শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১০, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৭:১৮, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫

বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে মেগাসান বাংলাদেশ ও মেগাসান তুর্কি

প্রেস বিজ্ঞপ্তি
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে যাচ্ছে মেগাসান বাংলাদেশ ও মেগাসান তুর্কি

বাংলাদেশের চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে পাবনা জেলার ঈশ্বরদীতে মেগাসান তুরস্ক ও মেগাসান বাংলাদেশ’র যৌথ বিনিয়োগে স্থাপিত হতে যাচ্ছে দেশের প্রথম মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসেম্বলি প্লান্ট, মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ লিমিটেড। মেগাসান তুরস্ক বাংলাদেশসহ বিশ্বের প্রায় ৮৫টি দেশে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম রপ্তানি করে। আন্তর্জাতিক মান বজায় রেখে দেশে এমন গুরুত্বপূর্ণ সরঞ্জাম তৈরির বিনিয়োগ নিঃসন্দেহে প্রশংসনীয়।

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ঈশ্বরদীর অরোনকোলায় এই অত্যাধুনিক অ্যাসেম্বলি প্লান্টের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশ চিকিৎসা সরঞ্জাম উৎপাদনে স্বনির্ভরতা অর্জনের দিকে এক ধাপ এগিয়ে গেল।

বাংলাদেশের প্রথম মেডিকেল ইকুপমেন্ট অ্যাসেম্বলি প্লান্ট মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রধান লক্ষ্যগুলো হলো-

১. আমদানি নির্ভরতা হ্রাস : বাংলাদেশ বর্তমানে চিকিৎসা সরঞ্জামের জন্য ব্যাপকভাবে আমদানির উপর নির্ভরশীল। ফলে চিকিৎসা খরচ বৃদ্ধি পায় এবং জরুরি পরিস্থিতিতে সরঞ্জাম সরবরাহে বিলম্ব হয়ে থাকে। বৈদেশিক মুদ্রার উপরও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। স্থানীয়ভাবে সরঞ্জাম উৎপাদন করে আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে আনবে। এটি দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে এবং বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় করবে। চিকিৎসা সরঞ্জামের দাম কমবে, যা সাধারণ মানুষের জন্য সুফল বয়ে আনবে। জরুরি মুহূর্তে চিকিৎসা সামগ্রী সহজলভ্য হবে। করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে আমদানি জটিলতায় অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থার প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্য দেশে আনা সম্ভব হয়নি। ভবিষ্যতে কোনো মহামারি পরিস্থিতি মোকাবিলায় মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ প্রত্যক্ষভাবে ভূমিকা পালন করবে।

২. সুলভ মূল্যে উন্নতমানের সরঞ্জাম তৈরি ও সরবরাহ : বাংলাদেশে নিম্নমানের চিকিৎসা সরঞ্জামের ব্যবহার একটি বড় সমস্যা। এটি রোগীর স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর এবং চিকিৎসার গুণগত মান কমিয়ে দেয়। মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ আন্তর্জাতিক মানের (সিই এবং এফডিএ প্রত্যয়িত) সরঞ্জাম তৈরি করে এই সমস্যার সমাধানে বিশেষ ভূমিকা রাখবে। রোগীর সুরক্ষা এবং চিকিৎসার গুণগত মান নিশ্চিত করবে। দেশের চিকিৎসা যত আরও স্বনির্ভর হবে এবং দেশে সুলভমূল্যে চিকিৎসা সেবা গ্রহণে রোগীদের আস্থা বাড়বে। সকল শ্রেণির মানুষ উন্নত মানের চিকিৎসা সেবা পাবে। এতে করে রোগীদের বিদেশমুখীতা কমবে।

৩. নকল ও নিম্নমানের সরঞ্জাম প্রতিরোধ : বর্তমানে বিশেষ করে অক্সিজেন সরবরাহ ব্যবস্থায় নকল ও নিম্নমানের সরঞ্জামে সয়লাব হয়ে গেছে। যা রোগীর জীবন বিপন্ন করতে পারে। বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বিভিন্ন নকল পণ্য আমদানি না করে দেশে কোনো স্ট্যান্ডার্ড না মেনে তৈরি করে সরবরাহ করা হচ্ছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সরবরাহকারী আমদানির কাগজপত্র সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রদান করতে পারে না। উদাহরণস্বরূপ, নকল অক্সিজেন আউটলেট ব্যবহার করার ফলে দ্রুত সময়ে আউটলেটে লিকেজের সৃষ্টি হয়। এতে করে একদিকে যেমন অক্সিজেন অপচয় হয়, তেমনি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অধিকাংশ সরকারি হাসপাতাল ঘুরে দেখা যায়, হাসপাতালের ক্রিটিকাল ইউনিটগুলোতে এই লিকেজ বিদ্যমান। এতে করে প্রচুর অক্সিজেন অপচয় ঘটে এবং সরকার প্রতিবছর ব্যাপক পরিমাণ অর্থ অক্সিজেন ক্রয়বাবদ খরচ করে।

অন্যদিকে, প্রাইভেট হাসপাতালে অপচয়কৃত অক্সিজেনের খরচ রোগীর উপরই বর্তায়, যার ফলে বেড়ে যায় চিকিৎসা খরচ। মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ উন্নত মানের সরঞ্জাম তৈরির মাধ্যমে নকল ও নিম্নমানের সরঞ্জামের ব্যবহার প্রতিবোধ করবে। রোগীর জীবনমান বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে। চিকিৎসা ব্যবস্থার উপর মানুষের আস্থা বাড়বে।

৪. খুচরা যন্ত্রাংশের সহজলভ্যতা : বর্তমানে চিকিৎসা সরঞ্জাম নষ্ট হলে খুচরা যন্ত্রাংশ পেতে অসুবিধা হয়। এর ফলে সরঞ্জাম মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ কঠিন হয়ে পড়ে। এ ছাড়াও বিভিন্ন হাসপাতালে দামি সেবাপ্রদানকারী ইকুপমেন্ট খুচরা যন্ত্রাংশের অভাবে অচল হয়ে আছে। মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ স্থানীয়ভাবে উৎপাদনের পাশাপাশি খুচরা যন্ত্রাংশের সহজলভ্যতা নিশ্চিত করবে। সরঞ্জাম মেরামত ও রক্ষণাবেক্ষণ সহজ হবে। ফলে চিকিৎসা সরঞ্জাম দীর্ঘস্থায়ী হবে এবং স্বাস্থ্যসেবা নিরবচ্ছিন্ন থাকবে।

৫. কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি : বাংলাদেশে বেকারত্ব একটি বড় সমস্যা। নতুন শিল্প স্থাপন কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখবে।

৬. রপ্তানি এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন : বাংলাদেশের রপ্তানি খাতকে আরও শক্তিশালী করা মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজের অন্যতম লক্ষ্য। উৎপাদিত পণ্য এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতিকে শক্তিশালী করা। যার ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়বে এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় থাকবো 

৭. কাস্টমাইজড সরঞ্জাম তৈরি : বাংলাদেশে সব হাসপাতালের কাঠামো এবং চাহিদা একরকম নয়। ফলে বিভিন্ন সময় হাসপাতালের বিভিন্ন ইউনিটে কাস্টমাইজড সরঞ্জাম সরবরাহের বিশেষ প্রয়োজন পড়ে। কাস্টমাইজড সরঞ্জাম স্বল্প পরিসরসহ বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে বেশ কার্যকরী হয়ে থাকে। এখানে উল্লেখ্য কাস্টমাইজড সরঞ্জাম বিদেশ থেকে আমদানি করা বেশ ব্যয়বহুল। একইসাথে বিদেশি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানসমূহ সবসময় কাস্টমাইজড সরঞ্জাম উৎপাদন ও সরবরাহে আগ্রহ দেখায় না। মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ ব্যবহারকারীর চাহিদা অনুযায়ী কাস্টমাইজড সরঞ্জাম তৈরি করবে।

স্বাধীনতার দীর্ঘ পথ পেরিয়েও বাংলাদেশে একটি স্বনির্ভর চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্প গড়ে না ওঠা নিঃসন্দেহে দুর্ভাগ্যজনক। যেখানে উন্নত বিশ্ব চিকিৎসা খাতে নিত্যনতুন উদ্ভাবন নিয়ে এগিয়ে চলেছে, সেখানে আমাদের দেশে এখনো আমদানিনির্ভরতা এক বড় বাধা। তবে, মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ লিমিটেডের মতো উদ্যোগ আশার আলো দেখাচ্ছে। এই সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপ দিতে সরকারের সক্রিয় সহযোগিতা অপরিহার্য। সরকারের উচিত এমন শিল্প বাংলাদেশে আরও যাতে গড়ে ওঠে, সে ব্যাপারে যতটা সম্ভব সহযোগিতা করা। এক্ষেত্রে সরকার পৃষ্ঠপোষকতা, পণ্য ও খুচরা যন্ত্রাংশে শুল্ক হ্রাস, বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহের নিশ্চয়তা, নিরাপত্তা নিশ্চিতসহ বিভিন্ন প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা ও পরামর্শ প্রদান করতে পারে।

বিশেষ করে দেশীয় শিল্পকে উৎসাহিত করতে সরকার আমদানি শুল্ক কমানো, স্থানীয় উৎপাদকদের জন্য সহজ শর্তে ঋণ প্রদান এবং প্রযুক্তিগত সহায়তার ব্যবস্থা করতে পারে। এ ছাড়া চিকিৎসা সরঞ্জাম শিল্পের জন্য একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা যেতে পারে, যেখানে প্রয়োজনীয় অবকাঠামো এবং সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। সরকারের সহযোগিতা এবং বেসরকারি খাতের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ চিকিৎসা সরঞ্জাম উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করতে পারে।

একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে, আমরা চাই মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজ শুরু থেকেই আন্তর্জাতিক গুণগত মান বজায় রেখে দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখুক। এই প্রতিষ্ঠান যেন নকল ও নিম্নমানের সরঞ্জামাদি বাজার থেকে সম্পূর্ণরূপে দূর করে রোগীদের জীবন রক্ষায় প্রত্যক্ষভাবে সাহায্য করে। দেশের স্বাস্থ্যখাতকে স্বনির্ভর করে তুলতে এবং প্রতিটি নাগরিকের জন্য উন্নত চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে, মেগাসান মেডিকেল ইন্ডাস্ট্রিজের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোর সাফল্য কামনা করছি। সর্বোপরি, এই উদ্যোগ শুধু একটি শিল্প স্থাপনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বরং এটি একটি সুস্থ ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশের স্বপ্ন পূরণের পথে এক বলিষ্ঠ পদক্ষেপ।

বিডি প্রতিদিন/এমআই/বিজ্ঞাপন বার্তা

এই বিভাগের আরও খবর
ডাবর বাংলাদেশের ধামরাই কারখানায় সৌরশক্তি প্রকল্পের অগ্রযাত্রা
ডাবর বাংলাদেশের ধামরাই কারখানায় সৌরশক্তি প্রকল্পের অগ্রযাত্রা
বিশ্ব আলো দিবসে খুশির আলো ছড়ানোর প্রত্যয়ে আকিজ এলইডি লাইট
বিশ্ব আলো দিবসে খুশির আলো ছড়ানোর প্রত্যয়ে আকিজ এলইডি লাইট
এপেক্স রিওয়ার্ডস মেম্বারের মাইলফলক উদযাপন
এপেক্স রিওয়ার্ডস মেম্বারের মাইলফলক উদযাপন
খুলনায় ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আনন্দ র‍্যালি
খুলনায় ওয়ালটনের ডিজিটাল ক্যাম্পেইন উপলক্ষে আনন্দ র‍্যালি
এমএনসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতে নিলো রবি
এমএনসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি জিতে নিলো রবি
ইশারা ভাষায় গ্রাহকসেবা দিয়ে সম্মাননা পেল গ্রামীণফোন
ইশারা ভাষায় গ্রাহকসেবা দিয়ে সম্মাননা পেল গ্রামীণফোন
‘রুটস অফ এ্যালিগ্যান্স’ থিমে সারা’র ঈদ পোশাক
‘রুটস অফ এ্যালিগ্যান্স’ থিমে সারা’র ঈদ পোশাক
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ’ উৎসব
গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে ‘নেক্সট জেন বাংলাদেশ’ উৎসব
এআইইউবি-তে ‘জাপান কর্নার’
এআইইউবি-তে ‘জাপান কর্নার’
পামপের সহযোগিতায় সহজ কিস্তিতে স্মার্টফোন দিচ্ছে বাংলালিংক
পামপের সহযোগিতায় সহজ কিস্তিতে স্মার্টফোন দিচ্ছে বাংলালিংক
উন্মোচিত হলো টফি’র নতুন প্ল্যাটফর্ম
উন্মোচিত হলো টফি’র নতুন প্ল্যাটফর্ম
পাঠাওয়ের 'চলো দেশি ভাইব-এ' ক্যাম্পেইন
পাঠাওয়ের 'চলো দেশি ভাইব-এ' ক্যাম্পেইন
সর্বশেষ খবর
ঈদ পুনর্মিলনীতে বেলজিয়াম যেন এক টুকরো বাংলাদেশ
ঈদ পুনর্মিলনীতে বেলজিয়াম যেন এক টুকরো বাংলাদেশ

৫ মিনিট আগে | পরবাস

নেত্রকোনায় ট্রেন বিভ্রাট: ইঞ্জিন চলে গেল, বগি পড়ে রইল লাইনে!
নেত্রকোনায় ট্রেন বিভ্রাট: ইঞ্জিন চলে গেল, বগি পড়ে রইল লাইনে!

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তাণ্ডব’-এ শাকিব খানের রাফ লুক, রহস্যে ঘেরা নতুন পোস্টার
‘তাণ্ডব’-এ শাকিব খানের রাফ লুক, রহস্যে ঘেরা নতুন পোস্টার

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমনের ব্যাটে শতরান, পেসে ছিন্নভিন্ন আমিরাত
ইমনের ব্যাটে শতরান, পেসে ছিন্নভিন্ন আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেরাদিয়ায় হাট বসাতে দেওয়া হবে না
মেরাদিয়ায় হাট বসাতে দেওয়া হবে না

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে প্লে-অফ স্বপ্ন ভেসে গেল কলকাতার
বৃষ্টিতে প্লে-অফ স্বপ্ন ভেসে গেল কলকাতার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসিবিতে শিক্ষামেলায় ব্যাপক সাড়া
আইসিসিবিতে শিক্ষামেলায় ব্যাপক সাড়া

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেনাপোলে ৫ মণ ভায়াগ্রা পাউডার জব্দ
বেনাপোলে ৫ মণ ভায়াগ্রা পাউডার জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বায়ার্নের গোল উৎসবে মৌসুম শেষ, কেইনের রেকর্ড
বায়ার্নের গোল উৎসবে মৌসুম শেষ, কেইনের রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: সিনেট থেকে হাতকড়া পরিয়ে বের করে দেওয়া হল প্রবীণ অধিকারকর্মীকে
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদ: সিনেট থেকে হাতকড়া পরিয়ে বের করে দেওয়া হল প্রবীণ অধিকারকর্মীকে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব
সাইবার নিরাপত্তা প্রদান অন্তর্বর্তী সরকারের অন্যতম প্রধান দায়িত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের ভেতরে-বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান
সরকারের ভেতরে-বাইরে অস্থিরতা দৃশ্যমান : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন প্রয়োজন : নবীউল্লাহ নবী
গণতন্ত্রের স্বার্থে দ্রুত জাতীয় নির্বাচন প্রয়োজন : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে’
‘ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কিশোরগঞ্জ ফোরাম, ঢাকার বার্ষিক সাধারণ সভা
কিশোরগঞ্জ ফোরাম, ঢাকার বার্ষিক সাধারণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমনের ঝড়ো সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বড় সংগ্রহ
ইমনের ঝড়ো সেঞ্চুরিতে বাংলাদেশের বড় সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা
সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে শাহবাগ থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে আইন সহায়তা ক্যাম্পেইন ও জিকা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে আইন সহায়তা ক্যাম্পেইন ও জিকা কমিটির ত্রৈমাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ল সোনার দাম
বাড়ল সোনার দাম

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বোতলের আঘাতে প্রাণ গেল ব্রিটিশ তরুণের, জার্মান নাগরিকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
বোতলের আঘাতে প্রাণ গেল ব্রিটিশ তরুণের, জার্মান নাগরিকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দীর্ঘ ১৪ বছর পর প্রত্যাবর্তন অ্যাঞ্জেলিনা জোলির
দীর্ঘ ১৪ বছর পর প্রত্যাবর্তন অ্যাঞ্জেলিনা জোলির

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইফোনে আবারও ব্লক ফোর্টনাইট
আইফোনে আবারও ব্লক ফোর্টনাইট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় নারী টি-টুয়েন্টি খেলতে খুলনায় চট্টগ্রাম বিভাগীয় দল
জাতীয় নারী টি-টুয়েন্টি খেলতে খুলনায় চট্টগ্রাম বিভাগীয় দল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণশিক্ষার শিক্ষকদের বকেয়া বেতনের দাবিতে কুমিল্লায় মানববন্ধন
গণশিক্ষার শিক্ষকদের বকেয়া বেতনের দাবিতে কুমিল্লায় মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার
আত্মসমর্পণের পর স্ত্রীসহ কারাগারে মিল্টন সমাদ্দার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা
যুক্তরাষ্ট্রে ৩ মাস জেল খেটে ফিরেই বিমানবন্দরে আটক যুবলীগ নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক
শপথ ইস্যুতে যা বললেন ইশরাক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে
বিয়ের আট দিনের মাথায় স্বামীকে হত্যার অভিযোগ স্ত্রীর বিরুদ্ধে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু
কারা বিএনপির সদস্য হতে পারবেন, জানালেন আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন জায়গায় ইসরায়েলের ব্যাপক হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক
সন্ধ্যায় জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ
রবিবারের মধ্যে প্রজ্ঞাপন না হলে সোমবার থেকে আন্দোলনে যাবে সাত কলেজ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা
হারিয়ে গেল ক্যাপ্টেন সিতারা

রকমারি

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

জাতি জানতে চায় ইসি কখন তফসিল ঘোষণা করবে
জাতি জানতে চায় ইসি কখন তফসিল ঘোষণা করবে

নগর জীবন

পুশইনে বড় আশঙ্কা
পুশইনে বড় আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান
দাপিয়ে চলছে মন্টু মিয়ার আজব ভ্যান

রকমারি

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’

সম্পাদকীয়

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষামেলায় ব্যাপক সাড়া
আইসিসিবিতে শিক্ষামেলায় ব্যাপক সাড়া

নগর জীবন

দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন

রকমারি

১০ লাখ গাজাবাসীকে লিবিয়ায় সরানোর পরিকল্পনা ট্রাম্পের
১০ লাখ গাজাবাসীকে লিবিয়ায় সরানোর পরিকল্পনা ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের সুস্পষ্ট শ্বেতপত্র প্রকাশের দাবি
সরকারের সুস্পষ্ট শ্বেতপত্র প্রকাশের দাবি

খবর

সেনাবাহিনীকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে : কিম
সেনাবাহিনীকে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে : কিম

পূর্ব-পশ্চিম