শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৩, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৫

ব্যবসায় মন্দা রাজস্বে ঘাটতি

অনলাইন ভার্সন
ব্যবসায় মন্দা রাজস্বে ঘাটতি

সরকার-রাজনৈতিক দল এখন নির্বাচনমুখী। অন্তর্বর্তী সরকারের ভেতরও ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতা হস্তান্তর করে চলে যাওয়ার আলোচনা। আছে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া, জুলাই-আগস্টে গণহত্যার বিচার ইত্যাদি ইস্যু। এত সব ইস্যুর চাপে মোটাদাগে দেশের অর্থনীতি ও ব্যবসা-বিনিয়োগ সংকটের বিষয়টি এখন প্রায় আড়ালে।

বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ, রেমিট্যান্স আর রপ্তানিতে সাময়িক স্বস্তি ছাড়া সার্বিক ব্যবসা-বাণিজ্য-বিনিয়োগ-কর্মসংস্থানের বিষয়টি কাঙ্ক্ষিত মনোযোগ হারিয়েছে। ফলে মন্দা ব্যবসার চক্রে ঘুরপাক খাচ্ছে সরকারের রাজস্ব আয়। লক্ষ্যমাত্রা পূরণ থেকে ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। অর্থবছরের তিন মাসে উচ্চ প্রবৃদ্ধির মধ্যে প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা বা ৯ শতাংশ রাজস্ব ঘাটতি পড়েছে।

সংস্থাটি মরিয়া হয়ে এখন অসম্ভব হলেও মামলায় আটকে থাকা রাজস্ব, বকেয়া ভ্যাট-ট্যাক্স আর কর ফাঁকি থেকে রাজস্ব আদায়ে বিশেষ তৎপরতা চালিয়ে চালিয়ে অসম্ভবকে সম্ভব করার চেষ্টা করছে। ব্যবসায়ী-অর্থনীতিবিদরা বলছেন, আইন-শৃঙ্খলা ও ব্যবসায় পরিবেশের উন্নতি আর রাজনৈতিক সরকার না আসা পর্যন্ত অর্থনীতিতে গতি ফিরবে না।

সর্বশেষ তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনায় দেখা যায়, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার আগে থেকেই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ পরিস্থিতি খারাপ। আগের সরকারের ডলার সংকট, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, উচ্চ সুদের হারসহ নানা সমস্যা অর্থনীতিকে বিপদগ্রস্ত করে রাখে। অন্তর্বর্তী সরকারের স্বনামধন্য অর্থনীতিবিদরা দায়িত্ব পাওয়ায় আশা করা হয়েছিল, এ পরিস্থিতি থাকবে না, বরং অর্থনীতি শক্ত ভিতের ওপর দাঁড়াবে। এই সরকারের প্রায় ১৪ মাসে রেমিট্যান্স, রিজার্ভ ও রপ্তানিতে কিছুটা ইতিবাচক ধারা ছাড়া তেমন সাফল্য নেই।

বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) ভাইস প্রেসিডেন্ট ও অর্থনীতিবিদ ড. সাদিক আহমেদ বলেন ‘সরকারি-বেসরকারি দুই ক্ষেত্রেই খরচ কমে গেছে। বেসরকারি খাতের বিনিয়োগের হারও অনেক কম। কারণ রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা, জ্বালানি খাত, ব্যাংকিং খাতের অস্থিরতা ও অন্যান্য বিষয় দেখেই ব্যবসায়ীরা বিনিয়োগে আসবেন। এই বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। নির্বাচিত সরকার হয়তো এ বিষয়কে গুরুত্ব দেবে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো হবে কি না, বিনিয়োগের নিশ্চয়তা থাকবে কি না- এসব দেখেই সামনে এগোবে সবাই।’

তিনি আরো বলেন, ‘এখনো বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও গ্যাসের সরবরাহে সমস্যা আছে। দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের খরচ ভিয়েতনাম-ভারতের চেয়ে অনেক বেশি। এগুলোর ওপর জোর দিতে হবে। অর্থনৈতিক বিভিন্ন সংস্কার কার্যক্রম চালু হয়েছে। এটায় হয়তো আরো এক-দুই বছর লাগবে, তারপর পরিস্থিতির উত্তরণ ঘটবে। তখন স্বাভাবিকভাবে রাজস্ব আদায়ও বাড়বে।’

সর্বশেষ হিসাবে- বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২ বিলিয়ন ছাড়িয়ে গেলেও এটিও সমালোচনার জন্ম দিয়েছে। বিশ্লেষকরা মনে করেন, বেসরকারি খাত স্থবির, কোনো বিনিয়োগ নেই। শিল্পের উৎপাদন সংকুচিত। একে একে কারখানা বন্ধ হচ্ছে। উচ্চ সুদে কেউ ব্যবসার প্রসার ঘটাতে চাচ্ছে না, আবার নতুন কারখানায়ও বিনিয়োগ করছে না। অর্থাৎ কেনাকাটাই হচ্ছে না ঠিকমতো। সাধারণেরও সীমিত আয়ের বিপরীতে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে পণ্যের চাহিদা ও ভোগ ব্যয় কমে গেছে। যার ফলে কমছে আমদানি। বিশেষ করে শিল্পের কাঁচামাল, যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশ আমদানি কমছেই। আমদানির ব্যয় সংকোচন করায় জুলাইয়ের তুলনায় আগস্টে আমদানি কমেছে ১৬.৭১ শতাংশ। এতে ডলার খরচ কমে যাওয়ায় বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২.১০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়।

আপাতদৃষ্টিতে মনে হচ্ছে- রিজার্ভ বাড়ছে—এটা ভালো খবর। তবে অর্থনীতির ভাষায় এটি যত না ‘ভালো খবর’ তার চেয়ে ‘আশঙ্কার’ বিষয়। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, খেয়ে না খেয়ে মরিয়া হয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়াচ্ছে ঠিক আছে; কিন্তু অর্থনীতিতে প্রয়োজনীয় আমদানি না হলে সার্বিক অর্থনীতির সাপ্লাই চেইনে এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। এর অর্থ হলো—শিল্পের চাহিদা কমে গেছে। বিনিয়োগ থমকে আছে। এর প্রভাবে অর্থনীতির গতি স্লথ হয়। মানুষ কাজ হারায়। ব্যবসার আয় কমে যায়। প্রবৃদ্ধি কমে যায়। কাঙ্ক্ষিত রাজস্ব আদায়ও হয় না। অর্থাৎ ব্যবসার মন্থরগতির জন্য সরকারের অভ্যন্তরীণ আয় একটি চক্রের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে।

ব্যবসায় মন্দা থাকায় জোর করে রাজস্ব আদায় করা কঠিন। তাই সংস্থাটি মামলায় আটকে থাকা বিপুল অঙ্কের রাজস্ব, বকেয়া রাজস্ব আর কর ফাঁকির বড় অঙ্কের দিকে বিশেষ নজর দিচ্ছে। এটি বেশ কঠিন কাজ। এর পরও মরিয়া হয়ে এনবিআরের ভ্যাট, কাস্টমস ও আয়কর বিভাগ নিজ নিজ ক্যাপাসিটিতে এসব উৎস থেকে বাড়তি রাজস্ব আদায় করে ঘাটতি কমানোর চেষ্টা করছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনবিআরের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরেই দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে মন্দাভাব। অর্থনৈতিক কার্যক্রমে স্থবিরতা দেখা দিলে রাজস্ব আদায়ে তার একটা প্রভাব পড়ে। ব্যবসায় মন্দা থাকায় কোথাও কর আদায়ের জন্য জোরালো পদক্ষেপও নেওয়া যাচ্ছে না। একটা প্রতিষ্ঠান যদি বেঁচে থাকে তাহলে রাজস্ব আদায় হবে। আর এখন চাপাচাপি করে যদি প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি হয়, তাহলে রাজস্ব আদায়ের একটি দরজাই বন্ধ হয়ে যাবে।’

এখন রাজস্ব আদায়ে কী কৌশল অবলম্বন করছে এনবিআর? এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বকেয়া কর আদায়ে মনযোগ দেওয়া, কর ফাঁকি বন্ধ করা, যেসব বিতর্কিত-অবিতর্কিত করের টাকা আদালতের মাধ্যমে আটকে আছে তা পুনরুদ্ধার, করদাতাবান্ধব বিভিন্ন সেবা দেওয়া, কোনো ধরনের হয়রানি প্রতিরোধ, এক জায়গায় সব ধরনের সেবা প্রদানের উদ্যোগ, সব খাতে অটোমেশনসহ নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে এনবিআর।’

তথ্য-উপাত্ত বলছে- মানুষের আয় বাড়ছে না। কিন্তু সরকারি হিসাবে বিদায়ি সেপ্টেম্বর মাসেও মূল্যস্ফীতি আগের মাসের তুলনায় বেড়েছে। সেপ্টেম্বরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি ৮.৩৬ শতাংশ ছিল, যা আগস্ট মাসে ছিল ৮.২৯ শতাংশ। অর্থাৎ মাসিক ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। তথ্য-উপাত্ত দেখায় যে বাসাভাড়া, শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবা খাতে ব্যয়ের চাপ বেড়েছে। অন্যদিকে সেপ্টেম্বরে মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশের ওপরে অবস্থান করায় বোঝা যায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চ সুদের হার বহাল রেখে মূল্যস্ফীতি কমানোর নীতির কাঙ্ক্ষিত ফল এখনো আসেনি।

ব্যবসা-অর্থনীতিতে মন্দা থাকলে কাঙ্ক্ষিত জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন হয় না। ২০২৫ সালের সাময়িক হিসাবে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার ৪ শতাংশের কম। এই হার আগের কয়েক বছরের ৬ শতাংশের বেশি জিডিপি প্রবৃদ্ধির হারের তুলনায় বেশ কম। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এটি বড়জোর ৪.৮ শতাংশ হতে পারে বলে বিশ্বব্যাংক পূর্বাভাস দিয়েছে।

কর বিশেষজ্ঞ ও এসএমএসি অ্যাডভাইজরি সার্ভিসেসের পরিচালক স্নেহাশীষ বড়ুয়া বলেন, ‘রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্য নির্ধারণের আগে অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে মাথায় নিয়ে করতে হয়। আমাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণের পদ্ধতিই বাস্তবসম্মত নয়। সিগারেট খাতের আয় না বাড়লে রাজস্ব আদায়ের পরিস্থিতি আরো খারাপ হতো। শুধু নীতি নির্ধারণ দিয়েই এই আদায় হয়েছে, এতে কোনো প্রচেষ্টা নেই।’

দেশের ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা বলছেন, সার্বিক অর্থনীতির গতিই মন্থর। এখানে প্রবৃদ্ধি কমবে, রাজস্ব কমবে এটাই স্বাভাবিক। একটি অস্থির সময়ের অর্থনীতি স্বাভাবিক সময়ের মত উচ্চ বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও প্রবৃদ্ধির পথে হাঁটবে-এটা ভাবা বোকামি। তাঁরা জানান, সামনেই নির্বাচন। ওই সময় পর্যন্ত সবাই অপেক্ষা করছে। রাজনৈতিক সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর সার্বিক ব্যবসা ও অর্থনীতিতে একটা প্রাণচাঞ্চল্য আসতে পারে। তখন ব্যবসা-বিনিয়োগ, আমদানি-রপ্তানি গতি পেলে রাজস্ব আয়ও বাড়বে এতে কোনো সন্দেহ নেই।

দেশের উৎপাদন খাতের অন্যতম শীর্ষ শিল্প গ্রুপ প্রাণ-আরএফএল। এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক রথীন্দ্রনাথ পাল বা আরএন পাল বলেন, ‘সারা দেশের সামগ্রিক উৎপাদন ও ভোগ কমে গেছে—এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। আগে যাদের ক্রয়ক্ষমতা বেশি ছিল, এখনো তাদের ক্রয়ক্ষমতা বেশি। আর যাদের ক্রয়ক্ষমতা কম ছিল, এখন আরো কমেছে। আমরা এ বিষয়টি টের পাচ্ছি। যদি চাহিদা কম থাকে তাহলে উৎপাদন কম হয়। তখন আবশ্যিকভাবে বিক্রি কমে যাবে, যার ফলে রাজস্ব আদায়ও স্বাভাবিকভাবেই কমবে। সরকারের ডলারসংক্রান্ত নীতির কারণে এখন আমদানিও কমেছে। ব্যাংকিং খাতের বর্তমান ব্যবস্থাপনার জন্য ব্যাংকগুলো এখন ঋণ দেওয়ার ক্ষেত্রে খুবই হিসাবী। একটা বিনিয়োগ হলে সেখানে বেচাবিক্রি হয় এবং রাজস্ব বাড়ে। আর্থিক ও ব্যাবসায়িক লেনদেন কমে যাওয়ায় সরকার রাজস্ব ঘাটতিতে পড়েছে।’

বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, ‘দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যের টার্নওভার বাড়বে, রাজস্ব আদায়ও বাড়বে। আয় না বাড়লে ট্যাক্স আসবে কিভাবে? দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না থাকলে বিনিয়োগ হয় না। এ ছাড়া কোনো ব্যবসায়ী বিনিয়োগের আগে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করেন। সরকার এই খাতে কোনো সহায়তা করবে কি না বুঝতে চান। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঘোষণা করেছে। নতুন রাজনৈতিক সরকার এলে ব্যবসার ক্ষেত্রে করনীতি, বিদ্যুৎ-জ্বালানি, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ সব বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেয় সে বিবেচনায় বিনিয়োগ ও ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণ হবে। পরিস্থিতি ভালো না হলে ব্যবসায়ী বড় অঙ্কের টাকা বিনিয়োগ করবেন কেন? সবাই হয়তো অপেক্ষা করছেন।’

সৌজন্যে - কালের কণ্ঠ। 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানিতে কোনো অনিয়ম হয়নি : খাদ্য মন্ত্রণালয়
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানিতে কোনো অনিয়ম হয়নি : খাদ্য মন্ত্রণালয়
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
বাংলাদেশে চীনা ব্যাংক প্রতিষ্ঠার দাবি ব্যবসায়ীদের
বাংলাদেশে চীনা ব্যাংক প্রতিষ্ঠার দাবি ব্যবসায়ীদের
দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি
দুর্বল সরবরাহব্যবস্থায় আটকে রপ্তানি
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
দেশে রিজার্ভ বেড়ে ৩২ বিলিয়ন ডলার
এনবিআর দুই ভাগ করেও কোনো উন্নতি হবে না: আমির খসরু
এনবিআর দুই ভাগ করেও কোনো উন্নতি হবে না: আমির খসরু
দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে আগ্রহী পাকিস্তান : অর্থ উপদেষ্টা
দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে আগ্রহী পাকিস্তান : অর্থ উপদেষ্টা
৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ
৪ মাসে মোংলায় নোঙর করেছে ২৫৫ বিদেশি জাহাজ
আইসিটি পেশাজীবী গড়ে তুলতে জাইকার সেমিনার
আইসিটি পেশাজীবী গড়ে তুলতে জাইকার সেমিনার
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
অর্থ পাচারে সহায়তার অভিযোগে ব্যাংক এশিয়াকে ৩০ লাখ টাকা জরিমানা
চীনে রপ্তানি উন্মোচনের অপেক্ষায়
চীনে রপ্তানি উন্মোচনের অপেক্ষায়
বৈদেশিক ঋণে ঢুকছে চীন, পেছাচ্ছে ভারত
বৈদেশিক ঋণে ঢুকছে চীন, পেছাচ্ছে ভারত
সর্বশেষ খবর
চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মবিরতি
চাকরি স্থায়ীকরণের দাবিতে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মবিরতি

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা জনগণ মেনে নেবে না : ফারুক
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা জনগণ মেনে নেবে না : ফারুক

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতে গরু আনতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ
ভারতে গরু আনতে গিয়ে যুবক নিখোঁজ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোরকা নিয়ে রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু
বোরকা নিয়ে রাবি শিক্ষকের বিতর্কিত মন্তব্য, শাস্তির দাবি জানাল রাকসু

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা মাঠে নয় স্ক্রিনেই সময় কাটায় বেশি, যা কাম্য নয়: কাদের গনি চৌধুরী
শিক্ষার্থীরা মাঠে নয় স্ক্রিনেই সময় কাটায় বেশি, যা কাম্য নয়: কাদের গনি চৌধুরী

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কক্সবাজারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৩

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় তরুণ উদ্যোক্তাদের আর্থিক সাক্ষরতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা
বগুড়ায় তরুণ উদ্যোক্তাদের আর্থিক সাক্ষরতা বৃদ্ধিতে কর্মশালা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের মস্কোয় ড্রোন হামলা চালাল ইউক্রেন
ফের মস্কোয় ড্রোন হামলা চালাল ইউক্রেন

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইভেটকারে গরু নিয়ে পালালো চোর
প্রাইভেটকারে গরু নিয়ে পালালো চোর

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানিতে কোনো অনিয়ম হয়নি : খাদ্য মন্ত্রণালয়
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম আমদানিতে কোনো অনিয়ম হয়নি : খাদ্য মন্ত্রণালয়

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এখনও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন পাঁচজন
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এখনও মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন পাঁচজন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়ুদূষণে বিশ্বের পঞ্চম স্থানে ঢাকা, শীর্ষে লাহোর
বায়ুদূষণে বিশ্বের পঞ্চম স্থানে ঢাকা, শীর্ষে লাহোর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডায় তরুণদের সৃজনচর্চার উন্মেষ
কুয়াকাটায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডায় তরুণদের সৃজনচর্চার উন্মেষ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কোরআনে বর্ণিত নবী-রাসুলদের দোয়া
কোরআনে বর্ণিত নবী-রাসুলদের দোয়া

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেনাপোল সীমান্তে পিস্তলসহ একজন আটক
বেনাপোল সীমান্তে পিস্তলসহ একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
শ্রীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‍্যালি
সিদ্ধিরগঞ্জে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুনের পর লাশ পুঁতে রেখে গাছ লাগালেন মইনুল, শেষ পর্যন্ত গ্রেফতার
খুনের পর লাশ পুঁতে রেখে গাছ লাগালেন মইনুল, শেষ পর্যন্ত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের আগে অধিকাংশ অস্ত্র উদ্ধার হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভোটের আগে অধিকাংশ অস্ত্র উদ্ধার হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিইউএফটিতে পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতার ফাইনাল অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে পাবলিক স্পিকিং প্রতিযোগিতার ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে সামরিক সক্ষমতায় যুক্তরাষ্ট্রকে পেছনে ফেলার চেষ্টা চীনের
এআই দিয়ে সামরিক সক্ষমতায় যুক্তরাষ্ট্রকে পেছনে ফেলার চেষ্টা চীনের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বছরে টেকনাফ বিজিবির সাফল্য, বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেফতার ১৭৯
এক বছরে টেকনাফ বিজিবির সাফল্য, বিপুল পরিমাণ মাদকসহ গ্রেফতার ১৭৯

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে পলিথিন কারখানায় অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা
টঙ্গীতে পলিথিন কারখানায় অভিযানে লাখ টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার
দায়িত্ব হস্তান্তরের আগ পর্যন্ত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক চলবে : অন্তর্বর্তী সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার
মাঠে ঝাঁপিয়ে ক্যাচ, তারপরই আইসিইউতে শ্রেয়াস আইয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১
৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোটেল থেকে জায়নামাজ চুরি করলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
হোটেল থেকে জায়নামাজ চুরি করলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৮৩

২০ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন
উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে ‘পরিকল্পিতভাবে’ সম্পর্ক জোরদার হচ্ছে, বললেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়