শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৫, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৩৭, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

ইকবাল কবীর মোহন
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

মুসলিমপ্রধান দেশ। বছরে মুসলমানদের প্রধান দুটি ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আজহা। দুই ঈদকে ঘিরে পোশাক তৈরি ও বিক্রি, পোশাক আমদানি, মসলাপাতি আমদানি ও বিক্রি, চাকরিজীবীদের বোনাসপ্রাপ্তি, কোরবানির গরু-ছাগল, মহিষ, ভেড়া ইত্যাদির ব্যাপক চাহিদা এবং প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেশে রেমিট্যান্স পাঠানো স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে অনেক বেড়ে যায়। দেশের অর্থনীতিতে সঞ্চারিত হয় গতিশীলতা, কর্মতৎপরতা ও প্রাণচাঞ্চল্য।

ঈদ উৎসব ও দেশের অর্থনীতি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কোরবানির পশুর বাজার এবং এর সঙ্গে ব্যবসায় জড়িত কর্মকাণ্ড : ঈদুল আজহা উপলক্ষে পশু লালন-পালন ও কোরবানির পশু বিক্রি দেশের অর্থনীতিতে গতি সঞ্চার করে। এবারের অর্থাৎ ২০২৫ সালের ঈদুল আজহায় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, পশু কোরবানি হয়েছে ৯১ লাখ ৩৬ হাজার ৭৩৪টি। 

এর মধ্যে গরু-মহিষের সংখ্যা ছিল ৪৭ লাখ পাঁচ হাজার ১০৬টি। ছাগল ও ভেড়া ছিল ৪৪ লাখ ৩০ হাজার ৬৬৮টি এবং উট, দুম্বাসহ অন্যান্য প্রাণী ছিল ৯৬০টি। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ২০২৪ সালের হিসাব অনুযায়ী ঈদুল আজহায় সারা দেশে মোট  এক কোটি চার লাখ আট হাজার ৯১৮টি পশু কোরবানি করা হয়েছিল, যা এ বছরের তুলনায় ছিল ১২ লাখ ৭২ হাজার ১৮৪টি বেশি। কোরবানির ঈদ উদযাপন উপলক্ষে সবচেয়ে বেশি লেনদেন হয় পশুর বাজারে। এক হিসাব মতে, ২০২৪ সালে ঈদুল আজহায় সারা দেশে কোরবানির পশুর বাজারে সার্বিক আর্থিক লেনদেন হয়েছিল ৬৯ হাজার কোটি টাকার।

কোরবানিকৃত পশুর সরবরাহ ও বেচাকেনার পরিসংখ্যান পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, চাঁদা, টোল, বকশিশ, চোরাকারবার, ফড়িয়া, দালাল, হাসিল, পশুর হাট ইজারা, রশি, বাঁশ ও খুঁটির ব্যবসা, পশুর খাবার ও পশু কোরবানি ও গোশত বানানো, এমনকি পশুর সাজগোজের জন্য বিপুল আর্থিক লেনদেন হয়। ফলে অর্থনীতিতে আর্থিক লেনদেন ও মুদ্রা সরবরাহ বেড়ে যায়। তা ছাড়া কোরবানি করা পশুর চামড়া বেচাকেনা, সংগ্রহ ও সংরক্ষণের জন্য প্রচুর আর্থিক লেনদেন হয়। পশুর চামড়া রপ্তানি বাণিজ্য, পাদুকাশিল্প এবং হস্তশিল্পেও ব্যাপক আর্থিক লেনদেন হয়ে থাকে।

এক তথ্য মতে, দেশে বিভিন্ন পর্যায়ে ১৭ লাখ ছোট-বড় খামার আছে। এর সঙ্গে প্রায় কোটি মানুষ জড়িত। এরা গ্রামীণ অর্থনীতিতে বড় ভূমিকা পালন করে। এ সময় চামড়াশিল্পে ব্যাংক বিনিয়োগ বৃদ্ধি পায়। কোরবানির ঈদে পশুর চামড়া সংরক্ষণ প্রক্রিয়াকরণের সঙ্গে প্রায় এক হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ ও ব্যবসা জড়িত। এ সময় চামড়াশিল্পে সরকারি ব্যাংকগুলো প্রায় ৫০০ কোটি টাকা ঋণ দিয়ে থাকে। এতে ব্যাংকের আয় যেমন বাড়ে, তেমনি চামড়াশিল্পের আয়-উন্নতিও বৃদ্ধি পায়। তা ছাড়া এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়। 

লবণ চামড়াশিল্পে চামড়া সংরক্ষণের একটি অন্যতম উপাদান। এ জন্য দেশি শিল্পে লবণ উৎপাদন এবং চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণে প্রয়োজনে আমদানিও বেড়ে যায়। এর ফলে ব্যবসায়ী, লবণশিল্প এবং পাদুকাশিল্পের আর্থিক তৎপরতা ও কর্মকাণ্ড অনেক বেড়েছে। ঈদ উপলক্ষে প্রতিবছর ফ্রিজের বিক্রি বেড়ে যায়। কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে তিন-চার হাজার কোটি টাকার ফ্রিজ বিক্রি হয় বলে জানা যায়। ফলে এই শিল্পের উৎপাদন ও তৎপরতা অনেক বেড়ে যায়, যা অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
অর্থনীতিবিদ মাহফুজ কবীর বলেন, ২০২৫ সালের ঈদের বাজারে সার্বিক লেনদেন এক লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে।  

কোরবানির মাংস প্রাণিজ আমিষের উৎস : ঈদুল আজহা উপলক্ষে সারা দেশে পশু কোরবানির ফলে কোরবানিদাতা, তাদের আত্মীয়-স্বজন এবং সমাজের ব্যাপক গরিব, দুঃখী ও অভাবী মানুষের মধ্যে আমিষের সরবরাহ বেড়ে যায়। অনেক কোরবানিদাতা সারা বছর এই মাংস সংরক্ষণ করে আমিষের চাহিদা পূরণ করেন।

মসলা, পেঁয়াজ, রসুন ও অন্যান্য পণ্যের বাজার সম্প্রসারিত হয় : কোরবানির সময় ধনী-দরিদ্র-নির্বিশেষে সবার ঘরে ঘরে কোরবানির মাংস রান্নার হিড়িক পড়ে যায়। সেদিন দুপুরবেলায় মানুষ পরম আনন্দে সতেজ মাংস রান্না করে তৃপ্তি সহকারে খেতে বসে। আমাদের দেশে খাবার সুস্বাদু করার জন্য মাংস রান্নার কাজে মানুষ হরেক রকম মসলা ব্যবহার করে। গরম মসলা, বিশেষ করে এলাচ, দারচিনি, লবঙ্গ, জিরা, তেজপাতা কোরবানির সময় উল্লেখযোগ্য হারে ব্যবহৃত হয়। এসব পণ্য অনেক আমদানি করতে হয়। কোরবানির বাজারে এসব পণ্যে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার লেনদেন হয়। এই হিসাবের বাইরেও ঈদের আগে চোরাপথে মায়ানমার ও ভারত থেকে প্রচুর মসলা আসে। এর ফলেও অর্থের লেনলেন অনেক বেড়ে যায়। রান্নার কাজে ব্যবহৃত বড় একটি উপাদান পেঁয়াজ। প্রতিবছর দেশে পেঁয়াজের চাহিদা ২২ লাখ টন। রসুন ও আদার চাহিদা যথাক্রমে পাঁচ লাখ ও তিন লাখ টন।

কোরবানির সময় এসব পণ্যের ব্যবহার অনেক বেড়ে যায়। ফলে চাহিদাও বেড়ে যায়। কোরবানির সময় ছুরি, বঁটি, দা, চাপাতি, কুড়াল, রামদা, কাঠের গুঁড়ি, চাটাই, পলিব্যাগ ইত্যাদি ছাড়া কোরবানির পশু জবাই, কাটাকাটি সম্ভবই হয় না। এর পেছনে খরচের কোনো সঠিক পরিসংখ্যান পাওয়া না গেলেও অর্থনীতিবিদরা বলেছেন, কোরবানিতে পণ্যগুলোর বাজার প্রায় এক হাজার কোটি টাকারও বেশি।

পরিবহন খাতে গতি আনে ঈদ : আমাদের দেশে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকে ঈদের সময় ঈদ উপলক্ষে বোনাস দেওয়া হয়। এক হিসাব মতে, দেশে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীর মধ্যে বোনাস বিতরণ করা হয় প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা। দেশব্যাপী ৬০ লাখ দোকান কর্মচারীদের বোনাস আসে প্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকা। পোশাক ও বস্ত্র খাতের ৭০ লাখ শ্রমিকের সম্ভাব্য বোনাস তিন হাজার ৫০০ কোটি টাকা। তা ছাড়া আছে বেসরকারি ব্যাংক কর্মকর্তা-কর্মচারীর বোনাস। সব মিলিয়ে এই বিপুল পরিমাণ অর্থ ঈদ উপলক্ষে অর্থনীতিতে বাড়তি যোগ হয়। ফলে অর্থনীতিতে মুদ্রার সরবরাহ বেড়ে যায়। 

এই অর্থ কিন্তু বসে থাকে না, বরং তা বাজারে চাহিদা সৃষ্টি করে এবং ব্যবসা-বাণিজ্যের গতিকে প্রভাবিত করে। তখন মানুষ জামা-কাপড়, জুতা, প্রসাধনী, আতর, জায়নামাজ ইত্যাদিসহ নানা খাতে যেমন অর্থ ব্যয় করে, তেমনি গরিব-দুঃখী ও অভাবী মানুষকে দান করার ফলে অর্থনীতিতে অসাধারণ প্রাণচাঞ্চল্য তৈরি হয়। এ সময় দেশে বেশির ভাগ শহুরে মানুষ মা-বাবা, আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করার জন্য গ্রামের বাড়িতে ছুটে যায়। ফলে ট্রেন ও বাস মালিক সবার ব্যবসায় গতি আসে। এতে কোরবানির সময় পরিবহন খাতে যে বাড়তি চাপ তৈরি হয়, তাতে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকার বাড়তি ব্যবসা ও লেনদেন হয়ে থাকে। এই কর্মকাণ্ডের ফলে অর্থনীতির চাকা গতি লাভ করে।

বৈদেশিক মুদ্রাপ্রবাহ অর্থনীতির ভিতকে মজবুত করে :  কোরবানির ঈদকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশে প্রবাসী রেমিট্যান্সের প্রবাহ অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেড়ে যায়। প্রবাসীরা তাঁদের পরিবার-পরিজনের নানা ধরনের ঈদ খরচ ও কোরবানির জন্য প্রচুর বিদেশি মুদ্রা পাঠিয়ে থাকেন। এতে অর্থনীতিতে লেনদেন বেড়ে যায় এবং জাতীয় অর্থনীতির ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয়। পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০২৪ সালে দেশে রেমিট্যান্সপ্রবাহ নতুন রেকর্ড করেছে। পুরো বছরে মোট রেমিট্যন্স আসে ২৬.৯ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ২৩ শতাংশ বেশি। আগস্ট বিপ্লবের পর থেকে প্রতি মাসে দেশে গড়ে রেমিট্যান্সপ্রবাহ রেকর্ড পরিমাণ বেড়ে যায়। 

২০২৫ সালে জানুয়ারি থেকে মে পর্যন্ত (মানে ঈদের ঠিক আগের মাস) দেশে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে তা আগের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। ২০২৫ সালের জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি, মার্চ, এপ্রিল ও মে মাসে রেমিট্যান্স দেশে প্রবেশ করে যথাক্রমে ২.১৮ বিলিয়ন, ২.৫৮ বিলিয়ন, ২.৬৩ বিলিয়ন, ২.৭৫ বিলিয়ন ও ২.৯৭ বিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের একই সময়ে ছিল যথাক্রমে ৩.২৯ বিলিয়ন, ২.৫২ বিলিয়ন, ২.১৮ বিলিয়ন, ২.০৪ বিলিয়ন ও ২.২৫ বিলিয়ন ডলার। এবারের ঈদের আগের মাস তথা মে মাসে রেমিট্যান্সের এই প্রবাহ আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। এই বিশাল অঙ্কের রেমিট্যান্স আমাদের অর্থনীতির চাকাকে যেমন সচল করেছে, তেমনি পতিত সরকারের তলানিতে যাওয়া রিজার্ভকেও শক্তিশালী করছে।

