শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:১২, শনিবার, ০৩ মে, ২০২৫

মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
অনলাইন ভার্সন
মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি

‘যুদ্ধের সময় বিশ্বাসীদের সবার একসঙ্গে অভিযানে বের হওয়া সমীচীন নয়। প্রত্যেক সম্প্রদায় থেকে একটি অংশ অবশ্যই যুদ্ধযাত্রা থেকে বিরত থেকে আল্লাহপ্রদত্ত ধর্মবিধান সম্পর্কে গভীর জ্ঞানলাভে নিজেদের নিয়োজিত রাখবে। এ জ্ঞানীরাই যুদ্ধ থেকে ফিরে আসা যোদ্ধাদের নৈতিক সত্যজ্ঞানে সচেতন করে তুলবে। ফলে তারা অন্যায় থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারবে (সুরা তাওবা-১২২)।’ মুফাসসিরগণ বলেছেন, এ আয়াতে আল্লাহতায়ালা দীনি এলেম অর্জনকে জিহাদের ওপর স্থান দিয়েছেন। এ থেকেই বোঝা যায়, ইসলাম ধর্ম এলেম অর্জনকে কত গুরুত্ব দিয়েছে। সশস্ত্র জিহাদের মাধ্যমে জীবন-সম্পদ ও ভূখণ্ড রক্ষা হয়। আর এলেমের মাধ্যমে ইমান-নৈতিকতা এবং তাকওয়া রক্ষা হয়। তাই কোরআন বলেছে, যখন কোথাও অভিযান পাঠানোর প্রয়োজন হয় তখন সবাইকে একসঙ্গে না পাঠিয়ে একটি দলকে এলেম অর্জনের জন্য পাঠিয়ে দাও। মুজাহিদরা তরবারির মাধ্যমে দীনের কাজ করবে আর আলেমরা তাকওয়া শেখানোর মাধ্যমে দীন রক্ষা করবে। শুধু জিহাদ নয় এলেমের মর্যাদা যে কোনো আমলের চেয়ে দুই কারণে বেশি। প্রথমত এলেম অর্জন করা স্বতন্ত্র একটি আমল। দ্বিতীয়ত এলেম ছাড়া কোনো আমল জানা সম্ভব নয়। তাই জগতের যাবতীয় আমল এলেমের কাছে ঋণী। এ কারণে পবিত্র কোরআনের শুরুই হয়েছে এলেম অর্জনের নির্দেশ দিয়ে- ‘ইকরা’। পড়ো। এলেম অর্জন করো। দীনি এলেম অর্জন করার প্রাচীন ও গ্রহণযোগ্য প্রতিষ্ঠান হলো মাদরাসা ও খানকাহ। মাদরাসায় শেখানো হয় শরিয়ত। আর খানকায় শেখানো হয় মারেফাত। খানকাও এক ধরনের মাদরাসা। তবে এটাকে আমরা উচ্চস্তরের মাদরাসা বলতে পারি। অবশ্য অতীতে খানকাই ছিল দীনি এলেম শেখার পূর্ণাঙ্গ প্রতিষ্ঠান। এলেমের মর্যাদা বর্ণনা করতে গিয়ে জ্ঞাননগরীর দরজা মাওলা আলী (রা.) বলেন, যার বুকে এলেম আছে তার কোনো ভয় নেই। সম্পদ একসময় শেষ হয়ে যায়, হারিয়ে যায়, চুরি হয়ে যায়। কিন্তু এলেম কখনো শেষ হয় না, হারিয়ে যায় না এবং চুরি যাওয়ার ভয় থাকে না। সম্পদশালী লোক সব সময় ভয়ে থাকে তার সম্পদ খোয়া যাবে অথবা সম্পদের কারণে তার জীবন বিপন্ন হতে পারে। কিন্তু এলেমের সম্পদ নিয়ে আলেম গভীর জঙ্গলে একাকী হাঁটলে তার কোনো ভয় থাকে না।

বলছিলাম এলেম শেখানো হয় মাদরাসায়। ভারতীয় উপমহাদেশে তিন ধরনের মাদরাসার প্রচলন দেখা যায়। আলিয়া নেসাব, কওমি নেসাব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাস। সর্বপ্রথম ১৭৮১ সালে মুসলমানদের শিক্ষা প্রসারের লক্ষ্যে কলকাতা আলিয়া মাদরাসা প্রতিষ্ঠা হয়। পরবর্তী সময়ে এর একটি অংশ ঢাকায় স্থানান্তরিত হয় ঢাকা আলিয়া মাদরাসা নামে। প্রায় ১০০ বছর পর ১৮৬৬ সালে দেওবন্দ নামে ভিন্ন ধারার একটি মাদরাসা চালু হয় উপমহাদেশে। দেওবন্দ মাদরাসা প্রতিষ্ঠার ৯ বছর পর ১৮৭৫ সালে স্যার সৈয়দ আমহদ খান আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। সে ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশেও আলিয়া, কওমি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলাম শিক্ষা বিভাগে ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া হয়। তবে বহির্বিশ্বে আরও আধুনিক এবং উন্নত পদ্ধতিতে দীন শেখানোর ব্যবস্থা রয়েছে। বাংলাদেশের কোথাও কোথাও মদিনা ও আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাস অনুসরণ করে বেশ কিছু মাদরাসা গড়ে উঠছে। মোট কথা, মাদরাসা শিক্ষাই বর্তমান বিশ্বে কোরআন-সুন্নাহ, হুব্বে রসুল (সা.), শানে আউলিয়ার বাতি জে¦লে রেখেছে। যেদিন পৃথিবীর বুক থেকে মাদরাসা বন্ধ হয়ে যাবে, সেদিন হুব্বে রসুল আর শানে আউলিয়ার চর্চাও বন্ধ হয়ে যাবে। তাই দীনের স্বার্থেই ধর্মের বাতি জে¦লে রাখা এই মাদরাসাগুলো টিকিয়ে রাখা জরুরি। এ জন্য আখেরাতে অভাবনীয় মর্যাদার কথাও ঘোষণা করেছেন নূর নবীজি (সা.)।

মাদরাসায় যারা কোরআনের চর্চায় লিপ্ত থাকে আল্লাহর রসুল (সা.) তাদের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ বলেছেন। বুখারির বর্ণনায় এসেছে, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম সেই ব্যক্তি যে কোরআন শিক্ষা করে এবং শিক্ষা দেয় (বুখারি)।’ যারা মাদরাসায় যাওয়ার জন্য পথে বের হয় তাদের সম্পর্কে নবীজি বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি এলেম শিক্ষার জন্য পথে বের হয় আল্লাহ তার জন্য জান্নাতের পথ সহজ করে দেন (মুসলিম)।’ আরেক হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি এলেম অনুসন্ধানে বের হয়েছে, সে ফিরে আসা পর্যন্ত আল্লাহর রাস্তায় থাকে (তিরমিজি)।’ তবে দীনের জ্ঞান সবার ভাগ্যে জোটে না বরং যার কপাল আল্লাহ খুলে দেন তাকেই তিনি মাদরাসার বারান্দায় নেন। এ সম্পর্কে নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ যাকে অভাবনীয় কল্যাণ দিতে চান তাকে ধর্মের প্রজ্ঞা দান করেন (বুখারি)।’

পীর-মাশায়েখরা বলেন, মাদরাসায় পড়ে আল্লাহর কাছে সঠিক মর্যাদা লাভের জন্য শর্ত হলো ইখলাছ। শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য মাদরাসায় পড়তে হবে। পার্থিব কোনো উদ্দেশ্যে মাদরাসায় ভর্তি হওয়া যাবে না। পার্থিব সুনামন্ডসুখ্যাতির উদ্দেশ্যে দীনি এলেম অর্জন করা হলে তার পরিণাম হবে অত্যন্ত ভয়াবহ। হাদিসে এসেছে, জাহান্নামে সর্বপ্রথম নিক্ষিপ্ত তিন ব্যক্তির একজন হবে ওই আলেম, যে লোকের কাছে আলেম হিসেবে পরিচিতি পাওয়ার জন্য এলেম চর্চা করেছে। অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, ‘যে দুনিয়াবি স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে এমন এলেম শিখল, যা শুধু আল্লাহর জন্যই শেখার কথা ছিল, কেয়ামতের দিন সে জান্নাতের সুঘ্রাণও পাবে না (আবু দাউদ)।’

লেখক : প্রিন্সিপাল, সেইফ এডুকেশন ইনস্টিটিউট

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
হিকমত আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ
হিকমত আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
তাওফিক কাকে বলে
তাওফিক কাকে বলে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
সর্বশেষ খবর
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য
পাঁচ আঙুলে ফুলে ওঠে তাজুলরাজ্য

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র
শেখ হাসিনার অপশাসন নিয়ে আলজাজিরার বিশেষ তথ্যচিত্র

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হিকমত আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ
হিকমত আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাংনীতে ডাকাতি, ককটেল বিস্ফোরণ
গাংনীতে ডাকাতি, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ইয়াসিনের
কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে প্রাণ গেল ইয়াসিনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদির জাজনে জনপ্রিয় হচ্ছে নীল চা চাষ
সৌদির জাজনে জনপ্রিয় হচ্ছে নীল চা চাষ

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাব্বির টাওয়ারের ছাদে আগুন, মজুত ছিল দাহ্য বৈদ্যুতিক ও প্লাস্টিক সামগ্রী
সাব্বির টাওয়ারের ছাদে আগুন, মজুত ছিল দাহ্য বৈদ্যুতিক ও প্লাস্টিক সামগ্রী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে ডিএমপির অভিযানে গ্রেফতার ৭৪
রাজধানীতে ডিএমপির অভিযানে গ্রেফতার ৭৪

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসপাতালে বিমান হামলা: দক্ষিণ সুদানে নিহত ৭
হাসপাতালে বিমান হামলা: দক্ষিণ সুদানে নিহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে গাঁজাসহ আটক, দুই যুবকের জেল
ফেনীতে গাঁজাসহ আটক, দুই যুবকের জেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড
ফেনীতে শিয়ালের মাংস বিক্রি, ৬ মাসের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যঝুঁকিপূর্ণ আইসক্রিম প্রস্তুতকারককে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা
স্বাস্থ্যঝুঁকিপূর্ণ আইসক্রিম প্রস্তুতকারককে ৪০ হাজার টাকা জরিমানা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মায়ের সামনেই কিশোর ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
মায়ের সামনেই কিশোর ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইনডিপেনডেন্স কাপে চ্যাম্পিয়ন জুলাই ফাইটার্স
গাইবান্ধায় ইনডিপেনডেন্স কাপে চ্যাম্পিয়ন জুলাই ফাইটার্স

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গজারিয়ায় স্বর্ণকারকে ছুরিকাঘাত করে চেইন ছিনতাই, আটক ১
গজারিয়ায় স্বর্ণকারকে ছুরিকাঘাত করে চেইন ছিনতাই, আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সাতক্ষীরার স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার
শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সাতক্ষীরার স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আক্রমণ বাড়াতে রিজার্ভ সেনা প্রস্তুত করছে ইসরায়েল
গাজায় আক্রমণ বাড়াতে রিজার্ভ সেনা প্রস্তুত করছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণের অনুমতি ও নির্বাচিত সরকার ছাড়া করিডোর নয়: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু
জনগণের অনুমতি ও নির্বাচিত সরকার ছাড়া করিডোর নয়: সুলতান সালাউদ্দিন টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে দেশের সবচেয়ে বড় ক্যান্সার হাসপাতাল হবে: আমীর খসরু
চট্টগ্রামে দেশের সবচেয়ে বড় ক্যান্সার হাসপাতাল হবে: আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে ফেনীতে আলোচনা সভা
বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসে ফেনীতে আলোচনা সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমনির্ভর উন্নয়নই জিয়ার দর্শন: আসলাম চৌধুরী
শ্রমনির্ভর উন্নয়নই জিয়ার দর্শন: আসলাম চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪ ঘণ্টা পর পুরানা পল্টনের বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
৪ ঘণ্টা পর পুরানা পল্টনের বহুতল ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাজারে সোনারগাঁয়ের আগাম লিচু, কেনাবেচা হতে পারে ৭ কোটি টাকা
বাজারে সোনারগাঁয়ের আগাম লিচু, কেনাবেচা হতে পারে ৭ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চেন্নাইকে ২ রানে হারিয়ে শীর্ষে বেঙ্গালুরু
চেন্নাইকে ২ রানে হারিয়ে শীর্ষে বেঙ্গালুরু

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাসানচর থেকে পালানো ৩৫ রোহিঙ্গা চট্টগ্রামে আটক
ভাসানচর থেকে পালানো ৩৫ রোহিঙ্গা চট্টগ্রামে আটক

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পানি সংকটে থেমে গেছে কাপ্তাই হ্রদের লঞ্চ চলাচল
পানি সংকটে থেমে গেছে কাপ্তাই হ্রদের লঞ্চ চলাচল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় মাদক মামলার পলাতক আসামি কামিনী গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় মাদক মামলার পলাতক আসামি কামিনী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম
জুলাই আন্দোলন শেষ হয়নি, বিরোধীশক্তি হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে : শফিকুল আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন
কুমিরে ভরা জলাভূমিতে ৩৬ ঘণ্টা, প্রাণে বাঁচলেন পাঁচজন

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু
বিএনপির সমর্থনে ইউনূস সরকার টিকে আছে : শামসুজ্জামান দুদু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান
সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাবাহিনী প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত
আমেরিকার কাছ থেকে সামরিক সরঞ্জাম কিনছে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ঘণ্টা পর দুই বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
৮ ঘণ্টা পর দুই বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ
ক্ষত নিয়েও জীবিত ছিলেন অনেকক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আপাতত হার্ডলাইন নয়
আপাতত হার্ডলাইন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা
আমদানির জন্য ভারতের এক্সিম ব্যাংক থেকে ঋণের অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়
সপরিবার অ্যাকাউন্ট জব্দে ব্যবসায়ীরা কিংকর্তব্যবিমূঢ়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতি-মানুষ মুখোমুখি
হাতি-মানুষ মুখোমুখি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে
গতি নেই রপ্তানি বহুমুখীকরণে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভিএমে এখনো জটিলতা
ইভিএমে এখনো জটিলতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়
অতিরিক্ত শর্ত দিলে আইএমএফের ঋণ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি
আবারও দরপত্র আহ্বানের প্রস্তুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র
ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন
পবিত্র কোরআনবিরোধী প্রতিবেদন বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!
বাজেট বাস্তবায়নের নিষ্ফল নির্দেশনা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন
ডিপ স্টেট আমলাতন্ত্র রাজনীতিবিদরা নষ্ট করেছেন তিন নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে
ডিজিটাল দুনিয়ায় কী আছে

রকমারি

যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা
যৌন নিপীড়নের সময় চিৎকার করায় হত্যা

দেশগ্রাম

ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা
ভিত্তিহীন অভিযোগ তুলে নির্মম হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
এয়ার অ্যাম্বুলেন্সেই মঙ্গলবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা
অর্ধলাখ টাকায় বিক্রি পদ্মার এক কাতলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাতার সফরে সেনাপ্রধান
কাতার সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে আজ পদযাত্রা

খবর

নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু
নির্বাচনের জন্যই আন্দোলন সংগ্রাম হয়েছে : টুকু

খবর

বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়
বিমান লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে তোলপাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত
ফেব্রুয়ারি কিংবা এপ্রিলে নির্বাচন হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার নির্বাচন চায় না
সরকার নির্বাচন চায় না

প্রথম পৃষ্ঠা

দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে
দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার
ব্রাশফায়ারে দুজনকে হত্যার সেই হাসান গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য
লিফটের ফাঁকা স্থানে লাশ নিয়ে রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদের পর স্থানীয় নির্বাচনের প্রস্তাব
সংসদের পর স্থানীয় নির্বাচনের প্রস্তাব

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁটছিলেন রেললাইনে, ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
হাঁটছিলেন রেললাইনে, ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা