শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:২০, বৃহস্পতিবার, ০৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫১, শুক্রবার, ০৯ মে, ২০২৫

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

উজানে সুইচগেইট নির্মাণে পানি প্রবাহ বন্ধ থাকায় পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী। গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কাটাখালি নদীর খুলশি এলাকায় সুইচগেইট নির্মাণ করে পানি প্রবাহ বন্ধ হয়। পরে ধীরে ধীরে পলি পড়ে বগুড়ার দিকে প্রবাহিত করতোয়া নদী উঁচু হয়ে যায়। ফলে নদীর উৎসমুখে পানি প্রবেশ করতে পারছে না। প্রবাহ না থাকায় বর্তমানে করতোয়া নদী যৌবন হারিয়ে বিবর্ণ রূপ ধারণ করে প্রায় মৃত। অপরিচ্ছন্ন ও বড়সড় নর্দামার এই নদী এখন জীবাণু বহন করছে। মৃত প্রায় নদীকে বাঁচাতে ১৮শ ৪১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে। 

বগুড়ার ইতিহাসের পাতা থেকে জানা যায়, প্রায় ২০০ কিলোমিটার করতোয়া নদীর তীর ঘেঁষে প্রাচীন পুন্ড্রনগরীর গোড়া পত্তন হলেও সেই সভ্যতার সাথে এখন করতোয়া নদীও ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই নিতে চলেছে। করতোয়া নদী বগুড়া শহরের বুক চিরে প্রবাহিত হয়ে জেলার শেরপুর উপজেলার চান্দাইকোনায় বাঙালি নদীতে গিয়ে মিলেছে। উৎপত্তিস্থল থেকে এর দৈর্ঘ্য প্রায় ২০০ কিলোমিটার। এরমধ্যে দূষণ, দখল, ভরাট, পানি প্রবাহ না থাকায় মরা নদী হিসেবে পরিণত হয়েছে। এর আগে ১৯৮৮ সালে করতোয়া নদীতে ভয়াবহ বন্যা দেখা দেয়। ওই সময় বন্যায় বগুড়া শহরের বেশিরভাগ এলাকা তলিয়ে যায়। নদী ভাঙনও দেখা দেয়। বগুড়া শহরকে রক্ষা করতে নদীর পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রণে গাইবান্ধা জেলার নুরুল্লার বিল প্রকল্পের আওতায় গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার চকরহিমপুর নামক স্থানে (লোয়ার) করতোয়ার উৎসমুখে জলকপাট নির্মাণ করা হয়। এটি নির্মাণের মাধ্যমে করতোয়া নদীর গতিপথ পরিবর্তন করা হয়। সে সময় ওই অংশে করতোয়ার মূল স্রোত একটি শাখা নদীর মাধ্যমে বাঙালি নদীর সঙ্গে যুক্ত করা হয়। এতে গোবিন্দগঞ্জ থেকে বগুড়ার দিকে করতোয়া নদীর প্রবাহ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে দিনে দিনে সরু খালে পরিণত হয়। উজানে পানি শুন্যতায় প্রবাহ বন্ধ, অন্যদিকে ভরাট আর দখল এর ফলে নদীটি মৃত। 
বগুড়া পৌরসভা সূত্রে জানা যায়, ২০০৪ সালে বগুড়া পৌরসভাকে মডেল টাউনে পরিণত করতে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয় প্রায় ৩শ কোটি টাকা। তৎকালীন সরকারের সময় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এই প্রকল্প গ্রহণ করেছিলেন। 

বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ড কর্মকর্তারা বলছেন, করতোয়া নদীর যৌবন ফেরাতে বগুড়া অংশে পুনঃখনন ও স্লোপ প্রটেকশনের কাজ চলমান রয়েছে। প্রায় ৪৭ কোটি ১০ লাখ টাকা ব্যয়ে করতোয়া নদী পূর্ণখনন ও ডান তীরে স্লোপ প্রটেকশন কাজ প্রকল্পের মাধ্যমে ব্যস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড। এতে শহর অংশে ১৭ কিলোমিটার খনন, এসপি ব্রিজ থেকে জেলা প্রশাসক কার্যালয় পর্যন্ত ৭৩৫ মিটার নদীতীর রক্ষা কাজের মাধ্যমে জেলা প্রশাসক কার্যালয়সহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রক্ষা পাবে। এছাড়া নতুন করে ৯ কোটি টাকা ব্যয়ে বগুড়ার মাটিডালি থেকে নওদাপাড়া পর্যন্ত ১১কিলোমিটার পুনঃখনন করা হচ্ছে। 

বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ নাজমুল হক জানান, করতোয়া নদীর প্রাণ ফিরে পেতে পানি উন্নয়ন বোর্ড বিভিন্ন প্রকল্প গ্রহণ করেছে। প্রকল্পের আওতায় বগুড়া জেলার সদর উপজেলা ও শাজাহানপুর উপজেলায় করতোয়া নদীর ২৮ কিলোমিটার, সদর উপজেলাধীন সুবিল ও অটো খালের ২৭ কিলোমিটার খনন এবং করতোয়া নদীতীরে ৭৩৫ মিটার স্লোপ প্রটেকশন ও ওয়াকওয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে। বর্তমানে করতোয়া নদী উন্নয়ন প্রকল্প এর আওতায় প্রকল্পটির কাজ এগিয়ে চলেছে। এখন উজানে ৫৭ কিলোমিটার ও ভাটিতে ২৩ কিলোমিটার খনন কাজ বাকি রয়েছে। মোট ৮০ কিলোমিটার পুনঃখনন করা হলে করতোয়া তার অস্তিত্ব ফিরে পাবে। সারা বছর পানি প্রবাহ থাকবে। পুনঃখনন কাজ শেষ হলে নদীটি প্রাণ ফিরে পাবে। এছাড়া মৃত করতোয়া নদীকে বাঁচাতে নতুন করে ১৮শ ৪১ কোটি টাকার একটি প্রকল্প মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে। 

প্রকৃতি ও পরিবেশ সংরক্ষণ সংস্থা গাইবান্ধা জেলা শাখার সভাপতি আহম্মেদ উল্লাহ জানান, করতোয়ার উৎপত্তি গাইবান্ধার কাটাখালি নদীর খুলশি এলাকায় বাঁধ নির্মাণ করায় উজান থেকে পানি প্রবাহ কমে যায়। এক পর্যায়ে পলি পড়ে কাটাখালি নদী থেকে করতোয়া নদী বেড লেভেল ৮ থেকে ১০ ফুট উঁচু হয়। এসব কারণে ইতিহাস থেকে হারিয়ে যায় নদীটির যৌবন। আমরা সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি নদীটি পুনঃখনন করে কাটাখালি অংশে দুটি সুইচগেইট (জলকপাট) নির্মাণ করার। সুইচগেইট (জলকপাট) নির্মাণ করলে বর্ষাকালে কাটাখালি নদীর পানি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। আর শুস্ক মৌসুমে সুইচগেইটটি খুলে দিলে করতোয়া নদীর পানি দিয়ে কৃষকরা তাদের জমিতে চাষাবাদ করতে পারবেন। একই সাথে সারাবছর নদীতে পানি প্রবাহ থাকবে। 

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) বগুড়া জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া জানান, ১৯৮৮ সালে বন্যার সময় গাইবান্ধা জেলা ও বগুড়া জেলার বিভিন্ন অংশ পানিতে ডুবে যায়। সেইসময় তৎকালীন রাষ্ট্রপতি হুসাইন মুহাম্মাদ এরশাদকে করতোয়া নদীর মুখে বাঁধ নির্মাণ করার দাবি জানানো হয়। পরে সেখানে একটি বাঁধ নির্মাণ করা হয়। এরপর থেকেই মরতে থাকে করতোয়া। নদীতে বর্ষা মৌসুম বা বন্যার সময় ছাড়া পানি দেখা যায় না। নদীটির উজানে খনন করে কাটাখালি অংশে দুটি সুইচগেইট (জলকপাট) নির্মাণ করতে হবে। যা বর্ষা মৌসুম বা বন্যার সময় বন্ধ রাখতে হবে। আর শুস্ক মৌসুমে খুলে দিলে করতোয়ার যৌবন ফিরে আসবে। 
 

এই বিভাগের আরও খবর
ইলিশের মূল্য নির্ধারণে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের পাঠানো প্রস্তাব অনুমোদন
ইলিশের মূল্য নির্ধারণে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের পাঠানো প্রস্তাব অনুমোদন
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
নালিতাবাড়ীতে বিদ্যুৎস্পর্শে বন্যহাতির মৃত্যু
নালিতাবাড়ীতে বিদ্যুৎস্পর্শে বন্যহাতির মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় জুলাই বিপ্লব নিয়ে কটুক্তি করা সেই পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
কুষ্টিয়ায় জুলাই বিপ্লব নিয়ে কটুক্তি করা সেই পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু
সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার
সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার
ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা
ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৬৬ জন
বরগুনায় ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৬৬ জন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
সর্বশেষ খবর
গুরুতর অসুস্থ লঞ্চযাত্রীকে দ্রুত চিকিৎসাসেবা দিল কোস্ট গার্ড
গুরুতর অসুস্থ লঞ্চযাত্রীকে দ্রুত চিকিৎসাসেবা দিল কোস্ট গার্ড

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ইলিশের মূল্য নির্ধারণে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের পাঠানো প্রস্তাব অনুমোদন
ইলিশের মূল্য নির্ধারণে চাঁদপুর জেলা প্রশাসকের পাঠানো প্রস্তাব অনুমোদন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এই ফল আমাদের প্রত্যাশিত ছিল না: এস্তেভো
এই ফল আমাদের প্রত্যাশিত ছিল না: এস্তেভো

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নালিতাবাড়ীতে বিদ্যুৎস্পর্শে বন্যহাতির মৃত্যু
নালিতাবাড়ীতে বিদ্যুৎস্পর্শে বন্যহাতির মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় জুলাই বিপ্লব নিয়ে কটুক্তি করা সেই পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
কুষ্টিয়ায় জুলাই বিপ্লব নিয়ে কটুক্তি করা সেই পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগে বিচার ও সংস্কার, তারপর নির্বাচন : নাহিদ
আগে বিচার ও সংস্কার, তারপর নির্বাচন : নাহিদ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিজ বাঁচাতে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে বিকেলে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকা মদিনা ফেরত উড়োজাহাজ
চট্টগ্রামে রানওয়েতে আটকা মদিনা ফেরত উড়োজাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে
আলোচনায় প্রস্তুত হামাস, আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাছাই পর্বে শেষ লড়াই আজ, টাইগ্রেসদের চোখ শতভাগ সাফল্যে
বাছাই পর্বে শেষ লড়াই আজ, টাইগ্রেসদের চোখ শতভাগ সাফল্যে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার
সুনামগঞ্জে কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষার সুফল সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা
ডিবি পুলিশকে কুপিয়ে জখম মাদক কারবারিদের, মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেন্সরে আটকে থাকা ‘অন্যদিন…’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ১১ জুলাই
সেন্সরে আটকে থাকা ‘অন্যদিন…’ প্রেক্ষাগৃহে আসছে ১১ জুলাই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২
মুরাদনগরে গণপিটুনিতে তিনজনকে হত্যার ঘটনায় আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুরা উপলক্ষে সিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি, আতশবাজি-দা-ছুরি নিষিদ্ধ
আশুরা উপলক্ষে সিএমপির গণবিজ্ঞপ্তি, আতশবাজি-দা-ছুরি নিষিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা
দেড় বছরে বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ
মব সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলরক্ষকের ভুলে হারল পালমেইরাস, সেমিতে চেলসি
গোলরক্ষকের ভুলে হারল পালমেইরাস, সেমিতে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে পাঠচক্র
পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে বসুন্ধরা শুভসংঘ লালমনিরহাট জেলা শাখার আয়োজনে পাঠচক্র

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৫৭৩ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব
শেফালীর মৃত্যু নিয়ে মন্তব্য করে বিতর্কে জড়ালেন রামদেব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা
সরকারের ঘাড়ে ঋণের বোঝা

পেছনের পৃষ্ঠা

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