শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ

কেমন আছে বাংলাদেশ? কিংবা কেমন আছে বাংলাদেশের মানুষ? প্রথম প্রশ্নের জবাব খুব স্পষ্ট করে লিখে দেওয়া সহজ নয়। তবে দেশের মানুষ খুব বেশি ভালো নেই। সবাই কি ভালো নেই? তা কেন? ১৮ কোটি মানুষের মধ্যে কিছু লোক তো অবশ্যই খুব ভালো আছে। কিছু লোক খুব বেশি ভালো না থাকলে বেশির ভাগের পক্ষে খারাপ থাকতে পারা কঠিন। এর একটা তাত্ত্বিক ভিত্তিও আছে। অত তত্ত্বকথার কাজ নেই। সোজাসাপ্টা কথা; আমরা যারা সাধারণ মানুষ, তারা ভালো নেই। জেনারেশন জির কাছে আমরা অনেক কিছু আশা করেছিলাম। সাধারণ মানুষ আশায় বুক বেঁধে ছিলেন, জেন জি তথা আমাদের নির্ভয় প্রজন্ম মানুষের সব গ্লানি মোচন করে দেবে। নীলকণ্ঠের মতো সমাজের সব বিষ শোষণ করে নেবে। কিন্তু সে আশা আজ নিরাশায় পর্যবসিত হতে চলেছে।

ঘরে-বাইরে, অফিসে, রাজপথের কোথাও শান্তি নেই। শান্তির ললিতবাণী শোনাইছে ব্যর্থ পরিহাস। জিনিসপত্রের দাম মোটামুটি ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকলেও গ্যাস ও বিদ্যুতের অভাবে নাকাল মধ্য ও নিম্নবিত্ত মানুষ। বিদ্যুৎ এক ঘণ্টা থাকে তো দুই ঘণ্টা থাকে না। পল্লী বিদ্যুতের অবস্থা যে কতটা খারাপ, তা ব্যাখ্যা করে বোঝানো কঠিন। বিদ্যুতের টালবাহানায় গার্হস্থ্য জীবন বিপর্যস্ত। সাপ্লাইয়ের গ্যাস থাকে তো ফ্লো থাকে না। দিনের বেলায় গ্যাসই পাওয়া যায় না। কোনো এলাকায় নাকি দিনের রান্না করতে হচ্ছে গভীর রাতে। এলপি গ্যাসও সস্তা নয়। একই কারণে সংকট দেখা দিয়েছে ব্যবসাবাণিজ্য ও কলকারখানায়। গ্যাস-বিদ্যুতের পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকায় কর্মীদের ওভারটাইম দিতে হচ্ছে। উৎপাদন খরচ বাড়ছে। এ পরিস্থিতিতে লোকসানের মধ্যে পড়াই স্বাভাবিক। শ্রমিক অসন্তোষ তো লেগেই আছে।

বিশ্বনন্দিত নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কূটনীতির ৩৬০ ডিগ্রি সাফল্যগাথায় জাতি হিসেবে আমরা গৌরবান্বিতবোধ করি। সরকারি বার্তা সংস্থা এ নিয়ে ফেনায়িত রিপোর্ট করতে পারে। বিশ্ববলয়ে আমাদের এখন মিত্রের অভাব নেই। বাণিজ্য প্রসার ও বিনিয়োগের নতুন নতুন সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। হবে-হচ্ছে অনেক কিছু। কিন্তু ঘরের শান্তি, সেটাই তো হচ্ছে না। বাসাবাড়ি, ব্যবসাকেন্দ্র ও কলকারখানায় গ্যাস-বিদ্যুতের বিরাজমান সংকটের দিকে মনোযোগ দেওয়ার দাবি যেন বা আজ গৌণ কেমন আছে বাংলাদেশ? কিংবা কেমন আছে বাংলাদেশের মানুষ? প্রথম প্রশ্নের জবাব খুব স্পষ্ট করে লিখে দেওয়া সহজহয়ে পড়েছে। আস্থার সংকট প্রকাণ্ড হচ্ছে। ইন্টেরিম ও জেনারেশন জির প্রতিনিধিত্বকারী এনসিপির গতিমুখ কোন দিকে? তারা কি সময় নিয়ে সংস্কার সম্পন্ন করে অতি ভালো ইলেকশনের মাধ্যমে বিলম্বিত সাচ্চা গণতন্ত্র উপহার দিতে চাইছে? নাকি গত হয়ে যাওয়া ফ্যাসিবাদের সাড়ে ১৫ বছরের যে কালপর্ব, তার পরে আরেকটি দীর্ঘমেয়াদি সংস্কারবাদী ইন্টেরিম বন্দোবস্ত চাইছেন? অন্তর্বর্তী শব্দটার মধ্যেই একটা পাজল আছে। এ একটা ধাঁধা। এর মধ্যে ইকুইভোকেশন অর্থাৎ দ্ব্যর্থবোধকতা রয়েছে। দুটো মেয়াদের মাঝখানে যে সময় সেটাকে বলা হয় অন্তর্বর্তী। রাজনৈতিক পরিভাষায় একটি সরকারের অবসানের পর আরেক মেয়াদের সরকার আসার মধ্যবর্তী সময়। এই সময় কয় মাস, তার কোনো ধরাবাঁধা নিয়ম নেই। ১৯৯৬ সালের স্বল্পস্থায়ী পার্লামেন্টে গৃহীত আইন অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদ তিন মাস। কিন্তু ২০০৭ সালের লগিবৈঠার প্রাণঘাতী গোলযোগের প্রেক্ষাপটে যে সরকার এসেছিল, সেটা নিরেট তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছিল না। সংবাদপত্র ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় সে সরকারের নাম দেওয়া হয়েছিল সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। কাজেই ওই সরকারকে ৯৬ সালের আইনের ধার ধারতে হয়নি। সেনাসমর্থিত সেই সরকারও সংস্কারের সেøাগান দিয়েছিল। রাজনীতি থেকে তারা পরিবারতন্ত্র উচ্ছেদের মাধ্যমে মাইনাস টু ফর্মুলা বাস্তবায়ন করতে চেয়েছিল। সেটা করতে গিয়ে আব্দুল জলিল ও আবদুল মান্নান ভূঁইয়ার মতো জেন্টলম্যান লিডারদের কপাল পুড়েছিল। তাঁরা না ঘরকা না ঘাটকা হয়ে গিয়েছিলেন। বিচার বিভাগ পৃথককরণ, জাতীয় পরিচয়পত্র ইত্যাদি সংস্কারের কাজে হাত দিয়েছিল সেই সরকার। সেজন্য কমিশন গঠন করার দরকার হয়নি। বিচার বিভাগ পৃথককরণ পুরোপুরি সম্ভব না হলেও সামান্য অগ্রগতি বোধ হয় হয়েছিল। তবে কোনো কমিশন-টমিশন ছাড়াই ওই সরকার এনআইডি প্রকল্পের কাজ সম্পন্ন করেছিল। মইন ইউ আহমেদ ও ফখরুদ্দীন সরকার ধানাইপানাই করে দুই বছর ক্ষমতায় থাকতে পেরেছিল। এনআইডি স্কিম বাস্তবায়ন করে ওই সরকার একটি অতিগুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করতে পেরেছিল। এটা ইতিহাসের সত্য।

কিন্তু বর্তমান ইন্টেরিম সরকার সংস্কার সংস্কার করে বেশ একটা আলোড়ন তুলতে পারলেও কোথাও কোনো দৃশ্যমান সংস্কার হয়নি। সংস্কার সুপারিশ তৈরি করার জন্য সরকার বাছা বাছা বিশেষজ্ঞ ডেকে এনে অনেকগুলো কমিশন গঠন করে দিয়েছে। কমিশনগুলো তাদের মতো করে জনমত যাচাই ও চিন্তা ফিকির করে সুপারিশ বানিয়ে সরকারপ্রধানের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করেছে। পত্রিকা ও টেলিভিশনে সচিত্র খবর প্রকাশ ও প্রচার হয়েছে। এরই মধ্যে আবার এসেছে জুলাই সনদ ঘোষণার দাবি। জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে জুলাই সনদ তৈরি ও ঘোষণার নিমিত্ত একটি হাই প্রোফাইল কমিশন গঠন করা হয়েছে, যার সভাপতি স্বয়ং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। কমিশনের সহসভাপতি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে একের পর এক বৈঠক করে যাচ্ছেন। তিনি শুরুর দিকে জাতীয় ঐকমত্যের প্রশ্নে বেশ আশার বাণী শোনাচ্ছিলেন। কিন্তু ইদানীং মনে হয় খানিকটা হতাশ। যখন তিনি বলেন যে ঐকমত্য না হলে সব কিছু জানিয়ে তিনি চলে যাবেন, তখন স্পষ্টতই কানে বাজে হতাশার সুর। সংস্কার ও জুলাই সনদ ঠিক কবে নাগাদ হবে, তা নিশ্চিত করে বলা যায় না। দেশে জেনারেল ইলেকশন কবে হবে; এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নাকি আগামী বছরের জুনের মধ্যে, তা-ও বোঝা যাচ্ছে না।

দেশের সবচেয়ে বড় দল বিএনপি ও সমমনা পার্টিগুলো ডিসেম্বরের মধ্যে ইলেকশন চাইছে। এখন তাদের সেই দাবি আরও জোরালো হয়েছে। গত বুধবার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তারুণ্যের সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলেন, আগামী ডিসেম্বরেই নির্বাচন হবে। জাতীয় নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা চলছে। মনে হয় সরকারের কোনো ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রতিপক্ষ বানাবেন না। জনগণের বিশ্বাস ও ভালোবাসা নষ্ট হয়, এমন কোনো পদক্ষেপ নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য ঠিক হবে না।

এই কঠোর বার্তায় সরকারের প্রতিক্রিয়া কী, তা এখনো জানা যায়নি। তবে প্রধান উপদেষ্টা দেশে ও বিদেশে পূর্বাপর বলে আসছেন যে আগামী বছরের জুনের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর আগে তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করে সব কথা শুনে শেষমেশ বলেছেন, আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। বিএনপি ছাড়াও সমমনা দলগুলো ডিসেম্বরে নির্বাচন চাইছে। কমিউনিস্ট পার্টিরও দাবি ডিসেম্বরে নির্বাচন। সেনাবাহিনীও ডিসেম্বরে ইলেকশনের পক্ষপাতী। সেনাপ্রধান একাধিকবার এ কথা বলেছেন। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর সরকার মনে হয় তাঁদের সিদ্ধান্তে অবিচল।

এদিকে এনসিপির দাবি জাতীয় সংসদের আগে কিংবা একই সঙ্গে গণপরিষদেও ইলেকশন দিতে হবে। অর্থাৎ তারা চাইছে পার্লামেন্টের পাশাপাশি গণপরিষদ হবে, যারা সংবিধান প্রণয়ন করবেন। এই জায়গায় ধোঁয়াশা তৈরি হওয়া খুবই স্বাভাবিক। গণপরিষদের কাজ সংবিধান প্রণয়ন করা। গণপরিষদ সরকার গঠন করে না। সরকার গঠন করবে জাতীয় সংসদ। কিন্তু গণপরিষদ যখন সংবিধান তৈরির কাজ করবে তখন জাতীয় সংসদ কী করবে? পার্লামেন্ট তখন ঝুলে থাকবে নাকি কার্যকর হয়ে যাবে? নাকি নতুন সংবিধান না হওয়া পর্যন্ত পার্লামেন্ট ঝুলেই থাকবে? সংবিধান হওয়ার আগেই কি নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে? এসব প্রশ্নেরও জবাব পরিষ্কার হওয়া উচিত। নির্বাচিত পার্লামেন্টকে কাজ করতে না দেওয়ার দৃষ্টান্ত তো আমাদের ইতিহাসেও আছে। একটি দেশের শাসনতন্ত্র সংশোধন-পরিমার্জনের জন্য যেখানে একটি পার্লামেন্টই যথেষ্ট সেখানে কেন গণপরিষদের দাবি তোলা হচ্ছ? ১১ মে ঢাকায় এক আলোচনা সভায় আইন উপদেষ্টা বলেছেন, একটা দেশের নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে দুই-তিন বছর সময় লাগতে পারে। কোনো কোনো দেশে ৮-৯ বছরও লেগেছে। আইন উপদেষ্টার এই বক্তব্য চলমান বাস্তবতায় অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এনসিপির গণপরিষদ গঠনের দাবি, আইন উপদেষ্টার বক্তব্য এবং আরও দুয়েকজন উপদেষ্টার ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার ইঙ্গিতপূর্ণ বক্তব্য সর্বোপরি বিলম্বিত ইলেকশনের পরিকল্পনা-এগুলোর মধ্যে কোনো যোগসূত্র থাকা বিচিত্র নয়। সে ক্ষেত্রে জাতীয় ঐকমত্যের যে আকাক্সক্ষা, তা ভেস্তে যাওয়ার সমূহ আশঙ্কা। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের মাধ্যমে জাতীয় ঐক্যের যে সম্ভাবনা তৈরি হয়েছিল, তা আজ অনেকটাই ফিকে হয়ে এসেছে।

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
সর্বশেষ খবর
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিক নিহত
ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান ‘দিলানা’
শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান ‘দিলানা’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোটি মানুষের একটাই দাবি—ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া : মঈন খান
কোটি মানুষের একটাই দাবি—ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড়ে বিএনপির মৌন মিছিল
পঞ্চগড়ে বিএনপির মৌন মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৫
লালমনিরহাটে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
মেহেরপুরে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত দিবস পালন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাবনার গ্রামে রাস্তা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন
পাবনার গ্রামে রাস্তা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে দিনাজপুরে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে দিনাজপুরে প্রতীকী ম্যারাথন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন