শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:০৪, মঙ্গলবার, ০১ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১১:৩২, বুধবার, ০২ এপ্রিল, ২০২৫

নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন ‘বিভ্রান্তিকর ও একপক্ষীয়’: প্রেস উইং

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
নিউইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদন ‘বিভ্রান্তিকর ও একপক্ষীয়’: প্রেস উইং

‘বাংলাদেশ নতুনভাবে গড়ে উঠছে, আর ইসলামি কট্টরপন্থিরা সুযোগ খুঁজছে’—সম্প্রতি এই শিরোনামে যুক্তরাষ্ট্রের দ্য নিউইয়র্ক টাইমসে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিবেদনটি নিয়ে বিবৃতি দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রেস উইং।

মঙ্গলবার (১ এপ্রিল) ওই বিবৃতিতে প্রতিবেদনটিকে ‘বিভ্রান্তিকর ও একপক্ষীয়’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, নিউইয়র্ক টাইমসের নিবন্ধটি বাংলাদেশকে একটি সংকটাপন্ন দেশ হিসেবে উপস্থাপন করেছে, যেখানে ধর্মীয় চরমপন্থা দখলদারিত্বের পথে রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। এই চিত্রায়ন দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক বাস্তবতাকে অতিসরলীকৃতভাবে তুলে ধরে এবং ১৮ কোটি মানুষের একটি জাতিকে অন্যায়ভাবে কলঙ্কিত করার ঝুঁকি তৈরি করে। গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের যে অগ্রগতি হয়েছে, তা স্বীকার করা জরুরি, পাশাপাশি পরিস্থিতির জটিলতাও বোঝা দরকার। কেবলমাত্র বাছাইকৃত ও উসকানিমূলক উদাহরণ ব্যবহার করে একটি ভুল ধারণা তৈরি করা অনুচিত।

বাংলাদেশের অগ্রগতি ও চ্যালেঞ্জ স্বীকার করা
নিবন্ধটিতে কিছু ধর্মীয় উত্তেজনা ও রক্ষণশীল আন্দোলনের বিষয় তুলে ধরা হয়েছে, কিন্তু এটি দেশের সামগ্রিক অগ্রগতি নিয়ে কথা বলেনি। বাংলাদেশ নারীদের জীবনমান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি অর্জন করেছে, এবং অন্তর্বর্তী সরকার তাদের নিরাপত্তা ও কল্যাণ নিশ্চিত করতে বিশেষভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এই সরকার নারীদের অধিকার ও নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, যা নিবন্ধে আঁকা নেতিবাচক চিত্রের সম্পূর্ণ বিপরীত।

একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হলো ‘ইয়ুথ ফেস্টিভ্যাল ২০২৫’, যেখানে দেশের সব প্রান্ত থেকে প্রায় ২৭ লাখ মেয়ে ৩,০০০টি খেলা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে অংশ নিয়েছে। অঞ্চলভেদে, প্রান্তিক জনগোষ্ঠী এবং আদিবাসী তরুণীদেরও ব্যাপক অংশগ্রহণ ছিল, যা বাংলাদেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনে নারীদের সক্রিয় ও গতিশীল অংশগ্রহণের প্রমাণ। কেবল একটি ফুটবল ম্যাচ নিয়ে বিরোধিতা হয়েছে বলে ২,৯৯৯টি সফল আয়োজনের সাফল্য মুছে যায় না। একটি মাত্র ঘটনার ওপর গুরুত্ব দেওয়া দেশের তরুণ প্রজন্ম, বিশেষ করে নারীদের প্রাণবন্ততা ও দৃঢ়তাকে ভুলভাবে উপস্থাপন করার শামিল।

আরেকটি বিভ্রান্তিকর দাবি হলো, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে যথেষ্ট কঠোর অবস্থান নেননি। এই মন্তব্য শুধু ভুলই নয়, এটি নারীর ক্ষমতায়নে তাঁর আজীবনকার অবদানের বিষয়টিও উপেক্ষা করে। প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ইউনূস নারীর অধিকার রক্ষায় দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। দুই কন্যার জনক ইউনূস তাঁর পুরো কর্মজীবন এবং গ্রামীণ ব্যাংকের ভিত্তিই গড়ে তুলেছেন নারীর ক্ষমতায়নের প্রতি অগাধ বিশ্বাসের ওপর, যা তাঁকে শেষ পর্যন্ত নোবেল পুরস্কার এনে দিয়েছে। নারীর অধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষায় তাঁর অঙ্গীকারই তাঁর কাজ ও সুনামের মূল ভিত্তি।

ধর্মীয় সহিংসতা সম্পর্কে বিভ্রান্তি দূর করা
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিকে ধর্মীয় সহিংসতা হিসেবে চিত্রিত করা বিভ্রান্তিকর। শেখ হাসিনার বিদায়ের পর যে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে তা মূলত রাজনৈতিক এবং এর অনেকগুলো ঘটনাকে ধর্মীয় সংঘাত হিসেবে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো প্রায়ই জনসমর্থন পেতে ধর্মকে ব্যবহার করে, যা সমস্যাটিকে আরো জটিল করে তুলে এবং রাজনৈতিক অস্থিরতাকে ধর্মীয় নিপীড়ন বলে ভুল ব্যাখ্যা করা হয়।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সুরক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং এই লক্ষ্যে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী ও সন্ত্রাসবাদবিরোধী কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। বাংলাদেশ যে সামাজিক সংস্কার ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতার মাধ্যমে চরমপন্থার বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে, তা ভুল তথ্য ছড়িয়ে ঢেকে ফেলা উচিত নয়।

বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের ভূমিকা
বাংলাদেশ নিঃশব্দে এশিয়ার অন্যতম অর্থনৈতিক শক্তিতে রূপ নিচ্ছে, যেখানে প্রবৃদ্ধির গতি বৈশ্বিক বিনিয়োগকারীদের জন্য বিশাল সম্ভাবনা সৃষ্টি করছে। সব বাধা অতিক্রম করে বাংলাদেশের অর্থনীতি স্থিতিশীলতা বজায় রেখেছে এবং অসাধারণ সহনশীলতা প্রদর্শন করেছে। গত সাত মাসে রপ্তানি প্রায় ১২% বৃদ্ধি পেয়েছে। রাজনৈতিক অস্থিরতার পরেও ব্যাংকিং খাত স্থিতিশীল রয়েছে, এবং টাকার বিনিময় হার ১২৩ টাকা প্রতি ডলারে স্থির রয়েছে। ভবিষ্যতের দিকে তাকালে, বাংলাদেশ ২০২৬ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হবে, এবং ২০৩০ সালের মধ্যে বিশ্বের নবম বৃহত্তম ভোক্তা বাজারে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

কিন্তু ৮৪ বছর বয়সী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের অসাধারণ পরিশ্রমের স্বীকৃতি কোথায়? গত আট মাস ধরে তিনি বিশ্বজুড়ে ঘুরে বেড়িয়ে বাংলাদেশের জন্য একটি ভালো ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে কাজ করে চলেছেন। মাত্র এক সপ্তাহ আগে চীন সফরে গিয়ে তিনি ২.১ বিলিয়ন ডলারের ঋণ, বিনিয়োগ ও অনুদান নিশ্চিত করেছেন। আর আগামী সপ্তাহে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হবে ইনভেস্টরস কনফারেন্স, যেখানে ৫০টি দেশের ২,৩০০ এর বেশি অংশগ্রহণকারী থাকবেন, যার মধ্যে মেটা, উবার ও স্যামসাং-এর মতো বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা থাকবেন। বিশ্ব বাংলাদেশকে একটি উদীয়মান অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে দেখতে শুরু করেছে।

এটি আশার, শক্তির এবং অভূতপূর্ব সম্ভাবনার গল্প—যা যথাযথ সম্মান ও মনোযোগ পাওয়ার দাবিদার।

অতিসরলীকরণ ও একটি জাতিকে কলঙ্কিত করা থেকে বিরত থাকা
প্রবন্ধটি কয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা, যেমন একজন ব্যক্তির মুক্তি, যিনি এক নারীকে অপমানজনক ভাষা ব্যবহার করেছিলেন, তুলে ধরে বাংলাদেশকে চরমপন্থার দিকে ধাবিত একটি দেশ হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করেছে। এই ধরনের উপস্থাপন শুধু বিভ্রান্তিকরই নয়, বরং ক্ষতিকরও। ১৮ কোটি মানুষের একটি দেশে কিছু বিচ্ছিন্ন ঘটনা দিয়ে গোটা দেশকে বিচার করা অন্যায়। বাংলাদেশ একটি বৈচিত্র্যময় ও গতিশীল সমাজ, যার রয়েছে দীর্ঘ ঐতিহ্য, সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধি এবং প্রগতিশীল চেতনা।

বাংলাদেশ একাই ধর্মীয় চরমপন্থার চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েনি; এটি একটি বৈশ্বিক সমস্যা, যা বিভিন্ন দেশে ভিন্ন ভিন্ন রূপে দেখা দেয়। তবে বাংলাদেশ শুরু থেকেই আইন প্রয়োগ, সামাজিক সংস্কার এবং সন্ত্রাসবাদ দমনের মাধ্যমে এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আসছে। মুসলিম, হিন্দু, খ্রিস্টান বা অন্য যেকোনো সম্প্রদায়ের মানুষ—সবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতি অটুট।

কিছু কট্টরপন্থী ব্যক্তি হয়তো সামাজিকমাধ্যমে বা সমাবেশে ঘৃণার বার্তা ছড়াতে চায়, কিন্তু তাদের এই বিদ্বেষকে গুরুত্ব না দেওয়া এবং তাদের প্রচারণার জ্বালানিটুকু না দেওয়াই আমাদের দায়িত্ব।

এ ছাড়া, বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিবর্তনের ফলে চরমপন্থা স্বাভাবিকভাবেই বাড়বে—এই ধারণা খুবই একপেশে ও ভুল। দেশের গণতান্ত্রিক চেতনা এবং উজ্জীবিত নাগরিক সমাজ চরমপন্থি আদর্শের প্রসার রোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। চ্যালেঞ্জ থাকলেও, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ শুধু কট্টরপন্থিদের হাতে গড়া হবে না। বিশেষ করে দেশের তরুণ প্রজন্ম ও নারীরা ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র ও অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম চালিয়ে যাবে।

সবশেষে, বাংলাদেশের প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে টিকে থাকার ইতিহাস, গণতন্ত্রের প্রতি অঙ্গীকার এবং নারীর ক্ষমতায়নের ওপর গুরুত্ব—এসবই প্রমাণ করে যে, দেশটি সামনে এগিয়ে যাবে। কয়েকটি নেতিবাচক ঘটনার ওপর ভিত্তি করে দেশের চিত্র আঁকার পরিবর্তে, আমাদের বাংলাদেশের অগ্রগতি, দৃঢ়তা ও সংকল্পের বড় চিত্রটা দেখা উচিত।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ 
 

এই বিভাগের আরও খবর
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
এবার শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধারের বাজেট, দ্বায়িত্বজ্ঞানহীন নয় : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
এবার শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধারের বাজেট, দ্বায়িত্বজ্ঞানহীন নয় : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন
শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে তামিল প্রতিবেদন ২৫ মে
শেখ হাসিনা-পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে তামিল প্রতিবেদন ২৫ মে
হাসিনার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক
হাসিনার অবৈধ সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করেছে দুদক
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ২ জুলাই
রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন দাখিল ২ জুলাই
জুলাই-আগস্টে হত্যা : দুই মামলার ৬ আসামি ট্রাইব্যুনালে
জুলাই-আগস্টে হত্যা : দুই মামলার ৬ আসামি ট্রাইব্যুনালে
রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিল বিভাগের ফের শুনানি ১ জুলাই
রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম নিয়ে আপিল বিভাগের ফের শুনানি ১ জুলাই
ঢাকাসহ ৮ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ ৮ বিভাগে বৃষ্টির আভাস
ভোটের সুস্পষ্ট টাইমলাইন না থাকায় অস্থিরতা দেখা দিচ্ছে : ডা. তাহের
ভোটের সুস্পষ্ট টাইমলাইন না থাকায় অস্থিরতা দেখা দিচ্ছে : ডা. তাহের
জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা কমিশনের একার দায়িত্ব নয় : আলী রীয়াজ
জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা কমিশনের একার দায়িত্ব নয় : আলী রীয়াজ
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বগুড়ায় বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
বগুড়ায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিচারককে হেনস্তা : বিএনপিপন্থি চার আইনজীবীকে শোকজ
বিচারককে হেনস্তা : বিএনপিপন্থি চার আইনজীবীকে শোকজ

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে শিক্ষক নিয়োগে ‘অনিয়ম’, বিভাগে তালা
শাবিপ্রবিতে শিক্ষক নিয়োগে ‘অনিয়ম’, বিভাগে তালা

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বগুড়ায় বালতির পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ডায়াগনস্টিক সেন্টার সিলগালা, দুইজনের কারাদণ্ড
হবিগঞ্জে ডায়াগনস্টিক সেন্টার সিলগালা, দুইজনের কারাদণ্ড

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে ছাত্রদলের শাহবাগ অবরোধ
সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে ছাত্রদলের শাহবাগ অবরোধ

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামের নদ-নদীতে পানি বৃদ্ধি, তলিয়ে গেছে রবিশস্য
কুড়িগ্রামের নদ-নদীতে পানি বৃদ্ধি, তলিয়ে গেছে রবিশস্য

১৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশপথে নিষেধাজ্ঞা বাড়াল পাকিস্তান

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের ওপর নজরদারি করতে টাস্কফোর্স চায় জামায়াত
দুদকের ওপর নজরদারি করতে টাস্কফোর্স চায় জামায়াত

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন-সড়ক অবরোধ
যৌন হয়রানির অভিযোগে প্রধান শিক্ষকের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন-সড়ক অবরোধ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যায় খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন অলি আহমদ
সন্ধ্যায় খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন অলি আহমদ

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পণ্য রপ্তানি স্বাভাবিক
সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে পণ্য রপ্তানি স্বাভাবিক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিয়েভে একযোগে ২৭৩ ড্রোন হামলা
কিয়েভে একযোগে ২৭৩ ড্রোন হামলা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধারের বাজেট, দ্বায়িত্বজ্ঞানহীন নয় : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
এবার শৃঙ্খলা পুনরুদ্ধারের বাজেট, দ্বায়িত্বজ্ঞানহীন নয় : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে, দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিলম্বিত হচ্ছে, দেশও অস্থিরতার দিকে যাচ্ছে : আমীর খসরু

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝড়ে উড়ে গেছে স্কুলের টিনের চালা, ঝুঁকি নিয়ে চলছে পাঠদান
ঝড়ে উড়ে গেছে স্কুলের টিনের চালা, ঝুঁকি নিয়ে চলছে পাঠদান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি
এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে মারা যাওয়া মোকাররমের পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা আজাদ
বজ্রপাতে মারা যাওয়া মোকাররমের পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা আজাদ

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ২৮ বছর পর অস্ত্র মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ২৮ বছর পর অস্ত্র মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শেরপুরে আগাম বন্যার সতর্ক অবস্থা জারি, আতংকে লাখো মানুষ
শেরপুরে আগাম বন্যার সতর্ক অবস্থা জারি, আতংকে লাখো মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন
২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকার এডিপি অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনাপোল সীমান্তে হিরোইনসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বেনাপোল সীমান্তে হিরোইনসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা
কাশ্মিরের নিরাপত্তায় এবার মাঠে ভারতের সাবেক সেনা সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার নগর ভবনে ‘ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষণা
সোমবার নগর ভবনে ‘ব্লকেড' কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা
ঝিনাইদহে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুবাই থেকে দেশে ফিরছেন নাসুম আহমেদ
দুবাই থেকে দেশে ফিরছেন নাসুম আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল
এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কলম বিরতি কর্মসূচি আরও একদিন বাড়ল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা
রাজধানীর কয়েক জায়গায় সভা-সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের আমদানি বিধিনিষেধ, যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের আমদানি বিধিনিষেধ, যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা
খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা