শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ জুন, ২০২৫

মাজেন মারুফের গল্প

যে জীবনে কিছুই ঘটে না

অনুবাদ : নাজিব ওয়াদুদ
প্রিন্ট ভার্সন
যে জীবনে কিছুই ঘটে না

যুদ্ধের সময় আমরা তাঁর পাশে না থাকলে আমার আব্বার ভয় করত না। একাকী থাকলে তিনি পাত্তা দিতেন না। তাঁর আশঙ্কা যে তাঁর সামনে আমরা মারা যাব, সেজন্য তিনি আমাদের নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকতেন সব সময়। সেটা তিনি চাইতেন না। আমি শুনেছি তিনি আম্মাকে বলছিলেন, আমার ভয় হয় আমি সেই ব্যক্তি যার জন্ম হয়েছে পাশের সবাই মারা যাওয়ার পরও যে বেঁচে থাকবে। সংঘর্ষের ঘটনা বৃদ্ধি পেলে তিনি রেডিওর ভলিউম বাড়িয়ে দিতেন যেন বোমাবর্ষণের শব্দ চাপা পড়ে যায়। তার মানে হলো তিনি কখন ভয় পাচ্ছেন তা আমরা বুঝতে পারতাম। যে গান আমরা কখনো শুনিনি সে রকম একটা পপ, রক, লোকগীতি, জাজ বা ক্ল্যাসিক্যাল গান খুঁজে পাওয়ার দক্ষতা ছিল তাঁর। আমরা তাঁকে গানের অর্থ ব্যাখ্যা করতে বলতাম, তিনি বলতেন এটা এমন এক লোকের গল্প যার জীবনে কিছু ঘটে না। তিনি বলতেন এটা সেই একই গান যেটা আমরা গতবার শুনেছি।

আমরা ছোটরা আশ্চর্য হয়ে ভাবতাম কীভাবে আমার আব্বা প্রত্যেকবার একই গান খুঁজে বের করতে সক্ষম হতেন, যদিও তার সুর কিছুটা ভিন্ন। আমরা এ-ও বুঝতাম যে তিনি আমাদের নিচে গিয়ে আশ্রয় নেওয়ার জন্য চাপাচাপি করতেন, যেন তিনি অস্ত্রধারীদের সঙ্গে লড়াই করতে পারেন। 

আমাদের চারপাশে সশস্ত্র বাহিনীর সংখ্যা এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যে, আমরা বুঝতে পারি না তাদের মধ্যে কারা বীর আর কারা চোর। তবে আমরা নিশ্চিত ছিলাম আমার আব্বা বীরদের পক্ষে আছেন। কিন্তু সত্য একেবারেই তার বিপরীত ছিল। আমরা আশ্রয়স্থলে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আব্বা বসার ঘরের মেঝেতে তাঁর ছবি আঁকার খাতা নিয়ে শুয়ে পড়তেন, গায়ের ওপর জড়িয়ে নিতেন সাহায্য হিসেবে পাওয়া পাঁচটা ভারী বুলেটপ্রুফ কম্বল। কমিক বইয়ের অঙ্কনশিল্পী হওয়ার আকাক্সক্ষা ছিল তাঁর। তাঁর কল্পনাশক্তি গল্প লেখার মতো প্রখর ছিল না, তবু তিনি চেষ্টা করতেন, শিশুদের অঙ্কনের মতো, মূক চরিত্র আঁকতেন। বেশির ভাগ অস্ত্রধারী এবং শিশুদের ছবি। কিন্তু কোনো বর্ণনা থাকত না। তিনি বলতেন, তিনি লিখতে পারেন না কারণ আমাদের নিয়ে তাঁর জীবনে কিছু ঘটেনি।

একদিন, স্কুলের ছেলেরা বলাবলি করছিল এটা কী করে হয় যে যুদ্ধে যাওয়া অস্ত্রধারীদের এবং রাস্তায় ঘুরে বেড়ানো অস্ত্রহীন লোকদের কেউ চেনে না? তখন আমি বললাম, আমরা নিচে আশ্রয় নিলে আমার আব্বা যুদ্ধ করতে যান। ছেলেদের কেউ আমাকে তাঁর ইউনিফর্ম সম্পর্কে জানতে চাইল না, আমি আমার আব্বার নোটবুকে আঁকা অস্ত্রধারীর ইউনিফর্মের বর্ণনা দিলাম। কয়েক দিন পর, স্কুল থেকে বাড়ি ফিরে প্রতিবেশীদের কাছ থেকে জানতে পারলাম যে সশস্ত্র লোকেরা এসে আমার আব্বাকে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে গেছে। তারা একটা মিলিটারি ইউনিফর্মের খোঁজ করছিল, যেরকম ইউনিফর্মের বর্ণনা আমি স্কুলে দিয়েছিলাম। বাহ্যত, আমার পিতা মৃদু হেসেছিলেন, বলেছিলেন, অবশেষে কিছু-একটা ঘটতে চলেছে তাহলে। আমি আমার স্কুলের সহপাঠীদের বলেছিলাম যে, অস্ত্রধারীরা আমার আব্বাকে কিডন্যাপ করেছে, তবে বীররা তাঁকে উদ্ধার করবেন। সপ্তাহের পর সপ্তাহ গেল, তারপর মাসের পর মাস এবং বছরের পর বছর, কিন্তু তাঁর টিকিটিরও কোনো সন্ধান পাওয়া গেল না।

আমাদের, ওই দালানের অন্যান্য বাসিন্দাসমেত, জোর করে তাড়িয়ে দেওয়া হলো। আমরা বাস্তুচ্যুত হলাম এবং বলা হলো যুদ্ধ শেষ হলে অ্যাপার্টমেন্টে থাকার কোনো অধিকার আমাদের থাকবে না। আমার মা বাড়ির দরোজায় আমাদের নতুন ঠিকানা লেখা কাগজ ঝুলিয়ে দিলেন যেন, ফিরে এসে আব্বা সেটা পড়তে পারেন। ওই কাগজের টুকরোটা মাসের পর মাস সেখানে ঝুলে থাকল, যতক্ষণ পর্যন্ত না দালানের মেরামতির কাজ করার সময় মালিক সেটা খুলে ফেলে দিল। এটা জানতে পেরে আমার মা আব্বাকে ফিরে আসার আবেদন জানিয়ে আমাকে সংবাদপত্রে লিখতে বললেন। আমি তাঁকে বুঝালাম যে আমার আব্বা নিখোঁজ। তিনি জোরেশোরে বলতে লাগলেন যে তিনি এখনো বেঁচে আছেন, কিন্তু তিনি বোকা মানুষ, হয়তো ভাবছেন আমরা মারা পড়েছি, সে জন্য তিনি আমাদের খোঁজার জন্য যথেষ্ট চেষ্টা করছেন না। আমার মা আমাকে তাঁর উদ্দেশে এমনভাবে লিখতে বললেন, যেন তিনি বুঝতে পারেন যে আমাদের জীবনে সেরকম কিছু ঘটেনি যার আশঙ্কা তিনি সব সময় করতেন- আমাদের জীবনে কিছু ঘটেনি। তিনি আমাকে নিশ্চিত করতে বললেন যেন পত্রটা প্রত্যেকবার ভিন্ন ভিন্ন আকারের হয়। তিনি বললেন, তোমাদের আব্বা মোটের ওপর একজন শিল্পী, যদি তিনি দেখেন যে আমরা বারবার একই রকম কথা লিখছি তাহলে হয়তো মনে করতে পারেন আমরা তাঁকে যথাযোগ্য মর্যাদা দিচ্ছি না, এই কারণে আমাদের ত্যাগ করে যাওয়ার অধিকার আছে তাঁর।

সুতরাং আমি তা-ই করলাম।

এটাই আমার প্রথম লেখার চেষ্টা। তিন-চার লাইনের একটা সাধারণ বিজ্ঞাপন, প্রত্যেক মাসে সংবাদপত্রে ছাপাতে লাগলাম। আমি কী লিখি সেটা আমার মা কখনো পড়ে দেখেন না বা এর বিষয় সম্পর্কে কিছু জিজ্ঞেস করেন না। তিনি কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন আর আমাকে বিজ্ঞাপন প্রকাশের খরচ জোগান দেন। তাঁর বক্তব্য হচ্ছে এটা পড়লে তাঁর কষ্ট হবে। একটা আশ্চর্য রকম অন্তর্দৃষ্টি তাঁকে এই কথা বলে। তিনি নিশ্চিত ছিলেন যে আমার লেখা আমার পিতাকে বাড়ি ফিরিয়ে আনবে। এভাবে, আমি ওই কয়েকটা লাইন নিয়ে দিন কাটাতে লাগলাম, একই বিষয়ের বর্ণনা দিয়ে, কিন্তু ভিন্ন ভিন্ন আঙিকে। সেটা একেবারে ওই গানগুলোর মতো, যেগুলো আমার আব্বা বোমাবর্ষণের সময় রেডিওতে শুনতেন। যেটা ঘটবে বলে আমার মা আশা করতেন সেটাই ঘটল, একদিন আমার আব্বা ফিরে এলেন। তিনি মারাত্মক কষ্টে ছিলেন, তার মুখে উদ্বেগ, অবসাদ এবং দুঃখের চিহ্ন। কিন্তু, আধ ঘণ্টার মধ্যেই তাঁর অভিব্যক্তি রাগে পরিণত হলো এবং আমাদের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা শুরু হয়ে গেল। তিনি বললেন যদি আমি লেখক হতে চাই তাহলে আমার ব্যক্তিগত রচনা পরিহার করা উচিত, কারণ এটা ভালো হচ্ছে না। এই চেষ্টা করা মানে এটার অপব্যবহার করা। তাঁর প্রতিবাদী কণ্ঠ সত্ত্বেও, আমার মনে হলো, তিনি আসলে অন্য কিছু চাইছেন : সাহায্য। কিন্তু আমি কিছু করিনি। আমি এমনকি লেখালেখিই বন্ধ করে দিলাম। 

এখন, এতগুলো বছর পর, আমার অতীত জীবনকে স্মরণ করা মানে একটা হলোগ্রাফিক ছায়াকে অনুসরণ করা, যা যে কোনো মুহূর্তে অন্য ব্যক্তির রূপ পরিগ্রহ করতে পারে। সে কারণে শেষ পর্যন্ত, আমি যাদের মতো হতে চেয়েছিলাম সেই সব লোকের সম্পর্কে লিখতে লাগলাম। আমার আব্বা অবশ্য তাদের অন্তর্ভুক্ত নন। তবুও আমি তাঁকে নিয়ে লিখতে আগ্রহী, কারণ আমি অনুধাবন করতে পেরেছি, তাঁর চরিত্র চিত্রায়ণে আমার ব্যর্থতা আমি যে সত্যি-সত্যিই লেখার অপব্যবহার করছি সেই রকমভাবে নিজেকে উপস্থাপন করার সুযোগ করে দেবে, যেরকম আমি হব বলে তিনি মন্তব্য করেছিলেন। সেজন্য আমি অন্য কারও সম্পর্কে লিখি, যার মতো হতে পারবেন বলে আমার পিতা মনে করতেন। আপনি ভাবছেন সংবাদপত্রে আমি কী প্রকাশ করেছি, কী আমার পিতার দৃষ্টি আকর্ষণ করবে বলে আমি ভেবেছিলাম, কয়েকটা মাত্র লাইন যার জন্য বেশি খরচ হবে না?- সেটা হলো একটা মৃত্যুর বিজ্ঞপ্তি। প্রায় প্রত্যেক মাসে, আমি আমার তিন ভাইয়ের মধ্য থেকে একজনের মৃত্যু সংবাদ প্রকাশ করতাম, প্রথমে তারা বিচলিত হয়েছিল, তারপর সেটা একটা কৌতুকে পরিণত হয়েছিল। তাহলে তোমার নিজের মৃত্যু সংবাদ কবে লিখছ তুমি? তারা জিজ্ঞেস করত, তারা আমাকে অবসেসিভ বলে চিহ্নিত করেছিল। তাদের দৃষ্টিতে, আমি যে লেখক হতে চেয়েছিলাম, সেটা একটা কাজের কাজ ছিল। আমার আব্বা আর কখনো কমিকচর্চা করেননি। এখন, তিনি খুব কমই গান শোনেন। আর তাঁর ধারণা, আমি লিখি শুধু আমাদের তাঁর ছেড়ে যাওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার জন্য। প্রায়ই, আমাদের ঝগড়ার সময়, আমি আমার ফোনের প্লে-লিস্ট খুলে ভলিউম বাড়িয়ে দিই। তিনি কাছে এসে বলেন, তুমি ভয় পেয়েছ! তাই না? বলো এটা! বলো!

 

যুদ্ধের সময় আমরা তাঁর পাশে না থাকলে আমার আব্বার ভয় করত না

মাজেন মারুফ

ফিলিস্তিনি যুবক মাজেন মারুফ কবি, কথাশিল্পী, প্রাবন্ধিক, অনুবাদক এবং সাংবাদিক। ইসরায়েলি দখলদারির মুখে তাঁর পরিবার লেবাননে পালিয়ে যায়। সেখানে ১৯৭৮ সালে তাঁর জন্ম। তিনি লেবানন ইউনিভার্সিটি থেকে রসায়নে গ্র্যাজুয়েশন করেন। কয়েক বছর শিক্ষকতা করার পর ২০০১ সালে সাহিত্য ও সাংবাদিকতাকে পেশা ও নেশা হিসেবে গ্রহণ করেন। কবিতা দিয়ে তাঁর সাহিত্যচর্চার শুরু। ২০১১ সাল পর্যন্ত তাঁর তিনটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়। এ সময় তিনি অনুবাদ এবং শিল্প ও সাহিত্য  সমালোচনামূলক প্রবন্ধও লিখেছেন। তারপর ছোটগল্প লিখতে শুরু করেন। ২০১৯ সালে তাঁর প্রথম গল্পগ্রন্থ ‘জোকস ফর দি গানমেন’ (২০১৬) ম্যানবুকার ইন্টারন্যাশনাল বুকার প্রাইজের জন্য লং-লিস্টভুক্ত হয়। কবিতা ও ছোটগল্পের জন্য তিনি দেশ-বিদেশে অনেক পুরস্কার লাভ করেন। বর্তমানে আইসল্যান্ডে বসবাস করছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সবুজ খামের কবিতা
সবুজ খামের কবিতা
সম্ভাবনা
সম্ভাবনা
মিল অমিল
মিল অমিল
অপেক্ষা
অপেক্ষা
এই বর্ষায়
এই বর্ষায়
রক্তক্ষয়
রক্তক্ষয়
বই পরিচিতি
বই পরিচিতি
খাঁচা
খাঁচা
কদমফুলে বেদনার বর্ষা
কদমফুলে বেদনার বর্ষা
বাংলা কবিতায় বর্ষা
বাংলা কবিতায় বর্ষা
মানুষের প্রিয় চোখ
মানুষের প্রিয় চোখ
সর্বশেষ খবর
বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম
বিনিয়োগ চাহিদায় বিশ্ববাজারে আরো বাড়বে সোনার দাম

২৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং
পর্যটন শহরের বিষফোঁড়া এখন রোহিঙ্গা কিশোর গ্যাং

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালককে আজ পরিচয় করাবে রিয়াল
আর্জেন্টিনার বিস্ময়বালককে আজ পরিচয় করাবে রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেজগাঁওয়ে ডিএমপির বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৯
তেজগাঁওয়ে ডিএমপির বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি
জম্মুতে জব্দ অক্ষয় কুমারের গাড়ি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ২০ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু
দক্ষিণ ইউরোপজুড়ে তীব্র তাপপ্রবাহ, দাবানলে তিনজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস
নিউজিল্যান্ড ছেড়ে স্কটল্যান্ডের হয়ে খেলবেন টম ব্রুস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ায় টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপ কলে আংশিক নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই
পাকিস্তানি আয়োজকের অনুষ্ঠানে বাদশা, সতর্ক করল এফডব্লিউআইসিই

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ
আইসিসির শাস্তি পেলেন প্রোটিয়া অলরাউন্ডার করবিন বশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
গোপালগঞ্জে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড
১০০ বছরেও প্রথম স্তরে উঠতে পারবে না ওয়েস্ট ইন্ডিজ: ক্লাইভ লয়েড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
বাজে মৌসুম কাটিয়েও শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি
লক্ষ্মীপুরে ১২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের নতুন কমিটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা
পাকিস্তানকে নিয়ে শোয়েব আখতারের তীব্র সমালোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির
৪৬ বছর বয়সেও থামছেন না ইমরান তাহির

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা
মালয়েশিয়া সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে আবারও ওয়ান ইলেভেন সৃষ্টি হবে : খোকন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বাড়ছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং
পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সঙ্গে হাত মেলানো উচিত নয়: হরভজন সিং

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭
ইতালি উপকূলে নৌকাডুবিতে ২০ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মৃত্যু, নিখোঁজ ১৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা
নারায়ণগঞ্জে অবৈধ পলিথিন জব্দ, জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ
ট্রাম্পের সঙ্গে আলাস্কা সম্মেলনের আগে ফোনে পুতিন-কিমের ফোনালাপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম
শের-ই-বাংলা মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতির আল্টিমেটাম

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড
দ্য হান্ড্রেডে রশিদ খানের লজ্জার রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড
বিজয়নগরে মাদকসেবীর ৬ মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২
হোটেলে নাস্তার পর টাকা চাওয়াকে কেন্দ্র করে গুলি, নারীসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস
সিরিয়ার আল কারামাহকে হারিয়ে চ্যালেঞ্জ লিগের চূড়ান্ত পর্বে বসুন্ধরা কিংস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, সিআইডির অভিযানে দুজন গ্রেপ্তার
হিমাগারে অস্ত্রের মুখে ডাকাতি, সিআইডির অভিযানে দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা