শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২৫

ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?

সাইফুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ভবদহ ট্র্যাজেডির সমাধান হবে কি?

আবারও জলাবদ্ধতায় আক্রান্ত ‘যশোরের দুঃখ’ হিসেবে পরিচিত ভবদহ এলাকা। ইতোমধ্যে জেলার অভয়নগর ও মণিরামপুর উপজেলার ৪৫টিরও বেশি গ্রামে পানি ঢুকে পড়েছে। আটকে পড়েছে মানুষ। গত এপ্রিলে অন্তর্বর্তী সরকারের তিন উপদেষ্টা একসঙ্গে ভবদহ এলাকা পরিদর্শন করেন। তাঁদের তৎপরতা ও প্রতিশ্রুতিতে ভবদহ এলাকার মানুষের মনে আশার সঞ্চারও হয়। পানিসম্পদ উপদেষ্টা আশ্বাস দিয়েছিলেন, অভয়নগরে দ্রুত আমডাঙ্গা খাল সংস্কার ও চওড়া করা হবে, যাতে ভবদহ এলাকার বড় একটি অংশের পানি আপাতত ভৈরব নদে নেমে যেতে পারে। এর পাশাপাশি জলাবদ্ধতা সমস্যার যাতে স্থায়ী সমাধান হয়, সেদিকেই সরকার হাঁটবে। এই ঘোষণার পর পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও জেলা প্রশাসন ব্যাপক তোড়জোড় শুরু করে। আমডাঙ্গা খাল চওড়া ও সংস্কারের জন্য জমি অধিগ্রহণের প্রয়োজন পড়ে। এ নিয়ে বাধে ঝামেলা। তৈরি হয় আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। শেষ পর্যন্ত এ কাজ আর এগোয়নি। যথারীতি এবারের বর্ষায় আবারও পানিতে আটকা ভবদহের মানুষ। এর আগের রাজনৈতিক সরকারগুলোর সময়ে যতবারই ভবদহ জলাবদ্ধতা সমস্যার নিরসনে শত শত কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল, তার সবই ব্যর্থ হয়েছিল মূলত লুটপাটের কারণে। অন্তর্বর্তী সরকারের তৎপরতায় এলাকার মানুষ আশান্বিত হয়েছিল, এবার প্রকল্প হলে অন্তত লুটপাট হবে না, সমস্যার সমাধান হবে। কিন্তু বর্তমান অবস্থায় তারা সে আশাও হারিয়ে ফেলছে।

চলতি মাসের শুরুতে একটি চীনা বিশেষজ্ঞ দল ভবদহ এলাকা পরিদর্শন করে। তাদের পরামর্শ অনুযায়ী ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথ খুঁজবে সরকার। তবে ‘বিদেশি বিশেষজ্ঞদের বিষয়ে এলাকার মানুষের ভীতি রয়েছে। কারণ ভবদহ সমস্যা শুরুর পেছনেও ছিল বিদেশি বিশেষজ্ঞরা। স্থানীয়রা বলছেন, এসব বিশেষজ্ঞ তাদের দেশের নদী ও নদীর পানির গতিপ্রকৃতি সম্পর্কে বিশেষজ্ঞ। তাদের দেশের নদী ও নদীর পানির গতিপ্রকৃতি আমাদের দেশের নদী ও নদীর পানির গতিপ্রকৃতির চেয়ে আলাদা। ফলে এসব বিদেশি বিশেষজ্ঞ তাদের দেশের অভিজ্ঞতা দিয়ে আমাদের দেশের নদী ও নদীর পানি নিয়ে পরামর্শ দিলে তার ফলাফল সঠিক হয় না। যার দৃষ্টান্ত ভবদহ সমস্যা।

পাকিস্তান আমলে ১৯৫৪-৫৫ সালে ভয়াবহ বন্যা হয়। এরপর জাতিসংঘের সুপারিশে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বন্যা সমস্যা সমাধানে ক্রুগ মিশন গঠন করা হয়। এই মিশন সরকারের কাছে একটি সুপারিশ দেয়। এরপর ১৯৫৯ সালে পূর্ব পাকিস্তান ওয়াপদা গঠন হওয়ার পর বন্যানিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব দেওয়া হয় সেই ওয়াপদাকে। তারা বন্যানিয়ন্ত্রণ ও লবণাক্ততা নিরসনে ‘উপকূলীয় বাঁধ’ নির্মাণের প্রকল্প নেয়, যা ছিল তখনকার দুই খণ্ড পাকিস্তানের মধ্যে সবচেয়ে বড় প্রকল্প। এই প্রকল্পেরই অংশ হিসেবে ১৯৬১ সালে অভয়নগর উপজেলার ভবদহ নামক স্থানে হরি নদীর ওপর আড়াআড়ি বাঁধ দিয়ে নদীর উভয় পাশে মোট ৩৬টি স্লুইস গেট ও পোল্ডার নির্মাণ করা হয়। নদীর সঙ্গে সব বিলের সংযোগস্থলেও দেওয়া হয় স্লুইস গেট।

এই প্রকল্পের ফলে বিল ও ফসলের খেতে লোনাপানির প্রবেশ বন্ধ করা সম্ভব হয়। এর ফলে এ অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণ ফসল উৎপাদন হতে থাকে। বছরে আউশ, আমন ও বোরো তিনটি ফসল হতো। এলাকার মানুষের মাঝে স্বাচ্ছন্দ্য আসে। কিন্তু এ প্রকল্পটি যে টেকসই ছিল না, এক যুগ যেতে না যেতেই তা হাড়ে হাড়ে টের পাওয়া যায়। জোয়ারের পানির সঙ্গে আসা বিপুল পরিমাণ পলি বিলে ঢুকতে না পেরে নদীবক্ষেই জমা হতে থাকে। ওদিকে ফারাক্কার কারণে নদীর উজান থেকে পানির চাপও কমতে থাকে। পলি জমে জমে দ্রুত উঁচু হতে থাকে নদীর তলদেশ। কমতে থাকে নদীর পানিনিষ্কাশন ক্ষমতা। ব্যাহত হয় প্রাকৃতিক ভূমি গঠন  প্রক্রিয়া। বৃষ্টি হলেই নদী, বিল ভরাট হয়ে আশপাশের গ্রামগুলো প্লাবিত করে। আর একবার গ্রামগুলো প্লাবিত হলে সে পানি আর বেরোনোর কোনো পথ পায় না। সৃষ্টি হয় স্থায়ী জলাবদ্ধতা।

সত্তরের দশক থেকেই এ সমস্যা দেখা দিতে শুরু করে। তবে আশির দশকের শুরুতে এসে তা প্রকট আকার ধারণ করে। ১৯৮৮ সালে যশোরের মণিরামপুর, কেশবপুর, অভয়নগর উপজেলা এবং খুলনার ফুলতলা, ডুমুরিয়া ও বটিয়াঘাটা উপজেলার বিশাল অংশ। ক্ষতিগ্রস্ত হন ১০ লক্ষাধিক মানুষ।

এরপর ক্ষতিগ্রস্তদের আন্দোলন-সংগ্রামের পরিপ্রেক্ষিতে বিভিন্ন সরকার আমলে ভবদহ জলাবদ্ধতা সমস্যার সমাধানে কোটি কোটি টাকার প্রকল্প নেওয়া হয়েছে। কাজের কাজ কিছুই হয়নি। সমস্যা কেবল জটিল থেকে জটিলতর হয়েছে। এর আগে স্থানীয়দের উদ্ভাবিত প্রকল্প টিআরএম (টাইডাল রিভার ম্যানেজমেন্ট) বা জোয়ারাধার প্রকল্প চালু হলে জলাবদ্ধতা সমস্যা সমাধানের দিকে যাচ্ছিল। কিন্তু দুটি বিলে এ প্রকল্প করার পথে নানা ষড়যন্ত্রে তা শেষ পর্যন্ত আর চলতে পারেনি। ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের জন্য বিদেশি বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া হোক। কিন্তু এর পাশাপাশি জলাবদ্ধতায় আক্রান্ত এলাকাবাসীর কথাও যেন গুরুত্বসহকারে শোনা হয়, এ দাবি দীর্ঘদিন ধরে ভুক্তভোগীরা করে আসছেন।

                লেখক : গণমাধ্যমকর্মী

এই বিভাগের আরও খবর
জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
বিজয়াদশমী
বিজয়াদশমী
আমাদের দুর্গোৎসব
আমাদের দুর্গোৎসব
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
সর্বশেষ খবর
পাচারের উদ্দেশে টেকনাফের পাহাড়ে বন্দী নারী-শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার
পাচারের উদ্দেশে টেকনাফের পাহাড়ে বন্দী নারী-শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিউনিখ বিমানবন্দরে ড্রোন দেখা যাওয়ায় বিমান চলাচল বন্ধ
মিউনিখ বিমানবন্দরে ড্রোন দেখা যাওয়ায় বিমান চলাচল বন্ধ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানের লামায় নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানের লামায় নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় সিএনজির দুই যাত্রী নিহত, আহত তিন
কালীগঞ্জে ট্রাকচাপায় সিএনজির দুই যাত্রী নিহত, আহত তিন

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নৌকাডুবিতে দুই শিশু নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
নৌকাডুবিতে দুই শিশু নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুমুদ ফ্লোটিলার শেষ জাহাজটিও আটক করেছে ইসরায়েল (ভিডিও)
সুমুদ ফ্লোটিলার শেষ জাহাজটিও আটক করেছে ইসরায়েল (ভিডিও)

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ফের ত্রাণ পাঠানোর ঘোষণা ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশনের
গাজায় ফের ত্রাণ পাঠানোর ঘোষণা ফ্রিডম ফ্লোটিলা কোয়ালিশনের

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাবে এই প্রথম মৃত্যু
কানাডায় হামের প্রাদুর্ভাবে এই প্রথম মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স দলে একিতিকে, নেই দেম্বেলে
ফ্রান্স দলে একিতিকে, নেই দেম্বেলে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর ফের চালু হচ্ছে ভারত ও চীনের সরাসরি ফ্লাইট
৫ বছর পর ফের চালু হচ্ছে ভারত ও চীনের সরাসরি ফ্লাইট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় ‘বাচনিকের’ যুগপূর্তি উদযাপন ১৮ অক্টোবর
টরন্টোয় ‘বাচনিকের’ যুগপূর্তি উদযাপন ১৮ অক্টোবর

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

“মহানায়কের গান” সিজন ২-এর দ্বিতীয় গান প্রকাশ
“মহানায়কের গান” সিজন ২-এর দ্বিতীয় গান প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া
সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলের বাধায় বিশ্বব্যাপী ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে এদেশের মানুষের ধারণা নাই: সেলিমুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ফ্লোটিলার নৌবহরে বাধা দেয়ায় বার্সেলোনায় হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি
স্বাভাবিক জনজীবনে ফিরছে খাগড়াছড়ি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন
আজ হাটহাজারীতে দিনব্যাপী হেফাজতে ইসলামের আন্তর্জাতিক শানে রেসালত সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
মিরপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন
২০২৬ বিশ্বকাপের অফিসিয়াল বল উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের
হংকংয়ে মার্কিন কূটনীতিককে কঠোর সতর্কবার্তা চীনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন
মার্কিন সরকারে দ্বিতীয় দিনে গড়িয়েছে শাটডাউন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়
ছিনতাই হওয়া মোবাইল যায় কোথায়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের
রুশ তেল ক্রয়কারী দেশকে টার্গেট করে কাজের প্রতিশ্রুতি জি-৭ মন্ত্রীদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ফ্লোটিলায় আক্রমণের জেরে ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা
দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা: প্যারিসে ইসি সানাউল্লাহ
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা: প্যারিসে ইসি সানাউল্লাহ

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি
মালয়েশিয়ায় বন্দী বাংলাদেশির পরিচয় জানতে হাইকমিশনের বিজ্ঞপ্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের
যে রেকর্ড শুধুই নিয়াজ মোরশেদের

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল
মরিচের কেজি ৩০০ ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া
ভাসমান জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে ফারহান-কেয়া

শোবিজ

এক পর্দা, দশ প্রজন্ম
এক পর্দা, দশ প্রজন্ম

শোবিজ

মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক
মনোনয়ন পেতে বিএনপির ছয় নেতা ময়দানে : অন্য দলে একক

নগর জীবন

বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক
বড় চিকিৎসা কেন্দ্রে কম অভিজ্ঞ চিকিৎসক

নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড়বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

নগর জীবন

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক
ঝিলিকে বাংলাদেশের ঝলক

মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

সুনেরাহর গল্প
সুনেরাহর গল্প

শোবিজ

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ
বাড়ছে বিরল মানসিক রোগ

পেছনের পৃষ্ঠা