শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫ আপডেট: ১২:৩০, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে

অনলাইন ভার্সন
আবাসন খাত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে

দেশের আবাসন খাত কি সরকারের কাঙ্ক্ষিত মনোযোগ পাচ্ছে? অর্থনৈতিক সংকটের মুখে কতটা চ্যালেঞ্জে আছে এ খাতটি? এ খাতের মন্দা দীর্ঘায়িত হলে কী হবে তিন কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের? এসব নানা বিষয়ে কথা বলেছেন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট গ্রুপের (বিডিজি) পরিচালক মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জহিরুল ইসলাম

প্রশ্ন : বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশের আবাসন খাতে কী ধরনের সংকট দেখছেন?

উত্তর : বর্তমানে আবাসন খাত একটি ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নানা কারণে এই পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে আইনকানুন ও বিধি-বিধানের পরিচ্ছন্নতা না থাকার কারণে।

রাজউকের যে ড্যাপ (ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান), সেটা প্রণয়নে এখনো স্বচ্ছতা আসেনি। এই নিয়ে অনেক দাবিদাওয়া ও আন্দোলন চলছে। ড্যাপের অনেক বিষয় এখনো অনেকে মেনে নেয়নি। আবাসন খাতের ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, আর্কিটেক্ট, প্ল্যানারদের মধ্যেও দ্বিমত রয়েছে।

কাজেই আমলাতান্ত্রিক জটিলতা, আইন ও বিধি-বিধান প্রণয়নে অস্বচ্ছতা, দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট, বৈশ্বিক অর্থনীতি বিবেচনায় আবাসন খাত চাপে রয়েছে। এর ফলে আবাসন খাতের সঙ্গে জড়িত প্রায় তিন হাজার প্রতিষ্ঠান কোনো না কোনোভাবে ভুগছে।
 
প্রশ্ন : আবাসন খাতের তিন হাজার প্রতিষ্ঠানের কথা বললেন, এর বাইরেও কারা জড়িত রয়েছে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : জাতীয় অর্থনীতিতে এই খাতের অবদান অনেক। জিডিপির প্রায় ২০ শতাংশ আসে এই খাত থেকে।

রাজস্ব দেওয়া হয় প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা। প্রায় তিন কোটি লোকের কর্মসংস্থান রয়েছে। দুই লাখ কোটিরও বেশি এই খাতে বিনিয়োগ রয়েছে। কাজেই এই সব বিষয় বিবেচনা করলে আবাসন খাতের গুরুত্ব পরিষ্কার হয়ে যায়। তা ছাড়া এই খাতের সঙ্গে প্রায় ২৫৮টি উপখাত জড়িত, যে উপখাতগুলোর সঙ্গে প্রায় ১২ হাজার শিল্প প্রকল্প জড়িত রয়েছে।

সংগত কারণেই মানুষের জীবন-জীবিকার জন্য এবং দেশের অর্থনীতির জন্য এই খাত গুরুত্বপূর্ণ।
 
প্রশ্ন : যে সংকট চলছে, এটা কতটা দীর্ঘ হতে পারে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : আবাসন খাতের এই সংকট দীর্ঘ হবে না স্বল্প হবে, সেটা বলা কঠিন। কারণ সারা বিশ্বে এখন একটা অস্থির অবস্থা চলছে। এই অস্থিরতা দ্রুত শেষ হয়ে যাবে, এমনটা ভাবার অবকাশ নেই। এই ক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ। সরকার যদি সঠিক নীতিমালা প্রণয়ন না করে এবং সঠিকভাবে এই খাতকে উজ্জীবিত করার জন্য ব্যবস্থা না নেয় এবং সুযোগ-সুবিধা না দেয় তাহলে এর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়বে। একই সঙ্গে দেশের অর্থনীতিও ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

প্রশ্ন : সরকার কী ধরনের পদক্ষেপ নিতে পারে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : আমরা দেখেছি, সিঙ্গাপুরসহ বিভিন্ন দেশে যখনই কোনো অর্থনৈতিক বিপর্যয় আসে সরকারের পক্ষ থেকে আবাসন খাতকে উজ্জীবিত করার জন্য বিনিয়োগ করে। একই সঙ্গে সরকারিভাবে ফ্ল্যাট ও প্লট কেনার জন্য সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে। পাশাপাশি ব্যাংকগুলো থেকেও সহজ শর্তে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ প্রদান করে, যা দীর্ঘমেয়াদি কিস্তির মাধ্যমে পরিশোধ করা হয়। এটা আমাদের দেশে আমরা অতটা দেখতে পাই না।

আমাদের দেশে হাউজিং লোন একেবারেই সীমাবদ্ধ। অনেক কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। যারা দিচ্ছে তাদের লোনের সুদের হার অনেক বেশি। আবার যারা লোন নিয়েছে তারা লোন পরিশোধের সুযোগ পাচ্ছে না। পরিশোধের জন্য একটা মেয়াদ, অর্থনীতি ও ক্যাশ ফ্লোর প্রশ্ন রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই এই জায়গাটা ব্যাহত হচ্ছে দেশের সার্বিক আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপটে। সেই কারণে ব্যাংক লোনও সহজলভ্য নয়।

প্রশ্ন : সংকট নিরসনে সরকারের কোনো উদ্যোগ দেখছেন কি?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : সরকারের তরফ থেকে কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে আমার জানা নেই। সুনির্দিষ্ট কোনো পরিকল্পনা বা নীতিমালা এই পরিস্থিতিতে নেওয়া হয়নি। এটা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক যে আবাসন খাতের জন্য সরকার কোনো উদ্যোগই নেয়নি। এই খাত এখন অনেকটা ভাসমান অবস্থায় রয়েছে। এটির অর্থনৈতিক দিক, উদ্যোক্তাদের সমস্যা—কোনো দিকই বিবেচনা করা হচ্ছে না। ক্রেতাদের জন্যও কোনো সুযোগ-সুবিধার কথা ভাবা হচ্ছে না। সার্বিক বিবেচনায় আবাসন খাত অনেকটা বেওয়ারিশ অবস্থায় রয়েছে।

প্রশ্ন : নির্মাণসামগ্রীর ঊর্ধ্বগতি কতটা প্রভাব ফেলছে আবাসন খাতে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : জিনিসপত্রের দাম বাড়ার কারণের দিকে নজর দিলে আমরা দেখব, আবাসন খাতের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত তিন-চারটি গুরুত্বপূর্ণ উপখাত রয়েছে; তা হলো রড, সিমেন্ট, পাথর, ইট ও বালু। মিল-কারখানা নিরবচ্ছিন্নভাবে পরিচালনা করতে না পারার কারণে উৎপাদন ঠিকমতো করা যাচ্ছে না। গ্যাস, তেল ও কাঁচামালের অভাব। ব্যাংকিং ব্যবস্থা বিশৃঙ্খল। ব্যাংকে এলসি করতে গেলে করা যায় না। ১০০ থেকে ২০০ পার্সেন্ট মার্জিন চেয়ে বসে। অনেক সময় এই পার্সেন্টিজ দেওয়ার পরও এলসি দিতে চায় না। এসব কারণে সরবরাহব্যবস্থা আক্রান্ত হয়েছে। খুবই খারাপ অবস্থায় গেছে। এর ফলে জিনিসপত্রের দাম বেড়ে গেছে। সেটি আবাসন খাতের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। এটি এ খাতের উদ্যোক্তাদের ভোগাচ্ছে।

প্রশ্ন : দাম বৃদ্ধি ক্রেতার ক্রয়ক্ষমতাকে কেমন প্রভাবিত করে বলে আপনি মনে করেন?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : জিনিসপত্রের দাম বাড়লে ক্রেতাদের ক্রয়ক্ষমতায় বিশাল প্রভাব পড়ে। বাংলাদেশে যারা আবাসন ব্যবসা করে বা করি তাদের লক্ষ্যই থাকে মধ্যবিত্ত বা উচ্চ মধ্যবিত্ত। উচ্চবিত্ত সেখানে খুব কম। এই মধ্যবিত্তের আয়ের সীমাবদ্ধতা থাকার কারণে এবং দেশের সার্বিক পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকার কারণে কেনার মতো সাহস করতে পারছে না। তারা বিনিয়োগও করছে না।

প্রশ্ন : আবাসন খাত চাঙ্গা করা কিসের ওপর নির্ভর করে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : অন্তর্বর্তী সরকার বিশেষ কয়েকটি বিষয়ের ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। এ কারণে এখন নির্বাচন, সংস্কার ও বিচারকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু এখানে অর্থনীতি নেই। অর্থনীতিকে চতুর্থ বা পঞ্চম কোনো জায়গায়ও গুরুত্ব দেওয়া হয়নি। সংগত কারণে আবাসনের অবস্থা খারাপ হয়ে গেছে। অর্থনীতিকে যদি গুরুত্ব না দেওয়া হয়, অর্থনীতি নিয়ে যারা কাজ করে তাদের যদি সম্মান না দেওয়া হয়, ব্যবসায়ীদের যদি প্রটেকশন না দেওয়া হয়, সংগত কারণে সমস্যা সমাধানের মতো অবস্থা থাকবে না বা নেই।

প্রশ্ন : সংকট সমাধানে তাহলে কী করতে হবে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : স্থানীয়ভাবে রাষ্ট্র পরিচালনায় একটা শৃঙ্খলা আনতে হবে। সেটি রাজনৈতিক সরকারের মাধ্যমে হোক অথবা অন্তর্বর্তী সরকারের মাধ্যমে হোক। অবশ্যই রাজনৈতিক সরকার বা নির্বাচিত সরকার এলে দেশ তখন জনগণের দ্বারা পরিচালিত হবে। জনগণের সরকার এলে তাদের দাবিদাওয়া, ইচ্ছা-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটবে। পাশাপাশি বর্তমান সরকারে যাঁরা আছেন তাঁরা খুবই বিজ্ঞ। তাঁরা যদি অর্থনীতিকে একটু গুরুত্ব দেন, তাহলে দ্রুততার সঙ্গে সমস্যার সমাধান হয়ে যেতে পারে।

প্রশ্ন : আবাসন খাতের এমন অবস্থায় ব্যবসায়ীদের অবস্থা কেমন যাচ্ছে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : আমরা দেখি যারা ব্যবসা করেনি, কখনো একজন লোকের কাজের ব্যবস্থা করেনি, তারা টক শোতে বলছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে যারা ঋণখেলাপি, তাদের ধরে জেলে পুরে দেওয়া হোক। এই জেলে পুরে দেওয়াই যে সমাধান নয়, সেটি বিবেচনা করা হচ্ছে না। দেশে উৎপাদন করতে না পারার কারণে ক্যাশ ফ্লো আসছে না। ব্যাংক লোন দেওয়া যাচ্ছে না। পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে জীবন, সম্মান, সামাজিক মর্যাদা বাঁচিয়ে রাখতে এখন ব্যবসায়ীদের আত্মাহুতি দিতে হবে। সরকার যদি এখনই উদ্যোগ না নেয় তাহলে যেকোনো দুর্ঘটনা ঘটেও যেতে পারে।

প্রশ্ন : দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া না হলে কী ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে?

মোস্তফা কামাল মহীউদ্দীন : ব্যবসায়ীমহলকে বিশেষ করে আবাসন খাতকে যদি বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া না হয়, তবে এর ক্ষতিকর প্রভাব দীর্ঘমেয়াদি হবে। তখন আর ফিরে আসার পথ থাকবে না। আবাসন খাতে নজর না দিলে কোটি কোটি মানুষ কর্মহীন হবে। উৎপাদন শিল্পপ্রতিষ্ঠান ধ্বংস হয়ে যাবে। স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ হারাবে। জিডিপিতে অবদান থাকবে না। মোটকথা চরম একটি খারাপ পরিণতি হবে দেশের অর্থনীতির জন্য। 

সৌজন্যে : কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান দিবসে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
গণঅভ্যুত্থান দিবসে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক
আজ বন্ধ থাকবে সব ব্যাংক
জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
জুলাই মাসে রপ্তানি আয় ২৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে কমলো লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে কমলো লেনদেন
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস’ প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অবস্থান কত
‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস’ প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অবস্থান কত
৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক
৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
ইসলামী ব্যাংকের নতুন এমডি ওমর ফারুক খান
ইসলামী ব্যাংকের নতুন এমডি ওমর ফারুক খান
জুলাই মাসে প্রবাসী আয় ২৪৭ কোটি ডলার
জুলাই মাসে প্রবাসী আয় ২৪৭ কোটি ডলার
১০ লাখ টাকার বেশি আমানত ও সঞ্চয়পত্রে রিটার্ন বাধ্যতামূলক
১০ লাখ টাকার বেশি আমানত ও সঞ্চয়পত্রে রিটার্ন বাধ্যতামূলক
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে জুলাই শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন
গাজীপুরে জুলাই শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন

৪৪ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেফতার
রাজধানীতে ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়দেবপুর রেল জংশনে ‘মুগ্ধ সুপেয় পানির কর্নার’ উদ্বোধন
জয়দেবপুর রেল জংশনে ‘মুগ্ধ সুপেয় পানির কর্নার’ উদ্বোধন

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ উদযাপন
হবিগঞ্জে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ উদযাপন

২১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন
দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে মেহেরপুরে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে মেহেরপুরে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থান দিবসে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
গণঅভ্যুত্থান দিবসে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ

৩৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জাবির ৬৪ শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার, ৭৩ জনের সনদ বাতিল
জাবির ৬৪ শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার, ৭৩ জনের সনদ বাতিল

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুলাউড়ায় ইভটিজিং ও কিশোর গ্যাং নির্মূলে সময়সীমা বেঁধে দিলেন এসপি
কুলাউড়ায় ইভটিজিং ও কিশোর গ্যাং নির্মূলে সময়সীমা বেঁধে দিলেন এসপি

৫৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা
অধ্যাদেশের দাবিতে বুধবার রাস্তায় নামছেন সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল
জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে মানিকগঞ্জে বিএনপির বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত
গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে মানিকগঞ্জে বিএনপির বিজয় র‌্যালি অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ রথীনের সমাধিতে শ্রদ্ধা
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ রথীনের সমাধিতে শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে জুলাই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিস্তম্ভে মানুষের ঢল
যশোরে জুলাই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিস্তম্ভে মানুষের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের শ্রদ্ধা
ফেনীতে গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের শ্রদ্ধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস: রাবিতে ছাত্র-জনতার বিজয় র‍্যালি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস: রাবিতে ছাত্র-জনতার বিজয় র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্রুনালের সঙ্গে ধানুষের প্রেমের গুঞ্জন
ম্রুনালের সঙ্গে ধানুষের প্রেমের গুঞ্জন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাপানে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস পালন
জাপানে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল চিকিৎসকের
চট্টগ্রামে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল চিকিৎসকের

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান
নির্বাচনের প্রস্তুতির ধীর গতির প্রশ্নে সরব জিল্লুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে “আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ
দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস, কোথাও হতে পারে ভারী বর্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের সঙ্গে জোটের গুঞ্জন, যা বললেন উমামা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি
উপদেষ্টা আসিফের বাবার গ্রেফতার দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি
ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন করে জুলাইয়ের চেতনার পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন করতে হবে: রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না
যে ৩৯ দেশ ভ্রমণে বাংলাদেশিদের ভিসা লাগে না

১৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা
মামলা নিষ্পত্তি হলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে পদোন্নতি দেয়া হবে: উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন
সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশীদ মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি
আমিরাতে বাংলাদেশি সবুজ মিয়া জিতলেন ৬০ কোটির লটারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত
হার্টের রিংয়ের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান
গোপন করার কিছু নেই, এনসিপি কিংস পার্টি : ইফতেখারুজ্জামান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান
কোনো বিদেশিকে পরমাণু সাইটে ঢুকতে দেবে না ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি
‘মেয়েটা আমার’- দত্তকের মন্তব্যে ক্ষুব্ধ পরীমণি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনার বিষয়ে ইতিবাচক উত্তর দেয়নি ভারত : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন
সাক্ষীর জবানবন্দি : হাসপাতালে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
আগামী ৫ দিন কেমন থাকবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল
শেখ হাসিনা রাষ্ট্র কনসেপ্টই বুঝতো না : আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা
চাকরি পাওয়া মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের তথ্য যাচাই করছে সরকার: উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি
ভারতেও শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে পুশ ইন করার দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’
‘আসুন এমন বাংলাদেশ গড়ে তুলি, যেখানে আর কোনো স্বৈরাচারের ঠাঁই হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি
পুলিশের হাত থেকে হ্যান্ডকাপসহ পালাল ৯ হত্যা মামলার আসামি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা
৬ রানের শ্বাসরুদ্ধকর জয় ভারতের, সিরিজে সমতা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার
হিলিতে বেড়েছে আলু-পিঁয়াজ-ডিমের দাম, কমেছে জিরার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ
তিন মাসের মধ্যে ওয়েলিংটন ও জোহর বাহরুতে মিশন খুলবে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ৫ ও ৬ আগস্ট বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি
গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ৫ ও ৬ আগস্ট বিজয় র‌্যালি করবে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি
কর্মকর্তাদের জরুরি নির্দেশনা দিয়ে সব ব্যাংককে চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল
দেশে আবার একটা অস্থিরতা তৈরির চেষ্টা চলছে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি
নতুন ভোটারের তথ্য সংশোধনে ১১ দিন সুযোগ দিল ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি
আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া ছবি

বিশেষ আয়োজন

আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি
আবারও ১/১১-এর পদধ্বনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন
ছাত্র-জনতার রক্তস্নাত বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল
শরীর কেঁপে উঠেছিল বুক হিম হয়ে গিয়েছিল

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’
সিলেটে সেই অস্ত্রধারীরা ‘হাওয়া’

নগর জীবন

হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না
হাসিনা ছিলেন পুলিশের বাপ-মা, তাঁর নির্দেশ ছাড়া গুলি করতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ মুক্তির দিন
আজ মুক্তির দিন

বিশেষ আয়োজন

উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন
উপদেষ্টা আসিফ মুরাদনগরে মাফিয়াতন্ত্র কায়েম করেছেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী
আপনার একটি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!
‘জুলাই সাহসী’ সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন ভুয়া জুলাই যোদ্ধা!

নগর জীবন

মেয়েরা বলেই যত আশা
মেয়েরা বলেই যত আশা

মাঠে ময়দানে

কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা
কাউন্সিলরকে না পেয়ে বোনকে গুলি করে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল
গুলির সামনে বুক চিতিয়ে দাঁড়িয়ে ছিল

বিশেষ আয়োজন

আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া
আটকে থাকবে না হাসিনার বিচারপ্রক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ
অর্থনীতিতে স্বস্তি ফেরেনি, দরিদ্র বেড়েছে স্থবির বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের
আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই রপ্তানিকারকদের

শিল্প বাণিজ্য

যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা
যেভাবে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য
বিশ্বসাঁতারে চীনের আধিপত্য

মাঠে ময়দানে

জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে
জাতীয় ঐক্য ধরে রাখতে হবে

খবর

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধ ও সড়ক মেরামতে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা
রেললাইনে নাশকতার চেষ্টা

দেশগ্রাম

পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
পুঠিয়ার ডাকবাংলো চত্বর থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে
জুলাইয়ের চেতনা বাস্তবায়ন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়
বাংলাদেশ এখন তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়
ফুটপাতে হাঁটছিলেন তরুণী স্ল্যাব উল্টে নালায়

খবর

প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান
প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন চায় জনগণ : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি
৫ আগস্ট জাতীয় জীবনে থাকবে অম্লান স্মৃতি

খবর

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না
অর্থনীতিবিদরা সরকারের ভালো কাজ দেখেন না

প্রথম পৃষ্ঠা