শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৭, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৯:০৯, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

৯০তম জন্মদিনে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী

হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবের প্রথম মৃত্যু হয়েছিল। তাঁকে হত্যা করেছিল সামরিক বাহিনীর একটি দল। কিন্তু শেখ মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে তাঁরই কন্যার হাতে। অতি উচ্চ মর্যাদা দিতে গিয়েই শেখ মুজিবের এই মৃত্যু ঘটিয়েছেন শেখ হাসিনা।

লেখক, সমাজচিন্তক, শিক্ষাবিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী নিজের ৯০তম জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেছেন।

সোমবার বাংলা একাডেমিতে ‘একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ ও জাতীয়তাবাদের ভূমিকা’ বিষয়ে একক বক্তৃতা করেন তিনি। এ সময় তিনি বলেন, ‘শেখ মুজিবকে সামরিক বাহিনীর একাংশ হত্যা করেছিল। সেটি ছিল তাঁর প্রথম মৃত্যু। তাঁর দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে তাঁর ভাবমূর্তির মৃত্যু। সেটা ঘটেছে তাঁর কন্যার হাতে। যে কন্যা তাঁকে অত্যন্ত আদর করে এবং অপ্রতিম উচ্চে তুলেছিল।’

বিকেলে আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে শুরুতে উদ্বোধনী সংগীত পরিবেশন করে বিবর্তন সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। পর পর তিনটি সংগীত পরিবেশন করে তাঁকে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর বিভিন্ন ব্যক্তি, সংগঠন ও প্রতিষ্ঠান ফুল দিয়ে তাঁকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানায়। ‘নতুন দিগন্ত পরিবার’ আয়োজিত এ অনুষ্ঠান উপস্থাপন এবং সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীর জীবনবৃত্তান্ত পাঠ করেন অধ্যাপক আজফার হোসেন।

আলোচনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অধ্যাপক পারভীন হাসান। বক্তৃতার পর আলোচনায় অংশ নেন মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, শুভ্রাংশু চক্রবর্তী, সাজ্জাদ শরিফ, আবু সাঈদ খান, রাজেকুজ্জামান রতন।

প্রায় দেড় ঘণ্টার বক্তব্যে সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘আমরা দেখলাম, যে জাতীয়তাবাদী শক্তি মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্ব দিয়েছে, তার প্রধান নেতা শেখ মুজিবুর রহমান এবং তাঁর সাংবিধানিক উপদেষ্টা তাঁরা দুজন বন্দি হয়ে পাকিস্তানে চলে গেছেন। অন্যরা ভারতে চলে গেছেন। তো, আওয়ামী লীগ তো নেই! ঠিক জুলাই-আগস্টের অভ্যুত্থানের পরে যেভাবে আওয়ামী লীগকে দেখা যাচ্ছে না। তাঁরা অদৃশ্য হয়ে গেছেন। ঠিক সেভাবে তখন আওয়ামী লীগের নেতারা অদৃশ্য হয়ে গেছেন। এরপর সেখানে কত বিরোধ, কত কোন্দল, কত ষড়যন্ত্র। এই যে সেখানে নেতৃত্ব তাঁরা দিতে পারলেন না—এটাই হচ্ছে বড় দুর্বলতা। এ জন্য এত ক্ষতি হলো। পাকিস্তানিরা যে অস্ত্র আনছে, এটা তো বারবার জানানো হয়েছে নেতাদের।’

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘জাতীয়তাবাদী নেতাদের এই দেশত্যাগ ও আত্মসমর্পণ করাটা তাৎপর্যপূর্ণ। তাঁরা দেশের মধ্যে থেকে যুদ্ধ করেননি। এটাই জাতীয়তাবাদের সীমা। উত্তেজিত করে অসহায় মানুষকে কামানের মুখে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। যুদ্ধ করেছে সাধারণ মানুষ। যুদ্ধের মাঠে নেতাদের দেখা যায়নি। রাজাকারদের তালিকা না করে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করেও সবচেয়ে বড় ভুল করেছে আওয়ামী লীগ।’

দীর্ঘ বক্তৃতায় একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ভারতের অবস্থানের কয়েকটি রাজনৈতিক দিক ছিল জানিয়ে তিনি বলেন, পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের পূর্ববিরোধ এবং পাকিস্তানকে ভেঙে দেওয়ার সুযোগ কাজে লাগাতে ভারত বাংলাদেশের পক্ষে কাজ করেছে। এ ছাড়া জাতীয়তাবাদের জাগরণের কারণে দুই বাংলা এক হয়ে যেতে পারে, এই আশঙ্কাও ভারতের ছিল।

তিনি বলেন, ‘একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ আমাদের জন্য সবচেয়ে গৌরবের ঘটনা। একই সঙ্গে দুঃখজনক। অনেক মানুষ শহীদ হয়েছেন। আগেও সশস্ত্র যুদ্ধ হয়েছে এ জনপদে। কিন্তু স্বতন্ত্র জাতি প্রতিষ্ঠার চিন্তা তখন আসেনি। আমাদের ইতিহাসে পলাশীর যুদ্ধের পর দ্বিতীয় দুর্ঘটনা হলো সাতচল্লিশের দেশভাগ। দেশভাগটা আমাদের জন্য একটা ট্র্যাজেডি। জিন্নাহ অত্যন্ত বুদ্ধিমান ছিলেন, সন্দেহ নেই। তিনি বুঝেছিলেন, দুই পাকিস্তানের এক হাজার ২০০ মাইলের শুধু দূরত্ব নয়, এদের মধ্যে সাংস্কৃতিক পার্থক্য আছে অনেক। এই জন্য তিনি পাকিস্তানি জাতি তৈরির কথা বলেন। কিন্তু পাকিস্তান জাতি গঠনের প্রক্রিয়ার মধ্যেই ভেঙে যায়।’

৯০তম জন্মদিনে এই অধ্যাপক বলেন, ‘আমরা অনেক রকম বিপ্লব দেখেছি, যে বিপ্লব দেখিনি, সেটা হলো সামাজিক বিপ্লব। গণহত্যা চলছে নানাভাবে। গণহত্যা চলছে সরাসরি, গণহত্যা চলছে পরিবেশ ধ্বংস করে, গণহত্যা চলছে মাদক ও অস্ত্রের বিস্তার করে। এই গণহত্যা রুখে দিতে হবে ব্যক্তিমালিকানা রোধ করে। মালিকানা হবে সামাজিক। সময় এখন এগিয়ে গেছে, ব্যক্তিমালিকানা আর থাকতে পারে না। এর জন্য সংঘবদ্ধ চেষ্টা দরকার।’

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১ জুলাই
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১ জুলাই
হাসিনার পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ করলো ট্রাইব্যুনাল
হাসিনার পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ করলো ট্রাইব্যুনাল
বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় চীন
বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় চীন
ঈদের ছুটিতে সড়কে ১৫০ দুর্ঘটনা, ঝরেছে ১৬৯ প্রাণ: বিআরটিএ
ঈদের ছুটিতে সড়কে ১৫০ দুর্ঘটনা, ঝরেছে ১৬৯ প্রাণ: বিআরটিএ
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর বিভিন্ন রুটের ফ্লাইটে পরিবর্তন
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর বিভিন্ন রুটের ফ্লাইটে পরিবর্তন
ঢাকায় অলিম্পিক ডে র‌্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
ঢাকায় অলিম্পিক ডে র‌্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
দেশে ফিরেছেন ৪৮ হাজার ৮০১ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৪৮ হাজার ৮০১ হাজি
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশে নামিয়ে আনতে চাই : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশে নামিয়ে আনতে চাই : গভর্নর
একনেকের বৈঠকে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
একনেকের বৈঠকে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ভারি বর্ষণের পূর্বাভাস
মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ভারি বর্ষণের পূর্বাভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সর্বশেষ খবর
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

১ মিনিট আগে | শোবিজ

শ্রীমঙ্গলে হেলথ এসিস্টেন্টদের অবস্থান কর্মসূচি পালন
শ্রীমঙ্গলে হেলথ এসিস্টেন্টদের অবস্থান কর্মসূচি পালন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১ জুলাই
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১ জুলাই

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ করলো ট্রাইব্যুনাল
হাসিনার পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ করলো ট্রাইব্যুনাল

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে হত্যা মামলায় ৪ জনের যাবজ্জীবন
ঝিনাইদহে হত্যা মামলায় ৪ জনের যাবজ্জীবন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডে ছাত্রী বেশি
এইচএসসিতে বরিশাল শিক্ষা বোর্ডে ছাত্রী বেশি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ঝগড়া থামাতে গিয়ে নিহত ১
সিদ্ধিরগঞ্জে ঝগড়া থামাতে গিয়ে নিহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় চীন
বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় চীন

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় তিন দিনব্যাপী ফল মেলা শুরু
চুয়াডাঙ্গায় তিন দিনব্যাপী ফল মেলা শুরু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে ঐকমত্যের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা ও এমএ আজিজ
রাজনীতিতে ঐকমত্যের আকাঙ্ক্ষা নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা ও এমএ আজিজ

১৮ মিনিট আগে | টক শো

মুক্তি পেল ‘পঞ্চায়েত’-এর চতুর্থ সিজন
মুক্তি পেল ‘পঞ্চায়েত’-এর চতুর্থ সিজন

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ঈদের ছুটিতে সড়কে ১৫০ দুর্ঘটনা, ঝরেছে ১৬৯ প্রাণ: বিআরটিএ
ঈদের ছুটিতে সড়কে ১৫০ দুর্ঘটনা, ঝরেছে ১৬৯ প্রাণ: বিআরটিএ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘মব জাস্টিস ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা’
‘মব জাস্টিস ঠেকাতে ব্যর্থ হলে পুলিশ সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা’

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর বিভিন্ন রুটের ফ্লাইটে পরিবর্তন
মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর বিভিন্ন রুটের ফ্লাইটে পরিবর্তন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
শ্রীপুরে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় অলিম্পিক ডে র‌্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান
ঢাকায় অলিম্পিক ডে র‌্যালির উদ্বোধনে সেনাপ্রধান

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কানাডার টিকিট
টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কানাডার টিকিট

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জমি নিয়ে বিরোধে বৃদ্ধ নিহত
জমি নিয়ে বিরোধে বৃদ্ধ নিহত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরেছেন ৪৮ হাজার ৮০১ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৪৮ হাজার ৮০১ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়ে নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশে নামিয়ে আনতে চাই : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশে নামিয়ে আনতে চাই : গভর্নর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় দফা দাবিতে মাদারীপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ছয় দফা দাবিতে মাদারীপুরে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই; আরও ৪৩ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছেই; আরও ৪৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনেকের বৈঠকে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
একনেকের বৈঠকে যোগ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের এক কর্মচারীকে গুলি
মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের এক কর্মচারীকে গুলি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতিকালে গৃহবধূকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
ডাকাতিকালে গৃহবধূকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ভারি বর্ষণের পূর্বাভাস
মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ভারি বর্ষণের পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা
ইরান থেকে ধেয়ে আসছে মিসাইলের বহর, ইসরায়েলজুড়ে সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত
আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের ভরাডুবি: রাশিয়ার যে প্রস্তাব ফিরিয়ে দেওয়ার খেসারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল
ইসরায়েল পাকিস্তানের পিছু নিলে তখন আর কেউ অবশিষ্ট থাকবে না: বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
যুদ্ধ শেষ করতে ইরানের কাছে বার্তা পাঠিয়েছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান
ইসরায়েলে হামলায় আরেকটি নতুন ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান
নেতানিয়াহুকে ‘হাঁটু গেড়ে না বসানো’ পর্যন্ত হামলা চলবে: ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল
নেতানিয়াহুর হবু পুত্রবধূর তথ্য ইরানে পাচারকারীর বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল
বাবা হারালেন পিয়া জান্নাতুল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন কি করবে?
ইরান এখন কি করবে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা
‘ইরানি জনগণের পাশে রাশিয়া থাকবে’, পুতিনের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা
সিরিয়ায় মার্কিন ঘাঁটিতে মর্টার হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা
প্রেম-বিয়ে নিয়ে খোলামেলা মাহি, জানালেন নিজের ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলা, ৩৫ মিনিট বাজল সাইরেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব

সম্পাদকীয়

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা
ডেঙ্গুজ্বরের লক্ষণ ও সতর্কতা

স্বাস্থ্য

কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন
কারমাইকেল কলেজ শাটডাউন

নগর জীবন

ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন
ইরানের জনগণকে সহায়তা দিতে প্রস্তুত রাশিয়া : পুতিন

পূর্ব-পশ্চিম