ফলের রাজা আম। এতে আছে ভিটামিন ‘সি’, ভিটামিন ‘বি’, ভিটামিন ‘এ’ এবং মিনারেলস। আর পাকা আম তো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভালো উৎস। শুধু তাই নয়, এতে আছে বেটা-ক্যারোটিন। যা ত্বককে পুনর্জীবিত, ত্বকের দাগ রোধ এবং ডার্ক সার্কেল দূর করতে সাহায্য করে। আমে থাকা কোলাজেন ত্বকের কোমলতা বাড়ায়। পাশাপাশি ত্বকে বলিরেখা এবং কালো দাগ দূর করতে কার্যকরী। এ ছাড়াও এটি অ্যান্টি-এজিং রোধে কার্যকর। অসময়ে স্কিন এজিং এবং পিগমেন্টেশনের চিকিৎসায় আম ভালো সমাধান হতে পারে। তবে কাঁচা আম দিয়ে নয়, কেবল পাকা আম দিয়েই ত্বকের যত্ন করতে হবে।
► ২ চা চামচ আমের পাল্পের সঙ্গে ১ চা চামচ লেবুর রস, ১ চা চামচ অলিভ অয়েল, ২ চা চামচ ওটসের গুঁড়া ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। কনুই ও হাঁটুতে দুই মিনিট ম্যাসাজ করে ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখবে এই ফেসপ্যাকটি।
► কয়েকটি আমের টুকরোর সঙ্গে আধা কাপ দুধ, ২ টেবিল চামচ মধু এবং ১ টেবিল চামচ ওটমিল মিশিয়ে প্যাক তৈরি করুন। প্যাকটি ব্যবহারের আগে ভালোভাবে মুখ ধুয়ে নিন। প্যাকটি মুখে ব্যবহার করুন। ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। সংবেদনশীল ত্বকের জন্য প্যাকটি দারুণ কার্যকর।
► ১ টেবিল চামচ পাকা আমের পাল্পের সঙ্গে ১ চা চামচ মুলতানি মাটি, ২ চা চামচ টকদই ভালো করে মিশিয়ে ঘন পেস্ট তৈরি করে নিন। মুখে ও গলায় লাগিয়ে নিন। ২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন।