শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:০৭, শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মহানবী (সা.)-এর সময়েই পাক-ভারব উপমহাদেশের বিভিন্ন এলাকায় ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে যায়।

খুলাফায়ে রাশিদিন উপমহাদেশে দ্বিন প্রচারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন। উমাইয়া শাসক প্রথম ওয়ালিদের গৌরবময় শাসনামলে (৭০৫-৭১৫) মুসলমানদের প্রভাব-প্রতিপত্তি পূর্ব ও পশ্চিম দিকে সর্বাধিক বিস্তৃতি লাভ করে। মুসলিম শাসকরা এ অঞ্চলে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

মুহাম্মদ বিন কাসিমের শাসনকালে (৭১২-৭১৫) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মুহাম্মদ বিন কাসিম সিন্ধু ও মুলতানে কৃষির উন্নয়নের ওপর সর্বাধিক গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি কৃষকদের ওপর ধার্যকৃত রাজা দাহিরের আমলের নিবর্তনমূলক কর বিলোপ করেন। তিনি জমির উৎপাদিত ফল-ফসলের ওপর কর ধার্য করেন। কৃষিজমি সেচের ব্যবস্থা করেন। বন্যা নিয়ন্ত্রণের জন্য বাঁধ নির্মাণ করেন।

মুহাম্মদ বিন কাসিমের সময় জাহাজ নির্মাণ শিল্প, খাদ্যশিল্প গড়ে ওঠে। হস্তশিল্প এ সময় খুবই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। সিন্ধু ও মুলতানের কারিগররা তাদের উৎপাদিত পণ্য বিপণনের জন্য আরব দেশে পাঠাত।

মুহাম্মদ ঘুরীর শাসনামলে (১১৯২-১২০৬) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

১১৯২ সালে মুহাম্মদ ঘুরী তরাইনের দ্বিতীয় যুদ্ধে পৃথ্বিরাজকে পরাজিত করে উত্তর ভারতে মুসলিম শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি বিজিত অঞ্চলে কৃষি ও ক্ষুদ্র শিল্পের উন্নতির ওপর জোর দেন। কৃষি ও শিল্পের প্রতি তাঁর আগ্রহের প্রমাণ পাওয়া যায়। সে সময়ে ‘কার্পাসশিল্পে’র জন্য এ উপমহাদেশ বিখ্যাত ছিল।

ইলতুিমশের শাসনামলে (১২১০-১২৩৬) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন 

১২১০ সালের নভেম্বরে কুতুবউদ্দিন আইবেক ইন্তেকাল করলে তাঁর জামাতা ও বদাউনের শাসনকর্তা ইলতুিমশ দিল্লির সিংহাসনে আরোহণ করেন।

দিল্লি সালতানাতের তিনিই ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ সুলতান। তিনি অসাধারণ প্রতিভাসম্পন্ন সুলতান ছিলেন। (এ কে এম আবদুল আলিম, ভারতে মুসলিম রাজত্বের ইতিহাস, বাংলা একাডেমি, ঢাকা, জুন-১৯৯০, পৃষ্ঠা-৪৯)

কৃষি ও শিল্প তাঁর রাজত্বে যথেষ্ট প্রসার লাভ করে।

গিয়াসউদ্দীন বলবনের শাসনামলে (১২৬৬-১২৮৭) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

১২৬৬ সালে গিয়াসউদ্দীন বলবন দিল্লির সিংহাসনে আরোহণ করেন। কৃষির উন্নতির জন্য তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপ নেন। তিনি জায়গির প্রথা বিলোপের পদক্ষেপ নেন। তবে সৎ ও দক্ষ জায়গিরদারদের তিনি জমি ফিরিয়ে দেন।

আলাউদ্দিন খলজির শাসনামলে (১২৯৬-১৩১৬) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

আলাউদ্দিন খলজি মুসলিম ভারতের ইতিহাসে সর্বপ্রথম ভূমি জরিপ প্রথা প্রবর্তন করেন। এর ফলে ভূমি জরিপ করে ভূমির উর্বরতা শক্তির তারতম্য অনুসারে প্রতি ইউনিট ভূমিতে উৎপন্ন বিভিন্ন ফসলের ওপর নির্দিষ্টভাবে রাজস্ব ধার্য করার সুবিধা হয়।

জায়গির প্রথার দোষ-গুণ তীব্রভাবে পরীক্ষা করে তিনি এ প্রথার মূলে কুঠারাঘাত করেন। তিনি জায়গির বণ্টন বন্ধ করে দেন।

আগে রাজস্ব আদায় ইজারা ব্যবস্থার (Tax farming) ব্যাপক প্রচলন ছিল। এ ব্যবস্থায় কোনো নির্দিষ্ট এলাকার জন্য নির্দিষ্ট অঙ্কের অর্থ রাজস্ব ধার্য করে বিভিন্ন ব্যক্তিকে ইজারা দেওয়া হতো। ফলে এসব ইজারাদার কৃষকদের ওপর অবিচার ও অত্যাচার করে অধিক রাজস্ব আদায় করত। এ জন্যই আলাউদ্দিন খলজি রাজস্ব আদায়ে ইজারাব্যবস্থা বন্ধ করে দেন।

সুলতান আলাউদ্দিন খলজি অলস ও অনুপযুক্ত ব্যক্তিদের জমি বাজেয়াপ্ত করে উদ্যমী ব্যক্তিদের বন্দোবস্ত দেন, ফলে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।

তিনি আকস্মিক প্রয়োজনে সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য সরকারি গুদামে ফসল মজুদ রাখার ব্যবস্থা প্রচলন করেন। সুলতানের এক রাজকীয় ফরমান বলে দিল্লির আশপাশের এলাকাগুলোর সরকারি ভূমির রাজস্ব নগদ অর্থে আদায় না করে পণ্য ও শষ্যে আদায় করা হতো এবং তা রাজকীয় শস্যগুদামে জমা করা হতো।

কৃষিকাজের সুবিধার জন্য তিনি অসংখ্য বাঁধ নির্মাণ করেন। আলাউদ্দিন খলজির আমলে বস্ত্রশিল্প, রেশমশিল্প, নির্মাণশিল্প, অস্ত্র নির্মাণ শিল্প ও হস্তশিল্পে রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা লাভ করে।

মুহাম্মদ বিন তুঘলকের শাসনামলে (১৩২৫-১৩৫১) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

মুহাম্মদ বিন তুঘলক ভারতের মধ্যযুগীয় ইতিহাসে একজন সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য সুলতান ছিলেন। কৃষির উন্নয়নে তিনি বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করে। তিনি গঙ্গা-যমুনার মধ্যবর্তী উর্বর ভূমি দোয়াব অঞ্চলে কর বৃদ্ধি

করেন। ওই সময় অনাবৃষ্টির ফলে দুর্ভিক্ষ দেখা দেয়। ফলে দোয়াব অঞ্চলের অধিবাসীরা দুর্দশায় পতিত হয়। সুলতান দোয়াব অঞ্চলের অধিবাসীদের দুর্দশা অনুভব করে মুক্ত হস্তে অর্থ সাহায্য দ্বারা সেখানকার কৃষকদের রক্ষার চেষ্টা করেন। কৃষিকাজের সুবিধার্থে সরকারি মঞ্জুরি দেওয়া হয় এবং সেচব্যবস্থায় উন্নতির জন্য খাল খনন করা হয়। রাষ্ট্রীয় তত্ত্বাবধানে কৃষিব্যবস্থার পুনর্গঠন করা হয়।

ফিরোজ শাহ তুঘলকের শাসনামলে (১৩৫১-১৩৮৮) কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

উপমহাদেশে মুসলিম শাসনের ইতিহাসে ফিরোজ শাহ তুঘলক এক বিশিষ্ট স্থান অধিকার করে আছেন। কৃষিকাজে উৎসাহ প্রদানের জন্য সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলক বিভিন্ন কর্মপন্থা গ্রহণ করেন। কৃষিকাজের সুবিধার্থে তিনি ১৫০টি কূপ এবং চারটি খাল খনন করে পানি সেচের ব্যবস্থা করেন।

এসব সেচখাল এখনো সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলকের কৃষি সংস্কারের সাক্ষ্য বহন করে। পতিত ও অনাবাদি জমি আবাদ করার ব্যবস্থা করা হয়। ফলে কৃষকদের আর্থিক অবস্থার উন্নতি ঘটে। তাদের গৃহ ধন-সম্পত্তি, উৎপন্ন ফসল, ঘোড়া ও আসবাবে ভরে ওঠে।

ফিরোজ শাহ তুঘলকের শাসনকালে বিভিন্ন শিল্পের প্রভূত উন্নতি সাধিত হয়। অস্ত্র নির্মাণ শিল্প, বস্ত্রশিল্প, নির্মাণশিল্প ও স্থাপত্যশিল্পে এ সময় প্রচুর অগ্রগতি সাধিত হয়।

মুসলিম ভারতীয় স্থাপত্যশিল্পে সুলতান ফিরোজ শাহ তুঘলকের অবদান অনবদ্য। প্রকৃতি প্রেম তাঁর বাগান নির্মাণে মূর্ত হয়ে রয়েছে। দিল্লির উপকণ্ঠে তিনি নতুন এক হাজার ২০০টি বাগান নির্মাণ করেন এবং আলাউদ্দিন খলজির আমলে নির্মিত পুরনো ৩০টি বাগান পুনর্নির্মাণ করেন। সেতু, সরাইখানা ও তিনটি বৃহৎ খাল খনন করে তিনি জনগণের সার্বিক মঙ্গল সাধন করেন।

মুসলিম স্থাপত্যের চরম বিকাশ ঘটে সুলতান ফিরোজ শাহের রাজত্বকালে। ঐতিহাসিক বিবরণী থেকে জানা যায় যে তাঁর শাসনামলে ৩০টি রাজপ্রাসাদ, ২০০টি পান্থশালা, পাঁচটি হাসপাতাল, ১০টি স্নানাগার ও ১০০টি সেতু নির্মিত হয়। পূর্ত মন্ত্রণালয় স্থাপন করে তিনি স্থাপত্যশিল্পের উন্নতি সাধন করেন।

বাবরের শাসনামলে (১৫২৬-১৫৩০) কৃষি ও শিল্পের উন্নতি

সমরকুশলী বীরযোদ্ধা হলেও কৃষি ও শিল্পের প্রতি ছিল তাঁর প্রগাঢ় অনুরাগ। তিনি সেচব্যবস্থার জন্য খাল খনন করেন এবং পুরনো খাল সংস্কার করেন। নির্মাণশিল্প ও সমরাস্ত্র নির্মাণ শিল্প তাঁর সময়ে অগ্রাধিকার পায়।

শেরশাহের শাসনামলে (১৫৪০-১৫৪৫) কৃষি ও শিল্পের উন্নতি

কৃষি ও শিল্পের উন্নয়নে শেরশাহ বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। শেরশাহের বড় কৃতিত্ব ছিল ভূমি ব্যবস্থায় সংস্কার সাধন—

ক. ভূমি রাজস্ব ব্যবস্থার উন্নয়ন : ভূমি রাজস্ব ব্যবস্থার উন্নয়নের উদ্দেশ্যে শেরশাহ ভূমি জরিপের ব্যবস্থা করেন, ফলে প্রকৃত আবাদি ভূমির পরিমাণও স্থির করা সম্ভব হয়। আবাদি ভূমিকে তার উৎপাদিকা শক্তি অনুসারে উত্তম, মধ্যম ও নিম্নতম—এই তিন ভাগে ভাগ করা হয়। পরে এর উৎপাদনের গড় নির্ণয় করে উৎপাদিত ফসলের অংশ রাজস্ব হিসেবে ধার্য করা হয়। ধার্যকৃত রাজস্ব কৃষকরা ফসলের দ্বারা বা দেয় ফসলের বাজারমূল্যে নগদ অর্থ দ্বারা প্রদান করতে পারতেন।

খ. কবুলিয়ত ও পাট্টা প্রথা প্রচলন : শেরশাহ সর্বপ্রথম কবুলিয়ত ও পাট্টা প্রথা প্রচলন করেন। কৃষকরা তাঁদের অধিকার, দাবি ও দায়িত্ব বর্ণনা করে কবুলিয়ত নামক দলিল সম্পাদন করে দিতেন, আর সরকারের পক্ষ থেকে জমির ওপর কৃষকের স্বত্ব স্বীকার করে পাট্টা দেওয়া হতো। এই প্রথা নিঃসন্দেহে ভূমিতে রাষ্ট্র ও প্রজার স্বত্ব নির্ধারিত করে।

গ. রাজস্ব আদায়ে কর্মচারী নিয়োগ : শেরশাহ রাজস্ব আদায়ে সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। আমিন, মুকাদ্দাম, চৌধুরী, পাটওয়ারী, কানুনগো প্রভৃতি কর্মচারী নিযুক্ত করে তিনি নির্ধারিত রাজস্ব আদায়ের সুবন্দোবস্ত করেন। রাজস্ব বিভাগের কর্মচারীদের প্রতি শেরশাহের কড়া নির্দেশ ছিল, সময়মতো নির্ধারিত রাজস্ব যেন আদায় করা হয়।

ঘ. রাজস্ব আদায়ে উদারতা প্রদর্শন : শেরশাহ প্রজাহিতৈষী শাসক ছিলেন। রাজস্ব নির্ধারণ ও আদায়ের ব্যাপারে রাজা, প্রজার স্বার্থ অভিন্ন বলে মনে করা হতো। প্রজাদের প্রতি রাজস্ব আদায়কালে যেন অহেতুক অত্যাচার, উত্পীড়ন করা না হয়, তার জন্য রাজস্ব কর্মচারীদের সতর্ক করে দেওয়া হতো। জমির রাজস্ব নির্ধারণের ব্যাপারে যথাসম্ভব উদারতা এবং রাজস্ব আদায়ের সময় কঠোরতা প্রদর্শন করা ছিল শেরশাহের রাজস্ব সংস্কারের মূলনীতি। অবশ্য অনাবৃষ্টি বা অতিবৃষ্টির ফলে বা কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে কৃষকরা ক্ষতিগ্রস্ত হলে তাদের করভার থেকে রেহাই দেওয়ারও ব্যবস্থা করা হয়।

তিনি সাম্রাজ্যের বিভিন্ন অংশের মধ্যে সংযোগ স্থাপন এবং এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াতের সুযোগ-সুবিধার জন্য সুন্দর ও প্রশস্ত রাস্তা নির্মাণ করেছিলেন। এগুলোর মধ্যে গ্র্যান্ড ট্রাংক রোড ‘সড়ক-ই-আজম’ নামে অভিহিত রাস্তাটি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই বিশাল রাস্তা ছিল এক হাজার ৫০০ ক্রোশ রোয়। এই দীর্ঘ রাস্তা বাংলাদেশের সোনারগাঁও থেকে সিন্ধুদেশ পর্যন্ত চলে গেছে।

(সূত্র : ইসলামের অর্থনৈতিক ইতিহাস, ড. মুহাম্মাদ নূরুল ইসলাম)

এই বিভাগের আরও খবর
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন 
মসজিদ আজও নজর কাড়ে
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন  মসজিদ আজও নজর কাড়ে
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
অহেতুক অনুমান ক্ষতিকর
অহেতুক অনুমান ক্ষতিকর
সর্বশেষ খবর
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ে জলকেলিতে মাতোয়ারা তরুণ-তরুণীরা
পাহাড়ে জলকেলিতে মাতোয়ারা তরুণ-তরুণীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা