শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ জুন, ২০২৫

অমৃতা প্রীতমের গল্প

রক্তমাংসের ফুল

ভাষান্তর : শহীদ সাবের তুহিন
প্রিন্ট ভার্সন
রক্তমাংসের ফুল

আমার আর কেতকীর মধ্যে ভালো করে আলাপ হওয়ার আগেই দূর থেকে আমরা পরস্পরের দিকে তাকিয়ে হাসতাম। তার হাসির সঙ্গে আমার হাসির এক অদ্ভুত বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল। আমার বাড়ির সামনে নিম ও শিশুগাছে ঘেরা এক বড় পুকুর। তার ওপারে সরষে আর ছোলার খেত। এই খেতের বাঁ-দিকে একটা সরকারি কলেজের বিশাল বাগান। সেই বাগানের এক কোণে কেতকীর কুঁড়েঘর। বাগানে জল দেওয়ার জন্য সরু লম্বা লম্বা নালা কাটা আছে। এরকম একটা নালার ধারে বসে থাকা কেতকীকে আমি রোজ দেখতাম। কোনো দিন থালা কি হাঁড়ি মাজছে, কখনো আঁজলা ভরে জল তুলে তুলে মোটা মোটা রুপোর বালা পরা হাত ধুচ্ছে। সে সময় তার শরীরেও সেই মোটা মোটা রুপোর কড়ার মতো মাংসের গোল গোল দাগ কেটে দিয়েছে। কিন্তু তার শ্যামল চেহারাটি এমন স্নিগ্ধ সুন্দর যে, এই শিথিলতাটুকুই যেন তাকে এক বাড়তি সৌন্দর্য এনে দিত। আশপাশের প্রতিবেশীর মধ্যে প্রসন্নতার বড় অভাব সত্ত্বেও দূর থেকে ওর শিথিল মুখের হাসিতে চোখের কোলে সেই গভীর প্রসন্নতার সৌন্দর্য দেখা দিত। এক অদ্ভুত শান্ত সৌন্দর্য। আমি অবাক হয়ে ভাবতাম কোন মায়ামন্ত্রে ও নিজের ওই শ্যামল মোটাসোটা চেহারার চোখে, ঠোঁটে, এই প্রসন্নতা ধরে রেখেছে। ওকে দেখলেই আমি হেসে ফেলতাম। আমাকে দেখলেই ও হাসত। এমনি করেই আমার কাছে বাগানের আরও অনেক ফুলের মাঝে ও একটা ফুল হয়ে উঠেছিল। অন্য অনেক ফুলের আমি নাম জানি না কিন্তু ওর একটা নাম আমি মনে মনে দিয়েছিলাম ‘রক্তমাংসের ফুল’।

একবার পুরো তিন দিন আমি ওর বাগানে যেতে পারিনি। চতুর্থ দিন যখন গেলাম। তখন ও এমন দৃষ্টিতে আমার দিকে তাকাল যে মনে হলো যেন তিন দিন নয় তিন বছরের অদর্শনের পর ও আমাকে দেখছে।

-কী হয়েছিল মা তোমার? এত দিন আসনি কেন।

-খুব শীত লাগছিল আম্মা। বিছানায় বসে বসেই কাটিয়েছি।

-সত্যি বাপু, বড্ড ঠান্ডা পড়ে তোমাদের দেশে।

-তোমার দেশ কোথায় আম্মা? কোন গ্রামে?

-এখন তো এখানেই থাকি, এখানেই মাথা গুঁজেছি- এখানেই আমার দেশ।

-তা ঠিক, তবু নিজের গ্রাম...।

-সেই দেশ সেই গাঁয়ের সঙ্গে সম্বন্ধ তো ভেঙে গিয়েছে মা। এখন এই কার্তিক-ই আমার গাঁয়ের মাটি বলো, আকাশ বলো, সব। এই ‘কার্তিক’ বলতে, বৃদ্ধা হাত দেখিয়ে ঝুপড়ির পাশে বসে থাকা বৃদ্ধটিকে দেখিয়ে বললো। বয়সের ভারে ন্যুব্জ দেহে মানুষটি মাটিতে বসে বাঁশের চটা আর দড়ি দিয়ে ঢিলে চাটাই বুনছে, দূরের কতগুলো ফুলগাছের টবকে শীতের হাওয়া থেকে আড়াল দেওয়ার জন্য। কেতকী খুব ছোট বাক্যটিতে অনেক বড় একটা কথা বলে ফেলেছে। হয়তো এরকমই হয়। গভীর সত্যকে প্রকাশ করার জন্য কোনো বাহুল্যের দরকার হয় না। আমি অবাক হয়ে সেই লোকটির দিকে তাকিয়ে রইলাম, যে একই সঙ্গে একটি নারীর ভূমি ও আকাশ হয়ে উঠতে পেরেছে।

-কী দেখছ মা? এ তো আমার বেয়ারিং চিঠি।

-বেয়ারিং চিঠি?

-যে চিঠিতে টিকিট লাগানো থাকে না, সেটা বেয়ারিং হয়ে যায় না?

-হ্যাঁ আম্মা, চিঠিতে টিকিট লাগানো না থাকলে বেয়ারিং হয়ে যায়।

-তখন যে নেয় তাকে দিগুণ দাম দিতে হয়।

-হ্যাঁ আম্মা, তার জন্য দিগুণ দাম তো দিতেই হয়।

-ব্যাস, আমাকেও মনে কর তাই। এর জন্য দিগুণ দাম দিয়েছি। এক শরীরের আর এক মনের।

আমি কেতকীর মুখের দিকে তাকিয়ে রইলাম। তার সাধারণ গ্রাম্য চেহারার মধ্যে জীবনের অনেক বড়, অনেক গভীর কোনো সত্যের ছায়া ফুটে উঠেছিল।

-এই সম্পর্কে চিঠি যখন লেখে, গাঁয়ের মাথারা পাঁচজনে তার ওপর নিজেদের সিলমোহর দিয়ে দেয়।

-তোমাদের সম্পর্ক গাঁয়ের পাঁচজনে মেনে নেয়নি?

-নেয়নি তো কী হয়েছে, আমার চিঠি আমি নিয়ে নিয়েছি। এই কার্তিকের চিঠিটার ওপর কেবল কেতকীর নামই লেখা ছিল।

-তোমার নাম কেতকী বুঝি? কী সুন্দর নাম! তুমি তো খুব বাহাদুর মেয়ে।

-আমি বাঘের জাতের মেয়ে।

-সে কোন জাত আম্মা?

-ওই যে জঙ্গলে বাঘ থাকে না, তারা সব আমাদের জাতেরই ভাই-বন্ধু হয়। এখনো জঙ্গলে কোনো বাঘ মরলে আমাদের তেরো দিন শোক হয়। আমাদের পুরুষরা মাথা ন্যাড়া করে আর হাঁড়ি ভাঙে। তারপর যে মরেছে তার নাম করে চাল-ডাল বিলোয়।

-সত্যি আম্মা?

-আমি চকমটি টোলার মেয়ে, ওই যার নিচ দিয়ে কপিলধারা বয়ে যায়।

-কপিলধারাটা কী আম্মা?

-তুমি গঙ্গার নাম জান তো?

-গঙ্গা নদী?

-গঙ্গা খুব পবিত্র নদী।

-জানি।

-কিন্তু কপিলধারা গঙ্গার চেয়েও পবিত্র। লোকে বলে গঙ্গা নাকি বছরে একবার কালো গাইগরুর রূপ ধরে কপিলধারায় স্নান করতে আসে।

-এই চকমটি টোলাটা কোথায় আম্মা?

-করঞ্জিয়ার কাছে।

-করঞ্জিয়া সেটা কোথায়?

-নর্মদা নদীর নাম জান?

-হ্যাঁ।

-নর্মদা আর শোন নদীও ওই কাছাকাছি।

এই নদীগুলোও তো খুব পবিত্র।

-তা ঠিক- তবে কপিলধারার মতো নয়। অনেক দিন আগে একবার ভারি খরা হয়েছিল। পৃথিবীর কোনো খেতে আর এক ফোঁটাও জল ছিল না। মানুষের কষ্ট দেখে স্বয়ং বিধাতাপুরুষ-ই কেঁদে ফেলেছিলেন। তার সেই চোখের দুফোঁটা জল থেকে নর্মদা আর শোন নদী তৈরি হলো। সেই থেকে এই দুই নদী মানুষের খেতে খামারে জল দেয়।

-আর কপিলধারা।

-কপিলধারা তো মা মানুষের আত্মাকে ধুয়ে দেয়। আমি সেই কপিলধারায় স্নান করে কার্তিককে নিজের স্বামী বলে মেনে নিলাম।

-তখন তোমার বয়স কত ছিল আম্মা?

-কত আর হবে, হয়তো যোল বছর।

-কিন্তু তোমার মা-বাবা কার্তিকের সঙ্গে তোমার বিয়ে দিল না কেন?

-হলো কী, কার্তিকের আগে একবার বিয়ে হয়েছিল। আমার সাথী ছিল সে। বড় ভালো মেয়ে ছিল। বেচারির যমজ ছেলে হলো চন্দর আর মন্দর। কিন্তু গ্রামের এক গণক বলতে লাগল, এ মেয়ে নষ্ট। এ একই দিনে নিজের স্বামীর সঙ্গেও করেছে আবার কোনো ভাবের লোকের সঙ্গেও শুয়েছে। এই জন্য দুটো ছেলে হয়েছে।

-এত বড় দোষ দিল শুধু এই কারণে!

-গণকের কথার সঙ্গে তো তর্ক চলে না। মুখিয়া বলল, রুপোকে প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে। তার নাম ছিল রুপি। বেচারি তো কেঁদে কেঁদে আধমরা হয়ে গেল।

-তারপর?

-তার কতদিন পরে রুপির একটা ছেলে মরে গেল। গণক বলল, ওটা পাপের ছেলে ছিল তাই মরেছে।

-তারপর?

-একদিন রুপি গাছের ডালে ছেলের দোলনা বেঁধে রেখে জঙ্গলের কিনারে মহুয়ার ফুল কুড়োচ্ছে, এর মধ্যে পাশের ঝোপ থেকে একটা হরিণ বেরিয়ে এসেছে। সেটার পেছনে শিকারি কুকুর তাড়া করেছিল। হরিণটা তো প্রাণের ভয়ে ছুটেছে, ছুটে পালিয়েছে, কিন্তু সেই শিকারি কুকুর সামনে বাচ্চাটাকে পেয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে বাচ্চাটাকে কামড়ে ছিঁড়ে শেষ করেছে।

-আহারে বেচারি রুপি।

-তখন গণক বলতে লাগল, যেটা পাপের ছেলে ছিল তার আত্মাটা হরিণরূপ ধরে ভালো বাচ্চাটাকে মেরে ফেলল।

-তা কেন? হরিণ তো বাচ্চাকে মারেনি, মেরেছে তো কুকুরে।

-গণকের কথা মা। কারও বোঝার সাধ্য নেই। বলতে লাগল, পাপের আত্মাটা বাচ্চার থেকে বেরিয়ে হরিণের শরীরে ঢুকেছে বলেই কুকুর অমনি বিনা কারণে বাচ্চাটাকে মেরে ফেলেছে। গণক তো কথায় কথায় লোককে মারিয়েও ফেলে। গসাই গাঁয়ের নন্দা যখন শিকার করতে গেল। তো কোনো হরিণের গায়ে তীর লাগল না। গণক বলল, ও যখন শিকারে ছিল, ওর বউ নিশ্চয়ই কোনো পরপুরুষের সঙ্গে শুয়েছিল, তাই তো ওর তীরের জোর নষ্ট হয়ে গেছে। এই না শুনে নন্দা সটান বাড়ি এসে সেই তীর দিয়ে বউটাকে মেরে ফেলল।

-সে কী!

-গণক কার্তিককে বলল, যেন সে নিজের বউকে মেরে ফেলে। না হলে, ওর পাপের আত্মা বউটার পেট থেকে আবার জন্মাবে আর তার মুখ দেখলে গাঁয়ের খুব অমঙ্গল হবে।

-তারপর!

-কার্তিক নিজের বউকে মারতে রাজি হলো না। তাতে গণক রেগে গেল, গাঁয়ের লোকও রেগে গেল।

-গাঁয়ের লোক রেগে গেলে কী হবে?

-গাঁয়ের লোক জানতো গণকের খুব রাগ। মনে করে, গণক রেগে গেলে বাণ মেরে গাঁয়ের সব জীব-জানোয়ার মেরে ফেলতে পারে, আরও কত কিছু করতে পারে। ওসবের জন্য গাঁয়ের সবাই একাট্টা হয়ে কার্তিককে একঘরে করে দিল।

-ওরা ভেবে দেখল না, গণকের কথায় বউকে মেরে ফেললে তারপর নিজের প্রাণ বাঁচবে কী করে?

-কেন? প্রাণের আবার কী হবে?

-মানুষ খুন করলে পুলিশে ধরে না।

-না, না, ওসব শহরে হয়। গাঁয়ের লোক নালিশ করলে, সাক্ষী দিলে তবে না পুলিশ এসে ধরে। গাঁয়ের লোক যদি কাউকে মারবে বলে ঠিক করে পুলিশ জানতেও পারে না।

-তারপর কী হলো?

-নানা কষ্টে মনের দুঃখে রুপি বেচারি একদিন মহুয়া গাছে গলায় দড়ি দিল।

-বেচারি নির্দোষ মেয়েটা।

-গাঁয়ের লোক ধরে নিল লেঠা চুকে গেছে। কেবল আমি জানতাম, ব্যাপারটা মেটেনি। আমি জানতাম, কার্তিক মনে মনে ঠিক করেছে ও গণককে খুন করবে। ওঝা বা গণকরা মরলে কী না রাক্ষস হয়।

-এই লোকটা তো বেঁচে থাকতেই রাক্ষস ছিল।

-জানো রাক্ষস কাকে বলে?

-কাকে?

-যে লোক বেঁচে থাকতে কাউকে ভালোবাসে না, অন্য লোককে দুঃখ দেয়, তারা মরলে আত্মা কালো হয়ে যায়। তার বুক থেকে আগুন বেরোয়। আর তারা গাঁয়ে ঘরে সোমত্ত মেয়েদের ভয় দেখিয়ে বেড়ায়।

-তারপর কী হলো?

-গণক মরলে আমার দুঃখ ছিল না। কিন্তু আমি তো জানি কার্তিক যদি গণককে মারে তা হলে গাঁয়ের লোকেরা তক্ষুনি ওকে তীর বিঁধিয়ে মারবে।

-তাহলে?

-আমি কপিলধারার জলে দাঁড়িয়ে ভগবানকে সাক্ষী রেখে ওকে কথা দিলাম, আমি ওর বউ হব। আমরা দুজনে পালিয়ে যাব দূরে। নইলে এই দেশে থাকলে কার্তিক গণককে খুন করবে আর গাঁয়ের লোক ওকে মেরে ফেলবে।

-তো কার্তিককে বাঁচানোর জন্য তুমি দেশ ছেড়ে দিলে?

-জানি, যে দেশে মহুয়া জন্মায় না, সে দেশ নরকের সমান। তবু কী করব! যদি গাঁ না ছাড়তাম তা হলে তো কার্তিককে বাঁচাতে পারতাম না। আর কার্তিক না থাকলে ওই দেশও তো আমার কাছে নরক হয়ে যেত। ওকে নিয়ে কত জায়গায় ঘুরলাম। তারপর রুপি ফিরে এলো।

-রুপি কেমন করে ফিরল? আমি আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করলাম।

-আমাদের যে মেয়ে হলো, তার নাম রাখলাম রুপি। কপিলধারায় দাঁড়িয়ে আমি এও শপথ নিয়েছিলাম, যদি কখনো আমার মেয়ে হয় তো নাম রাখব রুপি। আমি তো জানতাম, রুপির কোনো দোষ ছিল না। মেয়ের নাম রুপি রাখাতে কার্তিক খুব খুশি হয়েছিল।

-এখন তো তোমার রুপিও বড় হয়ে গিয়েছে।

-আরে মা-এখন তো রুপির ছেলেরাও বড় হতে চলল। বড়টা আট বছরের, ছোটটা ছ বছরের। রুপি তো এই বাগানে মালির বউ হয়েছে। ওর দুই ছেলের নাম চন্দর, মন্দর।

-ওই রুপির ছেলেদের যে নাম ছিল?

-হ্যাঁ, সেই নামই রেখেছি। আমি জানি, ওরা কেউ পাপের ছেলে নয়।

হাসতাম

অমৃতা প্রীতম

অমৃতা প্রীতম। কবিতা, গল্প, উপন্যাস, আত্মজীবনী সব শাখাতেই স্বকীয়তা বজায় রেখেছেন। ব্রিটিশ ভারতের অবিভক্ত পাঞ্জাবের গুজরানওয়ালার এক মধ্যবিত্ত পরিবারে ১৯১৯ সালে জন্ম নেন তিনি। মাত্র ১১ বছর বয়সে মাকে হারান। এরপর বাবার সঙ্গে লাহোরে চলে যান। তাঁর প্রকৃত নাম ছিল অমৃতা কৌর। ১৬ বছর বয়সে বিয়ে হয় প্রীতম সিং নামের এক সম্পাদকের সঙ্গে। তাঁর নামে যোগ হয় ‘প্রীতম’। ১৯৩৬ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর প্রথম কাব্যগ্রন্থ অমৃত তরঙ্গ। সাহিত্যজগতে প্রবেশের পাশাপাশি তিনি জড়িয়ে পড়েন প্রগতিশীল লেখক আন্দোলন এবং নানা সমাজকল্যাণমূলক কর্মকাণ্ডে। ১৯৪৪ সালে প্রকাশিত ‘গণরোষ’ কাব্যগ্রন্থে ফুটে ওঠে দুর্ভিক্ষ, যুদ্ধ ও রাজনৈতিক অস্থিরতায় বিপর্যস্ত মানুষের বেদনার ছবি। দেশভাগের পর ১৯৪৭ সালে অমৃতা লাহোর ছেড়ে চলে যান ভারতে। ১৯৫০ সালে প্রকাশিত হয় তাঁর অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপন্যাস পিঞ্জর। ২০০৩ সালে এই উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত হয় বলিউড চলচ্চিত্র পিঞ্জর, যা জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করে। ১৯৫৬ সালে তিনি প্রথম নারী হিসেবে লাভ করেন ‘সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার’। পরবর্তীতে পেয়েছেন ‘জ্ঞানপীঠ পুরস্কার’, ‘পদ্মশ্রী’ ও ‘পদ্মবিভূষণ’। ২০০৫ সালের ৩১ অক্টোবর, ৮৬ বছর বয়সে ঘুমের মধ্যেই মারা যান এই সাহিত্যিক কিংবদন্তি।

এই বিভাগের আরও খবর
মানুষের প্রিয় চোখ
মানুষের প্রিয় চোখ
নিঃসঙ্গতার আড়ালে
নিঃসঙ্গতার আড়ালে
সেই এক ঘণ্টা
সেই এক ঘণ্টা
রবীন্দ্র ছোটগল্পে - নদী ও বর্ষাবন্দনা
রবীন্দ্র ছোটগল্পে - নদী ও বর্ষাবন্দনা
বেগানা নগর
বেগানা নগর
মেঘের চিঠি
মেঘের চিঠি
ওটা প্রেম ছিল
ওটা প্রেম ছিল
প্রেম উপাখ্যান
প্রেম উপাখ্যান
দেয়াল
দেয়াল
স্বপ্নের বন্দরে
স্বপ্নের বন্দরে
গুঁটে ধোঁয়া
গুঁটে ধোঁয়া
শব্দে আঁকা দিনগুলো
শব্দে আঁকা দিনগুলো
সর্বশেষ খবর
৩০ সেপ্টেম্বর ইন্টার‌ন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টির নিলাম
৩০ সেপ্টেম্বর ইন্টার‌ন্যাশনাল লিগ টি-টোয়েন্টির নিলাম

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন
ঢাবির হলে ডিজিটাল সাইকেল গ্যারেজ উদ্বোধন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী
মার্কিন নতুন শুল্ক বৃদ্ধিতে ‘হতাশ’ কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব
দেশজুড়ে ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও সেবার সুযোগ বৃদ্ধিতে বাংলালিংক ও বিকাশ-এর অংশীদারিত্ব

৪১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় আরো ৮৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ
সন্তানের প্রতি মুসলিম মনীষীদের উপদেশ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ
গাজায় বিমান থেকে খাবার ফেলল ছয় দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস
রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট
মন ভালো করার ইনডোর প্লান্ট

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় মার্কিন নাগরিক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সুন্দরগঞ্জে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি
শুল্ক হ্রাসে আত্মতুষ্টি নয়, বাণিজ্য কৌশল বদল জরুরি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড
জয়সওয়ালের ফিফটিতে ভারতের লিড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস
ব্রাজিলকে নিয়ে যে স্বপ্ন দেখেন ভিনিসিয়ুস

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন
রিয়াদে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি
একাত্তরে শ্রেণিমুক্তির মীমাংসা ঘটেনি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ আগস্ট)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যেই : মাহফুজ আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে ‘বিজনেস অ্যালামনাই রিইউনিয়ন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী
২৪-এর গণঅভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা অংশগ্রহণ করেছিল : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১
নাইক্ষ্যংছড়িতে অপহৃত শিশুকে ফিরিয়ে দিলো অপহরণকারীরা, আটক ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস
পিআর পদ্ধতির পেছনে অন্য উদ্দেশ্য আছে : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন
ইউক্রেনে টেকসই শান্তি চায় রাশিয়া, বললেন পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান
সাইমের অলরাউন্ড পারফরম্যান্সে সিরিজে এগিয়ে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি
সমর্থকদের অসদাচরণের জন্য শাস্তি পেল পিএসজি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?
আওয়ামী ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ দেওয়া কে এই মেজর সাদিক?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে
‘দেশটা তোমার বাপের নাকি’ গেয়ে পালিয়ে থাকতে হয়েছিল মৌসুমীকে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
কোন দেশে কত শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ
১০ দিন ধরে ইসরায়েলের নানা স্থানে রহস্যময় আগুন-বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান
সাধারণ যাত্রীর মতো লন্ডনে লোকাল বাসের অপেক্ষায় তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা
বিমানের ঘাড়ে ৫০ হাজার কোটির বোঝা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা
কলকাতায় ৮ দিনের রিমান্ডে বাংলাদেশি মডেল শান্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
বেনজীরের ডক্টরেট ডিগ্রি স্থগিত করল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি
রাজধানীতে মুখোশ পরে এসে প্রকাশ্যে মাথায় গুলি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন
মালয়েশিয়া যেতে আগ্রহীদের সতর্ক করলো হাইকমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার
৫০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি : পলাতক ছাত্রনেতা জানে আলম অপু গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস
বাংলাদেশের শুল্ক হ্রাসে ভারতের পোশাক খাতের শেয়ারে ধস

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা
এটি বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ কূটনৈতিক বিজয় : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প
তেলের গন্ধে বদলাচ্ছে বন্ধুত্ব: ভারতকে ফেলে পাকিস্তানে ঝুঁকছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'
'মুক্তি তখনই চূড়ান্ত হবে যখন আওয়ামী লীগকে রাজনৈতিকভাবে নিশ্চিহ্ন করতে পারব'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক
জার্মান টিকটকার নোয়েল রবিনসন ভারতে আটক

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী
আপনারা রিকশা থেকে বিএমডব্লিউতে চড়লেন কীভাবে : হাবিব উন নবী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী
পরকীয়ার সন্দেহে প্রভাষক স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করলেন স্বামী

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল
নিউইয়র্ক পুলিশে মরণোত্তর পদোন্নতি পেলেন গুলিতে নিহত বাংলাদেশি দিদারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের ‘গোপন বৈঠক’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার
বিশ্বের রহস্যময় দেশ তুর্কমিনিস্তান খুলছে পর্যটকদের জন্য দ্বার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!
চার দশক পর জানলেন স্ত্রীর গর্ভের ৫ সন্তানের বাবা নন তিনি, অতঃপর..!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে
গুলশানে চাঁদাবাজি : কেন্দ্রীয় নেতাদের কেউ জড়িত কিনা জানতে তদন্ত চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা
সমাবেশ ঘিরে নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ছাত্রদলের ৬ নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প
শুল্ক কার্যকরের তারিখ পেছালেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হওয়ার পথে কোনো বাধা দেখছি না : নজরুল ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাচ্ছেন শাহরুখ খান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!
দক্ষিণ এশিয়ায় পাকিস্তানের ওপরই সবচেয়ে কম শুল্ক চাপালেন ট্রাম্প!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার হলুদের গল্প
আমার হলুদের গল্প

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক
ইবির ক্যাম্পাসজুড়ে বিষধর সাপ, আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের ওপর শুল্ক কমাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি
মোবাইল সার্ভিসিং ছেড়ে কনটেন্ট তৈরি

শনিবারের সকাল

আর্থিক খাতে আস্থার সংকট
আর্থিক খাতে আস্থার সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট
সমন্বয়কদের মাদক সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতের নেপথ্যের লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন
আবারও সফল ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের
ঘুম হারাম নদীপাড়ের মানুষের

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই
সোহরাওয়ার্দীতে মূর্ত রক্তাক্ত জুলাই

নগর জীবন

সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন
সিনিয়র শিল্পীরা কেমন আছেন

শোবিজ

সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন
সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালত গঠন

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি
অ্যাডামসকে বাদ দিয়ে মোটা অঙ্ক গুনল বিসিবি

মাঠে ময়দানে

অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত
অভিষেককে নিয়ে ফের নিমরত

শোবিজ

বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস
বিশ্ব সাঁতারে সোনার পদক জয় কেট ডগলাস

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ
ছাত্রলীগের বিচার না করে ডাকসু ভোট হবে প্রশ্নবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার
দক্ষিণ আফ্রিকার সেরা ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়
বিশ্ব সাঁতারে ডাবল সোনা জয়

মাঠে ময়দানে

নিঃসঙ্গ মাহির গান
নিঃসঙ্গ মাহির গান

শোবিজ

দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস
দেশের মাটিতে বিদেশি আনারস

শনিবারের সকাল

বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি
বাংলাদেশের ওপর নিবিড়ভাবে নজর রাখছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ
ঐকমত্যে তিন চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে
ক্ষমতার কাঠামো বদলাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরলিপি
স্বরলিপি

শোবিজ

ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে
ক্রিকেটাররা এখন চোখে চোখ রেখে লড়াই করে

মাঠে ময়দানে

গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান
গতিহীন সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস
ওভালে বোলারদের দাপটে রোমাঞ্চের আভাস

মাঠে ময়দানে

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের জানে আলম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি
পিআর নিয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা