শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৫, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫

ক্রাইম জোন তিন সিটি

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
ক্রাইম জোন তিন সিটি

রাজধানীসহ তিন সিটি পরিণত হয়েছে ক্রাইম জোনে। আগে নির্দিষ্ট কোনো এলাকা ঘিরে অপরাধপ্রবণতা থাকলেও এখন পুরো শহরই অপরাধীদের অভয়ারণ্য। ঢাকা, খুলনা ও চট্টগ্রামে লাগামহীনভাবে ঘুরছে অপরাধীরা। খুন ছিনতাই প্রতিদিনকার ঘটনা। নগরেও নিরাপদ নয় মানুষ।

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
একই অপরাধী। ভুক্তভোগীরাও সাধারণ মানুষ কিংবা ব্যবসায়ী। শুধু পরিবর্তন হয়েছে পৃষ্ঠপোষকের। চাঁদার ভাগগুলোও যায় সেই আগের ঠিকানাগুলোতে। ঘড়ি এবং ক্যালেন্ডার ধরেই। থেমে নেই রাজধানী ঢাকার ক্রাইমজোনগুলোর  অপরাধ। ছিনতাই, মাদক ব্যবসা ও খুন-চাঁদাবাজির ঘটনাও বেড়েছে পাল্লা দিয়ে। বিশেষ করে মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে সোহাগ হত্যাকাণ্ডের নৃশংসতা ছাপিয়ে গেছে অতীতের সবকিছু। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) তথ্য বলছে, শুধু ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসেই রাজধানীতে ৭,৮২৭টি অপরাধে মামলা হয়েছে। যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ১৮% বেশি। সবচেয়ে বেশি অপরাধ বেড়েছে সদরঘাট, মুগদা, যাত্রাবাড়ী, রূপনগর, মোহাম্মদপুর, বাড্ডা, রামপুরা ও মিরপুর এলাকায়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পৃষ্ঠপোষক বা সাইনবোর্ড পরিবর্তন করে অপরাধীরা ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে যাচ্ছে। অনেকটা নতুন বোতলে পুরোনো মদের মতো। এ কারণে লাগাম টানতে ব্যর্থ হচ্ছেন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা। ডিএমপির সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর ২১৭ জন হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছে। এর মধ্যে জানুয়ারিতে ৩৬, ফেব্রুয়ারি ৩৮, মার্চে ৩৩, এপ্রিলে ২৯, মেতে ৩২ ও জুনে ৪৯ জন হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়। অপরাধ বিজ্ঞানী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. তৌহিদুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঢাকার অপরাধ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হলে কেবল অভিযান নয়, প্রয়োজন বিচার ব্যবস্থার গতি, কমিউনিটি পুলিশিং কার্যকর করা এবং তরুণদের জন্য খেলাধুলা ও প্রশিক্ষণকেন্দ্রসহ বিকল্প প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলা। নয়তো শহরের বড় একটা অংশ এক শ্রেণির অপরাধীর হাতে জিম্মি হয়ে যাবে। রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার অপরাধের অন্যতম নিয়ন্ত্রক এখনো কিলার বাদল এবং কিলার লাল লাল্লু। বাদল ওই এলাকার সবচেয়ে বড় কিশোর গ্যাং নেটওয়ার্কের নিয়ন্ত্রণও করছে ঘাট বাবুর মাধ্যমে। ঘাট বাবুর বিশ্বস্ত সহযোগীদের অন্যতম সন্ত্রাসী কিশোর গ্যাং লিডার রনি ওরফে ভাঙ্গারি রনি, লম্বু মোশারফ, গ্যারেজ সোহেল, চাপাতি কাইয়ুম। ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত কিলার বাদলের পৃষ্ঠপোষক ছিলেন পলাতক আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক এবং পলাতক সাবেক কাউন্সিলর আসিফ। তাদের দেহরক্ষীদের অনেকে ছিলেন বাদলের বিশ্বস্ত সহযোগীরা। তবে সবচেয়ে বড় চমক হলো বাদল গ্যাংয়ের সদস্যরা এখনো বহাল তবিয়তে। তাদের পৃষ্ঠপোষকতা করছেন একটি রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী সদস্য। সম্প্রতি বসিলা গরুর হাটের নিরাপত্তায়ও তিনি ব্যবহার করেছেন বাদল গ্রুপের সশস্ত্র ক্যাডারদের। বিষয়টি এখনো টক অব দ্য মোহাম্মদপুর।

গত ১৮ মে জাপান গার্ডেন সিটির বিপরীতে চাঁদা না পেয়ে আবু আলেম নামের এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে মারাত্মক আহত করেছে চাপাতি কাইয়ুম নামের এক চিহ্নিত সন্ত্রাসী। পরবর্তীতে ২৭ মে একই এলাকার ব্যবসায়ী সাব্বির আহমেদের ওপর চড়াও হয় চাপাতি কাইয়ুমের সহযোগীরা। তারা দুজনই বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তবে কারও পরিবারই চাপাতি কাইয়ুমের নামে মামলা করার সাহস পাচ্ছে না। ৫ আগস্ট পূর্ববর্তী সময়ে সে ছিল আওয়ামী লীগ নেতা সলুর দেহরক্ষী। তবে বর্তমানে তার অন্যতম পৃষ্ঠপোষক আদাবর থানার বিএনপি নেতা লেদু হাসান। এই লেদু হাসান কবজি কাটা আনোয়ারের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক।

বৃহত্তর মিরপুরের কাফরুল ও ভাসানটেক এলাকার আতঙ্ক এখনো ইব্রাহীম। বিদেশে থেকে এখনো নিয়ন্ত্রণ করছেন চাঁদাবাজি, মাদকসহ ওই এলাকার অপরাধ জগৎ। পল্লবী এভিনিউ এলাকার ৩ নম্বর লাইনের সাকিল, সজীব, রকি, উজ্জ্বল, ১৭ নম্বর লাইনের রাকিব, পারভেজ, মিলন, আশিক, আলাামিন। ভাসানটেকের চান মামুন, নাটা আলমগীর, আবুল কাশেম, আলী আকবর, শফিকুল, রিপন। মিরপুর-১০, ১১ এবং এভিনিউ-৫ এর ফুটপাত চাঁদাবাজি থেকে সব ধরনের অপরাধ পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী শাহাদত এবং আওয়ামী লীগ নেতা মুক্তার নিয়ন্ত্রণ করছে নজরুল ইসলাম নজু, লালন, শাহীন এবং মনার মাধ্যমে। গত শনিবার ও সন্ধ্যা ৭টার দিকে মিরপুর ১১ নম্বর বড় মসজিদের সামনে চাঁদা না দেওয়ায় তাদের লোকজন সশস্ত্র অবস্থায় হামলা করে কয়েকজন ব্যবসায়ীর ওপর। এ ফুটেজও রয়েছে এ প্রতিবেদকের কাছে। র‌্যাবের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) কর্নেল ইফতেখার আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অপরাধী আমাদের কাছে কেবল অপরাধী। পরিচয় দিয়ে অপরাধ বিবেচনা করে না র‌্যাব।

গোয়েন্দা সূত্র বলছে, ৫ আগস্ট পট পরিবর্তনের পর থেকে মতিঝিল থেকে কমলাপুর এলাকায় পুরো নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে ভাগ্নে বাপ্পির কাছে। গোপীবাগের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে পলাতক শীর্ষ সন্ত্রাসী ঈদুলের ভাই বাবুলের। তবে রামপুরায় ফের তৎপরতা শুরু করেছে শীর্ষ সন্ত্রাসী শাহজাদা। হিমেল বাহিনীর সদস্যদের দিয়ে বাজারের চাঁদাবাজি, ডাকাতি, জমি দখলের সঙ্গে জড়িয়েছে শাহজাদা। মোল্লা সাকিবের গ্রুপের মাধ্যমে করছে ইয়াবার নিয়ন্ত্রণ। খিলগাঁও নন্দীপাড়ায় টিপু হত্যা মামলার আসামি রানা মোল্লা, কাদের এবং কালা বাবু সক্রিয় নানা অপরাধে। তাদের সহযোগিতায় বালু ভরাটসহ এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে স্থানীয় জাহাঙ্গীর। ইতোমধ্যে এলাকার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে স্থানীয় ব্যবসায়ী রমজান হতাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন। তবে অন্যতম সন্দেহভাজন হলেও মামলার আসামি হননি জাহাঙ্গীর।

চট্টগ্রামে খুন প্রতিদিনই
বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম পরিণত হচ্ছে অপরাধের নগরীতে। মাদক কারবার, কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য, বেপরোয়া চাঁদাবাজি এবং ফুটপাত দখল করে অবৈধ বাণিজ্যের মতো ঘটনায় সাধারণ মানুষ দিশাহারা। এখানে খুন পরিণত হয়েছে নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা হিসেবে। চলতি বছর খুন হয়েছে কমপক্ষে ১২০ জন। আইন প্রয়োগকারী সংস্থার অভিযান সত্ত্বেও অপরাধ নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না, যা নগরবাসীর মধ্যে গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের মুখপাত্র ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার রাসেল বলেন, খুন ও অন্যান্য অপরাধ নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে পুলিশ। জেলার সব ইউনিট কাজ করছে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে। চালানো হচ্ছে অভিযান। সিএমপির মুখপাত্র অতিরিক্ত উপকমিশনার মাহমুদা বেগম বলেন, আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে সিএমপির সব ইউনিট কাজ করছে। বাড়ানো হয়েছে টহল।

জানা যায়, অপরাধের নগরীতে পরিণত হচ্ছে দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী খ্যাত চট্টগ্রাম। মাদকব্যবসা, কিশোর গ্যাংয়ের ভয়াবহ দৌরাত্ম্য, বেপরোয়া চাঁদাবাজির মতো ঘটনায় জর্জরিত বন্দরনগরীর সাধারণ মানুষ। প্রতিনিয়ত খুনাখুনি হচ্ছে। আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে নিয়মিত অভিযানের কথা বলা হলেও অপরাধের লাগাম টেনে ধরা যাচ্ছে না বলে অভিযোগ নগরবাসীর। ফলে সব মহলে বাড়ছে গভীর উদ্বেগ। চট্টগ্রামের অপরাধ জগতের অন্যতম চালিকাশক্তি এখন মাদক। বিশেষ করে ইয়াবা ও আইস। টেকনাফ ও কক্সবাজার সীমান্ত দিয়ে আসা মাদকের একটি বড় অংশ চট্টগ্রাম মহানগরী ও আশপাশের এলাকায় ছড়িয়ে পড়ছে। নগরীর অলিগলিতে হাত বাড়ালেই মিলছে মরণনেশা ইয়াবা, আইসসহ বিভিন্ন ধরনের মাদক। এর ফলে তরুণ ও যুবসমাজ। তাদের হাতে প্রায়ই ঘটছে ছিনতাইয়ের মতো ঘটনা। নগরী ও জেলায় খুন সাধারণ ঘটনায় পরিণত হয়েছে। আধিপত্য বিস্তার, রাজনৈতিক দ্বন্দ্ব, আন্ডারওয়ার্ল্ড কতৃত্ব প্রতিষ্ঠা কিংবা পারিবারিক কলহের জেরে ঘটছে একের পর এক হত্যাকা । চলতি বছরে চট্টগ্রামে খুন হয়েছে কমপক্ষে ১২০ জন।

নগরীতে গত কয়েক বছরে ভয়াবহ রূপে আবির্ভূত হয়েছে ‘কিশোর গ্যাং’ সংস্কৃতি। নগরীর বিভিন্ন এলাকায় রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় এবং স্থানীয় ‘বড় ভাইদের’ মদদে এসব গ্যাং গড়ে উঠেছে। আধিপত্য বিস্তার, ছিনতাই, মারামারি এমনকি হত্যাকাণ্ডের মতো গুরুতর অপরাধেও জড়িয়ে পড়ছে এসব কিশোররা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছুরি, পিস্তল নিয়ে মহড়া দেওয়া এবং এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করা তাদের নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। সম্প্রতি ঘটে যাওয়া কয়েকটি হত্যাকাণ্ডের পেছনেও এসব কিশোর গ্যাংয়ের সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। যা নগরবাসীর মনে নতুন করে আতঙ্ক তৈরি করেছে। চাঁদাবাজি ও দখলবাজিতে অসহায় ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষ। চট্টগ্রামের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে ঘিরে সক্রিয় রয়েছে শক্তিশালী চাঁদাবাজ সিন্ডিকেট। পরিবহন খাত, নির্মাণাধীন ভবন, ফুটপাতের দোকান থেকে শুরু করে বড় শিল্পপ্রতিষ্ঠান পর্যন্ত বিস্তৃত তাদের চাঁদাবাজির জাল। চাঁদা না দিলেই নেমে আসে হুমকি, হামলা ও নির্যাতনের খড়গ।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স বিভাগের চেয়ারম্যান মৌমিতা পাল বলেন, আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর নিষ্ক্রিয়তা, সামাজিক অবক্ষয়, বেকারত্ব, রাজনৈতিক প্রভাব এবং বিচার প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতা চট্টগ্রামে অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ। শুধু পুলিশি অভিযান দিয়ে এ সমস্যার মূল উৎপাটন সম্ভব নয়। কিশোরদের জন্য সুস্থ বিনোদন ও সঠিক পথের দিশা তৈরি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অপরাধীদের রাজনৈতিক আশ্রয় দেওয়া বন্ধ করতে না পারলে এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ কঠিন।

দিনদুপুরেও ভয় আতঙ্ক খুলনায়
নিষিদ্ধ চরমপন্থিদের একসময়ের অভয়ারণ্য খুলনায় একের পর এক খুন নগরবাসীর মধ্যে উদ্বেগ ও আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। প্রকাশ্যে খুনাখুনির ঘটনায় আইনশৃৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সক্রিয়তা ও আন্তরিকতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। বিএনপির       স্থানীয় নেতারা পুলিশি নিষ্ক্রিয়তাকে দায়ী করে শীর্ষ কর্তাদের অপসারণের দাবিতে কর্মসূচিও পালন করেছে। তবে পুলিশের দাবি- অধিকাংশ খুনের ঘটনা ঘটেছে মাদককেন্দ্রিক। এ ছাড়া এলাকার আধিপত্য বিস্তার, রাজনৈতিক অন্তকোন্দল এবং চাঁদাবাজির ঘটনাও এর জন্য দায়ী। পুলিশের তথ্য অনুযায়ী, গত ১০ মাসে নগরীতে ২৭টি হত্যার ঘটনা ঘটে। এর মধ্যে আধিপত্য দ্বন্দ্বে হত্যাকাে র ঘটনা ঘটে ৮টি। সর্বশেষ ১১ জুলাই কুয়েট সংঘর্ষের সময় রামদা হাতে ভাইরাল হওয়া যুবদল নেতা মাহবুবুর রহমানকে গুলি ও পায়ের রগ কেটে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। বিএনপির শীর্ষ নেতারা একে রাজনৈতিক খুন বলে দাবি করছেন।

নগর বিএনপির সভাপতি শফিকুল আলম মনা বলেন, পাড়া-মহল্লায় গড়ে ওঠা সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়েছে পুলিশ। একের পর এক খুনের ঘটনা ঘটছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে পড়েছে। এর দায় পুলিশ কমিশনার এড়াতে পারেন না।

মাদকের দ্বন্দ্বে টার্গেট খুন : মাদক ব্যবসার এলাকা ভাগাভাগির দ্বন্দ্বে ২৭ জুন রূপসার রাজাপুর এলাকায় তিন যুবককে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় সাব্বির নামে এক যুবক ঘটনাস্থলেই মারা যান। ২৮ মে মাদকের অর্থ লেনদেন দ্বন্দ্বে নগরীর দক্ষিণ টুটপাড়ায় রনি সরদার (২৪) দুর্বৃত্তের গুলিতে খুন হন। বিরোধের কারণে দীর্ঘদিন এলাকার বাইরে থাকা রনিকে ডেকে এনে হত্যা করা হয়। ২৩ জানুয়ারি ময়লাপোতা মোড়ে সাদিকুর নামে আরেক যুবককে গুলি করে হত্যা করা হয়। এসব হত্যার ঘটনায় পুলিশি তদন্তে মাদক ব্যবসাসংক্রান্ত এলাকাভিত্তিক ভাগাভাগি বা অধিপত্যকে মূল কারণ হিসেবে চিহ্নিত করছেন।

নিষিদ্ধ চরমপন্থি দলের অধিপত্য বিস্তার : ১৬ মার্চ ?শীর্ষ চরমপন্থি নেতা শাহীনুল হক শাহীনকে গুলি করে হত্যা করা হয়। তিনি চরপন্থি নেতা শহীদ ওরফে হুজি শহীদ হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। ৯ জানুয়ারি চরমপন্থি দ্বন্দ্বে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে খুন হন খুলনা সিটি করপোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর গোলাম রব্বানী টিপু। তিনিও চরমপন্থি নেতা হুজি শহীদ হত্যা মামলার আসামি ছিলেন। পুলিশের কয়েকটি সূত্রে জানা যায়, সরকার পরিবর্তনের পর স্থিমিত থাকা দক্ষিণাঞ্চলের চরমপন্থি নেতাদের অনেকে এলাকায় ফিরে দল গোছানোসহ আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে। গত শুক্রবার দুপুরে গুলি ও পায়ের রগ কেটে যুবদল নেতা মাহবুব হত্যার ধরন আর বিগত দিনে চরমপন্থিদের খুনগুলোর ধরন প্রায় একই। বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন সংস্থার সমন্বয়কারী মোমিনুল ইসলাম জানান, অতীতে মাদকব্যবসায়ী ও অপরাধীদের তালিকা ছিল পুলিশের কাছে। কিন্তু বর্তমানে তা দেখা যায় না। তালিকা থাকলে পুলিশের নজরদারি বাড়ানো যায়।

পুলিশের বক্তব্য : খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার আবু রায়হান মুহাম্মদ সালেহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পরিবর্তিত পরিস্থিতির পর ভেঙে পড়া পুলিশি মনোবল চাঙা করে মাঠে সক্রিয় হওয়াটা ছিল বড় চ্যালেঞ্জ। আমরা এখন মাঠে বিগত যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি সক্রিয়। তিনি বলেন, চলতি বছরের ছয় মাসেই দেশের বিভিন্ন স্থানে পালিয়ে থাকা নগরীর শীর্ষ সন্ত্রাসী নুর আজীম, জিতু, হাড্ডি সাগর, আলী নূর ডাবলুসহ ৫২ জন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীকে গ্রেপ্তার করেছি। তাদের কাছ থেকে শর্টগানসহ ১৮টি আগ্নেয়ান্ত্র সাতটি ম্যাগজিন, ১০৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়েছে। এসব অর্জন পুলিশের সক্রিয়তার প্রামাণ বহন করে। নগরবাসীর আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। পুলিশ তার দায়িত্ব শতভাগ পালনে চেষ্টা করছে। মাঠে সক্রিয় আছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক
টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক
সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
ইসলামাবাদে নিজস্ব ভবনে বাংলাদেশ হাইকমিশন
ইসলামাবাদে নিজস্ব ভবনে বাংলাদেশ হাইকমিশন
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
সর্বশেষ খবর
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর
এল ক্যাপিটান জয় করতে গিয়ে প্রাণ গেল তরুণ পর্বতারোহীর

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

'জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ছাড়া জাতির সংকট নিরসন সম্ভব নয়'
'জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ছাড়া জাতির সংকট নিরসন সম্ভব নয়'

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ
ইঁদুরমুক্ত হয়ে আগের রূপে ফিরল প্রশান্ত মহাসাগরের দুটি দ্বীপ

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দিনাজপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা চড়ুই পাখির অভয়ারণ্য
দিনাজপুর বাসস্ট্যান্ড এলাকা চড়ুই পাখির অভয়ারণ্য

৩৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সুন্দরবনে দস্যু জাহাঙ্গীরের আস্তানা থেকে ৪ জেলে উদ্ধার
সুন্দরবনে দস্যু জাহাঙ্গীরের আস্তানা থেকে ৪ জেলে উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের স্টোর থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো যে অ্যাপ
অ্যাপলের স্টোর থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো যে অ্যাপ

৪৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রতিমা প্রদর্শনী ও সিঁদুর দান অনুষ্ঠানে দর্শনার্থীদের ভিড়
প্রতিমা প্রদর্শনী ও সিঁদুর দান অনুষ্ঠানে দর্শনার্থীদের ভিড়

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখাউড়ায় তিতাস লাইনচ্যুত, যাত্রা বাতিল
আখাউড়ায় তিতাস লাইনচ্যুত, যাত্রা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক
টেকনাফে অপহরণের শিকার ৩৯ জন উদ্ধার, ২ পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আখাউড়ায় ভারতীয় পণ্য জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক সিটি স্কুল বাস-ব্যবস্থাপনা কমিশনের চেয়ার হলেন বাংলাদেশি শামসুল হক
নিউইয়র্ক সিটি স্কুল বাস-ব্যবস্থাপনা কমিশনের চেয়ার হলেন বাংলাদেশি শামসুল হক

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'জুলাই সনদ চূড়ান্তকরণে গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের সব দলের মতামত নেওয়া উচিত'
'জুলাই সনদ চূড়ান্তকরণে গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের সব দলের মতামত নেওয়া উচিত'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইবিতে ‘মার্চ ফর গাজা’ পদযাত্রা
ইবিতে ‘মার্চ ফর গাজা’ পদযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০০ বছরের পুরোনো চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন আশার আলো
১০০ বছরের পুরোনো চিকিৎসা পদ্ধতিতে নতুন আশার আলো

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

জামাইয়ের বিরুদ্ধে চাচা শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
জামাইয়ের বিরুদ্ধে চাচা শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উইকিপিডিয়ার আদলে ‘গ্রকিপিডিয়া’ আনছেন মাস্ক
উইকিপিডিয়ার আদলে ‘গ্রকিপিডিয়া’ আনছেন মাস্ক

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চট্টগ্রামে বাসের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে বাসের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিভাগের দাবিতে নোয়াখালীতে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ
বিভাগের দাবিতে নোয়াখালীতে সড়ক অবরোধ ও বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রামীণ ক্রীড়া উন্নয়নে আমাদের অনেক কাজ বাকি আছে : তাবিথ আওয়াল
গ্রামীণ ক্রীড়া উন্নয়নে আমাদের অনেক কাজ বাকি আছে : তাবিথ আওয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় নারীর ভাসমান লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় নারীর ভাসমান লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আহমদ রফিকের মরদেহ শনিবার শহীদ মিনারে নেওয়া হবে
আহমদ রফিকের মরদেহ শনিবার শহীদ মিনারে নেওয়া হবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তাপ কমছে না বগুড়া সবজির বাজারে, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ
উত্তাপ কমছে না বগুড়া সবজির বাজারে, বিপাকে নিম্ন আয়ের মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ১০ জেলায় ঝড়-বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ
হজযাত্রীর জন্য ৫ অক্টোবরের মধ্যে লিড এজেন্সি নির্ধারণের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা
দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ
বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে