শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:১২, শনিবার, ০৩ মে, ২০২৫

মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
অনলাইন ভার্সন
মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি

‘যুদ্ধের সময় বিশ্বাসীদের সবার একসঙ্গে অভিযানে বের হওয়া সমীচীন নয়। প্রত্যেক সম্প্রদায় থেকে একটি অংশ অবশ্যই যুদ্ধযাত্রা থেকে বিরত থেকে আল্লাহপ্রদত্ত ধর্মবিধান সম্পর্কে গভীর জ্ঞানলাভে নিজেদের নিয়োজিত রাখবে। এ জ্ঞানীরাই যুদ্ধ থেকে ফিরে আসা যোদ্ধাদের নৈতিক সত্যজ্ঞানে সচেতন করে তুলবে। ফলে তারা অন্যায় থেকে নিজেদের রক্ষা করতে পারবে (সুরা তাওবা-১২২)।’ মুফাসসিরগণ বলেছেন, এ আয়াতে আল্লাহতায়ালা দীনি এলেম অর্জনকে জিহাদের ওপর স্থান দিয়েছেন। এ থেকেই বোঝা যায়, ইসলাম ধর্ম এলেম অর্জনকে কত গুরুত্ব দিয়েছে। সশস্ত্র জিহাদের মাধ্যমে জীবন-সম্পদ ও ভূখণ্ড রক্ষা হয়। আর এলেমের মাধ্যমে ইমান-নৈতিকতা এবং তাকওয়া রক্ষা হয়। তাই কোরআন বলেছে, যখন কোথাও অভিযান পাঠানোর প্রয়োজন হয় তখন সবাইকে একসঙ্গে না পাঠিয়ে একটি দলকে এলেম অর্জনের জন্য পাঠিয়ে দাও। মুজাহিদরা তরবারির মাধ্যমে দীনের কাজ করবে আর আলেমরা তাকওয়া শেখানোর মাধ্যমে দীন রক্ষা করবে। শুধু জিহাদ নয় এলেমের মর্যাদা যে কোনো আমলের চেয়ে দুই কারণে বেশি। প্রথমত এলেম অর্জন করা স্বতন্ত্র একটি আমল। দ্বিতীয়ত এলেম ছাড়া কোনো আমল জানা সম্ভব নয়। তাই জগতের যাবতীয় আমল এলেমের কাছে ঋণী। এ কারণে পবিত্র কোরআনের শুরুই হয়েছে এলেম অর্জনের নির্দেশ দিয়ে- ‘ইকরা’। পড়ো। এলেম অর্জন করো। দীনি এলেম অর্জন করার প্রাচীন ও গ্রহণযোগ্য প্রতিষ্ঠান হলো মাদরাসা ও খানকাহ। মাদরাসায় শেখানো হয় শরিয়ত। আর খানকায় শেখানো হয় মারেফাত। খানকাও এক ধরনের মাদরাসা। তবে এটাকে আমরা উচ্চস্তরের মাদরাসা বলতে পারি। অবশ্য অতীতে খানকাই ছিল দীনি এলেম শেখার পূর্ণাঙ্গ প্রতিষ্ঠান। এলেমের মর্যাদা বর্ণনা করতে গিয়ে জ্ঞাননগরীর দরজা মাওলা আলী (রা.) বলেন, যার বুকে এলেম আছে তার কোনো ভয় নেই। সম্পদ একসময় শেষ হয়ে যায়, হারিয়ে যায়, চুরি হয়ে যায়। কিন্তু এলেম কখনো শেষ হয় না, হারিয়ে যায় না এবং চুরি যাওয়ার ভয় থাকে না। সম্পদশালী লোক সব সময় ভয়ে থাকে তার সম্পদ খোয়া যাবে অথবা সম্পদের কারণে তার জীবন বিপন্ন হতে পারে। কিন্তু এলেমের সম্পদ নিয়ে আলেম গভীর জঙ্গলে একাকী হাঁটলে তার কোনো ভয় থাকে না।

বলছিলাম এলেম শেখানো হয় মাদরাসায়। ভারতীয় উপমহাদেশে তিন ধরনের মাদরাসার প্রচলন দেখা যায়। আলিয়া নেসাব, কওমি নেসাব ও বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাস। সর্বপ্রথম ১৭৮১ সালে মুসলমানদের শিক্ষা প্রসারের লক্ষ্যে কলকাতা আলিয়া মাদরাসা প্রতিষ্ঠা হয়। পরবর্তী সময়ে এর একটি অংশ ঢাকায় স্থানান্তরিত হয় ঢাকা আলিয়া মাদরাসা নামে। প্রায় ১০০ বছর পর ১৮৬৬ সালে দেওবন্দ নামে ভিন্ন ধারার একটি মাদরাসা চালু হয় উপমহাদেশে। দেওবন্দ মাদরাসা প্রতিষ্ঠার ৯ বছর পর ১৮৭৫ সালে স্যার সৈয়দ আমহদ খান আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। সে ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশেও আলিয়া, কওমি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলাম শিক্ষা বিভাগে ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া হয়। তবে বহির্বিশ্বে আরও আধুনিক এবং উন্নত পদ্ধতিতে দীন শেখানোর ব্যবস্থা রয়েছে। বাংলাদেশের কোথাও কোথাও মদিনা ও আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিলেবাস অনুসরণ করে বেশ কিছু মাদরাসা গড়ে উঠছে। মোট কথা, মাদরাসা শিক্ষাই বর্তমান বিশ্বে কোরআন-সুন্নাহ, হুব্বে রসুল (সা.), শানে আউলিয়ার বাতি জে¦লে রেখেছে। যেদিন পৃথিবীর বুক থেকে মাদরাসা বন্ধ হয়ে যাবে, সেদিন হুব্বে রসুল আর শানে আউলিয়ার চর্চাও বন্ধ হয়ে যাবে। তাই দীনের স্বার্থেই ধর্মের বাতি জে¦লে রাখা এই মাদরাসাগুলো টিকিয়ে রাখা জরুরি। এ জন্য আখেরাতে অভাবনীয় মর্যাদার কথাও ঘোষণা করেছেন নূর নবীজি (সা.)।

মাদরাসায় যারা কোরআনের চর্চায় লিপ্ত থাকে আল্লাহর রসুল (সা.) তাদের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ বলেছেন। বুখারির বর্ণনায় এসেছে, নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে সর্বোত্তম সেই ব্যক্তি যে কোরআন শিক্ষা করে এবং শিক্ষা দেয় (বুখারি)।’ যারা মাদরাসায় যাওয়ার জন্য পথে বের হয় তাদের সম্পর্কে নবীজি বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি এলেম শিক্ষার জন্য পথে বের হয় আল্লাহ তার জন্য জান্নাতের পথ সহজ করে দেন (মুসলিম)।’ আরেক হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি এলেম অনুসন্ধানে বের হয়েছে, সে ফিরে আসা পর্যন্ত আল্লাহর রাস্তায় থাকে (তিরমিজি)।’ তবে দীনের জ্ঞান সবার ভাগ্যে জোটে না বরং যার কপাল আল্লাহ খুলে দেন তাকেই তিনি মাদরাসার বারান্দায় নেন। এ সম্পর্কে নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ যাকে অভাবনীয় কল্যাণ দিতে চান তাকে ধর্মের প্রজ্ঞা দান করেন (বুখারি)।’

পীর-মাশায়েখরা বলেন, মাদরাসায় পড়ে আল্লাহর কাছে সঠিক মর্যাদা লাভের জন্য শর্ত হলো ইখলাছ। শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য মাদরাসায় পড়তে হবে। পার্থিব কোনো উদ্দেশ্যে মাদরাসায় ভর্তি হওয়া যাবে না। পার্থিব সুনামন্ডসুখ্যাতির উদ্দেশ্যে দীনি এলেম অর্জন করা হলে তার পরিণাম হবে অত্যন্ত ভয়াবহ। হাদিসে এসেছে, জাহান্নামে সর্বপ্রথম নিক্ষিপ্ত তিন ব্যক্তির একজন হবে ওই আলেম, যে লোকের কাছে আলেম হিসেবে পরিচিতি পাওয়ার জন্য এলেম চর্চা করেছে। অন্য হাদিসে বলা হয়েছে, ‘যে দুনিয়াবি স্বার্থ হাসিলের উদ্দেশ্যে এমন এলেম শিখল, যা শুধু আল্লাহর জন্যই শেখার কথা ছিল, কেয়ামতের দিন সে জান্নাতের সুঘ্রাণও পাবে না (আবু দাউদ)।’

লেখক : প্রিন্সিপাল, সেইফ এডুকেশন ইনস্টিটিউট

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
মেয়েদের হলজীবনে পর্দা, প্রতিবন্ধকতা ও‌ প্রতিবিধান
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬৪ হাজার ৮৬৪ হাজি
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা
সরকারের কঠোর অবস্থানে আতঙ্কিত এনবিআর কর্মকর্তারা

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন
সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে করোনা রোগী
সিলেটে বাড়ছে করোনা রোগী

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক 
ড্রাইভার আটক
বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক  ড্রাইভার আটক

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন
পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের
বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা
গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই
বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ
নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের
পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী
দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি
প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা
জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার কাজে সমর্থন অব‍্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সংস্কার কাজে সমর্থন অব‍্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম