শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

তবে তুমি বাংলাদেশ

সৈয়দা আইরিন জামান
প্রিন্ট ভার্সন
তবে তুমি বাংলাদেশ
একটি মর্মান্তিক ঘটনায় কিশোর-কিশোরীরা হঠাৎ কীভাবে এত বড় হয়ে গেল! ভাবতে অবাক লাগে। তারা শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কের ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব নিয়েছে। রিকশা, বাস, প্রাইভেট গাড়ি এবং অ্যাম্বুলেন্সের জন্য আলাদা আলাদা লেন তৈরি করেছে। ড্রাইভারের লাইসেন্স এবং গাড়ির ফিটনেস আছে কি না পরীক্ষা করছে। লাইসেন্স না থাকায় এবং ট্রাফিক আইন ভেঙে উল্টো পথে চলার কারণে মন্ত্রী কিংবা ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাদের গাড়ি পর্যন্ত আটকে দিচ্ছে।

রাস্তায় ব্যক্তিগত গাড়ি খুব একটা চলছে না। ফলে দ্রুতই বারিধারা পৌঁছে গেলাম। আমি বারিধারা নতুন বাজার পর্যন্ত এসে রীতিমতো থমকে গেছি। সিএনজি আর যাবে না। রাস্তা বন্ধ, তবে মানুষ পায়ে হেঁটে চলাচল করছে। সিএনজিতে বসেই দেখলাম প্রগতি সরণি পুরোটাই ছাত্রদের দখলে। ছয়-সাত দিন ধরে টেলিভিশনে খবরে দেখছিলাম এবং পত্রিকায় পড়ছিলাম। আজ নিজ চোখে এই আন্দোলন দেখার সৌভাগ্য হবে-সেটি ভাবিনি। একবার ভাবনায় এলো, আজ আর পাসপোর্ট কালেক্ট করব না। আগামীকাল নেব। পরামর্শ চেয়ে ইন্ডিয়ান হাইকমিশনের একজন কর্মকর্তাকে কল করলাম। তিনি বললেন, আপনার হাতে সময় আছে আর একদিন। কালও পরিস্থিতি হয়তো এমনই থাকবে। কাজেই কষ্ট করে হলেও হেঁটে গিয়ে আজকেই ডেলিভারি নিয়ে নিন।

ছেলেকে দুপুরের খাবার খাইয়ে ঘুম পাড়িয়ে বাইরের কাপড় পরে চট করে বেরিয়ে পড়েছিলাম। তাজমহল রোড, মোহাম্মদপুর থেকে শ্যামলী যাব ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারে। গাড়ি বের করা যাবে না। দেশে একটা অস্থির অবস্থা বিরাজ করছে। রিকশায়ও পুরোটা পথ যাওয়া যাবে না। শ্যামলী সিনেমা হলের সামনে নেমে ফুটওভার ব্রিজ পার হলাম। রাস্তার অন্য পারে কল্যাণপুরের দিকে ১০০ গজের মতো হেঁটে ইন্ডিয়ান ভিসা সেন্টারে পৌঁছলাম। এখানে আরও অনেকে এসেছেন পাসপোর্ট ডেলিভারি নেওয়ার জন্য। সবার চোখে-মুখে ভীষণ বিরক্তি। আজ সকালেই ইন্ডিয়ান হাইকমিশনের ভিসা সেন্টারটি যমুনা ফিউচার পার্কে শিফট করেছে। মনে হলো কেউ আমাকে পাহাড়ের চূড়া থেকে ফেলে দিল। দেশে কিশোর আন্দোলন চলছে, আর সঙ্গে বাহন নেই। অন্য যারা পাসপোর্ট নিতে এসেছেন, তাঁদের অনেকেই সিএনজি নিয়ে বসুন্ধরা এলাকায় অবস্থিত যমুনা ফিউচার পার্কে যাচ্ছেন। আমার সামনে দ্বিতীয় কোনো পথ খোলা নেই। নেই অন্য ভাবনা ভাবার অবকাশ।

আমি একটি সিএনজি নিলাম। আজ আগস্টের ৪ তারিখ। ৬ তারিখ সকালে আমার ফ্লাইট। ৮ তারিখ আমি পিএইচডি ডিগ্রি পাওয়ার অভিপ্রায়ে ডিফেন্ড করব। সহজ বাংলায় বলতে হয়-আমাকে ভাইবা দিতে হবে। ফলে যেভাবে হোক আমাকে আজই পাসপোর্ট কালেক্ট করতে হবে।

নিরাপদ সড়কের দাবিতে চলছে স্কুল, কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের আন্দোলন। ঘটনার সূত্রপাত সপ্তাহখানেক আগের। এক কলেজের শিক্ষার্থীরা কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সামনে বিমানবন্দর সড়কে বাসের জন্য অপেক্ষা করছিল। প্রথম বাসটি ড্রাইভার সেখানে বাঁকা করে থামিয়েছিল, যেন অন্য কোনো বাস না থামতে পারে। অন্যদিকে আরেক পরিবহনের দুুটি বাস রেষারেষি করে ফ্লাইওভার থেকে নামতে থাকে। এর মধ্যে তিন নম্বর বাসকে পেছনে রেখে দুই নম্বর বাসটি এক নম্বর বাসের বামে চলে গিয়ে শিক্ষার্থীদের চাপা দেয়। ঘটনাস্থলেই দুজন মারা যায়। বারো জন গুরুতর আহত হয়।

ঘটনার পর পরই হতাহতদের সহপাঠীরা ক্ষোভে ফেটে পড়ে। সংশ্লিষ্ট কলেজ এবং ওই এলাকার অন্যান্য সব স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা ঘাতক বাসসহ অন্যান্য বাস ভাঙচুর করে। শিক্ষার্থীরা দোষী বাসচালকের বিচারের দাবিতে ওই এলাকায় বিক্ষোভ করে এবং সড়ক অবরোধ করে রাখে।

ঘটনার কয়েক ঘণ্টা পর সাংবাদিকরা একজন মন্ত্রী, যিনি একই সঙ্গে সড়ক পরিবহন শ্রমিকদের নেতাও, তার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি হাসিমুখে বলেন, পাশের দেশে গতকালই গাড়ি দুর্ঘটনায় ৩৩ জন মারা গেছে। সেখানে কি কেউ এভাবে তেড়ে এসে কথা বলেছে?

মন্ত্রী একটা মিটিংয়ে ছিলেন। কথাগুলো তিনি হাসতে হাসতে বলেছিলেন, যেন তেমন কিছুই ঘটেনি। মিডিয়া এ দৃশ্য প্রচারের পর কিশোর-কিশোরীদের মধ্যে চরম প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। দেশের মানুষ কল্পনাও করতে পারে না যে, এমন অনভিপ্রেত এবং মর্মান্তিক মৃত্যুর পর দায়িত্বশীল কোনো মানুষ এভাবে কথা বলতে পারেন!

সবাই জানে, গাড়ির অতিরিক্ত গতি এবং চালকের বেপরোয়া মনোভাবের কারণেই দেশে নব্বই ভাগ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। অভিযুক্ত চালকদের উপযুক্ত বিচার হয় না। বিচারে কখনো শাস্তি হলেও, তা কার্যকর করা যায় না। কোনো চালকের শাস্তি হলেই পরিবহন ধর্মঘট শুরু হয়ে যায়। রাজনৈতিক পান্ডারা তাতে মদত জোগায়। আর সরকারকে পিছু হটে আপস করতে হয়। যার ক্ষতি হয়, সেটা শুধু তাকেই বইতে হয়। যে পরিবার স্বজন হারায়, সে শূন্যতার হাহাকার শুধু তাদেরই পোড়ায় চিরকাল।

সিএনজির ভাড়া মিটিয়ে হাঁটা শুরু করলাম। নতুন বাজার থেকে প্রগতি সরণির প্রশস্ত রাস্তা শুরু হওয়ার আগে পর্যন্ত লোকজনের চলাফেরা যথেষ্ট কম। আমার পায়ে স্লিপার। আমি বরাবরই গাড়ি ছাড়া বের হলে স্লিপার পরে বের হই। ফলে হাঁটতে সমস্যা হচ্ছে না। প্রগতি সরণির রাস্তা বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের দখলে। রাস্তার কোণায় দাঁড়িয়ে আমি পুরো পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করছি। দুর্ঘটনার পর থেকেই শিক্ষার্থীরা নিরাপদ সড়কের দাবি নিয়ে রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কে অবস্থান নেয়। এমনকি রেলওয়ে স্টেশন অবরোধ করে।

অসংখ্য ছাত্রছাত্রী পুরো রাস্তা দখলে রেখেছে। সেই তুলনায় পুলিশের উপস্থিতি তেমন চোখে পড়ছে না। শিক্ষার্থীদের ভিতর কোনো মারমুখী মনোভাব লক্ষ্য করছি না। কিন্তু আমাকে দাঁড়িয়ে থাকলে হবে না, পাসপোর্ট ডেলিভারি নিতে হবে। হঠাৎ মনে পড়ল আমার এক সিনিয়র বন্ধুর কথা। পনেরো সালের প্রথম দিকে হরতালের সময় যখন বাস এবং প্রাইভেট গাড়িতে পেট্রলবোমা ছোড়া হচ্ছিল, তিনি আমাকে বলেছিলেন, রাস্তায় বের হলে যেন চারদিকে খুব খেয়াল করে চলি। পুরো পরিবেশ এবং পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করে এগিয়ে চলেছি। হঠাৎ এখানে যদি পুলিশ অথবা হেলমেট বাহিনী আসে এবং অপতৎপরতা চালায়, তবে কী করব-সেটিও ভাবছি।

শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নানা স্লোগান লিখে রেখেছে। তারা যেসব প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে-তাতে নানা দাবির কথা লেখা আছে। উই ওয়ান্ট জাস্টিস লিখে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করছে-সেই নিউজের লিঙ্ক ব্যবহার করে আমি গতকাল বিকালে ফেসবুকে একটি স্টেটাস দিয়েছি। তাতে নিরাপদ সড়কের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের আলোর পাখিরা বলে সম্বোধন করে কিছু কথা লিখেছি।

আশপাশের অলিগলিতে লোকজন চলাফেরা করছে। মুদি এবং মনোহরি দোকানে কেনাকাটা চলছে। মিষ্টির দোকানও খোলা। ছাত্রছাত্রীদের এ আন্দোলন সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে গ্রহণ করেছে। আমি আমার জীবনে এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি কখনো হইনি। কথায় আছে, একা না বোকা। আমার অবস্থা অনেকটা তাই। ভিতরে ভিতরে আমি ভীষণ আতঙ্কে আছি। যে কোনো সময় এই শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। চোখের পলকে দৃশ্যপট বদলে যেতে পারে। ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হতে পারে। পুলিশ ছেলেমেয়েদের ওপর লাঠিচার্জ করতে পারে। হেলমেট বাহিনী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আক্রমণ করতে পারে-যেটা এর আগে নানা স্থানে হয়েছে। পুলিশ কাঁদুনে গ্যাস ছুড়তে পারে, ফাঁকা গুলি করতে পারে। যদি তাই হয়, তবে আমি ঝট করে কোনো গলিতে ঢুকে পড়ব। তারপর অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা।

শিক্ষার্থীদের হাতে বাঁশের ফালি এবং লম্বা কাঠ দেখতে পেলাম। একটি মর্মান্তিক ঘটনায় কিশোর-কিশোরীরা হঠাৎ কীভাবে এত বড় হয়ে গেল! ভাবতে অবাক লাগে। তারা শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়কের ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব নিয়েছে। রিকশা, বাস, প্রাইভেট গাড়ি এবং অ্যাম্বুলেন্সের জন্য আলাদা আলাদা লেন তৈরি করেছে। ড্রাইভারের লাইসেন্স এবং গাড়ির ফিটনেস আছে কিনা পরীক্ষা করছে। লাইসেন্স না থাকায় এবং ট্রাফিক আইন ভেঙে উল্টোপথে চলার কারণে মন্ত্রী কিংবা ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তাদের গাড়ি পর্যন্ত আটকে দিচ্ছে। ফিরিয়ে দিচ্ছে। দেশের ইতিহাসে এমন অভূতপূর্ব ঘটনা আগে কখনো ঘটেনি।

শিক্ষার্থীরা নির্ভীক চিত্তে তাদের কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছে। ছোট ছোট দলে মিছিল করছে। তাদের হাতে প্ল্যাকার্ড। তাতে লেখা- নিরাপদ সড়ক চাইআমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরেরাস্তা বন্ধ/রাষ্ট্র মেরামতের কাজ চলছেযদি তুমি ভয় পাও, তবে তুমি শেষ/যদি তুমি রুখে দাঁড়াও, তবে তুমি বাংলাদেশ ইত্যাদি।

যমুনা ফিউচার পার্কে আজই প্রথম এলাম। পাসপোর্ট কালেক্ট করে আবার একই পথে পায়ে হেঁটে নতুন বাজার পৌঁছলাম। কৈশোর এবং তারুণ্যের বিক্ষোভের বিস্ফোরণ প্রত্যক্ষ করে মনে আশার আলো জাগল। একবার যখন জেগেছে পাখিরা, এই জাগরণ বহমান থাকবেই। এর মধ্যে সেলফোনে প্রচুর কল এসেছে। বিশেষ করে পুত্রের পিতা অসংখ্যবার কল করেছেন। তিনি বাড়িতে আছেন। তিনি কদিন কিছুটা অসুস্থ। আমি বাড়ি থেকে বেরোনোর সময় তিনি ঘুমিয়ে ছিলেন। আমি পাসপোর্ট কালেক্ট করার ফাঁকে শুধু ড্রাইভারকে একটি কল করে নতুন বাজার আসতে বলেছি। সন্ধ্যায় সিএনজি করে এতটা পথ একা যাওয়ার সাহস হলো না। আবার বাড়ি ফেরার তাড়াও রয়েছে। মূলত আমি ঘণ্টাখানেকের পরিকল্পনা মাথায় নিয়ে বেরিয়েছিলাম। সেখানে চার ঘণ্টা পেরিয়ে গেছে।

এখন রাস্তা মোটামুটি ফাঁকা। বাসায় পৌঁছতে খুব একটা সময় লাগল না। ঘরে ঢুকে দেখি ছেলে জগের পানি মেঝেতে ঢেলেছে। ওর কাপড়-চোপড় সব ভেজা। পুরো বাড়িতে চাল আর আলু ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে। সে কাঁচা আলু চিবিয়ে খাচ্ছে। আমি বাসায় ঢুকতেই বলল, আম্মু, আম্মু-

যদি তুমি ভোয় পাও, তবে তুমি শেত

যদি তুমি লুথে দালাও, তবে তুমি বাংলাদেশ

এই বিভাগের আরও খবর
চিঠিসংকট
চিঠিসংকট
তোমরা তখন ঘুমিয়ে
তোমরা তখন ঘুমিয়ে
রাধা
রাধা
তুমি কিন্তু চাইলেই পার
তুমি কিন্তু চাইলেই পার
পরিণামে ভিন্ন ফল
পরিণামে ভিন্ন ফল
বিশ্বজিৎ চৌধুরীর কবরী
বিশ্বজিৎ চৌধুরীর কবরী
ছায়াপথের অন্তর্ধান
ছায়াপথের অন্তর্ধান
বাংলা বর্ষবরণ
বাংলা বর্ষবরণ
উৎপল
উৎপল
নারিন্দার মেয়ে
নারিন্দার মেয়ে
প্রেম; তোমাকে-আমাকে
প্রেম; তোমাকে-আমাকে
গহিন কাব্য
গহিন কাব্য
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় শেষ ১০ জনের পুরো পরিবার
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় শেষ ১০ জনের পুরো পরিবার

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদল নেতা মিলনের পরিবারের খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
ছাত্রদল নেতা মিলনের পরিবারের খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ওয়াক্ফ বিলের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল মুর্শিদাবাদ, বিএসএফ মোতায়েন
ওয়াক্ফ বিলের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল মুর্শিদাবাদ, বিএসএফ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে নদীতে ভাসছে বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ
মহেশপুর সীমান্তে নদীতে ভাসছে বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'বিনিয়োগ বাড়াতে হলে দেশে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে'
'বিনিয়োগ বাড়াতে হলে দেশে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা
অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা
পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!
ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১
টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!
ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা
বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১
নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম
বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল
সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি
মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ
গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের
ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ
প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ
নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট
১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি
আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস
নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’
‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!
হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ
পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাসটিক বিউটির ভিতরে প্লাসটিকের মন; ঐশ্বরিয়া প্রসঙ্গে বিবেক
প্লাসটিক বিউটির ভিতরে প্লাসটিকের মন; ঐশ্বরিয়া প্রসঙ্গে বিবেক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিসাব কষছেন আমলারাও
হিসাব কষছেন আমলারাও

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে
রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে
লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে

মাঠে ময়দানে

সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে
সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি
প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ
থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ

নগর জীবন

ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজারবাগে মানবেতর জীবন
রাজারবাগে মানবেতর জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া
আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে
সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে
বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!

দেশগ্রাম

হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা
হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা

শোবিজ

সন্দেহভাজনকে ভারতের হাতে হস্তান্তর
সন্দেহভাজনকে ভারতের হাতে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ
দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল ট্রাম্প প্রশাসন
৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল ট্রাম্প প্রশাসন

পূর্ব-পশ্চিম

উড়াল দিলেন বুবলী...
উড়াল দিলেন বুবলী...

শোবিজ

বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত
বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত

দেশগ্রাম

বিজু উপলক্ষে সহায়তা
বিজু উপলক্ষে সহায়তা

দেশগ্রাম

নকল কারখানা সিলগালা
নকল কারখানা সিলগালা

দেশগ্রাম

জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের আহ্বান
জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের আহ্বান

দেশগ্রাম

জামায়াত নেতাকে কুপিয়ে জখম ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
জামায়াত নেতাকে কুপিয়ে জখম ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বিদেশি পিস্তলসহ যুবক আটক
বিদেশি পিস্তলসহ যুবক আটক

দেশগ্রাম

সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুরারোগ্য রোগ
দুরারোগ্য রোগ

সম্পাদকীয়