মাসটা জ্যৈষ্ঠ হলেও বৃষ্টি ঝরছে রোজই। তাই হঠাৎ বৃষ্টি বলা যাচ্ছে না। তাছাড়া তোড়জোড় চলছিল দুপুরের পর থেকেই। তবে বৃষ্টি নামতে নামতে নেমেছে বিকাল সাড়ে ৩টার পর। তাও স্থায়ী হয়েছে কয়েক মিনিট। তবে এতেই মিলেছে স্বস্তি। আপতত স্বস্তিতে সিলেট নগরবাসী।
বুধবার সকাল থেকেই সিলেটে জ্যৈষ্ঠের কাঠফাটা রোদ। তীব্র গরমে প্রায় অতিষ্ঠ অবস্থা। অল্পতেই ক্লান্তি বোধ প্রায় সবার। ঘাম ঝরছেতো ঝরছেই। সে পথচারী হোন আর গৃহবাসী হোন।
এদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর টানা কয়েকদিন ভারি বৃষ্টির আভাস দিলেও বুধবার সকাল থেকে বৃষ্টির বদলে ছিল প্রখর রোদ। তখন বৃষ্টির অপেক্ষায় ছিলেন সবাই। কিন্তু দুপুর পর্যন্ত তার কোনো আলামত ছিল না। তবে দুপুর ২টার পর থেকে আকাশে কিছুটা মেঘের আনাগোনা লক্ষ্য করা যায় না। সঙ্গে হাল্কা বাতাস। কিন্তু বৃষ্টির কোনো দেখা তখনো মিলেনি। মিলেছে প্রায় সাড়ে ৩টার দিকে। তা স্থায়ী হয়েছিল মাত্র কয়েক মিনিট। তবে এই কয়েক মিনিটের বর্ষণেই স্বস্তি নেমেছে নগরজুড়ে।
এ রিপোর্ট লেখার সময় পর্যন্ত (বিকাল সাড়ে ৪টা) সিলেটের আকাশ ছিল মেঘাচ্ছন্ন। মৃদু বাতাস বইছে। যখন তখন ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি ভারি বৃষ্টি হয়ে ঝরতে পারে- এমন এক অবস্থা বিরাজ করছিল।
বিডি প্রতিদিন/আরাফাত