শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৩, মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৪৭, মঙ্গলবার, ০৭ অক্টোবর, ২০২৫

ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে করণীয়

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে করণীয়

মানুষের জীবনের চিন্তার প্রভাব গুরুতর। সুস্থ ও স্বাভাবিক চিন্তা যেমন মানুষকে সুপথে নিতে পারে, তেমন চিন্তার স্খলন মানুষকে বিপথগামী করতে পারে। কখনো চিন্তার স্খলন পুরো সমাজ ও জাতিকে বিপন্ন করে তোলে। বিশেষত ধর্মীয় জীবনে চিন্তার স্খলনের প্রভাব হয় অত্যন্ত ভয়াবহ।

নিম্নে চিন্তার স্খলন রোধে মুসলিম উম্মাহর করণীয় বিষেয় আলোচনা করা হলো।
 
চিন্তার স্খলন কাকে বলে

চিন্তার স্খলন হলো মানুষের ভাবনা ও বিশ্বাসের এমন বিকৃতি ও পরিবর্তন, যা ঐশী জ্ঞান ও মানব প্রকৃতির সঙ্গে সাংঘর্ষিক। একই সঙ্গে যা অযৌক্তিক ও অরুচিকর, যার ফলাফল নেতিবাচক। এই বিষয়ে পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘তাদের অঙ্গীকার ভঙ্গের জন্য আমি তাদের অভিশাপ করেছি এবং তাদের হৃদয় কঠিন করেছি।

তারা শব্দগুলোর আসল অর্থ বিকৃত করে এবং তারা যা উপদিষ্ট হয়েছিল তার একাংশ ভুলে গেছে। তুমি সর্বদা তাদের অল্পসংখ্যক ছাড়া সবাইকেই বিশ্বাসঘাতকতা করতে দেখবে।’ (সুরা : মায়িদা, আয়াত : ১৩)


ধর্মচিন্তায় স্খলন গুরুতর

চিন্তার যেকোনো বিকৃতিই নিন্দীয়, তবে ধর্মচিন্তায় বিকৃতি ও স্খলন অত্যন্ত গুরুতর বিষয়। মহানবী (সা.) এই বিষয়ে উম্মতকে সতর্ক করেছেন।


তিনি বলেছেন, ‘তোমরা দ্বিনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি পরিহার কোরো। কেননা তোমাদের পূর্ববর্তীরা দ্বিনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করে ধ্বংস হয়ে গেছে।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ৩০৫৭)
 
চিন্তার স্খলনে ধ্বংস হয় যে রাজত্ব

আল্লামা ইবনে তাইমিয়া (রহ.) বলেছেন, উমাইয়াদের রাজত্ব ধ্বংসের একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হলো শেষ উমাইয়া খলিফা মারওয়ান বিন মুহাম্মদের চিন্তার স্খলন। তাঁর শিক্ষক জাআদ বিন দিরহামের বিকৃত চিন্তার কারণে সে চিন্তার স্খলনের শিকার হয়েছিল। জাআদ আল্লাহর জাত ও সিফাতের ব্যাপারে বিকৃত চিন্তা লালন করত।

তিনি বলেন, মারওয়ান ইবনে মুহাম্মদ জাআদির ওপর জাআদের কুপ্রভাব পড়েছিল। এমনকি তাঁদের রাজত্ব বিলীন হয়। তাঁর থেকে এমন বিদআত প্রকাশ পেয়েছিল তার রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর দ্বিনের বিরোধী। ফলে আল্লাহ তাঁর রাসুলের বিরোধিতাকারীর থেকে প্রতিশোধ নিলেন এবং তাদের পরাস্ত করলেন। (মাজউল ফাতাওয়া : ১৩/৯৬)

ধর্মচিন্তায় স্খলনের নানা রূপ

ধর্মচিন্তায় মানুষ যে ধরনের স্খলনের শিকার হয় তাকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন—

১. ঈমান ধ্বংসকারী স্খলন : বিশ্বাসের এমন স্খলন ও বিকৃতি, যা মানুষকে ইসলাম থেকে বের করে দেয়। সেটা আবার কয়েক প্রকার হতে পারে।

