শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

♦ দুর্নীতির কারণে চুক্তি বাতিল করে শ্রীলঙ্কা ও কেনিয়া ♦ ‘বিদ্যুৎ নয়, মূলত কয়লা বিক্রি করেই ব্যবসা করতে চেয়েছে আদানি’
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তির শুরু থেকেই আদানি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিদ্যুৎ ক্রয় নিয়ে নানা সমালোচনা ছিল। ভারতের ঝাড়খণ্ডের গড্ডায় নির্মিত এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ সরবরাহের শুরুর দুই বছর পরও বিদ্যুতের পাওনা নিয়ে বাংলাদেশ সরকার ও আদানি পাওয়ারের মধ্যে দ্বন্দ্ব রয়ে গিয়েছে। বাংলাদেশ থেকে বারবার বলার পরও এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত হয়নি বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির জ্বালানি, কয়লার দাম। এতে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি অমান্য করেই মনগড়া বিল বানিয়ে তা বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি)-কে পাঠাচ্ছে আদানি পাওয়ার। জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)-এর জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক শামসুল আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আদানি ঘুষ প্রদানের মাধ্যমে এই চুক্তি করেছে। যে অর্থ দিয়ে আদানির কাছ থেকে আমরা বিদ্যুৎ নেব তার অর্ধেক পয়সায় আমরা নিজেরাই কয়লা কিনে বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারি। আওয়ামী লীগ সরকারের সময় একটি ক্রিয়াশীল ও সুবিধাবাদী চক্র এই চুক্তিটি তৈরির সময় সক্রিয় ভূমিকায় ছিল। চক্রটি দেশের স্বার্থের ক্ষতি করে আদানির স্বার্থ দেখেছে। এই চক্রটিকে চিহ্নিত করে তাদের জ্বালানি অপরাধী হিসেবে দোষী সাব্যস্ত করতে হবে। আর তা না হলে দেশের স্বার্থ সুরক্ষিত হবে না।

জনসাধারণের কাছ থেকে আদানি বিদ্যুৎ প্রকল্পের বিভিন্ন ধারাগুলো গোপন রেখে চুক্তি হলেও বিতর্কিত এই চুক্তিটি হয়েছিল তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তত্ত্বাবধানে। সে সময়কার বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এবং চুক্তির সময়কালীন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব আহমদ কায়কাউস চক্র এই চুক্তি তৈরির সময় সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন।

যেভাবে অনিয়মের শুরু : এই প্রকল্পের কাজ শুরুর সময় ঝাড়খ ছিল বিজেপি শাসিত। সে সময়কার মুখ্যমন্ত্রী রঘুবর দাসের কাছে আদানি গ্রুপ প্রকল্পের জন্য গড্ডা জেলায় ৬টি গ্রামের প্রায় হাজার একর জমি চায়। আর এই জমি নিতে আদানি পেশিশক্তির ব্যবহার, অকারণে মানুষকে গ্রেপ্তার, গরিব মানুষের জীবিকা কেড়ে নেওয়ার ঘটনা ঘটায়। যা সে সময় বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির জমিকে ভারত সরকার বিশেষায়িত অর্থনৈতিক অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করলে প্রকল্পটির জন্য আদানি পাওয়ার শুল্ক-কর ছাড় পায়। এতে এ প্রকল্পে বাংলাদেশের ক্যাপাসিটি চার্জ ও কয়লা আমদানি ব্যয় কমে যাওয়ার কথা কিন্তু বাস্তবে তা হয়নি। বরং কর ছাড়ের বিষয়টি গোপন রেখে বাংলাদেশের সঙ্গে প্রতারণা করেছে আদানি গ্রুপ। অস্ট্রেলিয়াভিত্তিক মনিটরিং গ্রুপ আদানি ওয়াচের এক নিবন্ধে উল্লেখ করা হয় এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির মতো বিতর্কিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র ভারতের ইতিহাসে সম্ভবত একটিও নেই। এর নির্মাণের প্রতিটি পর্যায়ে দেশটির প্রচলিত আইনকানুন ও নিয়মনীতিতে বুড়ো আঙুল দেখানো হয়েছে। সব ধরনের সরকারি সুযোগসুবিধা আদানিকে দেওয়া হয়েছে।

যেভাবে ক্ষুণ্ন হয়েছে দেশের স্বার্থ : বাংলাদেশ আদানির সঙ্গে ২০১৭ সালে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তি করলেও জনসম্মুখে চুক্তির ধারাগুলো প্রকাশ ছাড়াই ২০২৩ সাল থেকে বাংলাদেশ আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে বিদ্যুৎ কিনছে। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের আগ পর্যন্ত বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বাংলাদেশে সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ সরবরাহ করত কিন্তু শেখ হাসিনার দেশত্যাগের পর অল্প সময়েই ভারত সরকার আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিকে ভারতের অভ্যন্তরীণ বাজারে বিদ্যুৎ বিক্রির অনুমতি দেয়। আবার আদানি পাওয়ার বাংলাদেশের সঙ্গে করা বিদ্যুৎ চুক্তির ধারা না মেনেই আন্তর্জাতিক বাজারে ডলারের দাম, কয়লার দাহ্য ক্ষমতামহ বিভিন্ন বিষয়কে সামনে রেখে নিজেদের মনমতো বাংলাদেশে সরবরাহকৃত বিদ্যুতের মূল্য নির্ধারণ করছে। এতে এখন পর্যন্ত পিডিবি-এর হিসাবে যেখানে আদানির পাওনা ৫০০ মিলিয়ন ডলার অর্থ। কিন্ত আদানি কর্তৃপক্ষ দাবি করছে তারা পিডিবির থেকে ৯০০ মিলিয়ন ডলার পায়। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর আদানির পাওনা পরিশোধের উদ্যোগ গ্রহণের পরও বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ার মতো হুমকি দিয়েছে আদানি কর্তৃপক্ষ। আবার আাদানি গ্রুপের কাছ থেকে যে বিদ্যুৎ আমদানি করা হচ্ছে তার দামও বাংলাদেশে আমদানিকৃত অন্য কেন্দ্রগুলো থেকে বেশি। ২০২২-২৩ অর্থবছরের আদানি থেকে বিদ্যুৎ কেনা হয় গড়ে ১৪ টাকার বেশি দামে। অন্যদিকে ভারতের আরও ৪টি উৎস থেকে যে ১ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ বাংলাদেশে আমদানি হয় তার গড় দাম ছিল ৮ টাকার নিচে।

অনৈতিকভাবে অর্থ আদায়ে যেভাবে চাপ দিচ্ছে আদানি : পায়রা ও রামপালের চেয়ে প্রতি টন কয়লার দাম ১৫ থেকে ২০ ডলার বাড়তি চায় আদানি। পিডিবির সঙ্গে বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তিতে উল্লেখ করা সূত্রের সুযোগ নিয়ে এভাবে বাড়তি দাম চাইছে আদানি। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর আদানির সঙ্গে পিডিবির চুক্তি পর্যালোচনার জন্য সরকারের গঠিত একটি কমিটি কাজ শুরু করে। সেই কমিটি সূত্রে জানা যায়, ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আদানির সঙ্গে করা পিডিবির চুক্তিটি ‘অসম’। চুক্তিতে আদানিকে বেশ কিছু সুবিধা দেওয়া হয়েছে। চুক্তিতে উল্লেখ করা কয়লার দামের সূত্র দেখে মনে হয়েছে যে বিদ্যুৎ নয়, মূলত কয়লা বিক্রি করেই ব্যবসা করতে চেয়েছে আদানি।

পিডিবির চেয়ারম্যান মো. রেজাউল করিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আদানির পাওনা বিষয়ে ওরা একটা হিসাব করছে আর আমরা একটা বলছি। এ বিষয়ে আলোচনা চলছে, এটি শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমরা কোনো সমাধানে যেতে পারব না। এটি নিয়ে এরই মধ্যে বৈঠক হয়েছে। এর ধারাবাহিক কার্যক্রম চলবে। আমরা এখন যেভাবে আদানির পাওনা দিচ্ছি সেটা চালিয়ে যাব। চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের পর ঠিক হবে কোনটি নির্ধারণ হবে। কয়লার দাম নিয়ে যে আলোচনা হয়েছে তা নিয়ে আদানি কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে কোনো ইতিবাচক সাড়া পাইনি।

এই বিভাগের আরও খবর
জাতির আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে পারেনি ক্ষমতাসীনরা
জাতির আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে পারেনি ক্ষমতাসীনরা
সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
ভ্যান ভাড়া নিয়ে দুই পক্ষে সংঘর্ষে ১০ জন আহত
ভ্যান ভাড়া নিয়ে দুই পক্ষে সংঘর্ষে ১০ জন আহত
ক্রিকেট ব্যাটে পাঁচ সহস্রাধিক ইয়াবা দুই যুবক আটক
ক্রিকেট ব্যাটে পাঁচ সহস্রাধিক ইয়াবা দুই যুবক আটক
গাজাবাসীর ভিজিট ভিসার কার্যক্রম স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র
গাজাবাসীর ভিজিট ভিসার কার্যক্রম স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্র
কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং
পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী
পাঁচ দিনের রিমান্ডে অনিন্দ্য ও তার দুই সহযোগী
মহাখালীর ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন
মহাখালীর ইউরেকা পেট্রোল পাম্পে আগুন
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া
নির্যাতনেও আদর্শচ্যুত হননি খালেদা জিয়া
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি অক্টোবরে
খায়রুল হকের আবেদনের শুনানি অক্টোবরে
সর্বশেষ খবর
মৌসুম শুরুর আগেই লুকাকুকে হারাল নাপোলি
মৌসুম শুরুর আগেই লুকাকুকে হারাল নাপোলি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

গোবিন্দগঞ্জে জামায়াত নেতা হত্যার রহস্য উদঘাটন
গোবিন্দগঞ্জে জামায়াত নেতা হত্যার রহস্য উদঘাটন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি
৮৫ উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহাল, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরাক থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট বিদায় নিচ্ছে?
ইরাক থেকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট বিদায় নিচ্ছে?

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন
সচিব হলেন আবু ইউসুফ, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ে পদায়ন

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাদাপাথরকাণ্ড: সিলেটের জেলা প্রশাসক ও ইউএনও বদলি
সাদাপাথরকাণ্ড: সিলেটের জেলা প্রশাসক ও ইউএনও বদলি

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শ্রীপুরে অভিভাবক সমাবেশ
শ্রীপুরে অভিভাবক সমাবেশ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে ফোনে কী বললেন পুতিন?
মোদিকে ফোনে কী বললেন পুতিন?

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৩ বছর কারাভোগ করা দুলালের পাশে জেলা প্রশাসক
২৩ বছর কারাভোগ করা দুলালের পাশে জেলা প্রশাসক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে কমিটি গঠন
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে কমিটি গঠন

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কি আছে পুতিনের রহস্যময় ফ্লাইং ক্রেমলিনে?
কি আছে পুতিনের রহস্যময় ফ্লাইং ক্রেমলিনে?

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে তিন দিন ভেসে থাকা ৮ জেলেকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড
সাগরে তিন দিন ভেসে থাকা ৮ জেলেকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নবীনগরে নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন
বগুড়ায় নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটপাত ও সড়ক দখলমুক্ত করতে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটপাত ও সড়ক দখলমুক্ত করতে অভিযান

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডেইরি ফার্মে ডাকাতি, গ্রেফতার ৫
বগুড়ায় ডেইরি ফার্মে ডাকাতি, গ্রেফতার ৫

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ভিপি পদে লড়বেন উমামা

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নরওয়ের তেল শোধনাগার অবরোধ গ্রেটা থুনবার্গের
নরওয়ের তেল শোধনাগার অবরোধ গ্রেটা থুনবার্গের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে নতুন সচিব রেহানা পারভীন
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে নতুন সচিব রেহানা পারভীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রস্তুতি সভা
কলাপাড়ায় জাতীয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতার প্রস্তুতি সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জেলেদের দাদন নির্ভর না হয়ে সঞ্চয়প্রবণ হতে হবে’
‘জেলেদের দাদন নির্ভর না হয়ে সঞ্চয়প্রবণ হতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করিডোর ইস্যুতে আর্মেনিয়া যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
করিডোর ইস্যুতে আর্মেনিয়া যাচ্ছেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে দেড় কোটি টাকার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেপ্তার
টেকনাফে দেড় কোটি টাকার ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিপুল পরিমাণে অবৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিপুল পরিমাণে অবৈধ ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ
নির্বাচন সামনে রেখে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জন নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির
ইউক্রেনকে ভর্ৎসনা হাঙ্গেরির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ
এজাহারভুক্ত সব পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করতে লিগ্যাল নোটিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়ফুঁকে কাজ না করায় হাসপাতালে নেওয়ার দেরি, সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু
ঝাড়ফুঁকে কাজ না করায় হাসপাতালে নেওয়ার দেরি, সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ভোগ কমাতে প্রশাসনের নৌকা প্রদান
দুর্ভোগ কমাতে প্রশাসনের নৌকা প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো মব জাস্টিস চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ আগস্ট)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস
পিটার হাস থেকে নীলার হাঁস

সম্পাদকীয়

আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো
আগেই নীরবে রাষ্ট্রপতির ছবি সরিয়েছে মিশনগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার
বিআরটি নিয়ে বেকায়দায় সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের
পুতিনের প্রস্তাবে ‘সায়’ ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...
কেন অভিনয় ছেড়েছিলেন তারা...

শোবিজ

ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা
ধ্বংসের পথে পাঁচ শতাধিক শিল্প কারখানা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে
ফিরছেন পর্যটক সাদাপাথরে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও
মাঠে বিএনপির পাঁচজন সক্রিয় জামায়াত প্রার্থীও

নগর জীবন

জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
জমে উঠেছে মনোনয়ন দৌড় সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?
ছেলের হাতে ছিল পতাকা তারপরও মারল কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী
বাংলাদেশের আশার প্রদীপ সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা
জুলাই সনদ নিয়ে অসন্তোষ-হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি
ফিঙ্গারপ্রিন্টের জনক একজন বাঙালি

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি
নতুন সংবিধান গণপরিষদে অনড় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালকের জামিন, ওসির কাছে ব্যাখ্যা তলব

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না
খেলাধুলায় যুক্ত থাকলে যুবসমাজ বিপথগামী হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার

শোবিজ

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান
হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার মাই টিভির চেয়ারম্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব
দেশে পৃথক বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমির সতর্কতায় মাইকিং
কুমির সতর্কতায় মাইকিং

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ
পাঁচ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা করার নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত
সরকারের একটি সঠিক সিদ্ধান্ত

সম্পাদকীয়

নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি
নিহতের পরিবারপ্রতি ৭ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা