শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় মেডিকেলে পড়ছেন তাঁরা

প্রিন্ট ভার্সন
বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় মেডিকেলে পড়ছেন তাঁরা

দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে আসা মেধাবী শিক্ষার্থীদের পাশে আছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। দরিদ্রতা যখন কোনো শিক্ষার্থীর চলার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় তখনই সেই বাধা দূর করতে এগিয়ে যায় বসুন্ধরা শুভসংঘ। দেশের শীর্ষ শিল্পপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের সহায়তায় তাঁদের পাশে দাঁড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিকেল ও ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া ২ হাজারেরও অধিক শিক্ষার্থীকে প্রতি মাসে বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে।  তাঁদের মধ্যে ২১ জন মেডিকেল শিক্ষার্থী। বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে বৃত্তি পাওয়া সেই ২১ মেডিকেল শিক্ষার্থীর মধ্যে কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের অনুভূতি তুলে ধরেছেন জাকারিয়া জামান-

 

বসুন্ধরা গ্রুপবসুন্ধরা গ্রুপ আমার স্বপ্ন পূরণে সহায়ক হয়েছে

ঢাকা মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস অধ্যয়নরত। ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবা করার স্বপ্ন নিয়েই মেডিকেল কলেজে পড়াশোনা। সেই লক্ষ্যেই ধাপে ধাপে এগিয়ে চলা। তবে চলার পথ সবসময় সহজ হয় না। আসে অনেক রকম বাধাবিপত্তি। সব বাধা অতিক্রমে সাহায্যকারী মহান আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি। এ ছাড়াও আমি বসুন্ধরা গ্রুপের কথা বিশেষভাবে স্মরণ করছি এবং বসুন্ধরা শুভসংঘ পরিবারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমার মনে পড়ে, যেদিন এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার রেজাল্ট দেওয়া হয় সেদিন আমার এক ভাই আমাদের বাড়িতে ফুল ও মিষ্টি নিয়ে আসেন। ভাই ও আমার হাই স্কুল একই ছিল এবং ভাই বসুন্ধরা শুভসংঘের সদস্য। আমাদের বাড়িও কাছেই অনেকটা। আমার পরিবারের আর্থিক অবস্থা এবং বাবার অসুস্থতার কথা তাঁর জানা ছিল। তিনি বসুন্ধরা শুভসংঘের মাধ্যমে আমাকে বসুন্ধরা গ্রুপ থেকে মাসিক বৃত্তির ব্যবস্থা করে দিলেন। দেখতে দেখতে দুই বছর পার হয়ে গেল। আব্বু চাষাবাদ করে কোনোরকম সংসার চালাতেন। আমার ও আমার ভাইয়ের পড়ার খরচের চিন্তায় আব্বু-আম্মু দিন কাটাতেন। বসুন্ধরা গ্রুপ আমার পাশে দাঁড়ানোর পর থেকে এখন আমার আব্বু-আম্মুকে আর চিন্তা করতে হয় না। আমিও নির্বিঘ্নে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে পারছি এবং স্বপ্ন পূরণের পথে এগিয়ে চলছি। বসুন্ধরা গ্রুপ আমার এ স্বপ্ন পূরণে সহায়ক হয়েছে। তাদের প্রতি আজীবন কৃতজ্ঞ।

 

বসুন্ধরা গ্রুপস্বপ্নটা অধরাই থেকে যেত

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় ভালো ফল করে যখন ভর্তির সুযোগ এলো তখন আশপাশের মানুষ খুব খুশি হলো। আমি ও আমার পরিবারও অনেক খুশি ছিলাম। কিন্তু একটা দুশ্চিন্তা আমাদের গ্রাস করে বসল, পড়তে পারব তো। এত টাকা কোথায় পাব? অনেকের সহযোগিতা নিয়ে ভর্তি হলাম। প্রতি মাসের খরচ কোথায় পাব এ চিন্তায় আমার মা ঘুমাতে পারছিলেন না। মায়ের একার আয়ে আমাদের দুই ভাইবোনের পড়ার খরচ চলে। বাবা কোনো কাজ করতে পারেন না। গ্রামের বিভিন্ন বাড়ি থেকে দুধ কিনে নিয়ে বাজারে বিক্রি করেন মা। সেই আয়ে আমাদের খাওয়াদাওয়া আর পড়াশোনা চলে। বড়ভাই সরকারি একটি কলেজে ম্যাথমেটিকসে অনার্স শেষ করেছেন। তিনি টিউশনি করে নিজের পড়ার খরচ চালানোর চেষ্টা করছেন। আমার মেডিকেলে ভর্তির পর থেকে মায়ের টেনশন বেড়েই চলছিল। কীভাবে ম্যানেজ হবে এত টাকা। মা আর ভাই মিলে নিজের যে সামান্য জমি আছে তা বিক্রি করে দিতে চাইছিলেন। সৃষ্টিকর্তার অশেষ কৃপায় তা করতে হয়নি। আমার পাশে দাঁড়িয়েছে বসুন্ধরা শুভসংঘ। বসুন্ধরা গ্রুপের পক্ষ থেকে তারা আমার মেডিকেলে পড়ার খরচ বহন করছে। প্রতি মাসে আমার অ্যাকাউন্টে টাকা চলে আসে। সেই টাকায় আমার পড়াশোনা চলছে। জমি আর বিক্রি করতে হয়নি। আমার মায়ের দুশ্চিন্তা কমে গেছে। আমার এবং আমার পরিবারের সবার ইচ্ছা পূরণে বসুন্ধরা গ্রুপ এগিয়ে না এলে স্বপ্নটা অধরাই থেকে যেত। অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই বসুন্ধরা গ্রুপকে। আমার মতো হাজারো শিক্ষার্থীর লেখাপড়ার স্বপ্ন পূরণ করছে তারা। বেঁচে থাকুক এমন মানবতা। দীর্ঘায়ু হোন বসুন্ধরা পরিবারের সবাই।

এই বিভাগের আরও খবর
বসুন্ধরা শুভসংঘের কাজগুলো মহৎ
বসুন্ধরা শুভসংঘের কাজগুলো মহৎ
এ মেশিনে জীবন বদলে যাবে নূপুরের
এ মেশিনে জীবন বদলে যাবে নূপুরের
সংসার সচ্ছল করার হাতিয়ার পেলেন দরিদ্র নারীরা
সংসার সচ্ছল করার হাতিয়ার পেলেন দরিদ্র নারীরা
মানবতার হাত বাড়িয়ে রোজাদারদের পাশে
মানবতার হাত বাড়িয়ে রোজাদারদের পাশে
আমরার দুই বইনেরে পড়ার সুযোগ কইরা দিছে বসুন্ধরা
আমরার দুই বইনেরে পড়ার সুযোগ কইরা দিছে বসুন্ধরা
দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ায় বসুন্ধরা গ্রুপ
দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়ায় বসুন্ধরা গ্রুপ
অসচ্ছল নারীদের স্বপ্ন পূরণে বসুন্ধরা গ্রুপ
অসচ্ছল নারীদের স্বপ্ন পূরণে বসুন্ধরা গ্রুপ
শিক্ষার্থীর অভিব্যক্তি
শিক্ষার্থীর অভিব্যক্তি
বই একটি সমাজকে পরিবর্তন করতে পারে
বই একটি সমাজকে পরিবর্তন করতে পারে
তরুণ প্রজন্ম বই পড়ার মাধ্যমে ভালো মানুষ হবে
তরুণ প্রজন্ম বই পড়ার মাধ্যমে ভালো মানুষ হবে
বই পড়ে ভালো মানুষ হওয়ার স্বপ্ন
বই পড়ে ভালো মানুষ হওয়ার স্বপ্ন
নতুন করে আশার আলো দেখছি
নতুন করে আশার আলো দেখছি
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৫
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৫

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ
তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ
ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক