শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৬, শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৫৪, শনিবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৫

কিশোর গ্যাং ঠেকানোর কার্যকর উদ্যোগ নেই

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কিশোর গ্যাং ঠেকানোর কার্যকর উদ্যোগ নেই

‘গ্যাং কালচারে’ অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে দেশের কিশোর-তরুণদের বড় একটা অংশ। ইন্টারনেট ব্যবহারে ইতিবাচক দিকের চেয়ে নেতিবাচক দিকেই বেশি ঝুঁকছে তারা। শিক্ষাঙ্গনে পাঠের অনুকূল পরিবেশ ব্যাহত হওয়ায় অনেক কিশোর-তরুণ প্রকৃত শিক্ষালাভ থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। তাদের বড় একটা অংশ দিগভ্রান্ত হয়ে হতাশা থেকে মাদকে আসক্ত হচ্ছে। নেশার টাকা জোগাড়ে তারা ছিনতাই, লুটপাটসহ নানা অপরাধে জড়াচ্ছে। এমনকি পরিণামে খুনের ঘটনাও ঘটছে।

সাম্প্রতিক বিভিন্ন ঘটনা বিশ্লেষণ করে ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে রাজধানীসহ সারা দেশের এমন চিত্র পাওয়া গেছে। এমন পরিস্থিতিতে কিশোর গ্যাংয়ের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড থামানোর কার্যকর কোনো উদ্যোগ নেই।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ সমস্যা থেকে উত্তরণে কিশোর-তরুণদের বঞ্চনা কমাতে হবে, রাষ্ট্রকে আর্থিক ও শিক্ষার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি আইনের কঠোর প্রয়োগও করতে হবে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, দেশে তিন কোটি ৬০ লাখ কিশোর-কিশোরী রয়েছে। যদিও কিশোর অপরাধের সরকারি কোনো পৃথক তথ্যভাণ্ডার নেই, তবু বিভিন্ন গবেষণায় এর ভয়াবহ চিত্র ফুটে ওঠে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২৩ ও ২০২৪ সালে কিশোর গ্যাংয়ের সংখ্যা ৩৭ শতাংশ বেড়েছে। ২০২২ সালে যেখানে ১৭৩টি কিশোর গ্যাং ছিল, ২০২৪ সালে তা বেড়ে ২৩৭টি হয়েছে। এর মধ্যে রাজধানীতেই ১২৭টি রয়েছে।

এই কিশোর গ্যাং সদস্যরা ইভ টিজিং, ছিনতাই, চুরি, চাঁদাবাজি, মাদক ব্যবসা—এমনকি খুনের মতো অপরাধেও জড়াচ্ছে।

রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকায় একসময় কিশোর গ্যাংয়ের নেতা ছিলেন সারোয়ার জাহান (ছদ্ম নাম)। তিনি জানান, বছর তিনেক আগে ক্লাস টেনে পড়ার সময় কাজলা এলাকার কিশোর গ্যাংয়ের এক বড় ভাইয়ের সঙ্গে কথা-কাটাকাটি হলে তিনি তাঁকে থাপ্পর দেন। এর পর থেকে মাথায় আসে কয়েকজনকে নিয়ে একটি দল তৈরির। অল্প দিনে সম্ভবও হয় সেটি। তিনি বলেন, ‘এসএসসি পরীক্ষার্থী, ক্লাস টেন ও নাইনের ১৫-২০ জনকে নিয়ে দল গড়ি। কয়েকজন বখাটেকেও দলে নেওয়া হয়।’

সারোয়ারের ভাষ্য, কিছুদিনের মধ্যে স্থানীয় এক রাজনৈতিক নেতার নজরে পড়েন তাঁরা। এরপর থেকে তাঁর হয়ে কাজ করতে থাকেন।

তাঁর ভাষ্য, “তাঁকে ‘ভাই’ বলে ডাকতাম। কোথাও কাউকে ধমক দিতে হলেও আমরা ছুটে যেতাম। লোকজন আমাদের ভয় পেত। এই ভয় পাওয়াটাকে আমরা খুব এনজয় করতাম। কেউ সম্মান না দেখালে, গালি দিলে মারামারির ঘটনা ঘটানো হতো। আধিপত্য বিস্তারে কাজে লাগত। এতে আমাদের পাশে থাকতেন ‘বড় ভাই’।”

এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘মা-বাবা প্রথম প্রথম বুঝতে পারেননি। পরে যখন অভিযোগ আসতে লাগল, তখনই পরিবার থেকে চাপ সৃষ্টি করা শুরু হলো। এসএসসি পাস করার পর আর ওইসবে যাইনি।’

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশে কিশোর অপরাধ একটি মারাত্মক সামাজিক সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে, যা দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি বড় হুমকি সৃষ্টি করছে। চুরি, ছিনতাই, মাদক ব্যবসা থেকে শুরু করে হত্যা ও ধর্ষণের মতো গুরুতর অপরাধেও তাদের সম্পৃক্ততা বাড়ছে। এসব কারণে সমাজিক অবক্ষয় দিন দিন বেড়েই চলেছে।

এক গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে প্রায় ৬৯ শতাংশ কিশোর অপরাধী দারিদ্র্যের কারণে অপরাধ জগতে আসে। পারিবারিক কলহ, বাবা-মায়ের অবহেলা এবং স্নেহ-ভালোবাসার অভাব কিশোরদের মানসিক বিকাশে বাধা সৃষ্টি করে এবং তাদের অপরাধপ্রবণ করে তোলে। শিক্ষার অভাব ভালো-মন্দ বিচার করার ক্ষমতাকে হ্রাস করে, ফলে কিশোররা সহজেই অপরাধের পথে পা বাড়ায়। এ ছাড়া শিল্পায়ন, নগরায়ণ এবং বিদেশি সংস্কৃতির প্রভাবে সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঘটছে, যা কিশোরদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মনিরুল ইসলাম বলেন, সমাজে বঞ্চনা, অর্থনৈতিক অসমতা দিন দিন বাড়ছে। বাড়ছে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা। এক গবেষণায় দেখা গেছে, ৩২ শতাংশ শিক্ষিত তরুণ দেশ ছেড়ে চলে যেতে চায়। রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব, অনাস্থা শৃঙ্খলা তৈরিতে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। কিশোর-তরুণদের ইমোশন বেশি থাকে। তারা সামাজকে ভাঙতে পারে-গড়তে পারে, বিপ্লব করতে পারে। কোনো বিশৃঙ্খলা দেখলে তরুণদের মাঝে ক্ষোভ জন্মায়।

মানবাধিকারকর্মী এ এস এম নাসির উদ্দিন এলান বলেন, সামাজিক অবক্ষয়টা শুরু হয়েছে ফ্যাসিস্ট সরকারের আমল থেকে। তখন বিচারহীনতার কারণে অনেকে মবের দিকে ঝুঁকেছিল। গত বছর ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর সেই মব আরো বিস্তৃত হয়েছে। ছাত্ররা ফ্যাসিস্ট সরকারকে সরাতে পারলেও অনেকে দুর্বৃত্তায়নের দিকে হেঁটেছে। কোনো কোনো জায়গায় শিক্ষকদের পদত্যাগে বাধ্য করেছে—যেটা কাম্য ছিল না। আমি মনে করি, সামাজিক অবক্ষয় রোধে ছাত্ররা অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে। তারা সমাজের অবক্ষয় দূর করে একটা সুন্দর সমাজ ব্যবস্থার প্রবর্তন করতে পারে।

ইন্টারনেটের সুযোগ নিয়ে চলছে অপরাধ : ফেসবুক, টিকটক, লাইকি, মাইস্পেসসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহার কিশোর-তরুণদের বিপথগামী করে তুলছে। এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, বেশির ভাগ শিক্ষিত তরুণ ফেসবুক, ইউটিউব, টিকটকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন ভিডিও ব্লগিং করে অর্থ উপার্জনের জন্য নেমে পড়ছে, যা সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে সহযোগিতা করছে। তিনি বলেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মগুলোতে খোলামেলাভাবে মাদক বিক্রির তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। প্রযুক্তিগত অপব্যবহারের ফলে এ ধরনের সামাজিক অবক্ষয় দিন দিন বাড়ছে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল
'আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম'
'আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম'
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’
‘মানুষ স্বাস্থ্যসেবা যেভাবে পাওয়ার কথা সেভাবে পায় না’
সর্বশেষ খবর
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু
জুলাই যোদ্ধা ও শহীদদের আত্মত্যাগে নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি : দুলু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক
চোটে ছিটকে গেলেন আর্সেনাল অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন
দেশ মহাসংকটের দিকে এগুচ্ছে: এম. এ. মতিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা, চারজন গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা
আইসিসিবিতে জমজমাট দুই মেলা

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি
কৃষকের হাত শক্তিশালী করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা