শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৩, সোমবার, ২৩ জুন, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

যাঁরা দেশে বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের সহায়তা দিতে হবে

বিনিয়োগ পরিস্থিতি নিয়ে কী উদ্যোক্তারা আস্থাহীনতায় রয়েছেন? আস্থা ফেরাতে সরকারের করণীয় কী? এই সময় ব্যবসায়ীদের কী রকম নীতি সহায়তা দেওয়া উচিত? অর্থনীতি মোটাদাগে আর কী কী চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে? সিনিয়র ব্যাংকার ও অগ্রণী ব্যাংকের চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু নাসের বখতিয়ার আহমেদের সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন ফারুক মেহেদী।
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যাঁরা দেশে বিনিয়োগ করেছেন তাঁদের সহায়তা দিতে হবে

প্রশ্ন : গ্যাস ও জ্বালানির দামের পাশাপাশি সুদের হার বেশি। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিও খারাপ। এ রকম অবস্থায় ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগ নিয়ে আস্থাহীনতায় আছেন—আপনার মূল্যায়ন কী?

উত্তর : আগের থেকে পরিস্থিতিটা এখন বেশ ভালো। আগে তো কথা বলা যেত না মন খুলে। এখন তো বলা যাচ্ছে। জুলাই বিপ্লবের পর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি খারাপ ছিল। পুলিশ ও আনসার কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে পারেনি। এখন পরিস্থিতির বেশ উন্নতি হয়েছে। 

শতভাগ ঠিক হয়েছে এটা বলব না। ছোটখাটো কয়েকটা ঘটনা ঘটছে। এগুলো হতে পারে, অসম্ভব কিছু না। কিন্তু তাই বলে ঘাবড়ে যাওয়ার মতো অবস্থা না। বৈদেশিক এবং স্থানীয় বিনিয়োগের জন্য যেটা প্রয়োজন সেটা হলো ব্যবসাবান্ধব নীতি ও পরিবেশ। গ্যাস ও জ্বালানি অপরিহার্য। এসব খাতে আগে ভর্তুকি দিতে হবে। আইএমএফ-ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের প্রেসক্রিপশন মেনে রাতারাতি তা তুলে দেওয়া যাবে না। জ্বালানির দাম বাড়তে পারে; তবে আস্তে আস্তে। 

ডলারের সঙ্গে টাকার একটা বড় অবমূল্যায়ন হয়েছে। এটা অস্বাভাবিক। এতে সবাই সাফার করছে। এটা যদি এক-দুই টাকা করে বাড়ত তাহলে কোনো সমস্যা হতো না। বিনিয়োগকারীরা এই বাড়তি খরচটা আর নিতে পারছেন না। ব্যবসায়ীদের সাপোর্ট করতে হবে। যাঁরা দেশে আছেন, দেশে বিনিয়োগ করেছেন, দেশেই তাঁদের সব কিছু, তাঁদের সহায়তা দিতে হবে।

প্রশ্ন : বিজনেস হাউসগুলোকে আরো ব্যবসাবান্ধব নীতি সহায়তা দেওয়া যায় কি না?

উত্তর : এটা তো উইন উইন সিচুয়েশন। সবাই যাতে সমভাবে উপকৃত হয় সেটা দেখতে হবে। তাহলে কোনো সমস্যা হয় না। আমরা সিঙ্গেল ক্লায়েন্ট বরোয়ারকে ঋণ দেওয়ার ব্যাপারে বলেছি। ধরা যাক, আমার ব্যবসা আমী আমার ছেলেকে দিলাম। এখন আমার এই ছেলেকে দেওয়া ব্যবসাটা কি আমার ব্যবসা ধরব, না তার ব্যবসা ধরব? এটা তো আসলে ব্যাংক এবং ক্লায়েন্ট নিজেরা আলোচনা করে ঠিক করবে। এখন আমারও দশটা কম্পানি থাকতে পারে, আমার ছেলেরও দশটা কম্পানি থাকতে পারে। আমার ছেলের দশটার মধ্যে একটা বা দুটি একটু খারাপ হতে পারে। কোনো প্রতিষ্ঠান ১০%, কোনো প্রতিষ্ঠান ১৫% বা ৫% লাভ করতে পারে। সমস্যা হয়ে যায় যখন এক কম্পানির টাকা অন্য কম্পানিতে বিনিয়োগ দেখানো হয়। কিন্তু একটা কম্পানি খারাপ করার জন্য অন্য সব কম্পানিও খারাপ করে ফেলবে—এটা আমার কাছে গ্রহণযোগ্য মনে হচ্ছে না। আমি মনে করি এটা ঠিক না। এটা আসলে রেগুলেটর ব্যাংক এবং ক্লায়েন্ট একসঙ্গে বসে আলোচনা করে একটা পলিসি করা যেতে পারে। অনেক সময় গভর্নমেন্ট যাদের কাছ থেকে বরো করছে তাঁদের অনেক শর্ত থাকে। এসব শর্তের কারণেই কিন্তু সমস্যাটা তৈরি হয়। আমাদের ঠিক করতে হবে, আমরা কি ওই শর্তটা মানব নাকি আলোচনা করে একটা পলিসি করব? বেশির ভাগ ক্ষেত্রে লেন্ডারে নিয়ন্ত্রকের ভূমিকা থাকে। শর্ত এবং সুদের হার কী হবে সেটা লেন্ডারই ঠিক করে। যখন কিস্তি দেওয়ার সময় আসে তখন যে কিস্তির পরিমাণ নির্ধারিত হয় তার চেয়ে বরং ক্যাশ ফ্লোর ওপর কিস্তির পরিমাণ ঠিক করা উচিত। আমাদের দেশের যে নিয়ম-নীতিগুলো রয়েছে, এসব নিয়ম-নীতির একটু রিভিউ প্রয়োজন, পর্যালোচনা প্রয়োজন।

প্রশ্ন : অর্থনীতিতে গতি এবং বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা ফেরাতে সরকার কী করতে পারে? সরকার ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলতে পারে কি না?

উত্তর : আমি মনে করি ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলা ভালো। আলাপ-আলোচনা করে বিচার-বিশ্লেষণ করে যে সিদ্ধান্তটা নেওয়া হবে, সেটা সঠিক হবে। সিদ্ধান্ত কী হবে সেটা সরকার নেবে ঠিক আছে। কিন্তু ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বললে অনেক সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। যেকোনো সরকারকেই কথা শুনতে হবে। কাস্টমারের কথা না শুনলে সমস্যার সমাধান হবে না। আগের মতো কথা বললেই গুম হয়ে যাবে, সেটা হলে তো হবে না। কথা শুনতে হবে। এটা যদি হয় আমার দেশ শান্তিতে থাকবে, জনগণ শান্তিতে থাকবে। এভাবে আমরা একদিন স্ট্রংগেস্ট কান্ট্রি হয়ে যাব।

প্রশ্ন : এই মুহূর্তে ইকোনমিতে কী কী চ্যালেঞ্জ রয়েছে? এসব চ্যালেঞ্জ কিভাবে মোকাবেলা করা সম্ভব?

উত্তর : এখন যদি চ্যালেঞ্জের কথা বলেন, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির একটু উন্নতি করা দরকার। এটা হলো সার্বিক বিষয়। দ্বিতীয় হলো, যাঁরা বিনিয়োগকারী তাঁদের গ্যাস এবং বিদ্যুৎ-জ্বালানি নিশ্চিত করতে হবে। দামটাও আলোচনা করে ঠিক করতে হবে। আগের সরকারের সময় সুদের হার নয়ছয় ফিক্স করে দিয়েছিল। এ রকম হলে হবে না। এতে বিজনেস হাউসের যে ক্ষতি হয়, তার চেয়ে বেশি ক্ষতি হয় যাঁরা ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারী তাঁদের। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের স্বার্থও দেখতে হবে।

মুক্তবাজার অর্থনীতিতে যেভাবে হয়, বিশেষ করে ডিমান্ড অ্যান্ড সাপ্লাইয়ের ওপর ভিত্তি করে দামটা ঠিক করতে হবে। এর মানে এই নয়, আমি ২০ শতাংশ বাড়িয়ে দিলাম। এটা করা যাবে না। দাম থাকতে হবে সহনশীল স্তরে। সুতরাং দাম অস্বাভাবিক বাড়ানো যাবে না। একটা ব্যবসা করতে হলে কত শতাংশ দিতে হয়, সেটা চিন্তা করতে হবে। 

আবার যাঁরা সঞ্চয়ের ওপর নির্ভর করে তাঁদের বিষয়টাও চিন্তা করতে হবে। যাঁরা স্বল্প পরিমাণের সঞ্চয়কারী তাঁদের দিকটাও দেখতে হবে। অর্থনীতিতে যে মিসমেসগুলো রয়েছে সেগুলো সরকারকে দেখতে হবে। করপোরেট হাউসগুলোও বাঁচাতে হবে, আবার স্মল ও মিডিয়াম এন্টারপ্রাইজকেও টিকিয়ে রাখতে হবে। দেশে এখন অনেক নারী উদ্যোক্তা গড়ে উঠেছে। তাঁদের সহায়তা করতে হবে। তাঁরাও স্বাবলম্বী হওয়ার ক্ষমতা রাখেন। আমরা আমাদের ব্যাংক থেকে ফান্ডিং করার চেষ্টা করছি। সব মিলিয়ে আমার কথা হলো, সবার কথা শুনতে হবে। এর পরই সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

আমি গ্যাস প্রাইস কী করব, ইলেকট্রিসিটি প্রাইস কী করব, যে জমিতে ফ্যাক্টরি করছে সেখানে তারা কী করছে, সেটা দেখতে হবে। যেমন শুলশান-বারিধারায় জমির সরকারি খাতায় দাম হলো শতাংশ ৫০ লাখ টাকা। বাস্তবে কী এই দামে জমি পাওয়া যায়? এখানে তো পাঁচ কিংবা ১০ কোটি টাকা কাঠা বিক্রি হয়। কিন্তু আমি নিবন্ধন করার সময় দেখাচ্ছি ৫০ লাখ টাকা। আমি মনে করি, এগুলো সরকারকে সবার আগে দেখা উচিত। সেটা এনবিআরকে দেখতে হবে। না হলে ব্ল্যাকমানি তৈরি হবে।

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
আগস্টের ১৩ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ২৮.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ : বিজিএমইএ সভাপতি
বিদ্যুৎ ও গ্যাস সংকট পোশাক খাতের বড় চ্যালেঞ্জ : বিজিএমইএ সভাপতি
আমদানি সহজ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার সার্কুলার
আমদানি সহজ করতে বাংলাদেশ ব্যাংকের মাস্টার সার্কুলার
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত: অগ্রযাত্রার পথ শীর্ষক সংলাপ
বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত: অগ্রযাত্রার পথ শীর্ষক সংলাপ
পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
পুঁজিবাজারে সূচক বাড়লেও লেনদেন কমেছে
আইসিসিবিতে ১১তম ইয়ার্ন ফেব্রিক ও অ্যাক্সেসরিজ প্রদর্শনী শুরু
আইসিসিবিতে ১১তম ইয়ার্ন ফেব্রিক ও অ্যাক্সেসরিজ প্রদর্শনী শুরু
১০ দিনেই এক লাখ করদাতার ই-রিটার্ন দাখিল
১০ দিনেই এক লাখ করদাতার ই-রিটার্ন দাখিল
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম
বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
আগস্টের ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৫ কোটি ডলার
আগস্টের ১২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১০৫ কোটি ডলার
ডিএসই’র লেনদেন বাড়লেও কমেছে সিএসইতে
ডিএসই’র লেনদেন বাড়লেও কমেছে সিএসইতে
সর্বশেষ খবর
আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'
'প্রিজন সেলে অবহেলায় আল্লামা সাঈদীর মৃত্যু হয়'

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার
লুট হওয়া ৪০ হাজার ঘনফুট পাথর সারুলিয়া থেকে উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন
বগুড়া মিডিয়া অ্যান্ড কালচারাল সোসাইটি ঢাকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নারী উন্নয়ন শক্তির ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার
জামিনে কারামুক্ত শমী কায়সার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু
ডিএমপির সব থানায় অনলাইন জিডি চালু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন
ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির সমন্বিত রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত
জেনেভায় প্লাস্টিক দূষণ রোধে বৈশ্বিক চুক্তি অনিশ্চিত

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
নাটোরে গোসলে নেমে প্রাণ গেল দুই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়
উদ্ভাবন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে কমনওয়েলথ স্কলারদের অভিজ্ঞতা বিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব
ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে : রাকিব

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা শেষ পর্যন্ত দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ
বিস্ফোরক মামলার আসামি আওয়ামী লীগ নেতাকে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার
কুড়িগ্রামে নকলসহ ধরা ৬ শিক্ষার্থী, কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি কাবাডি প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন
নাটোরের ঐতিহ্যবাহী নারদ নদ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে
কুড়িগ্রামে দুধকুমার নদের পানি বিপৎসীমার উপরে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলশী থানার ওসিকে বদলি
খুলশী থানার ওসিকে বদলি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন
মোংলায় উপজেলা ভূমি কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু
ভালুকায় ডাল কাটতে গিয়ে দিনমজুরের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল
ভারত, আওয়ামী লীগ, জামায়াত— দেশের মূল শত্রু: মুক্তিযোদ্ধা দল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য
ধ্বংসস্তূপের মধ্যে গড়ে উঠেছিল নতুন বসতি: পম্পেই খননে নতুন তথ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন 
ওএমএস ডিলার নিয়োগ
গাজীপুরে লটারি মাধ্যমে ৪০ জন  ওএমএস ডিলার নিয়োগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’
‘আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে শাপলার অবদান কেউ মুছে ফেলতে পারবে না’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর
সাদাপাথরে বিছিয়ে দেওয়া হলো জব্দকৃত ১২ হাজার ঘনফুট পাথর

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ ভাতা বাড়ল ৫০ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম
সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর মৃত্যুদণ্ডের রায় লেখা হয় আইন মন্ত্রণালয়ে: হুম্মাম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন
জামিনে মুক্ত সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব
আগামী সপ্তাহেই সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা: ইসি সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক
যে কারণে মোদির ওপর নাখোশ ট্রাম্প, জানালেন ভারতীয় কূটনীতিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন
চাঁদাবাজির ঘটনায় কোনো উপদেষ্টা জড়িত কিনা, স্পষ্ট করা দরকার : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে
এবার নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা দিল নরওয়ে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম
প্রেস সচিবের দায়িত্ব শেষে সাংবাদিকতায় ফিরে যাব: শফিকুল আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে
বাগদান সারলেন শচীন টেন্ডুলকারের ছেলে অর্জুন, পাত্রী কে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা
আশুলিয়ায় শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, ১৫ কারখানা ছুটি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার
সাদা পাথর লুটের ঘটনায় করা রিটের শুনানি রবিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানের পারমাণবিক হুমকির পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ভারতের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ
এবার যমুনা সেতু অবরোধ করল শিক্ষার্থীরা, উত্তরবঙ্গ-ঢাকা যোগাযোগ বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা
৮ জেলায় বন্যার সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন
নতুন বিশেষ ভিসা চালু করছে চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন
নীল নদ থেকে ফোরাত : আরব বিশ্বের জন্য হুমকি নেতানিয়াহুর যে সম্প্রসারণবাদী স্বপ্ন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র বাহিনী গঠন করছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল
সত্যিই কি ফিলিস্তিনিদের ‘বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র’ দেশে পাঠাতে চায় ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি
ভারতে বাণিজ্য ঘাটতির রেকর্ড, ভীষণ চাপে অর্থনীতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
পুলিশের সামনে অস্ত্র বের করলে গুলির নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন
মাইলস্টোন ট্রাজেডি: শিক্ষিকা মাহফুজাও মারা গেছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে
কী থাকছে ভোটের রোডম্যাপে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথরের কেরামতি
সাদাপাথরের কেরামতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড
এক বছরে দেড় লাখ ফোনকল রেকর্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত
বিএনপি থেকে লড়তে চান তিন নেতা জামায়াত খেলাফতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে
ঘাম ঝরাচ্ছেন সম্ভাব্য প্রার্থীরা ছুটছেন গ্রাম থেকে গ্রামে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়
‘ত্রিরত্নে’র বিদেশে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের
কর্মচারীদের ধাওয়া হাসপাতাল ত্যাগ অনশনকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া
সারা দেশে বাড়ছে ডেঙ্গু চিকুনগুনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা
বাড়ছেই নদনদীর পানি, ডুবছে নতুন নতুন এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে
ফুটবলে মেয়েদের চোখ আরেক ট্রফিতে

মাঠে ময়দানে

আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’
আজ ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘উইশ কার্ড’

শোবিজ

কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের
কিংসের শক্তি বেড়েছে কমেছে মোহামেডানের

মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ
খালেদা জিয়ার জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে ফিরছেন তুষি
অবশেষে ফিরছেন তুষি

শোবিজ

রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ
রেকর্ড আমদানি সত্ত্বেও খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকিতে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা
ফেক ফেসবুক আইডিতে বিব্রত তারকারা

শোবিজ

২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম
২৬ বছর পর ক্যামেরার সামনে চিত্রনায়িকা শবনম

শোবিজ

প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের
প্লাস্টিকদূষণ চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে শুরু সোহানদের
হারে শুরু সোহানদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে গণতন্ত্র সুরক্ষিত রাখা হবে

নগর জীবন

সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন
সেই অপুর স্ত্রী যা বললেন

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা
কক্সবাজারকাণ্ডে উত্তপ্ত এনসিপির সাধারণ সভা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা
যুবাদের ইংল্যান্ড সফরের সূচি ঘোষণা

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ
রাষ্ট্রপতির শপথ নিয়ে সাত অ্যামিকাস কিউরি নিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ
যুক্তরাষ্ট্রে জয়ের দুটি বাড়ির খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার
৪ কোটি টাকা চাঁদা আদায় একজন গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ
বিদ্যুৎ-গ্যাসসংকট বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বনানীতে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার
উপদেষ্টা জড়িত কি না স্পষ্ট হওয়া দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা