শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:২১, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

বিশেষ লেখা

রাষ্ট্র ও নিরাপত্তাবিরোধী কাজে না জড়ানোর সাফ কথা সেনাবাহিনীর

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
রাষ্ট্র ও নিরাপত্তাবিরোধী কাজে না জড়ানোর সাফ কথা সেনাবাহিনীর

সেনাবাহিনীকে নিয়ে রাজনীতি বা সেনাবাহিনীকে দিয়ে রাজনীতি—কোনোটাই এ দেশে টেকেনি। বুমেরাং হয়েছে নিদারুণভাবে। যাঁরা সেই চেষ্টা করেছেন বরণ করতে হয়েছে করুণ পরিণতি। পতিত বিতাড়িত হয়েছেন, দেশান্তরিও হয়েছেন।

বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের এ বিষয়ক ঘোষণা আরো পরিষ্কার। তাঁর কোনো রাজনৈতিক অভিলাষ নেই, শুধু তা-ই নয়, একদম সোজাসাপ্টা বলেছেন, ‘সেনাবাহিনীকে রাজনীতিতে হস্তক্ষেপ করতে দেব না।’

এ প্রত্যয় তিনি রক্ষা করে চলেছেন। রাজনীতিকরাও যেন সেনাবাহিনীতে হস্তক্ষেপ করতে না পারেন, সেই চেষ্টাও করছেন। থাকছেন সর্বোচ্চ সতর্ক। মনেপ্রাণে তাঁর একটি বিশ্বাসের কথাও বলেছেন, রাজনীতিবিদদের বিকল্প রাজনীতিবিদরাই। তাঁদের বিকল্প সেনাবাহিনী নয়। এভাবে বলার পর আর কথা থাকে না।

কিন্তু মহলবিশেষের কাছে কথার পিঠে কথা থেকেই যায়। তাও কথার কথা নয়; কদাকার, নোংরা, কটু কথা। যার পুরো উদ্দেশ্যই  বিভ্রান্তি তৈরির অপচেষ্টা। সেনাপ্রধান কেন রাজনৈতিক বিষয়ে কথা বলেন? তিনি কি ক্ষমতা নিতে চান? কাউকে ক্ষমতায় আনতে চান? এ ধরনের অবান্তর-অবাস্তব বিষয়কে রসিয়ে, রং মাখিয়ে নানা প্রশ্ন ছড়ানো হচ্ছে। গোলমাল বাধাতে কিছুটা সফলও হচ্ছে।
তাদের মূল ভরসা সোশ্যাল মিডিয়া।

নামে সোশ্যাল হলেও এ মাধ্যমটিকে রীতিমতো আনসোশ্যাল করে তুলছে তারা। আজগুবি তথ্য ও মিথ্যাচারে ভরিয়ে দিচ্ছে। ছাড়ছে একের পর এক নানা কনটেন্ট। সেই সঙ্গে গুজবের বিস্তার। অথচ যেকোনো ত্যাগ স্বীকার করে অন্তর্বর্তী সরকারের পাশে থাকার অঙ্গীকার বারবার ব্যক্ত করেই চলছেন সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। তাঁকে যেন কাদম্বিনীর মতো ‘মরিয়া প্রমাণ করিতে হইবে’ যে তিনি মরেননি। তিনি যে বেঁচে আছেন সেটাও ঘটনা। ৫ আগস্ট পূর্বাপরে গান পয়েন্টেই ছিলেন জেনারেল ওয়াকার। পুলিশ ও তখনকার ক্ষমতাসীনদের বিভিন্ন দলের লাঠি-গুলির মাঝে সেনাবাহিনীকে ফিরিয়েছেন ‘নো ফায়ার’ নির্দেশে। তা মাত্র ৮-৯ মাস আগের ঘটনা। তখন কী দশা-দুর্গতিতে ছিল বাংলাদেশ। কার অসিলায় কিভাবে এখন মুক্ত বাতাসে দম-নিঃশ্বাস নিচ্ছেন এখন যাঁরা সিনা টান করে ঘুরছেন? আর রটাচ্ছেন-ছড়াচ্ছেন নানা অ-কথা?

মানবসৃষ্ট বা প্রাকৃতিক বড় রকমের বিপর্যয় ঘটলে সেনা ডাকতে মন চায়। দ্রুত এবং মানসম্পন্ন নির্মাণকাজ চাইলে আবশ্যক মনে করা হয় সেনাবাহিনীকে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য অর্ধেক খরচে সেনাবাহিনী ঘর বানিয়ে দিলে মন্দ লাগে না। ঝিল, লেক, খাল মজে গেলে তা উদ্ধার ও খননে ডাক পড়ে সেনাবাহিনীর। জাতিসংঘ মিশনে গিয়ে সেনাবাহিনী দেশে টাকা পাঠালে তা রেমিট্যান্স নামে অর্থনীতিতে যোগ করতেও চমক বলে মনে হয়। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহতদের সেনা ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত হাসপাতালে চিকিৎসায়ও যারপরনাই আস্থা জাগে। সেনাবাহিনীর এসব কাজকে রাজনীতি মনে হয় না। সেগুলো কোন নীতিতে পড়ে তাও বলেন না সমালোচকরা। বর্তমান সময়েও সিভিল প্রশাসনের সারথি হয়ে মাঠে কাজ করছে সেনাবাহিনী। তা গোপনে বা আড়ালে নয়, একেবারে প্রকাশ্যে ঘোষণা দিয়ে। সেনা সদর থেকেও মাঝেমধ্যে জানানো হয় তাদের কর্মের হাল-হকিকত। এ দফায় গত সোমবার স্পষ্ট জানানো হয়েছে, জাতীয় নিরাপত্তা বিঘ্নিত হয়—এমন কোনো কাজে নিজেদের সম্পৃক্ত করবে না সেনাবাহিনী। করিডর একটি স্পর্শকাতর বিষয় বলে তারা মনে করে। পরিস্থিতির অনিবার্যতায় সেনা সদরের ব্রিফিংয়ে এটিও উল্লেখ করা হয়েছে, সরকার ও সেনাবাহিনীর মধ্যে কোনো মতবিরোধ নেই; বরং সেনাবাহিনী কাজ করছে সম্পূরক হিসেবে। সীমান্তের নিরাপত্তা নিয়ে কোনো কম্প্রোমাইজ করবে না সেনাবাহিনী। মব ভায়োলেন্স কিংবা জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করলে কঠোর হাতে তা দমনের হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়েছে।

খুব দরকার ছিল দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ও সমসাময়িক ইস্যুতে ব্রিফিংটি। এতে জানানো হয়েছে গেল ৪০ দিনে ২৪১টি অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার এবং বিভিন্ন অপরাধের সঙ্গে জড়িত দুই হাজার অপরাধীকে গ্রেপ্তারের কথা। পাহাড়ি আত্মস্বীকৃত সন্ত্রাসী দলকে নির্বাচনে যুক্ত করা সমীচীন হবে না—এমন মন্তব্য সেনা সদরের। সেনা সদরের মিলিটারি অপারেশন পরিদপ্তরের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা এক প্রশ্নের জবাবে জানান, সীমান্তে আরসা বাহিনীর সশস্ত্র টহল নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে তাঁদের। কুকি চিনের ইউনিফর্ম তৈরির বিষয়টিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ভারত থেকে পুশ ইন ঠেকাতে বিজিবি সক্রিয় রয়েছে। প্রয়োজন হলে সেনাবাহিনী পাশে থাকবে বলেও জানানো হয়েছে। সম্পূরক কাজটি সেনাবাহিনী করছে পূর্ণ ম্যাজিস্ট্রেসি নিয়ে। কিন্তু সেই মাত্রায় হাঁকডাক বা ম্যাজিস্ট্রেসি শো করছে না। সহায়কের মতো কাজ করছে পুলিশসহ অন্যান্য বাহিনীর সঙ্গে। অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ না করার কৌশলগত সিদ্ধান্ত তাদের আগেরই নেওয়া। সেনা সদস্যদের মাঠ থেকে সরালে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির কী দশা হবে, কারো কারো ধারণায় না থাকলেও সাধারণ বুঝ-জ্ঞানের মানুষ তা যথাযথ উপলব্ধি করে। সশস্ত্র বাহিনী শুধু সার্বভৌমত্বের প্রতীকই নয়, একটি দেশের স্থিতিশীলতায়ও কত বলীয়ান তা জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে বাস্তবে দেখিয়েছে সেনাবাহিনী। বর্তমানে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী অত্যন্ত পেশাদার, দক্ষ, প্রত্যয়ী। উঁচু মনোবলে শুধু নিজেরা নয়, জনতাকে নিয়েও ঐক্যবদ্ধ। দেশে এখন একটা বিশেষ পরিস্থিতি। নির্বাচন নিয়ে কথা হচ্ছে। কোনো কোনো দল তো নির্বাচনের জন্য অস্থির-উতলা। রাষ্ট্র সংস্কার নিয়েও কথা হচ্ছে। পরীক্ষিত সেনাবাহিনীকে সম্পৃক্ত করে একটি ঐতিহাসিক নির্বাচনের তাগিদ রয়েছে কারো কারো। এগুলোর সবই প্রস্তাব। সমস্যা দেখা দিচ্ছে প্রকাশের ভাষাভঙ্গি নিয়ে। মনোজগতে কারো কারো উদ্দেশ্যই হচ্ছে সমালোচনা-নিন্দা-গিবত করা, তা সেনাপ্রধানের নামাজের ইমামতি নিয়েও। আর রাজনীতির অপবাদ তো ছড়ানো হচ্ছেই।

এবারের পটপরিবর্তনে সেনাবাহিনীর জনসম্পৃক্ততার অনন্যদৃষ্টান্তকে বানচাল করতে মহলবিশেষ নানা ফাঁদ পাতছে। কেউ দেশে, কেউ ভিন দেশে বসে এ টোকায় যুক্ত হচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়ার কথা ভিন্ন। কারণ তাদের কোনো সম্পাদকীয় কর্তৃপক্ষ নেই, দায়বদ্ধতা নেই। হিট বা ভাইরাল হতে গিয়ে নিজের সম্পর্কে অশ্রাব্য শব্দ-বাক্য ব্যবহারও তাদের কাছে বিষয় নয়। কিন্তু দেশে একান্নবর্তী পরিবারের মতো রাজনীতি-অর্থনীতি-সমাজনীতিতে সম্পৃক্তরাও বুঝে, অবুঝে বা অতি বুঝে, ফাঁসে-বেফাঁসে সেনাবাহিনীর ইমেজে আঘাত করে বসে নিজেদের অপরিণামদর্শিতাকেই স্পষ্ট করে তুলছেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর স্থল শাখা। এটি বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সর্ববৃহৎ শাখা। সেনাবাহিনীর প্রাথমিক দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশের ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষাসহ বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশকে রক্ষা করা এবং সব ধরনের নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহায়তায় বাংলাদেশ নৌবাহিনী এবং বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর সঙ্গে প্রয়োজনীয় শক্তি ও জনবল সরবরাহ করা।

প্রাথমিক দায়িত্বের পাশাপাশি যেকোনো জরুরি অবস্থায় বেসামরিক প্রশাসনের সহায়তায় এগিয়ে আসতে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সাংবিধানিকভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যুদ্ধবিদ্যায় বিশ্বসেরা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ‘উই রিভোল্ট’ বলে একাত্তরে এই বাহিনীর বীরত্বগাথা। পাকিস্তানিরা এ অঞ্চলের অধিবাসী সেনাদের নিয়ে ব্যঙ্গ করত। ভেতো বাঙালি বলে মশকরা করত। ওই ভেতোদের একজন তৎকালীন মেজর জিয়াউর রহমান। ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের বাঙালি সেনারাও ওই গোত্রভুক্ত। জাতির জরুরি প্রয়োজনে যা করা দরকার, তা-ই করেছেন তাঁরা। পরবর্তী সময়ে তাঁদের সঙ্গে মেলেন ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস—ইপিআর সদস্যরাও। সামরিক বাহিনীর পাশাপাশি বেসামরিক জনগণ মিলে গড়ে তোলে মুক্তি বাহিনী। কর্নেল (অব.) মো. আতাউল গনি ওসমানীকে দেওয়া হয় বাংলাদেশ বাহিনীর নেতৃত্ব। ১৯৭১ সালের ১১-১৭ জুলাই সেক্টর কমান্ডারস কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হয়। এই কনফারেন্সে লে. কর্নেল আব্দুর রবকে চিফ অব স্টাফ, গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকারকে ডেপুটি চিফ অব স্টাফ এবং মেজর এ আর চৌধুরীকে অ্যাসিস্ট্যান্ট চিফ অব স্টাফ হিসেবে দায়িত্ব দিয়ে বাংলাদেশ বাহিনীর কমান্ড প্রতিষ্ঠা হয়। যুদ্ধ পরিচালনায় সাধারণ মানুষের সার্বিক সহযোগিতা ছিল সাফল্যের অন্যতম অনুঘটক।

মুক্তিযুদ্ধে সেনাবাহিনীর অবদানকে একটি দৃষ্টিকোণ থেকে পর্যালোচনা করা খুবই দুরূহ কাজ। পাকিস্তানিদের দৃষ্টিতে ‘ভেতো বাঙালি’ সেদিন সামরিক ক্ষেত্রে যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করে, তা বিশ্ব সামরিক ইতিহাসেও স্মরণীয়। মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর বেশ কয়েকটি যুদ্ধ সারা বিশ্বের সামরিক ইতিহাসে পাঠ্য। প্রচলিত যুদ্ধ পদ্ধতির বাইরে গিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যে গেরিলা যুদ্ধ পরিচালনা করেছে, তা সামরিক যুদ্ধ কৌশলের মাপকাঠিতে অনন্য। আধুনিক যুদ্ধবিদ্যার অন্যতম সমর কৌশল এই গেরিলা যুদ্ধ। সেই থেকে সেনাবাহিনী ক্রমেই বিকশিত। রাজনীতির মধ্যে নয়, বাইরেও নয়। অর্থনীতি-কূটনীতির বাইরেও নয়। দুর্যোগ-দুর্বিপাকসহ জরুরি সব কাজেই সম্পৃক্ত থাকছে। আবার জাতিসংঘের শান্তি মিশনে রাখছে অন্যান্য দেশের কাছে ঈর্ষণীয় ভূমিকা। সিয়েরা লিওনসহ আফ্রিকার দেশগুলোতে শিক্ষাবিস্তারেও সহায়তা করছে। সামাজিকতা এমনকি খাদ্যাভ্যাস পর্যন্ত শেখাচ্ছে। শাক-সবজিসহ শস্য ফলিয়ে সবুজ করছে মরুর বুক। এর সুনাম ও বিশ্বস্বীকৃতি যোগ হচ্ছে বাংলাদেশের খাতায়। একাত্তরের ‘উই রিভোল্টের’ ওই সেনাবাহিনী এবারের ছাত্র-জনতার বিপ্লবে যোগ করেছে ‘নো ফায়ার’।

নব্বইয়ের গণ-আন্দোলনে ছিল তখনকার সেনাপ্রধান জেনারেল নূরউদ্দীন খানের ‘এনাফ ইজ এনাফ’, ‘অনেক হয়েছে আর না’ জানিয়ে দেওয়া। জনতার সঙ্গে সেনাদের উপলব্ধির ওই ভূমিকার জেরে ১৯৯০ সালের ৪ ডিসেম্বর ক্ষমতা ছাড়ার ঘোষণা দিতে হয় এরশাদকে। দেশ, জনতা, সময় ও বাস্তবতার চাহিদায় সেনাবাহিনীর এ ধরনের ঐতিহাসিক ভূমিকার মাঝে রাজনীতি খোঁজা এক ধরনের বিমারির মতো; বরং এ বাহিনীর দেশপ্রেম ও জন-আকাঙ্ক্ষার দৃষ্টান্ত খুঁজলে অনেক উপাদান মিলবে। এখনকার সেনাপ্রধানের ক্ষমতালিপ্সা থাকলে তা কবেই চরিতার্থ করতে পারতেন। তিনি সেই পথ মাড়াননি। মাড়াবেনও না বলে জানিয়েছেন সোজাসিধা বাংলা ভাষায়। এমনকি তাঁর বাহিনীকে নিয়ে রাজনীতি করার সুযোগ দেবেন না বলে দৃঢ় প্রত্যয়ও রয়েছে তাঁর। এর পরও জেনারেল ওয়াকার বা তাঁর বাহিনীর মাঝে রাজনীতি খোঁজার রোগ কিভাবে সারে, সেই পরিণতি কয়েকবার দেখতে হয়েছে। উচ্ছিষ্ট হয়ে পালাতে হয়েছে, বিতাড়িত হতে হয়েছে। কারাভোগও করতে হয়েছে।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে
রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়
রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনঃ বাংলাদেশের অর্থনীতি ও মর্যাদায় অবদান
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনঃ বাংলাদেশের অর্থনীতি ও মর্যাদায় অবদান
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা
খালেদা জিয়া হতে পারেন রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের নিয়ামক
খালেদা জিয়া হতে পারেন রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের নিয়ামক
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে
পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান
পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান
আঙুর ফল আর টক নয়
আঙুর ফল আর টক নয়
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
সর্বশেষ খবর
গাজা পরিস্থিতি ‘সহ্যসীমার বাইরে’ চলে গেছে: কায়া ক্যালাস
গাজা পরিস্থিতি ‘সহ্যসীমার বাইরে’ চলে গেছে: কায়া ক্যালাস

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ছাত্রীদের সমস্যা সমাধানে উপাচার্যকে স্মারকলিপি ইসলামী ছাত্রীসংস্থার
ঢাবি ছাত্রীদের সমস্যা সমাধানে উপাচার্যকে স্মারকলিপি ইসলামী ছাত্রীসংস্থার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় আনোয়ার সরকারের দুই শীর্ষ মন্ত্রীর পদত্যাগ
মালয়েশিয়ায় আনোয়ার সরকারের দুই শীর্ষ মন্ত্রীর পদত্যাগ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু
হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-অ্যাপল-গুগল-নেটফ্লিক্সসহ ২০ কোটি অ্যাকাউন্টের তথ্য ফাঁস
ফেসবুক-অ্যাপল-গুগল-নেটফ্লিক্সসহ ২০ কোটি অ্যাকাউন্টের তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাসানের বোলিং তোপে হার দিয়ে পাকিস্তান সফর শুরু বাংলাদেশের
হাসানের বোলিং তোপে হার দিয়ে পাকিস্তান সফর শুরু বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তৃতীয় দফায় সন্দেহজনক ১৩ হাজার ইউনিফর্ম উদ্ধার
চট্টগ্রামে তৃতীয় দফায় সন্দেহজনক ১৩ হাজার ইউনিফর্ম উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিরাপদ পশু উৎপাদনে চুয়াডাঙ্গার খামারিদের সাফল্য
নিরাপদ পশু উৎপাদনে চুয়াডাঙ্গার খামারিদের সাফল্য

৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

কমলাপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের দুই পা বিচ্ছিন্ন
কমলাপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের দুই পা বিচ্ছিন্ন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিঠামইনে স্কুল প্রাঙ্গণে ছুরিকাঘাত, গুরুতর আহত দুই ছাত্র
মিঠামইনে স্কুল প্রাঙ্গণে ছুরিকাঘাত, গুরুতর আহত দুই ছাত্র

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় জমি বিরোধে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা
সাতক্ষীরায় জমি বিরোধে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে তিন শহীদ পরিবারকে ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র প্রদান
মুন্সিগঞ্জে তিন শহীদ পরিবারকে ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র প্রদান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল পাকিস্তান
বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিষেক মায়ের থেকেও ঐশ্বরিয়াকে বেশি ভয় পায়, শ্বেতার মন্তব্য ভাইরাল
অভিষেক মায়ের থেকেও ঐশ্বরিয়াকে বেশি ভয় পায়, শ্বেতার মন্তব্য ভাইরাল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা খুনি, টাকা পাচারকারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে : চরমোনাই পীর
আমরা খুনি, টাকা পাচারকারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে : চরমোনাই পীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ইউরোপীয় ইউনিয়ন
সিরিয়ার ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ইউরোপীয় ইউনিয়ন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে আসছে গুগল পে
বাংলাদেশে আসছে গুগল পে

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নারায়ণগঞ্জে পশুর হাটের শিডিউল ক্রয় ‍নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ২০
নারায়ণগঞ্জে পশুর হাটের শিডিউল ক্রয় ‍নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ২০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান সব মামলায় খালাস পাওয়ায় ইউট্যাব’র সন্তুষ্টি প্রকাশ
তারেক রহমান সব মামলায় খালাস পাওয়ায় ইউট্যাব’র সন্তুষ্টি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আমরা ন্যায়বিচার চাই’ স্লোগান ছিল একটি গণরায় : প্রধান বিচারপতি
‘আমরা ন্যায়বিচার চাই’ স্লোগান ছিল একটি গণরায় : প্রধান বিচারপতি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটি
নবীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কমলাপুরে হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের
অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত
১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেতাবগঞ্জ চিনি মিল চালুর দাবিতে দিনাজপুরে অবস্থান কর্মসূচি
সেতাবগঞ্জ চিনি মিল চালুর দাবিতে দিনাজপুরে অবস্থান কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের সংশোধিত প্রকল্প অনুমোদন
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের সংশোধিত প্রকল্প অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের কর্মবিরতি
কুমিল্লায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের কর্মবিরতি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্যিক পশুপালনের দিকে ঝুঁকছেন সৌখিন খামারিরা
বাণিজ্যিক পশুপালনের দিকে ঝুঁকছেন সৌখিন খামারিরা

৭ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

সর্বাধিক পঠিত
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে যে শর্ত দিল ইন্দোনেশিয়া
ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে যে শর্ত দিল ইন্দোনেশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক
জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল
মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের
অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে উঠছে স্বর্ণ, গবেষণায় চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে উঠছে স্বর্ণ, গবেষণায় চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্তি গড়লেন কোহলি
বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্তি গড়লেন কোহলি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল
নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান
ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম
আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা
আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি না হলেও বাঁচার পথ খুঁজে নেব : ইরান প্রেসিডেন্ট
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি না হলেও বাঁচার পথ খুঁজে নেব : ইরান প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল: প্লে-অফে কে কার প্রতিপক্ষ?
আইপিএল: প্লে-অফে কে কার প্রতিপক্ষ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদ দেখা গেছে, ৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা
চাঁদ দেখা গেছে, ৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা থেকে ক্রিকেটার, মাধুরীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বহু তারকার
অভিনেতা থেকে ক্রিকেটার, মাধুরীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বহু তারকার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশ শুরু
নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশ শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে অস্ত্র রপ্তানি করবে না জার্মানি!
ইসরায়েলে অস্ত্র রপ্তানি করবে না জার্মানি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় বিতর্কিত গোষ্ঠীর ত্রাণ বিতরণে উপচে পড়া ভিড়
গাজায় বিতর্কিত গোষ্ঠীর ত্রাণ বিতরণে উপচে পড়া ভিড়

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ হাজার মেগাওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা ইরানের
২০ হাজার মেগাওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স-যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পশ্চিম তীর দখলের হুমকি ইসরায়েলের
ফ্রান্স-যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পশ্চিম তীর দখলের হুমকি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমান খালাস
তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমান খালাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিলহজ মাসের বিশেষ আমল
জিলহজ মাসের বিশেষ আমল

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছাত্রদলের ধৈর্যের পরীক্ষা নেবেন না : ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদলের ধৈর্যের পরীক্ষা নেবেন না : ছাত্রদল সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মচারীদের দাবি প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব
কর্মচারীদের দাবি প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা দু’দিন ৬ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস
টানা দু’দিন ৬ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আন্দোলনকারীদের কড়া বার্তা দিল সরকার
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আন্দোলনকারীদের কড়া বার্তা দিল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারে বেশিরভাগ বিদেশি নাগরিক : মির্জা আব্বাস
সরকারে বেশিরভাগ বিদেশি নাগরিক : মির্জা আব্বাস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কপাল পুড়ল যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাইলাম প্রার্থীদের
কপাল পুড়ল যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাইলাম প্রার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টালমাটাল ব্যাংকিং খাত
টালমাটাল ব্যাংকিং খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন
জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

চক্ষু হাসপাতালে তুলকালাম
চক্ষু হাসপাতালে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মামা-ভাগনের লুটপাটের রাজত্ব
মামা-ভাগনের লুটপাটের রাজত্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাঁড়িয়াতেও বাজিমাত
হাঁড়িয়াতেও বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন থমকে গেছে নাগরিকসেবা
এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন থমকে গেছে নাগরিকসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি এখন পরাণ, যেরকম চরিত্রে আগে অভিনয় করা হয়নি
আমি এখন পরাণ, যেরকম চরিত্রে আগে অভিনয় করা হয়নি

শোবিজ

ঈদে রেজানুর রহমানের একটি পারিবারিক গল্পের খসড়া
ঈদে রেজানুর রহমানের একটি পারিবারিক গল্পের খসড়া

শোবিজ

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা
ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাখঢাক ছাড়াই হচ্ছে বাল্যবিয়ে
রাখঢাক ছাড়াই হচ্ছে বাল্যবিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গিয়েছিল গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে
রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গিয়েছিল গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজা সামিত ফাহামিদুলকে নিয়ে জাতীয় দল
হামজা সামিত ফাহামিদুলকে নিয়ে জাতীয় দল

মাঠে ময়দানে

বড়পর্দায় ঈদের তারকারা
বড়পর্দায় ঈদের তারকারা

শোবিজ

টার্গেট ছিল ভয়ংকর
টার্গেট ছিল ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

হেলমেট ধরে টানাটানি
হেলমেট ধরে টানাটানি

মাঠে ময়দানে

হারে শুরু লিটনদের
হারে শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

জলাশয় হারিয়ে যাচ্ছে
জলাশয় হারিয়ে যাচ্ছে

নগর জীবন

মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান
মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরে এবার স্বামী-স্ত্রী খুন
মিরপুরে এবার স্বামী-স্ত্রী খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আশীষ খন্দকারের নতুন মঞ্চ প্রযোজনা
আশীষ খন্দকারের নতুন মঞ্চ প্রযোজনা

শোবিজ

সাংবাদিক চরিত্রে তটিনী
সাংবাদিক চরিত্রে তটিনী

শোবিজ

তানজীব সারোয়ারের ‘নামের জীবন’
তানজীব সারোয়ারের ‘নামের জীবন’

শোবিজ

আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন
আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরতা বাড়বে
বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরতা বাড়বে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা