শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, শনিবার, ১৪ জুন, ২০২৫

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

অবশেষে পুরো জাতি যেন একটা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল। যে অনিশ্চয়তা, যে শঙ্কা ছিল কিছুটা হলেও তার অবসান ঘটল। সুদূর লন্ডনে বাংলাদেশ যেন আশার আলো দেখল। নির্বাচন এবং রাজনীতি ও দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে যখন অনিশ্চয়তা, সারা দেশের মানুষ যখন উৎকণ্ঠিত, উদ্বিগ্ন ঠিক সেই সময় ১৩ জুন বাংলাদেশ সময় বেলা ২টায় ঘটল সেই ঐতিহাসিক ঘটনা। লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের যে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হলো, সে বৈঠকটি ফলপ্রসূ হয়েছে। তাদের পক্ষ থেকে একটি যৌথ বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। এ যৌথ বিবৃতি ইতিবাচক, আশা জাগানিয়া এবং সংকট সমাধানের সুস্পষ্ট পথনির্দেশনামূলক। এ যৌথ বিবৃতিতে সুস্পষ্টভাবে তারেক রহমান জনগণের আকাঙ্ক্ষার কথা উচ্চারণ করেছেন। তিনি রোজার আগে নির্বাচন অর্থাৎ ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যাপারে প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রস্তাব রেখেছেন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ প্রস্তাবে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার এবং বিচার প্রক্রিয়ার অগ্রগতির সাপেক্ষে রোজার এক সপ্তাহ আগে নির্বাচন হতে পারে।’ এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবে বলেও যৌথ বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

আমরা এ যৌথ বিবৃতি যদি একটু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব যে বিএনপি তার আগের অবস্থান থেকে অনেকখানি ছাড় দিয়েছে। বিশেষ করে বিএনপির সর্বশেষ স্থায়ী কমিটির সভায় ঘোষণা করা হয়েছিল যে নির্বাচন হতে হবে ডিসেম্বরের মধ্যেই। তারেক রহমানও সুস্পষ্টভাবে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছিলেন। সেখান থেকে বিএনপি সরে এসেছে। স্পষ্টতই ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে তারেক রহমান সম্মান দেখিয়েছেন। আমরা এ বৈঠকের যে তথ্য এবং ভিডিওচিত্র দেখেছি তাতে দেখা গেল যে দেশের সবচেয়ে বৃহৎ এবং জনপ্রিয় রাজনৈতিক দলের নেতা তারেক রহমান যেভাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সম্মান এবং শ্রদ্ধা দেখিয়েছেন তা সবার জন্য অনুকরণীয়। তিনি প্রধান উপদেষ্টার সম্মানে বিএনপির অবস্থান থেকে সরে এসেছেন। একটি বিষয় পরিষ্কার করেছেন যে বিএনপি দেশে শান্তি চায়, দেশে গণতন্ত্র উত্তরণ চায় এবং ঐক্যবদ্ধভাবে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়। ওই আলোচনা অনুষ্ঠানের পর যৌথ সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী মহামূল্যবান একটি বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার এবং বিচার দুটি চলমান প্রক্রিয়া।’ তিনি সংস্কার প্রসঙ্গে বলেছেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো যে বিষয়ে একমত হবে সে বিষয় সংস্কারের পথে এগোবে এবং নির্বাচনের পরও সংস্কার প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।’ বিচার সম্পর্কেও তিনি একই মন্তব্য করেছেন। এর মধ্য দিয়ে স্পষ্ট হয়ে গেছে যে সংস্কার বা বিচার সম্পন্ন করার সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। দুটি আপন গতিতে চলবে। প্রধান উপদেষ্টা এ বিষয়ে একমত হয়েছেন।

আমরা আশা করি এ বৈঠকের সিদ্ধান্ত এখন বাংলাদেশের রাজনীতিতে বাস্তবায়িত হবে এবং ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য কার্যক্রম অবিলম্বে শুরু হবে। না হলে দেশ আবার বিভক্তি এবং বিশৃঙ্খলার দিকে যেতে পারে। প্রধান উপদেষ্টার এ পরিবর্তিত অবস্থান এবং বিএনপির নমনীয়তার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের রাজনীতিতে নির্বাচরনকেন্দ্রিক বিতর্কের অবসান হওয়া উচিত বলে সবাই মনে করেন। কিন্তু এখন যদি বাংলাদেশের কোনো কোনো রাজনৈতিক দল গোঁ ধরে যে তারা এপ্রিলেই নির্বাচন চায় কিংবা অযৌক্তিক শর্ত আরোপ করে নির্বাচন বিলম্বিত করতে চায়, তবে তা হবে জন আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থি। অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের আশা-আকাঙ্ক্ষার বিপরীত।

রাজনীতিতে বিভিন্ন দলের মধ্যে মতপার্থক্য থাকতেই পারে। এটা থাকা স্বাভাবিক। এ মতপার্থক্যই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। নির্বাচন নিয়ে এনসিপি, জামায়াত বা অন্যান্য রাজনৈতিক দলের ভিন্নমত থাকতেই পারে। সে ভিন্নমত তারা প্রকাশও করতে পারে। কিন্তু আমাদের সবাইকে মনে রাখতে হবে, গণতন্ত্রের প্রধান শর্ত হলো সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত। গণতন্ত্রে সংখ্যালঘিষ্ঠ বা প্রতিটি মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। কিন্তু সেই মতামতটিই গ্রহণ করা হবে, যা সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠী লালন করে, ধারণ করে। দেশের ৯০ ভাগ রাজনৈতিক দল নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে চেয়েছিল। সেখান থেকে ৯০ ভাগ রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি এবং নেতা হিসেবে তারেক রহমান নির্বাচন ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত পিছিয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে একমত হয়েছেন। এটি তাঁদের একটা ঐতিহাসিক ছাড়। এটি অন্তর্বর্তী সরকারের জন্য একটি বড় সুযোগ। আশা করা যায় এখানে আর কোনো অজুহাত বা কে চায় বা কে চায় না সে বিষয়টি নিয়ে কালক্ষেপণ করা হবে না। নতুন করে কোনো বিতর্ক সৃষ্টি করা হবে না। বল এখন প্রধান উপদেষ্টার কোর্টে। তিনি দেশে ফিরে নিশ্চয়ই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্রুত এ বিষয় নিয়ে কথা বলবেন। বিশেষ করে তাঁর অপত্যস্নেহে লালিত নতুন গঠিত নিবন্ধনহীন রাজনৈতিক দল এনসিপিকে তিনি রাজি করাবেন। কারণ এনসিপি প্রকাশ্যেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিভাবক হিসেবে মেনেছে। কোনো সমস্যা বা সংকটে ড. মুহাম্মদ ইউনূস প্রথম জাতীয় নাগরিক পার্টিকে ডাকেন, পরামর্শ করেন। কদিন আগেও ড. ইউনূস যখন পদত্যাগের চিন্তা করেছিলেন তখন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন। তাঁকে পদত্যাগ না করার জন্য অনুরোধ করেছিলেন।

আমরা ৬ জুন ঈদের আগের দিন প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যদি বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব যে তাঁর এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচনের ঘোষণাটি এনসিপির দাবির সঙ্গে মিলিয়ে করা। এমনকি নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণার পর এনসিপি এবং জামায়াত ড. ইউনূসের ঘোষণাকে অভিনন্দন জানিয়েছিল। যদিও অধিকাংশ মানুষ এবং প্রায় সব রাজনৈতিক দল প্রধান উপদেষ্টার এ ঘোষণায় আশাহত এবং বিস্মিত হয়েছিল। এ রকম বাস্তবতায় আমরা সবাই আশা করব যে প্রধান উপদেষ্টা কারও প্রতি অনুরাগ-বিরাগের বশবর্তী না হয়ে, বিশেষ কোনো গোষ্ঠী, দল বা অংশের প্রতি পক্ষপাতদুষ্ট না হয়ে জনগণের আকাঙ্ক্ষার কথা শুনবেন। সুদূর লন্ডনে তিনি জনগণের অভিব্যক্তি জানতে পেরেছেন। সেই অভিব্যক্তি তাঁকে একটি নতুন সুযোগ দিয়েছে। কারণ আমরা জানি যে ১০ মাসে অন্তর্বর্তী সরকারের অবস্থা খুবই নাজুক। এ সরকার কোনো ক্ষেত্রেই সফল হতে পারেনি। রাজনীতি, অর্থনীতি, ব্যবসাবাণিজ্য, শিল্পকারখানা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য সব ক্ষেত্রে নানা রকম সংকটে জর্জরিত সরকার। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো না। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভয়াবহ। ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধপ্রায়। অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়ে আছে। এ রকম পরিস্থিতিতে একটি স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার যে প্রয়োজন তা বলার জন্য কোনো বিশ্লেষক-বিশেষজ্ঞের প্রয়োজন নেই। দেশের জনগণ মনে করে যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন বিচক্ষণ ব্যক্তি। তিনি সব জানেন, বোঝেন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের জনপ্রিয়তা এবং বাস্তবতা সম্পর্কেও তিনি ওয়াকিবহাল। তাঁকে ভুলে গেলে চলবে না যে তাঁর ক্ষমতার উৎস হলো দেশের রাজনৈতিক দলগুলো। সব রাজনৈতিক দল সম্মিলিতভাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান করেছে। ছাত্রদের কয়েকটি সংগঠন বা কোনো বিশেষ রাজনৈতিক দল নয়, বরং তিনি জাতির ঐক্যের প্রতীক। কাজেই তিনি জাতির আশা-আকাঙ্ক্ষার কথা শুনবেন। জাতির প্রত্যাশার কথা জানবেন এটি সবাই আশা করে। সেই প্রত্যাশা অনুযায়ী তিনি পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন এটাই সবাই প্রত্যাশা করে। দেশ আজ মহাসংকটে। যদি শেষ পর্যন্ত ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর অবস্থানে অনড় থাকতেন, তাহলে দেশে অনিবার্য রাজনৈতিক বিভক্তি এবং সহিংসতার সূত্রপাত হতো। আমরা প্রধান উপদেষ্টাকেও তাঁর বিচক্ষণতা এবং দায়িত্ববোধের জন্য ধন্যবাদ দিতে চাই। কারণ তিনি যথাযথ সময়ে প্রকৃত বাস্তবতা অনুধাবন করতে পেরেছেন। তিনি নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে করা সম্ভব বলে অভিমত প্রকাশ করেছেন। এটিই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। এখানে আলাপ-আলোচনা এবং যুক্তিতর্কের মাধ্যমে যে কোনো সংকটের সমাধান হতে পারে। তারেক রহমান এবং ড. মুহাম্মদ ইউনূস সেই গণতান্ত্রিক চর্চার একটি অনন্য উদাহরণ স্থাপন করলেন লন্ডনে। আমরা আশা করি যে এ চর্চা বাংলাদেশের রাজনীতিতে অব্যাহত থাকবে। যে আশাবাদ এবং সিদ্ধান্ত লন্ডনের ডরচেস্টার হোটেলে তৈরি হলো, সেই আশাভঙ্গের বেদনা যেন না ঘটে, আমরা যেন কাঙ্ক্ষিত গণতান্ত্রিক পরিক্রমার যাত্রা দ্রুত শুরু করতে পারি। দেশে যেন একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন আগামী রোজার আগেই সম্পন্ন হয়, সে পথ পাড়ি দেওয়ার দায়িত্ব প্রধান উপদেষ্টার। কারণ এ মুহূর্তে তিনি গণতন্ত্রের পথযাত্রার কান্ডারি।

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সব কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
সব কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
বৃহত্তর ইসরায়েল প্ল্যানের নিন্দায় বাংলাদেশ
বৃহত্তর ইসরায়েল প্ল্যানের নিন্দায় বাংলাদেশ
চিকিৎসকরা অনর্থক টেস্ট দেন
চিকিৎসকরা অনর্থক টেস্ট দেন
হাসিনা কংসের মতো মানুষ হত্যা করেছেন
হাসিনা কংসের মতো মানুষ হত্যা করেছেন
কারও শক্তি নেই নির্বাচন বন্ধ করার
কারও শক্তি নেই নির্বাচন বন্ধ করার
প্রথম আলোর রিপোর্টে ক্ষোভ, জ্বালিয়ে দিল পত্রিকার কপি
প্রথম আলোর রিপোর্টে ক্ষোভ, জ্বালিয়ে দিল পত্রিকার কপি
যারা নির্বাচন বিলম্ব চায় তারা গণতন্ত্রের শত্রু
যারা নির্বাচন বিলম্ব চায় তারা গণতন্ত্রের শত্রু
সরকার না চাইলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
সরকার না চাইলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়
কোনো ভেদাভেদ থাকবে না, এ দেশ সবার
কোনো ভেদাভেদ থাকবে না, এ দেশ সবার
ব্যবসায় মন্দা ও দুর্নীতিতে ক্ষতিগ্রস্ত রাজস্ব
ব্যবসায় মন্দা ও দুর্নীতিতে ক্ষতিগ্রস্ত রাজস্ব
পুরো বিশ্ব তাকিয়ে সিদ্ধান্তের দিকে
পুরো বিশ্ব তাকিয়ে সিদ্ধান্তের দিকে
সর্বশেষ খবর
ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি
ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক
এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক

৩ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ
কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার
১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর
টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ
আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিখোঁজ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে নিখোঁজ শিক্ষার্থী উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় দুইজনের লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় দুইজনের লাশ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে আরও দুটি ভোটকেন্দ্র বাড়ল
ডাকসুতে আরও দুটি ভোটকেন্দ্র বাড়ল

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আবুধাবিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ফটিকছড়ির যুবক নিহত
আবুধাবিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ফটিকছড়ির যুবক নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনগণ নির্বাচনমুখী হয়ে পড়েছে : এ্যানি
জনগণ নির্বাচনমুখী হয়ে পড়েছে : এ্যানি

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে নারীদের অংশগ্রহণ নিয়ে সচেতন হওয়ার আহ্বান মঈন খানের
নির্বাচনে নারীদের অংশগ্রহণ নিয়ে সচেতন হওয়ার আহ্বান মঈন খানের

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদ উদ্বোধন
মোংলায় আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদ উদ্বোধন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে বিদ্যালয়ে বন্যহাতির তাণ্ডব
রাঙামাটিতে বিদ্যালয়ে বন্যহাতির তাণ্ডব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১
জামালপুরে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোয় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন রাষ্ট্রদূত
ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়ানোয় বাংলাদেশের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় ব্যাটিং ব্যর্থতায় বড় হার বাংলাদেশ ‘এ’ দলের
অস্ট্রেলিয়ায় ব্যাটিং ব্যর্থতায় বড় হার বাংলাদেশ ‘এ’ দলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষষ্ঠ দিনে মনোনয়ন ফরম নিলেন ৬৪ জন
ষষ্ঠ দিনে মনোনয়ন ফরম নিলেন ৬৪ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে
মহাখালীর ফিলিং স্টেশনের আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রিসে বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল
গ্রিসে বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ফের দুইজনকে পুশইন করেছে বিএসএফ
লালমনিরহাটে ফের দুইজনকে পুশইন করেছে বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় দুই আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় দুই আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গ্রেফতার ২
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান
পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!
উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা
আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রবিবার যেখানে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিন’
রবিবার যেখানে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিন’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’
টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা
গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের ইচ্ছায় সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নিয়েছি: প্রধান উপদেষ্টা
জনগণের ইচ্ছায় সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নিয়েছি: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান দখল করবে না : ট্রাম্প
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান দখল করবে না : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির আপত্তি ১০ প্রস্তাবে
বিএনপির আপত্তি ১০ প্রস্তাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা

রকমারি

পিআর নিয়ে তীব্র বিরোধ
পিআর নিয়ে তীব্র বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর রিপোর্টে ক্ষোভ, জ্বালিয়ে দিল পত্রিকার কপি
প্রথম আলোর রিপোর্টে ক্ষোভ, জ্বালিয়ে দিল পত্রিকার কপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগুন গাছে টম্যাটো চাষ
বেগুন গাছে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুরো বিশ্ব তাকিয়ে সিদ্ধান্তের দিকে
পুরো বিশ্ব তাকিয়ে সিদ্ধান্তের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যত সংকট
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যত সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সব কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
সব কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ভেদাভেদ থাকবে না, এ দেশ সবার
কোনো ভেদাভেদ থাকবে না, এ দেশ সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

পিছিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা বছর
পিছিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা

সম্পাদকীয়

বিএনপিসহ তিন দলের পাঁচ নেতা ময়দানে
বিএনপিসহ তিন দলের পাঁচ নেতা ময়দানে

নগর জীবন

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকরা অনর্থক টেস্ট দেন
চিকিৎসকরা অনর্থক টেস্ট দেন

প্রথম পৃষ্ঠা

৫০০ লোকের গোপনাঙ্গ কেটে হিজড়ায় রূপান্তর
৫০০ লোকের গোপনাঙ্গ কেটে হিজড়ায় রূপান্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!
মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!

সম্পাদকীয়

ওয়াইল্ড কার্ড নিয়ে খেলবেন সাকিব
ওয়াইল্ড কার্ড নিয়ে খেলবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপি-জমিয়তের ছয় নেতা, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপি-জমিয়তের ছয় নেতা, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

বাবা-মায়ের সঙ্গে রুপালি পর্দায় সন্তানরা
বাবা-মায়ের সঙ্গে রুপালি পর্দায় সন্তানরা

শোবিজ

সোহানদের প্রত্যাশিত জয় নেপালের বিপক্ষে
সোহানদের প্রত্যাশিত জয় নেপালের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায় মন্দা ও দুর্নীতিতে ক্ষতিগ্রস্ত রাজস্ব
ব্যবসায় মন্দা ও দুর্নীতিতে ক্ষতিগ্রস্ত রাজস্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

আশিতে রূপনগরের রাজকন্যা শবনম
আশিতে রূপনগরের রাজকন্যা শবনম

শোবিজ

যারা নির্বাচন বিলম্ব চায় তারা গণতন্ত্রের শত্রু
যারা নির্বাচন বিলম্ব চায় তারা গণতন্ত্রের শত্রু

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎসবে কার্তিক-শ্রীলিলা
উৎসবে কার্তিক-শ্রীলিলা

শোবিজ

হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড

সম্পাদকীয়

তৌসিফ মাহবুবের অন্য অভিজ্ঞতা
তৌসিফ মাহবুবের অন্য অভিজ্ঞতা

শোবিজ

চ্যাম্পিয়ন মোহামেডানের অনুশীলন শুরু
চ্যাম্পিয়ন মোহামেডানের অনুশীলন শুরু

মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ অধিনায়ক বেথেল
ইংল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ অধিনায়ক বেথেল

মাঠে ময়দানে

বাহরাইন সফরে চূড়ান্ত হবে এশিয়ান কাপ স্কোয়াড
বাহরাইন সফরে চূড়ান্ত হবে এশিয়ান কাপ স্কোয়াড

মাঠে ময়দানে