শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৩, সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১০:৩৯, সোমবার, ০৪ আগস্ট, ২০২৫

‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস’ প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অবস্থান কত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস’ প্রতিবেদনে বাংলাদেশের অবস্থান কত

বিশ্বের তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতার মধ্যে থাকা শীর্ষ পাঁচ দেশের তালিকায় চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। এ তথ্য উঠে এসেছে বৈশ্বিক খাদ্যসংকট নিয়ে প্রকাশিত ‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস ২০২৫’-এর প্রতিবেদনে। জাতিসংঘের পাঁচ সংস্থা এফএও, ইফাদ, ডব্লিউএফপি, ডব্লিউএইচও ও ইউনিসেফ মিলে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

একইসঙ্গে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) দেওয়া ‘গ্লোবাল রিপোর্ট অন ফুড ক্রাইসিস’ শীর্ষক পৃথক এক প্রতিবেদনে তীব্র খাদ্যসংকটের তালিকায়ও বাংলাদেশের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, বিশ্বে তীব্র খাদ্যসংকটে থাকা ১০ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ চতুর্থ।

দুই প্রতিবেদন অনুসারে, শুধু খাদ্যনিরাপত্তার সংকটেই নয়, স্বাস্থ্যকর বা সুষম খাদ্য গ্রহণের দিক থেকেও বাংলাদেশ পিছিয়ে। এ বিষয়ে গত সাত বছরে অনেকটা উন্নতি হলেও এখনো দেশের ৭ কোটি ৭১ লাখ মানুষ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পায় না। দেশের ১০ শতাংশের বেশি মানুষ অপুষ্টির শিকার।

দুটি প্রতিবেদনই গত এক সপ্তাহের মধ্যে প্রকাশিত হয়েছে। অর্থনীতিবিদ ও কৃষি অর্থনীতিবিদেরা বলছেন, প্রতিবেদন দুটি বাংলাদেশের খাদ্যসংকটের একটি পরিষ্কার চিত্র তুলে ধরেছে। এ প্রতিবেদনগুলো ভাবনার সৃষ্টিকারী।

তবে বাংলাদেশে যথেষ্ট খাদ্য মজুত আছে বলে সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। সরকার বলছে, এই প্রতিবেদনগুলো নিয়ে তাদের প্রশ্ন রয়েছে।

এ নিয়ে অর্থনীতিবিদ হোসেন জিল্লুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, সরকার সামষ্টিক অর্থনীতির স্থিতিশীলতাকে মূল প্রাধান্য দিয়েছে। এখানে ব্যক্তিপর্যায়ে মানুষের যে সমস্যা, তা উপেক্ষিত। দেশে দৃশ্যমান ক্ষুধা হয়তো নেই, কিন্তু চাপা ক্ষুধা আছে। মানুষ স্বেচ্ছা কৃচ্ছ্রের মধ্যে চলে গেছে। সেটা বাধ্য হয়েই তারা করছে।

খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা
জাতিসংঘের পাঁচ সংস্থার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিশ্বের ৫৩টি খাদ্যসংকটপীড়িত দেশ ও অঞ্চলের প্রায় ২৯ কোটি ৫০ লাখ মানুষ চরম খাদ্যনিরাপত্তাহীনতার মুখোমুখি। যেখানে খাদ্যনিরাপত্তাহীনতা বলতে বোঝানো হয়েছে ব্যক্তি বা পরিবারের পর্যায়ে অর্থ বা অন্যান্য সম্পদের অভাবে খাদ্যপ্রাপ্তির সীমিত সুযোগ। এই তালিকায় শীর্ষ পাঁচটি দেশের মধ্যে রয়েছে— নাইজেরিয়া, সুদান, কঙ্গো প্রজাতন্ত্র, বাংলাদেশ ও ইথিওপিয়া। যদিও জনসংখ্যার অনুপাতে খাদ্যসংকটে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত দেশগুলোর তালিকায় রয়েছে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা, দক্ষিণ সুদান, সুদান, ইয়েমেন ও হাইতি।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, গাজা উপত্যকার শতভাগ মানুষ চরম খাদ্য অনিরাপত্তার মুখে রয়েছে। এ ছাড়া দক্ষিণ সুদান ও সুদানের অর্ধেকের বেশি এবং ইয়েমেন ও হাইতির প্রায় অর্ধেক জনগণ এ ধরনের সংকটে দিন কাটাচ্ছে। 

এ নিয়ে এফএওর বাংলাদেশ কার্যালয়ের সিনিয়র ন্যাশনাল প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট অনিল কুমার দাস গণমাধ্যমকে বলেন, বিশ্বের তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীনতার মধ্যে থাকা পাঁচটি দেশের একটি বাংলাদেশ। এখানে কোনো তুলনা করতে যাচ্ছি না। তবে দেশের খাদ্য পরিস্থিতি গত বছরের চেয়ে যে ভালো হয়নি, তা বলা যায়।

দারিদ্র্যের কোন সূচকে কী অবস্থায় বাংলাদেশ
দেশে ৪৪ শতাংশের বেশি বা ৭ কোটি ৭১ লাখ মানুষ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পায় না এখনো। ২০১৭ সালে এ অনুপাত ছিল ৬৫ দশমিক ৭ শতাংশ। অর্থাৎ সাত বছরে উন্নত মানের খাদ্য না পাওয়া মানুষের সংখ্যা কমেছে প্রায় ১৯ শতাংশ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে সুষম খাদ্য না পাওয়ার দিকে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে বাংলাদেশ। এ ক্ষেত্রে শীর্ষে আছে পাকিস্তান। দেশটির ৬০ শতাংশ মানুষ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পায় না। অথচ দেশটিতে সাত বছর আগে এমন মানুষের হার ছিল ৫৮ শতাংশ। তৃতীয় স্থানে থাকা ভারতের ৪০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের ভালো খাবার থেকে বঞ্চিত। দেশটিতে ২০১৭ সালে এমন মানুষের হার ছিল ৫৯ শতাংশের কিছু বেশি। দক্ষিণ এশিয়ায় এ খাতে সবচেয়ে এগিয়ে মালদ্বীপ। দেশটিতে এমন খাবার না পাওয়া মানুষ মোট জনসংখ্যার ১ শতাংশ। ভুটানের ৪ শতাংশ এবং নেপালের ২০ শতাংশ মানুষ বঞ্চিত সুষম খাদ্য থেকে।

প্রতিবেদনটিতে পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের মধ্যে অপুষ্টিজনিত ওজন কম থাকার হার বাংলাদেশে ১০ শতাংশ। ভারতে এ হার ১৮ এবং পাকিস্তানে ৭। বাংলাদেশে এ বয়সী শিশুদের মধ্যে খর্বকায় অন্তত ২৫ শতাংশ। ভারত ও পাকিস্তানে যথাক্রমে তা ৩৩ ও প্রায় ৩৭ শতাংশ।

বাংলাদেশে অপুষ্টির শিকার মানুষের হার
দেশের মোট জনসংখ্যার ১০ শতাংশের বেশি মানুষ এখনো অপুষ্টির শিকার। তবে গত দুই দশকে এ পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। অপুষ্টির শিকার মানুষের হার বাংলাদেশের চেয়ে বেশি ভারত ও পাকিস্তানে। তবে এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে আছে নেপাল ও শ্রীলঙ্কা।

প্রতিবেদনে ২০০৪ থেকে ২০০৬ এবং ২০২২ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে অপুষ্টির শিকার মানুষের তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। দেখা গেছে, ২০০৪ থেকে ২০০৬ সালে বাংলাদেশে অপুষ্টির শিকার মানুষের হার ছিল মোট জনসংখ্যার ১৫ দশমিক ১ শতাংশ। এটি ২০২২ থেকে ২০২৪ সালে এসে হয় ১০ দশমিক ৪ শতাংশ। এখন ভারতের মোট জনসংখ্যার ১২ শতাংশ অপুষ্টির শিকার, পাকিস্তানে ১৬ দশমিক ৫ আর আফগানিস্তানে ২৮ শতাংশ।

দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে নেপালে অপুষ্টির শিকার দেশটির মোট জনসংখ্যার ৫ দশমিক ৩ এবং শ্রীলঙ্কায় ৭ দশমিক ৪ শতাংশ।

প্রতিবেদনগুলো নিয়ে এফপিএমইউর মহাপরিচালক মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, আমাদের যথেষ্ট খাদ্য আছে। কীভাবে বাংলাদেশকে তীব্র খাদ্যনিরাপত্তাহীন দেশের তালিকায় রাখা হলো, তা নিয়ে জাতিসংঘের দপ্তরগুলোর সঙ্গে আমরা কথা বলব। খাদ্য যথেষ্ট থাকলেও তা হয়তো সবাই ঠিকমতো পাচ্ছে না, এটা হতে পারে। আবার নিরাপদ খাদ্য বা স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্যে মানুষের অভিগম্যতার সমস্যা থাকতে পারে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সুষম খাদ্যের জন্য ক্রয়ক্ষমতার সক্ষমতা অনুসারে জনপ্রতি ব্যয় ৪ দশমিক ৪৯ ডলার। আগের বছর এটি ছিল ৪ দশমিক ৩৩ ডলার। দক্ষিণ এশিয়ায় এ হার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এ ক্ষেত্রে শীর্ষে আছে ভুটান। সুষম খাদ্য গ্রহণের খরচ বলতে বোঝানো হয়— একজন ব্যক্তির দৈনিক ২ হাজার ৩৩০ কিলোক্যালরি শক্তির চাহিদা পূরণ করে এমন খাদ্যের জন্য স্থানীয়ভাবে সহজলভ্য এবং সবচেয়ে সাশ্রয়ী খাবার কেনার ব্যয়।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশে গত কয়েক দশকে খাদ্য উৎপাদন এবং মাথাপিছু আয় বেড়েছে। কিন্তু তারপরও খাদ্যের নিরাপত্তাহীনতার বিষয়টি ভাবনার বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। 

এই বিভাগের আরও খবর
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সারা দেশে ৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক
সারা দেশে ৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক
৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক
৫ আগস্ট বন্ধ থাকবে ব্যাংক
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
গাজীপুরে এক বছরে ৭২ কারখানা বন্ধ
ইসলামী ব্যাংকের নতুন এমডি ওমর ফারুক খান
ইসলামী ব্যাংকের নতুন এমডি ওমর ফারুক খান
জুলাই মাসে প্রবাসী আয় ২৪৭ কোটি ডলার
জুলাই মাসে প্রবাসী আয় ২৪৭ কোটি ডলার
১০ লাখ টাকার বেশি আমানত ও সঞ্চয়পত্রে রিটার্ন বাধ্যতামূলক
১০ লাখ টাকার বেশি আমানত ও সঞ্চয়পত্রে রিটার্ন বাধ্যতামূলক
সূচকের বড় উত্থান, ডিএসইর লেনদেন ১১০০ কোটি টাকা ছাড়াল
সূচকের বড় উত্থান, ডিএসইর লেনদেন ১১০০ কোটি টাকা ছাড়াল
পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতেই বড় উত্থান
পুঁজিবাজারে লেনদেনের শুরুতেই বড় উত্থান
কোটি কোটি টাকার টেন্ডারে ‘শুভংকরের ফাঁকি’
কোটি কোটি টাকার টেন্ডারে ‘শুভংকরের ফাঁকি’
যুক্তরাষ্ট্রের শর্ত পূরণে অভিঘাত আসতে পারে স্থানীয় শিল্পে
যুক্তরাষ্ট্রের শর্ত পূরণে অভিঘাত আসতে পারে স্থানীয় শিল্পে
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
পণ্যে ২০ শতাংশ মার্কিন কাঁচামাল থাকলে শুল্ক লাগবে না : বিজিএমইএ সভাপতি
সর্বশেষ খবর
সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি
সাতক্ষীরা সীমান্তে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে বিএসএফের গুলি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯৮৩ মামলা

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা
নাটোরে রেললাইনে শিকল পেঁচিয়ে নাশকতার চেষ্টা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগ পর্যন্ত চলবে অভিযান: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!
সিলেটে আবার বন্যার চোখ রাঙানি!

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে
ভাঙা বন্ধুত্ব জোড়া লাগাবেন কীভাবে

৩০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি
১১ মাসে পুলিশের বিরুদ্ধে ৭৬১ মামলা হয়েছে : টিআইবি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন
বর্ষাকালে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে যা করবেন

৪০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সমালোচনার পাশাপাশি ভালো দিকগুলোও দেখতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা
সমালোচনার পাশাপাশি ভালো দিকগুলোও দেখতে হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ বছরের ব্যর্থ অধ্যায় শেষে রিয়াল ছাড়ছেন রেইনিয়ার
৫ বছরের ব্যর্থ অধ্যায় শেষে রিয়াল ছাড়ছেন রেইনিয়ার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুরনো বন্দোবস্তে সওজ, ঘুরেফিরে কয়েকজন ঠিকাদারই পাচ্ছেন সিংহভাগ উন্নয়ন প্রকল্প
পুরনো বন্দোবস্তে সওজ, ঘুরেফিরে কয়েকজন ঠিকাদারই পাচ্ছেন সিংহভাগ উন্নয়ন প্রকল্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হবে স্কুলভিত্তিক, থাকবে বিভাগ পরিবর্তনের সুযোগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরু চুরির সময় গণপিটুনিতে নিহত ২, আটক ২
গরু চুরির সময় গণপিটুনিতে নিহত ২, আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৯২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৯২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার
অতিরিক্ত লাগেজ নিয়ে সংঘর্ষ, স্পাইসজেটের ৪ কর্মীকে মারধর সেনা কর্মকর্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা
টেস্টের ১৪১ বছরের ইতিহাসে যে রেকর্ড গড়লেন ভারত-ইংল্যান্ড ব্যাটাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানি কমলেও ভোগান্তি কমেনি তিস্তা পাড়ের মানুষের
পানি কমলেও ভোগান্তি কমেনি তিস্তা পাড়ের মানুষের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গাজার গণহত্যা বন্ধ করো’ সিডনি ব্রিজে লাখো মানুষের পদযাত্রা
‘গাজার গণহত্যা বন্ধ করো’ সিডনি ব্রিজে লাখো মানুষের পদযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ভারি বৃষ্টি সম্ভাবনা
ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ভারি বৃষ্টি সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাহাদী হত্যা মামলায় ইনু-মেনন-পলক গ্রেফতার
মাহাদী হত্যা মামলায় ইনু-মেনন-পলক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই
চিলির খনিতে আটকে পড়া শ্রমিকদের কেউই আর বেঁচে নেই

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে সন্তানদের সামনে স্ত্রীকে হত্যা, গাজীপুর থেকে পলাতক স্বামী গ্রেফতার
টাঙ্গাইলে সন্তানদের সামনে স্ত্রীকে হত্যা, গাজীপুর থেকে পলাতক স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইফোনের নতুন সংস্করণে ২৯ নিরাপত্তা ত্রুটি হালনাগাদের পরামর্শ
আইফোনের নতুন সংস্করণে ২৯ নিরাপত্তা ত্রুটি হালনাগাদের পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে পাকিস্তানের সিরিজ জয়
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে পাকিস্তানের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড
যুক্তরাষ্ট্রে ৮২৯ কিলোমিটার দীর্ঘ বজ্রপাত, নতুন বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইঞ্জিন বিকল, উড্ডয়নের দেড় ঘণ্টা পর জরুরি অবতরণ
ইঞ্জিন বিকল, উড্ডয়নের দেড় ঘণ্টা পর জরুরি অবতরণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমার কাছাকাছি:  খোলা হবে ১৬টি স্পিলওয়ে
রাঙামাটি কাপ্তাই হ্রদের পানি বিপদসীমার কাছাকাছি:  খোলা হবে ১৬টি স্পিলওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সৌদি আরবে একদিনে ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ
১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি ও ভাগ-বাঁটোয়ারার বিবরণ দিলেন রিয়াদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা
৫ আগস্ট সব পোশাক কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন
‘সমন্বয়ক’ হয়েই পাল্টে যায় অপুর জীবনযাপন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে
শিক্ষক নিয়োগে জামায়াতের সাবেক এমপির সুপারিশ উপ-উপাচার্যের ফেসবুক স্টোরিতে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার
এবার ৮ জোড়া ট্রেন ভাড়া করল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
ইতিহাসের নির্মম হত্যাযজ্ঞের সর্বোচ্চ শাস্তি চাইলেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল
শাহবাগে সমাবেশ: ৯ দফা দিল ছাত্রদল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!
যে কারণে ৬০০ বছর পর জেগে উঠল ভয়ংকর আগ্নেয়গিরি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন
ট্রাম্পের আলটিমেটাম উড়িয়ে দিলেন পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত
যে কারণে মার্কিন যুদ্ধবিমান কেনার সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড
এক ওভারে ৪৫ রান, আফগান ব্যাটারের রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
এনবিআরের আরেক কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু
ছাত্রদল কতটা ঐক্যবদ্ধ তা আজকের সমাবেশে প্রমাণ হয়েছে : দুদু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান
ইসরায়েলের সাথে দ্বিতীয় দফা যুদ্ধের জন্য তৈরি ইরান: সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা
ইসরায়েলের তিন স্থাপনায় হুথির হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীরসহ ২ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল
ছাত্রদলকে রুখে দেওয়ার ক্ষমতা কারো নেই : রাকিবুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল
আমি গোয়েন্দা কমিটিতে ছিলাম, জানি ঝুঁকি কোথায় : কমলার সতর্কবার্তা ভাইরাল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা
এনসিপির ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান
২৫ বছর পর ‘লগান’র সেই গ্রামে আমির খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী
রাশিয়ায় ৫০০ বছর পর অগ্ন্যুৎপাত, ৬ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের কুণ্ডলী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ
৫ আগস্ট মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা
দেশের সব ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, এক বছরে ঠিক করা সম্ভব নয়: উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
আল-আকসা দখলের হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ
ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভে যোগ দিলেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’
‘জুলাই অভ্যুত্থানের শক্তিকে কাজে লাগিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত দেশ গড়তে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল
গ্রাহকদের জন্য সুদবিহীন কিস্তিতে স্মার্টফোন কেনার সুযোগ আনল গ্রামীণফোন ও ইবিএল

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

মুসলিম ঐক্যের ডাক ইরানি প্রেসিডেন্টের
মুসলিম ঐক্যের ডাক ইরানি প্রেসিডেন্টের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ৮ শহীদের গেজেট বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাল ভোটের রোডম্যাপ
কাল ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য
মবভাই, চান্দাভাই বনাম মূর্খের স্বর্গরাজ্য

সম্পাদকীয়

৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব
৯ হাজার মেগাওয়াট বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের
মার্কিন শেয়ারবাজারে কালো টাকা কায়কাউসের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস
সীমানা চূড়ান্তে অপেক্ষা এক মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন
ঝুলে গেছে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে
প্রথম ভোট হোক ধানের শীষে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়
পাখির মতো গুলি করে হত্যা করা হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি
বিশ্বে স্বৈরাচার সমিতি হলে হাসিনা সভাপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা
উচ্ছ্বসিত মৎস্যজীবীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন
কাঁটাতারে থমকে আত্মীয়তার বন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ
মার্চ টু ঢাকা ঘোষণা, সরকার দেয় কারফিউ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির
নতুন বাংলাদেশের ইশতেহারে ২৪ দফা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মাঠ উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন
পরিসংখ্যানে মেধাবীদের প্রয়োজন

সম্পাদকীয়

দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা
দেশপ্রেমিক সৎ কর্মকর্তা নির্বাচনের নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর
জট সামলাতে জাহাজ কমাতে চায় বন্দর

নগর জীবন

এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
এনামুলের বিরুদ্ধে বন্দরের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল
ছত্রাকনাশক উদ্ভাবন, উৎপাদন হবে দ্বিগুণ ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

লাল শাপলার সৌন্দর্য
লাল শাপলার সৌন্দর্য

পেছনের পৃষ্ঠা

৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে
৭৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়
সাবেক জামায়াত এমপির সুপারিশ নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি
ইট ও খানাখন্দ বাড়িয়েছে যাত্রীদের জীবনঝুঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমল

নগর জীবন

শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়
শেষ বলে হোল্ডারের বাউন্ডারিতে জয়

মাঠে ময়দানে

পোশাক খাতে সম্ভাবনা
পোশাক খাতে সম্ভাবনা

সম্পাদকীয়

গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩
গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে শিশুর মৃত্যু, দগ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত
ব্যবসায়ীকে মসজিদে ঢুকে ছুরিকাঘাত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা
সাবেক ইউপি সদস্যকে তুলে নিয়ে হত্যা

দেশগ্রাম