শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, শনিবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২৫

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশে যেভাবে গণভোটের কথা বলা হয়েছে তাতে জনমতের সঠিক প্রতিফলন ঘটবে না বলে সংশয় প্রকাশ করছেন নির্বাচন ও আইন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলেছেন, যে চার প্রস্তাব বা প্রশ্নে গণভোট হতে যাচ্ছে তা দেশের সাধারণ মানুষের জানা-বোঝার বাইরে। ভোটারদের এ বিষয়ে সচেতন করতে হলে ব্যাপক প্রচারের ব্যবস্থা করতে হবে। এ ছাড়া যে নজিরবিহীনভাবে এই আদেশ জারি করা হয়েছে তাতে ভবিষ্যতে বিষয়টি আইনি চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারে।

নির্বাচন কমিশন আগামীকাল রবিবার এ বিষয়ে তাদের করণীয় নির্ধারণে বৈঠকে বসতে পারে।

রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিষয়টি নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া রয়েছে। বাম দলগুলো মনে করছে, গণভোটের চেয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত।

সংবিধান বিশেষজ্ঞ ও সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক মনে করেন, জাতীয় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে যেভাবে যেসব প্রস্তাবে গণভোটের আয়োজনের কথা বলা হয়েছে তার জন্য ব্যাপক প্রচার চালাতে হবে।

তিনি গতকাল শুক্রবার বলেন, ‘বেশির ভাগ মানুষের জন্য এই মুহূর্তে সরকারের করণীয় একটাই, ব্যাপক প্রচার চালাতে হবে। রেডিও, টেলিভিশন, পত্রপত্রিকার মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার চালিয়ে জনগণকে বিষয়টি বোঝাতে হবে। এ ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই। মানুষ যদি বুঝতে না পারে তাহলে আমার ধারণা, অনেকেই এই ভোটে অংশগ্রহণ করবে না।
ব্যালট দুটি থাকবে। একটি সংসদ নির্বাচনের ব্যালট, অন্যটি গণভোটের। সংসদ নির্বাচনের ব্যালটে পছন্দের মার্কায় ভোট দেওয়ার অভিজ্ঞতা ভোটারদের আছে বা নতুন ভোটারদেরও এ বিষয়ে ধারণা আছে। কিন্তু গণভোটের বিষয়টিতে সে রকম সচেতনতা নেই। সে ক্ষেত্রে কিভাবে ভোট দিতে হবে, এর প্রস্তাব বা প্রশ্নগুলো কী, সে সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরি দরকার।’
ড. শাহদীন মালিক আরো বলেন, ‘আইনের ব্যাকরণ অনুসারে জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন আদেশ নিয়ে অনেক প্রশ্ন আছে। এরই মধ্যে কিছু প্রশ্ন উঠেছে। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ যদি আগামী সংসদের প্রথম অধিবেশনে বাতিল করে দেওয়া হয় তাহলে কী হবে। সংসদ তো সার্বভৌম। রাষ্ট্রপতির আদেশ অধ্যাদেশ বাতিলের ক্ষমতা তো সংসদের আছে। যা হচ্ছে তা আইনের বাইরে থেকে হচ্ছে। ভবিষ্যতে এ নিয়ে অনেক প্রশ্নের সমাধান করতে হতে পারে। যেভাবে গণভোট হতে যাচ্ছে তাতে বুঝেশুনে মতামত হবে না। তার পরও জনগণকে যতটা বোঝানোর চেষ্টা করা যায় করতে হবে।’

সুপ্রিম কোর্টের আরেক আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদ আদেশ যেভাবে জারি হয়েছে এর নজির বাংলাদেশের ইতিহাসে নেই। বিদ্যমান সংবিধান অনুসারে এ ধরনের আদেশ জারির এখতিয়ার রাষ্ট্রপতির নেই।’

গণভোটে মতামত জানানোর বিষয়টি সহজসাধ্য হবে না এবং জনমতের সঠিক প্রতিফলন ঘটবে না বলে মনে করেন নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সাবেক অতিরিক্ত সচিব ও নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য বেগম জেসমিন টুলি।

তিনি ১৯৮৫ ও ১৯৯১ সালে দুটি গণভোটে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা উল্লেখ করে বলেন, ‘ওই সময় প্রশ্নগুলো এবারের মতো এত জটিল ছিল না। তার পরও আগের ওই দুটি গণভোটে, বিশেষ করে ১৯৮৫ সালের গণভোটে জনমতের চেয়ে ক্ষমতাসীন পক্ষের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটেছে বলে মনে করা হয়।’

১৯৮৫ সালে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের সামরিক শাসনকে বৈধতা দেওয়ার জন্য ওই বছরের ২১ মার্চ গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। গণভোটে ভোটারদের কাছে প্রশ্ন ছিল আপনি কি রাষ্ট্রপতি এরশাদের গৃহীত নীতি সমর্থন করেন এবং আপনি কি চান, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের পূর্ব পর্যন্ত তিনি তাঁর প্রশাসন পরিচালনা করবেন?

এতে ৯৪.৫ শতাংশ ‘হ্যাঁ’ ভোট পড়ে এবং মোট ৭২.২ শতাংশ ভোট পড়েছিল বলে দাবি করা হয়

সর্বশেষ ১৯৯১ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর সাংবিধানিক গণভোট অনুষ্ঠিত হয়। ভোটারদের জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান (দ্বাদশ সংশোধন) বিল, ১৯৯১-এ রাষ্ট্রপতির সম্মতি দেওয়া উচিত কি না’ এই বিলে সংসদীয় সরকারের পুনঃপ্রবর্তন, রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রের প্রধান হবেন, কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হবেন নির্বাহী প্রধান। এতে উপরাষ্ট্রপতির পদটিও বিলুপ্তির এবং সংসদ কর্তৃক রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত করার বিধান রাখা হয়।

এর ফলাফল ছিল পক্ষে ৮৩.৬ শতাংশ ভোট এবং বিপক্ষে ৩৫.২ শতাংশ ভোট।

বেগম জেসমিন টুলি বলেন, ‘এবারের ভোটের প্রস্তাব বা প্রশ্নগুলো বুঝতে পারবে এমন ভোটার খুবই কম। আপনি যদি আমাকে জিজ্ঞেস করেন, তাহলে পড়ে দেখে সময় নিয়ে বলতে হবে। আমাদের দেশে ৬০ বছরের ওপরে যাদের বয়স, বিশেষ করে এই বয়সের নারীদের বিশাল একটি অংশ এই চারটি প্রস্তাব বুঝতে পারা তো দূরের কথা, পড়তে কি পারবে? চারটি প্রস্তাবের মধ্যে আরো অনেক বিষয় আছে। এগুলো ভোটারদের জানাতে ব্যাপক প্রচার এবং তার জন্য অনেক সময় দরকার।’

রবিবার বৈঠকে বসবে ইসি

গণভোট নিয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রস্তুতি সম্পর্কে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ গতকাল বলেন, ‘আগামী রবিবার এ বিষয়ে কমিশনের বৈঠক হতে পারে। সভায় জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন আদেশ নিয়ে আলোচনা এবং এ বিষয়ে করণীয় নির্ধারণ হতে পারে। গণভোটের জন্য কতগুলো ব্যালট বক্স সংগ্রহ করতে হবে, ব্যালট পেপারের জন্য কাগজ সংগ্রহ, আইন প্রণয়নের উদ্যোগ—এসব বিষয়ে কমিশন সভায় আলোচনার পর বলা যাবে।

রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিক্রিয়া

আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের পদক্ষেপকে স্বাগত জানিয়েছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে রাজনৈতিক দলের মতেরই প্রতিফলন ঘটেছে। তবে এ আদেশকে কেন্দ্র করে নানা সাংবিধানিক প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে। রাষ্ট্রপতির নামে এই ধরনের আদেশ অন্তর্বর্তী সরকারের ম্যান্ডেট ও এখতিয়ারের বাইরে। গণভোটের প্রশ্ন চারটি ভাগে ভাগ করে সরকারের দিক থেকে রাষ্ট্রপতির নামে আদেশ জারি করার বিষয়টি নজিরবিহীন ও অভূতপূর্ব। এমন নজির পৃথিবীর কোথাও নেই। প্রধান উপদেষ্টা হয়তো বিভিন্ন পক্ষকে খুশি করতে চেয়েছেন। আবার বিশেষ কাউকে বাড়তি সুবিধা দিতে চেয়েছেন। আসলে একটি অনির্বাচিত সরকারের এই ক্ষমতা রয়েছে কি না তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে।’

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, “এখন গণভোট অপ্রয়োজনীয়। প্রয়োজনে গণভোট হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর। এ বিষয়ে আগামী সংসদ সিদ্ধান্ত নেবে। জাতীয় সংসদে সংবিধান সংশোধনের প্রস্তাবের পর মৌলিক সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে গণভোট হতে পারে। কিন্তু এখন গণভোটের যেসব বিষয় বলা হয়েছে এবং ‘হ্যাঁ’ জয়যুক্ত হলে সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠনের যে কথা বলা হয়েছে, তা মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপেও এমন কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আগামী দিনে এই গণভোটের কোনো কার্যকারিতা থাকবে না। আইনগত কোনো ভিত্তি থাকবে না। তাই আগে সংসদ নির্বাচন হতে হবে।”

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সরকারের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু। তিনি বলেন, ‘জাতির বৃহত্তর স্বার্থে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যকে মেনে নেওয়ার পক্ষে এবি পার্টি। সরকার বা ড. মুহাম্মদ ইউনূস রাষ্ট্রপতির আদেশের মাধ্যমে সব দিক বিবেচনা করে একই দিনে গণভোট ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন, উচ্চকক্ষে সংখ্যানুপাতিক ভোটের হিসাবে আসন নির্ধারণ এবং গণভোটে একমত ও ভিন্নমতকে অন্তর্ভুক্ত করে ব্যালট তৈরিসহ চূড়ান্ত নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা মনে করি, এটা এখন একটি অপেক্ষাকৃত গ্রহণযোগ্য সমাধান।’

মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, ‘সার্বিক বিচারে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণাকে আমরা ইতিবাচক হিসেবে দেখি। আমরা প্রথম থেকেই বলে আসছিলাম, রাজনৈতিক দলগুলো যেহেতু পর্যাপ্ত যুক্তিতর্ক ও আলোচনা এরই মধ্যে শেষ করেছে, তাই এখন সরকারের একটি সমাধানমূলক সিদ্ধান্ত দেওয়া এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সেটা মেনে নেওয়া ছাড়া আর কোনো পথ নেই। বিএনপি, জামায়াতসহ সব রাজনৈতিক দল বিভক্তি পরিহার করে একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও আনন্দমুখর পরিবেশে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে এবং দেশকে একটি স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক পথে পরিচালনা করবে বলে আশা করছি।’

বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা জুলাই সনদ বাস্তবায়নে একই দিনে জাতীয় সংসদ ও গণভোটের কথা বলেছেন। এতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্যের পরিবর্তে অনৈক্য বেড়ে গিয়ে দেশ এক দীর্ঘমেয়াদি সংকটে নিপতিত হতে পারে। বর্তমান সরকার সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী শপথ নিয়েছেন। সংবিধান মেনে চলা ও এর রক্ষণাবেক্ষণ করার দায়িত্ব সরকারের। আমাদের সংবিধানে আদেশ জারি বা গণভোটের কোনো বিধান নেই। রাষ্ট্রপতি কেবল অধ্যাদেশ জারি করতে পারেন। এই অবস্থায় রাষ্ট্রপতিকে দিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করিয়ে সরকার সংবিধান পরিপন্থী কাজ করেছে।’

বজলুর রশীদ ফিরোজ আরো বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে দলগুলোর নোট অব ডিসেন্টের উল্লেখ নেই। অথচ প্রধান উপদেষ্টা ১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে যে সনদে স্বাক্ষর করেছিলেন তাতে নোট অব ডিসেন্ট উল্লেখ ছিল। সরকার ও ঐকমত্য কমিশন রাজনৈতিক দলের ওপর কোনো কিছু চাপিয়ে দিতে পারে না। কিন্তু এখন যেভাবে গণভোটের কথা বলা হয়েছে, তাতে নোট অব ডিসেন্ট না রাখাটা ড. ইউনূসের নিজের সঙ্গে নিজের এবং রাজনৈতিক দল ও জাতির সঙ্গে প্রতারণার শামিল।’ 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
এলএলবি শেষ পর্ব পরীক্ষার ফরম পূরণের সময় বাড়ল
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
আলিম পরীক্ষার খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল রবিবার
সর্বশেষ খবর
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ
ফুলবাড়ী বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ

৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

৪৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা