শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫০, শনিবার, ০৩ মে, ২০২৫

হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
হজের সফরে সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ

সফরে মানুষের ওপর সহযাত্রীদের নানা রকম প্রভাব থাকে, বিশেষ করে ইবাদত-বন্দেগি, আল্লাহমুখী হয়ে থাকা, হজের সফরে প্রতিটি মুহূর্তকে মূল্যবান জ্ঞান করা অথবা অবহেলা, উদাসীনতা, পরনিন্দা, সমালোচনা ও গালগল্পে সময় কাটানো ইত্যাদি ক্ষেত্রে সহযাত্রীদের ভূমিকা থাকে। এ ব্যাপারে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হুঁশিয়ারি হলো, ‘মানুষ তার বন্ধুর (সহকর্মী ও সহযাত্রীর) রীতি-নীতির অনুসারী হয়। কাজেই তোমাদের প্রত্যেকেই যেন লক্ষ করে, সে কার সঙ্গে বন্ধুত্ব করছে।’

(সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৪৮৩৩)

সহযাত্রী নির্বাচনে চাই সতর্কতা

হজের সফর একদিকে যেমন দীর্ঘ ও কষ্টকর, অন্যদিকে মুমিনের জীবনে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ।

এই সফর স্বপ্নের, সাধনার ও পরকালীন মুক্তি লাভের। ফলে হজের সফরে সহযাত্রী নির্বাচনে চাই অত্যন্ত সতর্কতা। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘তুমি মুমিন ব্যক্তি ছাড়া অন্য কারো সঙ্গী হবে না এবং তোমার খাদ্য যেন আল্লাহভীরু লোকে খায়।’ (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৪৮৩২)
সহযাত্রী যেমন হওয়া উত্তম

হজের সফরে এমন ব্যক্তিকেই সহযাত্রী হিসেবে বেছে নিতে হবে, যে আল্লাহভীরু, আল্লাহমুখী, ইবাদত-বন্দেগিতে আগ্রহী, যে অহেতুক গল্প-গুজবে অভ্যস্ত নয় এবং সহনশীল ও সহযাত্রীদের সহযোগিতা করার মানসিকতা পোষণ করে।

হজযাত্রী যদি নিজে আলেম না হন, তবে হজের সফরে কোনো আলেমের সঙ্গী হওয়া উত্তম। এতে বিধানগত ভুলভ্রান্তি থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব হবে। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, ‘হে মুমিনরা, তোমরা আল্লাহকে ভয় করো এবং সত্যবাদীদের সঙ্গী হও।’
(সুরা : তাওবা, আয়াত : ১১৯)

ইমাম তাবারি (রহ.) ‘সত্যবাদী’র ব্যাখ্যায় বলেছেন, যারা তাদের ঈমানের দাবিতে সত্য, যাদের কথা ও কাজের মধ্যে মিল আছে এবং যাদের ভেতর কপটতা নেই।

সহযাত্রীর সঙ্গে আচরণ যেমন হবে

হজের সফরে প্রত্যেকের উচিত তার সহযাত্রীর সঙ্গে উত্তম আচরণ করা। পরস্পরকে দ্বিনি ও জাগতিক বিষয়ে সহযোগিতা করা। এ বিষয়ে কোরআন ও হাদিসের নির্দেশনা তুলে ধরা হলো—

১. হাসিমুখে সহ্য করা : ইসলামের শিক্ষা হলো সহযাত্রী পুরোপুরি মনঃপূত না হলেও তাঁর সঙ্গে হাসিমুখে কথা বলা। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘হাস্যোজ্জ্বল মুখ নিয়ে তোমার ভাইয়ের সামনে উপস্থিত হওয়া তোমার জন্য সদকাস্বরূপ।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১৯৫৬)

২. ভারসাম্য রক্ষা করে চলা : হজের সফরে সহযাত্রীদের সঙ্গে মেলামেশার ক্ষেত্রে ভারসাম্য রক্ষা করা জরুরি, বিশেষ করে কারো সঙ্গে অতি বন্ধুত্ব বা অতি দূরত্ব যেন তৈরি না হয় সে দিকে লক্ষ রাখা।

আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, ‘নিজের বন্ধুর সঙ্গে ভালোবাসার আধিক্য প্রদর্শন করবে না। হয়তো সে একদিন তোমার শত্রু হয়ে যাবে। তোমার শত্রুর সঙ্গেও শত্রুতার চরম সীমা প্রদর্শন করবে না। হয়তো সে একদিন তোমার বন্ধু হয়ে যাবে।’ (তিরমিজি, হাদিস : ১৯৯৭)
৩. অগ্রাধিকার দেওয়া : হজের সফরে প্রত্যেকেই সহযাত্রীর সম্মান ও মর্যাদা রক্ষা করবে। জাগতিক বিচারে কেউ পিছিয়ে থাকলেও আল্লাহর ঘরের মেহমান হিসেবে সবাই অগ্রাধিকার পাওয়ার যোগ্য। তাই খাবার গ্রহণ, পরিবহনে আরোহণ ও তাঁবুতে অবস্থানের সময় প্রত্যেকেই নিজের সহযাত্রীকে অগ্রাধিকার দেবে। বর্ণিত আছে, রাসুলুল্লাহ (সা.) বৈঠকে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেককে তার প্রাপ্য বুঝিয়ে দিতেন। তাঁর বৈঠকে অংশগ্রহণকারী সবাই নিজেকে সবচেয়ে সম্মানী মনে করত।’ (মুখতারাত : ২/১৫)

৪. পরচর্চা পরিহার করা : হজের সফরে পরচর্চা অনেক সময় পুরো কাফেলার পরিবেশ ও হৃদ্যতা নষ্টের কারণ হয়। পরচর্চার মাধ্যমে ব্যক্তি মূলত নিজের আমলই ধ্বংস করে। তাই পরচর্চা পুরোপুরি বর্জন করা। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা একে অন্যের দোষত্রুটি অন্বেষণ কোরো না এবং পরস্পর গিবত কোরো না। তোমাদের মধ্যে কেউ কি তার মৃত ভাইয়ের গোশত খেতে পছন্দ করবে? বস্তুত তোমরা তা ঘৃণাই করে থাকো। সুতরাং তোমরা আল্লাহকে ভয় করো। নিশ্চয়ই আল্লাহ তাওবা কবুলকারী, পরম দয়ালু।’ (সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১২)

৫. পরস্পরকে সহযোগিতা করা : হজের সফরে সহযাত্রীর সেবা ও সহযোগিতাকে সৌভাগ্য লাভের মাধ্যম মনে করবে। কেননা এমন সুযোগ জীবনে নাও আসতে পারে। আল্লাহ বলেন, ‘সৎকর্ম ও আল্লাহভীতিতে তোমরা পরস্পরকে সহযোগিতা করবে।’
(সুরা : মায়িদা, আয়াত : ২)

৬. অন্যের দোষ প্রচার না করা : সহযাত্রীদের ভেতর সবার জ্ঞান, বুদ্ধিমত্তা, লেখাপড়া ও বিবেচনা সমান নয়, তাই হজের সফরে কারো থেকে কোনো ভুলত্রুটি প্রকাশ পেলে তা প্রচার না করে গোপন করাই উত্তম। এতে বহু ফিতনা থেকে বেঁচে থাকা যায়। মহানবী (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি দুনিয়ায় কোনো মুসলমানের দোষত্রুটি গোপন রাখে, আল্লাহ তাআলা দুনিয়া ও আখিরাতে তার দোষত্রুটি গোপন রাখবেন।’ (সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ১৯৩০)

৭. আড্ডা পরিহার করা : হজের সফরের প্রতিটি মুহূর্ত অত্যন্ত মূল্যবান। তাই সব আড্ডা ও গল্পগুজব পরিহার করা আবশ্যক। এমনকি কারো সঙ্গে বিশেষ হৃদ্যতা গড়ে উঠলেও আড্ডায় মত্ত হওয়া উচিত নয়। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘লজ্জা-সম্ভ্রম ও অল্প কথা বলা ঈমানের দুটি শাখা। অশ্লীলতা ও বাকপটুতা (বাচালতা) নিফাকের দুটি শাখা।’
(সুনানে তিরমিজি, হাদিস : ২০২৭)

একাকী চলবে না

প্রাজ্ঞ আলেম ও অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা হজের সফরে একাকী চলাফেরা করতে নিষেধ করেন। কেননা এতে নানা ধরনের বিপদ ও বিপত্তির আশঙ্কা থাকে। হজের সফরে যেহেতু অজানা ও অচেনা পরিবেশে যায়, তাই একাকী চলাফেরা করা আরো বেশি অনুচিত। রাসুলুল্লাহ (সা.) একাকী চলাফেরা করতে নিষেধ করেছেন। তিনি বলেছেন, ‘যদি লোকেরা একা সফরে কী ক্ষতি আছে তা জানত, যা আমি জানি, তবে কোনো আরোহী রাতে একাকী সফর করত না।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৯৯৮) 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি
মাদরাসায় জ্বলে ধর্মের বাতি
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
বিনা ওজরে লাশ দাফনে বিলম্ব করা নিন্দনীয়
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
সৌদিতে পৌঁছেছেন ১৭৬৯৪ হজযাত্রী
তাওফিক কাকে বলে
তাওফিক কাকে বলে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
ক্ষমা করলে মর্যাদা বাড়ে
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
সর্বশেষ খবর
মার্কেটিং নয়, বৈভবকে তৈরি করুন : গ্রেগ চ্যাপেল
মার্কেটিং নয়, বৈভবকে তৈরি করুন : গ্রেগ চ্যাপেল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
বিমানে নয়, খালেদা জিয়া ফিরবেন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চশিক্ষা না নেওয়ার আক্ষেপে ভুগছেন সোনম কাপুর
উচ্চশিক্ষা না নেওয়ার আক্ষেপে ভুগছেন সোনম কাপুর

২৪ মিনিট আগে | শোবিজ

‘মামলাবাজ’ আ. লীগ নেত্রীর কারণে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী, পরিত্রাণ চেয়ে বিক্ষোভ
‘মামলাবাজ’ আ. লীগ নেত্রীর কারণে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী, পরিত্রাণ চেয়ে বিক্ষোভ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নরসিংদীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা
হবিগঞ্জে ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে দেড় লাখ টাকা জরিমানা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে হরিণ শিকারের ফাঁদ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নড়াইলে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অপহরণের এক মাসেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্রী
বগুড়ায় অপহরণের এক মাসেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্রী

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ছেড়ে রাবাদার দেশে ফেরার কারণ ‘ডোপ টেস্ট’
আইপিএল ছেড়ে রাবাদার দেশে ফেরার কারণ ‘ডোপ টেস্ট’

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মে দিবস উপলক্ষে জনতা পার্টি বাংলাদেশ’র আলোচনা সভা
মে দিবস উপলক্ষে জনতা পার্টি বাংলাদেশ’র আলোচনা সভা

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাটগ্রামে ইউএনওকে হেনস্তার অভিযোগ, অভিযান পরিচালনায় বাধা
পাটগ্রামে ইউএনওকে হেনস্তার অভিযোগ, অভিযান পরিচালনায় বাধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’
‘যুদ্ধ হলে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যাপক প্রভাব পড়বে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম
সাপের ছোবল খাওয়া ব্যক্তির রক্ত থেকে তৈরি হচ্ছে অ্যান্টিভেনম

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বর্তমান সরকার নির্বাচন চায় না: হাফিজ উদ্দিন
বর্তমান সরকার নির্বাচন চায় না: হাফিজ উদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোনো ফ্যাসিস্টের সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই : বিসিবি সভাপতি
কোনো ফ্যাসিস্টের সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই : বিসিবি সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রেমিকাকে ঘুষি মারার অভিযোগে অলিম্পিক জয়ী দৌড়বিদ গ্রেফতার
প্রেমিকাকে ঘুষি মারার অভিযোগে অলিম্পিক জয়ী দৌড়বিদ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোড়া খুনের প্রধান আসামি গ্রেফতার
জোড়া খুনের প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে ফ্যাসিস্ট আ. লীগ নেতা মতি কাজী গ্রেপ্তার
বোয়ালমারীতে ফ্যাসিস্ট আ. লীগ নেতা মতি কাজী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিউনিসিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ৩৪ বছরের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ৩৪ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সাংবাদিকের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
বগুড়ায় সাংবাদিকের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে পুতুলরাষ্ট্রে পরিণত করেছে আওয়ামী লীগ: আখতার
বাংলাদেশকে পুতুলরাষ্ট্রে পরিণত করেছে আওয়ামী লীগ: আখতার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণমাধ্যমের প্রতি আস্থা ফেরাতে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে হবে : কাদের গনি চৌধুরী
গণমাধ্যমের প্রতি আস্থা ফেরাতে বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে হবে : কাদের গনি চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শার্শায় সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড মনুমেন্ট উদ্বোধন
শার্শায় সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড মনুমেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রলি চাপায় প্রাণ গেল শিশুর
ট্রলি চাপায় প্রাণ গেল শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নার্স-মিডওয়াইফ শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোপালগঞ্জে নার্স-মিডওয়াইফ শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির আইবিএ'র সনদ পেলেন ২৪৭ শিক্ষার্থী
ঢাবির আইবিএ'র সনদ পেলেন ২৪৭ শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ার রক্ষণশীল দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর নাম ঘোষণা
দক্ষিণ কোরিয়ার রক্ষণশীল দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর নাম ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম অবমাননা করে এখন ক্ষমাও চায় না ‘প্রথম আলো’
ধর্ম অবমাননা করে এখন ক্ষমাও চায় না ‘প্রথম আলো’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
মহাসমাবেশ থেকে হেফাজতের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার
যাত্রীদের কষ্ট বিবেচনায় বিমানের প্রস্তাব নাকচ খালেদা জিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনা বাড়িয়ে দূরপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত
ভুলে যাবেন না, আমরা আপনাকে ক্ষমতায় বসিয়েছি : প্রধান উপদেষ্টাকে হাসনাত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস
প্রত্যাঘাতে কতটা সক্ষম মোদি, প্রশ্ন তুলল কংগ্রেস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন
বাড়ির নিচে ছিল ব্যক্তিগত ‌‘বন্দিশালা’, মুক্ত হলেন নারীসহ দুজন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন
২০১৩ সালে শাপলা চত্বরে অন্তত ৫৮ জন নিহত হন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
সিন্ধু নদে বাঁধ দিলে ভারতে হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না
একটি অবিশ্বাস: সারা জীবনের কান্না

২১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান
হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলা করুন, হেফাজতের মহাসমাবেশে মাহমুদুর রহমানের আহ্বান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার
এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!
রাশিয়া-ইউক্রেন ‘মধ্যস্থতা’ থেকে সরে গেল আমেরিকা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি
রাজপরিবারের সঙ্গে পুনর্মিলন চান প্রিন্স হ্যারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রকে ফের হুঁশিয়ারি দিল ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত
যে চার দাবিতে সমাবেশ করছে হেফাজত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
আবরার ফাহাদ হত্যায় হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম
ক্রিকেট বোর্ডে কাদের থাকা উচিত, জানালেন তামিম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত
নির্বাচনের জন্য যে দুই সময়কে উপযুক্ত মনে করে জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় যৌথসভা ডেকেছে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা
সৌদিকে ৩৫০ কোটি ডলারের ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে আমেরিকা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা
মৌলিক সংস্কার আদায় না করে মাঠ থেকে যাব না: সামান্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ
৭ জেলায় বজ্রপাতের শঙ্কা, মানতে হবে যে ১০ পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ
সাকিবকে আওয়ামী লীগে যোগ না দিতে উপদেশ দিয়েছিলেন মেজর হাফিজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের
আইএমএফের কাছে পাকিস্তানের ঋণ পর্যালোচনার আহ্বান ভারতের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ
সীমান্ত থেকে ধরে নিয়ে যাওয়া দুই বাংলাদেশিকে ফিরিয়ে দিয়েছে বিএসএফ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ মে)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হেফাজতের মহাসমাবেশ চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল
কক্সবাজারে উড়োজাহাজ লক্ষ্য করে ফুটবল ছোড়া নিয়ে যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে
বিরোধ বাড়ছে রাজনৈতিক দলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের
দেশ অচলের হুঁশিয়ারি হেফাজতে ইসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন
সিরাজগঞ্জে ব্যক্তিগত আয়নাঘর, চলত নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকরে ভাগ্যচক্র
আজকরে ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টপসয়েল কাটার মহোৎসব
টপসয়েল কাটার মহোৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা
দক্ষিণ এশিয়ার ‘লর্ডস’ ঘিরে কেবলই মুগ্ধতা

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণ বাড়ছে

নগর জীবন

পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন
পথ খুঁজছে ঐকমত্য কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়
ফারাক্কার কারণে ১২ জেলায় পরিবেশ বিপর্যয়

পরিবেশ ও জীবন

সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া
সবজিতে অস্বস্তি মুরগিও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে
পর্নোগ্রাফি প্রচারের অভিযোগে দুই নারী কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া
পুত্রবধূদের নিয়ে সোমবার ফিরছেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
এনসিপির দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না
নতুনরা কেন দর্শক নজর কাড়তে পারছেন না

শোবিজ

চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু
চিকিৎসার অভাবে হাতিশাবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি
যুদ্ধে বিপর্যস্ত প্রাণপ্রকৃতি

পরিবেশ ও জীবন

পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে
পাইলটের ভুলে ঢাকার ফ্লাইট নামল সিলেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...
অপ্রতিরোধ্য শাহরুখ...

শোবিজ

ইমার্জিং দলে আকবর আলি
ইমার্জিং দলে আকবর আলি

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে
মেহজাবীনের বৃহস্পতি তুঙ্গে

শোবিজ

স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল
স্থাপত্যে অনন্য মেটি স্কুল

শনিবারের সকাল

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা আলমগীর কবির

শোবিজ

সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা
সীমানা নিয়ে জটিলতার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

কখন ফিরছেন শাবনূর
কখন ফিরছেন শাবনূর

শোবিজ

আবাহনীকে ফের হারাল কিংস
আবাহনীকে ফের হারাল কিংস

মাঠে ময়দানে

ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!
ইউরোপা লিগে ‘অল ইংলিশ ফাইনাল’!

মাঠে ময়দানে

ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ
ফারিয়া শাহরিনের আক্ষেপ

শোবিজ

শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির
শ্রমিকদের সম্মানজনক মজুরি নিশ্চিতের দাবি এনসিবির

নগর জীবন