শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৯, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

১২ মে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস

ইসলামে স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত ব্যক্তির মর্যাদা

শাব্বির আহমদ
অনলাইন ভার্সন
ইসলামে স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত ব্যক্তির মর্যাদা

আজ ১২ মে আন্তর্জাতিক নার্স দিবস। ইন্টারন্যাশনাল কাউন্সিল অব নার্সেস (আইসিএন) ১৯৬৫ সাল থেকে ‘নার্সিং একটি পেশা নয় সেবা’ এই স্লোগান সামনে নিয়ে দিনটি উদযাপন করা শুরু করেছিল। আর সেবা এক মহৎ ধর্ম, জীবন রক্ষা—সবচেয়ে বড় ইবাদত। যখন কোনো ক্লান্ত, জর্জরিত, যন্ত্রণাকাতর মানুষকে স্নিগ্ধ হাতে পানি পান করানো হয়; যখন জ্বরাক্রান্ত শরীরে ওষুধ প্রয়োগ করা হয়, রোগীর বেদনাহত চোখের পাতায় ভরসার হাত রাখা হয়। তখন এটি কেবল একটি পেশাগত দায়িত্ব নয়, অফুরন্ত সওয়াবের পথও তৈরি করে দেয়।

ইসলাম এমন জীবনঘনিষ্ঠ সেবাকেই দিয়েছে সর্বোচ্চ মর্যাদা, শ্রেষ্ঠত্বের আসন। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যে কেউ একটি প্রাণ রক্ষা করে, সে যেন গোটা মানবজাতিকে রক্ষা করল।’ (সুরা আল-মায়েদা, আয়াত ৩২)

এ আয়াতে জীবনের পবিত্রতা ও গুরুত্ব কত গভীরভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, তা খুব সহজেই অনুধাবনযোগ্য।

চিকিৎসক, নার্স, প্যারামেডিক বা স্বাস্থ্য সহকারী—তিনি যখনই কোনো ব্যক্তির আরোগ্যের পথে এগিয়ে যেতে সহযোগী হন, তখনই তিনি এই আয়াতের অন্তর্গত মর্যাদার হকদার হন।

রাসুলুল্লাহ (সা.) নিজেও ছিলেন মানবতার শ্রেষ্ঠ সেবক। তিনি মক্কা-মদিনার অভাবগ্রস্ত, অসুস্থ, অক্ষম মানুষদের কাছে যেতেন, তাদের হাল জানতে চাইতেন। রোগী দেখতে যাওয়া ছিল তাঁর অনুপম সুন্নাহ।

হাদিসে বর্ণিত, ‘যে ব্যক্তি কোনো রোগী বা ভাইয়ের সাক্ষাৎ লাভের জন্য যায়, সে জান্নাতের বাগানে প্রবেশ করে যতক্ষণ না সে ফিরে আসে।’ (মুসলিম, হাদিস : ২৫৬৮)

সাহাবাদের মধ্যেও ব্যাপকভাবে এ অনুশীলনের চর্চা ছিল। নারী সাহাবি রুফাইদা আল-আসলামিয়্যা (রা.)-কে ইতিহাসের প্রথম নারী নার্স হিসেবে গণ্য করা হয়। মাহমুদ ইবনে লাবিদ (রহ.) থেকে বর্ণিত, খন্দকের যুদ্ধের দিন সাআদ (রা.)-এর চোখ আঘাতপ্রাপ্ত হলে এবং তাঁর অবস্থার অবনতি ঘটলে তাঁকে রুফাইদা নামক এক মহিলার কাছে পৌঁছে দেওয়া হলো। তিনি আহতের চিকিৎসা করতেন।

নবী (সা.) সকাল-সন্ধ্যায় সাআদ (রা.)-এর কাছ দিয়ে যেতে জিজ্ঞাসা করতেন, তোমার দিন কেমন কাটল, তোমার রাত কেমন কাটল? তিনি তাঁকে (নিজ অবস্থা) অবহিত করতেন। (আদবুল মুফরাদ, হাদিস : ১১৩৯)
তা ছাড়া খাইবার যুদ্ধে আহত মুসলিম মুজাহিদদের সুস্থ করতে তিনি মাতৃত্বের মমতাময়ী হাত বাড়িয়ে দেন।

তাঁর এই অবিস্মরণীয় ত্যাগ এবং সেবা-শুশ্রূষার স্বীকৃতিস্বরূপ রাসুল (সা.) পুরুষ মুজাহিদদের সঙ্গে তাঁকেও গণিমতের মালের অংশ দিয়েছিলেন। আজকের বিশ্বেও তিনি নারী চিকিৎসক ও নার্সদের আইডল হয়ে আছেন।

এ ছাড়া নবী (সা.)-এর যুগে যেসব নারী নার্সিং ও সেবাদানে নিয়োজিত ছিলেন, তাঁদের মধ্যে হজরত উম্মে আতিয়াহ আল আনসারি (রা.) অন্যতম। মহীয়সী এই নারী রাসুল (সা.)-এর সঙ্গে সাতটি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি সেখানে যুদ্ধাহত সাহাবায়ে কেরামদের সেবা করতেন। অর্থাৎ নার্সের দায়িত্ব পালন করতেন। সে সময়ের ঘটনা তিনি নিজেই বর্ণনা করে বলেন, ‘আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে সাতটি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছি। আমি তাঁদের সাওয়ারি ও মালপত্র রক্ষণাবেক্ষণের জন্য পশ্চাতে থাকতাম, তাঁদের খাবার তৈরি করতাম, আহতদের চিকিৎসা করতাম এবং রোগীদের দেখাশোনা করতাম।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৮৫৬)

ইসলামের জন্য নিবেদিতপ্রাণ আরেক নার্সিং সাহাবির নাম উম্মে সুলাইম (রা.)। যুদ্ধাহত সাহাবায়ে কেরামকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য তিনি ওহুদ, খায়বার ও হুনাইন ছাড়াও উম্মে সুলাইম (রা.) অনেক যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি মশক ভরে পানি আনতেন। আহতদের পানি পান করাতেন, ছাতু গুলিয়ে দিতেন, তীর উঠিয়ে দিতেন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসার সরঞ্জাম দিয়ে সহযোগিতা করতেন। আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) উম্মে সুলাইমকে এবং কিছুসংখ্যক আনসার মহিলাকে যুদ্ধে নিয়ে যেতেন। তাঁরা মুজাহিদদের পানি সরবরাহ করতেন এবং আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করতেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ২৫৩১)

সুতরাং এ কথা অবলীলায় বলা যায়, স্বাস্থ্যসেবার পেশা একটি সম্মানজনক জিহাদ, যা রক্তপাত নয়, বরং প্রাণরক্ষা ও আরোগ্যের পথে উৎসর্গিত। ইসলামে নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্য এ কল্যাণকর কাজে অংশগ্রহণের অনুমতি রয়েছে। চিকিৎসা ও সেবাক্ষেত্রে নারী সাহাবিয়াদের ভূমিকা প্রমাণ করে—এই পেশা কেবল বৈধ নয়, বরং উৎসাহব্যঞ্জকও বটে।

বিশ্ববরেণ্য দার্শনিক ও ইসলামী মনীষী ইমাম আল-গাজ্জালী (রহ.) তাঁর ‘এহইয়াউ উলুমিদ্দীন’ গ্রন্থে চিকিৎসাকে ফরজে কিফায়া বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেন, ‘যখন রোগ বাড়ে, তখন চিকিৎসা করা ফরজে কিফায়া হয়ে যায়। সমাজে যদি কেউ চিকিৎসা না করে, তাহলে সবাই গোনাহগার হবে।’ এই উপলব্ধিই প্রমাণ করে, স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত ব্যক্তিরা কেবল পেশাজীবী নন—তাঁরা জাতির রক্ষক, ইসলামের দৃষ্টিতে পূর্ণ মর্যাদায় ভূষিত।

স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত প্রতিটি হাত- হোক সেটি নার্সের স্নেহস্পর্শ বা চিকিৎসকের প্রজ্ঞাবান পরামর্শ—সবই ইসলামের দৃষ্টিতে ইবাদতের মর্যাদা পায়। তাই নিয়তের বিশুদ্ধতা থাকলে তাদের প্রতিটি সেবা হয়ে ওঠে ইবাদত, প্রতিটি রাতজাগা হয়ে ওঠে সাওয়াবের পাহাড়। ইমাম ইবনে কুদামা (রহ.) বলেন, ‘রোগীর সেবা, খাদ্য সরবরাহ, শুশ্রূষা—এগুলো আল্লাহর নিকট অত্যন্ত প্রিয় কাজ।’  (আল-মুগনি, খণ্ড : ৫)

স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত মুসলিম ভাই-বোনদের জন্য এই দিবস এক আত্মসমালোচনার সুযোগও বটে—আমার সেবা কি কেবল বেতননির্ভর? নাকি এর পেছনে আছে আল্লাহর সন্তুষ্টি ও মানুষের কল্যাণের নিয়ত? যদি নিয়ত বিশুদ্ধ হয়, তবে প্রতিটি ইনজেকশন, প্রতিটি ভরসার হাত, প্রতিটি হাসিমাখা সান্ত্বনার বাক্যই হয়ে উঠতে পারে জান্নাতের সোপান।

মানবতার এই সেবকরা আলোর বাহক, যাঁরা অসুস্থতার অন্ধকারে আশার দীপ্তি জ্বালান। তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন শুধু সামাজিক দায়িত্ব নয়, বরং একটি ধর্মীয় কর্তব্যও। তাই আসুন, আন্তর্জাতিক নার্স দিবসে আমরা তাঁদের সম্মান করি, কৃতজ্ঞতা জানাই, আর দোয়া করি—আল্লাহ যেন এই পেশায় নিয়োজিত সব ভাই-বোনকে দুনিয়া ও আখিরাতে মর্যাদা দান করেন।

লেখক- শিক্ষার্থী, তাকমিল ফিল হাদিস।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৩৮ হাজার ৫৭০ বাংলাদেশি
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ৩৮ হাজার ৫৭০ বাংলাদেশি
সৌদিতে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
সৌদিতে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
উপকারের কথা ভুলে যেতে নেই
উপকারের কথা ভুলে যেতে নেই
ফরজ হজ না করার শাস্তি
ফরজ হজ না করার শাস্তি
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭৮৩০ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৩৭৮৩০ হজযাত্রী
ইসলামে মায়ের মর্যাদা
ইসলামে মায়ের মর্যাদা
যুদ্ধ নয় শান্তি, সংঘাত নয় সন্ধি
যুদ্ধ নয় শান্তি, সংঘাত নয় সন্ধি
পাত্র নির্বাচনে কন্যার অভিভাবকদের করণীয়
পাত্র নির্বাচনে কন্যার অভিভাবকদের করণীয়
মুমিনের জন্য আল্লাহর নিরাপত্তা বিধান
মুমিনের জন্য আল্লাহর নিরাপত্তা বিধান
ইসলামে নারীর আত্মরক্ষা-ভাবনা
ইসলামে নারীর আত্মরক্ষা-ভাবনা
সর্বশেষ খবর
বাকেরগঞ্জ ও পৌর বিএনপির কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
বাকেরগঞ্জ ও পৌর বিএনপির কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে চিকিৎসা খরচে সুবিধা বাড়ল, নেওয়া যাবে ১৫ হাজার ডলার
বিদেশে চিকিৎসা খরচে সুবিধা বাড়ল, নেওয়া যাবে ১৫ হাজার ডলার

২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

৮৪ বছর পর বেজমেন্টে মিলল নাৎসি ইতিহাসের নথি
৮৪ বছর পর বেজমেন্টে মিলল নাৎসি ইতিহাসের নথি

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রজ্ঞাপনের পর আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে বৈঠকে ইসি
প্রজ্ঞাপনের পর আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে বৈঠকে ইসি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে ৫০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে ৫০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে আ. লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ২৬ নেতা কারাগারে
সিলেটে আ. লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ২৬ নেতা কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পিরোজপুরে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে চেক বিতরণ
পিরোজপুরে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে চেক বিতরণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তোমার চোখের পানি দেখেনি কেউ’, কোহলির অবসরে আনুশকা
‘তোমার চোখের পানি দেখেনি কেউ’, কোহলির অবসরে আনুশকা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

১৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‌‘সবচেয়ে বড়’ সমাবর্তন হচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে
‌‘সবচেয়ে বড়’ সমাবর্তন হচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সংঘাতের পর প্রথমবার হটলাইনে কথা বলল ভারত-পাকিস্তান
সংঘাতের পর প্রথমবার হটলাইনে কথা বলল ভারত-পাকিস্তান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ববি উপাচার্যকে অপসারণ না করলে দক্ষিণাঞ্চল অচলের ঘোষণা
ববি উপাচার্যকে অপসারণ না করলে দক্ষিণাঞ্চল অচলের ঘোষণা

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের সহযোগী ও অঙ্গসংগঠনের কার্যক্রমও নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের সহযোগী ও অঙ্গসংগঠনের কার্যক্রমও নিষিদ্ধ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৫ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ
বরিশালে গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ১৫ পরিবারের মাঝে সঞ্চয়পত্র বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বাউবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেকারির নাম ‘করাচি’ হওয়ায় হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করল বিজেপি সমর্থকরা
বেকারির নাম ‘করাচি’ হওয়ায় হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করল বিজেপি সমর্থকরা

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জাতীয় বিজ্ঞান মেলা
গাজীপুরে জাতীয় বিজ্ঞান মেলা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মে মাসের ১০ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৯০ কোটি ডলার
মে মাসের ১০ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৯০ কোটি ডলার

৪০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত

৪৪ মিনিট আগে | পরবাস

বার্লিনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বার্লিনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ত্রিশালে নজরুল জন্মজয়ন্তী জাতীয়ভাবে উদযাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ত্রিশালে নজরুল জন্মজয়ন্তী জাতীয়ভাবে উদযাপনের দাবিতে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ রাতে ‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন মোদি
আজ রাতে ‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন মোদি

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের কাছে নিরাপদ খাদ্য পৌঁছে দিতে চায় সরকার : উপদেষ্টা
জনগণের কাছে নিরাপদ খাদ্য পৌঁছে দিতে চায় সরকার : উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারি অর্থ ব্যয়ে অপচয় কমাতে হবে: দুদক চেয়ারম্যান
সরকারি অর্থ ব্যয়ে অপচয় কমাতে হবে: দুদক চেয়ারম্যান

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাশকতার মামলায় আ. লীগ নেতা গ্রেপ্তার
নাশকতার মামলায় আ. লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আন্তর্জাতিক নার্স দিবস পালিত
বগুড়ায় আন্তর্জাতিক নার্স দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে আগুনে বসতঘর পুড়ে ছাই
কালীগঞ্জে আগুনে বসতঘর পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের ১৩ দিন ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে সিএনজি স্টেশন
ঈদের ১৩ দিন ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকবে সিএনজি স্টেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি
ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ
যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান
বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান

বিশেষ আয়োজন

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?
বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?

মাঠে ময়দানে

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নর্থ মেসিডোনিয়া নতুন সম্ভাবনার শ্রমবাজার
নর্থ মেসিডোনিয়া নতুন সম্ভাবনার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ
মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি
চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি

মাঠে ময়দানে

ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

শোবিজ

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা

শোবিজ

ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা
রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা

মাঠে ময়দানে

নিরপরাধ আওয়ামী লীগের জন্য তওবা কমিশন দাবি
নিরপরাধ আওয়ামী লীগের জন্য তওবা কমিশন দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে