শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৩৪, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

মুফতি সাইফুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

প্রকৃতপক্ষে মহানবী (সা.)-এর সমগ্র জীবনাচারই মানবিক পরিপূর্ণতা, নৈতিক উৎকর্ষ ও ব্যাবহারিক প্রজ্ঞার এক সুন্দর সমন্বয়, যা মানব ইতিহাসে অতুলনীয়। পবিত্র কোরআন নবী (সা.)-কে ‘রহমাতুল লিল আলামিন’ উপাধি দিয়েছে। (সুরা : আম্বিয়া, আয়াত : ১০৭)

এর মূল অর্থ তাঁর দ্বিন ও দাওয়াত সমগ্র মানবজাতির জন্য কল্যাণ ও আশীর্বাদ বয়ে এনেছিল। তিনি কেবল আরবের অজ্ঞ ও যাযাবর সমাজকে সভ্যতার আলোয় আলোকিত করেননি; মানবজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে এনেছিলেন বৈপ্লবিক পরিবর্তন, যে বিপ্লব প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল প্রজ্ঞা, ধৈর্য, অধ্যবসায় ও উচ্চ নৈতিকতায় ভর করে।

পবিত্র কোরআনে এসেছে, ‘তিনি তাদেরকে কিতাব ও হিকমাহ শিক্ষা দেন।’ (সুরা : আল-বাকারাহ, আয়াত : ১২৯)

‘হিকমত’ শব্দটি আরবি অভিধানে সুবিচার, জ্ঞান, প্রজ্ঞা ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয়। ইসলামিক স্কলাররা সমাজ বিনির্মাণে মহানবী (সা.)-এর রাজনৈতিক কৌশলকে ইতিহাসের এক অনন্য অধ্যায় হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, নবী (সা.) ইসলামী বিপ্লবের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন ব্যক্তির সংস্কার, সামাজিক সম্পর্কের পরিশুদ্ধি এবং বৌদ্ধিক প্রশিক্ষণের ওপর। যার ফলে কয়েক দশকের মধ্যে একটি বিক্ষিপ্ত জাতি ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক শক্তিতে পরিণত হয়েছিল।

ইতিহাসের বিশ্লেষণ প্রমাণ করে যে নবী (সা.)-এর দাওয়াতের পন্থা ছিল ধীরে ধীরে, আর দূরদর্শিতার ওপর ভিত্তি করে। প্রথম দিকে তিনি নীরবে নিকটাত্মীয়দের ইসলামের দাওয়াত দিয়েছিলেন। যার ফলে আলী, খাদিজা, জায়েদ বিন হারিসা (রা.) প্রমুখ ঈমান আনয়নকারী দলের অগ্রগামী ছিলেন। তারপর মক্কায় যখন কাফিরদের নিপীড়ন চরমে পৌঁছে যায় তখন তিনি আবিসিনিয়ায় হিজরতের অনুমতি দেন, যাতে দুর্বল মুসলিমগণ নিরাপদ আশ্রয় খুঁজে পেতে পারে।

এই সিদ্ধান্তটি কেবল একটি হিজরত ছিল না; বরং একটি মহৎ কৌশল ছিল, যা পরবর্তী সময়ে বিশ্বব্যাপী ইসলাম প্রসারের পথ প্রশস্ত করেছিল।

ইমাম ইবনে তাইমিয়া তাঁর ‘আল-সিয়াসাহ আল-শরিয়াহ’ গ্রন্থে লেখেন : ‘রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নেতৃত্বে প্রতিটি পদক্ষেপ ছিল একটি নিয়মতান্ত্রিক কৌশলের ফল, তা হুদায়বিয়ার শান্তিচুক্তি হোক বা মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব চুক্তি হোক, প্রতিটি সিদ্ধান্ত দীর্ঘমেয়াদি সাফল্য বিবেচনায় নেওয়া হয়েছিল।’ (আল-সিয়াসাহ আল-শরিয়াহ, পৃষ্ঠা-৪৫)

মদিনায়ও আমরা একই নীতি দেখতে পাই, যেখানে মসজিদে নববী কেবল উপাসনার স্থান হিসেবেই প্রতিষ্ঠিত হয়নি, একটি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র হিসেবেও প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, যেখানে সাহাবিদের বৈচিত্র্যময় প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতার প্রশিক্ষণ এবং ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়া হতো।

এর ধারাবাহিকতায় মদিনায় রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর রাজনৈতিক অন্তর্দৃষ্টি এমন সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছিল যে তিনি বিভিন্ন গোত্রের সঙ্গে যেসব চুক্তি করেছিলেন তার সবই শান্তি ও আনুগত্য স্থাপনে একেকটি মাইলফলক হিসেবে কাজ করেছে। এর মধ্যে ইহুদি গোত্রগুলোর সঙ্গে চুক্তি ছিল একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ।

এই চুক্তির অধীনে মদিনা একটি সাধারণ রাষ্ট্র হিসেবে সংগঠিত হয়েছিল, যেখানে সব নাগরিকের অধিকার ও কর্তব্য সংজ্ঞায়িত হয়েছিল। এই পদক্ষেপটি প্রকৃতপক্ষে ছিল আধুনিক সংবিধান রীতির প্রাথমিক রূপ, যা পরবর্তী সময়ে ইসলামী রাষ্ট্রের ভিত্তি হয়ে ওঠে।

ইবনে খালদুন তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ ‘আল-মুকাদ্দামা’য় লিখেছেন, ‘মুহাম্মদ (সা.)-এর কৌশল এই সত্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছিল যে যেকোনো বিপ্লব আবেগপূর্ণ স্লোগানের মাধ্যমে সফল হয় না; বরং চিন্তা-ভাবনা, ধৈর্য ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞার মাধ্যমে সফল হয়, এবং এই নীতির ওপরই ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।’ (আল-মুকাদ্দামা, পৃষ্ঠা-২৫৫)

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নেতৃত্বে পরিচালিত অভিযানগুলোতেও প্রজ্ঞা ও অন্তর্দৃষ্টি স্পষ্ট। বদরের যুদ্ধে মুক্তিপণের বিনিময়ে কুরাইশ বন্দিদের শিক্ষাদানের শর্ত, উহুদের যুদ্ধে উহুদ পাহাড়ে তীরন্দাজদের মোতায়েন এবং খন্দকের যুদ্ধে সালমান আল-ফারসি (রা.)-এর পরামর্শে মদিনার চারপাশে পরিখা খনন—এইসব পদক্ষেপ উচ্চ স্তরের সামরিক ও রাজনৈতিক প্রজ্ঞার বহিঃপ্রকাশ।

হুদায়বিয়ার সন্ধির ঘটনাটি স্পষ্ট প্রমাণ করে যে নবী (সা.) সর্বদা সুবিধা ও কৌশল মাথায় রাখতেন। বাহ্যিক দৃষ্টিতে এই চুক্তিতে মুসলমানদের পরাজিত হতে হয়েছিল, এমনকি চুক্তিতে এমন কিছু শর্ত ছিল, যা সাহাবিদের জন্য বেদনাদায়ক ছিল, কিন্তু নববী দূরদর্শিতা এই চুক্তিকে মক্কা বিজয়ের পূর্বসূরি করে তুলেছিল।

বিখ্যাত আরব আইনজ্ঞ ইমাম শাতিবি তাঁর ‘আল-মুওয়াকিফাত’ গ্রন্থে লিখেছেন, ‘হুদায়বিয়ার চুক্তিতে সাময়িক ব্যর্থতা মেনে নিয়ে মহানবী (সা.) এক বিরাট কৌশলগত সাফল্য অর্জন করেছিলেন এবং প্রমাণ করেছিলেন যে রাজনীতিতে সাময়িক ক্ষতিও দীর্ঘমেয়াদি সাফল্যের উৎস হতে পারে।’ (আল-মুওয়াকিফাত, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৭৫)

মক্কা বিজয়ের পর নবী (সা.) যে দয়া ও ক্ষমা প্রদর্শন করেছিলেন তা ইসলামী নৈতিকতার এক উত্কৃষ্ট উদাহরণ। তিনি বললেন, ‘আজ তোমাদের ওপর কোনো বাধা নেই।’ (সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১৫৯) সেদিন তিনি সাধারণ ক্ষমাও ঘোষণা করলেন। এই কৌশলই কুরাইশদের মন জয় করে এবং আরবের বড় বড় সর্দার ইসলাম গ্রহণ করে।

নবী (সা.)-এর জীবনের প্রতিটি দিক ছিল প্রজ্ঞা ও অন্তর্দৃষ্টিতে পরিপূর্ণ। এ কারণেই অল্প সময়ের মধ্যে একটি বিচ্ছিন্ন জাতি একটি ঐক্যবদ্ধ আদর্শিক উম্মাহতে রূপান্তরিত হয়েছিল।

এসব তথ্য এ কথার দাবি উত্থাপন করে যে আজও যদি মুসলিম উম্মাহ এই মহান প্রজ্ঞা ও অন্তর্দৃষ্টি থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রকাঠামো বিনির্মাণে ব্রতী হয়, তাহলে আবারও সমাজ ও রাষ্ট্রের সর্বত্র ইসলামী নৈতিকতা ও সভ্যতার আলোকশক্তি জ্বলজ্বল করতে খুব সময়ের প্রয়োজন হবে না।

মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে সুখী, শান্তিময় ও সমৃদ্ধ সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনে নববী আদর্শের অনুসরণ ও অনুকরণের তাওকিক দান করুন।

লেখক : প্রাবন্ধিক, অনুবাদক ও মুহাদ্দিস

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন 
মসজিদ আজও নজর কাড়ে
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন  মসজিদ আজও নজর কাড়ে
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
সর্বশেষ খবর
আসছে ‘হ্যারি পটার’ টিভি সিরিজ
আসছে ‘হ্যারি পটার’ টিভি সিরিজ

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে