণের কথা জানতে চাইলে বিটিএমএর সাবেক পরিচালক ও নরসিংদী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি রাশিদুল হাসান রিন্টু গণমাধ্যমকে বলেন, ‘ব্যবসার পরিবেশ উন্নয়নে রাজনৈতিক ঐকমত্য জরুরি। এ ছাড়া ব্যাংকিং খাত সংস্কার, স্বচ্ছতা বাড়ানো, সুদের হার বাড়ানো এবং ক্ষুদ্র উদ্যেক্তাদের জন্য ঋণ সহজলভ্য করতে হবে।’

এ ছাড়া বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে রপ্তানি প্রক্রিয়া অঞ্চল ও স্পেশাল ইকোনমিক জোনে সুযোগ বাড়ানোসহ রপ্তানি বহুমুখীকরণে তৈরি পোশাক ছাড়াও তথ্য-প্রযুক্তি, কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ, ওষুধ ইত্যাদি খাত বিকাশে জোর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। 

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
ঢাকায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য ভিসার আধুনিক পেমেন্ট সেবা
ঢাকায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসায়ীদের জন্য ভিসার আধুনিক পেমেন্ট সেবা
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার
তুলা আমদানিতে ২% উৎসে কর প্রত্যাহার
৫ আগস্ট সারাদেশে সব তফসিলি ব্যাংক বন্ধ
৫ আগস্ট সারাদেশে সব তফসিলি ব্যাংক বন্ধ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ
বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত
বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত
আবারও ৩০ বিলিয়ন ছাড়াল রিজার্ভ
আবারও ৩০ বিলিয়ন ছাড়াল রিজার্ভ
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
এনবিআর আন্দোলন: ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে ৯ সদস্যের আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
এনবিআর আন্দোলন: ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে ৯ সদস্যের আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
সর্বশেষ খবর
২৮তম বিসিএস (পুলিশ) অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্ব মির্জা তারেক ও মাসুদ আলম
২৮তম বিসিএস (পুলিশ) অ্যাসোসিয়েশনের নেতৃত্ব মির্জা তারেক ও মাসুদ আলম

১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে বাসে অগ্নিসংযোগের চেষ্টাকালে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কর্মী গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মোহাম্মদপুরে কিশোর গ্যাং ‘এলটিডি বয়েজ গ্রুপ’-এর ৪ সদস্য গ্রেপ্তার
মোহাম্মদপুরে কিশোর গ্যাং ‘এলটিডি বয়েজ গ্রুপ’-এর ৪ সদস্য গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ
উচ্চকক্ষ নিয়ে দু’-তিন দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: আলী রীয়াজ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

৩০ শতাংশ বেতন কমিয়ে বার্সায় রাশফোর্ড
৩০ শতাংশ বেতন কমিয়ে বার্সায় রাশফোর্ড

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোংলায় পুকুরে মিলল নবজাতকের বস্তাবন্দি লাশ
মোংলায় পুকুরে মিলল নবজাতকের বস্তাবন্দি লাশ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার দুর্গাপুরে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার দুর্গাপুরে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে খালে মিলল নিখোঁজ রিকশাচালকের হাত-পা বাঁধা লাশ
ফটিকছড়িতে খালে মিলল নিখোঁজ রিকশাচালকের হাত-পা বাঁধা লাশ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব
বাংলাদেশসহ এশীয় দেশগুলোর পোশাক রপ্তানিতে চাঙাভাব

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কন্টেইনার উল্টে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে ১৫ কিমি যানজট
কন্টেইনার উল্টে কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কে ১৫ কিমি যানজট

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ক্রিকেটারদের আপত্তিতে বাতিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ
ভারতীয় ক্রিকেটারদের আপত্তিতে বাতিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জটিল অস্ত্রোপচার, সৌদিতে সংযুক্ত দুই যমজ শিশুকে আলাদা করলেন চিকিৎসকরা
জটিল অস্ত্রোপচার, সৌদিতে সংযুক্ত দুই যমজ শিশুকে আলাদা করলেন চিকিৎসকরা

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা তিন জয় হামজাদের
টানা তিন জয় হামজাদের

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
ডাকসু নির্বাচনের তফসিল ২৯ জুলাই, ভোটকেন্দ্র নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহফিল
মালয়েশিয়ায় গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোল-অ্যাসিস্টে ছন্দে মেসি, ৫-১ ব্যবধানে বিধ্বস্ত রেড বুলস
গোল-অ্যাসিস্টে ছন্দে মেসি, ৫-১ ব্যবধানে বিধ্বস্ত রেড বুলস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই পাইলটকে দায়ী করায় ক্ষোভ ভারতের
তদন্ত শেষ হওয়ার আগেই পাইলটকে দায়ী করায় ক্ষোভ ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা: সাবেক মন্ত্রী-আমলাসহ ৩৯ আসামি ট্রাইব্যুনালে
জুলাই গণহত্যা: সাবেক মন্ত্রী-আমলাসহ ৩৯ আসামি ট্রাইব্যুনালে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর
ফাঁদে ৯ বৌদ্ধ ভিক্ষু, ১৪৩ কোটি টাকা আদায় তরুণীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় খালে ভাসছিল কৃষকের লাশ
ভাঙ্গায় খালে ভাসছিল কৃষকের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াশিংটনে গুলিবর্ষণে নিহত ৩
ওয়াশিংটনে গুলিবর্ষণে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লস অ্যাঞ্জেলেসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভিড়ে ঢুকে গেল, আহত ৩০
লস অ্যাঞ্জেলেসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ভিড়ে ঢুকে গেল, আহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি
কারফিউয়ের পর গোপালগঞ্জে আবারও ১৪৪ ধারা জারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৯৪০
সিরিয়ায় সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৯৪০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে নৌকাডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭, এখনো নিখোঁজ অনেকে
ভিয়েতনামে নৌকাডুবিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৭, এখনো নিখোঁজ অনেকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা
২০ বছর কোমায় থাকা সৌদি প্রিন্স আল-ওয়ালিদকে মৃত ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে
ট্রান্সজেন্ডার সেজে ২৮ বছর ভারতে ‘বাংলাদেশি যুবক’, দাবি রিপোর্টে

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি
এনসিপির নিবন্ধন আবেদনে ৬ ত্রুটি, সংশোধনে ইসির চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল
এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু
খুলনায় মদপানে ৫ জনের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল
সিরিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টকেও বিশ্বাস করতে পারছে না ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল
হাসপাতালে জামায়াত আমিরকে দেখতে যাবেন মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

সম্পাদকীয়

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে