শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৮, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা

হোক উন্নত কিংবা অনুন্নত, পৃথিবীর যেকোনো দেশে স্টক মার্কেট বা শেয়ারবাজার হচ্ছে অর্থনীতির অন্যতম চালিকাস্তম্ভ। বস্তুত বিভিন্ন দেশে এবং বিভিন্ন সময়ে শিল্প-কারখানার জন্য প্রয়োজনীয় দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক পুঁজির প্রয়োজন মেটায় এই শেয়ারবাজার। এই বাজার এতই স্পর্শকাতর যে জাতীয় নির্বাচন কিংবা আমেরিকার শুল্কনীতি অথবা যুদ্ধের দামামা শেয়ারবাজারে পতন ডেকে আনতে পারে এবং সর্বনাশের কারণ হতে পারে। বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে বড় বড় পতন এবং লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর পথের ফকির বনে যাওয়ার ঘটনা অজানা নয়।


এক লৌকিক ‘দরবেশ’ এবং তাঁর মুরিদদের  দাপটে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের ধরাশায়ী অবস্থা। অথচ রাজনৈতিক প্রভাবে তাঁরা ছিলেন অধরা।
বর্তমান সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পর মানুষের ধারণা ছিল, যেহেতু ‘দরবেশ বাবা’ জেলে আছেন এবং তাঁর মুরিদরা বিদেশে পলাতক, এবার হয়তো বাজার চাঙ্গা হয়ে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মুখে হাসি আনবে এবং সমগ্র অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব রাখবে। কিন্তু না।


যেই লাউ সেই কদু। গেল ৯ মাসেও নাকি প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা শেয়ারবাজার থেকে উধাও! অথচ বিনিয়োগকারীদের দীর্ঘকালীন পুঁজির উৎস হওয়ার কথা শেয়ারবাজার, বাণিজ্যিক ব্যাংক নয়। কে না জানে যে আজ ব্যাংকিং ব্যবস্থায় দুরবস্থার জন্য অন্যতম নিয়ামক হচ্ছে পুঁজি সঞ্চারণে শেয়ারবাজারের অক্ষমতা।

দুই

বিশ্ববিখ্যাত জন মেইনার্ড কেইনস শেয়ারবাজারে ফটকা আচরণ নিয়ে একটি উপমা উপস্থাপন করেছেন।


তাঁর সময়কালে কিছু খবরের কাগজ ‘সুন্দরী প্রতিযোগিতা’র আয়োজন করত। পত্রিকায় ১০০ মহিলার ছবি ছাপা হতো এবং এর মধ্য থেকে পাঠককে বলা হতো পাঁচজন সুন্দরী মহিলার একটি তালিকা পাঠাতে। নিয়মটি ছিল, পুরস্কার তিনি পাবেন, যাঁর পছন্দ অন্যান্য প্রতিযোগীর গড় পছন্দের সবচেয়ে কাছাকাছি। এমতাবস্থায় একজন সরল পাঠক আগ-পাছ না ভেবে ‘যে দেখে সুন্দর তার চোখে’ (‘বিউটি লাইজ ইন দি আইজ অব দ্য বিহোল্ডার’) সূত্র ধরে সেরা সুন্দরী শনাক্ত করে পাঁচজনের তালিকা পাঠিয়ে দিতেন। তবে এ ক্ষেত্রে কিছুটা অস্বাভাবিক কৌশলও ছিল।

আর তা হচ্ছে, যেহেতু অন্যান্য প্রতিযোগী সুন্দরীদের নিয়ে কী ক্রম সাজাতে পারেন, সেটিও প্রতিযোগীর বিবেচ্য বিষয়। তাই কাজটি দাঁড়ায় নিজের পছন্দের সঙ্গে অন্যদের পছন্দ যতটুকু সম্ভব সমন্বয় করে তালিকা প্রস্তুত করা। যে ‘অন্যদের’ কথা চিন্তা করা হচ্ছে, তাঁরাও আবার অন্য এক ‘অন্যদের’ চিন্তায় বিভোর, যাঁরা অন্য এক অন্যদের কথা ভাবছেন। এবং এভাবেই চলতে থাকে নিজের চিন্তা পাশ কাটিয়ে অন্যদের চিন্তায় মশগুল থাকার প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ার শেষে যা দাঁড়ায়, তা হলো প্রতিযোগিতায় পুরস্কার পাওয়ার জন্য নিজের চোখে সত্যিকার সুন্দরী বাছাইয়ের চেয়ে অন্যের পছন্দের ওপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া।

তিন

একইভাবে কেইনস যুক্তি দিলেন যে যেহেতু শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারী এক পর্যায়ে গিয়ে অন্যের কাছে শেয়ার বিক্রি করে থাকেন, সে ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কম্পানির সত্যিকার মূল্যের প্রতি মনোযোগ না দিয়ে তিনি এই কম্পানির ওপর অন্যদের সম্ভাব্য মূল্যায়ন নিয়ে মাথা ঘামান বেশি। কেইনসের মতে, সবচেয়ে দক্ষ শেয়ার বিনিয়োগকারী মানুষের মনোজাগতিক অবস্থানকে আগেভাগে বুঝতে পারেন। কেইনস বিশ্বাস করতেন যে শেয়ারের দামের নড়াচড়া প্রায়ই অবিবেচনাপ্রসূত সুখবাদ ও দুঃখবাদের ঢেউ প্রতিফলিত করে। তিনি এর নাম দিয়েছেন বিনিয়োগকারীর এনিম্যাল স্পিরিট বা জন্তু চেতনা। শেয়ারবাজার নিয়ে এই দুই মতবাদ এখনো আছে, তবে কিছু অর্থনীতিবিদ দক্ষ বাজার হাইপোথেসিসের লেন্স দিয়ে শেয়ারবাজার দেখছেন; তাঁরা মনে করেন যে শেয়ারের দামের ওঠানামা অর্থনৈতিক মৌলিকতাকে প্রতিফলিত করে। অন্যদিকে অন্যান্য অর্থনীতিবিদ শেয়ার নিয়ে ফটকা চিন্তায় কেইনসের সুন্দরী প্রতিযোগিতা ব্যাপক অর্থে ব্যবহার করেছেন। তাঁদের মতে, শেয়ারবাজার ওঠানামা করার পেছনে কোনো যুক্তিপূর্ণ ভালো কারণ নেই। যেহেতু শেয়ারবাজার পণ্য ও সেবার আর্থিক চাহিদাকে প্রতিফলিত করে, তাই শেয়ারবাজারের ওঠানামা স্বল্পকালীন অর্থনৈতিক ওঠানামার উৎস ।

এই সুন্দরী প্রতিযোগিতার শিকার হিসেবে অনেক ফটকা বুদবুদের ঘটনা ইতিহাসের পাতায় বিবৃত আছে, যখন ফটকা  বাজারে বিরাজমান দাম সম্পদের অন্তর্নিহিত দামের চেয়ে বেশি উঠে গিয়েছিল। যেমন—সতেরো শতাব্দীতে হল্যান্ডে টিউলিপের জন্য মানুষের পাগলামি টিউলিপের দাম একটি বাড়ির দামের চেয়ে বেশি ওপরে উঠিয়ে দেয়। আবার অষ্টাদশ শতাব্দীতে সাউথ সি কম্পানির শেয়ারের দাম একটি মিথ্যা প্রতিশ্রুতির ওপর ভর করে অকল্পনীয় স্তরে উঠিয়ে দেয় আর প্রতিশ্রুতিটি ছিল কথিত ফার্মটি তার শেয়ারহোল্ডারদের ধনী বানিয়ে ছাড়বে তেমনি মিথ্যা আশ্বাস। শেয়ারবাজারে সৃষ্ট বুদবুদ সব সময় ব্যবসার পতন ডেকে আনে এবং মাঝে মাঝে অর্থনৈতিক আতঙ্কের দিকে ধাবিত করে। ১৯২০-এর দশকে আমেরিকান শেয়ারবাজারে এমনটি ঘটেছিল, যখন প্রায় প্রত্যেকেই শেয়ার বেচাকেনায় জড়িত ছিল এবং আর এই কেনাবেচায় ঋণ ও বন্ধকির আশ্রয় নেওয়া হতো। এই ফটকা আচরণের পর পর ১৯২৯ সালে আতঙ্ক ও পতনের আওয়াজ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে, যে ঘটনাপরম্পরায় ১৯৩০-এর দশকের দীর্ঘ এবং বেদনাদায়ক মহামন্দা উপস্থিত হয়। ১৯৩৩ সালে যখন মন্দা চরম আকার ধারণ করে, ঠিক সেই সময় বাজার পড়ে যায় ৮৫ শতাংশ।

চার

অর্থনীতির একজন শিক্ষক হিসেবে অনেকের কাছ থেকে অনুরোধ আসে শেয়ারবাজারে করণীয় সম্পর্কে উপদেশ দেওয়ার জন্য। ভাবটা এমন যে অর্থশাস্ত্র যাঁরা পড়েছেন, তাঁরা শেয়ারবাজার সম্পর্কে খুব ভালো ধারণা রাখেন এবং অনেক সময় ধরে নেওয়া হয় যে তাঁরা শেয়ারবাজারে অর্থ লগ্নি করে মোটা অঙ্কের মুনাফা ঘরে তুলেছেন। আমার অতি আদরের ছোট কন্যা অর্থনীতি বিভাগে ছাত্রী থাকাকালে অন্যদের অনুকরণ করে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে। শেয়ারবাজার সম্পর্কে সে কিছুই জানত না; শুধু জানত যে তার কিছু সহপাঠী শেয়ার বেচাকেনা করে অপেক্ষাকৃত ‘ভালো’ আছে। সাম্প্রতিককালের ভয়াবহ শেয়ারবাজার পতনের পর আমার কন্যার কপাল পুড়ে গেল—আম ও ছালা দুটিই যাওয়ার অবস্থা, যদিও ওর বন্ধুদের তথ্য আমার জানা নেই। সুতরাং অর্থশাস্ত্রের কোনো কোর্স নিলেই সম্পদ বৃদ্ধি ঘটবে এমন নিশ্চয়তা দেওয়া যায় না, যদিও পৃথিবীর বিখ্যাত অর্থনীতিবিদদের কেউ শেয়ারবাজার থেকে উপার্জনের চেষ্টা চালিয়েছেন; এমনকি কেউ শেয়ারবাজারের ব্যবসায়ী থেকে বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ হয়ে উঠেছেন। তার পরও বলা যায়, আধুনিক অর্থায়নের নীতিগুলো কিছুটা হলেও এ ব্যাপারে সাহায্য করতে পারে এবং সেই সূত্রে অর্থনীতিবিদ পল স্যামুয়েলসন ও উইলিয়াম নরডাশের বিখ্যাত বই ‘ইকোনমিকস’ থেকে কিছু পাঠকের জন্য উপদেশ তুলে ধরা হলো :

শিক্ষা ১ : নিজের বিনিয়োগ সম্পর্কে জানা—(ক) বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত বাস্তব ও মিতব্যয়ী হতে হবে; (খ) গুরুত্বপর্ণ বিনিয়োগের জন্য প্রাসঙ্গিক বিষয় সম্পর্কে পড়াশোনা করতে হবে এবং অভিজ্ঞদের উপদেশ নিতে হবে; (গ) সফলতার দ্রুত রাস্তা পদ্ধতি নিয়ে সংশয় থাকতে হবে  এবং (ঘ) স্মরণ রাখতে হবে, নাপিতের কথা শুনে অথবা অ্যাস্ট্রোলজি জ্ঞান দিয়ে ধনী হওয়া যায় না।

শিক্ষা ২ : শেয়ার বিনিয়োগ বহুমুখীকরণ করা এবং এটিই হচ্ছে অর্থায়নের ভবিষ্যদ্বক্তাদের আইন। সব ডিম এক ঝুড়িতে না রেখে বিভিন্ন শেয়ারের লগ্নি করে গড়পড়তা আয় বৃদ্ধি এবং ঝুঁকি হ্রাস করা যায়।

শিক্ষা ৩ : বিনিয়োগের সঙ্গে ঝুঁকির বেশি সমন্বয় করে ঝুঁকিপূর্ণ শেয়ার কিনে প্রত্যাশিত আয় বাড়ানো যায়। কিন্তু আর্থিক এবং মানসিকভাবে যতটুকু ঝুঁকি সহ্য করা যাবে, ততটুকু ঝুঁকি নেওয়া দরকার। কথায় বলে, বিনিয়োগ হচ্ছে ভালো খাওয়া ও ভালো ঘুমানোর মধ্যে ট্রেড অফ বা যেকোনো একটিকে বেছে নেওয়ার খেলা।

মোটকথা, শেয়ারবাজারে ভাগ্য খুলতে হলে চাই :

♦ সত্যিকারভাবে মেডিক্যাল ছাত্রের নিবিষ্ট মনে অ্যানাটমি পড়ার মতো শেয়ারবাজার ও কম্পানির অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎ সম্পর্কে গভীর পর্যালোচনা;

♦ বড় জুয়াড়ির স্নায়ু;

♦ আলোকদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যক্তির মতো ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় এবং

♦ সিংহের মতো সাহস।

পাঁচ

সুতরাং শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীর কপালে ভাঁজ শুধু বাজারের অন্তর্নিহিত বিষয় নয়, বস্তুত যিনি শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ে লিপ্ত হবেন, তাঁর মনন ও মেধা, পড়াশোনা, চারদিকে চোখ ফেলা ইত্যাদি দুঃখ লাঘব করতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা, সরকার যদি শিষ্টের লালন ও দুষ্টের দমনসমেত সুশাসন প্রতিষ্ঠায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ না হয়, তাহলে বিনাশী দরবেশের আগমন ঘটতেই থাকবে, শেয়ারবাজারে হবে রক্তক্ষরণ আর বিনিয়োগকারী হবেন রক্তশূন্য।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
খালেদা জিয়া হতে পারেন রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের নিয়ামক
খালেদা জিয়া হতে পারেন রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের নিয়ামক
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে
পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান
পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান
আঙুর ফল আর টক নয়
আঙুর ফল আর টক নয়
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
সর্বশেষ খবর
নাইজেরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩০
নাইজেরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩০

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চাপে হার্ভার্ডের সরকারি তহবিল বন্ধের আশঙ্কা
ট্রাম্পের চাপে হার্ভার্ডের সরকারি তহবিল বন্ধের আশঙ্কা

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় এক রাতে ২ বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট
চুয়াডাঙ্গায় এক রাতে ২ বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বরেকর্ড গড়ে ৩১ বার এভারেস্টে উঠলেন নেপালি শেরপা
বিশ্বরেকর্ড গড়ে ৩১ বার এভারেস্টে উঠলেন নেপালি শেরপা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত
ভোলায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

৪৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. জাহিদ
আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হালদায় ‘নমুনা ডিম’ ছেড়েছে মা মাছ, বৃষ্টি হলে ছাড়তে পারে পুরোদমে
হালদায় ‘নমুনা ডিম’ ছেড়েছে মা মাছ, বৃষ্টি হলে ছাড়তে পারে পুরোদমে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আর টালবাহানা চলবে না, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে : খোকন
আর টালবাহানা চলবে না, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে : খোকন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা
প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা
প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গাদের ত্রাণ মজুদ ও পাচারের চেষ্টা, চার লাখ টাকা জরিমানা
রোহিঙ্গাদের ত্রাণ মজুদ ও পাচারের চেষ্টা, চার লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছুটিতেও খোলা থাকবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিডিং রুম
ছুটিতেও খোলা থাকবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিডিং রুম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে এক ব্যক্তিকে অর্থদণ্ড
খালে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে এক ব্যক্তিকে অর্থদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী
তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ে মৌসুমী ফলের বাম্পার ফলন
পাহাড়ে মৌসুমী ফলের বাম্পার ফলন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪
মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউমার্কেট এলাকায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন দোকানি রিমান্ডে
নিউমার্কেট এলাকায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন দোকানি রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নগদ অর্থ উত্তোলন ও পরিবহনে ডিএমপির মানি এস্কর্ট সেবা
নগদ অর্থ উত্তোলন ও পরিবহনে ডিএমপির মানি এস্কর্ট সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন
ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই
কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডিআরএস ছাড়াই মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ
ডিআরএস ছাড়াই মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিভারপুলের ট্রফি উৎসবে গাড়ি হামলা, সন্দেহভাজনকে আটক করেছে পুলিশ
লিভারপুলের ট্রফি উৎসবে গাড়ি হামলা, সন্দেহভাজনকে আটক করেছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হোসিয়ারি শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫
সিদ্ধিরগঞ্জে হোসিয়ারি শ্রমিককে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা
২২ দেশের নারী পুলিশের সমন্বয় করবেন এআইজি শামীমা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পঞ্চগড়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ
পঞ্চগড়ে জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে অনুদানের চেক বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ফেসবুক লাইভে এসে যুবকের ‌‘আত্মহত্যা’
বগুড়ায় ফেসবুক লাইভে এসে যুবকের ‌‘আত্মহত্যা’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
একীভূত হচ্ছে ৬ ব্যাংক
একীভূত হচ্ছে ৬ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই
মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালাস পেলেন এটিএম আজহার
খালাস পেলেন এটিএম আজহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন
সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ
ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ
সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’
‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি
ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই
ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির
সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার
ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা
সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪
সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!
এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি
নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু
পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান
৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার নির্দেশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত
স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘনীভূত হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘনীভূত হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা ‘বিক্রয়ের জন্য নয়’, ভাষণে ট্রাম্পকে বার্তা দিবেন রাজা চার্লস
কানাডা ‘বিক্রয়ের জন্য নয়’, ভাষণে ট্রাম্পকে বার্তা দিবেন রাজা চার্লস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ
ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা
তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা
রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের
জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়
লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়

মাঠে ময়দানে

কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই
কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!
রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!

মাঠে ময়দানে

নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে
নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে

নগর জীবন

দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা
দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা

শোবিজ

প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়
প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান
বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান

মাঠে ময়দানে

আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই
আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই

মাঠে ময়দানে

পদত্যাগের হিড়িক
পদত্যাগের হিড়িক

নগর জীবন

বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে

শোবিজ

প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি
প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ
আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ

নগর জীবন

এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি
এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি

শোবিজ

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী
নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

ঈদে বুবলী উৎসব
ঈদে বুবলী উৎসব

শোবিজ

নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জামায়াতের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জামায়াতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৬ বছর ধরে শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে সুরভি
৪৬ বছর ধরে শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে সুরভি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার-বিচার ছাড়া দেশ আগের অবস্থায় ফিরবে
সংস্কার-বিচার ছাড়া দেশ আগের অবস্থায় ফিরবে

প্রথম পৃষ্ঠা