ক. নাস্তিক্যবাদ বা স্রষ্টায় অবিশ্বাস।

খ. ইসলাম ত্যাগ করে মুরতাদ হয়ে যাওয়া।

গ. আহলে কিতাবদের বিকৃত চিন্তার অনুসরণ করা। যেমন— ত্রিত্ববাদ, বান্দার জন্য আল্লাহর গুণাবলি এবং আল্লাহর জন্য বান্দার বৈশিষ্ট্য সাব্যস্ত করা ইত্যাদি।

ঘ. শিরকে লিপ্ত হওয়া।

২. চিন্তার ভারসাম্য নষ্টকারী স্খলন : বিশ্বাস ও চিন্তার এমন বিকৃতি, যা ব্যক্তিকে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের ভারসাম্যপূর্ণ অবস্থান থেকে দূরে সরিয়ে দেয়, তবে তাকে ইসলামের গণ্ডির বাইরে বলা যায় না। মুসলিম সমাজের অধিকাংশ বিকৃতি ও স্খলন এই প্রকারভুক্ত। যেমন—খারেজি, রাফেজি, কাদরিয়া ও মুরজিয়া সম্প্রদায়।

৩. নৈতিকতার পরিপন্থী স্খলন : এটা হলো এমন স্খলন, যা মানুষকে ঈমানের পরিপন্থী নয়, যা ভারসাম্যের পরিপন্থী নয়, তবে তা নৈতিকতার পরিপন্থী। যেমন—কেউ যদি ঈমান ও ইবাদতের স্থানে ঠিক থাকে, কিন্তু গুনাহ ত্যাগের ব্যাপারে শিথিল চিন্তার অধিকারী। এমন চিন্তার স্খলন নৈতিকতার পরিপন্থী। (শরহুল মুখতার, পৃষ্ঠা ১৪৮)

চিন্তার স্খলন কেন হয়

প্রাজ্ঞ আলেমরা চিন্তার স্খলনের বেশ কিছু কারণ বর্ণনা করেছেন। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলো—

১. ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষা : মানুষের জীবনে শিক্ষার প্রভাব অত্যন্ত গভীর। চাই তা প্রাতিষ্ঠানিক, পারিবারিক বা সামাজিক শিক্ষা হোক। ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষার প্রভাবে মানুষ চিন্তার স্খলনের শিকার হয়। যেমন—শিকার হয়েছিল উমাইয়া খলিফা মারওয়ান বিন মুহাম্মদ জাআদি। মুতাজিলি আলেম আহমদ বিন আবু দাউদের প্রভাবে খলিফা মামুন ভ্রান্ত মুতাজিলি মত গ্রহণ করেন এবং যার প্রভাব খলিফা মুতাসিম, ওয়াসিক ও মুতাওয়াক্কিল পর্যন্ত বহাল ছিল।

২. শাসকদের স্খলন ও ভুল নীতি : শাসকরা সহজেই মানুষকে প্রভাবিত করতে পারে। তাদের চিন্তার স্খলন ও ভুল নীতি প্রজা সাধারণকে সহজেই চিন্তার স্খলনের শিকার করে। বলা হয়ে থাকে, ইসলামপন্থার দমনে মিসরীয় শাসকদের ধারাবাহিক কঠোর নীতি সেখানে নানা ধরনের চরমপন্থার তৈরির জন্য দায়ী।

৩. ধর্মীয় জ্ঞানের অপূর্ণতা : ধর্মীয় জ্ঞানে অজ্ঞতা ও অপূর্ণতা মানুষকে চিন্তার স্খলনের শিকার করতে পারে। ইসলাম সম্পর্কে সামগ্রিক জ্ঞান না থাকলে মানুষ পার্শ্বচিন্তা বা ধর্মচিন্তায় স্খলনের শিকার হতে পারে। ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) বলেন, ‘অতি শিগগির এমন মানুষ আসবে, যারা তোমাদের সঙ্গে কোরআনের সংশয়পূর্ণ (অস্পষ্ট) বিষয়গুলো নিয়ে তর্ক করবে। তোমরা তাদেরকে সুন্নাহ দিয়ে পাকড়াও করবে। কেননা সুন্নাহর অনুসারীরা আল্লাহর কিতাব সম্পর্কে অধিক অবগত।’ (সুনানে দারেমি, হাদিস : ১১৯)

৪. অনির্ভরযোগ্য উৎস থেকে জ্ঞানচর্চা : ইসলাম সম্পর্কে চিন্তার স্খলনের শিকার হওয়ার বড় একটি কারণ হলো অনির্ভরযোগ্য উৎস থেকে ইসলামের পাঠ গ্রহণ। বিশেষত প্রাচ্যবিদদের রচিত গ্রন্থগুলো ইসলাম সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়ানোর অন্যতম কারণ। মুহাম্মদ বিন সিরিন (রহ.) বলেছেন, ‘নিশ্চয়ই সনদ দ্বিনের অংশ। সুতরাং তোমরা পরখ করে দেখো তোমরা কার কাছ থেকে দ্বিন গ্রহণ করছ।’ (সহিহ মুসলিমের ভূমিকা)


ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে করণীয়

ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি করণীয় হলো—

১. বিশুদ্ধ জ্ঞানের চর্চা : ইসলামী জ্ঞানের বিশুদ্ধ চর্চা ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধের সবচেয়ে বড় হাতিয়ার। যুগশ্রেষ্ঠ আলেমরা এই নীতিকেই তাঁদের কর্মপন্থা হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন। যেমন— ইমাম শাফেয়ি (রহ.), যাঁর মৃত্যু হয়েছিল ২০৪ হিজরিতে, তাঁর যুগে বিভিন্ন ভ্রান্ত মতবাদের উদ্ভব হয়েছিল। তিনি ও তাঁর অনুসারীরা কোরআন-হাদিসের বিশুদ্ধ জ্ঞান চর্চা করে এবং ভ্রান্ত মতবাদের বিপক্ষে সঠিক মত তুলে ধরে মুসলিম উম্মাহকে চিন্তার স্খলন থেকে রক্ষা করেছিলেন।

২. ভিন্নমতের প্রতি সহনশীলতা : ভিন্নমতের প্রতি কঠোর মনোভাব সমাজে প্রান্তিকতা সৃষ্টি করে এবং ধর্মীয় চিন্তায় নানা ধরনের বিকৃতি সাধন করে। এ জন্য ভিন্নমতের প্রতি সহনশীল হয়ে তাদের সংশোধনের উপায় খুঁজে বের করা আবশ্যক। এটাই মহান আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের বৈশিষ্ট্য। আল্লাহ নিজের সম্পর্কে বলেন, ‘আমার অনুগ্রহ সব কিছুতে ব্যাপ্ত।’

(সুরা : আরাফ, আয়াত : ১৫৬)

আর রাসুলুল্লাহ (সা.) সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি আপনাকে জগত্গুলোর জন্য অনুগ্রহস্বরূপ প্রেরণ করেছি।’

(সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ১০৭)

৩. প্রান্তিকতা পরিহার : প্রান্তিকতা বা ধর্মীয় মতবাদ নিয়ে বাড়াবাড়ি ধর্মচিন্তায় স্খলনের অন্যতম প্রধান কারণ। তাই সমাজ থেকে চিন্তার স্খলন রোধে যেকোনো ধরনের প্রান্তিকতা পরিহার করা আবশ্যক। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা দ্বিনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি পরিহার কোরো। কেননা তোমাদের পূর্ববর্তীরা দ্বিনের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করে ধ্বংস হয়ে গেছে।’ (সুনানে নাসায়ি, হাদিস : ৩০৫৭)

৪. উত্তম প্রতিরোধ : বিশুদ্ধ জ্ঞানচর্চা ও সহনশীলতার পাশাপাশি স্খলনগুলোর বিরুদ্ধে উত্তম প্রতিরোধ গড়ে তোলাও আবশ্যক। তা হলো বুদ্ধিবৃত্তিক উত্তর প্রদান এবং আইনানুগ প্রতিবাদ করা। যেন ভ্রান্তচিন্তার মানুষগুলো ইসলাম ও মুসলমানকে দুর্বল ভেবে না বসে। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তুমি মানুষকে তোমার প্রতিপালকের পথে আহবান কোরো হিকমত ও সদুপদেশ দ্বারা এবং তাদের সঙ্গে তর্ক করবে উত্তম পন্থায়।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ১২৫)

অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘ভালো ও মন্দ সমান হতে পারে না। মন্দ প্রতিহত কোরো উত্কৃষ্ট দ্বারা। ফলে তোমার সঙ্গে যার শত্রুতা আছে, সে হয়ে যাবে অন্তরঙ্গ বন্ধুর মতো।’

(সুরা : হা-মিম-সাজদা, আয়াত : ৩৪)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
চারিত্রিক উৎকর্ষ সব কল্যাণের উৎস
চারিত্রিক উৎকর্ষ সব কল্যাণের উৎস
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
ইসলামে শিক্ষা ও শিক্ষকের মর্যাদা
ইসলামে শিক্ষা ও শিক্ষকের মর্যাদা
ইন্দোনেশিয়ান ভাষায় কোরআনের অনুবাদ
ইন্দোনেশিয়ান ভাষায় কোরআনের অনুবাদ
ইসলামী ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র মরক্কোর ফেজ শহর
ইসলামী ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র মরক্কোর ফেজ শহর
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
পবিত্র রমজানের সম্ভাব্য তারিখ জানালেন আমিরাতের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা
পবিত্র রমজানের সম্ভাব্য তারিখ জানালেন আমিরাতের জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা
আজ পবিত্র ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম
আজ পবিত্র ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুরে ইলিশ শিকারের দায়ে দুই জেলের কারাদণ্ড
চাঁদপুরে ইলিশ শিকারের দায়ে দুই জেলের কারাদণ্ড

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের আহ্বানের পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১০০ ফিলিস্তিনি
ট্রাম্পের আহ্বানের পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১০০ ফিলিস্তিনি

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত, সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ
উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত, সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এলপি গ্যাসের দাম বাড়ছে না কমছে, জানা যাবে বিকেলে
এলপি গ্যাসের দাম বাড়ছে না কমছে, জানা যাবে বিকেলে

৫৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

খুলনায় মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে যুবককে গুলি করে হত্যা
খুলনায় মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে যুবককে গুলি করে হত্যা

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘তরুণ প্রজন্মের কাছে কৃষি কাজকে জনপ্রিয় করে তুলতে হবে’
‘তরুণ প্রজন্মের কাছে কৃষি কাজকে জনপ্রিয় করে তুলতে হবে’

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পাচারের অর্থ উদ্ধারে ১২ বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির নির্দেশ
পাচারের অর্থ উদ্ধারে ১২ বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তির নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ আজ
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারী নেত্রীদের সঙ্গে ইসির সংলাপ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ
প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি
২২ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান
বিএনপি এককভাবে সরকার গঠন করবে বলে আত্মবিশ্বাসী তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে করণীয়
ধর্মচিন্তায় স্খলন রোধে করণীয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলে নাসার রোভার তুলল রহস্যময় ছবি, ধূমকেতু না ভিনগ্রহী যান?
মঙ্গলে নাসার রোভার তুলল রহস্যময় ছবি, ধূমকেতু না ভিনগ্রহী যান?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনার কবলে দক্ষিণী অভিনেতা বিজয়
দুর্ঘটনার কবলে দক্ষিণী অভিনেতা বিজয়

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এইচআরএসএসের প্রতিবেদন : এক মাসেই ধর্ষণের শিকার ৫৫ নারী-শিশু
এইচআরএসএসের প্রতিবেদন : এক মাসেই ধর্ষণের শিকার ৫৫ নারী-শিশু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় দর্শকদের হতাশ করল ‘দ্য স্ম্যাশিং পাম্পকিনস’
ভারতীয় দর্শকদের হতাশ করল ‘দ্য স্ম্যাশিং পাম্পকিনস’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৫ বছরের শিশুটিকে নির্মমভাবে হত্যা করল মাদকাসক্ত বাবা
৫ বছরের শিশুটিকে নির্মমভাবে হত্যা করল মাদকাসক্ত বাবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বছরের প্রথম সুপারমুন
বছরের প্রথম সুপারমুন

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার ওপেনারের সেঞ্চুরির রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ মঙ্গলবার

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান
কে পাচ্ছেন বিএনপির মনোনয়ন, বাছাই কৌশল জানালেন তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার
আরও দুটি জাতীয় দিবস চালু করছে সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা
সেফ এক্সিট খুঁজতে উপদেষ্টাদের কষ্ট করতে হবে না : রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান
দ্রুতই দেশে ফিরে আসব, নির্বাচনে অংশ নেব : বিবিসি বাংলাকে তারেক রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ৫ শতাধিক শিক্ষার্থী

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক পদে বিজয়ী হলেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন ৩ বিজ্ঞানী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল
আমিরাতে ১৫ স্ত্রী নিয়ে আফ্রিকান রাজা, ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা
স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরি ছাড়াল দুই লাখ টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ
নতুন উদ্যোগ, এক ভিসায় ভ্রমণ করা যাবে উপসাগরীয় ছয় দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান
আমেরিকা পৌঁছালো পাকিস্তানি বিরল খনিজের প্রথম চালান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে
এক ঘণ্টা পর লিফট থেকে বের করা হলো নীলাঞ্জনা নীলাকে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি
সেনাপ্রধানের বক্তব্য বিকৃতি ও অপপ্রচারের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিবৃতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ
সিরিয়ায় প্রথম সংসদ নির্বাচনের ফল প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান
কোনো ব্যক্তি নয়, মাস্টারমাইন্ড গণতন্ত্রকামী জনগণ : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার
তালিকা হচ্ছে ভোট গ্রহণ কর্মকর্তার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ
ভারতে ইলিশ রপ্তানি কমে মাত্র ১৪৫ টন: নেপথ্যে যে কারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ
অধ্যক্ষ, প্রধান শিক্ষক ও সুপার পদে নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি
দেশের ক্রিকেট উন্নয়নের প্রেমে পড়ে গেছি: নবনির্বাচিত সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি
আফগানিস্তানে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন তদন্তের সিদ্ধান্ত নেবে ইউএনএইচআরসি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?
রাশিয়া থেকে ৪৮টি সু-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে ইরান?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী
প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় আমিরাত সুন্দরী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার
দাউদকান্দি উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান সুমন গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোনে পশ্চিমা যন্ত্রাংশ পাওয়া গেছে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক
ট্রাম্পের কথাও শুনছে না ইসরায়েল, দুই দিনে গাজায় নিহত শতাধিক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা
নকআউটে চেনা প্রতিপক্ষ পেল আর্জেন্টিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদির মধ্যে চুক্তি সই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক
খেলাফত মজলিস এখনো কোনো নির্বাচনী জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়নি: মামুনুল হক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির
সব ধরনের ভিসায় ওমরাহ পালনের সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা সৌদির

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট
নির্বাচনের দিন হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা
জামায়াতের আঁতুড়ঘরে আত্মবিশ্বাসী বিএনপি, মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী
ছাত্রদলে যোগ দিলেন বৈষম্যবিরোধী পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক
ক্রিকেটের উন্নয়নে কাজ করতে চান ইশতিয়াক

মাঠে ময়দানে

কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ
কর ফাঁকি রোধে নতুন উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

গাজায় টানা বোমা বর্ষণ
গাজায় টানা বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখো মানুষ পানিবন্দি
লাখো মানুষ পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক
সাবেক তিন গভর্নর ও ভারতীয়সহ ১৯ জনের তথ্য চেয়েছে দুদক

পেছনের পৃষ্ঠা

পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া
পানামা পেপারস থেকে বেগমপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী
মোবাইল ব্যাংকিংয়ে এগিয়ে নারী

শিল্প বাণিজ্য

মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ
মাঠে বিএনপি জামায়াত নেই বাম দলের কেউ

নগর জীবন

নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি
নির্বাচনি জোটের সিদ্ধান্ত নিইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি
ঢাকাই ছবির জনপ্রিয় যত জুটি

শোবিজ

গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান
গুম-খুন-অপরাধে দায়মুক্তি নিয়ে কিছু বলেননি সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে
অনিশ্চয়তার মেঘ কেটে গেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি
কর্মী নিয়োগে বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে কসোভোর রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি
২ লাখ ছাড়াল সোনার ভরি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!
বিএনপির সাবেক মহাসচিবের স্বজনকে জিম্মি!

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি
শাপলাই চায় এনসিপি, আজ ফের ইসিকে চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...
রং চটা জিন্সের প্যান্ট পরা...

শোবিজ

দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে
দ্রুতই দেশে ফিরব অংশ নেব নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের
প্রতিরক্ষা শিল্পে আগ্রহ তুরস্কের

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর
এবার দুর্ধর্ষ খলনায়ক তৌকীর

শোবিজ

পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি
পবিত্র কোরআন অবমাননার ঘটনায় বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী
চিকিৎসায় নোবেল পেলেন তিন বিজ্ঞানী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলছে জেরা এগোচ্ছে বিচার
চলছে জেরা এগোচ্ছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই
বিয়ামের আগুন ঘিরে রহস্য নেপথ্য শনাক্তে পিবিআই

পেছনের পৃষ্ঠা