শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৭, মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২৫

‘শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা ও সামাজিক সম্মান নিশ্চিত করতে হবে’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা ও সামাজিক সম্মান নিশ্চিত করতে হবে’

আগামী নির্বাচনে জনগণের ভোটে রাষ্ট্র ক্ষমতায় গেলে শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা বেষ্টনী নিশ্চিত ও জাতীয়করণের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের কমিশন গঠনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

মঙ্গলবার বিকালে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে শিক্ষকদের এক সমাবেশে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি প্রতিশ্রুতি দেন। বিশ্ব শিক্ষক দিবসে এই মহাসমাবেশের আয়োজন করে শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোট।

তারেক রহমান বলেন, মানুষ গড়ার কারিগর শিক্ষকদের এই অনুষ্ঠানে আমাকে যুক্ত হওয়ার সুযোগ দেওয়ায় আমি নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করি। অতীতের ভালো দৃষ্টান্তগুলো থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন এবং খারাপ দৃষ্টান্ত বর্জনই হোক আমাদের আগামী দিনের অঙ্গীকার।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, জ্ঞানে-বিজ্ঞানে বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে। রাষ্ট্র হিসেবে টিকে থাকতে হলে মেধা-মননে, জ্ঞানে-বিজ্ঞানে সমৃদ্ধ হতে হবে। রাষ্ট্রকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে জ্ঞানভিত্তিক সমাজ। শিক্ষকগণই হলেন এর অন্যতম হাতিয়ার। সুতরাং হাতিয়ার যদি দুর্বল হয় রাষ্ট্রকে শক্তিশালী ভিত্তির ওপর দাঁড়ানো সম্ভব নয়।

এ সময় তিনি জানান, ক্ষমতায় গেলে বিএনপি শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠন করবে এবং শিক্ষকদের সম্মান নিশ্চিত করবে। শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তার বিষয়টিও সামর্থ্য অনুযায়ী নিশ্চিত করা হবে।

তারেক রহমান বলেন, অতীতের ভালো দৃষ্টান্তগুলো থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন আর খারাপ দৃষ্টান্তগুলো বর্জনের মধ্য দিয়ে একটি সমৃদ্ধ সুন্দর নিরাপদ মানবিকবাংলাদেশ গড়ার কর্ম পরিকল্পনা বাস্তবায়নই হোক আমাদের এই সময়ের অঙ্গীকার।

তারেক রহমান আরও বলেন, শিক্ষক কর্মচারী ভাই ও বোনেরা বিশ্ব এখন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের যুগে প্রবেশ করেছে। জ্ঞানে বিজ্ঞানে বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে। প্রতিযোগিতামূলক এই বিশ্বে সমান এবং মর্যাদার সঙ্গে একটি প্রভাবশালী জাতি রাষ্ট্র হিসেবে টিকে থাকাই আমাদের সামনে এই মুহূর্তের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আমাদেরকে  অর্থ-বিত্তে মেধা-মননে জ্ঞানে-বিজ্ঞানে সমৃদ্ধ হতেই হবে। প্রতিষ্ঠা করতে হবে জ্ঞানভিত্তিক রাষ্ট্র এবং সমাজ।

তিনি বলেন, রাষ্ট্র-সরকার প্রশাসন এবং সমাজের নানা বাস্তবতায় একজন শিক্ষক যদি নিজেই নিরানন্দ পরিস্থিতিতে থাকেন তাহলে তার দ্বারা 'জ্ঞানের মধ্যে আনন্দ জাগ্রত' করা কি সম্ভব? সম্ভব নয়। এ কারণে রাষ্ট্র এবং সমাজে শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি সামাজিক সম্মান নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, প্রাথমিক পর্যায় থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ পর্যন্ত সরকারি-বেসরকারি এমপিও কিংবা নন-এমপিও সবমিলিয়ে সারাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কমবেশি সম্ভবত প্রায় ৯৫ হাজার। এরমধ্যে সম্ভবত সম্পূর্ণ এমপিওভুক্ত প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২৬ হাজারের বেশি। জনসংখ্যার তুলনায় দেশের বর্তমানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এই সংখ্যাকে হয়তো বেশি বলা যাবে না, কিন্তু আমরা সবাই মিলে যদি শিক্ষক-শিক্ষার্থী এবং বিদ্যমান শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর গুণগতমান নিশ্চিত করতেই হবে। একদিকে আমাদের শিক্ষার ভিত্তি স্কুল-কলেজ পর্যায়ে শিক্ষার ভিত্তি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন করতে পারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে শিক্ষা ও গবেষণার প্রাণকেন্দ্রে পরিণত করতে পারি তাহলে আমাদের কাঙ্ক্ষিত লক্ষে পৌঁছানো।

দেশের শিক্ষাব্যবস্থাকে পুঁথিনির্ভর না রেখে শিক্ষা কারিকুলামকে স্কুল পর্যায় থেকেই/ব্যবহারিক এবং কারিগরি নির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থায় রূপান্তর করার বিকল্প নেই বলেও মনে করেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি ইতোমধ্যেই বিশেষজ্ঞদের নিয়ে প্রয়োজনীয় কর্ম-পরিকল্পনা প্রণয়নের কাজ শুরু করেছে।

তারেক রহমান বলেন, শিক্ষক শিক্ষিকারা যাতে নিজেকে একজন রোলমডেল হিসেবে শিক্ষার্থীদের সামনে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে উপস্থাপন করতে পারেন সে ধরনের শিক্ষা ব্যবস্থাপনা প্রণয়নে বিএনপি বাস্তবধর্মী পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে। বিএনপির কর্ম পরিকল্পনায় শিক্ষকদের আর্থিক এবং সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিতের ব্যাপারেও সুনির্দিষ্ট এবং বাস্তবমুখী পদক্ষেপ নিয়ে কাজ করছি।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, দেশের শিক্ষক সমাজের বিশেষ করে স্কুল মাদরাসার প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তার নিশ্চয়তা এবং সামাজিক সম্মান সমুন্নত করে শিক্ষকতা পেশাকে সুযোগ এবং সম্মানের দিক থেকে প্রতিযোগিতামূলক করে গড়ে তোলা প্রয়োজন। আমি আগেও বলেছি শিক্ষকতা পেশা কখনোই 'উপায়হীন বিকল্প' কিংবা একটি সাধারণ চাকরির মতো হতে পারে না। বরং, শিক্ষা দীক্ষায় সবচেয়ে মেধাবী মানুষটি যাতে কর্মজীবনে প্রথম অগ্রাধিকার হিসেবে শিক্ষকতা পেশাকে বেঁচে নিতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন।

শিক্ষকদের দাবি-দাওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সমাবেশে আপনাদের অনেকের বক্তব্যে শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণের প্রসঙ্গ এসেছে। কেউ কেউ আরও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তি করার কথা বলেছেন। এ ছাড়াও আপনাদের এই সংগঠনের বাইরেও বেসরকারি শিক্ষকদের বিভিন্ন দাবি রয়েছে। দেশের একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির সঙ্গে নীতিগতভাবে অবশ্যই একমত। রাষ্ট্র ও রাজনীতির সংস্কার কিংবা নাগরিক উন্নয়নে আমরা যত উদ্যোগই গ্রহণ করি না কেন, শিক্ষা ব্যবস্থাপনার আধুনিকায়ন এবং শিক্ষকদের আর্থ সামাজিক নিরাপত্তা ও সম্মান যদি আমরা নিশ্চিত করতে না পারি তাহলে শেষ পর্যন্ত কাঙ্ক্ষিত সুফল মিলবে না। জনগণের ভোটে বিএনপি আবারো রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে রাষ্ট্রের সামর্থ্য অনুযায়ী শিক্ষকদের আর্থিক নিরাপত্তা বেষ্টনী বাড়ানো, কিংবা চাকরি স্থায়ীকরণ কিংবা জাতীয়করণের বিষয়টি ইতিবাচকভাবে বিবেচনার জন্য উচ্চ পর্যায়ের কমিশন গঠন করবো ইনশাআল্লাহ। একইসঙ্গে প্রচলিত শিক্ষা কারিকুলামকে ব্যবহারিক এবং কারিগরি শিক্ষা প্রধান করে ঢেলে সাজানোর লক্ষ্যে অগ্রাধিকারভিত্তিতে 'শিক্ষা সংস্কার কমিশন' গঠন করা হবে।

অনুষ্ঠানে দেওয়া বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর জানান, শিক্ষকদের দাবি-দওয়ার সবকিছু বিএনপির ৩১ দফার কর্মসূচিতে আছে। তিনি বলেন, আমাদের জাতি হিসেবে আপনাদের কাছে একটা দাবি আছে, সে দাবিটা হচ্ছে যে আপনারা আপনাদের ছাত্রদেরকে ছাত্রীদেরকে, আমাদের সন্তানদেরকে এমন করে গড়ে তুলবেন, যেন তারা সত্যিকার অর্থেই আদর্শ নাগরিক হতে পারে, নৈতিকতার মধ্যে থাকতে পারে। আমরা সবাই মিলে যেন একটা আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারি।

শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে এবং অতিরিক্ত মহাসচিব জাকির হোসেনের সঞ্চালনায় সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন, সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহছানুল হক মিলন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম আমানুল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুগিজউদ্দিন চৌধুরী।

সমাবেশে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আবদুস সালাম, আফরোজা বেগম রীতাসহ বিএনপির কেন্দ্রীয় কয়েকজন নেতা উপস্থিত ছিলেন।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ   

এই বিভাগের আরও খবর
মাউশির ডিজি আজাদ খানের পদত্যাগ
মাউশির ডিজি আজাদ খানের পদত্যাগ
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী জার্মানি
বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী জার্মানি
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সচিবালয়ে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধকরণে বিশেষ অভিযান
সচিবালয়ে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক নিষিদ্ধকরণে বিশেষ অভিযান
বিমান বাহিনীর সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা মাস উদ্বোধন
বিমান বাহিনীর সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা মাস উদ্বোধন
ক্যাম্প থেকে পালিয়ে বাইরে বসবাস, ১৩ রোহিঙ্গাসহ দুই আশ্রয়দাতা আটক
ক্যাম্প থেকে পালিয়ে বাইরে বসবাস, ১৩ রোহিঙ্গাসহ দুই আশ্রয়দাতা আটক
সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক মন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদিরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
২৪ আমাদের সব ভয় দূর করে দিয়েছে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
২৪ আমাদের সব ভয় দূর করে দিয়েছে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
ড. ইউনূসের নেতৃত্ব অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের ধারণাকে নতুন মাত্রা দিয়েছে
ড. ইউনূসের নেতৃত্ব অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের ধারণাকে নতুন মাত্রা দিয়েছে
সাবেক এমপি বুবলী রিমান্ডে
সাবেক এমপি বুবলী রিমান্ডে
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের দুই যুবদল নেতা বহিষ্কার
চট্টগ্রামের দুই যুবদল নেতা বহিষ্কার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন খোরশেদ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ করলেন খোরশেদ

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাউশির ডিজি আজাদ খানের পদত্যাগ
মাউশির ডিজি আজাদ খানের পদত্যাগ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাগেরহাটে সাংবাদিক হত্যা: আদালতে দুই আসামির স্বীকারোক্তি
বাগেরহাটে সাংবাদিক হত্যা: আদালতে দুই আসামির স্বীকারোক্তি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৪

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

এবার ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগের আহ্বান তার প্রথম প্রধানমন্ত্রীর
এবার ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগের আহ্বান তার প্রথম প্রধানমন্ত্রীর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলকে সমর্থন জানিয়ে সরে দাঁড়ালেন দুই প্রার্থী
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলকে সমর্থন জানিয়ে সরে দাঁড়ালেন দুই প্রার্থী

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্রের প্রশংসায় পঞ্চমুখ পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্রের প্রশংসায় পঞ্চমুখ পাকিস্তান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাইসা মনির ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে ‘রেসকিউ ল পরিবার’ আইনি সহায়তা প্রদান
রাইসা মনির ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে ‘রেসকিউ ল পরিবার’ আইনি সহায়তা প্রদান

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগের আহ্বান জানালেন তার প্রথম প্রধানমন্ত্রী ফিলিপ
ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগের আহ্বান জানালেন তার প্রথম প্রধানমন্ত্রী ফিলিপ

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন বিষয়ক কর্মশালা
গাইবান্ধায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন বিষয়ক কর্মশালা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবরার ফাহাদের স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন
আবরার ফাহাদের স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেনীতে ছয় পুলিশকে পিটিয়ে অস্ত্র ও আসামি ছিনতাই
ফেনীতে ছয় পুলিশকে পিটিয়ে অস্ত্র ও আসামি ছিনতাই

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলে এসে গাড়িতে থাকা ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা
মোটরসাইকেলে এসে গাড়িতে থাকা ব্যবসায়ীকে গুলি করে হত্যা

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসনে নাগরিকদের একত্রিত উদ্যোগ জরুরি: শাহাদাত
চট্টগ্রামের জলাবদ্ধতা নিরসনে নাগরিকদের একত্রিত উদ্যোগ জরুরি: শাহাদাত

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাদারীপুরে কলেজ শিক্ষকের বাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা
মাদারীপুরে কলেজ শিক্ষকের বাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার পানি কমেছে, নদীপাড়ে স্বস্তি
তিস্তার পানি কমেছে, নদীপাড়ে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউজিসির খণ্ডকালীন সদস্য হলেন বেরোবি উপাচার্য
ইউজিসির খণ্ডকালীন সদস্য হলেন বেরোবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতালের সামনে কাপড়ে মোড়ানো কন্যা শিশু উদ্ধার, এলাকায় চাঞ্চল্য
হাসপাতালের সামনে কাপড়ে মোড়ানো কন্যা শিশু উদ্ধার, এলাকায় চাঞ্চল্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ সিরিজের জন্য আয়ারল্যান্ডের দল ঘোষণা
বাংলাদেশ সিরিজের জন্য আয়ারল্যান্ডের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়িতে আন্তর্জাতিক তথ্য দিবস উদযাপন
খাগড়াছড়িতে আন্তর্জাতিক তথ্য দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপিত
কলাপাড়ায় প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় রেস্তোরাঁ কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কুয়াকাটায় রেস্তোরাঁ কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী জার্মানি
বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী জার্মানি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেঘনায় অভিযান দলের ওপর হামলা, ৭ জেলে আটক
মেঘনায় অভিযান দলের ওপর হামলা, ৭ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা
স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ
অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি
দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ
হাসপাতালে সৎ বোনকে দেখতে যাওয়ায় আরহান খানকে কটাক্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ
প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্ঘটনার কবলে দক্ষিণী অভিনেতা বিজয়
দুর্ঘটনার কবলে দক্ষিণী অভিনেতা বিজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত
সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান
বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী

নগর জীবন

জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা
জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ
কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক
ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক

মাঠে ময়দানে

লাখো মানুষ পানিবন্দি
লাখো মানুষ পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক
সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক

পেছনের পৃষ্ঠা

পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া
পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় টানা বোমা বর্ষণ
গাজায় টানা বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ
মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ

নগর জীবন

গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী

শিল্প বাণিজ্য

নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে
দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি
ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি

শোবিজ

২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি
২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...
রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...

শোবিজ

প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত পুরোনো জোটের ভাবনায় ফিরুক
বিএনপি-জামায়াত পুরোনো জোটের ভাবনায় ফিরুক

নগর জীবন

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর
এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর

শোবিজ

বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই

পেছনের পৃষ্ঠা