পরিশেষে, ঈদুল আজহা আমাদের জাতীয় জীবনে যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যসহ অর্থনীতির সমৃদ্ধি ও অগ্রগতিতে বিশাল অবদান রেখে চলেছে।

লেখক : প্রাবন্ধিক, শিশুসাহিত্যিক  ও সাবেক সিনিয়র ব্যাংকার।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
নিজেকে দিয়ে আল্লাহকে চেনার উপায়
নিজেকে দিয়ে আল্লাহকে চেনার উপায়
ইসলামে রিয়া নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ
ইসলামে রিয়া নিষিদ্ধ হওয়ার কারণ
মায়ের মর্যাদা
মায়ের মর্যাদা
বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?
বয়স কমিয়ে চাকরি করা নিয়ে ইসলাম কী বলে?
সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব
সফলতা অর্জনে মা-বাবার দোয়ার প্রভাব
ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়
ঈমান দুর্বল হওয়ার কারণ ও করণীয়
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
বেলজিয়ামে বিকশিত হচ্ছে ইসলাম
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
জান্নাতে যেসব জিনিস থাকবে না
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
সর্বশেষ খবর
ঠাকুরগাঁওয়ে ৭০টি অবৈধ জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দিলো প্রশাসন
ঠাকুরগাঁওয়ে ৭০টি অবৈধ জাল জব্দ করে পুড়িয়ে দিলো প্রশাসন

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জের যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০
গোপালগঞ্জের যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০

১৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শুধু রাজনীতিকে নয়, অর্থনীতিকেও গণতন্ত্রায়ন করতে হবে : আমীর খসরু
শুধু রাজনীতিকে নয়, অর্থনীতিকেও গণতন্ত্রায়ন করতে হবে : আমীর খসরু

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে দুই দি‌নে আওয়ামী লীগ থেকে ১৪ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে দুই দি‌নে আওয়ামী লীগ থেকে ১৪ নেতার পদত্যাগ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জামাতার হাতে শ্বশুর খুন
বরিশালে জামাতার হাতে শ্বশুর খুন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোড়াতালি দিয়ে পরিবর্তন সম্ভব নয় : মির্জা ফখরুল
জোড়াতালি দিয়ে পরিবর্তন সম্ভব নয় : মির্জা ফখরুল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পশুর নদীতে বাল্কহেড থেকে পড়ে নিখোঁজ ১
পশুর নদীতে বাল্কহেড থেকে পড়ে নিখোঁজ ১

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভয়াবহ দাবানলে বিপর্যস্ত ইউরোপ
ভয়াবহ দাবানলে বিপর্যস্ত ইউরোপ

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগেই লুট হওয়া সব অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগেই লুট হওয়া সব অস্ত্র উদ্ধার করা হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
সিরাজগঞ্জে মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ‘স্নিগ্ধ শরত সন্ধ্যা’ অনুষ্ঠিত
টরেন্টোতে ‘স্নিগ্ধ শরত সন্ধ্যা’ অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প
বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের ড্রয়ের তারিখ এবং ভেন্যু ঘোষণা করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েস্ট হ্যামকে ৫-১ গোলে হারালো চেলসি
ওয়েস্ট হ্যামকে ৫-১ গোলে হারালো চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা
সাবেক মার্কিন নিরাপত্তা উপদেষ্টার বাড়িতে এফবিআইয়ের হানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে পর্যটকবাহী বাস দুর্ঘটনায় নিহত ৫
নিউইয়র্কে পর্যটকবাহী বাস দুর্ঘটনায় নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে ৯ জেলায় ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ৯ জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেইনের হ্যাটট্রিকে বায়ার্নের উড়ন্ত জয়
কেইনের হ্যাটট্রিকে বায়ার্নের উড়ন্ত জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার বৃত্তে সাকিব, বড় ব্যবধানে হারলো দল
ব্যর্থতার বৃত্তে সাকিব, বড় ব্যবধানে হারলো দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেলের সিটে ২০ হাজার ইয়াবা, যুবক আটক
মোটরসাইকেলের সিটে ২০ হাজার ইয়াবা, যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় ঘরে ঢুকে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় ঘরে ঢুকে যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ
নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০
গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব
কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী
নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম