শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৮, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট, ২০২৫

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

বিশ্বাস করে ব্যাংকে টাকা রেখে এখন জিম্মি লাখো গ্রাহক। ব্যাংকে ব্যাংকে ধরনা দিয়েও নিজের জমানো টাকা তুলতে পারছেন না। টাকা চাইলে নানা টালবাহানা আর অজুহাত। ঋণ কেলেঙ্কারিতে দুর্বল হয়ে যাওয়া ব্যাংকের ক্ষেত্রেই এ ঘটনা বেশি।

এসব ব্যাংক সংস্কার ও তারল্য সহায়তার পরও গ্রাহকের জমা অর্থ ফেরত দিতে পারছে না। ফলে দীর্ঘদিন থেকে অপেক্ষা করে থাকা গ্রাহকের প্রত্যাশা ভেঙে চুরমার হয়ে যাচ্ছে। তাঁদের আস্থায় চিড় ধরেছে। এ ঘটনা শুধু ঢাকা নয়, বন্দরনগরী চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন জেলারও প্রায় একই চিত্র।

২০২৪ সালে ক্ষমতার পালাবদলে নতুন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পরই আর্থিক খাতকে স্থিতিশীল করতে নানা পদক্ষেপ নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। দুর্বল ব্যাংকগুলোর ১৪টি পর্ষদ বিলুপ্ত করা হয়, প্রায় ৫২ হাজার কোটি টাকা নতুন করে ছাপিয়ে ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা দেওয়া হয়। সবল ব্যাংক থেকে টাকা ধারের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুপারিশ ও ঋণাত্মক কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালান্স ডিমান্ড লোনে পরিবর্তন করা হয়। এসব পদক্ষেপের ফলে ছোট অঙ্কের আমানতকারীরা কিছু অর্থ তুলতে পারলেও বড় অঙ্কের সঞ্চয় ফেরত পাওয়া অনেকের জন্য এখনো দুঃস্বপ্ন হয়ে আছে।

কিছু কিছু দুর্বল ব্যাংক মাসে পাঁচ হাজার টাকাও দিতে পারছে না, আর গ্রাহকদের ধৈর্য ধরার পরামর্শ দিচ্ছেন শাখা ম্যানেজাররা।

কক্সবাজারের মহেশখালীর বাসিন্দা শাহিদা নূর, যিনি নিজের পালিত হাঁস-মুরগি বিক্রি করে ইউনিয়ন ব্যাংকের বদরখালী শাখায় লাখ খানেক টাকা জমিয়েছিলেন। কিন্তু যখন তিনি অসুস্থ শরীর নিয়ে সেই সঞ্চয়ের সামান্য অংশ তুলতে ব্যাংকে গেলেন, তখন জানতে পারলেন ব্যাংকে টাকা নেই। অনেক অনুরোধের পর তাঁকে মাত্র পাঁচ হাজার টাকা দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হলো, তাও দুই সপ্তাহ পর। একই ধরনের ভোগান্তির শিকার স্কুল-শিক্ষক আবদুল কাদের। তিনি এক লাখ ২৭ হাজার টাকা তুলতে ১৮ বার ব্যাংকে গিয়েও এক হাজার টাকা হাতে পাননি।

এই চিত্র শুধু শাহিদা বা কাদেরের নয়, এটি এখন গ্লোবাল ইসলামী, ফার্স্ট সিকিউরিটি, ইউনিয়ন ব্যাংক, এক্সিম ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের মতো বেশ কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংকের প্রায় লাখো গ্রাহকের প্রতিদিনের বাস্তবতা। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এসব ব্যাংকে আমানত তোলার হিড়িক পড়েছিল। সেই চাপ এখনো সামলে উঠতে পারেনি ব্যাংকগুলো। গ্রাহকরা বলছেন, দিনের পর দিন লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার পরও টাকা পাচ্ছেন না; বরং প্রতিনিয়ত তাঁদের ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছে নানা অজুহাতে।

বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারেও তীব্র তারল্য সংকটে পড়েছে দেশের বেশ কয়েকটি বেসরকারি ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ধার নিয়েও সংকট কাটাতে পারছে না ব্যাংকগুলো। ফলে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের বিভিন্ন শাখায় টাকা তুলতে গিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা, কর্মকর্তাদের অসহযোগিতামূলক আচরণ এবং নানা অজুহাতে গ্রাহকদের ফিরিয়ে দেওয়ার ঘটনা এখন নিত্যনৈমিত্তিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। চিকিৎসা, সন্তানের স্কুলের বেতন কিংবা ব্যবসার জরুরি প্রয়োজনেও টাকা না পেয়ে গ্রাহকদের মধ্যে বাড়ছে ক্ষোভ ও হাহাকার।

ফেনীর ইউনিয়ন ব্যাংকের গ্রাহক কবির আহমেদ পাঁচ বছর ধরে মেয়ের বিয়ের জন্য সঞ্চয় করছিলেন। ২০২৪ সালের জুনে মেয়ের বিয়ের তারিখ ঠিক হলেও ব্যাংক থেকে ছয় লাখ টাকা উত্তোলন করতে না পারায় বিয়ে আটকে গেছে। নানাভাবে তদবির করেও ব্যাংক পুরো অর্থ ফেরত দিতে রাজি হয়নি। মেয়ের বিয়ের জন্য ২০২০ সালে টাকা জমানো শুরু করেন। ২০২৪ সালের জুন মাসে সেই সঞ্চয়ের পাঁচ বছর পূর্ণ হয়। এরই মধ্যে মেয়ের বিয়ের কথা পাকা করে রেখেছিলেন কবির। কিন্তু এরই মধ্যে দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলন। শেখ হাসিনার পতনের পর বাংলাদেশের দায়িত্ব নেয় নতুন সরকার। ভঙ্গুর অর্থনীতির দায়িত্ব নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাহাড়সম চাপের মুখে পড়তে হয় সরকারকে। তাই দেশের সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে ধৈর্য ধরার সিদ্ধান্ত নেন কবির আহমেদ। কিন্তু এক বছর পার হলেও টাকা না পেয়ে কী করবেন ভেবে এখন তিনি দিশাহারা।

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহক ও এনজিও কর্মী ফারহানা বহ্নী জানান, তিনি অ্যাকশনএইডের একটি প্রকল্পে কাজ করেছেন। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে তাঁর ও তাঁর টিমের কাজের জন্য টাকা পরিশোধ করেছে এনজিওটি। প্রকল্পের টাকা তাঁদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে রেমিট্যান্স আকারে জমা হলেও, উত্তোলন করতে গিয়ে প্রতিবারই শুনতে হচ্ছে ‘টাকা নেই’। এতে তিনি ও তাঁর সহকর্মীরা আর্থিক ও সামাজিকভাবে হেনস্তার শিকার হচ্ছেন।

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের চরফ্যাশন শাখার (ভোলা জেলা) গ্রাহক ইমাম হোসেন মিরাজ। ব্যবসার কাজে ব্যবহারের জন্য এখানেই টাকা রাখতেন এবং উত্তোলন করতেন। কিন্তু সরকার পরিবর্তন ও মার্জারের খবর চারদিকে ছড়িয়ে পড়ার পর থেকে ব্যাংকটি গ্রাহকদের টাকা দিতে পারছে না। এখন ঘর তৈরি ও নিজের বিয়ের জন্য জরুরি ভিত্তিতে মিরাজের টাকার প্রয়োজন হলেও তুলতে পারছেন না। তাঁর অ্যাকাউন্টে ১২ লাখ টাকা থাকলেও মাসে পাঁচ হাজার টাকার বেশি তুলতে পারেন না তিনি। আর মাত্র পাঁচ হাজার টাকা দিয়ে তাঁর প্রয়োজন মিটবে না। তিনি জানান, ‘এই ব্যাংকে টাকা রেখে আমি হতাশ। আর বাংলাদেশ ব্যাংক কী করে? সরকার কী করে? এক বছর পার হয়ে গেলে তার পরও কেন ব্যাংকগুলো টাকা দিতে পারছে না? তাহলে কি ব্যাংকে আমাদের (গ্রাহক) টাকা নিরাপদ নয়? যদি এসব ব্যাংক ব্যবসা পরিচালনা করতে ব্যর্থ হয় বা দুর্নীতির কবলে পড়ে দুর্বল হয়ে যায়, তাহলে বাংলাদেশ ব্যাংক আছে কিসের জন্য? তারা এত দিন কী করেছে? তাদের দায়িত্বের অবহেলার কারণে আমার মতো হাজার হাজার গ্রাহক টাকা না পেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছে। অ্যাকাউন্টে ১২ লাখ টাকা থাকার পরও আমি পাঁচ হাজার টাকার বেশি তুলতে পারব না কেন? এটা দিয়ে কি আমার নতুন ঘর তৈরি করা হবে?’

সরেজমিনে চট্টগ্রামের জিইসি মোড়, আগ্রাবাদ, চকবাজার ও খাতুনগঞ্জের শাখাগুলোতে গিয়ে দেখা যায়, চেক হাতে নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছেন গ্রাহকরা। তবে মজার বিষয় হলো, চেকের অঙ্ক বেশি হলে নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁদের প্রবেশ করতে দিচ্ছেন না। প্রবেশাধিকার শুধু তাঁদেরই, যাঁরা অল্প কিছু টাকা তুলতে এসেছেন। শুধু নগরীতেই নয়, জেলার বিভিন্ন উপজেলা শাখাগুলোতেও ভোগান্তি পৌঁছেছে চরমে।

মাহামুদুল হক নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, ‘৫০ হাজার টাকার চেক দিলে হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয় পাঁচ হাজার টাকা। আমার ব্যবসা প্রায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম। কর্মীদের বেতন দিতে পারছি না। কারণ ব্যাংকে টাকা থাকা সত্ত্বেও আমি তা তুলতে পারছি না।’

এই সংকট এখন আর শুধু আর্থিক নয়, এটি মানবিক বিপর্যয়ে রূপ নিয়েছে। চিকিৎসা, সন্তানের স্কুলের বেতন কিংবা ব্যবসার জরুরি প্রয়োজনেও টাকা না পেয়ে গ্রাহকদের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে। অনেক শাখায় গ্রাহক ও ব্যাংক কর্মকর্তাদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা ও হাতাহাতির মতো অপ্রীতিকর ঘটনাও ঘটছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইউনিয়ন ব্যাংকের এক ব্যবস্থাপক জানান, ‘একটি শাখায় প্রতিদিন মাত্র এক লাখ টাকা দেওয়া হচ্ছে। এই সামান্য টাকা দিয়ে গ্রাহকদের কিভাবে সামাল দেব, তা আমরা বুঝে উঠতে পারছি না। আমাদের কাছে কোনো বিকল্প নেই, শুধু সহ্য করা ছাড়া।’

বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু ব্যাংকের অনিয়ম, দুর্বল ব্যবস্থাপনা এবং মার্জার প্রক্রিয়ার দীর্ঘসূত্রতার কারণে গ্রাহকের আস্থা ফিরে আসেনি। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, তারা ধাপে ধাপে সমস্যাগুলো সমাধান করছে, তবে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে আরো সময় লাগবে। এদিকে টাকা আটকে পড়া গ্রাহকদের অভিযোগ—সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দায়িত্বহীনতায় এক বছর পরও ব্যাংক লেনদেনের স্বাধীনতা ফিরে আসেনি, ফলে ‘ব্যাংকে টাকা রাখা নিরাপদ কি না’ এই প্রশ্ন এখন জনমনে।

অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে দুর্বল হয়ে পড়া একাধিক বেসরকারি ব্যাংককে একীভূত (মার্জার) করার উদ্যোগে কঠোর হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছে, মুখের কথায় বা অযৌক্তিক আবদারে মার্জার ঠেকানো যাবে না। ক্যামেলস রেটিং, খেলাপি আদায়, এডিআর, ধার পরিশোধসহ যারা ব্যাংকের বিভিন্ন আর্থিক সূচকে দৃশ্যমান উন্নতি ঘটাতে পারবে না, তাদের বাধ্যতামূলকভাবে একীভূত করা হবে। ধার করে টিকে থাকা এবং আগের ধারও পরিশোধে ব্যর্থ ব্যাংকগুলোকে আর কোনো তারল্য সহায়তা দেওয়া হবে না। শুধু এই পাঁচ ব্যাংক নয়, আরো ডজন খানেক ব্যাংকের অবস্থা খুবই নাজুক। পদ্মা ব্যাংকসহ রাজনৈতিক বিবেচনায় অনুমোদন পাওয়া ও অসুস্থ রাজনীতির শিকার একাধিক ব্যাংকের লাখ লাখ গ্রাহক এখন হয়রানির শিকার। 

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, মার্জ হতে যাওয়া পাঁচ ব্যাংকের মোট আমানত এক লাখ ৪৭ হাজার ৩৬৮ কোটি টাকা এবং বিতরণকৃত ঋণ এক লাখ ৯০ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে ৭৭ শতাংশ ঋণ, মোট এক লাখ ৪৬ হাজার ৯১৮ কোটি টাকা খেলাপি। মূলধনে ঘাটতি ৪৫ হাজার ২০৩ কোটি টাকা, গ্রাহকসংখ্যা ৯২ লাখ এবং কর্মকর্তা-কর্মচারী ১৫ হাজারের বেশি।

মার্জ হতে যাওয়া এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম স্বপন জানান, এখন এক্সিম ব্যাংক থেকে কোনো গ্রাহক খালি হাতে ফেরত যায় না। আমরা ৫-১০ লাখ টাকাও পেমেন্ট করছি। কিন্তু যেসব করপোরেট গ্রাহক পাঁচ কোটি বা ১০ কোটি টাকা চাচ্ছেন, তাঁদের আমরা বুঝিয়ে-শুনিয়ে রাখছি।

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের দিলকুশা শাখার ম্যানেজার তহুরুল হক জানান, আমাদের ব্যাংকের কিছু শাখায় সমস্যা হলেও দিলকুশা শাখা থেকে কোনো গ্রাহকই ফেরত যান না। প্রয়োজন অনুযায়ী আমরা গ্রাহক সন্তুষ্ট করার চেষ্টা করছি। যেহেতু সরকার একটি নতুন উদ্যোগ (মার্জার) হাতে নিয়েছে। তাই গ্রাহকের মনে নতুন করে অস্থিরতা দেখা যাচ্ছে। তবে এটা বেশি দিন থাকবে না আশা করি।

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের বক্তব্য এই সংকটকে আরো স্পষ্ট করে তোলে। তিনি বলেন, ‘ব্যাংক খাতের ৮০ শতাংশ অর্থ নিয়ে যাওয়া হয়েছে, যা পুনর্গঠনের জন্য ৩৫ বিলিয়ন ডলার লাগবে বলে জানিয়েছে আইএমএফ।’ এই পরিস্থিতিতে ‘ব্যাংকে জমা রাখা টাকা নিয়ে দুশ্চিন্তার কিছু নেই’—বাংলাদেশ ব্যাংকের এই বার্তা গ্রাহকদের কাছে রীতিমতো পরিহাস। লাখো গ্রাহকের কষ্টার্জিত সঞ্চয় এখন ব্যাংকের ভেতরে ‘বন্দি’।

এই বিভাগের আরও খবর
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
কৃষি খাতে ৩৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ লক্ষ্য নির্ধারণ
কৃষি খাতে ৩৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ লক্ষ্য নির্ধারণ
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না
পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না
পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে কমলো লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচকের পতনে কমলো লেনদেন
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
আগস্টের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৬৭ কোটি ডলার
আগস্টের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৬৭ কোটি ডলার
ভেজাল দুধের ঘটনা পরিকল্পিত, সংবাদ সম্মেলনে প্রাণের দাবি
ভেজাল দুধের ঘটনা পরিকল্পিত, সংবাদ সম্মেলনে প্রাণের দাবি
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
পুঁজিবাজারে সূচকের বড় পতন
সর্বশেষ খবর
ফ্যাসিস্ট হাসিনার মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে : দুদক চেয়ারম্যান
ফ্যাসিস্ট হাসিনার মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করা হবে : দুদক চেয়ারম্যান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কাপ্তাই বাঁধের ১৬ জলকপাট বন্ধ
কাপ্তাই বাঁধের ১৬ জলকপাট বন্ধ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবসের কর্মসূচি পালন
চাঁদপুরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবসের কর্মসূচি পালন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুয়েতে মাইজভাণ্ডারী শাহ এমদাদীয়া ব্লাড ডোনার্স গ্রুপের রক্তদান কর্মসূচি
কুয়েতে মাইজভাণ্ডারী শাহ এমদাদীয়া ব্লাড ডোনার্স গ্রুপের রক্তদান কর্মসূচি

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

মোংলায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালিত
মোংলায় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

তুহিন হত্যাকাণ্ড : সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন আর্টিকেল নাইনটিন
তুহিন হত্যাকাণ্ড : সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন আর্টিকেল নাইনটিন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃষি খাতে ৩৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ লক্ষ্য নির্ধারণ
কৃষি খাতে ৩৯ হাজার কোটি টাকার ঋণ লক্ষ্য নির্ধারণ

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সাংবাদিক তুহিন হত্যার ঘটনায় আরেক আসামি গ্রেফতার
সাংবাদিক তুহিন হত্যার ঘটনায় আরেক আসামি গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বেনাপোলে থ্যালাসেমিয়া ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বেনাপোলে থ্যালাসেমিয়া ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরলেন জামায়াত আমির
চিকিৎসা শেষে বাসায় ফিরলেন জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুন্দর-পরিষ্কার ঝকঝকে নখ পেতে যা করবেন
সুন্দর-পরিষ্কার ঝকঝকে নখ পেতে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বান্দরবান সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি আহত
বান্দরবান সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে বন্যহাতি আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে নানা আয়োজনে আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালন
ফরিদপুরে নানা আয়োজনে আন্তর্জাতিক যুব দিবস পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারা দেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবসে রক্তদান কর্মসূচি
ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবসে রক্তদান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাট জেলা প্রশাসকের মোবাইল ও ই-মেইল আইডি হ্যাক
বাগেরহাট জেলা প্রশাসকের মোবাইল ও ই-মেইল আইডি হ্যাক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে উল্টে গেল যাত্রীবাহী বাস
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে উল্টে গেল যাত্রীবাহী বাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি শহিদুলসহ ১৫ আসামি হাজির
ট্রাইব্যুনালে সাবেক আইজিপি শহিদুলসহ ১৫ আসামি হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় গাঁজাসহ বিক্রেতা আটক
কলাপাড়ায় গাঁজাসহ বিক্রেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্ন পথে হাঁটতে চাইছেন দীপিকা
ভিন্ন পথে হাঁটতে চাইছেন দীপিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের দাবিতে অনশনে থাকা দুই শিক্ষার্থী অসুস্থ
স্বাস্থ্যখাত সংস্কারের দাবিতে অনশনে থাকা দুই শিক্ষার্থী অসুস্থ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিথ্যা মামলায় শাস্তি পেতে হবে
মিথ্যা মামলায় শাস্তি পেতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কোয়াডের শক্তি আরও বাড়ালো আতলেতিকো মাদ্রিদ
স্কোয়াডের শক্তি আরও বাড়ালো আতলেতিকো মাদ্রিদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া
‘আমরা’ দীর্ঘদিন ধরে একসঙ্গে আছি, অবশেষে প্রেমের কথা স্বীকার করলেন জয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক
ভারতে মার্কিন পণ্য বয়কটের ডাক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর
দেশব্যাপী বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকা কার্যক্রম শুরু ১ সেপ্টেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা
৩০ জেলায় বড় ধরনের বন্যার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ
পাকিস্তানের বিমান ধ্বংসের ভারতীয় দাবি নিয়ে যা বললেন চীনা বিশেষজ্ঞ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া
দিল্লি-ওয়াশিংটন সরাসরি ফ্লাইট বাতিলে বাধ্য হল এয়ার ইন্ডিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে
মালিবাগে প্রাইভেটকার থেকে উদ্ধার দুই মরদেহের পরিচয় মিলেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত
৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করল কুয়েত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান
২০ লাখ লিটার তেলসহ জাহাজ জব্দ করল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার সুযোগ শেষ, ‘না ভোটের’ বিধান থাকছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ
চাঁদাবাজির ভিডিও ভাইরাল, এনসিপি নেতাকে শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না
পাঁচ শ্রেণির করদাতাদের অনলাইন রিটার্ন দিতে হবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি
দুর্বল ব্যাংকগুলো একীভূতের বদলে বন্ধ করাই উত্তম : বিটিএমএ সভাপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প
গৃহহীনদের অবিলম্বে রাজধানী ছাড়তে বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা
অতিরিক্ত আইজি হলেন পুলিশের ৭ কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে অভিযানে গিয়ে ইসরায়েলি সামরিক যান উধাও
লেবাননে অভিযানে গিয়ে ইসরায়েলি সামরিক যান উধাও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান
১৭ নাবিকসহ জ্বালানিবাহী বিদেশি ট্যাঙ্কার জব্দ করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ
মালিবাগে প্রাইভেটকারের ভেতর মিলল দুই লাশ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় পৌঁছালেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়ায় পৌঁছালেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী
ছাড়া পেলেন রাহুল ও প্রিয়াঙ্কা গান্ধী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন
ট্রাম্প ইউক্রেনের কিছু ভূমি রাশিয়ার কাছ থেকে ফেরত আনার চেষ্টা করবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা কংগ্রেস নেতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে দশে নেমে গেল বাংলাদেশ
আবারও ওয়ানডে র‍্যাংকিংয়ে দশে নেমে গেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি
আইন করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে: ছাত্রদল সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম
সিন্ডিকেট ভেঙে কমল ২০ ওষুধের দাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে
ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রেম চীনের যুবক দিনাজপুরে

খবর

আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা
আজমের আশীর্বাদে সওজে তমার কালো থাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা
চিকুনগুনিয়া-পরবর্তী ব্যথার কারণ ও চিকিৎসা

স্বাস্থ্য

অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক
অবৈধ অস্ত্রে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা
জোট গড়ে ঘুরে দাঁড়াতে চায় বামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়
ভারতে রাহুল গান্ধীকে গ্রেপ্তার নিয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি
ভোট বাতিলের ক্ষমতা পাচ্ছে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন
মার্কিন কর্মকর্তাদের অন্যরকম একদিন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির দুই, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত, সরব ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় এক সাহসী যুবকের গল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র
ভারত-মিয়ানমার সীমান্ত দিয়ে আসছে অস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ার বিশেষ মানুষ কে?
জয়ার বিশেষ মানুষ কে?

শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান
নির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে
দুর্নীতি নির্মূল সম্ভব নয়, কমানো যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা
স্বপ্নযাত্রার কান্ডারি আফঈদা

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা
মালয়েশিয়ায় প্রধান উপদেষ্টা, লালগালিচা সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ
রাজধানীতে গাড়ির ভিতরে দুই লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ
গভর্নর নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি, বাড়বে মেয়াদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা
বিচার পেতে আর কত অপেক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’
‘আরও পাঁচ লাখ নিতে পারো কি না’

নগর জীবন

বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপিতে চার নেতার লড়াই জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ
চিকিৎসার কথা বলে প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণ

নগর জীবন

চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ
চায়না দুয়ারি জালে বিপন্ন দেশি মাছ

নগর জীবন

হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস
হিসাব বদলে দিতে চায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল
গাজায় একসঙ্গে পাঁচ সাংবাদিক হত্যায় ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে
পাবনায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার রাজশাহীতে

নগর জীবন

গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে
গৃহহীনদের ওয়াশিংটন ছাড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গুপ্ত রাজনীতি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন