শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫

দৈত্যের হীরের বাড়ি

বিচিত্র কুমার
প্রিন্ট ভার্সন
দৈত্যের হীরের বাড়ি

গভীর জঙ্গলে এক অদ্ভুত বাড়ি। এটি একেবারে আলাদা, এমনকি দূর থেকেও চোখে পড়ার মতো। বাড়িটির দেয়ালগুলো ছিল হীরে দিয়ে মোড়া, যেন সূর্যের আলো এসে পড়লেই পুরো পৃথিবী আলোয় ভরে যায়। ঝকঝক করা এই হীরে দিয়ে তৈরি বাড়ি দেখে প্রথমবার যে কেউ আসবে, তার মনে এক ধরনের অদ্ভুত ভয় এবং আগ্রহ সৃষ্টি হবেই। গ্রামের লোকজন মাঝেমধ্যেই সেই বাড়ি সম্পর্কে নানা ধরনের গল্প বলত। কেউ বলত, সেই বাড়িতে এক ভয়ংকর দৈত্য বাস করে, কেউ বলত, বাড়িটি অভিশপ্ত। তবে রাজু নামের ছোট্ট এক ছেলে এসব গল্পে বিশ্বাস করত না। তার মনে ছিল এক গভীর কৌতূহল এবং সাহস।

রাজু ছিল একেবারে সাহসী ছেলে, সবসময় নতুন কিছু আবিষ্কারের জন্য আগ্রহী। সে জানত, যেগুলো ভয়ংকর মনে হয়, সেগুলো হয়তো আসলে তেমন কিছু না। আর তার সবচেয়ে বড় বন্ধু মিতু ছিল বেশ ভীতু। সে একেবারেই রাজুর মতো সাহসী নয়। তবে রাজু যখনই তার কোনো নতুন অভিযান শুরু করত, মিতু কিছুটা ভয় ভেঙে তার সঙ্গে চলে আসত। এক দিন রাজু সিদ্ধান্ত নিল, হীরের বাড়ি দেখতে যাবে। মিতু তাকে অনেক বুঝিয়ে বলেছিল, রাজু, ওই বাড়িতে গিয়ে কী করবি? আমি তো একবারও যেতে চাই না! কিন্তু রাজু বলল, তুমি ভয় পেও না। আমরা সবাই একসঙ্গে যাব। দেখতে হবে, এটা আসলেই ভয়ংকর কিছু কি না।

পথে বেরিয়ে রাজু আর মিতু নানা ধরনের গল্প করতে করতে জঙ্গলের ভিতর দিয়ে চলতে চলতে চলে আসে হীরের বাড়ির কাছে। বাড়ি যখন তাদের চোখের সামনে পড়ল, তখন মিতু একটু থেমে গেল। রাজু, এ তো একদম ভিন্ন কিছু! কী বিশাল, কী সুন্দর! মিতু হতবাক হয়ে বলল। রাজু একটু হাসল এবং বাড়ির দিকে এগিয়ে গেল। বাড়ির দেয়ালগুলো হীরে মোড়া, এমনকি দরজা পর্যন্ত সোনালি। রাজু ভাবল, এ বাড়ি কি সত্যিই হীরের? তার সব সন্দেহ আর কৌতূহল যেন বাড়ি দেখেই উধাও হয়ে গেল।

এটা কি আসলেই দৈত্যের বাড়ি? মিতু আবারও প্রশ্ন করল।

রাজু উত্তেজনায় বলল, আমরা যাচ্ছি দেখে আসব। যদি কেউ থাকে, তবে তাকে জিজ্ঞেস করব।

দরজার কাছে গিয়ে রাজু ধীরে ধীরে হাত রেখে দরজাটা ঠেলল। এক মুহূর্তে দরজা খুলে গেল, আর ভিতরে ঢুকল দুজন বন্ধু। ঢোকার পর দেখতে পেল, ভিতরে সব কিছু যেন স্বর্ণময়। মেঝে ছিল সোনা দিয়ে মোড়া, দেয়ালে ঝুলছে হীরে-মুক্তা। এমন একটা দৃশ্য যে কেউ প্রথমবার দেখবে, তার চোখ আর মুখ চমকে উঠবেই। তবে, একে অপরকে সাহস দিয়ে তারা এগিয়ে চলল।

হঠাৎ এক বিকট আওয়াজ শুনে তারা ভীত হয়ে গেল। একটি বড়ো পদক্ষেপের শব্দ আসছিল। রাজু বলল, এই তো, দেখতে হবে কে আসছে! কিছুক্ষণ পর এক বিশাল দৈত্য তাদের সামনে উপস্থিত হলো। দৈত্যটি এত বড় যে তার মাথা ছাদ স্পর্শ করছে। তার গায়ে সোনালি চেইন ঝুলছিল, চোখে গম্ভীর ভাব। মুখে কৃপণ হাসি, যেন কিছু ভাবছে।

তোমরা কে? এখানে কী করছ? দৈত্যটি রুক্ষ গলায় প্রশ্ন করল।

রাজু একটু সাহস নিয়ে বলল, আমরা এখানে হীরের বাড়ি দেখতে এসেছি। শুনেছি এখানে আপনি থাকেন। কিন্তু আমরা আপনাকে ভয় পাই না।

দৈত্যটি প্রথমে চুপ করে রইল। তারপর মৃদু হাসি হেসে বলল, ভয় পেও না। আমার নাম হীরাবান। এই বাড়ি আমি একা তৈরি করেছি। কিন্তু কোনো বন্ধু পাইনি, সবাই আমাকে ভয় পায়। তোমরা এখানে কেন এসেছো?

রাজু ও মিতু অবাক হয়ে একে অপরের দিকে তাকাল। রাজু বলল, তাহলে আপনি তো খুব একা হয়ে গেলেন। সবাই আপনাকে ভয় পায়?

হীরাবান মাটির দিকে তাকিয়ে একটু মন খারাপ করে বলল, হ্যাঁ, কারণ আমি এক বিশাল দৈত্য। আমার শক্তির জন্য সবাই আমাকে ভয় পায়। কিন্তু আমি তো কিছু খারাপ করি না। আমি চাই, আমার জীবনটা অর্থপূর্ণ হোক।

রাজু ভাবল, এটা তো খুব অদ্ভুত। এত বড় শক্তি আর সম্পদ থাকার পরও এত একা কেন?

রাজু আবার বলল, আপনি কি আমাদের মতো ছোটদের সাহায্য করতে চান? আপনি যদি এই হীরে দিয়ে স্কুল বানাতেন, তাহলে অনেক শিশুর উপকার হতো। আপনি তাদের বন্ধু হতে পারতেন।

হীরাবান প্রথমে একটু অবাক হয়ে ভাবল, তারপর বলল, তুমি ঠিক বলেছো, রাজু। আমি তো এতদিন ভাবিনি। তবে কীভাবে শুরু করব?

রাজু বলল, সব কিছু একে একে শুরু করা যায়। প্রথমে আপনি গ্রামের মানুষদের জানান, তারপর তারা সাহায্য করবে।

এরপর হীরাবান নিজের হীরে দিয়ে একটি বড় স্কুল তৈরি করল। গ্রামের ছেলেমেয়ে স্কুলে পড়তে আসল। গ্রামের লোকজন প্রথমে খুব অবাক হয়েছিল। কিন্তু যখন তারা দেখল, হীরাবান কোনো ক্ষতি করতে চায় না, তখন তারা তার প্রতি মনোভাব বদলে ফেলল। তার বিশাল বাড়ি, হীরের ঝলমলে দেয়ালগুলো, তার শক্তিশালী শরীরে এসব কিছুই আর ভয়ংকর মনে হচ্ছিল না।

রাজু এবং মিতু তাদের নতুন বন্ধু হীরাবানের সঙ্গে সময় কাটাতে লাগল। তাদের খুশি দেখে হীরাবানও একসময় ভাবতে শুরু করল, সত্যিই বন্ধুদের জন্য জীবনে কিছু করতে পারলে জীবন আরও সুন্দর।

গ্রামের বাচ্চারা এখন আর হীরাবানকে ভয় পেত না। তারা জানত, দৈত্যটা একেবারে ভালো। আর সে, যে এত বড় শক্তি নিয়ে পৃথিবীতে এসেছিল, তার হাতে আরও অনেক কিছু করার ছিল। সে শুধু নিজের মনের দুঃখ দূর করতে চায়নি, বরং পৃথিবীকে সুন্দর ও ভালো করতে চেয়েছিল।

এক দিন, হীরাবান রাজুকে বলল, তুমি ঠিক বলেছিলে, রাজু। বন্ধুদের জন্য জীবনে কিছু করার মতো বড় কিছু আর নেই।

রাজু ও মিতু তার সঙ্গে খেলতে খেলতে হাসির সাথে বলল, আপনি তো আমাদের সবচাইতে ভালো বন্ধু, হীরাবান।

হীরাবান হাসল, এখন আমি বুঝতে পারি, শক্তির সঙ্গে ভালোবাসাও গুরুত্বপূর্ণ।

এভাবেই হীরের বাড়ি হয়ে উঠল শুধু একটি বাড়ি নয়, একটি সুখী স্কুল, যেখানে শিশুরা শিখে, হাসে এবং বেড়ে ওঠে। আর হীরাবান তার একাকিত্ব কাটিয়ে জীবনের প্রকৃত আনন্দ পেল।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
পান্তা ভাতে দই
পান্তা ভাতে দই
এই বোশেখে
এই বোশেখে
বোশেখ মেলায়
বোশেখ মেলায়
বৈশাখী মেলা
বৈশাখী মেলা
রঙিন পাখি
রঙিন পাখি
হাবলু মামার কাণ্ড
হাবলু মামার কাণ্ড
এলো নববর্ষ
এলো নববর্ষ
বর্ষবরণ
বর্ষবরণ
বৈশাখ মানে
বৈশাখ মানে
বৈশাখী ফুল
বৈশাখী ফুল
মায়ের আঁচল
মায়ের আঁচল
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জ ফাউন্ডেশন ঢাকার ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
গোপালগঞ্জ ফাউন্ডেশন ঢাকার ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

পটুয়াখালীতে জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচি পালিত
পটুয়াখালীতে জলবায়ু ধর্মঘট কর্মসূচি পালিত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি
তিন বছরে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিধান বাতিল করতে যাচ্ছে জার্মানি

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে আদালতের মালখানার গ্রিল কেটে টাকা-স্বর্ণালংকার চুরি, আটক ৪
নাটোরে আদালতের মালখানার গ্রিল কেটে টাকা-স্বর্ণালংকার চুরি, আটক ৪

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে:  উপদেষ্টা ফারুকী
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন সংক্রান্ত মামলায় আসামি গ্রেফতারে ডিএমপির নির্দেশনা

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাবির বি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা শুরু, প্রতি আসনে লড়ছে ৭৬ জন
রাবির বি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা শুরু, প্রতি আসনে লড়ছে ৭৬ জন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি ঘিরে নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ক্রসফায়ারে’ নিহত বাদশার পরিবারকে আর্থিক অনুদান তারেক রহমানের
‘ক্রসফায়ারে’ নিহত বাদশার পরিবারকে আর্থিক অনুদান তারেক রহমানের

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে জাতিসংঘের প্রতি আহবান
ফিলিস্তিনের মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে জাতিসংঘের প্রতি আহবান

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল
মার্চ ফর গাজা: সকালেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মানুষের ঢল

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভোলায় রোগীর মৃত্যুর পর চিকিৎসককে মারধরের অভিযোগ
ভোলায় রোগীর মৃত্যুর পর চিকিৎসককে মারধরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’ পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগে থানায় জিডি
‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’ পুড়িয়ে ফেলার অভিযোগে থানায় জিডি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোটরসাইকেল থেকে পড়ে আরোহীর মৃত্যু
মোটরসাইকেল থেকে পড়ে আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার হামলায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আহত
সিলেটে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার হামলায় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আহত

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পিএসএল থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ কর্বিন বশ
পিএসএল থেকে এক বছরের জন্য নিষিদ্ধ কর্বিন বশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলছাত্র নিহত
নোয়াখালীতে সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০৩০ সালে বাণিজ্যিক ৬জি চালু করবে চীন
২০৩০ সালে বাণিজ্যিক ৬জি চালু করবে চীন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বার্সেলোনার পক্ষে শৃঙ্খলা কমিটির রায়, আপিলের পথে ওসাসুনা
বার্সেলোনার পক্ষে শৃঙ্খলা কমিটির রায়, আপিলের পথে ওসাসুনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে এবার মিলল ২৮ বস্তা টাকা, চলছে গণনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইটহুড পাচ্ছেন জেমস অ‍্যান্ডারসন
নাইটহুড পাচ্ছেন জেমস অ‍্যান্ডারসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঙ্গু নদীতে ফুল দিয়ে বিজু উৎসব শুরু
সাঙ্গু নদীতে ফুল দিয়ে বিজু উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাতি হত্যা করে দাঁত ও নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা, মামলা
হাতি হত্যা করে দাঁত ও নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা, মামলা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসলামাবাদের কাছে লাহোরের বড় হার, একাদশে ছিলেন না রিশাদ
ইসলামাবাদের কাছে লাহোরের বড় হার, একাদশে ছিলেন না রিশাদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ওয়াক্ফ বিলের প্রতিবাদে উত্তাল কলকাতা
ওয়াক্ফ বিলের প্রতিবাদে উত্তাল কলকাতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বনির্ভরতার স্বপ্ন বুনছেন অসচ্ছল নারীরা
স্বনির্ভরতার স্বপ্ন বুনছেন অসচ্ছল নারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল
সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ
আগুনে পুড়ে গেল আনন্দ শোভাযাত্রার জন্য বানানো ফ্যাসিস্ট হাসিনার মোটিফ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি
মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ
নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ
প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং
এশিয়ার তিন দেশ সফর করবেন শি জিনপিং

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধ চেয়ে চিঠি দেওয়া ১০০০ সেনাকে বরখাস্ত করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস
নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!
হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী
ইরানের সঙ্গে ব্যবসা, মার্কিন নিষেধাজ্ঞার কবলে দুবাইয়ের ভারতীয় ব্যবসায়ী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি
১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিসাব কষছেন আমলারাও
হিসাব কষছেন আমলারাও

পেছনের পৃষ্ঠা

রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে
রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে
লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে

মাঠে ময়দানে

রাজারবাগে মানবেতর জীবন
রাজারবাগে মানবেতর জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি
প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে
সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ
থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ

নগর জীবন

আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া
আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা
হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা

শোবিজ

সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে
সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল
শিলিগুড়িতে ধরা পড়ল বাংলাদেশি প্রেমিক যুগল

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ
একই পরিবারের তিনজনের বস্তাবন্দি লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে
বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ
দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন
সমন্বয়কদের পেছনে দৌড়ানো বন্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী
কারাগারে নাগরিক পার্টির নেত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!

দেশগ্রাম

সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত
বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত

দেশগ্রাম

সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা
সন্তান বিক্রি করলেন বাবা, ফিরে পেতে থানায় মা

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা
পুরোনো নামে ফিরল চারুকলার শোভাযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

উড়াল দিলেন বুবলী...
উড়াল দিলেন বুবলী...

শোবিজ

ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে
ব্যাংকিং খাতে ৩ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা