শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

ভোট নিয়ে সংশয়-সন্দেহ কাটেনি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ভোট নিয়ে সংশয়-সন্দেহ কাটেনি

আগামী ফেব্রুয়ারিতে রোজার আগেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন হতে পারে- এমন প্রত্যাশায় দেশজুড়ে ভোটের প্রস্তুতি চলমান। প্রতি আসনেই বিএনপির একাধিক প্রার্থী। শেষ পর্যন্ত দলের মনোনয়ন কে পাবেন তা নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা। জামায়াতে ইসলামী গত বছরই দুই শতাধিক আসনে তাদের প্রার্থী চূড়ান্ত করে মাঠে নামিয়ে রেখেছে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সারা দেশে ৩০০ আসনের প্রার্থী বাছাই কার্যক্রম চালাচ্ছে। গত শুক্রবার ঢাকা মহানগর দক্ষিণের তিনটি আসনে প্রার্থী বাছাই উপলক্ষে নেতাকর্মীদের মতামত গ্রহণ অনুষ্ঠান করা হয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আজ রবিবার নির্বাচন কমিশনে দল নিবন্ধনের আবেদন জমা দিতে যাচ্ছে।  কিন্তু এসব প্রস্তুতির মধ্যেও এখনো নির্বাচনের সময় নিয়ে সংশয়, সন্দেহ দূর হয়নি বলেই বিশেষজ্ঞদের ধারণা।

তারা বলছেন, নির্বাচনের আগেই গুরুত্বপূর্ণ ও সুদূরপ্রসারী সংস্কার দরকার। এগুলোতে রাজনৈতিক দলগুলো যত দ্রুত একমত হবে, তত দ্রুত নির্বাচন হবে। এ অবস্থায় নির্বাচন কবে হবে তা নিয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলা যায় না।  কেউ বলছেন, নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ইচ্ছাটি পরিষ্কারভাবে বোঝা যাচ্ছে না। তিনি রোজার আগে নির্বাচনের বিষয়ে সংস্কার ও বিচারের বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতির শর্ত দিয়ে ‘হতে পারে’ বলেছেন। তিনি একেক সময় একেক কথা বলেন। আগামী  রোজার আগেই নির্বাচন হবে কি না সে নিশ্চয়তা কেবল উনিই দিতে পারেন। 
  
বিশেষজ্ঞরা যা বলছেন : নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সদস্য ড. বদিউল আলম মজুমদার এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘সংস্কারের প্রস্তাবগুলোর অনেক বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হয়েছে, আবার অনেক বিষয়ে হয়নি। আমরা আশাবাদী আরো  কতগুলো বিষয়ে দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য হবে এবং আশা করছি যথাসময়ে জাতীয় সনদে দলগুলো সই করবে এবং তা প্রণয়ন হবে।

সে ক্ষেত্রে রোজার আগেই নির্বাচন সম্ভব। কিন্তু শুধু নির্বাচন হলেই হবে না। সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হতে হবে; যার মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণের পথ প্রশস্ত হবে। সুষ্ঠু নির্বাচন আগেও হয়েছে, কিন্তু তাতে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়নি। সে কারণে জুলাই অভ্যুত্থান ঘটেছে। আমাদের কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ ও সুদূরপ্রসারী সংস্কার দরকার। এগুলোতে রাজনৈতিক দলগুলো যত দ্রুত একমত হবে, তত দ্রুত নির্বাচন হবে।’ তাহলে তো নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় নিয়ে ‘যদি, কিন্তু’ থেকেই যাচ্ছে- এ প্রশ্নে তিনি বলেন, অবশ্যই। ‘যদি-কিন্তু’ থাকবেই। কারণ নির্বাচন তো এক পক্ষের না।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাব্বীর আহমেদও মনে করেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সংশয়, সন্দেহ দূর হয়নি। কালের কণ্ঠকে তিনি বলেন, “প্রধান উপদেষ্টা কী চাচ্ছেন তা এখনো আমাদের কাছে পরিষ্কার না। উনাকে ঠিক বুঝতে পারছি না। গত ১৩ জুন লন্ডনে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকে তিনি বলেছেন, ‘সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা গেলে ২০২৬ সালের রমজান শুরু হওয়ার আগের সপ্তাহেও নির্বাচন আয়োজন করা যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে সেই সময়ের মধ্যে সংস্কার ও বিচারের বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতি অর্জন করা প্রয়োজন হবে।’ এখানেই অস্পষ্টতা রয়েছে। সংস্কার ও বিচারের বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতি বলতে কতটা অগ্রগতি তিনি চেয়েছেন তা স্পষ্ট না। রাজনৈতিক দলগুলো সংস্কার প্রস্তাবগুলোর  কতভাগ একমত হলে তিনি নির্বাচন দিতে যাবেন সেটিও বলেননি। তাঁর ইচ্ছাটি পরিষ্কারভাবে বোঝা যাচ্ছে না। প্রধান উপদেষ্টা একেক সময় একেক কথা বলেন। আগামী রোজার আগেই নির্বাচন হবে কি না সে নিশ্চয়তা উনিই দিতে পারেন।” 

অধ্যাপক ড. সাব্বীর আহমেদ আরও বলেন, “আমার মনে হচ্ছে, ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন করার ইচ্ছা প্রধান উপদেষ্টার নেই। এনসিপিকে প্রস্তুত হতে সময় দেওয়া হতে পারে। এ ছাড়া ভোটার তালিকা নিয়েও সমস্যা হতে পারে। বিদ্যমান ভোটার তালিকা আইন অনুসারে প্রতিবছর ২ মার্চ চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করতে হয়। ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন করতে হলে ডিসেম্বরের মাঝামঝি নির্বাচন কমিশনকে  নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করতে হবে। সে ক্ষেত্রে ভোটার তালিকাও সমস্যা হয়ে দাঁড়াতে পারে। আবার ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন না হয়ে এপ্রিলে নির্বাচন হবে সে নিশ্চয়তাও নেই। আরো অনেক সমস্যা সামনে চলে আসতে পারে। তবে প্রধান উপদেষ্টা চাইলে যেকোনো সময় নির্বাচন সম্ভব। সব কিছুই উনার ইচ্ছার ওপর নির্ভর করছে। রাজনৈতিক দলগুলোও মুখে যতই বলুক, বাস্তবে উনার প্রতি দলগুলোর মনোভাব নরম।”

নির্বাচন কমিশন এখনো নিশ্চিত নয় : ভোট কবে হবে সে বিষয়ে নির্বাচন কমিশন এখনো নিশ্চিত নয়। গত ১৬ জুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, “আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন কবে হবে, সে বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের এখনো আলোচনা হয়নি বা সরকারের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো বার্তা পাওয়া যায়নি। জাতীয় নির্বাচনের সময় নিয়ে যে বিষয়টি এসেছে, যখনই হোক- ফেব্রুয়ারিতে হোক অথবা এপ্রিলে হোক, আমাদের তো প্রস্তুত থাকতে হবে। আগে ডিসেম্বর থেকে জুনের কথা বলা হয়েছিল; এখন আবার নতুন ডাইমেনশন আসছে। লন্ডনে যা আলোচনা হয়েছে এর বাইরে আমার কোনো নলেজ নেই। সরকারের সঙ্গে আমাদের এখনো আলোচনা হয়নি। সরকারের সঙ্গে আলোচনা হলে সরকারের ‘ভাব’ বুঝতে পারব।”

শনিবার (২১ জুন) সিইসি বলেন, সরকারের সহযোগিতা নিয়ে নির্বাচন করতে হবে। নির্বাচনের সময় আসলে আপনারা সবাই জানতে পারবেন। এ বিষয়ে পরিকল্পনা করে, ঘোষণা দিয়ে সরকারের সঙ্গে দেখা করতে হবে এমন না।

দলগুলোর মধ্যে অনৈক্য : লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বৈঠকের পর রোজার আগেই নির্বাচনের সম্ভাবনা নিয়ে যৌথ বিবৃতি ভালোভাবে নেয়নি জামায়াতে ইসলামী। দলটির অভিযোগ, এতে প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হয়েছে। জামায়াতের এই প্রতিক্রিয়া কেবল বিবৃতির মধ্যে থেমে থাকেনি। এ বিষয়ে প্রতীকী প্রতিবাদ জানাতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফার প্রথম দিনের সংলাপে যোগ দেয়নি দলটি। পরে গত ১৮ জুন দ্বিতীয় দিনের সংলাপে যোগ দিয়ে দলটির পক্ষে জানানো হয়, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ফোন করে নিরপেক্ষ থাকার আশ্বাস দেওয়ায় সংলাপে যোগ দিয়েছেন তাঁরা। 

দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার পর নির্বাচনের তারিখ আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে পরিবর্তন হলে সমস্যা ছিল না। বিএনপি একটি বড় রাজনৈতিক দল। তাদের দাবি থাকতে পারে। তবে এটা ভালো হতো যদি প্রধান উপদেষ্টা দেশে ফিরে টেলিভিশনে ঘোষণার মাধ্যমে তারিখটা পরিবর্তন করতেন। সেটা তিনি করেননি। আমরা খুব বিস্মিত হয়ে দেখলাম একটি দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে তাঁরা যৌথ বিবৃতি দিয়েছেন। এ দেশে ১০০টিরও বেশি রাজনৈতিক দল আছে। তাহলে তো এমন কালচার তৈরি হবে, উনি (প্রধান উপদেষ্টা) যাঁদের সঙ্গেই কথা বলবেন, জয়েন্ট স্টেটমেন্ট দিতে হবে। এই যৌথ বিবৃতিতে আমাদের আপত্তি।’

আর জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, বিদেশের মাটিতে নির্বাচন নিয়ে বৈঠক করে ‘দেশকে পেছনের দিকে’ নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ প্রথমে লন্ডন বৈঠককে স্বাগত জানালেও পরে এক বিবৃতিতে জামায়াতের মতোই যৌথ বিবৃতির বিষয়ে আপত্তি জানায়। তবে দেশের বেশির ভাগ দল লন্ডন বৈঠকের বিষয়টিকে ইতিবাচকভাবেই মূল্যায়ন করে।

এদিকে লন্ডন বৈঠকে যেসব দল নাখোশ তাদের বিষয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গত ১৮ জুন দলের এক অনুষ্ঠানে বলেন, ভোট হলে যাদের আর গুরুত্ব থাকবে না, তারাই এখন ফেব্রুয়ারিতে সংসদ নির্বাচনের ঘোষণায় নাখোশ হয়েছে। তিনি বলেন, ‘এখন নির্বাচন নেই সুতরাং তাদের অনেক গুরুত্ব আছে। যেই নির্বাচন হয়ে যাবে, জনগণের যারা ভালোবাসার দল, তারাই তো ক্ষমতায় আসবে। তখন তাদের গুরুত্ব কতটুকু থাকবে কী থাকবে না, তখন নির্ধারিত হবে।’

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপেও এ ধরনের বিভাজন স্পষ্ট। রাষ্ট্র ক্ষমতার ভারসাম্য আনার লক্ষ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবিত জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠনের বিষয়টি নিয়ে বিএনপি বিরোধিতা করেছে। বিএনপির সমমনা ১২ দলীয় জোট, সিপিবি, গণফোরামসহ বেশ কয়েকটি দল এনসিসি গঠনের বিরুদ্ধে। তাদের যুক্তি, এনসিসি গঠন হলে বিভক্ত হবে নির্বাহী বিভাগের ক্ষমতা, যা অস্থিতিশীলতা তৈরি করবে। 

অন্যদিকে, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, আমার বাংলাদেশ পার্টিসহ (এবি পার্টি) কয়েকটি দল এনসিসি গঠনের পক্ষে মত দিয়েছে। তবে তারা এনসিসির গঠনপ্রক্রিয়া নিয়ে কিছু ভিন্নমতের কথা বলেছে। এ ধরনের আরো কিছু সংস্কার প্রস্তাব  বিষয়ে দলগুলো পক্ষে- বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি নিয়েও দলগুলো ঐকমত্যে আসতে পারেনি। ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে জামায়াতে ইসলামীর প্রতিনিধিদের সঙ্গে বাগবিতণ্ডার পর বাম নেতাদের সংলাপ বয়কট করে আবারও যোগ দেওয়ার ঘটনা ঘটে।

সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে এনসিপির সর্বশেষ অবস্থান জানতে চাইলে দলটির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, ‘আমরা সব সময় স্পষ্ট করে বলেছি, রাষ্ট্রের যে শাসনব্যবস্থা রয়েছে এবং যে রাজনৈতিক সংস্কৃতি রয়েছে, সেটার মৌলিক সংস্কার আমরা চাই। এটি একটি অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা। সেই জায়গা থেকে আমরা বারবার বলে এসেছি, মৌলিক সংস্কার ছাড়া নির্বাচন কিংবা যা কিছু করা হবে সেটা আসলে ফলপ্রসূ হবে না। এখনো আমরা এই জায়গাতেই অবস্থান করছি। আমরা মৌলিক সংস্কারের পথেই রয়েছি।’

সৌজন্যে- কালের কণ্ঠ।

এই বিভাগের আরও খবর
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে
এনটিআরসিএ ৬০ হাজার শিক্ষকের শূন্যপদ যেভাবে পূরণ করবে
সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা
সরকারি খরচে ১২ লাখ ৬১ হাজারকে আইনি সহায়তা
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল-মেনন
রিমান্ড শেষে কারাগারে আনিসুল-মেনন
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
ঢাকায় জনদুর্ভোগ এড়াতে সমাবেশের জন্য ৯১ স্থান প্রস্তাব ডিএমপির
নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি
নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬৫
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬৫
সোমবারের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের আশঙ্কা
সোমবারের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের আশঙ্কা
সরকারিভাবে লক্ষাধিক টাকা বেতনে ১০০ নার্স নেবে কুয়েত
সরকারিভাবে লক্ষাধিক টাকা বেতনে ১০০ নার্স নেবে কুয়েত
উত্তরপত্র মূল্যায়নে ‘অবহেলা’: ৭১ পরীক্ষক ‘কালো তালিকায়’
উত্তরপত্র মূল্যায়নে ‘অবহেলা’: ৭১ পরীক্ষক ‘কালো তালিকায়’
সর্বশেষ খবর
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার
তুরস্কে হোটেল থেকে দুই ডাচ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না
স্বপ্নের নগরীতে ইতিহাসের কান্না

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ
মালয়েশিয়ার বিস্ময়কর পুত্রা মসজিদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা
ভারতে শিল্পপতি অনিল আম্বানির বিরুদ্ধে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল
নাপোলিতে অভিষেকেই ডি ব্রুইনের জাদুকরী গোল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার
শৈশবের ক্লাবে ফিরলেন ইংলিশ মিডফিল্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়
পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনার নাটকীয় জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস
প্রথম ফুটবলার হিসেবে গোলের সেঞ্চুরিতে রোনালদোর ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা
সাগরে আরেকটি লঘুচাপের শঙ্কা, ৩ নম্বর সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
গাজা যুদ্ধ নিয়ে সরকারের অবস্থানের প্রতিবাদে ডাচ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড
যুক্তরাজ্যে আশ্রয় আবেদনের রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান
চাকরিচ্যুত হলেন মার্কিন প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা প্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল
লিডসকে ৫-০ গোলে বিধ্বস্ত করলো আর্সেনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি
উগান্ডার সঙ্গে ট্রাম্প প্রশাসনের চুক্তি: অর্থনৈতিক চাপ, শুল্ক ছাড় ও বিতর্কের নেপথ্য কাহিনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে আবারও টটেনহামের কাছে হারলো ম্যানসিটি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর
হার্ডলসের দুই সেরা রোকসানা ও তানভীর

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি
এশিয়া কাপের আগে নতুন অ্যানালিস্ট নিয়োগ দিল বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ
টাইব্রেকারে হেরে আবারও রোনালদোর স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...
বিভ্রান্ত যাত্রী ককপিটে, তারপর যা ঘটল...

৯ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে
মায়ের মৃত্যু সংবাদে স্ট্রোক করে প্রাণ হারাল ছেলে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ
গাজীপুরে বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা
সন্তানের অটিজমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে প্যারাসিটামল : গবেষণা

১০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

১০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি
হত্যা মামলায় কারাগারে জাবির সাবেক সহকারী প্রক্টর জনি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

২১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের উদ্দেশ্য ভিন্ন : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা
হোয়াটসঅ্যাপে ‘বিয়ের দাওয়াত’ ফাঁদে দুই লাখ রুপি হারালেন সরকারি কর্মকর্তা

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল
ঈদে মিলাদুন্নবীর তারিখ নির্ধারণে চাঁদ দেখা কমিটির সভা কাল

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা
পিয়াইনে টাস্কফোর্সের দফায় দফায় অভিযান, ডুবানো হলো ২ নৌকা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার
বুড়িগঙ্গায় নারী-শিশুসহ চারজনের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে
রিমান্ডের পর হাসপাতালে ভর্তি লঙ্কান সাবেক প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে

পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু
যে মুক্তিযুদ্ধ আমাদের মানচিত্র দিয়েছে সেটাই স্বাধীনতা : টুকু

খবর

শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
শিক্ষা উপকরণ বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

দেশগ্রাম