শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:০০, রবিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৫

নির্বাচনের হুইসল এবং তারুণ্যের ভ্রান্তিবিলাস

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনের হুইসল এবং তারুণ্যের ভ্রান্তিবিলাস

অবশেষে নির্বাচনি ট্রেন প্ল্যাটফর্ম ছাড়ল। শুক্রবার বিকালে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ আগামী নির্বাচনের পথে আনুষ্ঠানিক যাত্রা করল। নির্বাচনি হুইসল বেজে উঠল। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে আরেকটি ঐতিহাসিক মুহূর্তের সাক্ষী হলো এ দেশের মানুষ। জুলাই সনদে বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের সম্মতি এবং স্বাক্ষরের কাজটি সহজসাধ্য ছিল না। শেষ মুহূর্তে নানান অনভিপ্রেত ঘটনা ঘটেছে। এনসিপিসহ কয়েকটি দল এ সনদে এখন পর্যন্ত স্বাক্ষর করেনি। জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানেও দলটি অনুপস্থিত ছিল। এটা নিশ্চয়ই এ অনুষ্ঠানের আনন্দ ও আবেগ কিছুটা হলেও ম্লান করেছে। অনুষ্ঠান শুরুর আগে সকালে অনুষ্ঠানস্থলে ঘটেছে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। জুলাই যোদ্ধারা কিছু দাবি সনদে অন্তর্ভুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ করেন। তাদের বিক্ষোভ সহিংসতায় রূপ নেয়। কিন্তু জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এবং সরকার দ্রুততম সময়ের মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়। জুলাই যোদ্ধাদের দাবি মেনে কমিশন জুলাই সনদ বাস্তবায়নসংক্রান্ত অঙ্গীকারনামায় সংশোধন আনে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিচক্ষণতার সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দেয়। এসব প্রতিকূলতা মোকাবিলা করেই শেষ পর্যন্ত জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সফলভাবে সম্পন্ন হয়। এ অনুষ্ঠানটি যেন বাংলাদেশের প্রতিটি অর্জনের জন্য ত্যাগ এবং বৈরিতাকে পরাস্ত করার গৌরবময় ইতিহাসের এক প্রতীক। আমাদের কোনো অর্জনই সহজলভ্য নয়, জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগের ঘটনা তা আমাদের আরেকবার মনে করিয়ে দিয়েছে।

প্রতিকূলতা জয় করেই বাংলাদেশ এগিয়ে যায়, তা আবারও প্রমাণ হলো। জুলাই সনদে স্বাক্ষর ছাড়া নির্বাচন অভিযাত্রা সম্ভব ছিল না। এটিই হচ্ছে আগামী নির্বাচনের ভিত্তি। এ স্বাক্ষরের মধ্য দিয়ে নির্বাচন প্রক্রিয়ার শেষ বাধা অতিক্রম করল বাংলাদেশ। অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের বিষয়টি তুলে ধরেন। জুলাই সনদের ভিত্তিতে আগামী নির্বাচন উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন ড. ইউনূস।

অস্বীকার করার কোনো কারণ নেই যে এ অনুষ্ঠানের কিছু অপূর্ণতা আছে। বিশেষ করে জুলাই আন্দোলনের অগ্রসৈনিকদের গড়া নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির অনুপস্থিতি সবাইকে পীড়া দিয়েছে। এনসিপির এখনকার জনপ্রিয়তা যা-ই হোক না কেন, এ সনদের প্রেক্ষাপট তারাই তৈরি করেছিল-এ সত্য অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। দীর্ঘ ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকা একটি দানব সরকারের পতনের চূড়ান্ত আন্দোলনের ভিত্তি রচনা করেছিলেন এ তরুণরাই। কোটা সংস্কার আন্দোলনই শেষ পর্যন্ত স্বৈরাচার পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। তরুণদের পক্ষে রাজপথে নেমে আসে সর্বস্তরের মানুষ। এ তরুণরা ইতিহাসের সূর্যসন্তান। অনেকে মনে করেন, জুলাই বিপ্লবের পর এ তরুণদের অন্তর্র্বর্তী সরকারের অংশ হওয়া উচিত হয়নি। আবার কেউ কেউ মনে করেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্ল্যাটফর্ম থেকে এত তাড়াতাড়ি রাজনৈতিক দল গঠনের সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল না। আমি এ বিতর্কে যেতে চাই না। আমি মনে করি বাংলাদেশের রাজনীতিতে তারুণ্যের রক্তসঞ্চালন জরুরি। নতুন চিন্তাভাবনা রাজনীতিকে আরও বিকশিত করবে। এনসিপির নেতৃত্বে যাঁরা আছেন, তাঁরা সবাই তরুণ। বেশির ভাগই হয় এখনো ছাত্র কিংবা সদ্য শিক্ষাজীবন শেষ করা তরুণ। এঁদের সামনে অনেক পথ। তাঁদের তাড়াহুড়া করার কিছু নেই। ক্ষমতায় যাওয়ার চেয়ে তাঁদের জাতির বিবেক হিসেবে দেখতেই জনগণ বেশি আগ্রহী। জুলাই আন্দোলনের পর তাঁরা যদি ক্ষমতা থেকে দূরে অবস্থান করে সরকার ও রাজনৈতিক দলগুলোর ভুলত্রুটি ধরিয়ে দিতেন, তাহলে জনগণ যে তাঁদের মাথায় তুলে রাখত তা হলফ করেই বলা যায়। যখনই তাঁরা সরকারের অংশ হলেন, রাজনৈতিক দল গঠন করলেন তখন তাঁদেরও প্রচলিত ধারার ক্ষমতার কাঙাল রাজনীতিবিদদের কাতারে ভাবতে শুরু করল মানুষ। সাধারণ মানুষের মধ্যে তাঁদের প্রতি আবেগ, ভালোবাসা ধীরে ধীরে থিতিয়ে পড়ল। এর চেয়েও বড় কথা হলো, এ দেশ জোয়ারভাটার দেশ। এখানে সব দিন সবার সমান যায় না। চব্বিশের জুলাই-আগস্টে এনসিপির তরুণদের যে জনপ্রিয়তা ছিল তা এখন আর নেই। এটাই পৃথিবীর নিয়ম। আমার মনে হয়, তরুণরা এ বাস্তবতা উপলব্ধি করতে পারেননি। গত বছরের আগস্ট থেকে ধীরে ধীরে তাঁদের জনপ্রিয়তার নিম্নমুখী ধারা হয়তো তাঁদের মেনে নেওয়া কঠিন হয়ে যাচ্ছে। এ কারণেই এনসিপির তরুণদের অনেকে অসহিষ্ণু আচরণ করছেন, যা তাঁদের কাছে মানুষ প্রত্যাশা করে না। কারও কলিজা ছিঁড়ে ফেলার হুমকি কিংবা কাউকে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করা অধিকাংশ মানুষই পছন্দ করে না। রাজনীতি ধৈর্য এবং ত্যাগের পরীক্ষা। এখানে এলাম, দেখলাম, জয় করলামের মতো ঘটনা ঘটে না। রাজনীতিতে জনগণেই হলো আসল বিচারক। তাদের পছন্দ-অপছন্দই আসল কথা। এজন্যই এনসিপির উচিত ধীরস্থিরভাবে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত নেওয়া। তাঁদের প্রতিটি পদক্ষেপ নিতে হবে চিন্তাভাবনা করে। জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করার সিদ্ধান্ত কতটা রাজনৈতিক বিবেচনাপ্রসূত আর কতটা আবেগতাড়িত, তা এক বড় প্রশ্ন। রাজনৈতিক বিবেচনা থেকে যদি এনসিপি জুলাই সনদে স্বাক্ষরের বিষয়টি দেখত তাহলে নিশ্চয়ই এ ধরনের আবেগতাড়িত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করত না। কারণ জুলাই সনদ এবং এর বাস্তবায়ন, দুটি সম্পূর্ণ ভিন্ন বিষয়। জুলাই সনদ সম্মিলিতভাবে অনুমোদন করলেই না তা কীভাবে কার্যকর করা হবে, সে প্রশ্ন আসবে। জুলাই সনদে সব দল স্বাক্ষর করার পর নিশ্চয়ই এ নিয়ে দলগুলোর মধ্যে আলোচনা হবে। সরকার সবার মতামত নিয়ে একটি যৌক্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে। জুলাই সনদের জন্য গণভোট করতে হবে, এ ব্যাপারে ইতোমধ্যে ঐকমত্য হয়েছে। কখন গণভোট হবে, গণভোটে কীভাবে প্রশ্ন উপস্থাপন করা হবে, সেসব বিষয় এখনো অমীমাংসিত। আলোচনার মাধ্যমেই এর সমাধান করা সম্ভব। এ কারণেই জামায়াত জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছে। এ সই করার অর্থ এটা নয় যে তারা নভেম্বরে গণভোট এবং পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি থেকে সরে এসেছে। এনসিপিও তাদের দাবি বহাল রেখে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করতে পারত। এতে তাদের দাবি আরও জোরদার হতো। এনসিপির মূল দাবির সঙ্গে কারও দ্বিমত নেই। সব রাজনৈতিক দলই চায় জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি। এ আইনি বৈধতা কোন পদ্ধতিতে হবে তা নিয়ে দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ আছে। এটাই স্বাভাবিক। দলগুলো যদি আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে জুলাই সনদ তৈরি করতে পারে তাহলে তারা আলোচনার মাধ্যমেই এর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ঠিক করতে পারবে। তাই জুলাই সনদের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান বর্জন এনসিপির একটি ভুল সিদ্ধান্ত। একে আমি বলব তারুণ্যের ভ্রান্তিবিলাস। তবে আশার কথা, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন জানিয়েছে, পরেও দলগুলো এ সনদে স্বাক্ষর করতে পারবে। ৩০ অক্টোবরের মধ্যে এ সনদে স্বাক্ষরের সুযোগ আছে। তাই আমরা আশা করি তরুণদের আবেগ প্রশমিত হলে নিশ্চয়ই তাঁরা বাস্তবতা অনুধাবন করবেন। জুলাই সনদে সই করে এনসিপি গণতন্ত্র উত্তরণের পথ প্রশস্ত করবে। জুলাই বিপ্লব পাবে পূর্ণতা।

অদিতি করিম : লেখক ও নাট্যকার

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব অপরিহার্য : ডুয়েট উপাচার্য
জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব অপরিহার্য : ডুয়েট উপাচার্য

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত
জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যালয় দখল বিষয়ে এনসিপির বক্তব্য
আওয়ামী লীগের কার্যালয় দখল বিষয়ে এনসিপির বক্তব্য

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিরিজ জয়ের মিশনে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ জয়ের মিশনে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শীত আসার আগেই গোড়ালি ফেটে চৌচির? জানুন সমধান
শীত আসার আগেই গোড়ালি ফেটে চৌচির? জানুন সমধান

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মান্দায় তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবকের মৃত্যু
মান্দায় তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবকের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি
আজ সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রাঙ্কফুর্টকে উড়িয়ে স্বরূপে ফিরল লিভারপুল
ফ্রাঙ্কফুর্টকে উড়িয়ে স্বরূপে ফিরল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৩ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বেলিংহ্যামের গোলে জুভেন্তাসকে হারাল রিয়াল
বেলিংহ্যামের গোলে জুভেন্তাসকে হারাল রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রটের চাকরি ছাড়ার গুঞ্জন, যা বললো আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড
ট্রটের চাকরি ছাড়ার গুঞ্জন, যা বললো আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অপহরণের আট দিনেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্র রাকিবুল
অপহরণের আট দিনেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্র রাকিবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকো রিয়াল জিতবে, রামোসের ভবিষ্যদ্বাণী
এল ক্লাসিকো রিয়াল জিতবে, রামোসের ভবিষ্যদ্বাণী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গয়নার দাম জানাল ফ্রান্স
ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গয়নার দাম জানাল ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার তত্ত্বাবধানে মিশর কেন টনি ব্লেয়ারকেই চায়?
গাজার তত্ত্বাবধানে মিশর কেন টনি ব্লেয়ারকেই চায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর